আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শেখ হাসিনার বিচার দাবি করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, ‘প্রতিটি রক্তের ফোটা, হত্যার হুকুমদাতার বিচার হতে হবে। আমরা তরুণ প্রজন্মের ছাত্র-জনতা যা আছি, আমাদের জায়গা থেকে মনে করি, বিচারবহির্ভূত হামলা কিংবা হত্যার জন্য বিচার হওয়া প্রয়োজন।’
আজ রোববার বিকেলে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে ফ্যাসিবাদ বিরোধী মঞ্চে দেওয়া এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এই গণ জমায়েত। ২০২৪-এ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে ক্ষমতা পিপাসুরা। আমাদের প্রায় অর্ধ লাখ ভাই-বোনদের আহত করেছে। এই খুনি হাসিনার বিচার হওয়া উচিত।’
দেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের কাছে কিছু অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যারা গণ-অভ্যুত্থানে রক্তাক্ত হয়েছে, নিজের হাত-পা-চোখ হারিয়েছেন, তাঁরা এখনো স্বৈরাচারের উৎপাতে জীবন দিতে প্রস্তুত। আমরা কিন্তু দ্রুত সব ভুলে যাই। আমরা ১৬ বছর ভুলে গিয়ে এখন ৩ মাসের পেছনে লেগেছি। বিগত ১৬ বছরে কী হয়েছে, ওই আন্দোলনের ২৪ দিনে কী হয়েছে। কীভাবে আপনাদের রক্তাক্ত করা হয়েছে। তা শুধু মাত্র আপনাদের স্মৃতিতে থাকলে হবে না। আপনাদের স্মৃতিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং মিডিয়ার মাধ্যমে পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। আপনারা না পারলে আমাদের কাছে লিখুন, ছবিগুলো পাঠান। জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে আমরা সব সংগ্রহ করছি। আপনাদের কাছে বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ আপনাদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো লিখুন।’
বীর শহীদ ভাইদের পরিবারের কাছে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা ভাই, বোন, সন্তান হারিয়েছেন। খুনি হাসিনা কেন, পৃথিবীর কেউ এই ব্যথা বুঝবে না। কোনো কিছুর বিনিময়ে এই ক্ষতিপূরণ করা সম্ভব না। আপনাদের কাছে অনুরোধ, কষ্টগুলো লিখিতভাবে আমাদের কাছে পাঠান। আমরা এগুলো শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো পৃথিবীর কাছে খুনি হাসিনার নির্মম হত্যাকাণ্ড তুলে ধরতে চাই।’
মিডিয়ার উদ্দেশ্যে সারজিস বলেন, ‘বিগত ১৬ বছরে আপনাদের যা করার কথা ছিল, প্রকাশ করা উচিত ছিল, সেটা করতে পারেননি। আপনাদের নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। গত ১৬ বছরে যত অপকর্ম হয়েছে সাহস নিয়ে ভয় না করে আপনারা দেশের সামনে তুলে ধরুন।’
শেখ হাসিনার বিচার দাবি করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, ‘প্রতিটি রক্তের ফোটা, হত্যার হুকুমদাতার বিচার হতে হবে। আমরা তরুণ প্রজন্মের ছাত্র-জনতা যা আছি, আমাদের জায়গা থেকে মনে করি, বিচারবহির্ভূত হামলা কিংবা হত্যার জন্য বিচার হওয়া প্রয়োজন।’
আজ রোববার বিকেলে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে ফ্যাসিবাদ বিরোধী মঞ্চে দেওয়া এক বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এই গণ জমায়েত। ২০২৪-এ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে ক্ষমতা পিপাসুরা। আমাদের প্রায় অর্ধ লাখ ভাই-বোনদের আহত করেছে। এই খুনি হাসিনার বিচার হওয়া উচিত।’
দেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের কাছে কিছু অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যারা গণ-অভ্যুত্থানে রক্তাক্ত হয়েছে, নিজের হাত-পা-চোখ হারিয়েছেন, তাঁরা এখনো স্বৈরাচারের উৎপাতে জীবন দিতে প্রস্তুত। আমরা কিন্তু দ্রুত সব ভুলে যাই। আমরা ১৬ বছর ভুলে গিয়ে এখন ৩ মাসের পেছনে লেগেছি। বিগত ১৬ বছরে কী হয়েছে, ওই আন্দোলনের ২৪ দিনে কী হয়েছে। কীভাবে আপনাদের রক্তাক্ত করা হয়েছে। তা শুধু মাত্র আপনাদের স্মৃতিতে থাকলে হবে না। আপনাদের স্মৃতিগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং মিডিয়ার মাধ্যমে পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিতে হবে। আপনারা না পারলে আমাদের কাছে লিখুন, ছবিগুলো পাঠান। জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে আমরা সব সংগ্রহ করছি। আপনাদের কাছে বিনয়ের সঙ্গে অনুরোধ আপনাদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো লিখুন।’
বীর শহীদ ভাইদের পরিবারের কাছে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা ভাই, বোন, সন্তান হারিয়েছেন। খুনি হাসিনা কেন, পৃথিবীর কেউ এই ব্যথা বুঝবে না। কোনো কিছুর বিনিময়ে এই ক্ষতিপূরণ করা সম্ভব না। আপনাদের কাছে অনুরোধ, কষ্টগুলো লিখিতভাবে আমাদের কাছে পাঠান। আমরা এগুলো শুধু বাংলাদেশ নয়, পুরো পৃথিবীর কাছে খুনি হাসিনার নির্মম হত্যাকাণ্ড তুলে ধরতে চাই।’
মিডিয়ার উদ্দেশ্যে সারজিস বলেন, ‘বিগত ১৬ বছরে আপনাদের যা করার কথা ছিল, প্রকাশ করা উচিত ছিল, সেটা করতে পারেননি। আপনাদের নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। গত ১৬ বছরে যত অপকর্ম হয়েছে সাহস নিয়ে ভয় না করে আপনারা দেশের সামনে তুলে ধরুন।’
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত সময়েই দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি আরও বলেন, জনগণ নির্বাচনমুখী হলে নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের পাঁচ দশকের কূটনৈতিক সম্পর্ক বরাবরই চড়াই-উতরাইয়ের। এর মধ্যে ২০০৯ সাল থেকে শেখ হাসিনার টানা প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে এ সম্পর্ক টিকে ছিল সুতোর ওপর। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে তিনি ভারতে আশ্রয় নিলে দেশটির চিরবৈরী পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কে গতি আনতে সক্রিয় হয়।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম থেকে ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহনের প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হচ্ছে আজ শনিবার। উদ্বোধন করবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন প্রকল্পের (সিডিপিএল) পরিচালক প্রকৌশলী আমিনুল হক বলেন, তেল পরিবহনে শতাধিক
৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি সমাজে বিদ্যমান শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতি বিনষ্টের যেকোনো চেষ্টা রোধে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
১৯ ঘণ্টা আগে