নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিসি-ইউএনও অনেক এলাকায় রাজত্ব চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম। তাঁর অভিযোগ—সরকারি কর্মকর্তাদের ভাবটা এমন যে, তাঁদের কথায় যুদ্ধ করে দেশটা স্বাধীন হয়েছে এবং জনপ্রতিনিধিরা অবাঞ্ছিত ব্যক্তি। তিনি বলেন, ‘আমরা (এমপিরা) ইউএনও ও সরকারি কর্মকর্তাদের দয়ায় চলছি।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবে আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব অভিযোগ করেন দবিরুল ইসলাম।
দবিরুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে আমাদের এলাকায় যে সরকারি কর্মকর্তা আছেন ইউএনও, ডিসি...তাঁরাই মনে হয় দেশটার মালিক। তাঁরা যা করে সেটাই চলে। একটা কম্বল পর্যন্ত আমরা দিতে পারি না...সরকারি ত্রাণ। নিজেরা আমরা কিনে দিচ্ছি।’
সরকারি ত্রাণ বিতরণের জন্য জনপ্রতিনিধি দেওয়া হয় না দাবি করে দবিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা চাই...তাঁরা (সরকারি কর্মকর্তা) দয়া করে বলে লোকটারে পাঠিয়ে দিন একটা স্লিপ দিয়ে। আমি কম্বলটা দিয়ে দেব। এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা।’
দবিরুল বলেন, ‘আমরা (এমপিরা) ইউএনও ও সরকারি কর্মকর্তাদের দয়ায় চলছি।’
আওয়ামী লীগের এই এমপি বলেন, ‘বর্তমানে আমলাতন্ত্র...আমাদের অন্যান্য এলাকায় কেমন হচ্ছে জানি না। আমার জেলায় এবং আমার এলাকায় দেখেছি ইউএনও সাহেবেরা সবকিছু করছেন। ভাবটা এই যে তাদের কথায় যুদ্ধ করে দেশটা স্বাধীন করেছিল। আমরা তাদের কাছে অবাঞ্ছিত ব্যক্তি।’
দবিরুল বলেন, ‘আমরা কিছু চাইলে, কোনো কাজ করতে বললে, কোনো লোক পাঠালে আমাদের কথা শোনা হয় না। শুধু আমি না, এই সংসদে অনেকই আছেন যাদের এলাকায় সরকারি কর্মকর্তারা রাজত্ব চালাচ্ছেন। আমরা নামমাত্র নির্বাচিত হয়েছি। প্রকৃত ক্ষমতার মালিক তারাই।’
ডিসি-ইউএনও অনেক এলাকায় রাজত্ব চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম। তাঁর অভিযোগ—সরকারি কর্মকর্তাদের ভাবটা এমন যে, তাঁদের কথায় যুদ্ধ করে দেশটা স্বাধীন হয়েছে এবং জনপ্রতিনিধিরা অবাঞ্ছিত ব্যক্তি। তিনি বলেন, ‘আমরা (এমপিরা) ইউএনও ও সরকারি কর্মকর্তাদের দয়ায় চলছি।’
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবে আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব অভিযোগ করেন দবিরুল ইসলাম।
দবিরুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে আমাদের এলাকায় যে সরকারি কর্মকর্তা আছেন ইউএনও, ডিসি...তাঁরাই মনে হয় দেশটার মালিক। তাঁরা যা করে সেটাই চলে। একটা কম্বল পর্যন্ত আমরা দিতে পারি না...সরকারি ত্রাণ। নিজেরা আমরা কিনে দিচ্ছি।’
সরকারি ত্রাণ বিতরণের জন্য জনপ্রতিনিধি দেওয়া হয় না দাবি করে দবিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা চাই...তাঁরা (সরকারি কর্মকর্তা) দয়া করে বলে লোকটারে পাঠিয়ে দিন একটা স্লিপ দিয়ে। আমি কম্বলটা দিয়ে দেব। এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা।’
দবিরুল বলেন, ‘আমরা (এমপিরা) ইউএনও ও সরকারি কর্মকর্তাদের দয়ায় চলছি।’
আওয়ামী লীগের এই এমপি বলেন, ‘বর্তমানে আমলাতন্ত্র...আমাদের অন্যান্য এলাকায় কেমন হচ্ছে জানি না। আমার জেলায় এবং আমার এলাকায় দেখেছি ইউএনও সাহেবেরা সবকিছু করছেন। ভাবটা এই যে তাদের কথায় যুদ্ধ করে দেশটা স্বাধীন করেছিল। আমরা তাদের কাছে অবাঞ্ছিত ব্যক্তি।’
দবিরুল বলেন, ‘আমরা কিছু চাইলে, কোনো কাজ করতে বললে, কোনো লোক পাঠালে আমাদের কথা শোনা হয় না। শুধু আমি না, এই সংসদে অনেকই আছেন যাদের এলাকায় সরকারি কর্মকর্তারা রাজত্ব চালাচ্ছেন। আমরা নামমাত্র নির্বাচিত হয়েছি। প্রকৃত ক্ষমতার মালিক তারাই।’
যুক্তরাজ্যের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক কর্তৃক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে লেখা চিঠি নিয়ে দেশ-বিদেশে জোর আলোচনা চললেও সরকার এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো চিঠি পাওয়ার কথা অস্বীকার করেছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের জনগণ ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এর জবাবে ড. ইউনূসও নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি ব্যক্তিগত চিঠি পাঠিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। চিঠিতে তিনি ড. ইউনূসের আসন্ন লন্ডন সফর উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি হাউস অব কমন্সে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেনোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মধ্যাহ্নভোজ বা বিকেলের চায়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সাবেক মন্ত্রী ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। ড. ইউনূসের লন্ডন সফরকালে এই সাক্ষাৎ চান টিউলিপ, যেখানে তিনি ‘ভুল বোঝাবুঝি’ নিরসনের আশায় ব্যক্তিগত
৩ ঘণ্টা আগে