নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে আগামীকাল ৩ জানুয়ারি (বুধবার) সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। ভোটগ্রহনের পূর্বে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে তাঁরা আটদিন নির্বাচন কমিশন বা স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবে। আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর- আইএসপিআর এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে।
বিবৃতিতে আইএসপিআর জানায়, দেশের বিভিন্ন স্থানে দায়িত্ব পালনের জন্য সেনাবাহিনী গত সোমবার থেকে ব্যারাক ছাড়া শুরু করেছে। নির্বাচন ‘অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের আওতায়’ সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত হয়েছে।
ভোটগ্রহনের পূর্বে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী ০৩-১০ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন বা স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবে।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও মহানগর এলাকার নোডাল পয়েন্ট ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে বাহিনীসমূহ এলাকাভিত্তিক মোতায়েন সম্পন্ন করছে।
সেনাবাহিনী ৬২টি জেলায় নিয়োজিত হয়েছে। সমতলে সীমান্তবর্তী ৪৫টি উপজেলায় বিজিবি এককভাবে দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়াও সীমান্তবর্তী ৪৭টি উপজেলায় সেনাবাহিনী বিজিবির সাথে এবং উপকূলীয় ০৪টি উপজেলায় কোস্ট গার্ড এর সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করবে। উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) সর্বমোট ১৯টি উপজেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হেলিকপ্টারযোগে দূর্গম পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্র সমূহে প্রয়োজনীয় হেলিকপ্টার সহায়তা প্রদান করবে। এছাড়াও জরুরী প্রয়োজনে নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আইন-শৃংখলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে যৌথ সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ১০ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানে সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।
আসন্ন ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে আগামীকাল ৩ জানুয়ারি (বুধবার) সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। ভোটগ্রহনের পূর্বে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে তাঁরা আটদিন নির্বাচন কমিশন বা স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবে। আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর- আইএসপিআর এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে।
বিবৃতিতে আইএসপিআর জানায়, দেশের বিভিন্ন স্থানে দায়িত্ব পালনের জন্য সেনাবাহিনী গত সোমবার থেকে ব্যারাক ছাড়া শুরু করেছে। নির্বাচন ‘অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের আওতায়’ সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত হয়েছে।
ভোটগ্রহনের পূর্বে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী ০৩-১০ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন বা স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবে।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও মহানগর এলাকার নোডাল পয়েন্ট ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে বাহিনীসমূহ এলাকাভিত্তিক মোতায়েন সম্পন্ন করছে।
সেনাবাহিনী ৬২টি জেলায় নিয়োজিত হয়েছে। সমতলে সীমান্তবর্তী ৪৫টি উপজেলায় বিজিবি এককভাবে দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়াও সীমান্তবর্তী ৪৭টি উপজেলায় সেনাবাহিনী বিজিবির সাথে এবং উপকূলীয় ০৪টি উপজেলায় কোস্ট গার্ড এর সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করবে। উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) সর্বমোট ১৯টি উপজেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হেলিকপ্টারযোগে দূর্গম পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্র সমূহে প্রয়োজনীয় হেলিকপ্টার সহায়তা প্রদান করবে। এছাড়াও জরুরী প্রয়োজনে নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আইন-শৃংখলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে যৌথ সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ১০ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানে সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।
গ্রামের সুবিধাবঞ্চিত নারীদের কর্মমুখী করতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে উদ্যোক্তা তৈরি করতে ‘গ্রামকেন্দ্রিক নারীদের কর্মসংস্থানমূলক প্রশিক্ষণ’ শীর্ষক একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ১ লাখ ৫০ হাজার নারীকে প্রশিক্ষিত করা হবে।
২ ঘণ্টা আগেসড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের (সওজ) অধীন নয়টি সেতুতে সাত মাস ধরে বন্ধ রয়েছে টোল আদায়। এসব সেতুর কোনোটি থেকে ২০ বছর, আবার কোনোটি থেকে ৩৩ বছরের বেশি সময় ধরে টোল আদায় করা হচ্ছিল।
৩ ঘণ্টা আগেপৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় অষ্টমবারের মতো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখল ফিনল্যান্ড। এই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থানের পতন হয়েছে। ১২৯তম অবস্থান থেকে ১৩৪তম অবস্থানে এসেছে বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সংলাপ শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গতকাল বৃহস্পতিবার লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে এই সংলাপ শুরু হলো।
৪ ঘণ্টা আগে