নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতীয় দালালমুক্ত বাংলাদেশের দাবিতে জুলাই ঐক্যের ‘মার্চ টু সচিবালয়’ যাত্রা শুরু হয়েছে। আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে তালিকাভুক্ত ৪০ জন আমলার অবসান ও সচিবালয়কে আওয়ামী দোসরমুক্ত করতে সচিবালয়ের দিকে মার্চ টু সচিবালয় কর্মসূচি পালন করেছে জুলাই ঐক্য।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জুলাই ঐক্যের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি মার্চ টু সচিবালয় জুলাই ঐক্যের সংগঠক মোসাদ্দেক ও এ বি জুবায়েরের নেতৃত্বে শাহবাগ থেকে যাত্রা শুরু করে। মিছিলটি শাহবাগ থেকে শুরু হয়ে টিএসসি, দোয়েল চত্বর হয়ে হাইকোর্টের সমানে এসে পুলিশি ব্যারিকেডের মুখে পড়ে।
এ সময় জুলাই ঐক্যের কর্মী-সমর্থকেরা ‘লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘ফ্যাসিবাদের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘সচিবালয়ে দালাল কেন, ইন্টেরিম জবাব চাই’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘আওয়ামী লীগের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘পুলিশ দিয়ে আন্দোলন, বন্ধ করা যাবে না’ এসব স্লোগান দিতে থাকেন।
পুলিশের বাধার সম্মুখীন হলে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেন আন্দোলনে থাকা জুলাই ঐক্যের সমর্থকেরা। এ সময় পুলিশ আর নেতৃস্থানীয়দের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ের ভেতরে প্রবেশ করার সমঝোতায় আসে।
এ সময় জুলাই ঐক্যের অন্যতম সংগঠক এ বি জুবায়ের বলেন, ‘আমরা দেখতে পেয়েছি ৫ আগস্টের পরেও সচিবালয়ের ভেতরে কোনো বড় পরিবর্তন আসে নাই। সচিবালয়ের ভেতরে একটি দল সিভিল ক্যু ঘটাতে চেষ্টা করেছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা জুলাই ঐক্যের পক্ষ থেকে গত ২০ মে সংবাদ সম্মেলন করে ৪৪ জন সচিব, যারা ফ্যাসিবাদের সময় ফ্যাসিবাদকে পুষ্টি জুগিয়েছে, তাদের আমলনামাসহ প্রকাশ করেছি। আমরা চেয়েছিলাম এই তালিকা যাচাই-বাছাই করে যারা সত্যিকার অর্থেই ফ্যাসিবাদকে সাহায্য করেছিল, তাদের যেন দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা ৩১ মে পর্যন্ত আলটিমেটাম দিয়েছিলাম, ৩১ তারিখ পার হয়ে যাওয়ার পরও রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখতে পাই নাই। সেই জায়গা থেকে আমরা জুলাই ঐক্য আবার মার্চ টু সচিবালয় ঘোষণা করেছি।’
জুলাই ঐক্যের প্রতিনিধিদল মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদের সঙ্গে দেখা করার পর জুলাই ঐক্যের আরেকজন সংগঠক ‘একতা বাংলাদেশ’ সংগঠনের প্রতিনিধি প্লাবন তারিক বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবিগুলো মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানিয়েছি এবং আরও একটি টাইমলাইন দিয়ে এসেছি। আমাদের তালিকা করা ৪০ জন সচিবের লিস্ট তার কাছে আমরা হস্তান্তর করেছি।’
প্লাবন তারিক বলেন, ‘বর্তমানে ৫০ জন সচিব কর্মরত আছে, ৫ আগস্টের পর ৩০ জন সচিবকে অপসারণ করা হয়েছে। বাকিদের নিয়েও তারা কাজ করছে এবং সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টাদের সঙ্গে আলোচনা করে বাকিদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ভারতীয় দালালমুক্ত বাংলাদেশের দাবিতে জুলাই ঐক্যের ‘মার্চ টু সচিবালয়’ যাত্রা শুরু হয়েছে। আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর হিসেবে তালিকাভুক্ত ৪০ জন আমলার অবসান ও সচিবালয়কে আওয়ামী দোসরমুক্ত করতে সচিবালয়ের দিকে মার্চ টু সচিবালয় কর্মসূচি পালন করেছে জুলাই ঐক্য।
আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জুলাই ঐক্যের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি মার্চ টু সচিবালয় জুলাই ঐক্যের সংগঠক মোসাদ্দেক ও এ বি জুবায়েরের নেতৃত্বে শাহবাগ থেকে যাত্রা শুরু করে। মিছিলটি শাহবাগ থেকে শুরু হয়ে টিএসসি, দোয়েল চত্বর হয়ে হাইকোর্টের সমানে এসে পুলিশি ব্যারিকেডের মুখে পড়ে।
এ সময় জুলাই ঐক্যের কর্মী-সমর্থকেরা ‘লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘ফ্যাসিবাদের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘সচিবালয়ে দালাল কেন, ইন্টেরিম জবাব চাই’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘আওয়ামী লীগের আস্তানা, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘পুলিশ দিয়ে আন্দোলন, বন্ধ করা যাবে না’ এসব স্লোগান দিতে থাকেন।
পুলিশের বাধার সম্মুখীন হলে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেন আন্দোলনে থাকা জুলাই ঐক্যের সমর্থকেরা। এ সময় পুলিশ আর নেতৃস্থানীয়দের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ের ভেতরে প্রবেশ করার সমঝোতায় আসে।
এ সময় জুলাই ঐক্যের অন্যতম সংগঠক এ বি জুবায়ের বলেন, ‘আমরা দেখতে পেয়েছি ৫ আগস্টের পরেও সচিবালয়ের ভেতরে কোনো বড় পরিবর্তন আসে নাই। সচিবালয়ের ভেতরে একটি দল সিভিল ক্যু ঘটাতে চেষ্টা করেছে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা জুলাই ঐক্যের পক্ষ থেকে গত ২০ মে সংবাদ সম্মেলন করে ৪৪ জন সচিব, যারা ফ্যাসিবাদের সময় ফ্যাসিবাদকে পুষ্টি জুগিয়েছে, তাদের আমলনামাসহ প্রকাশ করেছি। আমরা চেয়েছিলাম এই তালিকা যাচাই-বাছাই করে যারা সত্যিকার অর্থেই ফ্যাসিবাদকে সাহায্য করেছিল, তাদের যেন দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা ৩১ মে পর্যন্ত আলটিমেটাম দিয়েছিলাম, ৩১ তারিখ পার হয়ে যাওয়ার পরও রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখতে পাই নাই। সেই জায়গা থেকে আমরা জুলাই ঐক্য আবার মার্চ টু সচিবালয় ঘোষণা করেছি।’
জুলাই ঐক্যের প্রতিনিধিদল মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদের সঙ্গে দেখা করার পর জুলাই ঐক্যের আরেকজন সংগঠক ‘একতা বাংলাদেশ’ সংগঠনের প্রতিনিধি প্লাবন তারিক বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবিগুলো মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানিয়েছি এবং আরও একটি টাইমলাইন দিয়ে এসেছি। আমাদের তালিকা করা ৪০ জন সচিবের লিস্ট তার কাছে আমরা হস্তান্তর করেছি।’
প্লাবন তারিক বলেন, ‘বর্তমানে ৫০ জন সচিব কর্মরত আছে, ৫ আগস্টের পর ৩০ জন সচিবকে অপসারণ করা হয়েছে। বাকিদের নিয়েও তারা কাজ করছে এবং সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টাদের সঙ্গে আলোচনা করে বাকিদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
ঐকমত্য কমিশনে নারী আসন বিষয়ে গত ১৪ জুলাই থেকে অন্তত চার দিন আলোচনা হয়েছে। এই আলোচনায় বিএনপি, জামায়াত, সিপিবি, বাসদ, এলডিপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল নারী প্রতিনিধি ছাড়াই অংশ নিয়েছে। কমিশনের আলোচনায় এনসিপি, জেএসডি, গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, এবি পার্টি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, বাসদ
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ৫ আগস্ট জুলাই জাতীয় সনদ ঘোষণা করতে চেয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সে অনুযায়ী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই পর্বের সংলাপ শেষে সনদ প্রণয়নের পথে অগ্রসর হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। খসড়া চূড়ান্ত করে দলগুলোর মতামত ও স্বাক্ষর নেওয়ার কাজটুকুই এখন বাকি। তবে সনদের বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া
৭ ঘণ্টা আগেদর-কষাকষির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক কমিয়ে আনার বিষয়ে বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কি না। আমরা তো ফল আনলাম এবং যেটা আনলাম, আমাদের প্রতিযোগীদের যে রেঞ্জে, সেই রেঞ্জে।’ ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মোর্তোজা
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত সংস্কারে কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে একটি খোলাচিঠি দিয়েছেন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যনীতি বিশেষজ্ঞেরা। তাঁরা এই সুপারিশগুলোকে আগামী ‘জুলাই চার্টার ২০২৫’-এ অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে