নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া প্রয়াত সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের ছবিটি তাঁর ‘আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থার নয়’ বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ জেল কর্তৃপক্ষ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি করা হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে গত সোমবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান কারাবন্দী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (৭৫)। গত বছরের সেপ্টেম্বরে রাজধানীর গুলশান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল র্যাব। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শিল্পমন্ত্রী ছিলেন তিনি।
সাবেক মন্ত্রী নূরুল মজিদের মৃত্যুর পর তাঁর একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এতে দেখা যায়, তিনি হাতকড়া পরা অবস্থায় হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে রয়েছেন। তাঁর চোখ বন্ধ।
মন্তব্যের ঘরে কেউ কেউ বলেন, মুমূর্ষু অবস্থায়ও নূরুল মজিদকে হাতকড়া পরিয়ে রাখা হয়। মৃত্যুর পরও তাঁর হাতে হাতকড়া পরানো ছিল—এমন মন্তব্যও করতে দেখা যায়।
তবে সাবেক শিল্পমন্ত্রী ঢামেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকাকালে ওই ছবি ‘তোলা হয়নি’ বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ জেল কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানিয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের একটি ছবি ব্যবহার করে বিভ্রান্তিকর ও অসত্য তথ্য প্রচার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ জেল কর্তৃপক্ষ স্পষ্টভাবে জানাচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ছবিটি কোনোভাবেই তাঁর আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থার নয়। সবার প্রতি অনুরোধ, দায়িত্বশীল নাগরিক বা মাধ্যম হিসেবে মৃত একজন ব্যক্তিকে নিয়ে এ ধরনের বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার থেকে বিরত থাকুন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অসুস্থতার কারণে কারাবন্দী অবস্থায় সাবেক এই মন্ত্রীকে একাধিকবার যথাযথ নিয়মে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছিল। গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে মৃত্যুর আগমুহূর্ত পর্যন্ত তিনি ঢামেক হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন।
বাংলাদেশ জেল কর্তৃপক্ষ পুনরায় নিশ্চিত করেছে, ‘সব বন্দীর মানবিক মর্যাদা রক্ষায় আমরা সর্বদা দায়িত্বশীল এবং উক্ত ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া প্রয়াত সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের ছবিটি তাঁর ‘আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থার নয়’ বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ জেল কর্তৃপক্ষ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি করা হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে গত সোমবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান কারাবন্দী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (৭৫)। গত বছরের সেপ্টেম্বরে রাজধানীর গুলশান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল র্যাব। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শিল্পমন্ত্রী ছিলেন তিনি।
সাবেক মন্ত্রী নূরুল মজিদের মৃত্যুর পর তাঁর একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এতে দেখা যায়, তিনি হাতকড়া পরা অবস্থায় হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে রয়েছেন। তাঁর চোখ বন্ধ।
মন্তব্যের ঘরে কেউ কেউ বলেন, মুমূর্ষু অবস্থায়ও নূরুল মজিদকে হাতকড়া পরিয়ে রাখা হয়। মৃত্যুর পরও তাঁর হাতে হাতকড়া পরানো ছিল—এমন মন্তব্যও করতে দেখা যায়।
তবে সাবেক শিল্পমন্ত্রী ঢামেক হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকাকালে ওই ছবি ‘তোলা হয়নি’ বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ জেল কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানিয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের একটি ছবি ব্যবহার করে বিভ্রান্তিকর ও অসত্য তথ্য প্রচার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ জেল কর্তৃপক্ষ স্পষ্টভাবে জানাচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ছবিটি কোনোভাবেই তাঁর আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থার নয়। সবার প্রতি অনুরোধ, দায়িত্বশীল নাগরিক বা মাধ্যম হিসেবে মৃত একজন ব্যক্তিকে নিয়ে এ ধরনের বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার থেকে বিরত থাকুন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অসুস্থতার কারণে কারাবন্দী অবস্থায় সাবেক এই মন্ত্রীকে একাধিকবার যথাযথ নিয়মে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছিল। গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে মৃত্যুর আগমুহূর্ত পর্যন্ত তিনি ঢামেক হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন।
বাংলাদেশ জেল কর্তৃপক্ষ পুনরায় নিশ্চিত করেছে, ‘সব বন্দীর মানবিক মর্যাদা রক্ষায় আমরা সর্বদা দায়িত্বশীল এবং উক্ত ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি।’
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত বার্ষিক ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে অংশ নিতে ১২ অক্টোবর বিকেলে রোমে পৌঁছান ড. ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। ১৭ অক্টোবর দলগুলো এই সনদে স্বাক্ষর করবে। জাতীয় সংসদ ভবনে জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণের চিঠিও পাঠানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১৫ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১৫ ঘণ্টা আগে