নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে জেলায় জেলায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণসহ বৈচিত্র্যময় কর্মসূচির মাধ্যমে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পালিত হবে। এ উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আজ মঙ্গলবার ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এক মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এসব কর্মসূচি তুলে ধরেন। আগামী ১ জুলাই থেকে এসব কর্মসূচি শুরু হবে। চলবে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এ কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য–জুলাইয়ে যে রকম পুরো বাংলাদেশ এক হয়েছিল, আবার সে অনুভূতি ফিরিয়ে আনা।’
এ কর্মসূচির আওতায় জুলাই–আগস্ট আন্দোলনের শহীদদের জন্য আগামী ১ জুলাই শহীদদের বিদেহী আত্মার স্মরণে প্রার্থনা করা হবে। জুলাই হত্যাযজ্ঞের খুনিদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু হবে, যা চলবে ১ আগস্ট পর্যন্ত। জুলাই শহীদদের স্মরণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাবৃত্তি চালু করা হবে।
আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৬ বছর শাসনামলের জুলুম নির্যাতনের ওপর আগামী ৫ জুলাই সারা দেশে পোস্টার সাঁটা হবে। আগামী ৭ জুলাই জুলাইফরএভার (ডট) ওআরজি ওয়েবসাইট চালু করা হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে আগামী ১৪ জুলাই জেলায় জেলায় স্থায়ী স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করা হবে। প্রামাণ্যচিত্র, জুলাইয়ের গান ও ড্রোন শো পরিবেশিত হবে। দিনটি জুলাই নারী দিবস হিসেবে পালিত হবে।
১৫ জুলাই ঢাকাসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি থাকবে। ১৬ জুলাই রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ আবু সাঈদ স্মরণ অনুষ্ঠান হবে। চট্টগ্রামে পরিবেশিত হবে জুলাইয়ের গান। উভয় স্থানে হবে ড্রোন শো। গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষকদের অবদান স্মরণ করা হবে ১৭ জুলাই। সেদিন বিভিন্ন পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী হবে।
১৮ জুলাই এক মিনিটের প্রতীকী ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট, জুলাইয়ের গান ও ম্যারাথনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি থাকবে। শহীদদের স্মরণে ১৯ জুলাই নরসিংদী ও সাভারে সমাবেশ হবে। ২০ জুলাই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে জুলাই স্মরণ সমাবেশ হবে। ২১ জুলাই রাজধানীর যাত্রাবাড়ী শহীদদের স্মরণে সমাবেশসহ বিভিন্ন স্থানে কর্মসূচি থাকবে। ২২ জুলাই জাহাঙ্গীরনগরে ‘অদম্য ২৪’ স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন ও ঢাকায় রাজু ভাস্কর্যের সামনে জুলাইয়ের কবিতা পাঠের আয়োজন থাকবে।
২৩ জুলাই ঢাকায় ও বিদেশে প্রবাসীদের যুক্ত করে বিভিন্ন অনুষ্ঠান হবে। ২৪ জুলাই শিশু শহীদদের স্মরণ করা হবে। দেশব্যাপী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। ২৫ জুলাই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছোট মঞ্চ প্রস্তুত করে নাটক দেখানো হবে। ২৬ জুলাই ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রসংগঠনগুলোর জমায়েত ও বাংলা একাডেমিতে জুলাইয়ের ওপর প্রকাশিত বইয়ের মেলা হবে।
২৭ জুলাই বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি থাকবে। ২৮ জুলাই অভ্যুত্থানে স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিজ্ঞতা নিয়ে অনুষ্ঠান ও ‘চিকিৎসা নেই, লাশ নেই’ শীর্ষক তথ্যচিত্র প্রদর্শনী হবে। ২৯ জুলাই গাজীপুর অথবা সাভারে শ্রমিক সমাবেশ হবে। ৩১ জুলাই দেশের সব মহাবিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান হবে। ১ আগস্ট জুলাই হত্যাযজ্ঞের খুনিদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হবে।
২ আগস্ট জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক বিভিন্ন অনুষ্ঠান সব জেলায় হবে। ৩ আগস্ট রাজধানীর শাহবাগ থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পর্যন্ত শোভাযাত্রা হবে।
৪ আগস্ট জুলাই যোদ্ধাদের সমাবেশ ও কার্টুন প্রদর্শনী, ৫ আগস্ট (৩৬ জুলাই) রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ অভিমুখে বিজয় মিছিল, এয়ার শো, ড্রোন শোসহ বিভিন্ন কর্মসূচি থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম, উপ প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহাম্মদসহ অন্যরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
দেশে জেলায় জেলায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণসহ বৈচিত্র্যময় কর্মসূচির মাধ্যমে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পালিত হবে। এ উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী আজ মঙ্গলবার ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে এক মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এসব কর্মসূচি তুলে ধরেন। আগামী ১ জুলাই থেকে এসব কর্মসূচি শুরু হবে। চলবে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এ কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য–জুলাইয়ে যে রকম পুরো বাংলাদেশ এক হয়েছিল, আবার সে অনুভূতি ফিরিয়ে আনা।’
এ কর্মসূচির আওতায় জুলাই–আগস্ট আন্দোলনের শহীদদের জন্য আগামী ১ জুলাই শহীদদের বিদেহী আত্মার স্মরণে প্রার্থনা করা হবে। জুলাই হত্যাযজ্ঞের খুনিদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি শুরু হবে, যা চলবে ১ আগস্ট পর্যন্ত। জুলাই শহীদদের স্মরণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাবৃত্তি চালু করা হবে।
আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৬ বছর শাসনামলের জুলুম নির্যাতনের ওপর আগামী ৫ জুলাই সারা দেশে পোস্টার সাঁটা হবে। আগামী ৭ জুলাই জুলাইফরএভার (ডট) ওআরজি ওয়েবসাইট চালু করা হবে।
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে আগামী ১৪ জুলাই জেলায় জেলায় স্থায়ী স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপন করা হবে। প্রামাণ্যচিত্র, জুলাইয়ের গান ও ড্রোন শো পরিবেশিত হবে। দিনটি জুলাই নারী দিবস হিসেবে পালিত হবে।
১৫ জুলাই ঢাকাসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি থাকবে। ১৬ জুলাই রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ আবু সাঈদ স্মরণ অনুষ্ঠান হবে। চট্টগ্রামে পরিবেশিত হবে জুলাইয়ের গান। উভয় স্থানে হবে ড্রোন শো। গণঅভ্যুত্থানে শিক্ষকদের অবদান স্মরণ করা হবে ১৭ জুলাই। সেদিন বিভিন্ন পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা ও প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী হবে।
১৮ জুলাই এক মিনিটের প্রতীকী ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট, জুলাইয়ের গান ও ম্যারাথনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি থাকবে। শহীদদের স্মরণে ১৯ জুলাই নরসিংদী ও সাভারে সমাবেশ হবে। ২০ জুলাই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে জুলাই স্মরণ সমাবেশ হবে। ২১ জুলাই রাজধানীর যাত্রাবাড়ী শহীদদের স্মরণে সমাবেশসহ বিভিন্ন স্থানে কর্মসূচি থাকবে। ২২ জুলাই জাহাঙ্গীরনগরে ‘অদম্য ২৪’ স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন ও ঢাকায় রাজু ভাস্কর্যের সামনে জুলাইয়ের কবিতা পাঠের আয়োজন থাকবে।
২৩ জুলাই ঢাকায় ও বিদেশে প্রবাসীদের যুক্ত করে বিভিন্ন অনুষ্ঠান হবে। ২৪ জুলাই শিশু শহীদদের স্মরণ করা হবে। দেশব্যাপী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। ২৫ জুলাই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছোট মঞ্চ প্রস্তুত করে নাটক দেখানো হবে। ২৬ জুলাই ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রসংগঠনগুলোর জমায়েত ও বাংলা একাডেমিতে জুলাইয়ের ওপর প্রকাশিত বইয়ের মেলা হবে।
২৭ জুলাই বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সদস্যদের নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি থাকবে। ২৮ জুলাই অভ্যুত্থানে স্বাস্থ্যকর্মীদের অভিজ্ঞতা নিয়ে অনুষ্ঠান ও ‘চিকিৎসা নেই, লাশ নেই’ শীর্ষক তথ্যচিত্র প্রদর্শনী হবে। ২৯ জুলাই গাজীপুর অথবা সাভারে শ্রমিক সমাবেশ হবে। ৩১ জুলাই দেশের সব মহাবিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান হবে। ১ আগস্ট জুলাই হত্যাযজ্ঞের খুনিদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর কর্মসূচিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হবে।
২ আগস্ট জুলাইয়ের মায়েরা শীর্ষক বিভিন্ন অনুষ্ঠান সব জেলায় হবে। ৩ আগস্ট রাজধানীর শাহবাগ থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পর্যন্ত শোভাযাত্রা হবে।
৪ আগস্ট জুলাই যোদ্ধাদের সমাবেশ ও কার্টুন প্রদর্শনী, ৫ আগস্ট (৩৬ জুলাই) রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ অভিমুখে বিজয় মিছিল, এয়ার শো, ড্রোন শোসহ বিভিন্ন কর্মসূচি থাকবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম, উপ প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর ও সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহাম্মদসহ অন্যরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সংবিধানে রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার ও গণতন্ত্র যুক্ত করার প্রস্তাব করেছিল সংবিধান সংস্কার কমিশন। সংলাপে এর প্রতি সমর্থন জানিয়েছে প্রায় সব রাজনৈতিক দল। তবে বিদ্যমান সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিটি বাদ দিলে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কা করছে...
২ ঘণ্টা আগেচলতি শিক্ষাবর্ষে দরপত্রের শর্ত পূরণ না করে ১৫ লাখের বেশি নিম্নমানের পাঠ্যবই ছাপানো হয়েছে। বিনা মূল্যের এসব বই শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণও হয়েছে। নিম্নমানের এসব বই ছাপানোর সঙ্গে জড়িত ২৯টি মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠান।
২ ঘণ্টা আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশের হাসপাতালগুলোয় প্রায় ৪০০ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে শুধু বরগুনা জেলার বিভিন্ন হাসপাতালেই ভর্তি হয়েছে ৯৩ জন রোগী, যা জেলাটিতে গত কয়েক বছরের মধ্যে এক দিনে সর্বোচ্চ।
২ ঘণ্টা আগেসদ্য অনুষ্ঠিত বিচার বিভাগীয় জাতীয় সেমিনারে প্রধান উপদেষ্টা পৃথক সচিবালয়ের ঘোষণা দেবেন বলেই আশা করেছিলেন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। তবে সে ঘোষণা না আসায় হতাশ তাঁরা। বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা বলছেন, পৃথক সচিবালয় না হলে তাঁদের রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করার দীর্ঘদিনের সংস্কৃতি বহাল থেকে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে