নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে যখন অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের মতো ঔপনিবেশিক আইনের সুযোগ নিয়ে গোপনীয়তার সংস্কৃতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে, তখন তথ্য অধিকার আইনের ব্যাপক প্রয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এ আইনের কার্যকর সুফল পেতে হলে স্থানীয় ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আইনটি সম্পর্কে ব্যাপক প্রচারণা ও সচেতনতা তৈরি করতে হবে। আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) আয়োজিত 'তথ্য অধিকার আইন: বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা' শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন অতিথিরা।
আলোচনা শুরুর আগে তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক পলিসি প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতার বিচারকাজ শেষে আলোচনায় অংশ নেন দৈনিক আজকের পত্রিকার সম্পাদক ও সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার ড. গোলাম রহমান, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, ম্যানেজমেন্ট রিসোর্সেস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এমআরডিআই) এর নির্বাহী পরিচালক হাসিবুর রহমান, রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস বাংলাদেশ (রিব) এর সহকারী পরিচালক রুহি নাজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ শাহান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এবং সঞ্চালনা করেন আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের পরিচালক শেখ মনজুর-ই-আলম।
আলোচনায় অংশ নিয়ে ড. গোলাম রহমান বলেন, দেশে প্রায় ১ হাজার ১০০ আইনের মধ্যে এই একটি আইন জনগণ সরাসরি সরকারের ওপর প্রয়োগ করতে পারে। তাই আইনটির ব্যবহারে নাগরিকদের সচেতনতা আরও বাড়াতে রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যাপক প্রচারণা দরকার। স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের বিষয়টিকে আরও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে ওয়েবসাইটে নিজেদের তথ্য হালনাগাদ করা, টেকনিক্যাল বিষয়সমূহকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা জরুরি। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, অ্যাপস ইত্যাদি ব্যবহার করে এর পরিধি আরও বাড়ানো সম্ভব। তথ্য সংরক্ষণ ব্যবস্থা ডিজিটাইজ করা গেলে আরও বেশি তথ্য সহজে পাওয়া যাবে বলে মনে করেন তিনি।
রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস বাংলাদেশ (রিব) এর সহকারী পরিচালক রুহি নাজ বলেন, তথ্য অধিকার আইনের সফলতা নিশ্চিত করতে স্থানীয় পর্যায়ে সচেতনতা তৈরির পাশাপাশি নীতি নির্ধারণী পর্যায় থেকেও এ বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। আর আইনটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবাইকেই একযোগে কাজ করতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ শাহান বলেন, কোন একটি আইন বা পলিসি তৈরি করা মানেই এটি নয় যে, তা এভাবেই বাস্তবায়িত হবে। বরং এটি বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের বহিরাগত সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। সরকার কাগজে স্বচ্ছতার কথা বললেও, বাস্তবে সেটিই করবে এমনটাও নয়। এই সূক্ষ্ম বিষয়গুলো মাথায় রেখেই সমাধানের পথ বের করতে হবে।
এমআরডিআই এর নির্বাহী পরিচালক হাসিবুর রহমান বলেন, তথ্যপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা আইনটির যথাযথ প্রয়োগে অন্যতম প্রধান বাধা। এটি সংস্কার অত্যন্ত জরুরি। আবার এমন কিছু কমিউনিকেশনস ম্যাটেরিয়ালও তৈরি হচ্ছে, যাতে মানুষের কাছে ভুল বার্তা যাচ্ছে। ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রে আইনের প্রয়োগ করা যাবে সে বিষয়ে সঠিক প্রচারণা প্রয়োজন।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বছরে শুধু একটি দিন নয়, বরং ৩৬৫ দিনই তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগে সচেতন থেকে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কৃতিতে আমূল পরিবর্তন আনা জরুরি। এই আইন নিয়ে আমাদের সবার প্রত্যাশা অনেক বেশি। সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিতে এটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি আইন। সমস্ত অংশীজন মিলেই এর সফল বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দিক থেকে গোপনীয়তার সংস্কৃতি পরিহার করে স্বচ্ছতার সংস্কৃতির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। নয়তো আইনটি কাগুজে হয়েই থাকবে, উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারবে না।
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে ‘তথ্য অধিকার আইন ২০০৯-এর কার্যকর প্রয়োগ বিষয়ক পলিসি প্রস্তাবনা’ প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার প্রান্ত ও ইফফাত হকের সমন্বয়ে গঠিত টিম ‘প্লাগড ইন’। আর যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় রানার আপ হয় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কাজী তাওহীদ ও কাজী আকিব হোসেনের দল ‘ইউটোপিয়া’ এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহনীল জুলকারনাইন ও হুমায়রা মীযানের দল ‘প্যারাডাইম শিফটারস’।
দেশে যখন অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের মতো ঔপনিবেশিক আইনের সুযোগ নিয়ে গোপনীয়তার সংস্কৃতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে, তখন তথ্য অধিকার আইনের ব্যাপক প্রয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এ আইনের কার্যকর সুফল পেতে হলে স্থানীয় ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আইনটি সম্পর্কে ব্যাপক প্রচারণা ও সচেতনতা তৈরি করতে হবে। আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উপলক্ষে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) আয়োজিত 'তথ্য অধিকার আইন: বাংলাদেশের অভিজ্ঞতা' শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন অতিথিরা।
আলোচনা শুরুর আগে তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক পলিসি প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতার বিচারকাজ শেষে আলোচনায় অংশ নেন দৈনিক আজকের পত্রিকার সম্পাদক ও সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার ড. গোলাম রহমান, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, ম্যানেজমেন্ট রিসোর্সেস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এমআরডিআই) এর নির্বাহী পরিচালক হাসিবুর রহমান, রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস বাংলাদেশ (রিব) এর সহকারী পরিচালক রুহি নাজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ শাহান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এবং সঞ্চালনা করেন আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের পরিচালক শেখ মনজুর-ই-আলম।
আলোচনায় অংশ নিয়ে ড. গোলাম রহমান বলেন, দেশে প্রায় ১ হাজার ১০০ আইনের মধ্যে এই একটি আইন জনগণ সরাসরি সরকারের ওপর প্রয়োগ করতে পারে। তাই আইনটির ব্যবহারে নাগরিকদের সচেতনতা আরও বাড়াতে রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যাপক প্রচারণা দরকার। স্বপ্রণোদিত তথ্য প্রকাশের বিষয়টিকে আরও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে ওয়েবসাইটে নিজেদের তথ্য হালনাগাদ করা, টেকনিক্যাল বিষয়সমূহকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা জরুরি। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, অ্যাপস ইত্যাদি ব্যবহার করে এর পরিধি আরও বাড়ানো সম্ভব। তথ্য সংরক্ষণ ব্যবস্থা ডিজিটাইজ করা গেলে আরও বেশি তথ্য সহজে পাওয়া যাবে বলে মনে করেন তিনি।
রিসার্চ ইনিশিয়েটিভস বাংলাদেশ (রিব) এর সহকারী পরিচালক রুহি নাজ বলেন, তথ্য অধিকার আইনের সফলতা নিশ্চিত করতে স্থানীয় পর্যায়ে সচেতনতা তৈরির পাশাপাশি নীতি নির্ধারণী পর্যায় থেকেও এ বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। আর আইনটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সবাইকেই একযোগে কাজ করতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ শাহান বলেন, কোন একটি আইন বা পলিসি তৈরি করা মানেই এটি নয় যে, তা এভাবেই বাস্তবায়িত হবে। বরং এটি বাস্তবায়নে বিভিন্ন ধরনের বহিরাগত সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। সরকার কাগজে স্বচ্ছতার কথা বললেও, বাস্তবে সেটিই করবে এমনটাও নয়। এই সূক্ষ্ম বিষয়গুলো মাথায় রেখেই সমাধানের পথ বের করতে হবে।
এমআরডিআই এর নির্বাহী পরিচালক হাসিবুর রহমান বলেন, তথ্যপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা আইনটির যথাযথ প্রয়োগে অন্যতম প্রধান বাধা। এটি সংস্কার অত্যন্ত জরুরি। আবার এমন কিছু কমিউনিকেশনস ম্যাটেরিয়ালও তৈরি হচ্ছে, যাতে মানুষের কাছে ভুল বার্তা যাচ্ছে। ঠিক কোন কোন ক্ষেত্রে আইনের প্রয়োগ করা যাবে সে বিষয়ে সঠিক প্রচারণা প্রয়োজন।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বছরে শুধু একটি দিন নয়, বরং ৩৬৫ দিনই তথ্য অধিকার আইনের প্রয়োগে সচেতন থেকে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কৃতিতে আমূল পরিবর্তন আনা জরুরি। এই আইন নিয়ে আমাদের সবার প্রত্যাশা অনেক বেশি। সরকারের জবাবদিহিতা নিশ্চিতে এটি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি আইন। সমস্ত অংশীজন মিলেই এর সফল বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দিক থেকে গোপনীয়তার সংস্কৃতি পরিহার করে স্বচ্ছতার সংস্কৃতির দিকে এগিয়ে যেতে হবে। নয়তো আইনটি কাগুজে হয়েই থাকবে, উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারবে না।
আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে ‘তথ্য অধিকার আইন ২০০৯-এর কার্যকর প্রয়োগ বিষয়ক পলিসি প্রস্তাবনা’ প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার প্রান্ত ও ইফফাত হকের সমন্বয়ে গঠিত টিম ‘প্লাগড ইন’। আর যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় রানার আপ হয় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কাজী তাওহীদ ও কাজী আকিব হোসেনের দল ‘ইউটোপিয়া’ এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহনীল জুলকারনাইন ও হুমায়রা মীযানের দল ‘প্যারাডাইম শিফটারস’।
নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আত্মপ্রকাশের সমাবেশে যোগ দিতে ঢাকায় আসার জন্য পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের রিকুইজিশনে ৫টি বাস দেওয়ার বিষয়ে সরকারের হস্তক্ষেপ নেই বলে দাবি করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক পার্টি কয়েকটি ব
৩ ঘণ্টা আগেএনসিপির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের জন্য বাস রিকুইজিশনের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে টিআইবি। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত ও গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থী এই কর্মকাণ্ড জন্মলগ্নেই এনসিপির ক্ষমতার অপব্যবহারের ইঙ্গিত দেয়। তিনি দলটিকে ভবিষ্যতে এ
৩ ঘণ্টা আগেভারতে বাংলাদেশের নতুন হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পেশাদার কূটনীতিক রিয়াজ হামিদুল্লাহ। দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তাঁকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাঁর নিয়োগের প্রস্তাবটি সম্মতি দিতে ভারত সময় নিয়েছে তিন মাস।
৩ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সমতা, প্রস্তুতি ও সংকট ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কমিশনার হাদজা লাহবিব তিন দিনের সরকারি সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) ড. মো. নজরুল ইসলাম হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান।
৪ ঘণ্টা আগে