
বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। যেকোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি ও প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গুজবে আতঙ্কিত হয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
আজ বুধবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে যোগাযোগের জন্য দেশজুড়ে বিভিন্ন ক্যাম্পের নম্বর দেওয়া হয়েছে। বিপদে পড়লে এসব নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেও এসব নম্বর দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা মহানগর
ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এলিফ্যান্ট রোড ও কাঁটাবন: ০১৭৬৯০৫১৮৩৮ ও ০১৭৬৯০৫১৮৩৯।
ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও বনশ্রী: ০১৭৬৯০১৩১০২ ও ০১৭৬৯০৫৩১৫৪।
ঢাকার মিরপুর-১ থেকে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা ও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: ০১৭৬৯০২৪২১০ ও ০১৭৬৯০২৪২১১।
ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান ও পুরান ঢাকা: ০১৭৬৯০৯২৪২৮ ও ০১৭৬৯০৯৫৪১৯।
ঢাকা বিভাগ
মাদারীপুর: ০১৭৬৯০৭২১০২ ও ০১৭৬৯০৭২১০৩।
কিশোরগঞ্জ: ০১৭৬৯১৯২৩৮২ ও ০১৭৬৯২০২৩৬৬।
টাঙ্গাইল: ০১৭৬৯২১২৬৫১ ও ০১৭৬৯২১০৮৭০।
গোপালগঞ্জ: ০১৭৬৯৫৫২৪৩৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৪৪৮।
রাজবাড়ী: ০১৭৬৯৫৫২৫১৪ ও ০১৭৬৯৫৫২৫২৮।
গাজীপুর: ০১৭৮৫৩৪৯৮৪২ ও ০১৭৬৯০৯২১০৬।
মুন্সিগঞ্জ: ০১৭৬৯০৮২৭৯৮ ও ০১৭৬৯০৮২৭৮৪।
মানিকগঞ্জ: ০১৭৬৯০৯২৫৪০ ও ০১৭৬৯০৯২৫৪২।
নারায়ণগঞ্জ: ০১৭৩২০৫১৮৫৮।
নরসিংদী: ০১৭৬৯০৮২৭৬৬ ও ০১৭৬৯০৮২৭৭৮।
শরীয়তপুর: ০১৭৬৯০৯৭৬৬০ ও ০১৭৬৯০৯৭৬৫৫।
ফরিদপুর: ০১৭৬৯০৯২১০২ ও ০১৭৪২৯৬৬১৬২।
চট্টগ্রাম বিভাগ
নোয়াখালী: ০১৬৪৪৪৬৬০৫১ ও ০১৭২৫০৩৮৬৭৭।
চাঁদপুর: ০১৮১৫৪৪০৫৪৩ ও ০১৫৬৮৭৩৪৯৭৬।
ফেনী: ০১৭৬৯৩৩৫৪৬১ ও ০১৭৬৯৩৩৫৪৩৪।
লক্ষ্মীপুর: ০১৭২১৮২১০৯৬ ও ০১৭০৮৭৬২১১০।
কুমিল্লা: ০১৩৩৪৬১৬১৫৯ ও ০১৩৩৪৬১৬১৬০।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ০১৭৬৯৩২২৪৯১ ও ০১৭৬৯৩৩২৬০৯।
কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা: ০১৭৬৯১০৭২৩১ ও ০১৭৬৯১০৭২৩২।
চট্টগ্রাম (লোহাগাড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতীত): ০১৭৬৯২৪২০১২ ও ০১৭৬৯২৪২০১৪।
ময়মনসিংহ বিভাগ
শেরপুর: ০১৭৬৯২০২৫১৬ ও ০১৭৬৯২০২৫২৪।
নেত্রকোনা: ০১৭৬৯২০২৪৭৮ ও ০১৭৬৯২০২৪৪৮।
জামালপুর: ০১৭৬৯১৯২৫৪৫ ও ০১৭৬৯১৯২৫৫০।
ময়মনসিংহ: ০১৭৬৯২০৮১৫১ ও ০১৭৬৯২০৮১৬৫।
খুলনা বিভাগ
বাগেরহাট: ০১৭৬৯০৭২৫১৪ ও ০১৭৬৯০৭২৫৩৬।
কুষ্টিয়া: ০১৭৬৯৫৫২৩৬২ ও ০১৭৬৯৫৫২৩৬৬।
চুয়াডাঙ্গা: ০১৭৬৯৫৫২৩৮০ ও ০১৭৬৯৫৫২৩৮২।
মেহেরপুর: ০১৭৬৯৫৫২৩৯৮ ও ০২৪৭৯৯২১১৫৩।
নড়াইল: ০১৭৬৯৫৫২৪৫৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৪৫৭।
মাগুরা: ০১৭৬৯৫৫৪৫০৫ ও ০১৭৬৯৫৫৪৫০৬।
ঝিনাইদহ: ০১৭৬৯৫৫২১৫৮ ও ০১৭৬৯৫৫২১৭২।
যশোর: ০১৭৬৯৫৫২৬১০ ও ০১৭৬৯০০৯২৪৫।
খুলনা: ০১৭৬৯৫৫২৬১৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৬১৮।
সাতক্ষীরা: ০১৭৬৯৫৫২৫৩৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৫৪৮।
বরিশাল বিভাগ
বরিশাল: ০১৭৬৯০৭২৫৫৬ ও ০১৭৬৯০৭২৪৫৬।
পটুয়াখালী: ০১৭৬৯০৭৩১২০ ও ০১৭৬৯০৭৩১২২।
ঝালকাঠি: ০১৭৬৯০৭২১০৮ ও ০১৭৬৯০৭২১২২।
পিরোজপুর: ০১৭৬৯০৭৮২৯৮ ও ০১৭৬৯০৭৮৩০৮।
রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী: ০১৭৬৯১১২৩৮৬ ও ০১৭৬৯১১২৩৮৮।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ: ০১৭৬৯১১২০৭০ ও ০১৭৬৯১১২৩৭২।
পাবনা: ০১৭৬৯১২২৪৭৮ ও ০১৭৬৯১১২৪৮০।
সিরাজগঞ্জ: ০১৭৬৯১২২৪৬২ ও ০১৭৬৯১২২২৬৪।
নাটোর: ০১৭৬৯১১২৪৪৬ ও ০১৭৬৯১১২৪৪৮।
নওগাঁ: ০১৭৬৯১২২১১৫ ও ০১৭৬৯১২২১০৮।
জয়পুরহাট: ০১৭৬৯১১২৬৩৪।
বগুড়া: ০১৭৬৯১১২৫৯৪ ও ০১৭৬৯১১২১৭০।
রংপুর বিভাগ
রংপুর: ০১৭৬৯৬৬২৫৫৪ ও ০১৭৬৯৬৬২৫১৬।
দিনাজপুর: ০২৫৮৯৯২১৪০০ ও ০২৫৮৯৬৮২৪১৪।
নীলফামারী: ০১৭৬৯৬৮২৫০২ ও ০১৭৬৯৬৮২৫১২।
লালমনিরহাট: ০১৭৬৯৬৮২৩৬৬ ও ০১৭৬৯৬৮২৩৬২।
কুড়িগ্রাম: ০১৭৬৯৬৬২৫৩৪ ও ০১৭৬৯৬৬২৫৩৬।
ঠাকুরগাঁও: ০১৭৬৯৬৬৬০৬২ ও ০১৭৬৯৬৭২৬১৬।
পঞ্চগড়: ০১৯৭৩০০০৬৬২ ও ০১৭৬৯৬৬২৬৬১।
গাইবান্ধা: ০১৬১০৬৫২৫২৫ ও ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬।
সিলেট বিভাগ
সিলেট: ০১৭৬৯১৭৭২৬৮ ও ০১৯৮৭৮৩৩৩০১।
হবিগঞ্জ: ০১৭৬৯১৭২৫৯৬ ও ০১৭৬৯১৭২৬১৬।
সুনামগঞ্জ: ০১৭৬৯১৭২৪২০ ও ০১৭৬৯১৭২৪৩০।
মৌলভীবাজার: ০১৭৬৯১৭৫৬৮০ ও ০১৭৬৯১৭২৪০০।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। যেকোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি ও প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গুজবে আতঙ্কিত হয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
আজ বুধবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে যোগাযোগের জন্য দেশজুড়ে বিভিন্ন ক্যাম্পের নম্বর দেওয়া হয়েছে। বিপদে পড়লে এসব নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেও এসব নম্বর দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা মহানগর
ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এলিফ্যান্ট রোড ও কাঁটাবন: ০১৭৬৯০৫১৮৩৮ ও ০১৭৬৯০৫১৮৩৯।
ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও বনশ্রী: ০১৭৬৯০১৩১০২ ও ০১৭৬৯০৫৩১৫৪।
ঢাকার মিরপুর-১ থেকে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা ও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: ০১৭৬৯০২৪২১০ ও ০১৭৬৯০২৪২১১।
ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান ও পুরান ঢাকা: ০১৭৬৯০৯২৪২৮ ও ০১৭৬৯০৯৫৪১৯।
ঢাকা বিভাগ
মাদারীপুর: ০১৭৬৯০৭২১০২ ও ০১৭৬৯০৭২১০৩।
কিশোরগঞ্জ: ০১৭৬৯১৯২৩৮২ ও ০১৭৬৯২০২৩৬৬।
টাঙ্গাইল: ০১৭৬৯২১২৬৫১ ও ০১৭৬৯২১০৮৭০।
গোপালগঞ্জ: ০১৭৬৯৫৫২৪৩৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৪৪৮।
রাজবাড়ী: ০১৭৬৯৫৫২৫১৪ ও ০১৭৬৯৫৫২৫২৮।
গাজীপুর: ০১৭৮৫৩৪৯৮৪২ ও ০১৭৬৯০৯২১০৬।
মুন্সিগঞ্জ: ০১৭৬৯০৮২৭৯৮ ও ০১৭৬৯০৮২৭৮৪।
মানিকগঞ্জ: ০১৭৬৯০৯২৫৪০ ও ০১৭৬৯০৯২৫৪২।
নারায়ণগঞ্জ: ০১৭৩২০৫১৮৫৮।
নরসিংদী: ০১৭৬৯০৮২৭৬৬ ও ০১৭৬৯০৮২৭৭৮।
শরীয়তপুর: ০১৭৬৯০৯৭৬৬০ ও ০১৭৬৯০৯৭৬৫৫।
ফরিদপুর: ০১৭৬৯০৯২১০২ ও ০১৭৪২৯৬৬১৬২।
চট্টগ্রাম বিভাগ
নোয়াখালী: ০১৬৪৪৪৬৬০৫১ ও ০১৭২৫০৩৮৬৭৭।
চাঁদপুর: ০১৮১৫৪৪০৫৪৩ ও ০১৫৬৮৭৩৪৯৭৬।
ফেনী: ০১৭৬৯৩৩৫৪৬১ ও ০১৭৬৯৩৩৫৪৩৪।
লক্ষ্মীপুর: ০১৭২১৮২১০৯৬ ও ০১৭০৮৭৬২১১০।
কুমিল্লা: ০১৩৩৪৬১৬১৫৯ ও ০১৩৩৪৬১৬১৬০।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ০১৭৬৯৩২২৪৯১ ও ০১৭৬৯৩৩২৬০৯।
কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা: ০১৭৬৯১০৭২৩১ ও ০১৭৬৯১০৭২৩২।
চট্টগ্রাম (লোহাগাড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতীত): ০১৭৬৯২৪২০১২ ও ০১৭৬৯২৪২০১৪।
ময়মনসিংহ বিভাগ
শেরপুর: ০১৭৬৯২০২৫১৬ ও ০১৭৬৯২০২৫২৪।
নেত্রকোনা: ০১৭৬৯২০২৪৭৮ ও ০১৭৬৯২০২৪৪৮।
জামালপুর: ০১৭৬৯১৯২৫৪৫ ও ০১৭৬৯১৯২৫৫০।
ময়মনসিংহ: ০১৭৬৯২০৮১৫১ ও ০১৭৬৯২০৮১৬৫।
খুলনা বিভাগ
বাগেরহাট: ০১৭৬৯০৭২৫১৪ ও ০১৭৬৯০৭২৫৩৬।
কুষ্টিয়া: ০১৭৬৯৫৫২৩৬২ ও ০১৭৬৯৫৫২৩৬৬।
চুয়াডাঙ্গা: ০১৭৬৯৫৫২৩৮০ ও ০১৭৬৯৫৫২৩৮২।
মেহেরপুর: ০১৭৬৯৫৫২৩৯৮ ও ০২৪৭৯৯২১১৫৩।
নড়াইল: ০১৭৬৯৫৫২৪৫৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৪৫৭।
মাগুরা: ০১৭৬৯৫৫৪৫০৫ ও ০১৭৬৯৫৫৪৫০৬।
ঝিনাইদহ: ০১৭৬৯৫৫২১৫৮ ও ০১৭৬৯৫৫২১৭২।
যশোর: ০১৭৬৯৫৫২৬১০ ও ০১৭৬৯০০৯২৪৫।
খুলনা: ০১৭৬৯৫৫২৬১৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৬১৮।
সাতক্ষীরা: ০১৭৬৯৫৫২৫৩৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৫৪৮।
বরিশাল বিভাগ
বরিশাল: ০১৭৬৯০৭২৫৫৬ ও ০১৭৬৯০৭২৪৫৬।
পটুয়াখালী: ০১৭৬৯০৭৩১২০ ও ০১৭৬৯০৭৩১২২।
ঝালকাঠি: ০১৭৬৯০৭২১০৮ ও ০১৭৬৯০৭২১২২।
পিরোজপুর: ০১৭৬৯০৭৮২৯৮ ও ০১৭৬৯০৭৮৩০৮।
রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী: ০১৭৬৯১১২৩৮৬ ও ০১৭৬৯১১২৩৮৮।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ: ০১৭৬৯১১২০৭০ ও ০১৭৬৯১১২৩৭২।
পাবনা: ০১৭৬৯১২২৪৭৮ ও ০১৭৬৯১১২৪৮০।
সিরাজগঞ্জ: ০১৭৬৯১২২৪৬২ ও ০১৭৬৯১২২২৬৪।
নাটোর: ০১৭৬৯১১২৪৪৬ ও ০১৭৬৯১১২৪৪৮।
নওগাঁ: ০১৭৬৯১২২১১৫ ও ০১৭৬৯১২২১০৮।
জয়পুরহাট: ০১৭৬৯১১২৬৩৪।
বগুড়া: ০১৭৬৯১১২৫৯৪ ও ০১৭৬৯১১২১৭০।
রংপুর বিভাগ
রংপুর: ০১৭৬৯৬৬২৫৫৪ ও ০১৭৬৯৬৬২৫১৬।
দিনাজপুর: ০২৫৮৯৯২১৪০০ ও ০২৫৮৯৬৮২৪১৪।
নীলফামারী: ০১৭৬৯৬৮২৫০২ ও ০১৭৬৯৬৮২৫১২।
লালমনিরহাট: ০১৭৬৯৬৮২৩৬৬ ও ০১৭৬৯৬৮২৩৬২।
কুড়িগ্রাম: ০১৭৬৯৬৬২৫৩৪ ও ০১৭৬৯৬৬২৫৩৬।
ঠাকুরগাঁও: ০১৭৬৯৬৬৬০৬২ ও ০১৭৬৯৬৭২৬১৬।
পঞ্চগড়: ০১৯৭৩০০০৬৬২ ও ০১৭৬৯৬৬২৬৬১।
গাইবান্ধা: ০১৬১০৬৫২৫২৫ ও ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬।
সিলেট বিভাগ
সিলেট: ০১৭৬৯১৭৭২৬৮ ও ০১৯৮৭৮৩৩৩০১।
হবিগঞ্জ: ০১৭৬৯১৭২৫৯৬ ও ০১৭৬৯১৭২৬১৬।
সুনামগঞ্জ: ০১৭৬৯১৭২৪২০ ও ০১৭৬৯১৭২৪৩০।
মৌলভীবাজার: ০১৭৬৯১৭৫৬৮০ ও ০১৭৬৯১৭২৪০০।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। যেকোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি ও প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গুজবে আতঙ্কিত হয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
আজ বুধবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে যোগাযোগের জন্য দেশজুড়ে বিভিন্ন ক্যাম্পের নম্বর দেওয়া হয়েছে। বিপদে পড়লে এসব নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেও এসব নম্বর দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা মহানগর
ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এলিফ্যান্ট রোড ও কাঁটাবন: ০১৭৬৯০৫১৮৩৮ ও ০১৭৬৯০৫১৮৩৯।
ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও বনশ্রী: ০১৭৬৯০১৩১০২ ও ০১৭৬৯০৫৩১৫৪।
ঢাকার মিরপুর-১ থেকে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা ও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: ০১৭৬৯০২৪২১০ ও ০১৭৬৯০২৪২১১।
ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান ও পুরান ঢাকা: ০১৭৬৯০৯২৪২৮ ও ০১৭৬৯০৯৫৪১৯।
ঢাকা বিভাগ
মাদারীপুর: ০১৭৬৯০৭২১০২ ও ০১৭৬৯০৭২১০৩।
কিশোরগঞ্জ: ০১৭৬৯১৯২৩৮২ ও ০১৭৬৯২০২৩৬৬।
টাঙ্গাইল: ০১৭৬৯২১২৬৫১ ও ০১৭৬৯২১০৮৭০।
গোপালগঞ্জ: ০১৭৬৯৫৫২৪৩৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৪৪৮।
রাজবাড়ী: ০১৭৬৯৫৫২৫১৪ ও ০১৭৬৯৫৫২৫২৮।
গাজীপুর: ০১৭৮৫৩৪৯৮৪২ ও ০১৭৬৯০৯২১০৬।
মুন্সিগঞ্জ: ০১৭৬৯০৮২৭৯৮ ও ০১৭৬৯০৮২৭৮৪।
মানিকগঞ্জ: ০১৭৬৯০৯২৫৪০ ও ০১৭৬৯০৯২৫৪২।
নারায়ণগঞ্জ: ০১৭৩২০৫১৮৫৮।
নরসিংদী: ০১৭৬৯০৮২৭৬৬ ও ০১৭৬৯০৮২৭৭৮।
শরীয়তপুর: ০১৭৬৯০৯৭৬৬০ ও ০১৭৬৯০৯৭৬৫৫।
ফরিদপুর: ০১৭৬৯০৯২১০২ ও ০১৭৪২৯৬৬১৬২।
চট্টগ্রাম বিভাগ
নোয়াখালী: ০১৬৪৪৪৬৬০৫১ ও ০১৭২৫০৩৮৬৭৭।
চাঁদপুর: ০১৮১৫৪৪০৫৪৩ ও ০১৫৬৮৭৩৪৯৭৬।
ফেনী: ০১৭৬৯৩৩৫৪৬১ ও ০১৭৬৯৩৩৫৪৩৪।
লক্ষ্মীপুর: ০১৭২১৮২১০৯৬ ও ০১৭০৮৭৬২১১০।
কুমিল্লা: ০১৩৩৪৬১৬১৫৯ ও ০১৩৩৪৬১৬১৬০।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ০১৭৬৯৩২২৪৯১ ও ০১৭৬৯৩৩২৬০৯।
কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা: ০১৭৬৯১০৭২৩১ ও ০১৭৬৯১০৭২৩২।
চট্টগ্রাম (লোহাগাড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতীত): ০১৭৬৯২৪২০১২ ও ০১৭৬৯২৪২০১৪।
ময়মনসিংহ বিভাগ
শেরপুর: ০১৭৬৯২০২৫১৬ ও ০১৭৬৯২০২৫২৪।
নেত্রকোনা: ০১৭৬৯২০২৪৭৮ ও ০১৭৬৯২০২৪৪৮।
জামালপুর: ০১৭৬৯১৯২৫৪৫ ও ০১৭৬৯১৯২৫৫০।
ময়মনসিংহ: ০১৭৬৯২০৮১৫১ ও ০১৭৬৯২০৮১৬৫।
খুলনা বিভাগ
বাগেরহাট: ০১৭৬৯০৭২৫১৪ ও ০১৭৬৯০৭২৫৩৬।
কুষ্টিয়া: ০১৭৬৯৫৫২৩৬২ ও ০১৭৬৯৫৫২৩৬৬।
চুয়াডাঙ্গা: ০১৭৬৯৫৫২৩৮০ ও ০১৭৬৯৫৫২৩৮২।
মেহেরপুর: ০১৭৬৯৫৫২৩৯৮ ও ০২৪৭৯৯২১১৫৩।
নড়াইল: ০১৭৬৯৫৫২৪৫৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৪৫৭।
মাগুরা: ০১৭৬৯৫৫৪৫০৫ ও ০১৭৬৯৫৫৪৫০৬।
ঝিনাইদহ: ০১৭৬৯৫৫২১৫৮ ও ০১৭৬৯৫৫২১৭২।
যশোর: ০১৭৬৯৫৫২৬১০ ও ০১৭৬৯০০৯২৪৫।
খুলনা: ০১৭৬৯৫৫২৬১৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৬১৮।
সাতক্ষীরা: ০১৭৬৯৫৫২৫৩৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৫৪৮।
বরিশাল বিভাগ
বরিশাল: ০১৭৬৯০৭২৫৫৬ ও ০১৭৬৯০৭২৪৫৬।
পটুয়াখালী: ০১৭৬৯০৭৩১২০ ও ০১৭৬৯০৭৩১২২।
ঝালকাঠি: ০১৭৬৯০৭২১০৮ ও ০১৭৬৯০৭২১২২।
পিরোজপুর: ০১৭৬৯০৭৮২৯৮ ও ০১৭৬৯০৭৮৩০৮।
রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী: ০১৭৬৯১১২৩৮৬ ও ০১৭৬৯১১২৩৮৮।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ: ০১৭৬৯১১২০৭০ ও ০১৭৬৯১১২৩৭২।
পাবনা: ০১৭৬৯১২২৪৭৮ ও ০১৭৬৯১১২৪৮০।
সিরাজগঞ্জ: ০১৭৬৯১২২৪৬২ ও ০১৭৬৯১২২২৬৪।
নাটোর: ০১৭৬৯১১২৪৪৬ ও ০১৭৬৯১১২৪৪৮।
নওগাঁ: ০১৭৬৯১২২১১৫ ও ০১৭৬৯১২২১০৮।
জয়পুরহাট: ০১৭৬৯১১২৬৩৪।
বগুড়া: ০১৭৬৯১১২৫৯৪ ও ০১৭৬৯১১২১৭০।
রংপুর বিভাগ
রংপুর: ০১৭৬৯৬৬২৫৫৪ ও ০১৭৬৯৬৬২৫১৬।
দিনাজপুর: ০২৫৮৯৯২১৪০০ ও ০২৫৮৯৬৮২৪১৪।
নীলফামারী: ০১৭৬৯৬৮২৫০২ ও ০১৭৬৯৬৮২৫১২।
লালমনিরহাট: ০১৭৬৯৬৮২৩৬৬ ও ০১৭৬৯৬৮২৩৬২।
কুড়িগ্রাম: ০১৭৬৯৬৬২৫৩৪ ও ০১৭৬৯৬৬২৫৩৬।
ঠাকুরগাঁও: ০১৭৬৯৬৬৬০৬২ ও ০১৭৬৯৬৭২৬১৬।
পঞ্চগড়: ০১৯৭৩০০০৬৬২ ও ০১৭৬৯৬৬২৬৬১।
গাইবান্ধা: ০১৬১০৬৫২৫২৫ ও ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬।
সিলেট বিভাগ
সিলেট: ০১৭৬৯১৭৭২৬৮ ও ০১৯৮৭৮৩৩৩০১।
হবিগঞ্জ: ০১৭৬৯১৭২৫৯৬ ও ০১৭৬৯১৭২৬১৬।
সুনামগঞ্জ: ০১৭৬৯১৭২৪২০ ও ০১৭৬৯১৭২৪৩০।
