ঢাবি প্রতিনিধি
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের মোর্চা—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা বিক্ষোভ মিছিলে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। আজ শনিবার দুপুর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে জড়ো হন তাঁরা। সেখানে তাঁরা সরকারের পদত্যাগসহ নানা স্লোগান দেন।
সরেজমিন দেখা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা এ বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, সংস্কৃতিকর্মী, শ্রমিকসহ সর্বস্তরের মানুষের উপস্থিতি রয়েছে।
সেখানে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি খেটে খাওয়া মানুষ, রিকশাচালকেরাও সংহতি জানিয়ে নানা স্লোগান দিচ্ছেন। রিকশাচালক মাহমুদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষ এখন মুক্তি চায়। আমরা বুঝে গেছি, ছাত্রদের দাবি যৌক্তিক। তাঁদের দাবি এখন সকলের দাবি।’
ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের শিক্ষার্থী নাইমা বলেন, ‘এটি জনদাবিতে পরিণত হয়েছে। সবাই এখানে এসেছে। আমরাও এসেছি।’
ছাত্রদের এ বিক্ষোভ মিছিলে ডিবি কার্যালয়ে হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, আসিফ মাহমুদ, নুসরাত তাবাসসুম ও আবু বাকের মজুমদারের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। তবে সংবাদ লেখা (বিকেল ৫টা ৩০) পর্যন্ত তাঁদের দেখা মেলেনি।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের জন্য গণভবনের দরজা খোলা। এর আগে আওয়ামী লীগের তিন নেতাকেও তাঁদের সঙ্গে আলোচনায় বসার দায়িত্ব দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
আলোচনার বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ ফেসবুকে লিখেন, ‘যখন আমরা ডিবি অফিসে বন্দী ছিলাম তখনই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে আন্দোলন স্থগিত করতে বলা হয়। এমনকি জোর করে গণভবনে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনাও চলছিল। এই প্রস্তাবের প্রতিবাদে ও মুক্তির দাবিতে আমরা অনশনে বসেছিলাম। আপসহীনতার মূল্য যদি মৃত্যুও হয় তা–ও পরিশোধ করতে প্রস্তুত আছি। ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের অংশগ্রহণ আহ্বান করছি।’
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করা শিক্ষার্থীদের মোর্চা—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা বিক্ষোভ মিছিলে হাজারো মানুষের ঢল নেমেছে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। আজ শনিবার দুপুর থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারে জড়ো হন তাঁরা। সেখানে তাঁরা সরকারের পদত্যাগসহ নানা স্লোগান দেন।
সরেজমিন দেখা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা এ বিক্ষোভ মিছিলে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, সংস্কৃতিকর্মী, শ্রমিকসহ সর্বস্তরের মানুষের উপস্থিতি রয়েছে।
সেখানে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি খেটে খাওয়া মানুষ, রিকশাচালকেরাও সংহতি জানিয়ে নানা স্লোগান দিচ্ছেন। রিকশাচালক মাহমুদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষ এখন মুক্তি চায়। আমরা বুঝে গেছি, ছাত্রদের দাবি যৌক্তিক। তাঁদের দাবি এখন সকলের দাবি।’
ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টসের শিক্ষার্থী নাইমা বলেন, ‘এটি জনদাবিতে পরিণত হয়েছে। সবাই এখানে এসেছে। আমরাও এসেছি।’
ছাত্রদের এ বিক্ষোভ মিছিলে ডিবি কার্যালয়ে হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম, আসিফ মাহমুদ, নুসরাত তাবাসসুম ও আবু বাকের মজুমদারের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। তবে সংবাদ লেখা (বিকেল ৫টা ৩০) পর্যন্ত তাঁদের দেখা মেলেনি।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের জন্য গণভবনের দরজা খোলা। এর আগে আওয়ামী লীগের তিন নেতাকেও তাঁদের সঙ্গে আলোচনায় বসার দায়িত্ব দেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
আলোচনার বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ ফেসবুকে লিখেন, ‘যখন আমরা ডিবি অফিসে বন্দী ছিলাম তখনই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে আন্দোলন স্থগিত করতে বলা হয়। এমনকি জোর করে গণভবনে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনাও চলছিল। এই প্রস্তাবের প্রতিবাদে ও মুক্তির দাবিতে আমরা অনশনে বসেছিলাম। আপসহীনতার মূল্য যদি মৃত্যুও হয় তা–ও পরিশোধ করতে প্রস্তুত আছি। ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের অংশগ্রহণ আহ্বান করছি।’
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
৪ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
৫ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগে