আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের উত্থান ঘটছে, যা আগামী ৪০ বছর দেশের ভাগ্যনির্ধারণ করবে। এ পরিবর্তন শুধু অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অবস্থান নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে তারা।
জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ‘হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও কৌশলগত প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিস (বিআইপিএস) এই সভার আয়োজন করে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে তৃতীয় বড় প্রজন্মগত পরিবর্তন বলে উল্লেখ করেন হুমায়ুন কবির। তিনি বলেন, ১৯৪০-এর দশকের তরুণেরা ভারত-পাকিস্তান গঠনে, ১৯৭০-এর তরুণেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ভূমিকা রেখেছিল। আর ২০২৪ সালে নতুন প্রজন্ম দেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
এই কূটনীতিক আরও বলেন, এ প্রজন্ম তাদের অধিকার রক্ষায় দৃঢ়, উত্তম ও দায়বদ্ধ শাসনব্যবস্থা চায়। তারা প্রচলিত ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীন। তারা কর্তৃত্ব মেনে নেয় না এবং মর্যাদাসম্পন্ন বাংলাদেশ গড়তে চায়। ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি।
সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে দেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিবর্তিত হওয়ার সমালোচনা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন একটি পররাষ্ট্রনীতি হওয়া উচিত, যেটি বাংলাদেশের জনগণের উপকারে আসবে। কিন্তু আমাদের সমস্যা হচ্ছে, যখনই বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তন হয়েছে, তখনই আমাদের ফরেন পলিসি পরিবর্তন হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক রকম।’
শামা ওবায়েদ আরও বলেন, বিদেশনীতি হতে হবে সুসংগঠিত ও জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে, যাতে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঘটনা নিয়ে ভারতের বিবৃতি দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেত্রী বলেন, ‘কিছুদিন আগে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে ভারত একটি স্টেটমেন্ট (বিবৃতি) দিয়েছে। আমাদের দেশে যখন গুম হয়েছে, খুন হয়েছে কিংবা যখন জুলাই-আগস্টে টার্গেট করে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, তখন কিন্তু ভারত কোনো বিবৃতি দেয়নি। এখন তারা যে বিবৃতি দিচ্ছে এটাকে আমরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো বলব।’
আলোচনা সভায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আফজাল এইচ খান বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতে পারসন টু পারসন থেকে চলে আসতে হবে। ইন্ডিয়া বিগ ব্রাদার, আমরা মেনে নেই তাদের আধিপত্য থাকবে। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক থাকবে ঢাকা এবং দিল্লির মধ্যে; হাসিনা ও মোদির মধ্যে নয়। জনগণের সঙ্গে জনগণের সংযোগ আমরা চাই। সরকারের সঙ্গে সরকারের সহযোগিতা চাই।’
এই আইনজীবী আরও বলেন, ‘সংস্কার আগে হবে না নির্বাচন আগে হবে, সে তর্কে আমি যাব না। কিন্তু সংস্কার করার জন্য উদ্দেশ্যের প্রতি একনিষ্ঠতা থাকতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ঠিক হয়ে যাবে, লাইনে চলে আসবে যদি আমরা ভেতরে ঠিক থাকি।’
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান ড. সি এ এফ দৌলা। এ ছাড়াও বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান ও লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আমিনুল করিম।

বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের উত্থান ঘটছে, যা আগামী ৪০ বছর দেশের ভাগ্যনির্ধারণ করবে। এ পরিবর্তন শুধু অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অবস্থান নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে তারা।
জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ‘হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও কৌশলগত প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিস (বিআইপিএস) এই সভার আয়োজন করে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে তৃতীয় বড় প্রজন্মগত পরিবর্তন বলে উল্লেখ করেন হুমায়ুন কবির। তিনি বলেন, ১৯৪০-এর দশকের তরুণেরা ভারত-পাকিস্তান গঠনে, ১৯৭০-এর তরুণেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ভূমিকা রেখেছিল। আর ২০২৪ সালে নতুন প্রজন্ম দেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
এই কূটনীতিক আরও বলেন, এ প্রজন্ম তাদের অধিকার রক্ষায় দৃঢ়, উত্তম ও দায়বদ্ধ শাসনব্যবস্থা চায়। তারা প্রচলিত ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীন। তারা কর্তৃত্ব মেনে নেয় না এবং মর্যাদাসম্পন্ন বাংলাদেশ গড়তে চায়। ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি।
সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে দেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিবর্তিত হওয়ার সমালোচনা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন একটি পররাষ্ট্রনীতি হওয়া উচিত, যেটি বাংলাদেশের জনগণের উপকারে আসবে। কিন্তু আমাদের সমস্যা হচ্ছে, যখনই বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তন হয়েছে, তখনই আমাদের ফরেন পলিসি পরিবর্তন হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক রকম।’
শামা ওবায়েদ আরও বলেন, বিদেশনীতি হতে হবে সুসংগঠিত ও জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে, যাতে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঘটনা নিয়ে ভারতের বিবৃতি দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেত্রী বলেন, ‘কিছুদিন আগে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে ভারত একটি স্টেটমেন্ট (বিবৃতি) দিয়েছে। আমাদের দেশে যখন গুম হয়েছে, খুন হয়েছে কিংবা যখন জুলাই-আগস্টে টার্গেট করে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, তখন কিন্তু ভারত কোনো বিবৃতি দেয়নি। এখন তারা যে বিবৃতি দিচ্ছে এটাকে আমরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো বলব।’
আলোচনা সভায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আফজাল এইচ খান বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতে পারসন টু পারসন থেকে চলে আসতে হবে। ইন্ডিয়া বিগ ব্রাদার, আমরা মেনে নেই তাদের আধিপত্য থাকবে। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক থাকবে ঢাকা এবং দিল্লির মধ্যে; হাসিনা ও মোদির মধ্যে নয়। জনগণের সঙ্গে জনগণের সংযোগ আমরা চাই। সরকারের সঙ্গে সরকারের সহযোগিতা চাই।’
এই আইনজীবী আরও বলেন, ‘সংস্কার আগে হবে না নির্বাচন আগে হবে, সে তর্কে আমি যাব না। কিন্তু সংস্কার করার জন্য উদ্দেশ্যের প্রতি একনিষ্ঠতা থাকতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ঠিক হয়ে যাবে, লাইনে চলে আসবে যদি আমরা ভেতরে ঠিক থাকি।’
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান ড. সি এ এফ দৌলা। এ ছাড়াও বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান ও লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আমিনুল করিম।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের উত্থান ঘটছে, যা আগামী ৪০ বছর দেশের ভাগ্যনির্ধারণ করবে। এ পরিবর্তন শুধু অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অবস্থান নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে তারা।
জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ‘হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও কৌশলগত প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিস (বিআইপিএস) এই সভার আয়োজন করে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে তৃতীয় বড় প্রজন্মগত পরিবর্তন বলে উল্লেখ করেন হুমায়ুন কবির। তিনি বলেন, ১৯৪০-এর দশকের তরুণেরা ভারত-পাকিস্তান গঠনে, ১৯৭০-এর তরুণেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ভূমিকা রেখেছিল। আর ২০২৪ সালে নতুন প্রজন্ম দেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
এই কূটনীতিক আরও বলেন, এ প্রজন্ম তাদের অধিকার রক্ষায় দৃঢ়, উত্তম ও দায়বদ্ধ শাসনব্যবস্থা চায়। তারা প্রচলিত ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীন। তারা কর্তৃত্ব মেনে নেয় না এবং মর্যাদাসম্পন্ন বাংলাদেশ গড়তে চায়। ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি।
সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে দেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিবর্তিত হওয়ার সমালোচনা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন একটি পররাষ্ট্রনীতি হওয়া উচিত, যেটি বাংলাদেশের জনগণের উপকারে আসবে। কিন্তু আমাদের সমস্যা হচ্ছে, যখনই বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তন হয়েছে, তখনই আমাদের ফরেন পলিসি পরিবর্তন হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক রকম।’
শামা ওবায়েদ আরও বলেন, বিদেশনীতি হতে হবে সুসংগঠিত ও জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে, যাতে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঘটনা নিয়ে ভারতের বিবৃতি দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেত্রী বলেন, ‘কিছুদিন আগে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে ভারত একটি স্টেটমেন্ট (বিবৃতি) দিয়েছে। আমাদের দেশে যখন গুম হয়েছে, খুন হয়েছে কিংবা যখন জুলাই-আগস্টে টার্গেট করে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, তখন কিন্তু ভারত কোনো বিবৃতি দেয়নি। এখন তারা যে বিবৃতি দিচ্ছে এটাকে আমরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো বলব।’
আলোচনা সভায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আফজাল এইচ খান বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতে পারসন টু পারসন থেকে চলে আসতে হবে। ইন্ডিয়া বিগ ব্রাদার, আমরা মেনে নেই তাদের আধিপত্য থাকবে। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক থাকবে ঢাকা এবং দিল্লির মধ্যে; হাসিনা ও মোদির মধ্যে নয়। জনগণের সঙ্গে জনগণের সংযোগ আমরা চাই। সরকারের সঙ্গে সরকারের সহযোগিতা চাই।’
এই আইনজীবী আরও বলেন, ‘সংস্কার আগে হবে না নির্বাচন আগে হবে, সে তর্কে আমি যাব না। কিন্তু সংস্কার করার জন্য উদ্দেশ্যের প্রতি একনিষ্ঠতা থাকতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ঠিক হয়ে যাবে, লাইনে চলে আসবে যদি আমরা ভেতরে ঠিক থাকি।’
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান ড. সি এ এফ দৌলা। এ ছাড়াও বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান ও লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আমিনুল করিম।

বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের উত্থান ঘটছে, যা আগামী ৪০ বছর দেশের ভাগ্যনির্ধারণ করবে। এ পরিবর্তন শুধু অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অবস্থান নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে তারা।
জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) ‘হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও কৌশলগত প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পলিসি স্টাডিস (বিআইপিএস) এই সভার আয়োজন করে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনকে তৃতীয় বড় প্রজন্মগত পরিবর্তন বলে উল্লেখ করেন হুমায়ুন কবির। তিনি বলেন, ১৯৪০-এর দশকের তরুণেরা ভারত-পাকিস্তান গঠনে, ১৯৭০-এর তরুণেরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় ভূমিকা রেখেছিল। আর ২০২৪ সালে নতুন প্রজন্ম দেশের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
এই কূটনীতিক আরও বলেন, এ প্রজন্ম তাদের অধিকার রক্ষায় দৃঢ়, উত্তম ও দায়বদ্ধ শাসনব্যবস্থা চায়। তারা প্রচলিত ব্যবস্থার প্রতি আস্থাহীন। তারা কর্তৃত্ব মেনে নেয় না এবং মর্যাদাসম্পন্ন বাংলাদেশ গড়তে চায়। ফলে সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা জরুরি।
সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে দেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিবর্তিত হওয়ার সমালোচনা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। তিনি বলেন, ‘আমাদের এমন একটি পররাষ্ট্রনীতি হওয়া উচিত, যেটি বাংলাদেশের জনগণের উপকারে আসবে। কিন্তু আমাদের সমস্যা হচ্ছে, যখনই বাংলাদেশের সরকার পরিবর্তন হয়েছে, তখনই আমাদের ফরেন পলিসি পরিবর্তন হয়েছে। একেক সরকারের সময় একেক রকম।’
শামা ওবায়েদ আরও বলেন, বিদেশনীতি হতে হবে সুসংগঠিত ও জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে, যাতে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকে।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঘটনা নিয়ে ভারতের বিবৃতি দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেত্রী বলেন, ‘কিছুদিন আগে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে ভারত একটি স্টেটমেন্ট (বিবৃতি) দিয়েছে। আমাদের দেশে যখন গুম হয়েছে, খুন হয়েছে কিংবা যখন জুলাই-আগস্টে টার্গেট করে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, তখন কিন্তু ভারত কোনো বিবৃতি দেয়নি। এখন তারা যে বিবৃতি দিচ্ছে এটাকে আমরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো বলব।’
আলোচনা সভায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আফজাল এইচ খান বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রনীতিতে পারসন টু পারসন থেকে চলে আসতে হবে। ইন্ডিয়া বিগ ব্রাদার, আমরা মেনে নেই তাদের আধিপত্য থাকবে। কিন্তু আমাদের সম্পর্ক থাকবে ঢাকা এবং দিল্লির মধ্যে; হাসিনা ও মোদির মধ্যে নয়। জনগণের সঙ্গে জনগণের সংযোগ আমরা চাই। সরকারের সঙ্গে সরকারের সহযোগিতা চাই।’
এই আইনজীবী আরও বলেন, ‘সংস্কার আগে হবে না নির্বাচন আগে হবে, সে তর্কে আমি যাব না। কিন্তু সংস্কার করার জন্য উদ্দেশ্যের প্রতি একনিষ্ঠতা থাকতে হবে। আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ঠিক হয়ে যাবে, লাইনে চলে আসবে যদি আমরা ভেতরে ঠিক থাকি।’
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন আয়োজক সংগঠনের চেয়ারম্যান ড. সি এ এফ দৌলা। এ ছাড়াও বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান ও লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আমিনুল করিম।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৭ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে। অবিলম্বে সরকার এই আদেশ গ্যাজেট আকারে জারি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
গণভোটের বিষয়ে আদেশের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হইবে।’
গণভোটের ব্যালটের প্রশ্ন হবে— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং ইহার তফসিল-১ এ সন্নিবেশিত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?’
ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হইবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করিবেন।
গণভোট কবে অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের উত্থান ঘটছে, যা আগামী ৪০ বছর দেশের ভাগ্যনির্ধারণ করবে। এ পরিবর্তন শুধু অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অবস্থান নির্ধারণে
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৭ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৪৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে পাকিস্তানের জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ কমিটির (সিজেসিএসসি) চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামশাদ মির্জার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল।
আজ মঙ্গলবার সেনাসদরে সেনাবাহিনীর প্রধানের সঙ্গে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় বলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন।

বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের উত্থান ঘটছে, যা আগামী ৪০ বছর দেশের ভাগ্যনির্ধারণ করবে। এ পরিবর্তন শুধু অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অবস্থান নির্ধারণে
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৪৩ মিনিট আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের উত্থান ঘটছে, যা আগামী ৪০ বছর দেশের ভাগ্যনির্ধারণ করবে। এ পরিবর্তন শুধু অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অবস্থান নির্ধারণে
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
৪৩ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের (বিইআই) সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন প্রজন্মের উত্থান ঘটছে, যা আগামী ৪০ বছর দেশের ভাগ্যনির্ধারণ করবে। এ পরিবর্তন শুধু অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটেও বাংলাদেশের অবস্থান নির্ধারণে
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণভোটের প্রস্তাব করলেও কবে তা অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে নির্দিষ্ট দিন সুপারিশ করেনি। আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিন একইসঙ্গে গণভোট হতে পারে বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৫ মিনিট আগে
সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
৭ মিনিট আগে
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৩৪ মিনিট আগে