নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কথিত উপদেষ্টা জাহিদুল ইসলাম আরেফীকে সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাসান সারওয়ার্দী সাজিয়েগুজিয়ে আনেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ব্রাসেলস সফর-পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপির কার্যালয়ে কথিত মার্কিন নাগরিকদের নিয়ে যাওয়ার সঙ্গে জড়িত সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাসান সারওয়ার্দীর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘উনি তো সাজিয়েগুজিয়ে নিয়ে আসছেন। তাঁর থেকে ওই নামটা আসছে। তাঁকে ছাড়া হচ্ছে না। তাঁকে ছাড়া হবেও না। ইতিমধ্যে আমি নির্দেশ দিয়েছি। তাঁকেও গ্রেপ্তার করা হবে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তাঁকে খোঁজ করা হচ্ছে। তাঁকে ঠিকই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এ রকম ফ্রড সে করল কেন? সে যেই হোক আইনের কাছে সবাই সমান।’
বিএনপির কার্যালয়ে কথিত মার্কিন নাগরিকের সংবাদ সম্মেলন প্রশ্নে শেখ হাসিনা বলেন, ‘একটি রাজনৈতিক দলের দরজা খোলা থাকে যে কেউ আসতে পারে, যে কেউ কথা বলতে পারে। কিন্তু যে এসে বসল, যেভাবে খাতির তর্জমা করে বসানো হলো! আর যেভাবে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হলো এবং যত মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেল। বোধহয় নিজেদের কিছু ইমেজ বাড়ানোর জন্য এ ধরনের ভাড়াটে লোক নিয়ে আসছে। তাকে যখন ধরা হলো এবং জিজ্ঞাসাবাদ করা হলো তখন আসল কথা বেরিয়ে এল। যে ভাড়া খাটতে আসছিল। তিনি মার্কিন নাগরিক এটা মার্কিনদের দেখতে হবে। আর কথায় কথায় আমাদের স্যাংশন দেয়। আমার জনগণ আছে আর আমার দেশ আছে। আমি এটা নিয়ে আছি।’
শঠের সঙ্গে শঠের মতো আচরণ করতে হবে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, তারা এখানে-সেখানে চোরাপথে গিয়ে একেকটা গাড়ি পোড়াচ্ছে। তাদের চিহ্নিত করা ও গ্রেপ্তার করে যথাযথ শাস্তি দেওয়া উচিত। আর যে হাত দিয়ে গাড়ি পোড়াবে আমার তো মনে হয় যার গাড়ি যখন পোড়াবে আর যে ধরা পড়বে তার হাতও ওই আগুন দিয়ে পোড়ায় দেওয়া উচিত। তাহলে তাদের শিক্ষা হবে, না হলে শিক্ষা হবে না। তাদের শিক্ষাটা ওইভাবে করতে হবে। আচরণের জন্য সে রকম শিক্ষা দিতে হবে।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আশা করব এগুলো বন্ধ করবে। না করলে পরিণতি তাদের ভোগ করতে হবে। এবার এমনি এমনি যেতে দেব না। নির্বাচন এভাবে তারা থামাতে পারবে না। ২০১৩ সালে পারেনি, ২০১৮ সালে পারেনি। এবারও পারবে না। নির্বাচন যথাসময়ে হবে। তারা তো চাচ্ছে এটাই (নির্বাচন বানচাল)। তারা তো পারবে না। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। জনগণ ওদের সঙ্গে নেই। জনগণকে কষ্ট দিয়ে রাজনীতি হয় না। এটা তারা ভুলে যায়।
সরকারের উন্নয়নকাজ বাধাগ্রস্ত হতে পারে এ কারণে নির্বাচনের সময়ে সরকারের আকার ছোট করা হবে না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকারের আকার বিকার যেটা হবে, তখন দেখা যাবে। আকার ছোট করলে দেখা যায় অনেক মন্ত্রণালয়ের কাজ হয় না। কাজগুলো বাধাগ্রস্ত হয়ে যায়। উন্নয়নের ধারা যাতে অব্যাহত থাকে সেটাই প্রচেষ্টা। ওই জন্যই বলেছি, আমাদের যেভাবে আছে ওইভাবে। কারণ উন্নয়নের কাজগুলো কেউ যেন এসে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে। তাই যেভাবে আছে চলমান থাকবে। রুটিন কাজ করবে। যে প্রার্থী হবে সে তো আর সরকারি কোনো সুযোগ পাবে না।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার কে হবে, সেদিকে আমরা যাচ্ছি না। আমরা যেভাবে চলার অন্যান্য দেশের সঙ্গে আলাপ করেছি সংসদীয় গণতন্ত্র যেভাবে আছে সেভাবে চলবে। আমরা যারা থাকব নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে আমরা রুটিনওয়ার্ক পালন করব। দৈনন্দিন কাজ করব যাতে সরকার অচল হয়ে না যায়।’
নির্বাচনের সময় ভারত, কানাডা বা ইংল্যান্ডসহ সংসদীয় গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে হয় বাংলাদেশেও সেটা হবে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী যখনই তফসিল হবে এবং নমিনেশন সাবমিট হবে তখন থেকে আর মন্ত্রীরা সুযোগ-সুবিধা বা পতাকা কোনো সুবিধা ব্যবহার করতে পারবে না। একজন প্রার্থী হিসেবে তাকে ভোট চাইতে হবে। ২০১৮ সালে সেইভাবে হয়েছিল। হ্যাঁ, ২০১৪ সালে আমি অন্য দল থেকে কিছু মন্ত্রী নিয়েছিলাম। ২০১৮ সালে সেই পদ্ধতি করিনি। যেটা অন্য দেশে হয় এবারও সেই পদ্ধতি হবে। রাষ্ট্রপতি অসুস্থ তিনি বাইরে আছেন। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে। তফসিলের পর যে সময়টা দেওয়া হয়, মনোনয়নপত্র জমার সময় দেওয়া হয়। বাছাই হয়। প্রত্যাহার হয়। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রতীক বরাদ্দের পর নির্বাচন প্রচারণা শুরু হয়। নির্বাচন প্রচারণার সময় কোনো মন্ত্রী কোনো সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবে না। এটাই নিয়ম। কিন্তু সরকার থেমে থাকবে না। সরকারি দৈনন্দিন যে কাজ রুটিন ওয়ার্ক যেটা বলে সেগুলো চলবে। নইলে তো স্থবির হয়ে যাবে, দেশ তো চলবে না।’
নিজে প্রার্থী হওয়ায় গণভবনে বসে আর ভিডিও কনফারেন্স করবেন না বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি আলাদা একটা অফিস নিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন। পরে ২৮ ও ২৯ অক্টোবরের বিএনপির কর্মসূচিকে ঘিরে হওয়া সহিংসতার ভিডিও চিত্র সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কথিত উপদেষ্টা জাহিদুল ইসলাম আরেফীকে সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাসান সারওয়ার্দী সাজিয়েগুজিয়ে আনেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার ব্রাসেলস সফর-পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিএনপির কার্যালয়ে কথিত মার্কিন নাগরিকদের নিয়ে যাওয়ার সঙ্গে জড়িত সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাসান সারওয়ার্দীর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘উনি তো সাজিয়েগুজিয়ে নিয়ে আসছেন। তাঁর থেকে ওই নামটা আসছে। তাঁকে ছাড়া হচ্ছে না। তাঁকে ছাড়া হবেও না। ইতিমধ্যে আমি নির্দেশ দিয়েছি। তাঁকেও গ্রেপ্তার করা হবে এবং জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। তাঁকে খোঁজ করা হচ্ছে। তাঁকে ঠিকই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এ রকম ফ্রড সে করল কেন? সে যেই হোক আইনের কাছে সবাই সমান।’
বিএনপির কার্যালয়ে কথিত মার্কিন নাগরিকের সংবাদ সম্মেলন প্রশ্নে শেখ হাসিনা বলেন, ‘একটি রাজনৈতিক দলের দরজা খোলা থাকে যে কেউ আসতে পারে, যে কেউ কথা বলতে পারে। কিন্তু যে এসে বসল, যেভাবে খাতির তর্জমা করে বসানো হলো! আর যেভাবে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হলো এবং যত মিথ্যা তথ্য দিয়ে গেল। বোধহয় নিজেদের কিছু ইমেজ বাড়ানোর জন্য এ ধরনের ভাড়াটে লোক নিয়ে আসছে। তাকে যখন ধরা হলো এবং জিজ্ঞাসাবাদ করা হলো তখন আসল কথা বেরিয়ে এল। যে ভাড়া খাটতে আসছিল। তিনি মার্কিন নাগরিক এটা মার্কিনদের দেখতে হবে। আর কথায় কথায় আমাদের স্যাংশন দেয়। আমার জনগণ আছে আর আমার দেশ আছে। আমি এটা নিয়ে আছি।’
শঠের সঙ্গে শঠের মতো আচরণ করতে হবে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, তারা এখানে-সেখানে চোরাপথে গিয়ে একেকটা গাড়ি পোড়াচ্ছে। তাদের চিহ্নিত করা ও গ্রেপ্তার করে যথাযথ শাস্তি দেওয়া উচিত। আর যে হাত দিয়ে গাড়ি পোড়াবে আমার তো মনে হয় যার গাড়ি যখন পোড়াবে আর যে ধরা পড়বে তার হাতও ওই আগুন দিয়ে পোড়ায় দেওয়া উচিত। তাহলে তাদের শিক্ষা হবে, না হলে শিক্ষা হবে না। তাদের শিক্ষাটা ওইভাবে করতে হবে। আচরণের জন্য সে রকম শিক্ষা দিতে হবে।
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আশা করব এগুলো বন্ধ করবে। না করলে পরিণতি তাদের ভোগ করতে হবে। এবার এমনি এমনি যেতে দেব না। নির্বাচন এভাবে তারা থামাতে পারবে না। ২০১৩ সালে পারেনি, ২০১৮ সালে পারেনি। এবারও পারবে না। নির্বাচন যথাসময়ে হবে। তারা তো চাচ্ছে এটাই (নির্বাচন বানচাল)। তারা তো পারবে না। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। জনগণ ওদের সঙ্গে নেই। জনগণকে কষ্ট দিয়ে রাজনীতি হয় না। এটা তারা ভুলে যায়।
সরকারের উন্নয়নকাজ বাধাগ্রস্ত হতে পারে এ কারণে নির্বাচনের সময়ে সরকারের আকার ছোট করা হবে না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এ-সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকারের আকার বিকার যেটা হবে, তখন দেখা যাবে। আকার ছোট করলে দেখা যায় অনেক মন্ত্রণালয়ের কাজ হয় না। কাজগুলো বাধাগ্রস্ত হয়ে যায়। উন্নয়নের ধারা যাতে অব্যাহত থাকে সেটাই প্রচেষ্টা। ওই জন্যই বলেছি, আমাদের যেভাবে আছে ওইভাবে। কারণ উন্নয়নের কাজগুলো কেউ যেন এসে বাধাগ্রস্ত করতে না পারে। তাই যেভাবে আছে চলমান থাকবে। রুটিন কাজ করবে। যে প্রার্থী হবে সে তো আর সরকারি কোনো সুযোগ পাবে না।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার কে হবে, সেদিকে আমরা যাচ্ছি না। আমরা যেভাবে চলার অন্যান্য দেশের সঙ্গে আলাপ করেছি সংসদীয় গণতন্ত্র যেভাবে আছে সেভাবে চলবে। আমরা যারা থাকব নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে আমরা রুটিনওয়ার্ক পালন করব। দৈনন্দিন কাজ করব যাতে সরকার অচল হয়ে না যায়।’
নির্বাচনের সময় ভারত, কানাডা বা ইংল্যান্ডসহ সংসদীয় গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে হয় বাংলাদেশেও সেটা হবে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী যখনই তফসিল হবে এবং নমিনেশন সাবমিট হবে তখন থেকে আর মন্ত্রীরা সুযোগ-সুবিধা বা পতাকা কোনো সুবিধা ব্যবহার করতে পারবে না। একজন প্রার্থী হিসেবে তাকে ভোট চাইতে হবে। ২০১৮ সালে সেইভাবে হয়েছিল। হ্যাঁ, ২০১৪ সালে আমি অন্য দল থেকে কিছু মন্ত্রী নিয়েছিলাম। ২০১৮ সালে সেই পদ্ধতি করিনি। যেটা অন্য দেশে হয় এবারও সেই পদ্ধতি হবে। রাষ্ট্রপতি অসুস্থ তিনি বাইরে আছেন। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে। তফসিলের পর যে সময়টা দেওয়া হয়, মনোনয়নপত্র জমার সময় দেওয়া হয়। বাছাই হয়। প্রত্যাহার হয়। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রতীক বরাদ্দের পর নির্বাচন প্রচারণা শুরু হয়। নির্বাচন প্রচারণার সময় কোনো মন্ত্রী কোনো সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিতে পারবে না। এটাই নিয়ম। কিন্তু সরকার থেমে থাকবে না। সরকারি দৈনন্দিন যে কাজ রুটিন ওয়ার্ক যেটা বলে সেগুলো চলবে। নইলে তো স্থবির হয়ে যাবে, দেশ তো চলবে না।’
নিজে প্রার্থী হওয়ায় গণভবনে বসে আর ভিডিও কনফারেন্স করবেন না বলে জানান শেখ হাসিনা। তিনি আলাদা একটা অফিস নিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন। পরে ২৮ ও ২৯ অক্টোবরের বিএনপির কর্মসূচিকে ঘিরে হওয়া সহিংসতার ভিডিও চিত্র সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং ভোট সম্ভবত এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
৪৩ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রোহিঙ্গা সংকট, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা সম্প্রদায় ও আশ্রয়দাতা স্থানীয় কমিউনিটি এবং মিয়ানমারের সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৬৮ মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে। বিশেষ করে, মিয়ানমারের পশ্চিম রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার শিকার মানুষের জন্য এ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেব্রাজিলের ন্যাশনাল হাইকোর্টের (এসটিজে) প্রধান বিচারপতি আন্তোনিও হারমান বেঞ্জামিন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ সোমবার (৩ মার্চ) আগারগাঁওয়ের...
২ ঘণ্টা আগে