আজকের পত্রিকা ডেস্ক

গত বছরের জুলাই–আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাটকীয় ক্ষমতাচ্যুতির পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর নিযুক্ত হন আহসান এইচ মনসুর। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই হাসিনা সরকারের প্রধান সহযোগী রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক এলিটদের বিদেশে পাচার করা বিপুল পরিমাণ অর্থ উদ্ধারের জন্য এক কঠিন অভিযানে নামেন তিনি। তাঁর অনুমান, পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে পাঁচ বছরের মতো লাগতে পারে।
এক দশক ধরে দেশের বাইরে বিশেষ করে যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত ১১টি প্রভাবশালী পরিবারের সম্পদের অবস্থান খুঁজে বের করতে ১১টি বিশেষজ্ঞ দল গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।
পাচার করা অর্থের পরিমাণ বিপুল। তদন্তাধীন ১১টি পরিবারের মধ্যে শুধু একটি পরিবারই ১৫ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে ফেলেছে বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। একটি ক্ষেত্রে এই পরিবার একটি মাত্র ব্যাংকের প্রায় ৯০ শতাংশ আমানত তুলে নেয়, যা ব্যাংকটিকে পতনের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়।
সরকারের পতনের পর কয়েক দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর নিযুক্ত হওয়া আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুরের উদ্বেগ, অতি দ্রুত খুঁজে না পেলে এই অর্থের বেশির ভাগই গায়েব হয়ে যেতে পারে!
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরাকে তিনি বলেন, ‘আমরা জানি সময়ের গুরুত্ব কতটা। সম্পদের ভিত্তি ক্ষয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।’
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে আহসান এইচ মনসুরের প্রথম লক্ষ্য যুক্তরাজ্য। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া আনুমানিক ২৫ বিলিয়ন ডলারের সন্ধান এবং বাজেয়াপ্ত করার জন্য ব্রিটিশ পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ অফিস এবং লন্ডনের আইনি সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছেন।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘এই পরিবারগুলোর অনেকেরই সম্পদ বিশেষ করে লন্ডনে রয়েছে, তাই আমরা মনে করি, এখানে অনেক সম্পদ খুঁজে পাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মূল উদ্দেশ্য অন্তত (এই) সচেতনতা তৈরি করা যে, যুক্তরাজ্য বিশ্বজুড়ে চুরি করা সম্পদের একটি পছন্দের গন্তব্য এবং বাংলাদেশ সেই দেশগুলোর মধ্যে একটি, যেখান থেকে এটি এসেছে।’
এই অনুসন্ধানে আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা একজন হলেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। আল–জাজিরার অনুসন্ধানী ইউনিট (আই–ইউনিট) জানতে পেরেছে, তাঁর ৫০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে, যার বেশির ভাগই লন্ডন ও দুবাইতে।
গত বছর আই–ইউনিট প্রকাশ করেছিল, চৌধুরী পরিবার যুক্তরাজ্যে ৩৬০ টিরও বেশি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছে, যার বেশির ভাগই লন্ডনে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাঁর প্রায় ৪০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে এবং তাঁর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জরুরি ভিত্তিতে তাঁর বিদেশের সম্পত্তিও জব্দ করতে চাচ্ছে, যাতে সেগুলো গোপনে বিক্রি হওয়া থেকে আটকানো যায়।
বর্তমানে পালিয়ে থাকা সাইফুজ্জামান চৌধুরী আই–ইউনিটের কাছে দাবি করেছেন, তিনি পূর্ববর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ‘উইচ হান্টের’–এর শিকার এবং তাঁর সম্পদ বৈধভাবে অর্জিত।
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পদ জব্দ করার দিকে মনোযোগ দিলেও আহসান এইচ মনসুর যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সেসব আইনজীবী, ব্যাংকার ও এস্টেট এজেন্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন, যাঁরা এই ‘অলিগার্ক’ পরিবারগুলোকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিতে সাহায্য করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘আইন লঙ্ঘন করা হচ্ছে, এজেন্ট বা অপারেটররা তো বটেই, অনেক ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো অপরাধীদের এই বিচারব্যবস্থায় পুনর্বাসিত করতে কাজ করছে। তবে এটিই একমাত্র উদাহরণ নয়, আরও অনেক আছে। আমি মনে করি, দেশের (ব্রিটিশ) কর্তৃপক্ষের জন্য এ ধরনের জিনিসের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া একটি নৈতিক বাধ্যবাধকতা।’
আহসান এইচ মনসুরের অনুমান, পাচার করা তহবিলের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে পাঁচ বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে এবং স্বীকার করেছেন, ব্যাপকতা ও জটিলতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে গিয়ে কর্তৃপক্ষের এই তৎপরতার অগ্রগতি ধীর হয়ে গেছে। তবে তিনি বলেছেন, যুক্তরাজ্য সরকার সহায়তা করছে।
এখন বিদেশে অর্থ পাচারের মূল হোতাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়ার বিনিময়ে সহায়তাকারীদের সঙ্গে আপস বা এমনকি পাচার অর্থ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার কথাও বিবেচনা করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, একাধিক দেশে পাচার হওয়া বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অবস্থান শনাক্ত করার জটিল কাজটি যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনের পর আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। মার্কিন তদন্তকারীদের একটি দল, যাদের এ বছর বাংলাদেশে কাজ শুরু করার কথা ছিল, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নতুন মেয়াদের শুরুতে ইউএসএআইডির তহবিল স্থগিত করার পর তাদের কার্যক্রম বাতিল করা হয়েছে।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘তাদের পূর্ণ শক্তিতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, কিন্তু তা বাতিল করতে হয়েছে...আমাদের বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ...ইউএসএআইডির অর্থায়নে নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন, কিন্তু তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এটি আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক, তবে এটাই বাস্তবতা।’

গত বছরের জুলাই–আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাটকীয় ক্ষমতাচ্যুতির পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর নিযুক্ত হন আহসান এইচ মনসুর। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই হাসিনা সরকারের প্রধান সহযোগী রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক এলিটদের বিদেশে পাচার করা বিপুল পরিমাণ অর্থ উদ্ধারের জন্য এক কঠিন অভিযানে নামেন তিনি। তাঁর অনুমান, পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে পাঁচ বছরের মতো লাগতে পারে।
এক দশক ধরে দেশের বাইরে বিশেষ করে যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত ১১টি প্রভাবশালী পরিবারের সম্পদের অবস্থান খুঁজে বের করতে ১১টি বিশেষজ্ঞ দল গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।
পাচার করা অর্থের পরিমাণ বিপুল। তদন্তাধীন ১১টি পরিবারের মধ্যে শুধু একটি পরিবারই ১৫ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে ফেলেছে বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। একটি ক্ষেত্রে এই পরিবার একটি মাত্র ব্যাংকের প্রায় ৯০ শতাংশ আমানত তুলে নেয়, যা ব্যাংকটিকে পতনের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়।
সরকারের পতনের পর কয়েক দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর নিযুক্ত হওয়া আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুরের উদ্বেগ, অতি দ্রুত খুঁজে না পেলে এই অর্থের বেশির ভাগই গায়েব হয়ে যেতে পারে!
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরাকে তিনি বলেন, ‘আমরা জানি সময়ের গুরুত্ব কতটা। সম্পদের ভিত্তি ক্ষয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।’
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে আহসান এইচ মনসুরের প্রথম লক্ষ্য যুক্তরাজ্য। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া আনুমানিক ২৫ বিলিয়ন ডলারের সন্ধান এবং বাজেয়াপ্ত করার জন্য ব্রিটিশ পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ অফিস এবং লন্ডনের আইনি সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছেন।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘এই পরিবারগুলোর অনেকেরই সম্পদ বিশেষ করে লন্ডনে রয়েছে, তাই আমরা মনে করি, এখানে অনেক সম্পদ খুঁজে পাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মূল উদ্দেশ্য অন্তত (এই) সচেতনতা তৈরি করা যে, যুক্তরাজ্য বিশ্বজুড়ে চুরি করা সম্পদের একটি পছন্দের গন্তব্য এবং বাংলাদেশ সেই দেশগুলোর মধ্যে একটি, যেখান থেকে এটি এসেছে।’
এই অনুসন্ধানে আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা একজন হলেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। আল–জাজিরার অনুসন্ধানী ইউনিট (আই–ইউনিট) জানতে পেরেছে, তাঁর ৫০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে, যার বেশির ভাগই লন্ডন ও দুবাইতে।
গত বছর আই–ইউনিট প্রকাশ করেছিল, চৌধুরী পরিবার যুক্তরাজ্যে ৩৬০ টিরও বেশি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছে, যার বেশির ভাগই লন্ডনে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তাঁর প্রায় ৪০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করেছে এবং তাঁর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জরুরি ভিত্তিতে তাঁর বিদেশের সম্পত্তিও জব্দ করতে চাচ্ছে, যাতে সেগুলো গোপনে বিক্রি হওয়া থেকে আটকানো যায়।
বর্তমানে পালিয়ে থাকা সাইফুজ্জামান চৌধুরী আই–ইউনিটের কাছে দাবি করেছেন, তিনি পূর্ববর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ‘উইচ হান্টের’–এর শিকার এবং তাঁর সম্পদ বৈধভাবে অর্জিত।
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পদ জব্দ করার দিকে মনোযোগ দিলেও আহসান এইচ মনসুর যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সেসব আইনজীবী, ব্যাংকার ও এস্টেট এজেন্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন, যাঁরা এই ‘অলিগার্ক’ পরিবারগুলোকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিতে সাহায্য করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ‘আইন লঙ্ঘন করা হচ্ছে, এজেন্ট বা অপারেটররা তো বটেই, অনেক ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো অপরাধীদের এই বিচারব্যবস্থায় পুনর্বাসিত করতে কাজ করছে। তবে এটিই একমাত্র উদাহরণ নয়, আরও অনেক আছে। আমি মনে করি, দেশের (ব্রিটিশ) কর্তৃপক্ষের জন্য এ ধরনের জিনিসের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া একটি নৈতিক বাধ্যবাধকতা।’
আহসান এইচ মনসুরের অনুমান, পাচার করা তহবিলের নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে পাঁচ বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে এবং স্বীকার করেছেন, ব্যাপকতা ও জটিলতার সঙ্গে মোকাবিলা করতে গিয়ে কর্তৃপক্ষের এই তৎপরতার অগ্রগতি ধীর হয়ে গেছে। তবে তিনি বলেছেন, যুক্তরাজ্য সরকার সহায়তা করছে।
এখন বিদেশে অর্থ পাচারের মূল হোতাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়ার বিনিময়ে সহায়তাকারীদের সঙ্গে আপস বা এমনকি পাচার অর্থ বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার কথাও বিবেচনা করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, একাধিক দেশে পাচার হওয়া বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অবস্থান শনাক্ত করার জটিল কাজটি যুক্তরাষ্ট্রে সরকার পরিবর্তনের পর আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। মার্কিন তদন্তকারীদের একটি দল, যাদের এ বছর বাংলাদেশে কাজ শুরু করার কথা ছিল, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নতুন মেয়াদের শুরুতে ইউএসএআইডির তহবিল স্থগিত করার পর তাদের কার্যক্রম বাতিল করা হয়েছে।
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘তাদের পূর্ণ শক্তিতে ঢাকায় আসার কথা ছিল, কিন্তু তা বাতিল করতে হয়েছে...আমাদের বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ...ইউএসএআইডির অর্থায়নে নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন, কিন্তু তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এটি আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক, তবে এটাই বাস্তবতা।’

মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গত ২৭ অক্টোবর (সোমবার) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
৪৩ মিনিট আগে
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক শিডিউলড ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ (ইমার্জেন্সি/ডাইভারশন) বা নন-শিডিউলড আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার ক্ষেত্রেও বিমানবন্দরটি ব্যবহার না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গতকাল (২৭ অক্টোবর) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
নির্দেশনায় আরও উল্লেখ করা হয়, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক শিডিউল ফ্লাইটের পাশাপাশি নন-শিডিউল আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ও জরুরি অবতরণের ক্ষেত্রেও ব্যবহার না করার অনুরোধ করা হলো।’
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় বিষয়টি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপনটি সরকার স্থগিত করে। এর ফলে বিমানবন্দরটিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক কার্যক্রম আপাতত বন্ধ থাকছে।

কক্সবাজার বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক শিডিউলড ফ্লাইট চলাচল সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ (ইমার্জেন্সি/ডাইভারশন) বা নন-শিডিউলড আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার ক্ষেত্রেও বিমানবন্দরটি ব্যবহার না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গতকাল (২৭ অক্টোবর) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
নির্দেশনায় আরও উল্লেখ করা হয়, ‘কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক শিডিউল ফ্লাইটের পাশাপাশি নন-শিডিউল আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ও জরুরি অবতরণের ক্ষেত্রেও ব্যবহার না করার অনুরোধ করা হলো।’
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় বিষয়টি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপনটি সরকার স্থগিত করে। এর ফলে বিমানবন্দরটিতে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনার প্রস্তুতি ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক কার্যক্রম আপাতত বন্ধ থাকছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পদ জব্দ করার দিকে মনোযোগ দিলেও আহসান এইচ মনসুর যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সেসব আইনজীবী, ব্যাংকার ও এস্টেট এজেন্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন, যাঁরা এই ‘অলিগার্ক’ পরিবারগুলোকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিতে সাহায্য করেছে।
২৯ মার্চ ২০২৫
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর গভীর ও মৌলিক সংস্কার নিশ্চিত করতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
প্রস্তাবিত আদেশের প্রারম্ভিক ঘোষণায় স্পষ্ট করা হয়েছে, এই পদক্ষেপের মূল ভিত্তি হলো ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-শ্রমিক-জনতার সফল গণ-অভ্যুত্থান। এই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটে।
৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনার পর সংবিধান সংস্কারসহ অন্যান্য সংস্কারের সুপারিশসংবলিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোটগুলো সম্মিলিতভাবে ওই সনদে স্বাক্ষর করে এবং তা দ্রুত বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য জনগণের সর্বোচ্চ অনুমোদন প্রয়োজন। এই অনুমোদনপ্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে: সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী জনগণের অনুমোদন নেওয়ার উদ্দেশ্যে গণভোট অনুষ্ঠান অপরিহার্য। সংবিধান সংস্কারের জন্য সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন ও উক্ত পরিষদ কর্তৃক সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করা অত্যাবশ্যক।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে।
প্রস্তাবিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’-এ যা বলা হয়েছে:

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় কাঠামোর গভীর ও মৌলিক সংস্কার নিশ্চিত করতে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন’ পদ্ধতির চূড়ান্ত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
প্রস্তাবিত আদেশের প্রারম্ভিক ঘোষণায় স্পষ্ট করা হয়েছে, এই পদক্ষেপের মূল ভিত্তি হলো ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-শ্রমিক-জনতার সফল গণ-অভ্যুত্থান। এই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটে।
৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনার পর সংবিধান সংস্কারসহ অন্যান্য সংস্কারের সুপারিশসংবলিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রধান রাজনৈতিক দল ও জোটগুলো সম্মিলিতভাবে ওই সনদে স্বাক্ষর করে এবং তা দ্রুত বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করেছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য জনগণের সর্বোচ্চ অনুমোদন প্রয়োজন। এই অনুমোদনপ্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে: সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী জনগণের অনুমোদন নেওয়ার উদ্দেশ্যে গণভোট অনুষ্ঠান অপরিহার্য। সংবিধান সংস্কারের জন্য সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন ও উক্ত পরিষদ কর্তৃক সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করা অত্যাবশ্যক।
ঐকমত্য কমিশন মনে করে, জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আইনি দলিল আবশ্যক ছিল। সে কারণেই সরকার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে এই বাস্তবায়ন আদেশ জারি করবে।
প্রস্তাবিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’-এ যা বলা হয়েছে:

বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পদ জব্দ করার দিকে মনোযোগ দিলেও আহসান এইচ মনসুর যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সেসব আইনজীবী, ব্যাংকার ও এস্টেট এজেন্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন, যাঁরা এই ‘অলিগার্ক’ পরিবারগুলোকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিতে সাহায্য করেছে।
২৯ মার্চ ২০২৫
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গত ২৭ অক্টোবর (সোমবার) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
৪৩ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে বেলা ২টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সেখানে আলী রীয়াজ বলেন, ‘সুপারিশের তিনটি ভাগ আছে। অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব। সংবিধান-সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে দুটো বিকল্প প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে—সরকার যেন অবিলম্বে একটি আদেশ জারি করে। এ আদেশের বিষয় হবে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ। আদেশের অধীনে একটি গণভোট হবে।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা ২৭০ দিন এমন দায়িত্ব পালন করবে।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য) মনির হায়দার।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেওয়ার পরে বেলা ২টার দিকে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
সেখানে আলী রীয়াজ বলেন, ‘সুপারিশের তিনটি ভাগ আছে। অধ্যাদেশ ও নির্বাহী আদেশের বাস্তবায়ন দ্রুততার সঙ্গে করা সম্ভব। সংবিধান-সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারকে দুটো বিকল্প প্রস্তাব আমরা দিয়েছি। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে—সরকার যেন অবিলম্বে একটি আদেশ জারি করে। এ আদেশের বিষয় হবে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ। আদেশের অধীনে একটি গণভোট হবে।’
আলী রীয়াজ আরও বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। তারা ২৭০ দিন এমন দায়িত্ব পালন করবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পদ জব্দ করার দিকে মনোযোগ দিলেও আহসান এইচ মনসুর যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সেসব আইনজীবী, ব্যাংকার ও এস্টেট এজেন্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন, যাঁরা এই ‘অলিগার্ক’ পরিবারগুলোকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিতে সাহায্য করেছে।
২৯ মার্চ ২০২৫
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গত ২৭ অক্টোবর (সোমবার) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
৪৩ মিনিট আগে
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনে আনসারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। এই ১৩ জনের মধ্যে তিনজন থাকবেন অস্ত্রসহ আর বাকি ১০ জন অস্ত্রবিহীন। অস্ত্রবিহীন ১০ জনের মধ্যে ছয়জন পুরুষ আর চারজন থাকবেন নারী। তা ছাড়া এবারই প্রথম প্রিসাইডিং কর্মকর্তার সঙ্গে অস্ত্রসহ একজন আনসার সদস্য থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে মোট ৯ দিন আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আনসার সদস্যরা।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশের নিরাপত্তা, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটি পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নিজেদের জীবন ও স্বার্থের পরোয়া না করে তারা নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের সঙ্গে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকে। তাই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কর্মজীবনের মানোন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারের অংশ। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের নিজস্ব অর্থায়নে মোট ৩১টি যানবাহন কেনা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৯টি ট্রুপস ক্যারিয়ার, ১৪টি কাভার্ড ভ্যান, ৪২ আসনবিশিষ্ট চারটি বড় বাস, ২৪ আসনবিশিষ্ট দুটি মিনিবাস এবং দুটি অ্যাম্বুলেন্স।’
দেশের সর্ববৃহৎ এই বাহিনীর সদস্যদের ছুটি, বিনোদন ভ্রমণ এবং অন্য বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায়ই নানা ধরনের যাতায়াতের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের এই ভোগান্তি লাঘব ও সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আজকের এই ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
উপদেষ্টা এ সময় ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসটি সর্বোচ্চ পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হবে এবং বাহিনীর বৈধ পরিচয়পত্রধারী সব সদস্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাইরে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিদিনই অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। গত পরশুদিনও আটটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এ রকম উদ্ধার হতেই থাকবে এবং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, অস্ত্র উদ্ধার আরও বাড়তে থাকবে এবং একসময় দেখবেন যে বাইরে আর কোনো অস্ত্র বা হাতিয়ার নেই।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা সবচেয়ে বেশি নিয়োজিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, নির্বাচনে আনসারদের অবদান সবচেয়ে বেশি। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ১৩ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবেন। এই ১৩ জনের মধ্যে তিনজন থাকবেন অস্ত্রসহ আর বাকি ১০ জন অস্ত্রবিহীন। অস্ত্রবিহীন ১০ জনের মধ্যে ছয়জন পুরুষ আর চারজন থাকবেন নারী। তা ছাড়া এবারই প্রথম প্রিসাইডিং কর্মকর্তার সঙ্গে অস্ত্রসহ একজন আনসার সদস্য থাকবেন।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে মোট ৯ দিন আনসার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে। আগামী নির্বাচনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে আনসার সদস্যরা।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী দেশের নিরাপত্তা, শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটি পর্বে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। নিজেদের জীবন ও স্বার্থের পরোয়া না করে তারা নিষ্ঠা, দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেমের সঙ্গে জাতির সেবায় নিয়োজিত থাকে। তাই বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের কর্মজীবনের মানোন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব এবং রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকারের অংশ। এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের নিজস্ব অর্থায়নে মোট ৩১টি যানবাহন কেনা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৯টি ট্রুপস ক্যারিয়ার, ১৪টি কাভার্ড ভ্যান, ৪২ আসনবিশিষ্ট চারটি বড় বাস, ২৪ আসনবিশিষ্ট দুটি মিনিবাস এবং দুটি অ্যাম্বুলেন্স।’
দেশের সর্ববৃহৎ এই বাহিনীর সদস্যদের ছুটি, বিনোদন ভ্রমণ এবং অন্য বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায়ই নানা ধরনের যাতায়াতের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের এই ভোগান্তি লাঘব ও সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই আজকের এই ট্রান্সপোর্ট সার্ভিস চালু করা হয়েছে।
উপদেষ্টা এ সময় ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসটি সর্বোচ্চ পেশাদারি ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালিত হবে এবং বাহিনীর বৈধ পরিচয়পত্রধারী সব সদস্যের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাইরে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিদিনই অস্ত্র উদ্ধার হচ্ছে। এটা চলমান প্রক্রিয়া। গত পরশুদিনও আটটি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এ রকম উদ্ধার হতেই থাকবে এবং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, অস্ত্র উদ্ধার আরও বাড়তে থাকবে এবং একসময় দেখবেন যে বাইরে আর কোনো অস্ত্র বা হাতিয়ার নেই।’
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদসহ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পদ জব্দ করার দিকে মনোযোগ দিলেও আহসান এইচ মনসুর যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সেসব আইনজীবী, ব্যাংকার ও এস্টেট এজেন্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন, যাঁরা এই ‘অলিগার্ক’ পরিবারগুলোকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিতে সাহায্য করেছে।
২৯ মার্চ ২০২৫
মন্ত্রণালয়ের সিভিল অ্যাভিয়েশন–১ শাখা থেকে গত ২৭ অক্টোবর (সোমবার) জারি করা এক সরকারি পত্রে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
৪৩ মিনিট আগে
সুপারিশে বলা হয়েছে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫’ জারির মাধ্যমে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ইচ্ছা ও অভিপ্রায়কে আইনিপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে সাংবিধানিক রূপ দেওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে করা সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় কমিশনের সদস্যরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই সুপারিশ হস্তান্তর করেন।
২ ঘণ্টা আগে