নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ যানবাহন–চালক বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন, এর মধ্যে ৬৬ শতাংশের রয়েছে চোখের সমস্যা। সেই হিসাবে দেশের যানবাহন–চালকদের ৩৯ শতাংশের চোখের সমস্যা রয়েছে। ফলে চালকদের চোখ নিয়মিত পরীক্ষা করালে প্রতিবছর সড়কে বহু প্রাণহানি ঠেকানো সম্ভব।
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) আয়োজনে বাস-ট্রাকচালকদের জন্য বিনা মূল্যে স্বাস্থ্য ও চোখের পরীক্ষা কার্যক্রম আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) শুরু হয়েছে। তিন দিনব্যাপী এ কর্মসূচিতে রাজধানীর পাঁচটি টার্মিনালে ১ হাজার চালককে সেবা দেওয়া হবে। তেজগাঁও বিআরটিসি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এই কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন।
এ সময় তিনি বলেন, সরকারের উদ্যোগে প্রাথমিকভাবে ১ হাজার বাস ও ট্রাকচালকের স্বাস্থ্য ও চক্ষু পরীক্ষা শুরু হয়েছে, যা ভবিষ্যতে সারা দেশে চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে ডিটিসিএর নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার বলেন, চালকদের চোখ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা জরুরি, কারণ, তাঁদের মানসিক ও শারীরিক চাপ বেশি। যাঁদের চোখে সমস্যা পাওয়া যাবে, তাঁদের চশমা দেওয়া হবে। এই কর্মসূচিতে রক্তচাপ, সুগার, চোখের পাওয়ার, গ্লুকোমা, নাইট ভিশনসহ বিভিন্ন পরীক্ষা করা হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলো এতে সহায়তা করছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক বলেন, লাইসেন্স ও নবায়নপ্রক্রিয়ায় চোখের পরীক্ষা প্রতিষ্ঠানগতভাবে যুক্ত করা জরুরি। তিনি জানান, চালকদের জন্য চক্ষু ছাড়াও ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যা সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর জানান, গণপরিবহন–চালকদের মধ্যে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা একটি সাধারণ বিষয়। চালকদের লাইসেন্স দেওয়া ও নবায়নের আগে চক্ষু পরীক্ষা করার গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং সব চালককে এই স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অংশ নিয়ে নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি সতর্ক হওয়ার অনুরোধ জানান।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লাসহ (অতিরিক্ত সচিব) আরও অনেকে।
দেশের প্রায় ৬০ শতাংশ যানবাহন–চালক বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন, এর মধ্যে ৬৬ শতাংশের রয়েছে চোখের সমস্যা। সেই হিসাবে দেশের যানবাহন–চালকদের ৩৯ শতাংশের চোখের সমস্যা রয়েছে। ফলে চালকদের চোখ নিয়মিত পরীক্ষা করালে প্রতিবছর সড়কে বহু প্রাণহানি ঠেকানো সম্ভব।
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) আয়োজনে বাস-ট্রাকচালকদের জন্য বিনা মূল্যে স্বাস্থ্য ও চোখের পরীক্ষা কার্যক্রম আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) শুরু হয়েছে। তিন দিনব্যাপী এ কর্মসূচিতে রাজধানীর পাঁচটি টার্মিনালে ১ হাজার চালককে সেবা দেওয়া হবে। তেজগাঁও বিআরটিসি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এই কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন।
এ সময় তিনি বলেন, সরকারের উদ্যোগে প্রাথমিকভাবে ১ হাজার বাস ও ট্রাকচালকের স্বাস্থ্য ও চক্ষু পরীক্ষা শুরু হয়েছে, যা ভবিষ্যতে সারা দেশে চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে ডিটিসিএর নির্বাহী পরিচালক নীলিমা আখতার বলেন, চালকদের চোখ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা জরুরি, কারণ, তাঁদের মানসিক ও শারীরিক চাপ বেশি। যাঁদের চোখে সমস্যা পাওয়া যাবে, তাঁদের চশমা দেওয়া হবে। এই কর্মসূচিতে রক্তচাপ, সুগার, চোখের পাওয়ার, গ্লুকোমা, নাইট ভিশনসহ বিভিন্ন পরীক্ষা করা হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলো এতে সহায়তা করছে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক বলেন, লাইসেন্স ও নবায়নপ্রক্রিয়ায় চোখের পরীক্ষা প্রতিষ্ঠানগতভাবে যুক্ত করা জরুরি। তিনি জানান, চালকদের জন্য চক্ষু ছাড়াও ডায়াবেটিস ও রক্তচাপ পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যা সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর জানান, গণপরিবহন–চালকদের মধ্যে দৃষ্টিশক্তির সমস্যা একটি সাধারণ বিষয়। চালকদের লাইসেন্স দেওয়া ও নবায়নের আগে চক্ষু পরীক্ষা করার গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং সব চালককে এই স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অংশ নিয়ে নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি সতর্ক হওয়ার অনুরোধ জানান।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ মোল্লাসহ (অতিরিক্ত সচিব) আরও অনেকে।
বহুল আলোচিত ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর খসড়া প্রণয়ন শেষে তা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সব ঠিক থাকলে আগামীকাল বৃহস্পতিবারই সনদ চূড়ান্ত করার বিষয়ে আশাবাদী কমিশন। রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কারের যে বিষয়গুলোয় রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে, সেগুলোই অন্তর্ভুক্ত করা হবে জুলাই সনদে।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হত্যা, গুম, হামলাসহ বিভিন্ন মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান শুরু হয়। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আনতে সারা দেশে এখনো বিশেষ অভিযানে প্রতিদিন এক-দেড় হাজার আসামিকে গ্রেপ্তার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এসব আসামিকে পাঠানো হচ্ছে কারাগারে।
১ ঘণ্টা আগেতিস্তা সেচ প্রকল্পের ৮০০ কোটি টাকার কাজ বাকি রেখে উধাও হয়েছেন ১৬ ঠিকাদার। তাঁরা কাজ না করে আগেভাগে বিল তুলে ৫ আগস্টের পর থেকে পলাতক। ফলে রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, জয়পুরহাট এবং বগুড়ায় সেচের সুবিধার্থে নেওয়া এ প্রকল্পের তিনটি সেক্টরের মধ্যে একটির কাজ বন্ধ রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবোরোর সংগ্রহ আশানুরূপ হওয়ার দেশের সরকারি গুদামে খাদ্যদ্রব্যের মজুত এখন সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে। সরকারি গুদামগুলোতে গতকাল মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) পর্যন্ত ধান, চাল ও গম—এই তিন ধরনের খাদ্যের মজুত দাঁড়িয়েছে রেকর্ড ২০ লাখ ৭৩ হাজার টনে।
১ ঘণ্টা আগে