মৌলভীবাজার: ০১৭৬৯১৭৫৬৮০ ও ০১৭৬৯১৭২৪০০।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। যেকোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি ও প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গুজবে আতঙ্কিত হয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
আজ বুধবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে সেনাবাহিনীর সহায়তা নিতে যোগাযোগের জন্য দেশজুড়ে বিভিন্ন ক্যাম্পের নম্বর দেওয়া হয়েছে। বিপদে পড়লে এসব নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজেও এসব নম্বর দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা মহানগর
ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এলিফ্যান্ট রোড ও কাঁটাবন: ০১৭৬৯০৫১৮৩৮ ও ০১৭৬৯০৫১৮৩৯।
ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও বনশ্রী: ০১৭৬৯০১৩১০২ ও ০১৭৬৯০৫৩১৫৪।
ঢাকার মিরপুর-১ থেকে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা ও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: ০১৭৬৯০২৪২১০ ও ০১৭৬৯০২৪২১১।
ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান ও পুরান ঢাকা: ০১৭৬৯০৯২৪২৮ ও ০১৭৬৯০৯৫৪১৯।
ঢাকা বিভাগ
মাদারীপুর: ০১৭৬৯০৭২১০২ ও ০১৭৬৯০৭২১০৩।
কিশোরগঞ্জ: ০১৭৬৯১৯২৩৮২ ও ০১৭৬৯২০২৩৬৬।
টাঙ্গাইল: ০১৭৬৯২১২৬৫১ ও ০১৭৬৯২১০৮৭০।
গোপালগঞ্জ: ০১৭৬৯৫৫২৪৩৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৪৪৮।
রাজবাড়ী: ০১৭৬৯৫৫২৫১৪ ও ০১৭৬৯৫৫২৫২৮।
গাজীপুর: ০১৭৮৫৩৪৯৮৪২ ও ০১৭৬৯০৯২১০৬।
মুন্সিগঞ্জ: ০১৭৬৯০৮২৭৯৮ ও ০১৭৬৯০৮২৭৮৪।
মানিকগঞ্জ: ০১৭৬৯০৯২৫৪০ ও ০১৭৬৯০৯২৫৪২।
নারায়ণগঞ্জ: ০১৭৩২০৫১৮৫৮।
নরসিংদী: ০১৭৬৯০৮২৭৬৬ ও ০১৭৬৯০৮২৭৭৮।
শরীয়তপুর: ০১৭৬৯০৯৭৬৬০ ও ০১৭৬৯০৯৭৬৫৫।
ফরিদপুর: ০১৭৬৯০৯২১০২ ও ০১৭৪২৯৬৬১৬২।
চট্টগ্রাম বিভাগ
নোয়াখালী: ০১৬৪৪৪৬৬০৫১ ও ০১৭২৫০৩৮৬৭৭।
চাঁদপুর: ০১৮১৫৪৪০৫৪৩ ও ০১৫৬৮৭৩৪৯৭৬।
ফেনী: ০১৭৬৯৩৩৫৪৬১ ও ০১৭৬৯৩৩৫৪৩৪।
লক্ষ্মীপুর: ০১৭২১৮২১০৯৬ ও ০১৭০৮৭৬২১১০।
কুমিল্লা: ০১৩৩৪৬১৬১৫৯ ও ০১৩৩৪৬১৬১৬০।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ০১৭৬৯৩২২৪৯১ ও ০১৭৬৯৩৩২৬০৯।
কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগাড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা: ০১৭৬৯১০৭২৩১ ও ০১৭৬৯১০৭২৩২।
চট্টগ্রাম (লোহাগাড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী ও সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতীত): ০১৭৬৯২৪২০১২ ও ০১৭৬৯২৪২০১৪।
ময়মনসিংহ বিভাগ
শেরপুর: ০১৭৬৯২০২৫১৬ ও ০১৭৬৯২০২৫২৪।
নেত্রকোনা: ০১৭৬৯২০২৪৭৮ ও ০১৭৬৯২০২৪৪৮।
জামালপুর: ০১৭৬৯১৯২৫৪৫ ও ০১৭৬৯১৯২৫৫০।
ময়মনসিংহ: ০১৭৬৯২০৮১৫১ ও ০১৭৬৯২০৮১৬৫।
খুলনা বিভাগ
বাগেরহাট: ০১৭৬৯০৭২৫১৪ ও ০১৭৬৯০৭২৫৩৬।
কুষ্টিয়া: ০১৭৬৯৫৫২৩৬২ ও ০১৭৬৯৫৫২৩৬৬।
চুয়াডাঙ্গা: ০১৭৬৯৫৫২৩৮০ ও ০১৭৬৯৫৫২৩৮২।
মেহেরপুর: ০১৭৬৯৫৫২৩৯৮ ও ০২৪৭৯৯২১১৫৩।
নড়াইল: ০১৭৬৯৫৫২৪৫৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৪৫৭।
মাগুরা: ০১৭৬৯৫৫৪৫০৫ ও ০১৭৬৯৫৫৪৫০৬।
ঝিনাইদহ: ০১৭৬৯৫৫২১৫৮ ও ০১৭৬৯৫৫২১৭২।
যশোর: ০১৭৬৯৫৫২৬১০ ও ০১৭৬৯০০৯২৪৫।
খুলনা: ০১৭৬৯৫৫২৬১৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৬১৮।
সাতক্ষীরা: ০১৭৬৯৫৫২৫৩৬ ও ০১৭৬৯৫৫২৫৪৮।
বরিশাল বিভাগ
বরিশাল: ০১৭৬৯০৭২৫৫৬ ও ০১৭৬৯০৭২৪৫৬।
পটুয়াখালী: ০১৭৬৯০৭৩১২০ ও ০১৭৬৯০৭৩১২২।
ঝালকাঠি: ০১৭৬৯০৭২১০৮ ও ০১৭৬৯০৭২১২২।
পিরোজপুর: ০১৭৬৯০৭৮২৯৮ ও ০১৭৬৯০৭৮৩০৮।
রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী: ০১৭৬৯১১২৩৮৬ ও ০১৭৬৯১১২৩৮৮।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ: ০১৭৬৯১১২০৭০ ও ০১৭৬৯১১২৩৭২।
পাবনা: ০১৭৬৯১২২৪৭৮ ও ০১৭৬৯১১২৪৮০।
সিরাজগঞ্জ: ০১৭৬৯১২২৪৬২ ও ০১৭৬৯১২২২৬৪।
নাটোর: ০১৭৬৯১১২৪৪৬ ও ০১৭৬৯১১২৪৪৮।
নওগাঁ: ০১৭৬৯১২২১১৫ ও ০১৭৬৯১২২১০৮।
জয়পুরহাট: ০১৭৬৯১১২৬৩৪।
বগুড়া: ০১৭৬৯১১২৫৯৪ ও ০১৭৬৯১১২১৭০।
রংপুর বিভাগ
রংপুর: ০১৭৬৯৬৬২৫৫৪ ও ০১৭৬৯৬৬২৫১৬।
দিনাজপুর: ০২৫৮৯৯২১৪০০ ও ০২৫৮৯৬৮২৪১৪।
নীলফামারী: ০১৭৬৯৬৮২৫০২ ও ০১৭৬৯৬৮২৫১২।
লালমনিরহাট: ০১৭৬৯৬৮২৩৬৬ ও ০১৭৬৯৬৮২৩৬২।
কুড়িগ্রাম: ০১৭৬৯৬৬২৫৩৪ ও ০১৭৬৯৬৬২৫৩৬।
ঠাকুরগাঁও: ০১৭৬৯৬৬৬০৬২ ও ০১৭৬৯৬৭২৬১৬।
পঞ্চগড়: ০১৯৭৩০০০৬৬২ ও ০১৭৬৯৬৬২৬৬১।
গাইবান্ধা: ০১৬১০৬৫২৫২৫ ও ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬।
সিলেট বিভাগ
সিলেট: ০১৭৬৯১৭৭২৬৮ ও ০১৯৮৭৮৩৩৩০১।
হবিগঞ্জ: ০১৭৬৯১৭২৫৯৬ ও ০১৭৬৯১৭২৬১৬।
সুনামগঞ্জ: ০১৭৬৯১৭২৪২০ ও ০১৭৬৯১৭২৪৩০।
মৌলভীবাজার: ০১৭৬৯১৭৫৬৮০ ও ০১৭৬৯১৭২৪০০।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এ ষড়যন্ত্রমূলক পরিবর্তনের মাধ্যমে কমিশন গঠনের প্রক্রিয়াকে আমলাতন্ত্রের করায়ত্ত করায় গভীর উদ্বেগ ও হতাশা প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানিয়েছে টিআইবি।
৩৫ মিনিট আগে
মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে বলা হয়েছে, যোগ্য প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে সরাসরি মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। প্রার্থী ছাড়াও তাঁর প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারী তা দাখিল করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এ ষড়যন্ত্রমূলক পরিবর্তনের মাধ্যমে কমিশন গঠনের প্রক্রিয়াকে আমলাতন্ত্রের করায়ত্ত করায় গভীর উদ্বেগ ও হতাশা প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানিয়েছে টিআইবি।
টিআইবি বলছে, বহুল প্রত্যাশিত সংস্কার প্রক্রিয়াকে কীভাবে আমলাতান্ত্রিক অনমনীয়তা ও অন্তর্ঘাতের মাধ্যমে জিম্মি করা হচ্ছে, অধ্যাদেশ প্রণয়নের প্রক্রিয়াই তার প্রমাণ। অংশীজনদের অন্ধকারে রেখে বাছাই কমিটিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা মূলত কমিশন গঠনে সরকারি নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কর্তৃত্ববাদী চর্চারই বহিঃপ্রকাশ।
সরকারি প্রভাবের বাইরে থেকে স্বাধীন ও কার্যকর কমিশন গঠনের সম্ভাবনা পুরোপুরি নস্যাৎ হয়ে গেছে। এটিকে সংস্কারবিরোধী আমলাতান্ত্রিক স্বার্থান্বেষী চক্রের কাছে সরকারের আত্মসমর্পণের বিব্রতকর দৃষ্টান্ত বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।
বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ৯ নভেম্বর ২০২৫ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশের পর কিছু দুর্বলতা থাকা সত্ত্বেও অংশীজনেরা আশাবাদী ছিলেন। তাদের প্রত্যাশা ছিল, আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ও জন-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি কমিশন গঠনের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কিন্তু মাত্র এক মাসের মধ্যেই সেই সম্ভাবনার ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত ৮ ডিসেম্বর গঠিত বাছাই কমিটিকে সরকারি নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ারে পরিণত করা হয়েছে। বাছাই কমিটিতে এ ধরনের পরিবর্তন কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়; বরং অতীতে মানবাধিকার কমিশনসহ বিভিন্ন সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের অকার্যকারিতার পেছনে যে সরকারি প্রভাব কাজ করেছে, সেই একই প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার ষড়যন্ত্রের অংশ।
বাছাই কমিটির ওপর এ আমলাতান্ত্রিক জবরদখল ও সরকারের তা মেনে নেওয়াকে চরম হতাশাজনক আখ্যা দিয়ে ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অধ্যাদেশে নিষ্ঠুর, অমানবিক ও লাঞ্ছনাকর আচরণ প্রতিরোধে জাতীয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা বিভাগ গঠনের মতো প্রশংসনীয় বিধান সংযোজন করা হলেও, শুধু বাছাই কমিটিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের অন্তর্ভুক্তিই কমিশনের স্বাধীনতা, নিরপেক্ষতা ও কার্যকারিতা ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট।
এ ছাড়া কমিশনের আদেশ প্রতিপালনে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কমিশনকে অবহিত করার বাধ্যবাধকতার পরিবর্তে ‘অবহিত করা যাইবে’–এ ধরনের শব্দচয়ন যুক্ত করাসহ আরও কিছু বিধান সংযোজনের মাধ্যমে অধ্যাদেশটির ইতিবাচক সম্ভাবনাগুলো কার্যত পদদলিত করা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অবিলম্বে আমলাতান্ত্রিক অন্তর্ঘাতমূলক সংস্কারবিরোধী চক্রের কাছে আত্মসমর্পণের অবস্থান থেকে সরে এসে অধ্যাদেশটির ওপর আরোপিত বিতর্কিত বিধান প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি। বাছাই কমিটিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত বাতিল করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ নতুন করে ঢেলে সাজানোর জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
উল্লেখ্য, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠনের লক্ষ্যে জারি করা ৬২ নম্বর অধ্যাদেশে (৯ নভেম্বর ২০২৫) বাছাই কমিটিতে কোনো আমলাতান্ত্রিক প্রতিনিধি ছিল না। এটি কমিশনের অকার্যকারিতা নিয়ে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে সরকার ও অংশীজনদের সম্মিলিত স্বীকৃতিরই প্রতিফলন ছিল। তবে পরবর্তীকালে ৮ ডিসেম্বর গেজেটে প্রকাশিত সংশোধিত ৭৪ নম্বর অধ্যাদেশে, প্রণয়ন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত অংশীজনদের অজ্ঞাতসারে একতরফাভাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে অন্তর্ভুক্ত করে আমলাতান্ত্রিক আধিপত্য নিশ্চিত করা হয়।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এ ষড়যন্ত্রমূলক পরিবর্তনের মাধ্যমে কমিশন গঠনের প্রক্রিয়াকে আমলাতন্ত্রের করায়ত্ত করায় গভীর উদ্বেগ ও হতাশা প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানিয়েছে টিআইবি।
টিআইবি বলছে, বহুল প্রত্যাশিত সংস্কার প্রক্রিয়াকে কীভাবে আমলাতান্ত্রিক অনমনীয়তা ও অন্তর্ঘাতের মাধ্যমে জিম্মি করা হচ্ছে, অধ্যাদেশ প্রণয়নের প্রক্রিয়াই তার প্রমাণ। অংশীজনদের অন্ধকারে রেখে বাছাই কমিটিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা মূলত কমিশন গঠনে সরকারি নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কর্তৃত্ববাদী চর্চারই বহিঃপ্রকাশ।
সরকারি প্রভাবের বাইরে থেকে স্বাধীন ও কার্যকর কমিশন গঠনের সম্ভাবনা পুরোপুরি নস্যাৎ হয়ে গেছে। এটিকে সংস্কারবিরোধী আমলাতান্ত্রিক স্বার্থান্বেষী চক্রের কাছে সরকারের আত্মসমর্পণের বিব্রতকর দৃষ্টান্ত বলে মন্তব্য করেছে সংস্থাটি।
বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ৯ নভেম্বর ২০২৫ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশের পর কিছু দুর্বলতা থাকা সত্ত্বেও অংশীজনেরা আশাবাদী ছিলেন। তাদের প্রত্যাশা ছিল, আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ও জন-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি কমিশন গঠনের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কিন্তু মাত্র এক মাসের মধ্যেই সেই সম্ভাবনার ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত ৮ ডিসেম্বর গঠিত বাছাই কমিটিকে সরকারি নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ারে পরিণত করা হয়েছে। বাছাই কমিটিতে এ ধরনের পরিবর্তন কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়; বরং অতীতে মানবাধিকার কমিশনসহ বিভিন্ন সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের অকার্যকারিতার পেছনে যে সরকারি প্রভাব কাজ করেছে, সেই একই প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার ষড়যন্ত্রের অংশ।
বাছাই কমিটির ওপর এ আমলাতান্ত্রিক জবরদখল ও সরকারের তা মেনে নেওয়াকে চরম হতাশাজনক আখ্যা দিয়ে ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অধ্যাদেশে নিষ্ঠুর, অমানবিক ও লাঞ্ছনাকর আচরণ প্রতিরোধে জাতীয় প্রতিরোধ ব্যবস্থা বিভাগ গঠনের মতো প্রশংসনীয় বিধান সংযোজন করা হলেও, শুধু বাছাই কমিটিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের অন্তর্ভুক্তিই কমিশনের স্বাধীনতা, নিরপেক্ষতা ও কার্যকারিতা ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট।
এ ছাড়া কমিশনের আদেশ প্রতিপালনে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কমিশনকে অবহিত করার বাধ্যবাধকতার পরিবর্তে ‘অবহিত করা যাইবে’–এ ধরনের শব্দচয়ন যুক্ত করাসহ আরও কিছু বিধান সংযোজনের মাধ্যমে অধ্যাদেশটির ইতিবাচক সম্ভাবনাগুলো কার্যত পদদলিত করা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অবিলম্বে আমলাতান্ত্রিক অন্তর্ঘাতমূলক সংস্কারবিরোধী চক্রের কাছে আত্মসমর্পণের অবস্থান থেকে সরে এসে অধ্যাদেশটির ওপর আরোপিত বিতর্কিত বিধান প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি। বাছাই কমিটিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত বাতিল করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ নতুন করে ঢেলে সাজানোর জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
উল্লেখ্য, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠনের লক্ষ্যে জারি করা ৬২ নম্বর অধ্যাদেশে (৯ নভেম্বর ২০২৫) বাছাই কমিটিতে কোনো আমলাতান্ত্রিক প্রতিনিধি ছিল না। এটি কমিশনের অকার্যকারিতা নিয়ে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে সরকার ও অংশীজনদের সম্মিলিত স্বীকৃতিরই প্রতিফলন ছিল। তবে পরবর্তীকালে ৮ ডিসেম্বর গেজেটে প্রকাশিত সংশোধিত ৭৪ নম্বর অধ্যাদেশে, প্রণয়ন প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত অংশীজনদের অজ্ঞাতসারে একতরফাভাবে মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে অন্তর্ভুক্ত করে আমলাতান্ত্রিক আধিপত্য নিশ্চিত করা হয়।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। যেকোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি ও প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গু
০৭ আগস্ট ২০২৪
মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে বলা হয়েছে, যোগ্য প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে সরাসরি মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। প্রার্থী ছাড়াও তাঁর প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারী তা দাখিল করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই, জামানত ও প্রার্থিতা প্রত্যাহার-সংক্রান্ত বিস্তারিত পদ্ধতি জানিয়ে পরিপত্র-২ জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
পরিপত্রে নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় কী কী অনুসরণ করতে হবে, তা বলা হয়েছে।
মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে বলা হয়েছে, যোগ্য প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে সরাসরি মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। প্রার্থী ছাড়াও তাঁর প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারী তা দাখিল করতে পারবেন।
নির্ধারিত তারিখের মধ্যে বা তার আগে যেকোনো দিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে। দাখিলের শেষ দিন ২৯ ডিসেম্বর বিকেল ৫টার পর কোনো মনোনয়নপত্র গ্রহণ করা হবে না।
মনোনয়নপত্র গ্রহণের বিষয়ে পরিপত্রে বলা হয়, মনোনয়নপত্র গ্রহণের সময় ক্রমিক নম্বর দিতে হবে (রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের ক্ষেত্রে ‘রিঅ-’ এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের ক্ষেত্রে ‘সরিঅ-’ দিয়ে নম্বর দেওয়া যেতে পারে)। দাখিলকারীকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাপ্তি স্বীকার রসিদ এবং মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের তারিখ, সময় ও স্থান উল্লেখসহ নোটিশ দিতে হবে।
পরিপত্র অনুযায়ী, প্রার্থীকে জামানত বাবদ ৫০ হাজার টাকা নগদ, ব্যাংক ড্রাফট, পে-অর্ডার বা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে ইসির অনুকূলে মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় জমা দিতে হবে। কোনো প্রার্থীর অনুকূলে একাধিক মনোনয়নপত্র দাখিল হলেও শুধু একটি জামানত দিতে হবে। অন্যান্য মনোনয়নপত্রের সঙ্গে মূল চালানের সত্যায়িত অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে। জামানতের অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংক বা যেকোনো ব্যাংক/সরকারি ট্রেজারিতে ১০৯০৩০২১০১৪৪৩-৮১১৩৫০১ কোডে জমা দিতে হবে।
প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারীর যোগ্যতার বিষয়ে পরিপত্রে বলা হয়, প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারীকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ভোটার হতে হবে এবং অন্য কোনো মনোনয়নপত্রে প্রস্তাবক বা সমর্থক হিসেবে স্বাক্ষরদান করেননি, এমন ব্যক্তি হতে হবে।
রাজনৈতিক দলের প্রার্থী মনোনয়ন ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়, রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর ক্ষেত্রে দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী কর্তৃক স্বাক্ষরিত প্রত্যয়নপত্র মনোনয়নপত্র দাখিলের সময়ই জমা দিতে হবে।
কোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল একটি এলাকায় একাধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দিলে দলের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত লিখিত পত্রের মাধ্যমে ২০ জানুয়ারি বিকেল ৫টার মধ্যে চূড়ান্ত প্রার্থীর নাম রিটার্নিং অফিসারকে জানাতে হবে। সে ক্ষেত্রে অন্যান্য মনোনীত প্রার্থীর প্রার্থিতা স্থগিত বলে গণ্য হবে।
যেকোনো বৈধ মনোনীত প্রার্থী লিখিত ও স্বাক্ষরিত নোটিশের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে বা তার আগে নিজে বা লিখিত ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের আবেদন করতে পারবেন। একবার লিখিত নোটিশ দেওয়া হলে বা দল কর্তৃক চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হলে তা বাতিল করা যাবে না।
বাছাই প্রক্রিয়ার বিষয়ে পরিপত্রে বলা হয়, বাছাইয়ের সময় প্রার্থী, তাঁদের নির্বাচনী এজেন্ট, প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারী এবং প্রার্থী কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোনো ব্যক্তি উপস্থিত থাকতে পারবেন।
এ ক্ষেত্রে ছোটখাটো ত্রুটির জন্য মনোনয়নপত্র বাতিল করা যাবে না। যদি কোনো ত্রুটি তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন সম্ভব হয়, তবে দাখিলকারীর দ্বারা তা সংশোধন করিয়ে নিতে হবে। তবে হলফনামার কোনো তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন করা যাবে না।
এ ছাড়া প্রার্থীর নামসহ অন্যান্য তথ্য ভোটার তালিকার তথ্যের সঙ্গে হুবহু না মিললেও মনোনয়নপত্র বাতিল করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে এসএসসি পাসের সার্টিফিকেট বা স্বীকৃত কোনো পরিচয়পত্র দেখে তথ্য যাচাই করে নিশ্চিত হতে হবে।
আপিল ও নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে মনোনয়নপত্র গ্রহণ বা বাতিলের সিদ্ধান্তে সংক্ষুব্ধ প্রার্থী, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান আগামী ৫ থেকে ১১ জানুয়ারি বিকেল ৫টার মধ্যে নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে পারবেন। নির্বাচন কমিশন ১২ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারির মধ্যে আপিল নিষ্পত্তি করবেন।
এদিকে পরিপত্রে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর উল্লিখিত সময়সূচি অনুসারে কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে বিশেষ করে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল গ্রহণের দিনসমূহ ও প্রতীক বরাদ্দসহ গুরুত্বপূর্ণ দিনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিস, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার অফিস, সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন অফিসারের অফিস ও উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসারের অফিস সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা রেখে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
তা ছাড়া মনোনয়নপত্র দাখিল ও বাছাই এবং বাছাই বা গ্রহণের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে দায়েরকৃত আপিল নিষ্পত্তি, প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতীক বরাদ্দ ও এ-সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণের সুবিধার্থে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনে উল্লিখিত অফিসসমূহ খোলা রাখা এবং প্রয়োজনে অফিস সময়ের পরেও অফিস খোলা রাখার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
তবে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, মনোনয়নপত্র দাখিলের জন্য নির্ধারিত শেষ দিন এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্ধারিত শেষ দিন বিকেল ৫টার পর কোনো মনোনয়নপত্র দাখিল বা গ্রহণ করা যাবে না অথবা কোনো প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারবেন না।
ঋণখেলাপি যাচাইয়ের বিষয়ে পরিপত্রে বলা হয়, মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের ঋণখেলাপি-সংক্রান্ত তথ্য যাচাইয়ের জন্য নির্ধারিত ছকে প্রয়োজনীয় তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোয় (সিআইবি) পাঠাতে হবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক দল কর্তৃক অঙ্গীকারনামা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দাখিল করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই, জামানত ও প্রার্থিতা প্রত্যাহার-সংক্রান্ত বিস্তারিত পদ্ধতি জানিয়ে পরিপত্র-২ জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
পরিপত্রে নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় কী কী অনুসরণ করতে হবে, তা বলা হয়েছে।
মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে বলা হয়েছে, যোগ্য প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে সরাসরি মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। প্রার্থী ছাড়াও তাঁর প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারী তা দাখিল করতে পারবেন।
নির্ধারিত তারিখের মধ্যে বা তার আগে যেকোনো দিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে। দাখিলের শেষ দিন ২৯ ডিসেম্বর বিকেল ৫টার পর কোনো মনোনয়নপত্র গ্রহণ করা হবে না।
মনোনয়নপত্র গ্রহণের বিষয়ে পরিপত্রে বলা হয়, মনোনয়নপত্র গ্রহণের সময় ক্রমিক নম্বর দিতে হবে (রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের ক্ষেত্রে ‘রিঅ-’ এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ের ক্ষেত্রে ‘সরিঅ-’ দিয়ে নম্বর দেওয়া যেতে পারে)। দাখিলকারীকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাপ্তি স্বীকার রসিদ এবং মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের তারিখ, সময় ও স্থান উল্লেখসহ নোটিশ দিতে হবে।
পরিপত্র অনুযায়ী, প্রার্থীকে জামানত বাবদ ৫০ হাজার টাকা নগদ, ব্যাংক ড্রাফট, পে-অর্ডার বা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে ইসির অনুকূলে মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় জমা দিতে হবে। কোনো প্রার্থীর অনুকূলে একাধিক মনোনয়নপত্র দাখিল হলেও শুধু একটি জামানত দিতে হবে। অন্যান্য মনোনয়নপত্রের সঙ্গে মূল চালানের সত্যায়িত অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে। জামানতের অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংক বা যেকোনো ব্যাংক/সরকারি ট্রেজারিতে ১০৯০৩০২১০১৪৪৩-৮১১৩৫০১ কোডে জমা দিতে হবে।
প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারীর যোগ্যতার বিষয়ে পরিপত্রে বলা হয়, প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারীকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ভোটার হতে হবে এবং অন্য কোনো মনোনয়নপত্রে প্রস্তাবক বা সমর্থক হিসেবে স্বাক্ষরদান করেননি, এমন ব্যক্তি হতে হবে।
রাজনৈতিক দলের প্রার্থী মনোনয়ন ও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের বিষয়ে পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়, রাজনৈতিক দলের প্রার্থীর ক্ষেত্রে দলের সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক বা সমপর্যায়ের পদাধিকারী কর্তৃক স্বাক্ষরিত প্রত্যয়নপত্র মনোনয়নপত্র দাখিলের সময়ই জমা দিতে হবে।
কোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল একটি এলাকায় একাধিক প্রার্থীকে মনোনয়ন দিলে দলের সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত লিখিত পত্রের মাধ্যমে ২০ জানুয়ারি বিকেল ৫টার মধ্যে চূড়ান্ত প্রার্থীর নাম রিটার্নিং অফিসারকে জানাতে হবে। সে ক্ষেত্রে অন্যান্য মনোনীত প্রার্থীর প্রার্থিতা স্থগিত বলে গণ্য হবে।
যেকোনো বৈধ মনোনীত প্রার্থী লিখিত ও স্বাক্ষরিত নোটিশের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে বা তার আগে নিজে বা লিখিত ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের আবেদন করতে পারবেন। একবার লিখিত নোটিশ দেওয়া হলে বা দল কর্তৃক চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়া হলে তা বাতিল করা যাবে না।
বাছাই প্রক্রিয়ার বিষয়ে পরিপত্রে বলা হয়, বাছাইয়ের সময় প্রার্থী, তাঁদের নির্বাচনী এজেন্ট, প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারী এবং প্রার্থী কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোনো ব্যক্তি উপস্থিত থাকতে পারবেন।
এ ক্ষেত্রে ছোটখাটো ত্রুটির জন্য মনোনয়নপত্র বাতিল করা যাবে না। যদি কোনো ত্রুটি তাৎক্ষণিকভাবে সংশোধন সম্ভব হয়, তবে দাখিলকারীর দ্বারা তা সংশোধন করিয়ে নিতে হবে। তবে হলফনামার কোনো তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন করা যাবে না।
এ ছাড়া প্রার্থীর নামসহ অন্যান্য তথ্য ভোটার তালিকার তথ্যের সঙ্গে হুবহু না মিললেও মনোনয়নপত্র বাতিল করা যাবে না। সে ক্ষেত্রে এসএসসি পাসের সার্টিফিকেট বা স্বীকৃত কোনো পরিচয়পত্র দেখে তথ্য যাচাই করে নিশ্চিত হতে হবে।
আপিল ও নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে মনোনয়নপত্র গ্রহণ বা বাতিলের সিদ্ধান্তে সংক্ষুব্ধ প্রার্থী, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান আগামী ৫ থেকে ১১ জানুয়ারি বিকেল ৫টার মধ্যে নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে পারবেন। নির্বাচন কমিশন ১২ জানুয়ারি থেকে ১৮ জানুয়ারির মধ্যে আপিল নিষ্পত্তি করবেন।
এদিকে পরিপত্রে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনে অফিস খোলা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর উল্লিখিত সময়সূচি অনুসারে কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে বিশেষ করে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল গ্রহণের দিনসমূহ ও প্রতীক বরাদ্দসহ গুরুত্বপূর্ণ দিনে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিস, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার অফিস, সিনিয়র জেলা/জেলা নির্বাচন অফিসারের অফিস ও উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসারের অফিস সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা রেখে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।
তা ছাড়া মনোনয়নপত্র দাখিল ও বাছাই এবং বাছাই বা গ্রহণের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে দায়েরকৃত আপিল নিষ্পত্তি, প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতীক বরাদ্দ ও এ-সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণের সুবিধার্থে সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিনে উল্লিখিত অফিসসমূহ খোলা রাখা এবং প্রয়োজনে অফিস সময়ের পরেও অফিস খোলা রাখার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
তবে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, মনোনয়নপত্র দাখিলের জন্য নির্ধারিত শেষ দিন এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্ধারিত শেষ দিন বিকেল ৫টার পর কোনো মনোনয়নপত্র দাখিল বা গ্রহণ করা যাবে না অথবা কোনো প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারবেন না।
ঋণখেলাপি যাচাইয়ের বিষয়ে পরিপত্রে বলা হয়, মনোনয়নপত্র দাখিলকারীদের ঋণখেলাপি-সংক্রান্ত তথ্য যাচাইয়ের জন্য নির্ধারিত ছকে প্রয়োজনীয় তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোয় (সিআইবি) পাঠাতে হবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক দল কর্তৃক অঙ্গীকারনামা মনোনয়নপত্রের সঙ্গে দাখিল করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। যেকোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি ও প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গু
০৭ আগস্ট ২০২৪
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এ ষড়যন্ত্রমূলক পরিবর্তনের মাধ্যমে কমিশন গঠনের প্রক্রিয়াকে আমলাতন্ত্রের করায়ত্ত করায় গভীর উদ্বেগ ও হতাশা প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানিয়েছে টিআইবি।
৩৫ মিনিট আগে
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী ধনী দেশগুলোর জবাবদিহি, ক্ষতিপূরণ ও ন্যায্যতা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঋণ নয়, অনুদান ও ক্ষতিপূরণের মাধ্যমেই জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর পাশে দাঁড়াতে হবে ধনী দেশগুলোকে।
রাজধানীতে শুরু হওয়া তৃতীয় জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ-২০২৫-এ বক্তারা এ আহ্বান জানান। আজ শনিবার রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের উদ্বোধন করা হয়।
নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ধরিত্রী রক্ষায় আমরার (ধরা) আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে সরকারি প্রতিনিধি, আন্তর্জাতিক জলবায়ু আন্দোলনের কর্মী, গবেষক ও জলবায়ু-ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিসহ প্রায় দুই হাজার মানুষ অংশ নেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। সঞ্চালনা করেন ধরার সদস্যসচিব শরীফ জামিল। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং।
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সমাবেশের উদ্বোধনকালে সমাজকল্যাণ এবং নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বলেন, বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণে বাংলাদেশের দায় খুবই কম হলেও দেশটি জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম বড় ভুক্তভোগী।
তিনি বলেন, ‘আমরা ধনী দেশগুলোর কাছে ঋণী নই, বরং তারা আমাদের কাছে ঋণী। জলবায়ু ন্যায্যতা এখন জবাবদিহি ও কার্যকর পদক্ষেপের প্রশ্ন।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে কেবল প্রযুক্তিগত বা অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। জলবায়ু ন্যায্যতা মানে ন্যায়, টিকে থাকা এবং জবাবদিহি।’
জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা অব্যাহত রাখার সমালোচনা করে তিনি বলেন, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এখনো বড় ঘাটতি রয়ে গেছে। গ্লোবাল নর্থ প্রায়ই ন্যায়বিচারের বদলে ঋণ চাপিয়ে দেয়।
ধরার সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেন, ‘জলবায়ু ন্যায্যতা বাংলাদেশের জন্য কেবল একটি দাবির বিষয় নয়, এটি দেশের টিকে থাকার প্রশ্ন। আমরা যদি নিজেদের ঘর থেকে ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে বৈশ্বিক পর্যায়ে ন্যায্যতার দাবি প্রতিষ্ঠা করা কঠিন হবে।’
অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিরাও ধনী দেশগুলোর জলবায়ু অর্থায়ন নীতির সমালোচনা করেন।

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী ধনী দেশগুলোর জবাবদিহি, ক্ষতিপূরণ ও ন্যায্যতা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, ঋণ নয়, অনুদান ও ক্ষতিপূরণের মাধ্যমেই জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর পাশে দাঁড়াতে হবে ধনী দেশগুলোকে।
রাজধানীতে শুরু হওয়া তৃতীয় জলবায়ু ন্যায্যতা সমাবেশ-২০২৫-এ বক্তারা এ আহ্বান জানান। আজ শনিবার রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী এই সমাবেশের উদ্বোধন করা হয়।
নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ধরিত্রী রক্ষায় আমরার (ধরা) আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে সরকারি প্রতিনিধি, আন্তর্জাতিক জলবায়ু আন্দোলনের কর্মী, গবেষক ও জলবায়ু-ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিসহ প্রায় দুই হাজার মানুষ অংশ নেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার। সঞ্চালনা করেন ধরার সদস্যসচিব শরীফ জামিল। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং।
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সমাবেশের উদ্বোধনকালে সমাজকল্যাণ এবং নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ বলেন, বৈশ্বিক কার্বন নিঃসরণে বাংলাদেশের দায় খুবই কম হলেও দেশটি জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম বড় ভুক্তভোগী।
তিনি বলেন, ‘আমরা ধনী দেশগুলোর কাছে ঋণী নই, বরং তারা আমাদের কাছে ঋণী। জলবায়ু ন্যায্যতা এখন জবাবদিহি ও কার্যকর পদক্ষেপের প্রশ্ন।’
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনকে কেবল প্রযুক্তিগত বা অর্থনৈতিক সমস্যা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই। জলবায়ু ন্যায্যতা মানে ন্যায়, টিকে থাকা এবং জবাবদিহি।’
জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা অব্যাহত রাখার সমালোচনা করে তিনি বলেন, প্যারিস জলবায়ু চুক্তিসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এখনো বড় ঘাটতি রয়ে গেছে। গ্লোবাল নর্থ প্রায়ই ন্যায়বিচারের বদলে ঋণ চাপিয়ে দেয়।
ধরার সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেন, ‘জলবায়ু ন্যায্যতা বাংলাদেশের জন্য কেবল একটি দাবির বিষয় নয়, এটি দেশের টিকে থাকার প্রশ্ন। আমরা যদি নিজেদের ঘর থেকে ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে বৈশ্বিক পর্যায়ে ন্যায্যতার দাবি প্রতিষ্ঠা করা কঠিন হবে।’
অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিরাও ধনী দেশগুলোর জলবায়ু অর্থায়ন নীতির সমালোচনা করেন।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। যেকোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি ও প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গু
০৭ আগস্ট ২০২৪
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এ ষড়যন্ত্রমূলক পরিবর্তনের মাধ্যমে কমিশন গঠনের প্রক্রিয়াকে আমলাতন্ত্রের করায়ত্ত করায় গভীর উদ্বেগ ও হতাশা প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানিয়েছে টিআইবি।
৩৫ মিনিট আগে
মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে বলা হয়েছে, যোগ্য প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে সরাসরি মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। প্রার্থী ছাড়াও তাঁর প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারী তা দাখিল করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
৫ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।
উপদেষ্টা বলেন, লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। এটিকে আরও জোরদার ও বেগবান করার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে কোর কমিটি ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে এত দিন শুধু সামরিক ও বেসামরিক কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হতো। তিনি বলেন, এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীদের মধ্যে যাঁরা আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স চাইবেন, তাঁদেরও লাইসেন্স ইস্যু করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে তাঁর নিরাপত্তায় কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে—এ-সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, সরকার তারেক রহমানের নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং তাঁর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, আইজিপি বাহারুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।
উপদেষ্টা বলেন, লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। এটিকে আরও জোরদার ও বেগবান করার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে কোর কমিটি ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে এত দিন শুধু সামরিক ও বেসামরিক কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হতো। তিনি বলেন, এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীদের মধ্যে যাঁরা আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স চাইবেন, তাঁদেরও লাইসেন্স ইস্যু করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে তাঁর নিরাপত্তায় কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে—এ-সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, সরকার তারেক রহমানের নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং তাঁর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, আইজিপি বাহারুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বর্তমান পরিস্থিতিতে জনসাধারণের জানমাল ও সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সার্বিক নিরাপত্তায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। যেকোনো নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড, হানাহানি ও প্রাণনাশের হুমকির সম্মুখীন হলে কাছের সেনাবাহিনী ক্যাম্পে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও গু
০৭ আগস্ট ২০২৪
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এ ষড়যন্ত্রমূলক পরিবর্তনের মাধ্যমে কমিশন গঠনের প্রক্রিয়াকে আমলাতন্ত্রের করায়ত্ত করায় গভীর উদ্বেগ ও হতাশা প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ জানিয়েছে টিআইবি।
৩৫ মিনিট আগে
মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়ে বলা হয়েছে, যোগ্য প্রার্থীরা রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে সরাসরি মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। প্রার্থী ছাড়াও তাঁর প্রস্তাবকারী বা সমর্থনকারী তা দাখিল করতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
বক্তারা বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন নিয়ে ধনী দেশগুলোর গড়িমসির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর কোটি কোটি মানুষ অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে। বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতি ও বাস্তব পদক্ষেপের মধ্যকার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে বলে তাঁরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
২ ঘণ্টা আগে