নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান করোনা মহামারি মোকাবিলায় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার ভ্যাকসিন কিনেছে বাংলাদেশ। এখনো বুস্টার ডোজের পাশাপাশি ১২ বছরের কম বয়সীদের টিকাদান বাকি। ফলে নতুন করে আরও ভ্যাকসিন কেনার পরিকল্পনার আছে সরকারের। আর এসব ভ্যাকসিন ক্রয়ে বড় অঙ্কের আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
আজ বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে বিশ্বব্যাংকের দুটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এই আশ্বাসের কথা জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বের পঞ্চম সফল দেশ হিসেবে বিশ্ব স্বীকৃতি পেয়েছে এবং দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম অবস্থানে রয়েছে। এই সাফল্য গোটা বিশ্বের পাশাপাশি বিশ্ব ব্যাংকেরও নজর কেড়েছে। একদিনে সোয়া এক কোটি ডোজ টিকা দিয়ে বাংলাদেশ নিজেদের সক্ষমতা তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে। এসব কারণে বিশ্বব্যাংক করোনার পরবর্তী ঢেউ মোকাবিলায় ভ্যাকসিন ক্রমে বাংলাদেশকে বড় অঙ্কের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।’
শুধু তাই নয়, করোনা সাফল্যের কারণে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের অন্যান্য জরুরি চিকিৎসা সেবা খাতেও সহযোগিতা করতে উৎসাহিত হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের এই আর্থিক উদ্দীপনা নিঃসন্দেহে দেশের স্বাস্থ্য খাতের জন্য একটি বড় ইতিবাচক দিক হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
বিশ্বব্যাংকের উচ্চ পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক দুটিতে বাংলাদেশের ৪র্থ স্বাস্থ্য জনসংখ্যা পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচি বাস্তবায়নে অগ্রগতি, পঞ্চম স্বাস্থ্য জনসংখ্যা পুষ্টি কর্মসূচি গ্রহণ ও মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়াও ভ্যাকসিন ক্রয়ে বাংলাদেশ সরকারের ব্যয়িত অর্থের বিপরীতে ৩৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি রিইম্বার্স করার আশ্বাস পাওয়া গেছে বলেও জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
প্রতিনিধি দলের সঙ্গে প্রথম সভায় বিশ্বব্যাংকের হেলথ পপুলেশন ও নিউট্রিশন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট মমতা মুর্তির নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে বলে জানান তিনি।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘এই বৈঠকে ৫ম স্বাস্থ্য জনসংখ্যা পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচি গ্রহণের বিষয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে এবং এই খাতে বিশ্বব্যাংকের নিকট হতে কমবেশি ১ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহযোগিতার বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও ঢাকায় সাউথ এশিয়া অঞ্চলের রিজওনাল সার্ভিল্যান্স সেন্টার স্থাপন বিষয়েও ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে।’
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে অন্যান্যদের মধ্যে স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব সাইফুল হাসান বাদল, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম এনায়েত হোসেন, যুগ্ম সচিব আব্দুস ছালাম খানসহ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চলমান করোনা মহামারি মোকাবিলায় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার ভ্যাকসিন কিনেছে বাংলাদেশ। এখনো বুস্টার ডোজের পাশাপাশি ১২ বছরের কম বয়সীদের টিকাদান বাকি। ফলে নতুন করে আরও ভ্যাকসিন কেনার পরিকল্পনার আছে সরকারের। আর এসব ভ্যাকসিন ক্রয়ে বড় অঙ্কের আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
আজ বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে বিশ্বব্যাংকের দুটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক এই আশ্বাসের কথা জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বের পঞ্চম সফল দেশ হিসেবে বিশ্ব স্বীকৃতি পেয়েছে এবং দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম অবস্থানে রয়েছে। এই সাফল্য গোটা বিশ্বের পাশাপাশি বিশ্ব ব্যাংকেরও নজর কেড়েছে। একদিনে সোয়া এক কোটি ডোজ টিকা দিয়ে বাংলাদেশ নিজেদের সক্ষমতা তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে। এসব কারণে বিশ্বব্যাংক করোনার পরবর্তী ঢেউ মোকাবিলায় ভ্যাকসিন ক্রমে বাংলাদেশকে বড় অঙ্কের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে।’
শুধু তাই নয়, করোনা সাফল্যের কারণে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের অন্যান্য জরুরি চিকিৎসা সেবা খাতেও সহযোগিতা করতে উৎসাহিত হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের এই আর্থিক উদ্দীপনা নিঃসন্দেহে দেশের স্বাস্থ্য খাতের জন্য একটি বড় ইতিবাচক দিক হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
বিশ্বব্যাংকের উচ্চ পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক দুটিতে বাংলাদেশের ৪র্থ স্বাস্থ্য জনসংখ্যা পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচি বাস্তবায়নে অগ্রগতি, পঞ্চম স্বাস্থ্য জনসংখ্যা পুষ্টি কর্মসূচি গ্রহণ ও মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়াও ভ্যাকসিন ক্রয়ে বাংলাদেশ সরকারের ব্যয়িত অর্থের বিপরীতে ৩৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি রিইম্বার্স করার আশ্বাস পাওয়া গেছে বলেও জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
প্রতিনিধি দলের সঙ্গে প্রথম সভায় বিশ্বব্যাংকের হেলথ পপুলেশন ও নিউট্রিশন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট মমতা মুর্তির নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে বলে জানান তিনি।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, ‘এই বৈঠকে ৫ম স্বাস্থ্য জনসংখ্যা পুষ্টি সেক্টর কর্মসূচি গ্রহণের বিষয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে এবং এই খাতে বিশ্বব্যাংকের নিকট হতে কমবেশি ১ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহযোগিতার বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও ঢাকায় সাউথ এশিয়া অঞ্চলের রিজওনাল সার্ভিল্যান্স সেন্টার স্থাপন বিষয়েও ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে।’
বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে অন্যান্যদের মধ্যে স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব সাইফুল হাসান বাদল, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম এনায়েত হোসেন, যুগ্ম সচিব আব্দুস ছালাম খানসহ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরেছেন আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তাঁর হঠাৎ বিদেশযাত্রা ও বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া হত্যা মামলাকে কেন্দ্র করে যে পালিয়ে যাওয়ার গুঞ্জন উঠেছিল, দেশে ফিরে সেটির অবসান ঘটালেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে