নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণে শরীয়তপুর ও ঝিনাইদহের তিন সংসদ সদস্যকে সতর্ক করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কমিশনের উপসচিব মো. মিজানুর রহমানের স্বাক্ষরিত একটি চিঠি তাঁদের ঠিকানা বরাবর পাঠানো হয়েছে।
ইসির জনসংযোগ বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
যাদের চিঠি দিয়েছে ইসি তাঁরা সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য। তাঁরা হলেন—শরীয়তপুর-১ আসনের ইকবাল হোসেন অপু। তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যও। অপর দুই এমপি হলেন—ঝিনাইদহ-১ আসনের আবদুল হাই ও ঝিনাইদহ-২-এর তাহজীব আলম সিদ্দিকী। এর মধ্যে আবদুল হাই জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি।
এমপিদের পাঠানো চিঠিতে ইসি বলেছে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন চলমান। এসব নির্বাচনে অনুসরণের জন্য নির্বাচন কমিশন প্রণীত নির্বাচন আচরণ বিধিমালা কার্যকর রয়েছে। আচরণ বিধিমালায় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সমান অধিকারের বিষয় বর্ণিত রয়েছে। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কোনো কোনো এলাকায় আচরণ বিধিমালার ব্যত্যয় ঘটানো হচ্ছে অথবা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে।
বিশেষ করে সরকারি সুবিধাভোগী অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির অন্তর্ভুক্ত স্থানীয় সংসদ সদস্যরাও নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করছেন। যা আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলসহ অর্থদণ্ড ও কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সব সংসদ সদস্যকে নির্বাচন কমিশনের বিধিবিধান সদয় অবগতির জন্য পুনরুল্লেখ করা হলো।
ইসি জানায়, সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে বা তাঁদের সংশ্লিষ্টতার কারণে আচরণবিধি লঙ্ঘনের মতো ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সংসদ সদস্য এড়াতে পারেন না। এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না বলে নির্বাচন কমিশন ওই চিঠিতে এমপিদের কাছে আশা ব্যক্ত করে। তাতেও যদি সাড়া না পাওয়া যায় ইসি কঠোর অবস্থানে যাবে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণে শরীয়তপুর ও ঝিনাইদহের তিন সংসদ সদস্যকে সতর্ক করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কমিশনের উপসচিব মো. মিজানুর রহমানের স্বাক্ষরিত একটি চিঠি তাঁদের ঠিকানা বরাবর পাঠানো হয়েছে।
ইসির জনসংযোগ বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
যাদের চিঠি দিয়েছে ইসি তাঁরা সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য। তাঁরা হলেন—শরীয়তপুর-১ আসনের ইকবাল হোসেন অপু। তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যও। অপর দুই এমপি হলেন—ঝিনাইদহ-১ আসনের আবদুল হাই ও ঝিনাইদহ-২-এর তাহজীব আলম সিদ্দিকী। এর মধ্যে আবদুল হাই জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি।
এমপিদের পাঠানো চিঠিতে ইসি বলেছে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন চলমান। এসব নির্বাচনে অনুসরণের জন্য নির্বাচন কমিশন প্রণীত নির্বাচন আচরণ বিধিমালা কার্যকর রয়েছে। আচরণ বিধিমালায় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সমান অধিকারের বিষয় বর্ণিত রয়েছে। কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কোনো কোনো এলাকায় আচরণ বিধিমালার ব্যত্যয় ঘটানো হচ্ছে অথবা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে।
বিশেষ করে সরকারি সুবিধাভোগী অতিগুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির অন্তর্ভুক্ত স্থানীয় সংসদ সদস্যরাও নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করছেন। যা আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলসহ অর্থদণ্ড ও কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সব সংসদ সদস্যকে নির্বাচন কমিশনের বিধিবিধান সদয় অবগতির জন্য পুনরুল্লেখ করা হলো।
ইসি জানায়, সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে বা তাঁদের সংশ্লিষ্টতার কারণে আচরণবিধি লঙ্ঘনের মতো ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সংসদ সদস্য এড়াতে পারেন না। এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না বলে নির্বাচন কমিশন ওই চিঠিতে এমপিদের কাছে আশা ব্যক্ত করে। তাতেও যদি সাড়া না পাওয়া যায় ইসি কঠোর অবস্থানে যাবে বলে সতর্ক করা হয়েছে।
শুধু পাঠদান নয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেন অনেক কাজের কাজি। ভোট গ্রহণ, ভোটার তালিকা, শুমারি, জরিপ, টিকাদান, কৃমিনাশক ওষুধ ও ভিটামিন ক্যাপসুল খাওয়ানো, টিসিবির চাল বিতরণ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানসহ বারোয়ারি অন্তত ২০ ধরনের কাজ করতে হচ্ছে তাঁদের। সরকারি এসব কাজে বছরে ব্যস্ত থাকছেন কমপক্ষে...
৯ ঘণ্টা আগেদেশের সব আসামির মামলা-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থাকা পুলিশের ক্রিমিনাল ডেটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) সফটওয়্যারে মাদক কর্মকর্তাদের প্রবেশাধিকার দিচ্ছে না সরকার। পুলিশ সদর দপ্তরের সহযোগিতা নিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজস্ব সিডিএমএস তৈরি করবে।
১০ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে জাবালে নূর পরিবহনের দুই বাসের বেপরোয়া প্রতিযোগিতায় প্রাণ হারিয়েছিলেন দুই কলেজশিক্ষার্থী। সেই ঘটনার পর শুরু হয়েছিল নিরাপদ সড়ক আন্দোলন। ধরন ও মাত্রার দিক থেকে তা ছিল দেশের ইতিহাসে নজিরবিহীন। ঢাকার হাজারো শিক্ষার্থী রাস্তায় নেমে আসে।
১০ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) আশঙ্কা, ২৯ জুলাই থেকে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময়কে কেন্দ্র করে অনলাইন ও অফলাইনে সংঘবদ্ধ প্রচারণার মাধ্যমে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করা হতে পারে। দলটির কিছু নেতা-কর্মী এ সময় সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় হামলা, বিশৃঙ্খলা কিংবা ভাঙচুর চালাতে পারে বলেও ধারণা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর।
১০ ঘণ্টা আগে