নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছর পাটের চাষ ও উৎপাদন বাড়াতে ৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকার প্রণোদনা দেওয়া হবে। এর আওতায় সারা দেশের ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬০০ জন ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও মাঝারি কৃষক বিনা মূল্যে বীজ পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতি কৃষককে এক বিঘা জমি চাষের জন্য প্রয়োজনীয় এক কেজি বিজেআরআই তোষা পাট-৮ (রবি-১) জাতের বিএডিসির বীজ দেওয়া হবে। প্রণোদনার সরকারি আদেশ ইতিমধ্যে জারি হয়েছে এবং শিগগিরই মাঠ পর্যায়ে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
এর আগে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল আউয়াল জানিয়েছিলেন, দেশে পাটের বীজের চাহিদার বড় অংশই ভারত থেকে আমদানি করতে হয়।
বিজেআরআইয়ের মহাপরিচালক বলেন, ‘প্রতি বছর দেশে পাট বীজের দরকার হয় প্রায় ৬ হাজার মেট্রিক টন। কিন্তু দেশে বীজের উৎপাদন হয় মাত্র ১ হাজার ৬০০ মেট্রিকটন। বাকি বাকি সাড়ে চার হাজার মেট্রিক টন আমাদের ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করতে হয়, যা মোট বীজের ৭৩ শতাংশ।’ তিনি আরও বলেন, ‘একটা সময় আমরাই বীজ উৎপাদন করতাম। এখন ভারত থেকে বীজ আমদানির জন্য সরকারকে ১২০ কোটি টাকার বেশি খরচ করতে হয়।’
ড. মো. আবদুল আউয়াল আরও বলেন, আশির দশক পর্যন্ত পাটের বাজার জমজমাট ছিল। তারপর প্লাস্টিকের দৌরাত্ম্যের কারণে বৈদেশিক বাজারে পাটের চাহিদা কমে যায়। ১৯৭১ সালে ৯ লাখ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হতো, আর উৎপাদন হতো ১২ লাখ মেট্রিক টন। এখন পাট আবাদ হয় সাড়ে সাত লাখ হেক্টরে। উৎপাদন হয় ১৬ লাখ মেট্রিক টন। চাষের জমি কমলেও উৎপাদন বেড়েছে।
সেদিন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের পাট বান্ধব নীতির কল্যাণে বিগত ১০ বছরে পাটের উৎপাদন বেড়েছে ৩৩ লাখ বেল। ২০১৫ সালে যেখানে ৫১ লাখ বেল পাট উৎপাদন হতো, সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে পাট উৎপাদন হয়েছে প্রায় ৮৪ লাখ বেল। এর মধ্যে প্রায় ৪৩ লাখ বেল পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা আয় হয়েছে।
চলতি বছর পাটের চাষ ও উৎপাদন বাড়াতে ৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকার প্রণোদনা দেওয়া হবে। এর আওতায় সারা দেশের ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬০০ জন ক্ষুদ্র, প্রান্তিক ও মাঝারি কৃষক বিনা মূল্যে বীজ পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতি কৃষককে এক বিঘা জমি চাষের জন্য প্রয়োজনীয় এক কেজি বিজেআরআই তোষা পাট-৮ (রবি-১) জাতের বিএডিসির বীজ দেওয়া হবে। প্রণোদনার সরকারি আদেশ ইতিমধ্যে জারি হয়েছে এবং শিগগিরই মাঠ পর্যায়ে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হবে।
এর আগে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল আউয়াল জানিয়েছিলেন, দেশে পাটের বীজের চাহিদার বড় অংশই ভারত থেকে আমদানি করতে হয়।
বিজেআরআইয়ের মহাপরিচালক বলেন, ‘প্রতি বছর দেশে পাট বীজের দরকার হয় প্রায় ৬ হাজার মেট্রিক টন। কিন্তু দেশে বীজের উৎপাদন হয় মাত্র ১ হাজার ৬০০ মেট্রিকটন। বাকি বাকি সাড়ে চার হাজার মেট্রিক টন আমাদের ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করতে হয়, যা মোট বীজের ৭৩ শতাংশ।’ তিনি আরও বলেন, ‘একটা সময় আমরাই বীজ উৎপাদন করতাম। এখন ভারত থেকে বীজ আমদানির জন্য সরকারকে ১২০ কোটি টাকার বেশি খরচ করতে হয়।’
ড. মো. আবদুল আউয়াল আরও বলেন, আশির দশক পর্যন্ত পাটের বাজার জমজমাট ছিল। তারপর প্লাস্টিকের দৌরাত্ম্যের কারণে বৈদেশিক বাজারে পাটের চাহিদা কমে যায়। ১৯৭১ সালে ৯ লাখ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হতো, আর উৎপাদন হতো ১২ লাখ মেট্রিক টন। এখন পাট আবাদ হয় সাড়ে সাত লাখ হেক্টরে। উৎপাদন হয় ১৬ লাখ মেট্রিক টন। চাষের জমি কমলেও উৎপাদন বেড়েছে।
সেদিন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের পাট বান্ধব নীতির কল্যাণে বিগত ১০ বছরে পাটের উৎপাদন বেড়েছে ৩৩ লাখ বেল। ২০১৫ সালে যেখানে ৫১ লাখ বেল পাট উৎপাদন হতো, সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে পাট উৎপাদন হয়েছে প্রায় ৮৪ লাখ বেল। এর মধ্যে প্রায় ৪৩ লাখ বেল পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা আয় হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার ছিল ছুটির দিন। তাই রাজধানীর বাংলাবাজারের সৃজনশীল প্রকাশনীগুলো বন্ধ থাকার কথা। কিন্তু পরদিন থেকে বইমেলার শুরু; এ কারণে প্রকাশকদের ব্যস্ততার শেষ নেই। পিকআপ ও ভ্যানে ওঠানো হচ্ছে নতুন বই। ছাপা, বাঁধাইয়ের কর্মী, শ্রমিক সবাই ব্যস্ত প্রথম দিনে নতুন বই পাঠকের সামনে তুলে ধরার কাজে। গতকাল রাতভ
২ ঘণ্টা আগেজ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৮ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
১০ ঘণ্টা আগে