আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ায় গ্লোবাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার কো-অপারেশন কনফারেন্সে (জিআইসিসি) অংশ নিয়েছেন সেতু বিভাগের সচিব ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ। রাজধানী সিউলে ওয়েস্টিন পারনাস হোটেলে ১৬ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর তিন দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পের ওপর প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন সেতু সচিব। তিনি প্রেজেন্টেশনে উল্লেখ করেন, সেতু বিভাগের কয়েকটি প্রকল্পে কোরিয়ান ইডিসিএফ/ইডিপিএফ অর্থায়নের সুযোগ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের পরিবহন খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে।
জিআইসিসি-২০২৫ সম্মেলনের লক্ষ্য কোরিয়ান নির্মাণ সংস্থাগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক বাজারে সম্প্রসারণের সুযোগ তৈরি এবং বিভিন্ন দেশের প্রকল্প বাস্তবায়নকারীদের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক স্থাপন করা। এটি মূলত একটি বিজনেস-টু-বিজনেস প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে, যেখানে কোরিয়ান কোম্পানিগুলো বিদেশি সরকার, প্রজেক্ট ডেভেলপার এবং আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।
সম্মেলনে প্রায় ৫০০ জন অংশগ্রহণকারী ছিলেন, যার মধ্যে ৩০টি দেশের মন্ত্রী ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা, আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা এবং কোরিয়ান শীর্ষস্থানীয় নির্মাণ সংস্থাগুলোর কর্মকর্তারা রয়েছেন।
এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্যগুলো হলো—বিভিন্ন দেশের আসন্ন অবকাঠামো প্রজেক্ট সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ ও আদান-প্রদান, বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা এবং আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন, নতুন প্রজেক্টে অংশগ্রহণের জন্য চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর, কোরিয়ান উন্নত প্রযুক্তি যেমন স্মার্ট সিটি, হাই-স্পিড রেল এবং স্মার্ট পোর্ট সিস্টেমের সঙ্গে পরিচিতি করা।
সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের প্যানেল আলোচনা, বিভিন্ন দেশের প্রজেক্ট ব্রিফিং, ব্যক্তিগত বিজনেস মিটিং হবে এবং কোরিয়ান শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলো তাদের নতুন প্রযুক্তি প্রদর্শন করবে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় গ্লোবাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার কো-অপারেশন কনফারেন্সে (জিআইসিসি) অংশ নিয়েছেন সেতু বিভাগের সচিব ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ আবদুর রউফ। রাজধানী সিউলে ওয়েস্টিন পারনাস হোটেলে ১৬ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর তিন দিনব্যাপী এই কনফারেন্সে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পের ওপর প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন সেতু সচিব। তিনি প্রেজেন্টেশনে উল্লেখ করেন, সেতু বিভাগের কয়েকটি প্রকল্পে কোরিয়ান ইডিসিএফ/ইডিপিএফ অর্থায়নের সুযোগ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের পরিবহন খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে।
জিআইসিসি-২০২৫ সম্মেলনের লক্ষ্য কোরিয়ান নির্মাণ সংস্থাগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক বাজারে সম্প্রসারণের সুযোগ তৈরি এবং বিভিন্ন দেশের প্রকল্প বাস্তবায়নকারীদের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক স্থাপন করা। এটি মূলত একটি বিজনেস-টু-বিজনেস প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে, যেখানে কোরিয়ান কোম্পানিগুলো বিদেশি সরকার, প্রজেক্ট ডেভেলপার এবং আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।
সম্মেলনে প্রায় ৫০০ জন অংশগ্রহণকারী ছিলেন, যার মধ্যে ৩০টি দেশের মন্ত্রী ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা, আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা এবং কোরিয়ান শীর্ষস্থানীয় নির্মাণ সংস্থাগুলোর কর্মকর্তারা রয়েছেন।
এই সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্যগুলো হলো—বিভিন্ন দেশের আসন্ন অবকাঠামো প্রজেক্ট সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ ও আদান-প্রদান, বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা এবং আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন, নতুন প্রজেক্টে অংশগ্রহণের জন্য চুক্তি এবং সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর, কোরিয়ান উন্নত প্রযুক্তি যেমন স্মার্ট সিটি, হাই-স্পিড রেল এবং স্মার্ট পোর্ট সিস্টেমের সঙ্গে পরিচিতি করা।
সম্মেলনে বিভিন্ন দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের প্যানেল আলোচনা, বিভিন্ন দেশের প্রজেক্ট ব্রিফিং, ব্যক্তিগত বিজনেস মিটিং হবে এবং কোরিয়ান শীর্ষস্থানীয় কোম্পানিগুলো তাদের নতুন প্রযুক্তি প্রদর্শন করবে।
দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। চলতি বছর চিকিৎসাধীন যত রোগীর মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশের (৭৩ শতাংশ) বেশির মৃত্যু হয়েছে সরকারি সাত হাসপাতালে।
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
৯ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
৯ ঘণ্টা আগে