অনলাইন ডেস্ক
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে সিন্ডিকেটের প্রভাব বন্ধ করতে সরকারকে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিটের (রামরু) নির্বাহী পরিচালক ড. সি আর আবরার।
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান।
সি আর আবরার বলেন, এক দশক ধরে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক প্রেরণে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ বিরাজমান, যেখানে শীর্ষে থাকা ব্যক্তিদের পরিবর্তন করা হলেও রয়ে গেছে মূল হোতারা। এই সিন্ডিকেটের কারণে অভিবাসনপ্রত্যাশী ও অভিবাসী কর্মীদের বিপুল আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে, যা রোধে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এ ছাড়া সিন্ডিকেটের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করেন সি আর আবরার।
আলোচনা সভায় বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল ইসলাম বলেন, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগে যে সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে, অন্য কোনো দেশে এমন নেই। তিনি অভিযোগ করেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অনলাইন সাপোর্টের পরিবর্তে প্রক্রিয়াটি নিয়ন্ত্রণ করে শ্রমিকদের খরচ বাড়াচ্ছেন, এতে এজেন্সিগুলোর মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে এবং দেশের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হচ্ছে। সরকার যদি মনিটরিং নিশ্চিত করে এবং নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী শ্রমিক প্রেরণ করে, তবে দেড় লাখ টাকার মধ্যেই একজন শ্রমিক পাঠানো সম্ভব।
বায়রার সদস্য মোস্তফা মাহমুদ তাঁর বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, আন্দোলনের পরবর্তী সময়ে নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো উদ্যোগ লক্ষ করা যায়নি; বরং সমস্যা আরও বেড়েছে। প্রবাসী শ্রমিকদের স্বার্থে লাউঞ্জ উদ্বোধনের পরিবর্তে বিনা খরচে গমন ও ভিসা খরচ কমানো অনেক বেশি কার্যকর হতে পারত বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—হেলভেটাস বাংলাদেশের প্রকল্প পরিচালক আবুল বাসার, ওয়ারবে ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুল হক এবং বিভিন্ন রিক্রুটিং এজেন্সির প্রতিনিধিরা।
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে সিন্ডিকেটের প্রভাব বন্ধ করতে সরকারকে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিটের (রামরু) নির্বাহী পরিচালক ড. সি আর আবরার।
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান।
সি আর আবরার বলেন, এক দশক ধরে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক প্রেরণে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণ বিরাজমান, যেখানে শীর্ষে থাকা ব্যক্তিদের পরিবর্তন করা হলেও রয়ে গেছে মূল হোতারা। এই সিন্ডিকেটের কারণে অভিবাসনপ্রত্যাশী ও অভিবাসী কর্মীদের বিপুল আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে, যা রোধে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। এ ছাড়া সিন্ডিকেটের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করেন সি আর আবরার।
আলোচনা সভায় বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) যুগ্ম সম্পাদক ফখরুল ইসলাম বলেন, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগে যে সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে, অন্য কোনো দেশে এমন নেই। তিনি অভিযোগ করেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অনলাইন সাপোর্টের পরিবর্তে প্রক্রিয়াটি নিয়ন্ত্রণ করে শ্রমিকদের খরচ বাড়াচ্ছেন, এতে এজেন্সিগুলোর মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টি হচ্ছে এবং দেশের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হচ্ছে। সরকার যদি মনিটরিং নিশ্চিত করে এবং নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী শ্রমিক প্রেরণ করে, তবে দেড় লাখ টাকার মধ্যেই একজন শ্রমিক পাঠানো সম্ভব।
বায়রার সদস্য মোস্তফা মাহমুদ তাঁর বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, আন্দোলনের পরবর্তী সময়ে নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো উদ্যোগ লক্ষ করা যায়নি; বরং সমস্যা আরও বেড়েছে। প্রবাসী শ্রমিকদের স্বার্থে লাউঞ্জ উদ্বোধনের পরিবর্তে বিনা খরচে গমন ও ভিসা খরচ কমানো অনেক বেশি কার্যকর হতে পারত বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—হেলভেটাস বাংলাদেশের প্রকল্প পরিচালক আবুল বাসার, ওয়ারবে ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুল হক এবং বিভিন্ন রিক্রুটিং এজেন্সির প্রতিনিধিরা।
সমালোচনার মুখে নিয়োগ দেওয়ার দুই দিন পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র (গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া) হিসেবে মুহাম্মদ আবু আবিদের নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সার্বিক কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য ১৫ এপ্রিল তাঁকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। যদিও জনপ্রশাসন
৩ মিনিট আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা পড়েছে। আজ শনিবার বিকেলে বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শিরীন পারভীন হকের নেতৃত্বে কমিশনের প্রতিনিধি দল প্রধান উপদেষ্টার হাতে প্রতিবেদনটি তুলে দেয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস
৩৮ মিনিট আগেপ্রকৃত মৎস্যচাষিদের স্বার্থে হাওরে ইজারা বন্ধ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, কোনো হাওরে ইজারা থাকা উচিত নয়। হাওরে ইজারা বন্ধ করতে হবে। হাওর সেখানকার মানুষের অধিকারের জায়গা, আর তা রক্ষা করাই আমাদের কাজ। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ সদস্যদের আবাসন ও খাদ্য ব্যবস্থার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে