নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকাসহ সারা দেশে প্রায় ৫৯৯টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে কাজে যোগ দিচ্ছেন কর্মবিরতিতে থাকা পুলিশ সদস্যরা। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছে, ‘আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে পুলিশ সদস্যদের কাজে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যারা বৃহস্পতিবারের মধ্যে যোগদান করবেন না, আমরা বুঝব তাঁরা চাকরিতে যোগদানে আর ইচ্ছুক নন। এ বিষয়ে র্যাবের মহাপরিচালক, আইজিপি, ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।’
তবে থানায় দাপ্তরিক কাজ চললেও এখন পর্যন্ত মাঠে নামেননি কোনো পুলিশ সদস্য। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মাঠের কাজ শুরু করা নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। কাজেই নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে মাঠে নামতে এখনো দু-এক দিন সময় লাগবে।
আজ রোববার বিকেল ৩টার দিকে সারা দেশের সর্বমোট ৬৩৯টি থানার মধ্যে ৫৯৯টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মেট্রোপলিটনের ১১০টি থানার মধ্যে ৯৭টি এবং জেলার ৫২৯টি থানার মধ্যে ৫০২টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স সূত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, শনিবার বেলা ৩টা পর্যন্ত ৫৩৮টির কার্যক্রম শুরু হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন মহানগর পুলিশের ১১০ টির মধ্যে ৮৪ এবং জেলার ৫২৯ টির মধ্যে ৪৫৪টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে গত শুক্রবার পর্যন্ত ৩৬১টি থানায় পুলিশের কার্যক্রম শুরু হয়। এই থানাগুলোর নিরাপত্তায় সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়।
গত শনিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, রাজধানী ঢাকার ২৯ টিসহ দেশজুড়ে ৪১৭টি থানায় ইতিমধ্যে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ও প্রাণহানি ঘটে। শেষ তিন দিন (শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে-পরে) থানা, ফাঁড়িসহ পুলিশের বেশ কিছু স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর সারা দেশে পুলিশি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ সদস্যরা থানায় আসতে সাহস পাননি। এরপর নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করেন বাহিনীর অধস্তনেরা।
পুলিশ সদস্যদের দাবি, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রাজনীতিবিদদের তাঁবেদারি করার কারণে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে পুলিশ। এমনকি তাঁরা নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সরকারকে বাঁচাতে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালানোর হুকুম দেন। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি পাল্টে যেতে থাকলে সাধারণ মানুষ সরকার ছেড়ে পুলিশকে প্রতিপক্ষ মনে করতে থাকে। তাই তাঁরা পুলিশে সংস্কার চান।
পুলিশের নতুন মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম গত বুধবার সব পুলিশ সদস্যকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেন। পরদিন তিনি পুলিশ সদস্যদের কর্মস্থলে যোগদানের ক্ষেত্রে জনসাধারণকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান। পরে ধীরে ধীরে পুলিশ সদস্যরা কাজে যোগ দিতে শুরু করেন।
ঢাকাসহ সারা দেশে প্রায় ৫৯৯টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে কাজে যোগ দিচ্ছেন কর্মবিরতিতে থাকা পুলিশ সদস্যরা। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছে, ‘আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে পুলিশ সদস্যদের কাজে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যারা বৃহস্পতিবারের মধ্যে যোগদান করবেন না, আমরা বুঝব তাঁরা চাকরিতে যোগদানে আর ইচ্ছুক নন। এ বিষয়ে র্যাবের মহাপরিচালক, আইজিপি, ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।’
তবে থানায় দাপ্তরিক কাজ চললেও এখন পর্যন্ত মাঠে নামেননি কোনো পুলিশ সদস্য। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, মাঠের কাজ শুরু করা নিয়ে অস্বস্তিতে রয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। কাজেই নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে মাঠে নামতে এখনো দু-এক দিন সময় লাগবে।
আজ রোববার বিকেল ৩টার দিকে সারা দেশের সর্বমোট ৬৩৯টি থানার মধ্যে ৫৯৯টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মেট্রোপলিটনের ১১০টি থানার মধ্যে ৯৭টি এবং জেলার ৫২৯টি থানার মধ্যে ৫০২টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স সূত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, শনিবার বেলা ৩টা পর্যন্ত ৫৩৮টির কার্যক্রম শুরু হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন মহানগর পুলিশের ১১০ টির মধ্যে ৮৪ এবং জেলার ৫২৯ টির মধ্যে ৪৫৪টি থানার কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে গত শুক্রবার পর্যন্ত ৩৬১টি থানায় পুলিশের কার্যক্রম শুরু হয়। এই থানাগুলোর নিরাপত্তায় সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়।
গত শনিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, রাজধানী ঢাকার ২৯ টিসহ দেশজুড়ে ৪১৭টি থানায় ইতিমধ্যে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ ও প্রাণহানি ঘটে। শেষ তিন দিন (শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে-পরে) থানা, ফাঁড়িসহ পুলিশের বেশ কিছু স্থাপনায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর সারা দেশে পুলিশি কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পুলিশ সদস্যরা থানায় আসতে সাহস পাননি। এরপর নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করেন বাহিনীর অধস্তনেরা।
পুলিশ সদস্যদের দাবি, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রাজনীতিবিদদের তাঁবেদারি করার কারণে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে পুলিশ। এমনকি তাঁরা নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সরকারকে বাঁচাতে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালানোর হুকুম দেন। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি পাল্টে যেতে থাকলে সাধারণ মানুষ সরকার ছেড়ে পুলিশকে প্রতিপক্ষ মনে করতে থাকে। তাই তাঁরা পুলিশে সংস্কার চান।
পুলিশের নতুন মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম গত বুধবার সব পুলিশ সদস্যকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেন। পরদিন তিনি পুলিশ সদস্যদের কর্মস্থলে যোগদানের ক্ষেত্রে জনসাধারণকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান। পরে ধীরে ধীরে পুলিশ সদস্যরা কাজে যোগ দিতে শুরু করেন।
গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে গত ১৫ বছরে ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের অন্যান্য সংগঠনের সন্ত্রাসীদের হামলা ও তৎকালীন সরকারের নির্দেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে নিহত ব্যক্তিদের তালিকা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের নির্যাতনে নিহত বুয়েট...
৬ ঘণ্টা আগেচীনের হুবেই প্রদেশের উহান থার্ড হসপিটালের পাঁচ সদস্যের একটি বিশেষ বার্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও নার্সদের দল বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যায় ঢাকায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ রোগীদের চিকিৎসায় সহায়তা করতেই এ টিম পাঠানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যাত্রাবাড়ী থানার কিশোর আব্দুল কাইয়ূম আহাদ হত্যা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেমামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার এসআই খালিদ হাসান সাবেক প্রধান বিচারপতিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১২ ঘণ্টা আগে