নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারীনেত্রী হওয়ার কারণেই বারবার জঙ্গিদের এমন হত্যাচেষ্টার মুখে পড়তে হয়েছে শেখ হাসিনাকে। সমাবেশস্থলে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রেখে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায়ে এই মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
এই মামলায় আজ সোমবার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এই রায় প্রকাশ করা হয়েছে। শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার এই মামলায় ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিলেন। বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামান রায়ে স্বাক্ষর করেন। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতিদ্বয় সংক্ষিপ্ত রায় দিয়েছিলেন।
রায়ে বলা হয়, ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে জঙ্গিরা বারবার নারীনেত্রী শেখ হাসিনার ওপর হামলা করে।
রায়ে আরও বলা হয়, হামলার আগে আসামিরা ঢাকার মোহাম্মদপুরে একটি মাদ্রাসায় সভা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রাখা হয়। বোমাটির বিস্ফোরণ হয়নি। কিন্তু যদি বিস্ফোরিত হতো তাহলে শুধু শেখ হাসিনা নন, আরও অনেকের প্রাণহানি ঘটতো। এলাকার ঘরবাড়ি পর্যন্ত লন্ডভন্ড হয়ে যেতো।
রায়ে আরও বলা হয়, মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ ও বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী এই মামলায় উদ্ধারকৃত বোমা দুটি বিশেষ কায়দায় বিশেষ বিস্ফোরক দ্বারা তৈরি হয়েছে। এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে মারাত্মকভাবে সংশ্লিষ্ট এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বোমা বিস্ফোরিত হলে সাড়ে ৯ ফুট মাটির গভীরে ও ৩৪ ফুট উচ্চতা পর্যন্ত ওই এলাকায় কিছুই থাকত না, সব ধ্বংস হয়ে যেত।
১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড, একজনের যাবজ্জীবন ও একজনের ১৪ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া এই রায়ে নিম্ন আদালতে ১৪ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সরোয়ার হোসেন মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা আসামিরা হলেন–ওয়াসিম আখতার ওরফে তারেক হোসেন ওরফে মারফত আলী, মো. রাশেদ ড্রাইভার ওরফে আবুল কালাম ওরফে শিমন খান, মো. ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন ওরফে মোসাহাব মোড়ল, শেখ ফরিদ ওরফে মাওলানা শওকত ওসমান, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বক্কর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই ও মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আব্দুর রাজ্জাক ওরফে আবু ওমর।
এ ছাড়া মেহেদি হাসান ওরফে গাজী খান ওরফে আবদুল ওয়াদুদকে যাবজ্জীবন এবং আনিসুল ওরফে আনিস ও মো. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমানকে দেওয়া ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তবে কারাবন্দী এই দুজনের এরই মধ্যে সাজাভোগ করা হয়ে গেলে তাঁদের কারাগার থেকে মুক্তি দিতে বলা হয়েছে। আর নিম্ন আদালতে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সরোয়ার হোসেন মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
হরকাতুল জেহাদের শীর্ষ নেতা মুফতি আব্দুল হান্নান মামলাটিতে মূল আসামি ছিলেন। কিন্তু অন্য মামলায় এই জঙ্গি নেতার ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় এই মামলা থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হয়।
২০০০ সালের ২১ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ কলেজের মাঠে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশস্থলের পাশ থেকে ৭৬ কেজি ওজনের একটি বোমা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় কোটালিপাড়া থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করা হয়।
২০০১ সালের ১৫ নভেম্বর মুফতি হান্নানসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। ২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়। আদালতে সাক্ষ্য দেন ৩৪ জন। ২০০৯ সালের জুনে অধিকতর তদন্ত করে আরও নয়জনকে অভিযুক্ত হিসেবে যুক্ত করে সম্পূরক চার্জশিট দেওয়া হয়। তখন মামলাটি পাঠানো হয় ঢাকা-২ দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে। সেই ট্রাইব্যুনালে ২০১৭ সালের ২০শে আগস্ট বিচার শেষ করে রায় দেওয়া হয়।
নারীনেত্রী হওয়ার কারণেই বারবার জঙ্গিদের এমন হত্যাচেষ্টার মুখে পড়তে হয়েছে শেখ হাসিনাকে। সমাবেশস্থলে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রেখে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায়ে এই মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
এই মামলায় আজ সোমবার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এই রায় প্রকাশ করা হয়েছে। শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার এই মামলায় ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিলেন। বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামান রায়ে স্বাক্ষর করেন। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতিদ্বয় সংক্ষিপ্ত রায় দিয়েছিলেন।
রায়ে বলা হয়, ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে জঙ্গিরা বারবার নারীনেত্রী শেখ হাসিনার ওপর হামলা করে।
রায়ে আরও বলা হয়, হামলার আগে আসামিরা ঢাকার মোহাম্মদপুরে একটি মাদ্রাসায় সভা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রাখা হয়। বোমাটির বিস্ফোরণ হয়নি। কিন্তু যদি বিস্ফোরিত হতো তাহলে শুধু শেখ হাসিনা নন, আরও অনেকের প্রাণহানি ঘটতো। এলাকার ঘরবাড়ি পর্যন্ত লন্ডভন্ড হয়ে যেতো।
রায়ে আরও বলা হয়, মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ ও বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী এই মামলায় উদ্ধারকৃত বোমা দুটি বিশেষ কায়দায় বিশেষ বিস্ফোরক দ্বারা তৈরি হয়েছে। এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে মারাত্মকভাবে সংশ্লিষ্ট এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বোমা বিস্ফোরিত হলে সাড়ে ৯ ফুট মাটির গভীরে ও ৩৪ ফুট উচ্চতা পর্যন্ত ওই এলাকায় কিছুই থাকত না, সব ধ্বংস হয়ে যেত।
১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড, একজনের যাবজ্জীবন ও একজনের ১৪ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া এই রায়ে নিম্ন আদালতে ১৪ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সরোয়ার হোসেন মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা আসামিরা হলেন–ওয়াসিম আখতার ওরফে তারেক হোসেন ওরফে মারফত আলী, মো. রাশেদ ড্রাইভার ওরফে আবুল কালাম ওরফে শিমন খান, মো. ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন ওরফে মোসাহাব মোড়ল, শেখ ফরিদ ওরফে মাওলানা শওকত ওসমান, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বক্কর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই ও মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আব্দুর রাজ্জাক ওরফে আবু ওমর।
এ ছাড়া মেহেদি হাসান ওরফে গাজী খান ওরফে আবদুল ওয়াদুদকে যাবজ্জীবন এবং আনিসুল ওরফে আনিস ও মো. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমানকে দেওয়া ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তবে কারাবন্দী এই দুজনের এরই মধ্যে সাজাভোগ করা হয়ে গেলে তাঁদের কারাগার থেকে মুক্তি দিতে বলা হয়েছে। আর নিম্ন আদালতে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সরোয়ার হোসেন মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
হরকাতুল জেহাদের শীর্ষ নেতা মুফতি আব্দুল হান্নান মামলাটিতে মূল আসামি ছিলেন। কিন্তু অন্য মামলায় এই জঙ্গি নেতার ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় এই মামলা থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হয়।
২০০০ সালের ২১ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ কলেজের মাঠে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশস্থলের পাশ থেকে ৭৬ কেজি ওজনের একটি বোমা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় কোটালিপাড়া থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করা হয়।
২০০১ সালের ১৫ নভেম্বর মুফতি হান্নানসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। ২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়। আদালতে সাক্ষ্য দেন ৩৪ জন। ২০০৯ সালের জুনে অধিকতর তদন্ত করে আরও নয়জনকে অভিযুক্ত হিসেবে যুক্ত করে সম্পূরক চার্জশিট দেওয়া হয়। তখন মামলাটি পাঠানো হয় ঢাকা-২ দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে। সেই ট্রাইব্যুনালে ২০১৭ সালের ২০শে আগস্ট বিচার শেষ করে রায় দেওয়া হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারীনেত্রী হওয়ার কারণেই বারবার জঙ্গিদের এমন হত্যাচেষ্টার মুখে পড়তে হয়েছে শেখ হাসিনাকে। সমাবেশস্থলে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রেখে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায়ে এই মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
এই মামলায় আজ সোমবার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এই রায় প্রকাশ করা হয়েছে। শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার এই মামলায় ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিলেন। বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামান রায়ে স্বাক্ষর করেন। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতিদ্বয় সংক্ষিপ্ত রায় দিয়েছিলেন।
রায়ে বলা হয়, ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে জঙ্গিরা বারবার নারীনেত্রী শেখ হাসিনার ওপর হামলা করে।
রায়ে আরও বলা হয়, হামলার আগে আসামিরা ঢাকার মোহাম্মদপুরে একটি মাদ্রাসায় সভা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রাখা হয়। বোমাটির বিস্ফোরণ হয়নি। কিন্তু যদি বিস্ফোরিত হতো তাহলে শুধু শেখ হাসিনা নন, আরও অনেকের প্রাণহানি ঘটতো। এলাকার ঘরবাড়ি পর্যন্ত লন্ডভন্ড হয়ে যেতো।
রায়ে আরও বলা হয়, মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ ও বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী এই মামলায় উদ্ধারকৃত বোমা দুটি বিশেষ কায়দায় বিশেষ বিস্ফোরক দ্বারা তৈরি হয়েছে। এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে মারাত্মকভাবে সংশ্লিষ্ট এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বোমা বিস্ফোরিত হলে সাড়ে ৯ ফুট মাটির গভীরে ও ৩৪ ফুট উচ্চতা পর্যন্ত ওই এলাকায় কিছুই থাকত না, সব ধ্বংস হয়ে যেত।
১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড, একজনের যাবজ্জীবন ও একজনের ১৪ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া এই রায়ে নিম্ন আদালতে ১৪ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সরোয়ার হোসেন মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা আসামিরা হলেন–ওয়াসিম আখতার ওরফে তারেক হোসেন ওরফে মারফত আলী, মো. রাশেদ ড্রাইভার ওরফে আবুল কালাম ওরফে শিমন খান, মো. ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন ওরফে মোসাহাব মোড়ল, শেখ ফরিদ ওরফে মাওলানা শওকত ওসমান, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বক্কর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই ও মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আব্দুর রাজ্জাক ওরফে আবু ওমর।
এ ছাড়া মেহেদি হাসান ওরফে গাজী খান ওরফে আবদুল ওয়াদুদকে যাবজ্জীবন এবং আনিসুল ওরফে আনিস ও মো. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমানকে দেওয়া ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তবে কারাবন্দী এই দুজনের এরই মধ্যে সাজাভোগ করা হয়ে গেলে তাঁদের কারাগার থেকে মুক্তি দিতে বলা হয়েছে। আর নিম্ন আদালতে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সরোয়ার হোসেন মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
হরকাতুল জেহাদের শীর্ষ নেতা মুফতি আব্দুল হান্নান মামলাটিতে মূল আসামি ছিলেন। কিন্তু অন্য মামলায় এই জঙ্গি নেতার ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় এই মামলা থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হয়।
২০০০ সালের ২১ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ কলেজের মাঠে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশস্থলের পাশ থেকে ৭৬ কেজি ওজনের একটি বোমা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় কোটালিপাড়া থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করা হয়।
২০০১ সালের ১৫ নভেম্বর মুফতি হান্নানসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। ২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়। আদালতে সাক্ষ্য দেন ৩৪ জন। ২০০৯ সালের জুনে অধিকতর তদন্ত করে আরও নয়জনকে অভিযুক্ত হিসেবে যুক্ত করে সম্পূরক চার্জশিট দেওয়া হয়। তখন মামলাটি পাঠানো হয় ঢাকা-২ দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে। সেই ট্রাইব্যুনালে ২০১৭ সালের ২০শে আগস্ট বিচার শেষ করে রায় দেওয়া হয়।
নারীনেত্রী হওয়ার কারণেই বারবার জঙ্গিদের এমন হত্যাচেষ্টার মুখে পড়তে হয়েছে শেখ হাসিনাকে। সমাবেশস্থলে ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রেখে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায়ে এই মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
এই মামলায় আজ সোমবার হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এই রায় প্রকাশ করা হয়েছে। শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার এই মামলায় ১০ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিলেন। বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বদরুজ্জামান রায়ে স্বাক্ষর করেন। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতিদ্বয় সংক্ষিপ্ত রায় দিয়েছিলেন।
রায়ে বলা হয়, ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে জঙ্গিরা বারবার নারীনেত্রী শেখ হাসিনার ওপর হামলা করে।
রায়ে আরও বলা হয়, হামলার আগে আসামিরা ঢাকার মোহাম্মদপুরে একটি মাদ্রাসায় সভা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রাখা হয়। বোমাটির বিস্ফোরণ হয়নি। কিন্তু যদি বিস্ফোরিত হতো তাহলে শুধু শেখ হাসিনা নন, আরও অনেকের প্রাণহানি ঘটতো। এলাকার ঘরবাড়ি পর্যন্ত লন্ডভন্ড হয়ে যেতো।
রায়ে আরও বলা হয়, মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ ও বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী এই মামলায় উদ্ধারকৃত বোমা দুটি বিশেষ কায়দায় বিশেষ বিস্ফোরক দ্বারা তৈরি হয়েছে। এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে মারাত্মকভাবে সংশ্লিষ্ট এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই বোমা বিস্ফোরিত হলে সাড়ে ৯ ফুট মাটির গভীরে ও ৩৪ ফুট উচ্চতা পর্যন্ত ওই এলাকায় কিছুই থাকত না, সব ধ্বংস হয়ে যেত।
১০ জঙ্গির মৃত্যুদণ্ড, একজনের যাবজ্জীবন ও একজনের ১৪ বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া এই রায়ে নিম্ন আদালতে ১৪ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সরোয়ার হোসেন মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা আসামিরা হলেন–ওয়াসিম আখতার ওরফে তারেক হোসেন ওরফে মারফত আলী, মো. রাশেদ ড্রাইভার ওরফে আবুল কালাম ওরফে শিমন খান, মো. ইউসুফ ওরফে আবু মুসা হারুন ওরফে মোসাহাব মোড়ল, শেখ ফরিদ ওরফে মাওলানা শওকত ওসমান, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বক্কর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আবদুল হাই ও মাওলানা আবদুর রউফ ওরফে আব্দুর রাজ্জাক ওরফে আবু ওমর।
এ ছাড়া মেহেদি হাসান ওরফে গাজী খান ওরফে আবদুল ওয়াদুদকে যাবজ্জীবন এবং আনিসুল ওরফে আনিস ও মো. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমানকে দেওয়া ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তবে কারাবন্দী এই দুজনের এরই মধ্যে সাজাভোগ করা হয়ে গেলে তাঁদের কারাগার থেকে মুক্তি দিতে বলা হয়েছে। আর নিম্ন আদালতে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সরোয়ার হোসেন মিয়াকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
হরকাতুল জেহাদের শীর্ষ নেতা মুফতি আব্দুল হান্নান মামলাটিতে মূল আসামি ছিলেন। কিন্তু অন্য মামলায় এই জঙ্গি নেতার ফাঁসি কার্যকর হওয়ায় এই মামলা থেকে তাঁর নাম বাদ দেওয়া হয়।
২০০০ সালের ২১ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায় শেখ লুৎফর রহমান আদর্শ কলেজের মাঠে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশস্থলের পাশ থেকে ৭৬ কেজি ওজনের একটি বোমা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় কোটালিপাড়া থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করা হয়।
২০০১ সালের ১৫ নভেম্বর মুফতি হান্নানসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। ২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়। আদালতে সাক্ষ্য দেন ৩৪ জন। ২০০৯ সালের জুনে অধিকতর তদন্ত করে আরও নয়জনকে অভিযুক্ত হিসেবে যুক্ত করে সম্পূরক চার্জশিট দেওয়া হয়। তখন মামলাটি পাঠানো হয় ঢাকা-২ দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে। সেই ট্রাইব্যুনালে ২০১৭ সালের ২০শে আগস্ট বিচার শেষ করে রায় দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যা
১ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশন কারও কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইউএনওদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
আজ বুধবার ট্রাইব্যুনালের এই আদেশের পর সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে স্থাপিত কারা অধিদপ্তরের সাবজেলে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি-প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
আজ বেলা সাড়ে ১২টায় আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, সরকার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি ভবনকে সাবজেল ঘোষণা দিয়েছে। সাবজেল হিসেবে ঘোষণার পরপরই সেই ভবনটি কারা অধিদপ্তরের অধীনে সাবজেল হিসেবে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে। ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে রাখতে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশের পর সেখানেই তাঁদের রাখা হবে। আমাদের কারা অধিদপ্তরের সব ব্যবস্থা সাবজেলে রয়েছে।
এর আগে সকাল ৭টার পর আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারা কর্তৃপক্ষের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) প্রিজন ভ্যানে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাঁদের নেওয়া হয়। এজলাসে তাঁদের নেওয়া হলে সকাল ৮টার পর বসেন ট্রাইব্যুনাল।
আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
আজ বুধবার ট্রাইব্যুনালের এই আদেশের পর সেনা কর্মকর্তাদের ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে স্থাপিত কারা অধিদপ্তরের সাবজেলে রাখা হবে বলে জানিয়েছেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি-প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ মো. মোতাহের হোসেন।
আজ বেলা সাড়ে ১২টায় আজকের পত্রিকাকে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, সরকার ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের একটি ভবনকে সাবজেল ঘোষণা দিয়েছে। সাবজেল হিসেবে ঘোষণার পরপরই সেই ভবনটি কারা অধিদপ্তরের অধীনে সাবজেল হিসেবে তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে। ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে রাখতে ট্রাইব্যুনালের নির্দেশের পর সেখানেই তাঁদের রাখা হবে। আমাদের কারা অধিদপ্তরের সব ব্যবস্থা সাবজেলে রয়েছে।
এর আগে সকাল ৭টার পর আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারা কর্তৃপক্ষের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) প্রিজন ভ্যানে কড়া নিরাপত্তায় ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তাঁদের নেওয়া হয়। এজলাসে তাঁদের নেওয়া হলে সকাল ৮টার পর বসেন ট্রাইব্যুনাল।
আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামিকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজিরের দিন ধার্য ছিল আজ।
হামলার আগে আসামিরা ঢাকার মোহাম্মদপুরে একটি মাদ্রাসায় সভা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রাখা হয়। বোমাটির বিস্ফোরণ হয়নি
০৯ আগস্ট ২০২১আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যা
১ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশন কারও কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইউএনওদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি, সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যাঁরা অপপ্রচার করছেন তাঁদের বলব, অপপ্রচার করবেন না।’
আওয়ামী লীগ আমলে গুম, খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে।’ দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ অপপ্রচার না চালানোর আহ্বান জানান তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘যাঁদের হাজির করা হয়েছিল তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পলাতকদের এক সপ্তাহ সময় দিয়ে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।’
আসামিদের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালের আইন অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি চাকরিতে নেই বলে গণ্য হবেন।’ তাঁদের কোন কারাগারে রাখা হবে? এই প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘কারা কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোথায় রাখবে, সেটা তাদের বিষয়। আদালতের কাজ হচ্ছে কাস্টডিতে পাঠিয়ে দেওয়া।’
এদিকে আসামিদের আইনজীবী এম সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা কখনোই গ্রেপ্তার ছিলেন না। আর্মি আইন অনুযায়ী তাঁরা অ্যাটাচ ছিলেন এবং তাঁরা শুরু থেকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাঁরা ট্রায়াল ফেস করতে চান। তাঁরা এই অপরাধ সংঘটিত করেন নাই। একজন আইজিপি এখানে অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী)। তিনি বলেছেন, যা কিছু হয়েছে তা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁদের এই ঘটনার ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।’
তাঁদের কোন কারাগারে পাঠানো হয়েছে? এই প্রশ্নের জবাবে সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘যে সাবজেল ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে, সেইখানে নেওয়া হবে বলে আমরা জেনেছি।’
এর আগে ডিজিএফআই পরিচালিত জয়েন্ট ইন্টারোগেশনের (জেআইসি) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। ওই মামলার অপর আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. আকবর হোসেন, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) সাইফুল আবেদিন, সাবেক ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আলম, সাবেক ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল তাবরেজ শামস চৌধুরী, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক, সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) তৌহিদুল ইসলাম, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহাম্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক।
র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করা হয়। ওই মামলার অন্য আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই ২৮ জন নিহতের ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। চার আসামি হলেন বিজিবির সাবেক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবি কর্মকর্তা রাফাত বিন আলম মুন, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের সাবেক এডিসি মো. রাশেদুল ইসলাম এবং রামপুরা থানার সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমান।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি, সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যাঁরা অপপ্রচার করছেন তাঁদের বলব, অপপ্রচার করবেন না।’
আওয়ামী লীগ আমলে গুম, খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ বুধবার ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে।’ দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ অপপ্রচার না চালানোর আহ্বান জানান তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘যাঁদের হাজির করা হয়েছিল তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পলাতকদের এক সপ্তাহ সময় দিয়ে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।’
