নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর ২০২২ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই তালিকা দেওয়া হয়েছে।
আগামী বছর সাধারণ ও নির্বাহী আদেশে ২২ দিন ছুটি থাকবে, এর মধ্যে ছয় দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবারে।
সাধারণ ছুটি: ২১ ফেব্রুয়ারি, শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস; ১৭ মার্চ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন; ২৬ মার্চ, স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস; ২৯ এপ্রিল, জুমাতুল বিদা; ১ মে, মে দিবস; ৩ মে, ঈদুল ফিতর; ১৫ মে, বুদ্ধপূর্ণিমা (বৈশাখী পূর্ণিমা); ১০ জুলাই, ঈদুল আজহা; ১৫ আগস্ট, জাতীয় শোক দিবস; ১৮ আগস্ট, জন্মাষ্টমী; ৫ অক্টোবর, দুর্গাপূজা (বিজয়া দশমী); ৯ অক্টোবর, ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.); ১৬ ডিসেম্বর, বিজয় দিবস এবং ২৫ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন (বড়দিন)।
নির্বাহী আদেশে ছুটি: ১৯ মার্চ, শব-ই-বরাত; ১৪ এপ্রিল, বাংলা নববর্ষ; ২৯ এপ্রিল, শব-ই-কদর; ২ ও ৪ মে, ঈদুল ফিতরের আগে ও পরের দিন; ৯ ও ১১ জুলাই, ঈদুল আজহার আগে ও পরের দিন এবং ৯ আগস্ট, আশুরা।
ঐচ্ছিক ছুটি
মুসলিম পর্ব: ১ মার্চ শবে মেরাজ, ৫ মে ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিন, ১২ জুলাই ঈদুল আজহার তৃতীয় দিন, ২১ সেপ্টেম্বর আখেরি চাহার সোম্বা এবং ৭ নভেম্বর ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম।
হিন্দু পর্ব: ৫ ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পূজা, ১ মার্চ শিবরাত্রি ব্রত, ১৮ মার্চ দোলযাত্রা, ৩০ এপ্রিল মার্চ হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব, ২৫ সেপ্টেম্বর মহালয়া, ৪ অক্টোবর দুর্গাপূজা (নবমী), ৯ অক্টোবর লক্ষ্মীপূজা এবং ২৪ অক্টোবর শ্যামাপূজা।
খ্রিস্টান পর্ব: ১ জানুয়ারি ইংরেজি নববর্ষ, ২ মার্চ ভস্ম বুধবার, ১৪ এপ্রিল পুণ্য বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল পুণ্য শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল পুণ্য শনিবার, ১৭ এপ্রিল ইস্টার সানডে এবং ২৪ ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন)।
বৌদ্ধ পর্ব: ১৬ জানুয়ারি মাঘী পূর্ণিমা, ১৩ এপ্রিল চৈত্রসংক্রান্তি, ১২ জুলাই আষাঢ়ী পূর্ণিমা, ৯ সেপ্টেম্বর মধু পূর্ণিমা (ভাদ্র পূর্ণিমা) এবং ৯ অক্টোবর প্রবারণা পূর্ণিমা (আশ্বিনী পূর্ণিমা)।
পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে কর্মরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটি: ১২ ও ১৫ এপ্রিল বৈসাবি ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীগুলোর অনুরূপ সামাজিক উৎসব।
ছুটির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, একজন কর্মচারীকে তাঁর নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে সর্বোচ্চ তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হবে। সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয় বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করেছে, সেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর ২০২২ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। আজ রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই তালিকা দেওয়া হয়েছে।
আগামী বছর সাধারণ ও নির্বাহী আদেশে ২২ দিন ছুটি থাকবে, এর মধ্যে ছয় দিন পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবারে।
সাধারণ ছুটি: ২১ ফেব্রুয়ারি, শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস; ১৭ মার্চ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন; ২৬ মার্চ, স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস; ২৯ এপ্রিল, জুমাতুল বিদা; ১ মে, মে দিবস; ৩ মে, ঈদুল ফিতর; ১৫ মে, বুদ্ধপূর্ণিমা (বৈশাখী পূর্ণিমা); ১০ জুলাই, ঈদুল আজহা; ১৫ আগস্ট, জাতীয় শোক দিবস; ১৮ আগস্ট, জন্মাষ্টমী; ৫ অক্টোবর, দুর্গাপূজা (বিজয়া দশমী); ৯ অক্টোবর, ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.); ১৬ ডিসেম্বর, বিজয় দিবস এবং ২৫ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন (বড়দিন)।
নির্বাহী আদেশে ছুটি: ১৯ মার্চ, শব-ই-বরাত; ১৪ এপ্রিল, বাংলা নববর্ষ; ২৯ এপ্রিল, শব-ই-কদর; ২ ও ৪ মে, ঈদুল ফিতরের আগে ও পরের দিন; ৯ ও ১১ জুলাই, ঈদুল আজহার আগে ও পরের দিন এবং ৯ আগস্ট, আশুরা।
ঐচ্ছিক ছুটি
মুসলিম পর্ব: ১ মার্চ শবে মেরাজ, ৫ মে ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিন, ১২ জুলাই ঈদুল আজহার তৃতীয় দিন, ২১ সেপ্টেম্বর আখেরি চাহার সোম্বা এবং ৭ নভেম্বর ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম।
হিন্দু পর্ব: ৫ ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পূজা, ১ মার্চ শিবরাত্রি ব্রত, ১৮ মার্চ দোলযাত্রা, ৩০ এপ্রিল মার্চ হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব, ২৫ সেপ্টেম্বর মহালয়া, ৪ অক্টোবর দুর্গাপূজা (নবমী), ৯ অক্টোবর লক্ষ্মীপূজা এবং ২৪ অক্টোবর শ্যামাপূজা।
খ্রিস্টান পর্ব: ১ জানুয়ারি ইংরেজি নববর্ষ, ২ মার্চ ভস্ম বুধবার, ১৪ এপ্রিল পুণ্য বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল পুণ্য শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল পুণ্য শনিবার, ১৭ এপ্রিল ইস্টার সানডে এবং ২৪ ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন)।
বৌদ্ধ পর্ব: ১৬ জানুয়ারি মাঘী পূর্ণিমা, ১৩ এপ্রিল চৈত্রসংক্রান্তি, ১২ জুলাই আষাঢ়ী পূর্ণিমা, ৯ সেপ্টেম্বর মধু পূর্ণিমা (ভাদ্র পূর্ণিমা) এবং ৯ অক্টোবর প্রবারণা পূর্ণিমা (আশ্বিনী পূর্ণিমা)।
পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে কর্মরত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটি: ১২ ও ১৫ এপ্রিল বৈসাবি ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীগুলোর অনুরূপ সামাজিক উৎসব।
ছুটির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, একজন কর্মচারীকে তাঁর নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে সর্বোচ্চ তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমোদন নিতে হবে। সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।
যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইন-কানুন দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয় বা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করেছে, সেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে এ ছুটি ষোষণা করবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিমান দুর্ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসার খোঁজ নিতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৮০ বাংলাদেশিসহ ৯৯ বিদেশিকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নিরাপত্তা যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হতে না পারায় তাঁদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়নি। খবর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বারনামার।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পতিত শক্তি গন্ডগোল লাগিয়ে নির্বাচনের আয়োজনকে ভন্ডুল করার চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টাকে প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অভ্যুত্থানের সকল শক্তি মিলে একটি সুন্দর নির্বাচন করতে না পারলে এই মস্ত বড় সুযোগ আমাদের হাতছাড়া হয়ে যাবে
৭ ঘণ্টা আগেসংলাপে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে করা হয়েছে। কতগুলো সংস্কার আইন পরিবর্তনের মাধ্যমে করা যাবে। রাজনীতিকদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুব কম। শত শত সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। আর কতগুলো সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক
৭ ঘণ্টা আগে