কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য প্রেসের আয়োজন করে ডিআরইউ। এতে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঢাকার ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। এ সময় ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পরিষ্কারভাবেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইইউর আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বিস্তৃত। এর মধ্যে সুশাসনও পড়ে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যে আইন করা হচ্ছে এবং এর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের দেশগুলোর নির্বাচনকেও আমরা অনুসরণ করে থাকি। প্রতিবছর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য আমরা ৩০টি দেশকে বাছাই করি। আর ২০২৩-এর জন্য এখনো সেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়নি। আর যেহেতু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন, ফলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী।’
ইইউর এক সংসদ সদস্যের চিঠি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংসদ সদস্য চিঠি লিখতে পারেন। তবে এ নিয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। যেহেতু সংসদ সদস্য চিঠি দিয়েছেন, এখানে ইইউর নিয়ম হচ্ছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া। এ ক্ষেত্রেও হয়তো তাই হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তবে ইইউ এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছে। আর ইইউ তার নিজস্ব নীতি ও মানবাধিকারের ওপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়।
মানবাধিকার নিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়। আর বৈঠকে দুই পক্ষই এ নিয়ে কথা বলে। আমরা কখনো বলছি না যে আমরা মানবাধিকার ইস্যুতে সঠিক কাজ করছি। আমাদেরও মানবাধিকার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ইইউতে যেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হোক না, কেন তা ইইউর আদালতের মাধ্যমে বিচার হয়ে থাকে।’
র্যাবের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে ইইউর উদ্বেগ রয়েছে, যা আমাদের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনেও তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৮ সালে ইইউ সংসদ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি রেজল্যুশন নিয়েছে।
চার্লস ওয়াটলি বলেন, উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে সম্পর্ক বাড়িয়েছে ইইউ। তবে সম্পর্ক শুধু উন্নয়নের দিকে আটকে নেই, সম্পর্ক আরও বেড়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে সামাজিক উন্নয়ন, সবুজ প্রযুক্তি, দারিদ্র্যবিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সুশাসন খাতে কাজ করবে ইইউ। আগামী দিনগুলোতে এগুলো ইইউর অগ্রাধিকার বিষয় থাকবে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করছে। সেই সঙ্গে কানেকটিভিটিতে বিশেষ করে মানুষে মানুষে যোগাযোগে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝি ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে, যাতে ইইউর উপমহাসচিব পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকায় আসবেন। এটি একটি বার্তা যে আমাদের রাজনৈতিক সম্পর্ক বাড়ছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইইউর আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘এটি সামনের দিনগুলোতে একটি বড় বিষয় আমাদের জন্য। কারণ এখন আমরা যা করছি তা শুধু ছোট আকারে উন্নয়ন নয়, ইউরোপিয়ান ব্যাংক এআইবি ঋণও সরবরাহ করছি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ৫০ কোটি ইউরো ডলার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্রগতি ইইউ পর্যবেক্ষণ করছে। এখানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো নেওয়া হলে ইইউর বাজারে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাব। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার না থাকলেও সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে, তা বাংলাদেশের শিল্প খাতের সহনশীলতার প্রমাণ দেয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কোন শিল্প খাতে সহযোগিতা করলে ইইউ শিল্প খাত লাভবান হবে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানান এই রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি। সেখানে আমরা মানবিক সহায়তা বাদে আমাদের সব সহযোগিতা প্রত্যাহার করেছি। অস্ত্র ও নজরদারি যন্ত্রপাতি বিক্রির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মিয়ানমারে গণহত্যা রোহিঙ্গাদের ওপর যারা পরিচালনা করেছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইইউ কাজ করছে। আমরা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন দেখতে চাই।’

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য প্রেসের আয়োজন করে ডিআরইউ। এতে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঢাকার ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। এ সময় ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পরিষ্কারভাবেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইইউর আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বিস্তৃত। এর মধ্যে সুশাসনও পড়ে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যে আইন করা হচ্ছে এবং এর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের দেশগুলোর নির্বাচনকেও আমরা অনুসরণ করে থাকি। প্রতিবছর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য আমরা ৩০টি দেশকে বাছাই করি। আর ২০২৩-এর জন্য এখনো সেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়নি। আর যেহেতু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন, ফলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী।’
ইইউর এক সংসদ সদস্যের চিঠি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংসদ সদস্য চিঠি লিখতে পারেন। তবে এ নিয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। যেহেতু সংসদ সদস্য চিঠি দিয়েছেন, এখানে ইইউর নিয়ম হচ্ছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া। এ ক্ষেত্রেও হয়তো তাই হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তবে ইইউ এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছে। আর ইইউ তার নিজস্ব নীতি ও মানবাধিকারের ওপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়।
মানবাধিকার নিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়। আর বৈঠকে দুই পক্ষই এ নিয়ে কথা বলে। আমরা কখনো বলছি না যে আমরা মানবাধিকার ইস্যুতে সঠিক কাজ করছি। আমাদেরও মানবাধিকার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ইইউতে যেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হোক না, কেন তা ইইউর আদালতের মাধ্যমে বিচার হয়ে থাকে।’
র্যাবের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে ইইউর উদ্বেগ রয়েছে, যা আমাদের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনেও তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৮ সালে ইইউ সংসদ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি রেজল্যুশন নিয়েছে।
চার্লস ওয়াটলি বলেন, উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে সম্পর্ক বাড়িয়েছে ইইউ। তবে সম্পর্ক শুধু উন্নয়নের দিকে আটকে নেই, সম্পর্ক আরও বেড়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে সামাজিক উন্নয়ন, সবুজ প্রযুক্তি, দারিদ্র্যবিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সুশাসন খাতে কাজ করবে ইইউ। আগামী দিনগুলোতে এগুলো ইইউর অগ্রাধিকার বিষয় থাকবে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করছে। সেই সঙ্গে কানেকটিভিটিতে বিশেষ করে মানুষে মানুষে যোগাযোগে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝি ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে, যাতে ইইউর উপমহাসচিব পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকায় আসবেন। এটি একটি বার্তা যে আমাদের রাজনৈতিক সম্পর্ক বাড়ছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইইউর আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘এটি সামনের দিনগুলোতে একটি বড় বিষয় আমাদের জন্য। কারণ এখন আমরা যা করছি তা শুধু ছোট আকারে উন্নয়ন নয়, ইউরোপিয়ান ব্যাংক এআইবি ঋণও সরবরাহ করছি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ৫০ কোটি ইউরো ডলার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্রগতি ইইউ পর্যবেক্ষণ করছে। এখানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো নেওয়া হলে ইইউর বাজারে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাব। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার না থাকলেও সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে, তা বাংলাদেশের শিল্প খাতের সহনশীলতার প্রমাণ দেয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কোন শিল্প খাতে সহযোগিতা করলে ইইউ শিল্প খাত লাভবান হবে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানান এই রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি। সেখানে আমরা মানবিক সহায়তা বাদে আমাদের সব সহযোগিতা প্রত্যাহার করেছি। অস্ত্র ও নজরদারি যন্ত্রপাতি বিক্রির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মিয়ানমারে গণহত্যা রোহিঙ্গাদের ওপর যারা পরিচালনা করেছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইইউ কাজ করছে। আমরা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন দেখতে চাই।’
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য প্রেসের আয়োজন করে ডিআরইউ। এতে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঢাকার ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। এ সময় ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পরিষ্কারভাবেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইইউর আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বিস্তৃত। এর মধ্যে সুশাসনও পড়ে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যে আইন করা হচ্ছে এবং এর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের দেশগুলোর নির্বাচনকেও আমরা অনুসরণ করে থাকি। প্রতিবছর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য আমরা ৩০টি দেশকে বাছাই করি। আর ২০২৩-এর জন্য এখনো সেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়নি। আর যেহেতু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন, ফলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী।’
ইইউর এক সংসদ সদস্যের চিঠি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংসদ সদস্য চিঠি লিখতে পারেন। তবে এ নিয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। যেহেতু সংসদ সদস্য চিঠি দিয়েছেন, এখানে ইইউর নিয়ম হচ্ছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া। এ ক্ষেত্রেও হয়তো তাই হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তবে ইইউ এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছে। আর ইইউ তার নিজস্ব নীতি ও মানবাধিকারের ওপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়।
মানবাধিকার নিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়। আর বৈঠকে দুই পক্ষই এ নিয়ে কথা বলে। আমরা কখনো বলছি না যে আমরা মানবাধিকার ইস্যুতে সঠিক কাজ করছি। আমাদেরও মানবাধিকার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ইইউতে যেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হোক না, কেন তা ইইউর আদালতের মাধ্যমে বিচার হয়ে থাকে।’
র্যাবের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে ইইউর উদ্বেগ রয়েছে, যা আমাদের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনেও তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৮ সালে ইইউ সংসদ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি রেজল্যুশন নিয়েছে।
চার্লস ওয়াটলি বলেন, উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে সম্পর্ক বাড়িয়েছে ইইউ। তবে সম্পর্ক শুধু উন্নয়নের দিকে আটকে নেই, সম্পর্ক আরও বেড়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে সামাজিক উন্নয়ন, সবুজ প্রযুক্তি, দারিদ্র্যবিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সুশাসন খাতে কাজ করবে ইইউ। আগামী দিনগুলোতে এগুলো ইইউর অগ্রাধিকার বিষয় থাকবে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করছে। সেই সঙ্গে কানেকটিভিটিতে বিশেষ করে মানুষে মানুষে যোগাযোগে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝি ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে, যাতে ইইউর উপমহাসচিব পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকায় আসবেন। এটি একটি বার্তা যে আমাদের রাজনৈতিক সম্পর্ক বাড়ছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইইউর আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘এটি সামনের দিনগুলোতে একটি বড় বিষয় আমাদের জন্য। কারণ এখন আমরা যা করছি তা শুধু ছোট আকারে উন্নয়ন নয়, ইউরোপিয়ান ব্যাংক এআইবি ঋণও সরবরাহ করছি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ৫০ কোটি ইউরো ডলার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্রগতি ইইউ পর্যবেক্ষণ করছে। এখানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো নেওয়া হলে ইইউর বাজারে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাব। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার না থাকলেও সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে, তা বাংলাদেশের শিল্প খাতের সহনশীলতার প্রমাণ দেয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কোন শিল্প খাতে সহযোগিতা করলে ইইউ শিল্প খাত লাভবান হবে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানান এই রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি। সেখানে আমরা মানবিক সহায়তা বাদে আমাদের সব সহযোগিতা প্রত্যাহার করেছি। অস্ত্র ও নজরদারি যন্ত্রপাতি বিক্রির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মিয়ানমারে গণহত্যা রোহিঙ্গাদের ওপর যারা পরিচালনা করেছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইইউ কাজ করছে। আমরা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন দেখতে চাই।’

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) মিট দ্য প্রেসের আয়োজন করে ডিআরইউ। এতে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ঢাকার ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। এ সময় ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম হাসিব উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করলে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘পরিষ্কারভাবেই বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইইউর আগ্রহ রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বিস্তৃত। এর মধ্যে সুশাসনও পড়ে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে যে আইন করা হচ্ছে এবং এর জন্য যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া হচ্ছে তা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বের দেশগুলোর নির্বাচনকেও আমরা অনুসরণ করে থাকি। প্রতিবছর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর জন্য আমরা ৩০টি দেশকে বাছাই করি। আর ২০২৩-এর জন্য এখনো সেই তালিকা প্রস্তুত করা হয়নি। আর যেহেতু বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী নির্বাচনে নির্বাচনী পর্যবেক্ষকদের স্বাগত জানিয়েছেন, ফলে আমরা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আগ্রহী।’
ইইউর এক সংসদ সদস্যের চিঠি নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংসদ সদস্য চিঠি লিখতে পারেন। তবে এ নিয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। যেহেতু সংসদ সদস্য চিঠি দিয়েছেন, এখানে ইইউর নিয়ম হচ্ছে সেই চিঠির উত্তর দেওয়া। এ ক্ষেত্রেও হয়তো তাই হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রদূত বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত। তবে ইইউ এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করছে। আর ইইউ তার নিজস্ব নীতি ও মানবাধিকারের ওপর নির্ভর করে পরিচালিত হয়।
মানবাধিকার নিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘আমাদের সব অংশীদারের সঙ্গে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়। আর বৈঠকে দুই পক্ষই এ নিয়ে কথা বলে। আমরা কখনো বলছি না যে আমরা মানবাধিকার ইস্যুতে সঠিক কাজ করছি। আমাদেরও মানবাধিকার বিষয়ে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে ইইউতে যেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হোক না, কেন তা ইইউর আদালতের মাধ্যমে বিচার হয়ে থাকে।’
র্যাবের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে ইইউর উদ্বেগ রয়েছে, যা আমাদের বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনেও তুলে ধরা হয়েছে। ২০১৮ সালে ইইউ সংসদ বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে একটি রেজল্যুশন নিয়েছে।
চার্লস ওয়াটলি বলেন, উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন খাতে সম্পর্ক বাড়িয়েছে ইইউ। তবে সম্পর্ক শুধু উন্নয়নের দিকে আটকে নেই, সম্পর্ক আরও বেড়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম বাণিজ্যিক ও বিনিয়োগ অংশীদার হিসেবে সামনের দিনগুলোতে সামাজিক উন্নয়ন, সবুজ প্রযুক্তি, দারিদ্র্যবিমোচন, মানবসম্পদ উন্নয়ন এবং সুশাসন খাতে কাজ করবে ইইউ। আগামী দিনগুলোতে এগুলো ইইউর অগ্রাধিকার বিষয় থাকবে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করছে। সেই সঙ্গে কানেকটিভিটিতে বিশেষ করে মানুষে মানুষে যোগাযোগে গুরুত্ব দিচ্ছে ইইউ।
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, চলতি বছরের মাঝামাঝি ইইউ ও বাংলাদেশের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের রাজনৈতিক সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে, যাতে ইইউর উপমহাসচিব পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকায় আসবেন। এটি একটি বার্তা যে আমাদের রাজনৈতিক সম্পর্ক বাড়ছে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ইইউর আগ্রহ রয়েছে জানিয়ে চার্লস ওয়াটলি বলেন, ‘এটি সামনের দিনগুলোতে একটি বড় বিষয় আমাদের জন্য। কারণ এখন আমরা যা করছি তা শুধু ছোট আকারে উন্নয়ন নয়, ইউরোপিয়ান ব্যাংক এআইবি ঋণও সরবরাহ করছি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ৫০ কোটি ইউরো ডলার দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।’
জিএসপি প্লাস পেতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, অগ্রগতি ইইউ পর্যবেক্ষণ করছে। এখানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো নেওয়া হলে ইইউর বাজারে বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে নেওয়া নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাব। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার না থাকলেও সেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বাড়ছে, তা বাংলাদেশের শিল্প খাতের সহনশীলতার প্রমাণ দেয়। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের কোন শিল্প খাতে সহযোগিতা করলে ইইউ শিল্প খাত লাভবান হবে তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে বলেও জানান এই রাষ্ট্রদূত।
রোহিঙ্গা নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘মিয়ানমারের সঙ্গে ইইউর সম্পর্ক পর্যালোচনা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ওপর আমরা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছি। সেখানে আমরা মানবিক সহায়তা বাদে আমাদের সব সহযোগিতা প্রত্যাহার করেছি। অস্ত্র ও নজরদারি যন্ত্রপাতি বিক্রির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মিয়ানমারে গণহত্যা রোহিঙ্গাদের ওপর যারা পরিচালনা করেছে, তাদের জবাবদিহির আওতায় নিয়ে আসার জন্য ইইউ কাজ করছে। আমরা রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে প্রত্যাবাসন দেখতে চাই।’

বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২০ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
২১ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
১ দিন আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত কার্গো ভিলেজ ও ই-গেট পরিদর্শন শেষে বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল গেটে সাংবাদিকদের তিনি এই তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অব্যবস্থাপনার বিষয়টি তদন্তের জন্য আমরা চারটি দেশকে ইনভাইট করেছি। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, চীন ও তুরস্ককে আসতে বলেছি। তাদের স্পেশালিস্ট আমরা আনতে চাচ্ছি। তারা তদন্ত করে কারণটা কী এবং কে দায়ী বের করবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিমানবন্দরের ভেতরে চারটি ইউনিট আছে। চারটি ইউনিটই কাজ করছে। আমরা আশা করছিলাম তাড়াতাড়ি কন্ট্রোলে আসবে। কন্ট্রোলে আসতে একটু সময় লাগছে। যেহেতু বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থা চিন্তা করতে হয়। যেহেতু দাহ্য পদার্থ খুব বেশি ছিল। অনেক সময় বাতাস থাকলে নেভাতে সময় লাগে।’
কার্গো ভিলেজে বিশেষায়িত ফায়ার সার্ভিস ইউনিট কেন ছিল না—এই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আগুন নেভানোর জন্য বিমানে যে ইউনিট থাকে, সেটা কার্গো ভিলেজেও কাজ করতে পারে। এটিতে কোনো অসুবিধা নাই।’
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, ‘আগুন নেভাতে কেউ ফেল করেনি। কিন্তু সময় লাগছে। ফেল করলে সব জ্বলে যেত। ওই দিন রাত ৯টার সময় বিমানবন্দর চালু করে দিয়েছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিমানবন্দর অথরিটির চারটি ফায়ার সার্ভিস ইউনিট আছে। সেগুলো ৩০ সেকেন্ডের ভেতরে চলে আসছিল। ফায়ার সার্ভিসের যে ইউনিটগুলো আছে, তার একটি দিয়াবাড়ির মেট্রোরেলের ওখানে, আরেকটি কুর্মিটোলায়। সেগুলো ২০ মিনিটের ভেতরে চলে আসছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘যেখানে আগুন ধরেছে, সেখানে কেমিক্যাল ও গার্মেন্টস ম্যাটেরিয়াল ছিল। দাহ্য পদার্থ খুব বেশি ছিল। যার কারণে আগুনটা ছড়িয়ে গেছে তাড়াতাড়ি। কন্ট্রোল করতে সময় নিয়েছে।’
১৮ অক্টোবর বেলা আড়াইটার দিকে বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট-সংলগ্ন আমদানি কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৭টি ইউনিটের চেষ্টায় রাতে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু পুরোপুরি নির্বাপণ হয় ২৬ ঘণ্টা পর ১৯ অক্টোবর বিকেল ৫টার দিকে।
আরও খবর পড়ুন:

বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত কার্গো ভিলেজ ও ই-গেট পরিদর্শন শেষে বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল গেটে সাংবাদিকদের তিনি এই তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অব্যবস্থাপনার বিষয়টি তদন্তের জন্য আমরা চারটি দেশকে ইনভাইট করেছি। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, চীন ও তুরস্ককে আসতে বলেছি। তাদের স্পেশালিস্ট আমরা আনতে চাচ্ছি। তারা তদন্ত করে কারণটা কী এবং কে দায়ী বের করবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিমানবন্দরের ভেতরে চারটি ইউনিট আছে। চারটি ইউনিটই কাজ করছে। আমরা আশা করছিলাম তাড়াতাড়ি কন্ট্রোলে আসবে। কন্ট্রোলে আসতে একটু সময় লাগছে। যেহেতু বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থা চিন্তা করতে হয়। যেহেতু দাহ্য পদার্থ খুব বেশি ছিল। অনেক সময় বাতাস থাকলে নেভাতে সময় লাগে।’
কার্গো ভিলেজে বিশেষায়িত ফায়ার সার্ভিস ইউনিট কেন ছিল না—এই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আগুন নেভানোর জন্য বিমানে যে ইউনিট থাকে, সেটা কার্গো ভিলেজেও কাজ করতে পারে। এটিতে কোনো অসুবিধা নাই।’
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, ‘আগুন নেভাতে কেউ ফেল করেনি। কিন্তু সময় লাগছে। ফেল করলে সব জ্বলে যেত। ওই দিন রাত ৯টার সময় বিমানবন্দর চালু করে দিয়েছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিমানবন্দর অথরিটির চারটি ফায়ার সার্ভিস ইউনিট আছে। সেগুলো ৩০ সেকেন্ডের ভেতরে চলে আসছিল। ফায়ার সার্ভিসের যে ইউনিটগুলো আছে, তার একটি দিয়াবাড়ির মেট্রোরেলের ওখানে, আরেকটি কুর্মিটোলায়। সেগুলো ২০ মিনিটের ভেতরে চলে আসছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘যেখানে আগুন ধরেছে, সেখানে কেমিক্যাল ও গার্মেন্টস ম্যাটেরিয়াল ছিল। দাহ্য পদার্থ খুব বেশি ছিল। যার কারণে আগুনটা ছড়িয়ে গেছে তাড়াতাড়ি। কন্ট্রোল করতে সময় নিয়েছে।’
১৮ অক্টোবর বেলা আড়াইটার দিকে বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট-সংলগ্ন আমদানি কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৭টি ইউনিটের চেষ্টায় রাতে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু পুরোপুরি নির্বাপণ হয় ২৬ ঘণ্টা পর ১৯ অক্টোবর বিকেল ৫টার দিকে।
আরও খবর পড়ুন:

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি...
২৭ জানুয়ারি ২০২২
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২০ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
২১ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
১ দিন আগেঅষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) ও রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আজ বিকেলে অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়নের পশ্চিম আলীনগর এলাকায় বাড়িসংলগ্ন বিলের পাশে খেলা করছিল মিশকাত (৫), মাহিন (৬) ও সাত্তার তানিল মিয়া (৫)। হঠাৎ সবার অজান্তে তিন শিশু বিলে পড়ে ডুবে যায়।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বিল থেকে মিশকাত ও মাহিনকে উদ্ধার করা হয়। পরে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খবর পেয়ে অষ্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে অপর শিশু তানিলের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে মাহিনের চাচা মোবারক হোসেন বলেন, প্রতিদিনের মতো তিন শিশু খেলাধুলা করছিল। কিন্তু কখন যে বিলের পানিতে ডুবে গেল, কেউ বোঝেনি। পরে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে পানিতে প্রথমে দুজন, পরে অন্যজনকে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন বলেন, দুঃখজনক খবর, একই বাড়ির তিনটা শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অপর দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে একই দিন বিকেলে উত্তর পারুয়া গ্রামের একটি পুকুরে পড়ে মারা যায় তিন শিশু। তারা হলো সুমাইয়া আক্তার (৫), হাবীবা আক্তার (৬) ও জান্নাত আক্তার (৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিকেলে খেলার ছলে তারা তিনজনই বাড়ির পাশে পুকুরে যায়। কিছুক্ষণ পর না পেয়ে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একতেহার হোসেন বলেন, ‘তিনটি নিষ্পাপ শিশুর এমন মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আজ বিকেলে অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়নের পশ্চিম আলীনগর এলাকায় বাড়িসংলগ্ন বিলের পাশে খেলা করছিল মিশকাত (৫), মাহিন (৬) ও সাত্তার তানিল মিয়া (৫)। হঠাৎ সবার অজান্তে তিন শিশু বিলে পড়ে ডুবে যায়।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বিল থেকে মিশকাত ও মাহিনকে উদ্ধার করা হয়। পরে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খবর পেয়ে অষ্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে অপর শিশু তানিলের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে মাহিনের চাচা মোবারক হোসেন বলেন, প্রতিদিনের মতো তিন শিশু খেলাধুলা করছিল। কিন্তু কখন যে বিলের পানিতে ডুবে গেল, কেউ বোঝেনি। পরে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে পানিতে প্রথমে দুজন, পরে অন্যজনকে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন বলেন, দুঃখজনক খবর, একই বাড়ির তিনটা শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অপর দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে একই দিন বিকেলে উত্তর পারুয়া গ্রামের একটি পুকুরে পড়ে মারা যায় তিন শিশু। তারা হলো সুমাইয়া আক্তার (৫), হাবীবা আক্তার (৬) ও জান্নাত আক্তার (৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিকেলে খেলার ছলে তারা তিনজনই বাড়ির পাশে পুকুরে যায়। কিছুক্ষণ পর না পেয়ে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একতেহার হোসেন বলেন, ‘তিনটি নিষ্পাপ শিশুর এমন মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি...
২৭ জানুয়ারি ২০২২
বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
২১ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগব্যবস্থা, স্বতন্ত্র কোটা সংরক্ষণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ শুক্রবার আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও তাঁদের পদযাত্রা শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
এর আগে গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্য থেকে যমুনা অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করেন প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। শাহবাগ থানার সামনে মিছিলটি পুলিশ আটকে দিলে সেখানেই বিক্ষোভ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়।
গত রোববার থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করা চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের ভাষ্য, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধীরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকারের দাবি জানিয়ে আসছেন তাঁরা। তবে এখনো কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদের সদস্যসচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ দফা দাবিতে গত রোববার শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করা হয়। সেদিন পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানানো হয়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বেশ কয়েকবার যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি, কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।’
আলিফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজও শাহবাগ থানার সামনে আমাদের পদযাত্রা আটকে দেওয়া হয় এবং বেশ কয়েকজনকে পুলিশ মারধরও করেছে।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষেধ। তাই চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবিদাওয়া নিয়ে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী বেকার, শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ দিতে হবে।
২. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধী কোটা সংরক্ষণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. দৃষ্টি বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা নিজেদের পছন্দমতো শ্রুতিলেখক (বিকল্প সহকারী) মনোনয়নের স্বাধীনতা পাবেন—এমনভাবে নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে।
৪. সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নির্দিষ্ট পদসংখ্যায় নিশ্চিত নিয়োগ দিতে হবে।
৫. প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করতে হবে।

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগব্যবস্থা, স্বতন্ত্র কোটা সংরক্ষণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ শুক্রবার আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও তাঁদের পদযাত্রা শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
এর আগে গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্য থেকে যমুনা অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করেন প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। শাহবাগ থানার সামনে মিছিলটি পুলিশ আটকে দিলে সেখানেই বিক্ষোভ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়।
গত রোববার থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করা চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের ভাষ্য, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধীরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকারের দাবি জানিয়ে আসছেন তাঁরা। তবে এখনো কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদের সদস্যসচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ দফা দাবিতে গত রোববার শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করা হয়। সেদিন পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানানো হয়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বেশ কয়েকবার যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি, কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।’
আলিফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজও শাহবাগ থানার সামনে আমাদের পদযাত্রা আটকে দেওয়া হয় এবং বেশ কয়েকজনকে পুলিশ মারধরও করেছে।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষেধ। তাই চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবিদাওয়া নিয়ে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী বেকার, শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ দিতে হবে।
২. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধী কোটা সংরক্ষণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. দৃষ্টি বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা নিজেদের পছন্দমতো শ্রুতিলেখক (বিকল্প সহকারী) মনোনয়নের স্বাধীনতা পাবেন—এমনভাবে নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে।
৪. সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নির্দিষ্ট পদসংখ্যায় নিশ্চিত নিয়োগ দিতে হবে।
৫. প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করতে হবে।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি...
২৭ জানুয়ারি ২০২২
বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২০ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি ও বিমানবন্দর পরিচালক এয়ার কমোডর মো. নুর-ই-আজম।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত আগের মতোই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা চলবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়।
বিমানবন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক কিছু প্রস্তুতি সম্পূর্ণ না হওয়ায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ পর্যটন খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছিল। বিশেষ করে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সঙ্গে সরাসরি আকাশপথে সংযোগের পরিকল্পনাও ছিল সরকারের।

কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি ও বিমানবন্দর পরিচালক এয়ার কমোডর মো. নুর-ই-আজম।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত আগের মতোই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা চলবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়।
বিমানবন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক কিছু প্রস্তুতি সম্পূর্ণ না হওয়ায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ পর্যটন খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছিল। বিশেষ করে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সঙ্গে সরাসরি আকাশপথে সংযোগের পরিকল্পনাও ছিল সরকারের।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আগ্রহ রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির ঢাকার রাষ্ট্রদূত চার্লস ওয়াটলি। সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণেও ইইউ আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তিনি...
২৭ জানুয়ারি ২০২২
বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
৩ ঘণ্টা আগে
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২০ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
২১ ঘণ্টা আগে