আসামিদের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালের আইন অনুযায়ী কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি চাকরিতে নেই বলে গণ্য হবেন।’ তাঁদের কোন কারাগারে রাখা হবে? এই প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘কারা কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোথায় রাখবে, সেটা তাদের বিষয়। আদালতের কাজ হচ্ছে কাস্টডিতে পাঠিয়ে দেওয়া।’
এদিকে আসামিদের আইনজীবী এম সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ‘তাঁরা কখনোই গ্রেপ্তার ছিলেন না। আর্মি আইন অনুযায়ী তাঁরা অ্যাটাচ ছিলেন এবং তাঁরা শুরু থেকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাঁরা ট্রায়াল ফেস করতে চান। তাঁরা এই অপরাধ সংঘটিত করেন নাই। একজন আইজিপি এখানে অ্যাপ্রুভার (রাজসাক্ষী)। তিনি বলেছেন, যা কিছু হয়েছে তা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে। এখানে কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। তাঁদের এই ঘটনার ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না।’
তাঁদের কোন কারাগারে পাঠানো হয়েছে? এই প্রশ্নের জবাবে সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘যে সাবজেল ঘোষণা করা হয়েছে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে, সেইখানে নেওয়া হবে বলে আমরা জেনেছি।’
এর আগে ডিজিএফআই পরিচালিত জয়েন্ট ইন্টারোগেশনের (জেআইসি) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। ওই মামলার অপর আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. আকবর হোসেন, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) সাইফুল আবেদিন, সাবেক ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আলম, সাবেক ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল তাবরেজ শামস চৌধুরী, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক, সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) তৌহিদুল ইসলাম, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহাম্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মখছুরুল হক।
র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনের (টিএফআই) মাধ্যমে গুম-নির্যাতনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করা হয়। ওই মামলার অন্য আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই ২৮ জন নিহতের ঘটনায় চারজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। চার আসামি হলেন বিজিবির সাবেক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেদোয়ানুল ইসলাম, বিজিবি কর্মকর্তা রাফাত বিন আলম মুন, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের সাবেক এডিসি মো. রাশেদুল ইসলাম এবং রামপুরা থানার সাবেক ওসি মো. মশিউর রহমান।
হামলার আগে আসামিরা ঢাকার মোহাম্মদপুরে একটি মাদ্রাসায় সভা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রাখা হয়। বোমাটির বিস্ফোরণ হয়নি
০৯ আগস্ট ২০২১আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশন কারও কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইউএনওদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ আমলে গুম করে নির্যাতন ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরা এলাকায় হত্যাকাণ্ডের পৃথক তিনটি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক ব্যক্তিদের হাজির হতে সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই নির্দেশ দেন।
এর আগে এই তিন মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে আজ সকাল ৭টার দিকে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত প্রিজন ভ্যানে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তাঁদের প্রথমে রাখা হয় ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায়। সকাল ৮টার দিকে তোলা হয় এজলাসে। সকাল ৮টার একটু পর এজলাসে আসেন তিন বিচারপতি। ট্রাইব্যুনাল আসামিদের নাম ধরে ডাকলে তাঁরা এক এক করে দাঁড়ান। শুনানি শেষে তাঁদের সবাইকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
আর ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
যে সেনা কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হলেন কর্নেল এ কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, লেফটেন্যান্ট কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম।
আজ ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘যাঁদের হাজির করা হয়েছিল, তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পলাতকদের এক সপ্তাহ সময় দিয়ে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।’
চিফ প্রসিকিউটর আরও জানান, গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই রামপুরা এলাকায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ আরও দুজনকে হাজির করা হয়েছিল। আদালত তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ নভেম্বর। এই মামলার পলাতক দুজনকেও হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ আমলে গুম করে নির্যাতন ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরা এলাকায় হত্যাকাণ্ডের পৃথক তিনটি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক ব্যক্তিদের হাজির হতে সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই নির্দেশ দেন।
