Ajker Patrika

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজস্ব তহবিল গড়ে তোলার পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১৯ জানুয়ারি ২০২৩, ২০: ৩৫
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিজস্ব তহবিল গড়ে তোলার পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উন্নয়ন ও কল্যাণমূলক কাজ পরিচালনায় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে নিজস্ব তহবিল গড়ে তোলার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের কল্যাণে প্রকল্প বাস্তবায়নে তারা নিজস্ব ফান্ড তৈরি করতে পারে।

আজ বৃহস্পতিবার গণভবনে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরদের সমন্বয়ে গঠিত ‘বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদ’-এর স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রেসসচিব কে এম শাখাওয়াত মুন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

শিক্ষার্থীদের দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে ভাইস চ্যান্সেলরদের সরকারপ্রধান বলেন, পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের দেশের উন্নয়নে কাজের উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত মেধাবী, তাদের একটু সুযোগ করে দিলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা শেষ করে বিদেশ থেকেও তারা উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে আসতে পারে।

ছাত্রছাত্রীদের উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের আরও দায়িত্বশীল ও মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন পূরণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সোনার ছেলে গড়ে তুলতে হবে।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেন সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে থাকে সে লক্ষ্যে পড়ালেখার পাশাপাশি খেলাধুলা, সংস্কৃতিচর্চা ও সৃজনশীল কাজের মধ্যে তাদের যুক্ত রাখতে হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। এ লক্ষ্যে আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আবার চালুর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।

একসময়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর অস্ত্রের ঝনঝনানি নেই এবং দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কঠোর হস্তে দমন করা হয়েছে।’

সরকার তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে গুরুত্ব দিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যুবকেরা পড়ালেখা করে চাকরির পেছনে না ছুটে, নিজেরাই যেন উদ্যোক্তা হয়ে অন্যদের চাকরি দিতে পারে—সে লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে তখন দেশে শিক্ষার হার ও মান বৃদ্ধি পায়।’

এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, সরকার শিক্ষার উন্নয়ন, গবেষণা, উৎপাদন ও উৎকর্ষতার পাশাপাশি দক্ষতা উন্নয়নে গুরুত্ব দিয়েছে। পরিকল্পিতভাবে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে সরকার ধীরে ধীরে দেশকে শিল্পায়নের দিকে এগিয়ে নিচ্ছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছে বলেও জানান সরকারপ্রধান। উন্নয়নের এই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ২০৪১ সালে উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যেরা তাঁদের নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরলে প্রধানমন্ত্রী এসব সমস্যা পর্যায়ক্রমে সমাধানের আশ্বাস দেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের ৪৮টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মোতায়েন হবে ৯০ হাজার সেনাসদস্য

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সারা দেশে ব্যাপক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সরকার। এর অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর সদস্যরাও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকবেন।

আজ শনিবার (১ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৯০ হাজার সেনাসদস্য, আড়াই হাজারের বেশি নৌবাহিনীর সদস্য এবং দেড় হাজার বিমানবাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবেন। প্রতিটি উপজেলায় এক কোম্পানি সেনা মোতায়েন থাকবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০১ নভেম্বর ২০২৫, ২৩: ১৪
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ। ছবি: প্রেস উইং
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ। ছবি: প্রেস উইং

আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বজায় থাকে এবং নির্বাচন যেন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সে বিষয়ে সব ধরনের প্রস্তুতি নিতে তিন বাহিনীর প্রধানকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

এ সময় এই নির্দেশনা দেন প্রধান উপদেষ্টা। সে সময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান। প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বৈঠকে জাতীয় নিরাপত্তার পাশাপাশি দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সামরিক বাহিনীর সদস্যদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য সাধুবাদ জানান প্রধান উপদেষ্টা।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গত ১৫ মাসে সেনাবাহিনীসহ সব বাহিনীর সদস্যরা দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অত্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করেছেন। আসন্ন নির্বাচন যেন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা থাকে, সে জন্যও তিন বাহিনীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখর করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

আজকের বৈঠকে নির্বাচনের জন্য সামরিক বাহিনী সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়ার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করেছেন তিন বাহিনীর প্রধান।

নির্বাচনকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৯০ হাজার সেনাসদস্য, আড়াই হাজারের বেশি নৌবাহিনীর সদস্য এবং দেড় হাজার বিমানবাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবেন। প্রতিটি উপজেলায় এক কোম্পানি সেনা মোতায়েন থাকবে।

আজকের বৈঠকে ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আয়োজনে প্রধান উপদেষ্টাকে আমন্ত্রণ জানান তিন বাহিনীর প্রধান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নির্বাচন পর্যন্ত সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফরে কড়াকড়ি

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা ­­
আপডেট : ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১৮: ৫২
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত ‘একান্ত প্রয়োজন’ ছাড়া সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ না করার নির্দেশনা দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।

বিদেশ ভ্রমণ-সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের আগের পরিপত্র এবং অর্থ বিভাগের গত ৮ জুলাইয়ের চিঠির বিষয়টি তুলে ধরে সম্প্রতি সরকারের সব সচিবের কাছে নতুন পরিপত্র পাঠানো হয়েছে। পরিপত্রের অনুলিপি উপদেষ্টাদের একান্ত সচিবদেরও দেওয়া হয়েছে।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, লক্ষ করা যাচ্ছে, জারিকৃত পরিপত্রগুলোর নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ না করে বিদেশ ভ্রমণের ঘটনা ঘটছে। মন্ত্রণালয়গুলোর দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও সচিব একই সময়ে বৈদেশিক সফরে যাচ্ছেন। একই মন্ত্রণালয়ের অনেক কর্মকর্তা একসঙ্গে বিদেশে যাচ্ছেন। এ ধরনের প্রস্তাব প্রায়ই প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো হচ্ছে, যা আগের নির্দেশনাগুলোর পরিপন্থী।

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ-সংক্রান্ত আগের সব নির্দেশনা প্রতিপালনের নির্দেশনা দিয়ে পরিপত্রে বলা হয়েছে, ‘এখন থেকে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া পর্যন্ত একান্ত অপরিহার্য কারণ ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ পরিহার করার অনুরোধ করা হলো।’

আরও খবর পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

তফসিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে, ভোট ফেব্রুয়ারিতে: ইসি আনোয়ারুল ইসলাম

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
আপডেট : ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১০: ৫৯
নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। ছবি: আজকের পত্রিকা
নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। ছবি: আজকের পত্রিকা

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে এবং ভোট গ্রহণ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত হবে। রমজান মাস শুরুর আগেই নির্বাচনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করার লক্ষ্য নিয়ে কমিশন কাজ করছে বলে তিনি জানান।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে পটুয়াখালী সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে নির্বাচন কমিশনার এই তথ্য জানান।

ইসি মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে নির্বাচনের জন্য একটি বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। আমরা রমজান মাসের আগেই নির্বাচন সম্পন্ন করতে চাই।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে গণভোটের দাবি প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘গণভোট নির্বাচনের আগে হবে না পরে হবে—এ বিষয়টি এখনো কমিশনের আলোচনায় আসেনি। সরকারের প্রস্তুতি সম্পর্কেও আমরা কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পাইনি। এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হলে তা যথাসময়ে জানানো হবে।’

আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতি চালুর বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটি সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। আমরা সেই সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছি।’

নির্বাচন কমিশনার আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘সবার সহযোগিতায় আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করতে চাই।’

নির্বাচন কমিশনার আরও জানান, নির্বাচনী প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নির্বাচনী আচরণবিধি এবং নির্বাচনী প্রতীকের তালিকা ইতিমধ্যে হালনাগাদ করা হয়েছে।

ভোটারদের অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে কমিশন কিছু নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। এ বিষয়ে মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘নভেম্বর মাস থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হবে। কারাবন্দী ভোটারদেরও ভোট দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।’

এ সময় অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ, পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শহীদ হোসেন চৌধুরী এবং স্থানীয় প্রশাসনের অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে নির্বাচন কমিশনার জেলার কুয়াকাটায় একটি কর্মশালায় যোগ দেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত