
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংবাদ সম্মেলেন এ তথ্য জানানা। সিইসি বলেন, ‘আমাদের হাতে ২৯৮টি সংসদীয় আসনের ফলাফল আছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২২, জাতীয় পার্টির ১১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, কল্যাণ পার্টি ১ এবং স্বতন্ত্র ৬২ জন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের (৭৫) মৃত্যুতে ওই আসনের ভোটগ্রহণ আগেই স্থগিত হওয়ায় এবার জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট হয়।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ময়মনসিংহ-৩ (গোরীপুর) আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল হওয়ায় ওই আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। সেখানে ১৩ জানুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
ঢাকা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ বিপু নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন।
ঢাকা–৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্নাকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা সজল (ট্রাক)।
ঢাকা–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইদ খোকন।
ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী সোলায়মান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক ৯০ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা–১৬ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান তৃতীয় হয়েছেন। এ আসনে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেনজীর আহমেদ ৮৩ হাজার ৭০৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ ২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা।
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে ৭ম বারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। নির্বাচিত হয়েছেন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) বেসরকারিভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রিন্সিপাল আব্দুর রশীদ নির্বাচিত হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (ঈগল)।
জামালপুর-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ আবুল কালাম আজাদ।
গাজীপুর–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
গাজীপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রীড়া উপমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
গাজীপুর–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুমানা আলী (টুসি)।
গাজীপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি।
গাজীপুর–৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের শেখ তন্ময়।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সুবুর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের এমএ জাহের।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নৌকা প্রতিকের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রাণ গোপাল দত্ত।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ উপজেলা) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই এবং নাঙ্গলকোট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মুজিবুল হক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসকে একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার) আসনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন মজুমদার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রে নাথ চক্রবর্তী ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৪ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৬ (রানীনগর ও আত্রাই) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের ওমর ফারুক সুমন ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মাহবুব উর রহমান রুহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এস এম আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এম. আবদুল লতিফ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা-১ (সদর) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-২ আসনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল।
ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
পাবনা–১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন।
পাবনা–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরীফ।
পাবনা–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পিরোজপুর–১ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
পিরোজপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)। জোটপ্রার্থী জাতীয় পার্টি–জেপির নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরেছেন।
পিরোজপুর–৩ আসনের বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি)।
হবিগঞ্জ–১ (নবীগঞ্জ–বাহুবল) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ–২ (বানিয়াচং–আজমিরগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ।
হবিগঞ্জ–৩ (সদর–লাখাই–শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির।
হবিগঞ্জ–৪ (চুনারুঘাট–মাধবপুর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ঈগল)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয়) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (ঈগল)।
মানিকগঞ্জ–২ (সিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর কাছে পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে তিনবারের এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।
মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১ (হালুয়াঘাট–ধোবাউড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–২ (ফুলপুর–তারাকান্দা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শরীফ আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৩ (গৌরীপুর) আসেন নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিলুফার আনজুম পপি।
ময়মনসিংহ–৪ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহিত উর রহমান শান্ত।
ময়মনসিংহ–৫ (মুক্তাগাছা) ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৬ (ফুলবাড়িয়া) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৭ (ত্রিশাল) স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৯ (নান্দাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১১ (ভালুকা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ ওয়াহেদ (ট্রাক)।
দিনাজপুর–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শিবলী সাদিক।
মৌলভীবাজার–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিল্লুর রহমান।
মৌলভীবাজার–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজশাহী–৬ (বাঘা–চারঘাট) আসনে নৌকার মনোনীত প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক রায়হান।
রাজশাহী–১ (গোদাগাড়ী–তানোর) আসনে হেরে গেছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।
রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ অনায়াসে জয় পেয়েছেন।
রাজশাহী–৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ–১ (রূপগঞ্জ) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী।
নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–২ (ভোলাহাট–গোমস্তাপুর–নাচোল) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মু. জিয়াউর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুল ওদুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাক প্রতীকে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
রংপুর–৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনে এবারের নির্বাচনে একমাত্র তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানিকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রংপুর–২ (তারাগঞ্জ–বদরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–৪ (কাউনিয়া–পীরগাছা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর–১ আসনে (আলফাডাঙ্গা–বোয়ালমারী–মধুখালী) নৌকা প্রতীকে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
ফরিদপুর–২ (সালথা–নগরকান্দা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর–৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের আজাদ ওরফে এ কে আজাদ (ঈগল)।
ফরিদপুর–৪ (ভাঙ্গা–সদরপুর–চরভদ্রাসন) আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। তিনি নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্ল্যাহকে হারিয়েছেন।
বরগুনা–১ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকুকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সুলতানা নাদিরা।
শেরপুর–১ (সদর) আসনে ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু।
দিনাজপুর–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
নীলফামারী–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার।
নীলফামারী–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আসাদু্জামান নূর।
নীলফামারী–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে (কাঁচি) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নীলফামারী–৪ আসনে কাঁচি প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম।
সাতক্ষীরা–২ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু লাঙ্গল প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।
দিনাজপুর–১ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া জাকাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মাদারীপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিজয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–২ আসনে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা পটল ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–৩ (সদর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া–৪ (কুমারখালী–খোকসা) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ।
টাঙ্গাইল–১ (মধুপুর–ধনবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–২ (গোপালপুর–ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ছোট মনির জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৩ (ঘাটাইল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–৬ (নাগরপুর–দেলদুয়ার) আসনে জয়ে পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু।
টাঙ্গাইল–৭ (মির্জাপুর) আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ।
টাঙ্গাইল–৮ (সখীপুর–বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ (কসবা–আখাউড়া) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
দিনাজপুর–৩ নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকবালুর রহিম।
ঢাকা–১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর–১ আসনে ফরহাদ হোসেনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ–৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান।
দিনাজপুর–৪ আসনে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
রাজশাহী–২ (সদর) নৌকা প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে হারালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
ঢাকা–২০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বেনজির আহমেদকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
দিনাজপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রাজবাড়ী–১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী কেরামত আলীকে (নৌকা) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
পটুয়াখালী–৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এসএম শাহজাদাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–৪ (কলাপাড়া–রাঙ্গাবালী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিববুর রহমানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–১ (সদর–মির্জাগঞ্জ–দুমকী) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কো–চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
বরিশাল–১ (গৌরনদী–আগৈলঝাড়) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ।
বরিশাল–২ (বানারীপাড়া–উজিরপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
বরিশাল–৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)।
বরিশাল–৪ (মেহেন্দিগঞ্জ–হিজলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ নাথ (ঈগল)।
বরিশাল–৫ (নগর ও সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক (নৌকা)।
বরিশাল–৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মল্লিক (নৌকা)।
নাটোর–২ (সদর–নলডাঙ্গা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল।
নাটোর–৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নাটোর–১ (লালপুর–বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁদপুর–১ (কচুয়া) আসনে নৌকা প্রতীকের ড. সেলিম মাহমুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শহিদ।
শেরপুর–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। ষষ্ঠবারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি।
নোয়াখালী–৫ (কোম্পানীগঞ্জ–কবিরহাট) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গোপালগঞ্জ–১ আসনে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। এ নিয়ে তিনি এ আসন থেকে টানা ৬বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন।
গোপালগঞ্জ–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এ আসন থেকে টানা ৮বারসহ মোট ৯ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
গোপালগঞ্জ–৩ আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির একতারা প্রতীকের প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
শেরপুর–৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবান (৩০০ নং) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা চলছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ, জালভোট, কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনার খবর পাওয়া গেলেও সামগ্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছে, সারা দেশে গড়ে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এর আগে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সারা দেশে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানের মোট সাতটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিলের বিষয় নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সকাল থেকে ছিল তিনটি। পরে আরও চারটি কেন্দ্রে নিয়ে মোট সাতটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে এবং জালভোট বা জালভোট প্রদানে সহায়তা করার কারণে ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি বা দণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আছেন এবং যারা জালভোট দিতে গেছেন তারাও আছেন।’
আজ সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। বেশির ভাগ কেন্দ্রে নৌকা ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট না থাকার খবর সকাল থেকেই পাওয়া গেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংবাদ সম্মেলেন এ তথ্য জানানা। সিইসি বলেন, ‘আমাদের হাতে ২৯৮টি সংসদীয় আসনের ফলাফল আছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২২, জাতীয় পার্টির ১১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, কল্যাণ পার্টি ১ এবং স্বতন্ত্র ৬২ জন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের (৭৫) মৃত্যুতে ওই আসনের ভোটগ্রহণ আগেই স্থগিত হওয়ায় এবার জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট হয়।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ময়মনসিংহ-৩ (গোরীপুর) আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল হওয়ায় ওই আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। সেখানে ১৩ জানুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
ঢাকা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ বিপু নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন।
ঢাকা–৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্নাকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা সজল (ট্রাক)।
ঢাকা–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইদ খোকন।
ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী সোলায়মান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক ৯০ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা–১৬ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান তৃতীয় হয়েছেন। এ আসনে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেনজীর আহমেদ ৮৩ হাজার ৭০৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ ২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা।
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে ৭ম বারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। নির্বাচিত হয়েছেন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) বেসরকারিভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রিন্সিপাল আব্দুর রশীদ নির্বাচিত হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (ঈগল)।
জামালপুর-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ আবুল কালাম আজাদ।
গাজীপুর–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
গাজীপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রীড়া উপমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
গাজীপুর–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুমানা আলী (টুসি)।
গাজীপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি।
গাজীপুর–৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের শেখ তন্ময়।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সুবুর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের এমএ জাহের।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নৌকা প্রতিকের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রাণ গোপাল দত্ত।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ উপজেলা) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই এবং নাঙ্গলকোট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মুজিবুল হক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসকে একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার) আসনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন মজুমদার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রে নাথ চক্রবর্তী ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৪ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৬ (রানীনগর ও আত্রাই) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের ওমর ফারুক সুমন ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মাহবুব উর রহমান রুহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এস এম আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এম. আবদুল লতিফ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা-১ (সদর) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-২ আসনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল।
ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
পাবনা–১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন।
পাবনা–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরীফ।
পাবনা–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পিরোজপুর–১ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
পিরোজপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)। জোটপ্রার্থী জাতীয় পার্টি–জেপির নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরেছেন।
পিরোজপুর–৩ আসনের বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি)।
হবিগঞ্জ–১ (নবীগঞ্জ–বাহুবল) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ–২ (বানিয়াচং–আজমিরগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ।
হবিগঞ্জ–৩ (সদর–লাখাই–শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির।
হবিগঞ্জ–৪ (চুনারুঘাট–মাধবপুর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ঈগল)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয়) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (ঈগল)।
মানিকগঞ্জ–২ (সিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর কাছে পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে তিনবারের এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।
মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১ (হালুয়াঘাট–ধোবাউড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–২ (ফুলপুর–তারাকান্দা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শরীফ আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৩ (গৌরীপুর) আসেন নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিলুফার আনজুম পপি।
ময়মনসিংহ–৪ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহিত উর রহমান শান্ত।
ময়মনসিংহ–৫ (মুক্তাগাছা) ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৬ (ফুলবাড়িয়া) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৭ (ত্রিশাল) স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৯ (নান্দাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১১ (ভালুকা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ ওয়াহেদ (ট্রাক)।
দিনাজপুর–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শিবলী সাদিক।
মৌলভীবাজার–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিল্লুর রহমান।
মৌলভীবাজার–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজশাহী–৬ (বাঘা–চারঘাট) আসনে নৌকার মনোনীত প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক রায়হান।
রাজশাহী–১ (গোদাগাড়ী–তানোর) আসনে হেরে গেছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।
রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ অনায়াসে জয় পেয়েছেন।
রাজশাহী–৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ–১ (রূপগঞ্জ) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী।
নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–২ (ভোলাহাট–গোমস্তাপুর–নাচোল) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মু. জিয়াউর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুল ওদুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাক প্রতীকে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
রংপুর–৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনে এবারের নির্বাচনে একমাত্র তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানিকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রংপুর–২ (তারাগঞ্জ–বদরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–৪ (কাউনিয়া–পীরগাছা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর–১ আসনে (আলফাডাঙ্গা–বোয়ালমারী–মধুখালী) নৌকা প্রতীকে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
ফরিদপুর–২ (সালথা–নগরকান্দা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর–৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের আজাদ ওরফে এ কে আজাদ (ঈগল)।
ফরিদপুর–৪ (ভাঙ্গা–সদরপুর–চরভদ্রাসন) আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। তিনি নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্ল্যাহকে হারিয়েছেন।
বরগুনা–১ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকুকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সুলতানা নাদিরা।
শেরপুর–১ (সদর) আসনে ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু।
দিনাজপুর–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
নীলফামারী–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার।
নীলফামারী–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আসাদু্জামান নূর।
নীলফামারী–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে (কাঁচি) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নীলফামারী–৪ আসনে কাঁচি প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম।
সাতক্ষীরা–২ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু লাঙ্গল প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।
দিনাজপুর–১ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া জাকাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মাদারীপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিজয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–২ আসনে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা পটল ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–৩ (সদর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া–৪ (কুমারখালী–খোকসা) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ।
টাঙ্গাইল–১ (মধুপুর–ধনবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–২ (গোপালপুর–ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ছোট মনির জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৩ (ঘাটাইল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–৬ (নাগরপুর–দেলদুয়ার) আসনে জয়ে পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু।
টাঙ্গাইল–৭ (মির্জাপুর) আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ।
টাঙ্গাইল–৮ (সখীপুর–বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ (কসবা–আখাউড়া) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
দিনাজপুর–৩ নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকবালুর রহিম।
ঢাকা–১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর–১ আসনে ফরহাদ হোসেনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ–৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান।
দিনাজপুর–৪ আসনে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
রাজশাহী–২ (সদর) নৌকা প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে হারালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
ঢাকা–২০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বেনজির আহমেদকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
দিনাজপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রাজবাড়ী–১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী কেরামত আলীকে (নৌকা) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
পটুয়াখালী–৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এসএম শাহজাদাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–৪ (কলাপাড়া–রাঙ্গাবালী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিববুর রহমানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–১ (সদর–মির্জাগঞ্জ–দুমকী) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কো–চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
বরিশাল–১ (গৌরনদী–আগৈলঝাড়) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ।
বরিশাল–২ (বানারীপাড়া–উজিরপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
বরিশাল–৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)।
বরিশাল–৪ (মেহেন্দিগঞ্জ–হিজলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ নাথ (ঈগল)।
বরিশাল–৫ (নগর ও সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক (নৌকা)।
বরিশাল–৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মল্লিক (নৌকা)।
নাটোর–২ (সদর–নলডাঙ্গা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল।
নাটোর–৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নাটোর–১ (লালপুর–বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁদপুর–১ (কচুয়া) আসনে নৌকা প্রতীকের ড. সেলিম মাহমুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শহিদ।
শেরপুর–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। ষষ্ঠবারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি।
নোয়াখালী–৫ (কোম্পানীগঞ্জ–কবিরহাট) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গোপালগঞ্জ–১ আসনে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। এ নিয়ে তিনি এ আসন থেকে টানা ৬বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন।
গোপালগঞ্জ–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এ আসন থেকে টানা ৮বারসহ মোট ৯ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
গোপালগঞ্জ–৩ আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির একতারা প্রতীকের প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
শেরপুর–৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবান (৩০০ নং) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা চলছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ, জালভোট, কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনার খবর পাওয়া গেলেও সামগ্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছে, সারা দেশে গড়ে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এর আগে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সারা দেশে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানের মোট সাতটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিলের বিষয় নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সকাল থেকে ছিল তিনটি। পরে আরও চারটি কেন্দ্রে নিয়ে মোট সাতটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে এবং জালভোট বা জালভোট প্রদানে সহায়তা করার কারণে ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি বা দণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আছেন এবং যারা জালভোট দিতে গেছেন তারাও আছেন।’
আজ সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। বেশির ভাগ কেন্দ্রে নৌকা ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট না থাকার খবর সকাল থেকেই পাওয়া গেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংবাদ সম্মেলেন এ তথ্য জানানা। সিইসি বলেন, ‘আমাদের হাতে ২৯৮টি সংসদীয় আসনের ফলাফল আছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২২, জাতীয় পার্টির ১১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, কল্যাণ পার্টি ১ এবং স্বতন্ত্র ৬২ জন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের (৭৫) মৃত্যুতে ওই আসনের ভোটগ্রহণ আগেই স্থগিত হওয়ায় এবার জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট হয়।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ময়মনসিংহ-৩ (গোরীপুর) আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল হওয়ায় ওই আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। সেখানে ১৩ জানুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
ঢাকা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ বিপু নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন।
ঢাকা–৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্নাকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা সজল (ট্রাক)।
ঢাকা–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইদ খোকন।
ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী সোলায়মান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক ৯০ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা–১৬ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান তৃতীয় হয়েছেন। এ আসনে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেনজীর আহমেদ ৮৩ হাজার ৭০৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ ২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা।
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে ৭ম বারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। নির্বাচিত হয়েছেন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) বেসরকারিভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রিন্সিপাল আব্দুর রশীদ নির্বাচিত হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (ঈগল)।
জামালপুর-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ আবুল কালাম আজাদ।
গাজীপুর–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
গাজীপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রীড়া উপমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
গাজীপুর–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুমানা আলী (টুসি)।
গাজীপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি।
গাজীপুর–৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের শেখ তন্ময়।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সুবুর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের এমএ জাহের।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নৌকা প্রতিকের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রাণ গোপাল দত্ত।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ উপজেলা) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই এবং নাঙ্গলকোট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মুজিবুল হক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসকে একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার) আসনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন মজুমদার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রে নাথ চক্রবর্তী ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৪ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৬ (রানীনগর ও আত্রাই) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের ওমর ফারুক সুমন ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মাহবুব উর রহমান রুহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এস এম আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এম. আবদুল লতিফ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা-১ (সদর) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-২ আসনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল।
ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
পাবনা–১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন।
পাবনা–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরীফ।
পাবনা–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পিরোজপুর–১ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
পিরোজপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)। জোটপ্রার্থী জাতীয় পার্টি–জেপির নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরেছেন।
পিরোজপুর–৩ আসনের বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি)।
হবিগঞ্জ–১ (নবীগঞ্জ–বাহুবল) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ–২ (বানিয়াচং–আজমিরগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ।
হবিগঞ্জ–৩ (সদর–লাখাই–শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির।
হবিগঞ্জ–৪ (চুনারুঘাট–মাধবপুর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ঈগল)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয়) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (ঈগল)।
মানিকগঞ্জ–২ (সিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর কাছে পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে তিনবারের এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।
মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১ (হালুয়াঘাট–ধোবাউড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–২ (ফুলপুর–তারাকান্দা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শরীফ আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৩ (গৌরীপুর) আসেন নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিলুফার আনজুম পপি।
ময়মনসিংহ–৪ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহিত উর রহমান শান্ত।
ময়মনসিংহ–৫ (মুক্তাগাছা) ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৬ (ফুলবাড়িয়া) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৭ (ত্রিশাল) স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৯ (নান্দাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১১ (ভালুকা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ ওয়াহেদ (ট্রাক)।
দিনাজপুর–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শিবলী সাদিক।
মৌলভীবাজার–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিল্লুর রহমান।
মৌলভীবাজার–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজশাহী–৬ (বাঘা–চারঘাট) আসনে নৌকার মনোনীত প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক রায়হান।
রাজশাহী–১ (গোদাগাড়ী–তানোর) আসনে হেরে গেছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।
রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ অনায়াসে জয় পেয়েছেন।
রাজশাহী–৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ–১ (রূপগঞ্জ) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী।
নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–২ (ভোলাহাট–গোমস্তাপুর–নাচোল) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মু. জিয়াউর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুল ওদুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাক প্রতীকে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
রংপুর–৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনে এবারের নির্বাচনে একমাত্র তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানিকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রংপুর–২ (তারাগঞ্জ–বদরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–৪ (কাউনিয়া–পীরগাছা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর–১ আসনে (আলফাডাঙ্গা–বোয়ালমারী–মধুখালী) নৌকা প্রতীকে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
ফরিদপুর–২ (সালথা–নগরকান্দা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর–৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের আজাদ ওরফে এ কে আজাদ (ঈগল)।
ফরিদপুর–৪ (ভাঙ্গা–সদরপুর–চরভদ্রাসন) আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। তিনি নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্ল্যাহকে হারিয়েছেন।
বরগুনা–১ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকুকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সুলতানা নাদিরা।
শেরপুর–১ (সদর) আসনে ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু।
দিনাজপুর–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
নীলফামারী–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার।
নীলফামারী–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আসাদু্জামান নূর।
নীলফামারী–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে (কাঁচি) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নীলফামারী–৪ আসনে কাঁচি প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম।
সাতক্ষীরা–২ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু লাঙ্গল প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।
দিনাজপুর–১ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া জাকাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মাদারীপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিজয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–২ আসনে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা পটল ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–৩ (সদর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া–৪ (কুমারখালী–খোকসা) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ।
টাঙ্গাইল–১ (মধুপুর–ধনবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–২ (গোপালপুর–ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ছোট মনির জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৩ (ঘাটাইল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–৬ (নাগরপুর–দেলদুয়ার) আসনে জয়ে পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু।
টাঙ্গাইল–৭ (মির্জাপুর) আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ।
টাঙ্গাইল–৮ (সখীপুর–বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ (কসবা–আখাউড়া) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
দিনাজপুর–৩ নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকবালুর রহিম।
ঢাকা–১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর–১ আসনে ফরহাদ হোসেনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ–৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান।
দিনাজপুর–৪ আসনে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
রাজশাহী–২ (সদর) নৌকা প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে হারালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
ঢাকা–২০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বেনজির আহমেদকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
দিনাজপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রাজবাড়ী–১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী কেরামত আলীকে (নৌকা) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
পটুয়াখালী–৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এসএম শাহজাদাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–৪ (কলাপাড়া–রাঙ্গাবালী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিববুর রহমানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–১ (সদর–মির্জাগঞ্জ–দুমকী) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কো–চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
বরিশাল–১ (গৌরনদী–আগৈলঝাড়) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ।
বরিশাল–২ (বানারীপাড়া–উজিরপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
বরিশাল–৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)।
বরিশাল–৪ (মেহেন্দিগঞ্জ–হিজলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ নাথ (ঈগল)।
বরিশাল–৫ (নগর ও সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক (নৌকা)।
বরিশাল–৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মল্লিক (নৌকা)।
নাটোর–২ (সদর–নলডাঙ্গা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল।
নাটোর–৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নাটোর–১ (লালপুর–বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁদপুর–১ (কচুয়া) আসনে নৌকা প্রতীকের ড. সেলিম মাহমুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শহিদ।
শেরপুর–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। ষষ্ঠবারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি।
নোয়াখালী–৫ (কোম্পানীগঞ্জ–কবিরহাট) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গোপালগঞ্জ–১ আসনে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। এ নিয়ে তিনি এ আসন থেকে টানা ৬বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন।
গোপালগঞ্জ–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এ আসন থেকে টানা ৮বারসহ মোট ৯ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
গোপালগঞ্জ–৩ আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির একতারা প্রতীকের প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
শেরপুর–৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবান (৩০০ নং) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা চলছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ, জালভোট, কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনার খবর পাওয়া গেলেও সামগ্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছে, সারা দেশে গড়ে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এর আগে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সারা দেশে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানের মোট সাতটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিলের বিষয় নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সকাল থেকে ছিল তিনটি। পরে আরও চারটি কেন্দ্রে নিয়ে মোট সাতটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে এবং জালভোট বা জালভোট প্রদানে সহায়তা করার কারণে ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি বা দণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আছেন এবং যারা জালভোট দিতে গেছেন তারাও আছেন।’
আজ সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। বেশির ভাগ কেন্দ্রে নৌকা ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট না থাকার খবর সকাল থেকেই পাওয়া গেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংবাদ সম্মেলেন এ তথ্য জানানা। সিইসি বলেন, ‘আমাদের হাতে ২৯৮টি সংসদীয় আসনের ফলাফল আছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২২, জাতীয় পার্টির ১১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, কল্যাণ পার্টি ১ এবং স্বতন্ত্র ৬২ জন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের (৭৫) মৃত্যুতে ওই আসনের ভোটগ্রহণ আগেই স্থগিত হওয়ায় এবার জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট হয়।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ময়মনসিংহ-৩ (গোরীপুর) আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল হওয়ায় ওই আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। সেখানে ১৩ জানুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
ঢাকা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ বিপু নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন।
ঢাকা–৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্নাকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা সজল (ট্রাক)।
ঢাকা–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইদ খোকন।
ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী সোলায়মান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক ৯০ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা–১৬ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান তৃতীয় হয়েছেন। এ আসনে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেনজীর আহমেদ ৮৩ হাজার ৭০৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ ২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা।
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে ৭ম বারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। নির্বাচিত হয়েছেন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) বেসরকারিভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রিন্সিপাল আব্দুর রশীদ নির্বাচিত হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (ঈগল)।
জামালপুর-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ আবুল কালাম আজাদ।
গাজীপুর–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
গাজীপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রীড়া উপমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
গাজীপুর–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুমানা আলী (টুসি)।
গাজীপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি।
গাজীপুর–৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের শেখ তন্ময়।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সুবুর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের এমএ জাহের।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নৌকা প্রতিকের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রাণ গোপাল দত্ত।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ উপজেলা) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই এবং নাঙ্গলকোট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মুজিবুল হক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসকে একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার) আসনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন মজুমদার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রে নাথ চক্রবর্তী ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৪ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৬ (রানীনগর ও আত্রাই) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের ওমর ফারুক সুমন ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মাহবুব উর রহমান রুহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এস এম আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এম. আবদুল লতিফ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা-১ (সদর) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-২ আসনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল।
ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
পাবনা–১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন।
পাবনা–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরীফ।
পাবনা–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পিরোজপুর–১ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
পিরোজপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)। জোটপ্রার্থী জাতীয় পার্টি–জেপির নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরেছেন।
পিরোজপুর–৩ আসনের বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি)।
হবিগঞ্জ–১ (নবীগঞ্জ–বাহুবল) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ–২ (বানিয়াচং–আজমিরগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ।
হবিগঞ্জ–৩ (সদর–লাখাই–শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির।
হবিগঞ্জ–৪ (চুনারুঘাট–মাধবপুর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ঈগল)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয়) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (ঈগল)।
মানিকগঞ্জ–২ (সিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর কাছে পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে তিনবারের এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।
মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১ (হালুয়াঘাট–ধোবাউড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–২ (ফুলপুর–তারাকান্দা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শরীফ আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৩ (গৌরীপুর) আসেন নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিলুফার আনজুম পপি।
ময়মনসিংহ–৪ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহিত উর রহমান শান্ত।
ময়মনসিংহ–৫ (মুক্তাগাছা) ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৬ (ফুলবাড়িয়া) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৭ (ত্রিশাল) স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৯ (নান্দাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১১ (ভালুকা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ ওয়াহেদ (ট্রাক)।
দিনাজপুর–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শিবলী সাদিক।
মৌলভীবাজার–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিল্লুর রহমান।
মৌলভীবাজার–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজশাহী–৬ (বাঘা–চারঘাট) আসনে নৌকার মনোনীত প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক রায়হান।
রাজশাহী–১ (গোদাগাড়ী–তানোর) আসনে হেরে গেছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।
রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ অনায়াসে জয় পেয়েছেন।
রাজশাহী–৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ–১ (রূপগঞ্জ) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী।
নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–২ (ভোলাহাট–গোমস্তাপুর–নাচোল) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মু. জিয়াউর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুল ওদুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাক প্রতীকে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
রংপুর–৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনে এবারের নির্বাচনে একমাত্র তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানিকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রংপুর–২ (তারাগঞ্জ–বদরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–৪ (কাউনিয়া–পীরগাছা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর–১ আসনে (আলফাডাঙ্গা–বোয়ালমারী–মধুখালী) নৌকা প্রতীকে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
ফরিদপুর–২ (সালথা–নগরকান্দা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর–৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের আজাদ ওরফে এ কে আজাদ (ঈগল)।
ফরিদপুর–৪ (ভাঙ্গা–সদরপুর–চরভদ্রাসন) আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। তিনি নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্ল্যাহকে হারিয়েছেন।
বরগুনা–১ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকুকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সুলতানা নাদিরা।
শেরপুর–১ (সদর) আসনে ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু।
দিনাজপুর–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
নীলফামারী–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার।
নীলফামারী–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আসাদু্জামান নূর।
নীলফামারী–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে (কাঁচি) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নীলফামারী–৪ আসনে কাঁচি প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম।
সাতক্ষীরা–২ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু লাঙ্গল প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।
দিনাজপুর–১ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া জাকাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মাদারীপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিজয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–২ আসনে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা পটল ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–৩ (সদর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া–৪ (কুমারখালী–খোকসা) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ।
টাঙ্গাইল–১ (মধুপুর–ধনবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–২ (গোপালপুর–ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ছোট মনির জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৩ (ঘাটাইল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–৬ (নাগরপুর–দেলদুয়ার) আসনে জয়ে পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু।
টাঙ্গাইল–৭ (মির্জাপুর) আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ।
টাঙ্গাইল–৮ (সখীপুর–বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ (কসবা–আখাউড়া) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
দিনাজপুর–৩ নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকবালুর রহিম।
ঢাকা–১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর–১ আসনে ফরহাদ হোসেনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ–৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান।
দিনাজপুর–৪ আসনে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
রাজশাহী–২ (সদর) নৌকা প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে হারালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
ঢাকা–২০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বেনজির আহমেদকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
দিনাজপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রাজবাড়ী–১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী কেরামত আলীকে (নৌকা) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
পটুয়াখালী–৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এসএম শাহজাদাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–৪ (কলাপাড়া–রাঙ্গাবালী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিববুর রহমানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–১ (সদর–মির্জাগঞ্জ–দুমকী) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কো–চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
বরিশাল–১ (গৌরনদী–আগৈলঝাড়) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ।
বরিশাল–২ (বানারীপাড়া–উজিরপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
বরিশাল–৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)।
বরিশাল–৪ (মেহেন্দিগঞ্জ–হিজলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ নাথ (ঈগল)।
বরিশাল–৫ (নগর ও সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক (নৌকা)।
বরিশাল–৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মল্লিক (নৌকা)।
নাটোর–২ (সদর–নলডাঙ্গা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল।
নাটোর–৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নাটোর–১ (লালপুর–বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁদপুর–১ (কচুয়া) আসনে নৌকা প্রতীকের ড. সেলিম মাহমুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শহিদ।
শেরপুর–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। ষষ্ঠবারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি।
নোয়াখালী–৫ (কোম্পানীগঞ্জ–কবিরহাট) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গোপালগঞ্জ–১ আসনে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। এ নিয়ে তিনি এ আসন থেকে টানা ৬বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন।
গোপালগঞ্জ–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এ আসন থেকে টানা ৮বারসহ মোট ৯ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
গোপালগঞ্জ–৩ আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির একতারা প্রতীকের প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
শেরপুর–৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবান (৩০০ নং) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা চলছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ, জালভোট, কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনার খবর পাওয়া গেলেও সামগ্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছে, সারা দেশে গড়ে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এর আগে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সারা দেশে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানের মোট সাতটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিলের বিষয় নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সকাল থেকে ছিল তিনটি। পরে আরও চারটি কেন্দ্রে নিয়ে মোট সাতটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে এবং জালভোট বা জালভোট প্রদানে সহায়তা করার কারণে ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি বা দণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আছেন এবং যারা জালভোট দিতে গেছেন তারাও আছেন।’
আজ সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। বেশির ভাগ কেন্দ্রে নৌকা ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট না থাকার খবর সকাল থেকেই পাওয়া গেছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)।
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগে
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
১১ ঘণ্টা আগেমো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)। সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নের সঙ্গে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা জমা দেওয়ার বিধান বহাল রাখা হয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিংয়ের পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া গতকাল বৃহস্পতিবারের বৈঠকে নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। ১ শতাংশের শর্ত বহাল রাখার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) যুক্তি, এটি বাতিল করা হলে অনেক বেশি প্রার্থীর কারণে ব্যালটের আকার বেশি লম্বা হয়ে যাবে।
বর্তমান আরপিও অনুযায়ী, কোনো নির্বাচনী এলাকা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে প্রার্থীকে সেই আসনের মোট ভোটারের ১ শতাংশের সমর্থনের তালিকা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয়। যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন করবেন, তালিকায় তাঁদের স্বাক্ষর বা টিপসই থাকতে হবে। তালিকাটি সঠিক কি না তা দেখতে দৈবচয়নের মাধ্যমে সেখান থেকে ১০ জনের তথ্য যাচাই করে কমিশন। ১০ জনের মধ্যে কোনো ভোটার যদি স্বাক্ষর করার কথা অস্বীকার করেন, তাহলে ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। তবে ইতিপূর্বে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে থাকলে বা দলীয় প্রার্থী হলে কাউকে এ শর্ত পূরণ করতে হয় না।
সংশোধিত আরপিওতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা জমা দেওয়ার বিধান বহাল রয়েছে কি না, জানতে চাইলে ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ ইতিবাচক জবাব দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশে স্বতন্ত্র প্রার্থীর শর্ত সহজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। সুপারিশে বলা হয়েছিল, ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের পরিবর্তে ৫০০ ভোটারের সম্মতি এবং হলফনামার বিধান করা।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়টি উল্লেখ করলে ইসির অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘এ বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। আমাদের এ বিষয়ে বলার কিছু নেই।’
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, ‘১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের শর্ত থাকায় অনেক ভালো লোক নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না। আমরা অনলাইনে বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিয়েছি। ঢাকা ও বিভিন্ন জেলায় গিয়ে বৈঠক করেছি। অনেকেই এতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের শর্ত সহজ করতে মত দিয়েছেন। অনেকে এ শর্ত পুরোপুরি বাদ দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন।’
ড. আব্দুল আলীম আরও বলেন, ৫ থেকে ৭ লাখ ভোটার এমন আসনে ৫ থেকে ৭ হাজার মানুষের স্বাক্ষর লাগে। এটি জোগাড় করা একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্য কষ্টসাধ্য কাজ। আর যাচাই করার জন্য ইসি দৈবচয়নের মাধ্যমে ভোটার বাছাই করে। প্রশাসন থেকে এজন্য ফোন করা হলে ঝামেলার আশঙ্কায় অনেকেই বলে দেন, তিনি স্বাক্ষর করেননি। তা ছাড়া ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি তো রয়েছেই। তাই এ শর্তটি সহজ করা উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশের শর্ত বাদ দিতে পারলে ভালো হতো। তবে এই শর্ত বাদ দিলে যে কেউ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইবেন। সে ক্ষেত্রে ব্যালট পেপারে অনেক প্রতীক রাখতে হবে। এ বিবেচনায় এটি করা হয়েছে।’
৭ অক্টোবর নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ইসির সংলাপে সাবেক বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মীর মো. শাহজাহান বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত যে তালিকা দিতে হয়, তা অগণতান্ত্রিক। এর ফলে ভোটারের পরিচিতি জনসমক্ষে প্রকাশ হয়ে যায় এবং তাঁর নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়ে। এটি করলে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোটদানের পদ্ধতি প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এটি একেবারেই বাতিল করতে হবে।’
২০০৮ সালের আগে এ শর্ত ছিল না উল্লেখ করে ইসির এই সাবেক কর্মকর্তা বলেন, যতই কষ্ট হোক, ব্যালট পেপার যতই লম্বা হোক, ভোটারদের গোপনীয়তা থেকে বঞ্চিত করা যায় না। প্রার্থীর সংখ্যা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া ঠেকাতে জামানত বৃদ্ধি করলেও চলে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিদায় নেওয়া কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পথ সহজ করেছিল। ২০১৬ সাল থেকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বিধান যুক্ত করা হয়। সেই বিধান অনুযায়ী, উপজেলা পরিষদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে ২৫০ জন ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দিতে হতো। ২০২৪ সালের বিতর্কিত সংসদ নির্বাচনের পর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা বাড়াতে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রতীকে প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন প্রেক্ষাপটে উপজেলা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ২৫০ জন ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দেওয়ার বিধান বাতিল করা হয়। তবে অহেতুক প্রার্থী হওয়া ঠেকাতে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। বিধান হয় নির্বাচনে যত ভোট পড়বে, তার ১৫ শতাংশ না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। আগে প্রদত্ত ভোটের ১২.৫ শতাংশের কম ভোট পেলে জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার বিধান ছিল। এ ছাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জামানতের অঙ্ক ১০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়।
গত বছরের ১০ জুন বিদায়ী সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘১ শতাংশ সমর্থন তালিকার যে জটিল বিষয়টি ছিল, সেটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন থেকে তুলে নিয়েছি। আগামীতে হয়তো জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তুলে নেওয়ার প্রস্তাব সরকারের কাছে করব।’
জানা যায়, সর্বশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাদ পড়া ৭৩১ জনের মধ্যে ৪২৩ জনই স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে বেশির ভাগই বাদ পড়েন ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত সমর্থন তালিকায় গরমিলের কারণে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)। সংশোধিত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়নের সঙ্গে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা জমা দেওয়ার বিধান বহাল রাখা হয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের ভেটিংয়ের পর গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন, ২০২৫-এর খসড়া গতকাল বৃহস্পতিবারের বৈঠকে নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ। ১ শতাংশের শর্ত বহাল রাখার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) যুক্তি, এটি বাতিল করা হলে অনেক বেশি প্রার্থীর কারণে ব্যালটের আকার বেশি লম্বা হয়ে যাবে।
বর্তমান আরপিও অনুযায়ী, কোনো নির্বাচনী এলাকা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে প্রার্থীকে সেই আসনের মোট ভোটারের ১ শতাংশের সমর্থনের তালিকা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয়। যাঁরা স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন করবেন, তালিকায় তাঁদের স্বাক্ষর বা টিপসই থাকতে হবে। তালিকাটি সঠিক কি না তা দেখতে দৈবচয়নের মাধ্যমে সেখান থেকে ১০ জনের তথ্য যাচাই করে কমিশন। ১০ জনের মধ্যে কোনো ভোটার যদি স্বাক্ষর করার কথা অস্বীকার করেন, তাহলে ওই প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। তবে ইতিপূর্বে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়ে থাকলে বা দলীয় প্রার্থী হলে কাউকে এ শর্ত পূরণ করতে হয় না।
সংশোধিত আরপিওতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত তালিকা জমা দেওয়ার বিধান বহাল রয়েছে কি না, জানতে চাইলে ইসির অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ ইতিবাচক জবাব দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশে স্বতন্ত্র প্রার্থীর শর্ত সহজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। সুপারিশে বলা হয়েছিল, ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের পরিবর্তে ৫০০ ভোটারের সম্মতি এবং হলফনামার বিধান করা।
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বিষয়টি উল্লেখ করলে ইসির অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘এ বিষয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত দিয়েছে। আমাদের এ বিষয়ে বলার কিছু নেই।’
নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. মো. আব্দুল আলীম বলেন, ‘১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরের শর্ত থাকায় অনেক ভালো লোক নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন না। আমরা অনলাইনে বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিয়েছি। ঢাকা ও বিভিন্ন জেলায় গিয়ে বৈঠক করেছি। অনেকেই এতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের শর্ত সহজ করতে মত দিয়েছেন। অনেকে এ শর্ত পুরোপুরি বাদ দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন।’
ড. আব্দুল আলীম আরও বলেন, ৫ থেকে ৭ লাখ ভোটার এমন আসনে ৫ থেকে ৭ হাজার মানুষের স্বাক্ষর লাগে। এটি জোগাড় করা একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর জন্য কষ্টসাধ্য কাজ। আর যাচাই করার জন্য ইসি দৈবচয়নের মাধ্যমে ভোটার বাছাই করে। প্রশাসন থেকে এজন্য ফোন করা হলে ঝামেলার আশঙ্কায় অনেকেই বলে দেন, তিনি স্বাক্ষর করেননি। তা ছাড়া ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি তো রয়েছেই। তাই এ শর্তটি সহজ করা উচিত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশের শর্ত বাদ দিতে পারলে ভালো হতো। তবে এই শর্ত বাদ দিলে যে কেউ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইবেন। সে ক্ষেত্রে ব্যালট পেপারে অনেক প্রতীক রাখতে হবে। এ বিবেচনায় এটি করা হয়েছে।’
৭ অক্টোবর নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে ইসির সংলাপে সাবেক বরিশাল আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মীর মো. শাহজাহান বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরসংবলিত যে তালিকা দিতে হয়, তা অগণতান্ত্রিক। এর ফলে ভোটারের পরিচিতি জনসমক্ষে প্রকাশ হয়ে যায় এবং তাঁর নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়ে। এটি করলে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোটদানের পদ্ধতি প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এটি একেবারেই বাতিল করতে হবে।’
২০০৮ সালের আগে এ শর্ত ছিল না উল্লেখ করে ইসির এই সাবেক কর্মকর্তা বলেন, যতই কষ্ট হোক, ব্যালট পেপার যতই লম্বা হোক, ভোটারদের গোপনীয়তা থেকে বঞ্চিত করা যায় না। প্রার্থীর সংখ্যা অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া ঠেকাতে জামানত বৃদ্ধি করলেও চলে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিদায় নেওয়া কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার পথ সহজ করেছিল। ২০১৬ সাল থেকে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বিধান যুক্ত করা হয়। সেই বিধান অনুযায়ী, উপজেলা পরিষদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হলে ২৫০ জন ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দিতে হতো। ২০২৪ সালের বিতর্কিত সংসদ নির্বাচনের পর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা বাড়াতে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রতীকে প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন প্রেক্ষাপটে উপজেলা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ২৫০ জন ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর জমা দেওয়ার বিধান বাতিল করা হয়। তবে অহেতুক প্রার্থী হওয়া ঠেকাতে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়। বিধান হয় নির্বাচনে যত ভোট পড়বে, তার ১৫ শতাংশ না পেলে প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। আগে প্রদত্ত ভোটের ১২.৫ শতাংশের কম ভোট পেলে জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার বিধান ছিল। এ ছাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জামানতের অঙ্ক ১০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়।
গত বছরের ১০ জুন বিদায়ী সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘১ শতাংশ সমর্থন তালিকার যে জটিল বিষয়টি ছিল, সেটা স্থানীয় সরকার নির্বাচন থেকে তুলে নিয়েছি। আগামীতে হয়তো জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তুলে নেওয়ার প্রস্তাব সরকারের কাছে করব।’
জানা যায়, সর্বশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাদ পড়া ৭৩১ জনের মধ্যে ৪২৩ জনই স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে বেশির ভাগই বাদ পড়েন ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত সমর্থন তালিকায় গরমিলের কারণে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগে
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
১১ ঘণ্টা আগেতানিম আহমেদ, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। এ সময়ের মধ্যে সনদ বাস্তবায়নে সংসদকে বাধ্য করার উপায় খুঁজছে কমিশন।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করতে পরপর দুদিন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে বেলা ২টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠক শেষ হয় রাত সাড়ে ৮টার পরে। কিন্তু এ বৈঠকেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি। কাল শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে আবারও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। ওই দিন সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করে রোববার সরকারের কাছে জমা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে তাদের।
বৈঠকের বিষয়ে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘বৃহস্পতিবারের আলোচনায় বড় অগ্রগতি হয়েছে। আমরা আশা করছি, দ্রুতই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের সুপারিশ সরকারের কাছে দিতে পারব।’
জানা গেছে, গত দুই দিনের বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নের আদেশের ভিত্তি ও নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। বাস্তবায়ন আদেশের ভূমিকায় থাকবে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানই হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারির ক্ষমতার উৎস।’ এটির নাম হতে পারে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’। সেটার অধীনে গণভোট নিয়ে একটি অধ্যাদেশ করা হবে। এর ভিত্তিতে হবে গণভোট। সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য আগামী সংসদ দ্বৈত ভূমিকা পালন করবে। সে ক্ষেত্রে সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে, পাশাপাশি নিয়মিত সংসদের কাজও পরিচালনা করবে। সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে আগামী সংসদকে একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া হবে। সেটি হতে পারে সর্বোচ্চ ৯ মাস। এই সময়ে সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে।
সূত্র জানায়, আগামী সংসদকে সনদ বাস্তবায়নে কীভাবে বাধ্য করা হবে, তা নিয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি কমিশন। কিন্তু তারা চায় এটি নিশ্চিত করতে। এটি নিয়ে দুটি মত আছে। একটি হলো নির্ধারিত সময়ে সংস্কার বাস্তবায়ন করা না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে; আরেকটি হলো সংসদ যদি নির্ধারিত সময়ে সনদ বাস্তবায়ন না করে, তাহলে তা বাস্তবায়িত বলে গণ্য হবে। এটি নিয়ে আরও আলোচনা হবে। বিশেষজ্ঞ কমিটি খসড়া আরও পর্যালোচনা করবে।
বৈঠকে উপস্থিত এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘পরবর্তী সংসদ যদি নির্ধারিত ২৭০ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন না করে, তাহলে সনদের কী হবে, তা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। সমাধান নিয়ে আমরা আরও ভাবছি। কারণ, উদাহরণ আমরা কোথাও পাচ্ছি না। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ বলছে, বাস্তবায়িত না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে; আবার কেউ কেউ বলছে, বিলুপ্ত করা ঠিক হবে না। আবার একাধিক মত হচ্ছে, ৯ মাসের মধ্যে বাস্তবায়িত না হলে অটোমেটিকভাবে সনদের বিষয়গুলো সংবিধানের অংশ হয়ে যাবে। তবে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
নোট অব ডিসেন্টের (আপত্তি) বিষয়ে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হলো, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে কমিশনের প্রস্তাবগুলো থাকবে। সেখানে ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। আদেশ অনুমোদন করেন কি না এবং সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন চান কি না, এই প্রশ্ন করা হবে। আপত্তির বিষয়ে আরেক বিশেষজ্ঞ বলেন, বেশির ভাগ সদস্যই জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে নোট অব ডিসেন্ট রাখার পক্ষে নয়। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
গণভোট কবে হবে, বিষয়টি রাজনৈতিক বিবেচনা করে সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা। একই প্রশ্নে গণভোট করার কথা থাকবে আদেশে। সেখানে প্রশ্ন থাকতে পারে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ এবং আদেশে সন্নিবেশিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সমর্থন করেন কি না?’ সে বিষয়ে জনগণ হ্যাঁ/না ভোট দেবেন।
গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত ও এনসিপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, রাষ্ট্রপতি নয়, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করতে হবে। রাজনৈতিক বিতর্ক ওঠায় বিষয়টি সরকারের হাতেই ছেড়ে দেওয়ার সুপারিশ বিশেষজ্ঞদের। কমিশনও সে পথে হাঁটছে বলে জানা গেছে।
কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক এবং ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ভার্চুয়ালি এ সভায় অংশ নেন।
আলোচনায় কমিশনের পক্ষে অংশ নেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। এ ছাড়া জাতীয় ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে। এ সময়ের মধ্যে সনদ বাস্তবায়নে সংসদকে বাধ্য করার উপায় খুঁজছে কমিশন।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করতে পরপর দুদিন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে বেলা ২টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠক শেষ হয় রাত সাড়ে ৮টার পরে। কিন্তু এ বৈঠকেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়নি। কাল শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে আবারও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন। ওই দিন সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করে রোববার সরকারের কাছে জমা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে তাদের।
বৈঠকের বিষয়ে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘বৃহস্পতিবারের আলোচনায় বড় অগ্রগতি হয়েছে। আমরা আশা করছি, দ্রুতই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায়ের সুপারিশ সরকারের কাছে দিতে পারব।’
জানা গেছে, গত দুই দিনের বৈঠকে সনদ বাস্তবায়নের আদেশের ভিত্তি ও নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। বাস্তবায়ন আদেশের ভূমিকায় থাকবে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানই হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারির ক্ষমতার উৎস।’ এটির নাম হতে পারে ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’। সেটার অধীনে গণভোট নিয়ে একটি অধ্যাদেশ করা হবে। এর ভিত্তিতে হবে গণভোট। সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য আগামী সংসদ দ্বৈত ভূমিকা পালন করবে। সে ক্ষেত্রে সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে, পাশাপাশি নিয়মিত সংসদের কাজও পরিচালনা করবে। সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে আগামী সংসদকে একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া হবে। সেটি হতে পারে সর্বোচ্চ ৯ মাস। এই সময়ে সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে।
সূত্র জানায়, আগামী সংসদকে সনদ বাস্তবায়নে কীভাবে বাধ্য করা হবে, তা নিয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি কমিশন। কিন্তু তারা চায় এটি নিশ্চিত করতে। এটি নিয়ে দুটি মত আছে। একটি হলো নির্ধারিত সময়ে সংস্কার বাস্তবায়ন করা না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে; আরেকটি হলো সংসদ যদি নির্ধারিত সময়ে সনদ বাস্তবায়ন না করে, তাহলে তা বাস্তবায়িত বলে গণ্য হবে। এটি নিয়ে আরও আলোচনা হবে। বিশেষজ্ঞ কমিটি খসড়া আরও পর্যালোচনা করবে।
বৈঠকে উপস্থিত এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘পরবর্তী সংসদ যদি নির্ধারিত ২৭০ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন না করে, তাহলে সনদের কী হবে, তা নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। সমাধান নিয়ে আমরা আরও ভাবছি। কারণ, উদাহরণ আমরা কোথাও পাচ্ছি না। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ বলছে, বাস্তবায়িত না হলে সংসদ বিলুপ্ত হয়ে যাবে; আবার কেউ কেউ বলছে, বিলুপ্ত করা ঠিক হবে না। আবার একাধিক মত হচ্ছে, ৯ মাসের মধ্যে বাস্তবায়িত না হলে অটোমেটিকভাবে সনদের বিষয়গুলো সংবিধানের অংশ হয়ে যাবে। তবে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
নোট অব ডিসেন্টের (আপত্তি) বিষয়ে এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হলো, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে কমিশনের প্রস্তাবগুলো থাকবে। সেখানে ভিন্নমতের বিষয় উল্লেখ থাকবে না। আদেশ অনুমোদন করেন কি না এবং সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন চান কি না, এই প্রশ্ন করা হবে। আপত্তির বিষয়ে আরেক বিশেষজ্ঞ বলেন, বেশির ভাগ সদস্যই জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে নোট অব ডিসেন্ট রাখার পক্ষে নয়। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
গণভোট কবে হবে, বিষয়টি রাজনৈতিক বিবেচনা করে সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা। একই প্রশ্নে গণভোট করার কথা থাকবে আদেশে। সেখানে প্রশ্ন থাকতে পারে, ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ এবং আদেশে সন্নিবেশিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো সমর্থন করেন কি না?’ সে বিষয়ে জনগণ হ্যাঁ/না ভোট দেবেন।
গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত ও এনসিপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, রাষ্ট্রপতি নয়, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করতে হবে। রাজনৈতিক বিতর্ক ওঠায় বিষয়টি সরকারের হাতেই ছেড়ে দেওয়ার সুপারিশ বিশেষজ্ঞদের। কমিশনও সে পথে হাঁটছে বলে জানা গেছে।
কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শরিফ ভূইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক এবং ব্যারিস্টার তানিম হোসেইন শাওন। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ভার্চুয়ালি এ সভায় অংশ নেন।
আলোচনায় কমিশনের পক্ষে অংশ নেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ, সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান ও ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া। এ ছাড়া জাতীয় ঐকমত্য গঠন প্রক্রিয়ায় যুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)।
৫ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগে
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি। আর ভোটের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করতে হবে।
এ ছাড়া বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত ব্যক্তিদের আগামী নির্বাচনে ভোটের প্রক্রিয়ায় না রাখা এবং দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়ার কথাও কমিশনকে বলেছে বিএনপি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক তাদের প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করেছে। দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং সাবেক সচিব মোহাম্মদ জকরিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসমাইল জবিউল্লাহ বলেন, ‘আমরা কোনো প্রস্তাব জমা দেইনি। আলোচনার টকিং পয়েন্ট হিসেবে বেশ কিছু বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে।’ যদিও বিএনপির একটি সূত্র জানায়, লিখিতভাবে ৩৬ দফা প্রস্তাব সামনে রেখে সিইসির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির প্রতিনিধিদল।
সূত্র জানায়, সিইসির সঙ্গে বৈঠকে তফসিল ঘোষণার আগে স্বৈরাচারী সরকারের আমলে হওয়া মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে বিএনপি। দলটি বলেছে, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত ব্যক্তিদের এবারের ভোটের প্রক্রিয়ায় রাখা যাবে না। এ ছাড়া নির্বাচনের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।
আর ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইবনে সিনাসহ দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত প্রতিষ্ঠান থেকে যেন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়া হয়।
ভোটে অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে এখনই নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে এই সরকারের ও ইসির দৃঢ় ভূমিকা চেয়েছে বিএনপি। এ ছাড়া, রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ইসির কর্মকর্তাদের নিয়োগ; নির্বাচনকালীন সব প্রক্রিয়ায় জড়িত বেসামরিক প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সব কর্মকর্তার বদলি, পদায়ন, অবস্থান, দায়িত্ব ও তাঁদের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ ইসির এখতিয়ারে নেওয়া; নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন এবং নির্বাচনকে জনগণের কাছে দৃশ্যমান বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচার বিভাগীয় ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের পাশাপাশি ইসি কর্মকর্তাদেরও ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া; ভোটকেন্দ্রের গোপন কক্ষের কার্যক্রম ছাড়া ভোটকেন্দ্রের অন্যান্য অভ্যন্তরীণ দৃশ্য বাইরে থেকে পর্যবেক্ষণের সুযোগ রাখতে সিসি ক্যামেরা রাখা; প্রতি জেলা, উপজেলা, থানা নির্বাচন অফিসে অভিযোগ নিরসন কেন্দ্র চালুর দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
নির্বাচনসংশ্লিষ্ট অভিযোগ পাওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে বা যত দ্রুত সম্ভব নিষ্পত্তি করে অভিযোগকারীকে লিখিতভাবে জানানো; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডি গঠনের নির্দেশনা স্থগিত করা; গণ-অভ্যুত্থান ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের নামে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে করা মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলা তফসিল ঘোষণার আগেই প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং তফসিল ঘোষণার আগে ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলীয় বিবেচনায় দেওয়া সব অস্ত্র সরকারের কাছে জমা দেওয়া নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
এ ছাড়া নির্বাচনে ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ায়—এমন অপপ্রচার রোধ; ভোটারদের প্রভাবিত করে এমন ধর্মীয় প্রলোভন বা ধর্মীয় দণ্ড দেওয়ার ভীতি প্রদর্শন রোধ; যতদূর সম্ভব কমসংখ্যক ভোটার নিয়ে ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ; নির্বাচনী আইন ও বিধি পালনে গাফিলতি করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে বিএনপি।
সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির নেতা আবদুল মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, বিগত তিনটি নির্বাচন হয়েছিল প্রহসনের নির্বাচন। কাদের দ্বারা হয়েছিল? যারা সরকারি কর্মকর্তা হয়েও নির্বাচন কমিশনের পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা করেছিল, তাদের কারণে হয়েছিল।
১৫ বছর যাদের চরিত্র হনন করেছিল আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী, তারা ১৫ মাসে শোধিত হয়ে যাবে এতটা আশা করা বাস্তবতা নয়—এ মন্তব্য করে মঈন খান আরও বলেন, ‘কাজেই নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক থাকতে হবে। বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধরা যেন আগামী নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় কোনোভাবে অংশগ্রহণ করতে না পারে, কোনো প্রভাব ফেলতে না পারে। এটা ছিল আমাদের আলোচনার একটি মূল বিষয়।’
বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা। তবে বিএনপির দাবির বিষয়গুলো নিয়ে কমিশন সভায় আলোচনা হতে পারে বলে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি। আর ভোটের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করতে হবে।
এ ছাড়া বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত ব্যক্তিদের আগামী নির্বাচনে ভোটের প্রক্রিয়ায় না রাখা এবং দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়ার কথাও কমিশনকে বলেছে বিএনপি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক তাদের প্রস্তাবগুলো উপস্থাপন করেছে। দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ এবং সাবেক সচিব মোহাম্মদ জকরিয়া এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইসমাইল জবিউল্লাহ বলেন, ‘আমরা কোনো প্রস্তাব জমা দেইনি। আলোচনার টকিং পয়েন্ট হিসেবে বেশ কিছু বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে।’ যদিও বিএনপির একটি সূত্র জানায়, লিখিতভাবে ৩৬ দফা প্রস্তাব সামনে রেখে সিইসির সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপির প্রতিনিধিদল।
সূত্র জানায়, সিইসির সঙ্গে বৈঠকে তফসিল ঘোষণার আগে স্বৈরাচারী সরকারের আমলে হওয়া মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে বিএনপি। দলটি বলেছে, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত ব্যক্তিদের এবারের ভোটের প্রক্রিয়ায় রাখা যাবে না। এ ছাড়া নির্বাচনের কমপক্ষে এক সপ্তাহ আগে থেকে ভোটকেন্দ্রে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অবস্থান নিশ্চিত করতে হবে।
আর ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইবনে সিনাসহ দলীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত প্রতিষ্ঠান থেকে যেন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়া হয়।
ভোটে অন্তর্বর্তী সরকার, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে এখনই নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে এই সরকারের ও ইসির দৃঢ় ভূমিকা চেয়েছে বিএনপি। এ ছাড়া, রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ইসির কর্মকর্তাদের নিয়োগ; নির্বাচনকালীন সব প্রক্রিয়ায় জড়িত বেসামরিক প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সব কর্মকর্তার বদলি, পদায়ন, অবস্থান, দায়িত্ব ও তাঁদের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ ইসির এখতিয়ারে নেওয়া; নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন এবং নির্বাচনকে জনগণের কাছে দৃশ্যমান বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচার বিভাগীয় ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের পাশাপাশি ইসি কর্মকর্তাদেরও ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়া; ভোটকেন্দ্রের গোপন কক্ষের কার্যক্রম ছাড়া ভোটকেন্দ্রের অন্যান্য অভ্যন্তরীণ দৃশ্য বাইরে থেকে পর্যবেক্ষণের সুযোগ রাখতে সিসি ক্যামেরা রাখা; প্রতি জেলা, উপজেলা, থানা নির্বাচন অফিসে অভিযোগ নিরসন কেন্দ্র চালুর দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
নির্বাচনসংশ্লিষ্ট অভিযোগ পাওয়ার ১২ ঘণ্টার মধ্যে বা যত দ্রুত সম্ভব নিষ্পত্তি করে অভিযোগকারীকে লিখিতভাবে জানানো; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের মাধ্যমে ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডি গঠনের নির্দেশনা স্থগিত করা; গণ-অভ্যুত্থান ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের নামে বিগত স্বৈরাচারী সরকারের আমলে করা মিথ্যা, বানোয়াট ও গায়েবি মামলা তফসিল ঘোষণার আগেই প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং তফসিল ঘোষণার আগে ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলীয় বিবেচনায় দেওয়া সব অস্ত্র সরকারের কাছে জমা দেওয়া নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছে বিএনপি।
এ ছাড়া নির্বাচনে ধর্মীয় ও সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ায়—এমন অপপ্রচার রোধ; ভোটারদের প্রভাবিত করে এমন ধর্মীয় প্রলোভন বা ধর্মীয় দণ্ড দেওয়ার ভীতি প্রদর্শন রোধ; যতদূর সম্ভব কমসংখ্যক ভোটার নিয়ে ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ; নির্বাচনী আইন ও বিধি পালনে গাফিলতি করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে বিএনপি।
সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির নেতা আবদুল মঈন খান সাংবাদিকদের বলেন, বিগত তিনটি নির্বাচন হয়েছিল প্রহসনের নির্বাচন। কাদের দ্বারা হয়েছিল? যারা সরকারি কর্মকর্তা হয়েও নির্বাচন কমিশনের পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা করেছিল, তাদের কারণে হয়েছিল।
১৫ বছর যাদের চরিত্র হনন করেছিল আওয়ামী লীগ স্বৈরাচারী, তারা ১৫ মাসে শোধিত হয়ে যাবে এতটা আশা করা বাস্তবতা নয়—এ মন্তব্য করে মঈন খান আরও বলেন, ‘কাজেই নির্বাচন কমিশনকে সতর্ক থাকতে হবে। বিতর্কিত, প্রশ্নবিদ্ধরা যেন আগামী নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় কোনোভাবে অংশগ্রহণ করতে না পারে, কোনো প্রভাব ফেলতে না পারে। এটা ছিল আমাদের আলোচনার একটি মূল বিষয়।’
বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের পর এ বিষয়ে কোনো কথা বলেননি নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা। তবে বিএনপির দাবির বিষয়গুলো নিয়ে কমিশন সভায় আলোচনা হতে পারে বলে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)।
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে।
৬ ঘণ্টা আগে
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
১১ ঘণ্টা আগেসুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভা হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
আসিফ নজরুল বলেন, সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ-২০২৫ নীতিগত অনুমোদন হয়েছে। অধ্যাদেশটি যখন চূড়ান্ত অনুমোদন হয়ে যাবে, তখন অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদায়ন, পদোন্নতি ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সবকিছু সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের নিজস্ব বাজেট ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা থাকবে; আর্থিক স্বাধীনতা থাকবে।
প্রস্তাবিত অধ্যাদেশটি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের কাছে মনে হয়েছে, কিছু বিষয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। যেহেতু আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে, তাই অর্থ উপদেষ্টার মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করার প্রয়োজন রয়েছে। সেই আলোচনার পর আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আবার উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হবে।
উপদেষ্টা পরিষদ দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়াও অনুমোদন দিয়েছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, এটি হলে বাংলাদেশে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা বিদেশি হোন আর দেশি হোন, বাংলাদেশে অবস্থানকালে ভিন্ন দেশে দুর্নীতি করলেও এর তদন্ত দুদকের মাধ্যমে করা যাবে। সংশোধনীতে ‘জ্ঞাত আয়’ বলতে ‘বৈধ আয়’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গণভবনে জাদুঘর নির্মাণের জন্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন হয়েছে।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ডেট্রয়েট শহরে বাংলাদেশের নতুন কনস্যুলেট জেনারেল অফিস করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সব ক্ষমতা আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় প্রতিষ্ঠার জন্য অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। এখন চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভা হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল।
আসিফ নজরুল বলেন, সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ-২০২৫ নীতিগত অনুমোদন হয়েছে। অধ্যাদেশটি যখন চূড়ান্ত অনুমোদন হয়ে যাবে, তখন অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, পদায়ন, পদোন্নতি ও শৃঙ্খলাবিষয়ক সবকিছু সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের নিজস্ব বাজেট ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা থাকবে; আর্থিক স্বাধীনতা থাকবে।
প্রস্তাবিত অধ্যাদেশটি নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, তাঁদের কাছে মনে হয়েছে, কিছু বিষয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। যেহেতু আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে, তাই অর্থ উপদেষ্টার মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ করার প্রয়োজন রয়েছে। সেই আলোচনার পর আইনটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য আবার উপদেষ্টা পরিষদে তোলা হবে।
উপদেষ্টা পরিষদ দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়াও অনুমোদন দিয়েছে জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, এটি হলে বাংলাদেশে যাঁরা থাকবেন, তাঁরা বিদেশি হোন আর দেশি হোন, বাংলাদেশে অবস্থানকালে ভিন্ন দেশে দুর্নীতি করলেও এর তদন্ত দুদকের মাধ্যমে করা যাবে। সংশোধনীতে ‘জ্ঞাত আয়’ বলতে ‘বৈধ আয়’ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গণভবনে জাদুঘর নির্মাণের জন্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘর অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন হয়েছে।
এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ডেট্রয়েট শহরে বাংলাদেশের নতুন কনস্যুলেট জেনারেল অফিস করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ঘাড়ে থাকছে ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর সংগ্রহের বোঝা। বিভিন্ন মহলের দাবি ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচনে লড়ার শর্ত সহজ করার উদ্যোগ নেয়নি এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন (ইসি)।
৫ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন টেকসই করতে আগামী জাতীয় সংসদকে দ্বৈত ভূমিকা দেওয়ার সুপারিশ করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। আগামী নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সংসদ নিয়মিত আইনসভার পাশাপাশি ২৭০ দিন (৯ মাস) সংবিধান সংস্কার পরিষদের দায়িত্ব পালন করবে।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণার আগে-পরে করণীয় ৩৬টি প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। এর মধ্যে তফসিল ঘোষণার আগেই আওয়ামী লীগ আমলে হওয়া ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা’ প্রত্যাহার এবং মাঠপ্রশাসনকে ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়েছে দলটি।
৬ ঘণ্টা আগে