নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে ৪৩ শতাংশ নারী থাকার বিষয়টি খুশির খবর। তবে তাদের আরও দৃশ্যমান হওয়া উচিত। কারণ, আমরা তাদের দেখতে পাই না। দলীয় সর্বোচ্চ ফোরামের বৈঠকেও তাদের উপস্থিতি দেখা যায় না। আগামীতে আমরা তাদের সরাসরি সব জায়গায় দেখতে চাই।’
রাজধানীর খামারবাড়ীতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারীরা কোথায়?’ শীর্ষক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম এই সম্মেলনের আয়োজন করে।
শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘রাজনীতি হচ্ছে পুরুষ ও পিতৃতন্ত্রের শেষ বলয়। সেটা অবশ্যই ভেঙে দিতে হবে। কম্বোডিয়ার মতো দেশে নারীর অধিকার সাংবিধানিকভাবে শক্তিশালী। আমাদের বিষয়টির দিকে লক্ষ্য করা দরকার। রাজনীতিতে নারীদের প্রচারণায় জনগণের কাছ থেকে তহবিল আনা উচিত। কারণ, প্রাইভেট সেক্টর থেকে আনলে তাতে অনেক সময় নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।’
আগামী নির্বাচনে খরচ কমিয়ে নারীদের ভোট করার খরচ রাষ্ট্র দিতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে খরচ কমিয়ে নারীদের ভোট করার খরচ রাষ্ট্র দিতে পারে। আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনৈতিক দলগুলোও এ বিষয়ে ইতিবাচক। তবে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের পরও নারীদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। রাজনৈতিক দলগুলো নারীদের ৫ ও ১০ শতাংশ আসনের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করছে। এটাও আমাদের দেখতে হচ্ছে। তবে আমি বলব, আগামী নির্বাচনে দলের বাইরেও নারীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে কমপক্ষে ১০ জন নারীকে বাছাই করতে হবে।’
সম্মেলনে অংশ নেন বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
অন্তর্বর্তী সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীতে ৪৩ শতাংশ নারী থাকার বিষয়টি খুশির খবর। তবে তাদের আরও দৃশ্যমান হওয়া উচিত। কারণ, আমরা তাদের দেখতে পাই না। দলীয় সর্বোচ্চ ফোরামের বৈঠকেও তাদের উপস্থিতি দেখা যায় না। আগামীতে আমরা তাদের সরাসরি সব জায়গায় দেখতে চাই।’
রাজধানীর খামারবাড়ীতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারীরা কোথায়?’ শীর্ষক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম এই সম্মেলনের আয়োজন করে।
শারমীন মুরশিদ বলেন, ‘রাজনীতি হচ্ছে পুরুষ ও পিতৃতন্ত্রের শেষ বলয়। সেটা অবশ্যই ভেঙে দিতে হবে। কম্বোডিয়ার মতো দেশে নারীর অধিকার সাংবিধানিকভাবে শক্তিশালী। আমাদের বিষয়টির দিকে লক্ষ্য করা দরকার। রাজনীতিতে নারীদের প্রচারণায় জনগণের কাছ থেকে তহবিল আনা উচিত। কারণ, প্রাইভেট সেক্টর থেকে আনলে তাতে অনেক সময় নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।’
আগামী নির্বাচনে খরচ কমিয়ে নারীদের ভোট করার খরচ রাষ্ট্র দিতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে খরচ কমিয়ে নারীদের ভোট করার খরচ রাষ্ট্র দিতে পারে। আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনৈতিক দলগুলোও এ বিষয়ে ইতিবাচক। তবে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
উপদেষ্টা বলেন, ‘গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের পরও নারীদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। রাজনৈতিক দলগুলো নারীদের ৫ ও ১০ শতাংশ আসনের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করছে। এটাও আমাদের দেখতে হচ্ছে। তবে আমি বলব, আগামী নির্বাচনে দলের বাইরেও নারীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে কমপক্ষে ১০ জন নারীকে বাছাই করতে হবে।’
সম্মেলনে অংশ নেন বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও মানবাধিকার সংগঠনের প্রতিনিধিরা।
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের জন্য দেশের সব টেলিভিশন ও অনলাইন গণমাধ্যমকে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৯ মিনিট আগেপ্রায় আট মাস ধরে রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা শেষে প্রণীত হয়েছে ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’। আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ও সদস্যদের সঙ্গে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের দুজন করে
১২ মিনিট আগেঅনিবন্ধিত ট্রাভেল এজেন্সিগুলোকে ৬ নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন করার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রণালয় এই নির্দেশনা দেয়।
২২ মিনিট আগেশেষ মুহূর্তে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতভিন্নতার পরও আগামীকাল শুক্রবার পূর্বনির্ধারিত সময়েই জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি প্রায় শেষ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই অনুষ্ঠানে সব রাজনৈতিক দল অংশ নেবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
১ ঘণ্টা আগে