এর আগে এই তিন মামলায় ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে আজ সকাল ৭টার দিকে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত প্রিজন ভ্যানে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তাঁদের প্রথমে রাখা হয় ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায়। সকাল ৮টার দিকে তোলা হয় এজলাসে। সকাল ৮টার একটু পর এজলাসে আসেন তিন বিচারপতি। ট্রাইব্যুনাল আসামিদের নাম ধরে ডাকলে তাঁরা এক এক করে দাঁড়ান। শুনানি শেষে তাঁদের সবাইকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
আর ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
যে সেনা কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার পর কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা হলেন কর্নেল এ কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, লেফটেন্যান্ট কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী, মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, মেজর মো. রাফাত-বিন-আলম।
আজ ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘যাঁদের হাজির করা হয়েছিল, তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর পলাতকদের এক সপ্তাহ সময় দিয়ে হাজির হওয়ার জন্য পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গুমের দুই মামলায় শুনানির পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ নভেম্বর।’
চিফ প্রসিকিউটর আরও জানান, গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই রামপুরা এলাকায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ আরও দুজনকে হাজির করা হয়েছিল। আদালত তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ নভেম্বর। এই মামলার পলাতক দুজনকেও হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হামলার আগে আসামিরা ঢাকার মোহাম্মদপুরে একটি মাদ্রাসায় সভা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রাখা হয়। বোমাটির বিস্ফোরণ হয়নি
০৯ আগস্ট ২০২১আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যা
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশন কারও কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইউএনওদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন কারও কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইউএনওদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার আহ্বান জানিয়েছেন সিইসি।
সিইসি ইউএনওদের বলেন, ‘কোনো প্রেশারের কাছে নতি স্বীকার করবেন না। কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করবেন না। সম্পূর্ণভাবে নিজের সিদ্ধান্তে আইন অনুযায়ী অটল থাকবেন। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা সার্বিক সহযোগিতা করব। নির্বাচন কমিশনও কারও কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না।’
ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সভাপতিত্বে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন কমিশন কারও কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ইউএনওদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা-সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার আহ্বান জানিয়েছেন সিইসি।
সিইসি ইউএনওদের বলেন, ‘কোনো প্রেশারের কাছে নতি স্বীকার করবেন না। কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার করবেন না। সম্পূর্ণভাবে নিজের সিদ্ধান্তে আইন অনুযায়ী অটল থাকবেন। আমাদের পক্ষ থেকে আমরা সার্বিক সহযোগিতা করব। নির্বাচন কমিশনও কারও কোনো অন্যায় চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না।’
ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের সভাপতিত্বে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
হামলার আগে আসামিরা ঢাকার মোহাম্মদপুরে একটি মাদ্রাসায় সভা করে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৭৬ কেজি ওজনের বোমা পেতে রাখা হয়। বোমাটির বিস্ফোরণ হয়নি
০৯ আগস্ট ২০২১আওয়ামী লীগ শাসনামলে গুম ও নির্যাতনের দুই মামলায় এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় সংঘটিত অপরাধের এক মামলায় আসামি ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের রক্ষক হিসেবে আমরা যাদের মনে করি সেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই আদালতের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করেছে। আসামিদের গ্রেপ্তার করে হাজির করার বিষয়ে সেনাবাহিনী সাহায্য করেছে। সুতরাং দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধ যা
১ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৭ জন পলাতক থাকায় তাঁদের হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে