আজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের নিন্দিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা এখনো বাতিল হয়নি কেন, এই দাবি খুব জোরালোভাবে ওঠা উচিত। সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়ায় কালাকানুনের উপাদান রয়ে গেছে। তাই সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে এ অধ্যাদেশের খসড়া নতুন করে তৈরি করা উচিত।’
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’ আয়োজিত ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ (খসড়া)-রাষ্ট্রীয় নিবর্তনব্যবস্থা বহাল ও ভুক্তভোগীদের বয়ান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এ অভিমত দেন।
সভায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভুক্তভোগীরা তাঁদের তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, ‘৭ দিনের মধ্যেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা বাতিল হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তারপর বহু ৭ দিন পার হয়ে গেলেও তা বাতিল হয়নি কেন, এই দাবি খুব জোরালোভাবে ওঠা উচিত। যাঁরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে জেল খেটেছেন, তাঁদের কাছে ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইতে হবে।’
সাইবার নিরাপত্তা অধ্যাদেশ, ২০২৪ খসড়া প্রসঙ্গে কামাল আহমেদ বলেন, এই আইন করার ক্ষেত্রে সবার মতামত নেওয়া হয়নি। সরকার সব শ্রেণির নাগরিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এই খসড়ার পুনর্লিখন করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সভার আয়োজক ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’-এর সহ-আহ্বায়ক শহীদুল আলম জানান, তাঁকে ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। জামিনের সময় রায়ে বিচারক লিখেছিলেন, অভিযোগের সঙ্গে সম্পর্কিত আলামত পাওয়া যায়নি। কিন্তু তারপরও সেই মামলা চলমান।
সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাংবাদিক সিমু নাসের। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪; গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা এবং মানবাধিকারের বিরুদ্ধে একটি কালাকানুন। এটি পুলিশকে পরোয়ানা ছাড়াই তল্লাশি ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা দিয়ে নাগরিক হয়রানির সুযোগ সৃষ্টি করেছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করে সৃজনশীলতার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। জনগণের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এই অধ্যাদেশ আমরা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না। তাই এটি অবিলম্বে বাতিলের দাবি জানাই।’
সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভুক্তভোগী ইসরাত জাহান রেইলী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘দুই বছর সাত মাস আমি কারাগারে ছিলাম। আমাকে জানানো হয়, দোষ স্বীকার করলে খালাস পাব। দোষ স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করার পর আমাকে মুক্তি দেওয়া হয়। তার আগে আমার রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছিল। তা কার্যকর করেন একজন পুরুষ কর্মকর্তা। এটি আমার জন্য অত্যন্ত অপমানজনক অভিজ্ঞতা ছিল।’
‘ডিএসএ ভিকটিম নেটওয়ার্ক’-এর আহ্বায়ক দিদারুল ভূঁইয়া আওয়ামী লীগ আমলের বিতর্কিত মামলা এখনো প্রত্যাহার না করার বিষয়ে বলেন, ‘৭ হাজার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার মধ্যে মাত্র একটি বাতিল হয়েছে। সেটি উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানের।’
ভয়েস ফর রিফর্মের সহ-আহ্বায়ক ফাহিম মাশরুরের সঞ্চালনায় আলোচনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসিব উদ্দিন হোসেন, বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন, সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী সালিম সামাদ প্রমুখ।

‘ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের নিন্দিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা এখনো বাতিল হয়নি কেন, এই দাবি খুব জোরালোভাবে ওঠা উচিত। সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়ায় কালাকানুনের উপাদান রয়ে গেছে। তাই সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে এ অধ্যাদেশের খসড়া নতুন করে তৈরি করা উচিত।’
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’ আয়োজিত ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ (খসড়া)-রাষ্ট্রীয় নিবর্তনব্যবস্থা বহাল ও ভুক্তভোগীদের বয়ান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এ অভিমত দেন।
সভায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভুক্তভোগীরা তাঁদের তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, ‘৭ দিনের মধ্যেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা বাতিল হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তারপর বহু ৭ দিন পার হয়ে গেলেও তা বাতিল হয়নি কেন, এই দাবি খুব জোরালোভাবে ওঠা উচিত। যাঁরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে জেল খেটেছেন, তাঁদের কাছে ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইতে হবে।’
সাইবার নিরাপত্তা অধ্যাদেশ, ২০২৪ খসড়া প্রসঙ্গে কামাল আহমেদ বলেন, এই আইন করার ক্ষেত্রে সবার মতামত নেওয়া হয়নি। সরকার সব শ্রেণির নাগরিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এই খসড়ার পুনর্লিখন করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সভার আয়োজক ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’-এর সহ-আহ্বায়ক শহীদুল আলম জানান, তাঁকে ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। জামিনের সময় রায়ে বিচারক লিখেছিলেন, অভিযোগের সঙ্গে সম্পর্কিত আলামত পাওয়া যায়নি। কিন্তু তারপরও সেই মামলা চলমান।
সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাংবাদিক সিমু নাসের। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪; গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা এবং মানবাধিকারের বিরুদ্ধে একটি কালাকানুন। এটি পুলিশকে পরোয়ানা ছাড়াই তল্লাশি ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা দিয়ে নাগরিক হয়রানির সুযোগ সৃষ্টি করেছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করে সৃজনশীলতার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। জনগণের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এই অধ্যাদেশ আমরা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না। তাই এটি অবিলম্বে বাতিলের দাবি জানাই।’
সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভুক্তভোগী ইসরাত জাহান রেইলী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘দুই বছর সাত মাস আমি কারাগারে ছিলাম। আমাকে জানানো হয়, দোষ স্বীকার করলে খালাস পাব। দোষ স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করার পর আমাকে মুক্তি দেওয়া হয়। তার আগে আমার রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছিল। তা কার্যকর করেন একজন পুরুষ কর্মকর্তা। এটি আমার জন্য অত্যন্ত অপমানজনক অভিজ্ঞতা ছিল।’
‘ডিএসএ ভিকটিম নেটওয়ার্ক’-এর আহ্বায়ক দিদারুল ভূঁইয়া আওয়ামী লীগ আমলের বিতর্কিত মামলা এখনো প্রত্যাহার না করার বিষয়ে বলেন, ‘৭ হাজার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার মধ্যে মাত্র একটি বাতিল হয়েছে। সেটি উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানের।’
ভয়েস ফর রিফর্মের সহ-আহ্বায়ক ফাহিম মাশরুরের সঞ্চালনায় আলোচনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসিব উদ্দিন হোসেন, বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন, সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী সালিম সামাদ প্রমুখ।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের নিন্দিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা এখনো বাতিল হয়নি কেন, এই দাবি খুব জোরালোভাবে ওঠা উচিত। সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়ায় কালাকানুনের উপাদান রয়ে গেছে। তাই সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে এ অধ্যাদেশের খসড়া নতুন করে তৈরি করা উচিত।’
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’ আয়োজিত ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ (খসড়া)-রাষ্ট্রীয় নিবর্তনব্যবস্থা বহাল ও ভুক্তভোগীদের বয়ান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এ অভিমত দেন।
সভায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভুক্তভোগীরা তাঁদের তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, ‘৭ দিনের মধ্যেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা বাতিল হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তারপর বহু ৭ দিন পার হয়ে গেলেও তা বাতিল হয়নি কেন, এই দাবি খুব জোরালোভাবে ওঠা উচিত। যাঁরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে জেল খেটেছেন, তাঁদের কাছে ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইতে হবে।’
সাইবার নিরাপত্তা অধ্যাদেশ, ২০২৪ খসড়া প্রসঙ্গে কামাল আহমেদ বলেন, এই আইন করার ক্ষেত্রে সবার মতামত নেওয়া হয়নি। সরকার সব শ্রেণির নাগরিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এই খসড়ার পুনর্লিখন করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সভার আয়োজক ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’-এর সহ-আহ্বায়ক শহীদুল আলম জানান, তাঁকে ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। জামিনের সময় রায়ে বিচারক লিখেছিলেন, অভিযোগের সঙ্গে সম্পর্কিত আলামত পাওয়া যায়নি। কিন্তু তারপরও সেই মামলা চলমান।
সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাংবাদিক সিমু নাসের। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪; গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা এবং মানবাধিকারের বিরুদ্ধে একটি কালাকানুন। এটি পুলিশকে পরোয়ানা ছাড়াই তল্লাশি ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা দিয়ে নাগরিক হয়রানির সুযোগ সৃষ্টি করেছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করে সৃজনশীলতার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। জনগণের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এই অধ্যাদেশ আমরা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না। তাই এটি অবিলম্বে বাতিলের দাবি জানাই।’
সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভুক্তভোগী ইসরাত জাহান রেইলী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘দুই বছর সাত মাস আমি কারাগারে ছিলাম। আমাকে জানানো হয়, দোষ স্বীকার করলে খালাস পাব। দোষ স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করার পর আমাকে মুক্তি দেওয়া হয়। তার আগে আমার রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছিল। তা কার্যকর করেন একজন পুরুষ কর্মকর্তা। এটি আমার জন্য অত্যন্ত অপমানজনক অভিজ্ঞতা ছিল।’
‘ডিএসএ ভিকটিম নেটওয়ার্ক’-এর আহ্বায়ক দিদারুল ভূঁইয়া আওয়ামী লীগ আমলের বিতর্কিত মামলা এখনো প্রত্যাহার না করার বিষয়ে বলেন, ‘৭ হাজার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার মধ্যে মাত্র একটি বাতিল হয়েছে। সেটি উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানের।’
ভয়েস ফর রিফর্মের সহ-আহ্বায়ক ফাহিম মাশরুরের সঞ্চালনায় আলোচনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসিব উদ্দিন হোসেন, বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন, সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী সালিম সামাদ প্রমুখ।

‘ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের নিন্দিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা এখনো বাতিল হয়নি কেন, এই দাবি খুব জোরালোভাবে ওঠা উচিত। সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়ায় কালাকানুনের উপাদান রয়ে গেছে। তাই সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে এ অধ্যাদেশের খসড়া নতুন করে তৈরি করা উচিত।’
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’ আয়োজিত ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ (খসড়া)-রাষ্ট্রীয় নিবর্তনব্যবস্থা বহাল ও ভুক্তভোগীদের বয়ান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা এ অভিমত দেন।
সভায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভুক্তভোগীরা তাঁদের তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, ‘৭ দিনের মধ্যেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা বাতিল হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তারপর বহু ৭ দিন পার হয়ে গেলেও তা বাতিল হয়নি কেন, এই দাবি খুব জোরালোভাবে ওঠা উচিত। যাঁরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে জেল খেটেছেন, তাঁদের কাছে ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইতে হবে।’
সাইবার নিরাপত্তা অধ্যাদেশ, ২০২৪ খসড়া প্রসঙ্গে কামাল আহমেদ বলেন, এই আইন করার ক্ষেত্রে সবার মতামত নেওয়া হয়নি। সরকার সব শ্রেণির নাগরিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এই খসড়ার পুনর্লিখন করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সভার আয়োজক ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’-এর সহ-আহ্বায়ক শহীদুল আলম জানান, তাঁকে ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। জামিনের সময় রায়ে বিচারক লিখেছিলেন, অভিযোগের সঙ্গে সম্পর্কিত আলামত পাওয়া যায়নি। কিন্তু তারপরও সেই মামলা চলমান।
সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাংবাদিক সিমু নাসের। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪; গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা এবং মানবাধিকারের বিরুদ্ধে একটি কালাকানুন। এটি পুলিশকে পরোয়ানা ছাড়াই তল্লাশি ও গ্রেপ্তারের ক্ষমতা দিয়ে নাগরিক হয়রানির সুযোগ সৃষ্টি করেছে। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করে সৃজনশীলতার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। জনগণের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এই অধ্যাদেশ আমরা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না। তাই এটি অবিলম্বে বাতিলের দাবি জানাই।’
সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সময়কার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ভুক্তভোগী ইসরাত জাহান রেইলী তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘দুই বছর সাত মাস আমি কারাগারে ছিলাম। আমাকে জানানো হয়, দোষ স্বীকার করলে খালাস পাব। দোষ স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করার পর আমাকে মুক্তি দেওয়া হয়। তার আগে আমার রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছিল। তা কার্যকর করেন একজন পুরুষ কর্মকর্তা। এটি আমার জন্য অত্যন্ত অপমানজনক অভিজ্ঞতা ছিল।’
‘ডিএসএ ভিকটিম নেটওয়ার্ক’-এর আহ্বায়ক দিদারুল ভূঁইয়া আওয়ামী লীগ আমলের বিতর্কিত মামলা এখনো প্রত্যাহার না করার বিষয়ে বলেন, ‘৭ হাজার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার মধ্যে মাত্র একটি বাতিল হয়েছে। সেটি উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানের।’
ভয়েস ফর রিফর্মের সহ-আহ্বায়ক ফাহিম মাশরুরের সঞ্চালনায় আলোচনা অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসিব উদ্দিন হোসেন, বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন, সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী সালিম সামাদ প্রমুখ।

বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
১৬ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
১৯ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
২১ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত কার্গো ভিলেজ ও ই-গেট পরিদর্শন শেষে বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল গেটে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অব্যবস্থাপনার বিষয়টি তদন্তের জন্য আমরা চারটি দেশকে ইনভাইট করেছি। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, চীন ও তুরস্ককে আসতে বলেছি। তাদের স্পেশালিস্ট আমরা আনতে চাচ্ছি। তারা তদন্ত করে কারণটা কি এবং কে দায়ী বের করবে।’
তিনি বলেন, ‘বিমানবন্দরের ভেতরে চারটি ইউনিট আছে। চারটি ইউনিটই কাজ করছে। আমরা আশা করছিলাম, তাড়াতাড়ি কন্ট্রোলে আসবে। কন্ট্রোলে আসতে একটু সময় লাগছে। যেহেতু বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থা চিন্তা করতে হয়। যেহেতু দাহ্য পদার্থ খুব বেশি ছিল। অনেক সময় বাতাস থাকলে নেভাতে সময় লাগে।’
কার্গো ভিলেজে বিশেষায়িত ফায়ার সার্ভিস ইউনিট কেন ছিল না—এ প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন-‘আগুন নিভানোর জন্য বিমানে যে ইউনিট থাকে, সেটা কার্গো ভিলেজেও কাজ করতে পারে। এটি কোন অসুবিধা নাই।’
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, ‘আগুন নিভাতে কেউ ফেল করে নি। কিন্তু সময় লাগছে। ফেল করলে সব জ্বলে যেত। ওই দিন রাত ৯টার সময় বিমানবন্দর চালু করে দিয়েছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিমানবন্দর অথোরিটির চারটি ফায়ার সার্ভিস ইউনিট আছে। সেগুলো ৩০ সেকেন্ডের ভেতরে চলে আসছিল। ফায়ার সার্ভিসের যে ইউনিটগুলো আছে, তার একটি দিয়াবাড়ির মেট্রোরেলের ওখানে, আরেকটি কুর্মিটোলায়। সেগুলো ২০ মিনিটের ভেতরে চলে আসছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যেখানে আগুন ধরেছে, সেখানে কেমিক্যাল ও গার্মেন্টস মেটারিয়াল ছিল। দাহ্য পদার্থ খুব বেশি ছিল। যার কারণে আগুনটা ছড়িয়ে গেছে তাড়াতাড়ি। কন্ট্রোল করতে সময় নিয়েছে।’
গত ১৮ অক্টোবর শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট সংলগ্ন আমদানি কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৭টি ইউনিটের চেষ্টায় রাতে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। কিন্তু পুরোপুরি নির্বাপণ হয় ২৬ ঘণ্টা পর রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে।

বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
আজ শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত কার্গো ভিলেজ ও ই-গেট পরিদর্শন শেষে বিমানবন্দরের অ্যারাইভাল গেটে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘অব্যবস্থাপনার বিষয়টি তদন্তের জন্য আমরা চারটি দেশকে ইনভাইট করেছি। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, চীন ও তুরস্ককে আসতে বলেছি। তাদের স্পেশালিস্ট আমরা আনতে চাচ্ছি। তারা তদন্ত করে কারণটা কি এবং কে দায়ী বের করবে।’
তিনি বলেন, ‘বিমানবন্দরের ভেতরে চারটি ইউনিট আছে। চারটি ইউনিটই কাজ করছে। আমরা আশা করছিলাম, তাড়াতাড়ি কন্ট্রোলে আসবে। কন্ট্রোলে আসতে একটু সময় লাগছে। যেহেতু বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক অবস্থা চিন্তা করতে হয়। যেহেতু দাহ্য পদার্থ খুব বেশি ছিল। অনেক সময় বাতাস থাকলে নেভাতে সময় লাগে।’
কার্গো ভিলেজে বিশেষায়িত ফায়ার সার্ভিস ইউনিট কেন ছিল না—এ প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন-‘আগুন নিভানোর জন্য বিমানে যে ইউনিট থাকে, সেটা কার্গো ভিলেজেও কাজ করতে পারে। এটি কোন অসুবিধা নাই।’
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আরও বলেন, ‘আগুন নিভাতে কেউ ফেল করে নি। কিন্তু সময় লাগছে। ফেল করলে সব জ্বলে যেত। ওই দিন রাত ৯টার সময় বিমানবন্দর চালু করে দিয়েছে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বিমানবন্দর অথোরিটির চারটি ফায়ার সার্ভিস ইউনিট আছে। সেগুলো ৩০ সেকেন্ডের ভেতরে চলে আসছিল। ফায়ার সার্ভিসের যে ইউনিটগুলো আছে, তার একটি দিয়াবাড়ির মেট্রোরেলের ওখানে, আরেকটি কুর্মিটোলায়। সেগুলো ২০ মিনিটের ভেতরে চলে আসছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যেখানে আগুন ধরেছে, সেখানে কেমিক্যাল ও গার্মেন্টস মেটারিয়াল ছিল। দাহ্য পদার্থ খুব বেশি ছিল। যার কারণে আগুনটা ছড়িয়ে গেছে তাড়াতাড়ি। কন্ট্রোল করতে সময় নিয়েছে।’
গত ১৮ অক্টোবর শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট সংলগ্ন আমদানি কার্গো ভিলেজে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি স্টেশনের ৩৭টি ইউনিটের চেষ্টায় রাতে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। কিন্তু পুরোপুরি নির্বাপণ হয় ২৬ ঘণ্টা পর রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, যাঁরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে জেল খেটেছেন, তাঁদের কাছে ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইতে হবে।’
১১ জানুয়ারি ২০২৫
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
১৯ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
২১ ঘণ্টা আগেঅষ্টগ্রাম (কিশোরগঞ্জ) ও রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আজ বিকেলে অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়নের পশ্চিম আলীনগর এলাকায় বাড়িসংলগ্ন বিলের পাশে খেলা করছিল মিশকাত (৫), মাহিন (৬) ও সাত্তার তানিল মিয়া (৫)। হঠাৎ সবার অজান্তে তিন শিশু বিলে পড়ে ডুবে যায়।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বিল থেকে মিশকাত ও মাহিনকে উদ্ধার করা হয়। পরে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খবর পেয়ে অষ্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে অপর শিশু তানিলের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে মাহিনের চাচা মোবারক হোসেন বলেন, প্রতিদিনের মতো তিন শিশু খেলাধুলা করছিল। কিন্তু কখন যে বিলের পানিতে ডুবে গেল, কেউ বোঝেনি। পরে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে পানিতে প্রথমে দুজন, পরে অন্যজনকে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন বলেন, দুঃখজনক খবর, একই বাড়ির তিনটা শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অপর দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে একই দিন বিকেলে উত্তর পারুয়া গ্রামের একটি পুকুরে পড়ে মারা যায় তিন শিশু। তারা হলো সুমাইয়া আক্তার (৫), হাবীবা আক্তার (৬) ও জান্নাত আক্তার (৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিকেলে খেলার ছলে তারা তিনজনই বাড়ির পাশে পুকুরে যায়। কিছুক্ষণ পর না পেয়ে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একতেহার হোসেন বলেন, ‘তিনটি নিষ্পাপ শিশুর এমন মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আজ বিকেলে অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়নের পশ্চিম আলীনগর এলাকায় বাড়িসংলগ্ন বিলের পাশে খেলা করছিল মিশকাত (৫), মাহিন (৬) ও সাত্তার তানিল মিয়া (৫)। হঠাৎ সবার অজান্তে তিন শিশু বিলে পড়ে ডুবে যায়।
খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বিল থেকে মিশকাত ও মাহিনকে উদ্ধার করা হয়। পরে অষ্টগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে খবর পেয়ে অষ্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে অপর শিশু তানিলের মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে মাহিনের চাচা মোবারক হোসেন বলেন, প্রতিদিনের মতো তিন শিশু খেলাধুলা করছিল। কিন্তু কখন যে বিলের পানিতে ডুবে গেল, কেউ বোঝেনি। পরে তাদের দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে পানিতে প্রথমে দুজন, পরে অন্যজনকে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আক্তার হোসেন বলেন, দুঃখজনক খবর, একই বাড়ির তিনটা শিশুর মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
অপর দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পারুয়া ইউনিয়নে একই দিন বিকেলে উত্তর পারুয়া গ্রামের একটি পুকুরে পড়ে মারা যায় তিন শিশু। তারা হলো সুমাইয়া আক্তার (৫), হাবীবা আক্তার (৬) ও জান্নাত আক্তার (৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিকেলে খেলার ছলে তারা তিনজনই বাড়ির পাশে পুকুরে যায়। কিছুক্ষণ পর না পেয়ে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি শুরু করে। পরে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় তাদের মরদেহ উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে পারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান একতেহার হোসেন বলেন, ‘তিনটি নিষ্পাপ শিশুর এমন মৃত্যুর ঘটনা আমাদের সবাইকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, যাঁরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে জেল খেটেছেন, তাঁদের কাছে ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইতে হবে।’
১১ জানুয়ারি ২০২৫
বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
১৬ মিনিট আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
১৯ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
২১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগব্যবস্থা, স্বতন্ত্র কোটা সংরক্ষণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ শুক্রবার আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও তাঁদের পদযাত্রা শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
এর আগে গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্য থেকে যমুনা অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করেন প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। শাহবাগ থানার সামনে মিছিলটি পুলিশ আটকে দিলে সেখানেই বিক্ষোভ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়।
গত রোববার থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করা চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের ভাষ্য, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধীরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকারের দাবি জানিয়ে আসছেন তাঁরা। তবে এখনো কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদের সদস্যসচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ দফা দাবিতে গত রোববার শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করা হয়। সেদিন পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানানো হয়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বেশ কয়েকবার যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি, কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।’
আলিফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজও শাহবাগ থানার সামনে আমাদের পদযাত্রা আটকে দেওয়া হয় এবং বেশ কয়েকজনকে পুলিশ মারধরও করেছে।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষেধ। তাই চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবিদাওয়া নিয়ে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী বেকার, শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ দিতে হবে।
২. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধী কোটা সংরক্ষণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. দৃষ্টি বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা নিজেদের পছন্দমতো শ্রুতিলেখক (বিকল্প সহকারী) মনোনয়নের স্বাধীনতা পাবেন—এমনভাবে নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে।
৪. সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নির্দিষ্ট পদসংখ্যায় নিশ্চিত নিয়োগ দিতে হবে।
৫. প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করতে হবে।

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো, বিশেষ নিয়োগব্যবস্থা, স্বতন্ত্র কোটা সংরক্ষণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ শুক্রবার আবারও যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করেছেন চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। তবে গতকাল বৃহস্পতিবারের মতো আজও তাঁদের পদযাত্রা শাহবাগ থানার সামনে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়।
এর আগে গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজু ভাস্কর্য থেকে যমুনা অভিমুখে থালাবাটি নিয়ে ভুখা মিছিল করেন প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটরা। শাহবাগ থানার সামনে মিছিলটি পুলিশ আটকে দিলে সেখানেই বিক্ষোভ করেন তাঁরা। একপর্যায়ে সেখান থেকে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়।
গত রোববার থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করা চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের ভাষ্য, শিক্ষিত, যোগ্য ও কর্মক্ষম যুব প্রতিবন্ধীরা দীর্ঘদিন ধরে কর্মসংস্থান থেকে বঞ্চিত। ২০১৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে ন্যায্য অধিকারের দাবি জানিয়ে আসছেন তাঁরা। তবে এখনো কর্মসংস্থানে অন্তর্ভুক্তি ও প্রতিবন্ধী কোটা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদের সদস্যসচিব আলিফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঁচ দফা দাবিতে গত রোববার শাহবাগে অবস্থান করে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করা হয়। সেদিন পুলিশ আমাদের আটকে দেয়। এরপর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমাদের দাবি জানানো হয়। তাঁর কাছ থেকে কোনো সমাধান না পেয়ে আমরা বেশ কয়েকবার যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করি, কিন্তু পুলিশ আমাদের ব্যারিকেড দিয়ে আটকে রাখে।’
আলিফ হোসেন আরও বলেন, ‘আজও শাহবাগ থানার সামনে আমাদের পদযাত্রা আটকে দেওয়া হয় এবং বেশ কয়েকজনকে পুলিশ মারধরও করেছে।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ করা নিষেধ। তাই চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীরা দাবিদাওয়া নিয়ে যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা করায় তাঁদের আটকে দেওয়া হয়েছে।
চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধীদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১. প্রতিবন্ধিতার ধরন অনুযায়ী বেকার, শিক্ষিত প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রধান উপদেষ্টার নির্বাহী আদেশে বিশেষ নিয়োগ দিতে হবে।
২. প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২ শতাংশ এবং তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে ৫ শতাংশ স্বতন্ত্র প্রতিবন্ধী কোটা সংরক্ষণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
৩. দৃষ্টি বা শারীরিক প্রতিবন্ধীরা নিজেদের পছন্দমতো শ্রুতিলেখক (বিকল্প সহকারী) মনোনয়নের স্বাধীনতা পাবেন—এমনভাবে নীতিমালা হালনাগাদ করতে হবে।
৪. সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নির্দিষ্ট পদসংখ্যায় নিশ্চিত নিয়োগ দিতে হবে।
৫. প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীত করতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ হলে তা ৩৭ বছর করতে হবে।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, যাঁরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে জেল খেটেছেন, তাঁদের কাছে ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইতে হবে।’
১১ জানুয়ারি ২০২৫
বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
১৬ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
২১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি ও বিমানবন্দর পরিচালক এয়ার কমোডর মো. নুর-ই-আজম।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত আগের মতোই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা চলবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়।
বিমানবন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক কিছু প্রস্তুতি সম্পূর্ণ না হওয়ায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ পর্যটন খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছিল। বিশেষ করে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সঙ্গে সরাসরি আকাশপথে সংযোগের পরিকল্পনাও ছিল সরকারের।

কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে জারি করা প্রজ্ঞাপন স্থগিত করেছে সরকার। ফলে আপাতত কক্সবাজার থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক বিমান উড্ডয়ন কমিটির সভাপতি ও বিমানবন্দর পরিচালক এয়ার কমোডর মো. নুর-ই-আজম।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, সরকারের পক্ষ থেকে বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত আগের মতোই অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা চলবে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। এর মাধ্যমে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু হয়।
বিমানবন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, অবকাঠামোগত ও প্রশাসনিক কিছু প্রস্তুতি সম্পূর্ণ না হওয়ায় সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন নগরী কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালুর উদ্যোগ পর্যটন খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছিল। বিশেষ করে, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সঙ্গে সরাসরি আকাশপথে সংযোগের পরিকল্পনাও ছিল সরকারের।

গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ বলেন, যাঁরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে জেল খেটেছেন, তাঁদের কাছে ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইতে হবে।’
১১ জানুয়ারি ২০২৫
বিমানবন্দরের ভয়াবহ আগুন লাগার কারণ ও দায়ীদের খুঁজে বের করতে চারটি দেশ থেকে বিশেষজ্ঞ আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।
১৬ মিনিট আগে
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় খেলা করার সময় পানিতে পড়ে ছয় শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার অষ্টগ্রাম উপজেলার দেওঘর ইউনিয়ন ও রাঙ্গুনিয়ার পারুয়া ইউনিয়নে ঘটনা দুটি ঘটে। এতে ওইসব এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে আজ বেলা ৩টার দিকে ‘চাকরিপ্রত্যাশী প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েট পরিষদ’-এর ব্যানারে পদযাত্রা শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। শাহবাগ থানার সামনে পৌঁছালে পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তা আটকে দেয়। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে পুলিশ তাঁদের সড়ক থেকে....
১৯ ঘণ্টা আগে