গত সেপ্টেম্বরে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাতে কী আলাপ হয়েছে তা নিয়ে মুখ খুলেছে হোয়াইট হাউস। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়কারী জন কিরবি এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানান। এ ছাড়া গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সঙ্গেও শেখ হাসিনা বৈঠক করেছেন বলে জানান তিনি।
জন কিরবিকে প্রশ্ন করা হয়, গত সপ্তাহে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণম জয়শংকরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জ্যাক সুলিভান। এই অবস্থায় আপনি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ককে কীভাবে দেখছেন? এ ছাড়া গত মাসে নয়াদিল্লিতে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি সাক্ষাৎ হয়েছে। সেখানে কি তাঁরা নির্বাচন ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে কথা বলেছেন?
জবাবে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়কারী জন কারবি বলেন, ‘তাঁরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্বের বিষয়ে কথা বলেছেন। তাঁরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলাসহ বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে কথা বলেছেন।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশিরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় এবং আমাদের চাওয়াও তাই। আমাদের ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে মূলত বাংলাদেশি জনগণের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের নেতা নির্বাচনের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটি সমর্থন করতে।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র তা-ই চায়, যা বাংলাদেশিরা চায়—শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো আসন্ন জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ উপায়ে অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, এটিই আমাদের চাওয়া।’
ভিসা নিষেধাজ্ঞা বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের মুক্তভাবে নিজেদের নেতা নির্বাচনের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটিকে সমর্থন দিতেই আমরা আমাদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগের ঘোষণা দিয়েছি।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি আবারও বলছি, যুক্তরাষ্ট্র কোনো নির্দিষ্ট দলকে সমর্থন করে না এবং নির্বাচনের ফলাফলে কোনো ধরনের প্রভাবও বিস্তার করতে চায় না। তবে যুক্তরাষ্ট্র এটি নিশ্চিত করতে চায় যে, বাংলাদেশের জনগণ যেন অবাধে তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে।’
আরও পড়ুন—
গত সেপ্টেম্বরে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাতে কী আলাপ হয়েছে তা নিয়ে মুখ খুলেছে হোয়াইট হাউস। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়কারী জন কিরবি এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানান। এ ছাড়া গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের সঙ্গেও শেখ হাসিনা বৈঠক করেছেন বলে জানান তিনি।
জন কিরবিকে প্রশ্ন করা হয়, গত সপ্তাহে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রহ্মণম জয়শংকরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জ্যাক সুলিভান। এই অবস্থায় আপনি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ককে কীভাবে দেখছেন? এ ছাড়া গত মাসে নয়াদিল্লিতে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি সাক্ষাৎ হয়েছে। সেখানে কি তাঁরা নির্বাচন ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে কথা বলেছেন?
জবাবে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগবিষয়ক সমন্বয়কারী জন কারবি বলেন, ‘তাঁরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের গুরুত্বের বিষয়ে কথা বলেছেন। তাঁরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলাসহ বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় ইস্যুতে কথা বলেছেন।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাংলাদেশিরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় এবং আমাদের চাওয়াও তাই। আমাদের ভিসা নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে মূলত বাংলাদেশি জনগণের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের নেতা নির্বাচনের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটি সমর্থন করতে।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র তা-ই চায়, যা বাংলাদেশিরা চায়—শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো আসন্ন জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণ উপায়ে অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়ার বিষয়ে তাদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে, এটিই আমাদের চাওয়া।’
ভিসা নিষেধাজ্ঞা বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের মুক্তভাবে নিজেদের নেতা নির্বাচনের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটিকে সমর্থন দিতেই আমরা আমাদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগের ঘোষণা দিয়েছি।’ এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি আবারও বলছি, যুক্তরাষ্ট্র কোনো নির্দিষ্ট দলকে সমর্থন করে না এবং নির্বাচনের ফলাফলে কোনো ধরনের প্রভাবও বিস্তার করতে চায় না। তবে যুক্তরাষ্ট্র এটি নিশ্চিত করতে চায় যে, বাংলাদেশের জনগণ যেন অবাধে তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে।’
আরও পড়ুন—
যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক মন্ত্রী ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। ড. ইউনূসের লন্ডন সফরকালে এই সাক্ষাৎ চান টিউলিপ, যেখানে তিনি ‘ভুল বোঝাবুঝি’ নিরসনের আশায় ব্যক্তিগত
৩ ঘণ্টা আগে