নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘আমার কমিশন যদি দুর্নীতিমুক্ত অফিস না হয়, তাহলে অন্য অফিসকে দুর্নীতির ব্যাপারে বলার নৈতিক অধিকারই থাকে না। তাই প্রথম কাজ হচ্ছে নিজেদের ভেতর থেকে দুর্নীতিমুক্ত হওয়া।’
আজ বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর দুদক প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) সঙ্গে নতুন করে পাঁচ বছরের জন্য সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদক চেয়ারম্যান জানান, টিআইবির সহযোগিতায় দুর্নীতি দমন ও প্রতিরোধ কার্যক্রম আরও গতিশীল হয়েছে। এ সম্পর্কের আনুষ্ঠানিকতার এখন এক দশক পূর্ণ হলো। পঞ্চমবারের মতো পাঁচ বছরের মেয়াদে নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হলো।
আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, টিআইবি, দুদক কিংবা সাংবাদিক—সবার লক্ষ্যই এক, বাংলাদেশের ভালো হওয়া। এই সমঝোতার মাধ্যমে আমাদের পারস্পরিক বন্ধন আরও মজবুত হলো।’
চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘অতীতে টিআইবির দুর্নীতি ধারণা সূচক নিয়ে সরকার আপত্তি তুললেও এবার দুদক সেটাকে স্বাগত জানিয়েছে। আমরা মনে করি, সূচক অনেকটাই সত্যের কাছাকাছি। হঠাৎ করে এখানে শতকের পরিবর্তন হবে না। আমরা এখান থেকেই কাজ শুরু করতে চাই।’
মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেন, প্রমাণ পাওয়ামাত্রই তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে মামলা আদালতে গেলে স্থগিতাদেশের কারণে প্রক্রিয়া দীর্ঘ হয়। সে ক্ষেত্রে দুদককে দোষারোপ করা ঠিক নয়।
দুদক চেয়ারম্যান সংস্থাটির কর্মক্ষমতা সীমিত স্বীকার করে বলেন, ‘দুদকের কর্মক্ষমতা সীমিত। প্রায় ১ হাজার ২০০ জনের জনবল থাকা সত্ত্বেও সবাই সমান দক্ষ নন। ২০০৪ সালের আগের মামলাও এখনো আছে। আমরা চেষ্টা করছি যত দ্রুত সম্ভব এগুলো কমিয়ে আনা।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে করা ছয়টি মামলা চলমান রয়েছে। অক্টোবরের শেষ বা নভেম্বরের শুরুতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় আসতে পারে বলে আশা করছি।’
তারেক সিদ্দিকের মামলার বিষয়ে আবদুল মোমেন বলেন, ‘হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ রয়েছে। আমরা স্টে অর্ডারের বিরুদ্ধে আবেদন করব। মামলাটি এগিয়ে যাবে, এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ নেই।’
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘আমার কমিশন যদি দুর্নীতিমুক্ত অফিস না হয়, তাহলে অন্য অফিসকে দুর্নীতির ব্যাপারে বলার নৈতিক অধিকারই থাকে না। তাই প্রথম কাজ হচ্ছে নিজেদের ভেতর থেকে দুর্নীতিমুক্ত হওয়া।’
আজ বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর দুদক প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) সঙ্গে নতুন করে পাঁচ বছরের জন্য সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদক চেয়ারম্যান জানান, টিআইবির সহযোগিতায় দুর্নীতি দমন ও প্রতিরোধ কার্যক্রম আরও গতিশীল হয়েছে। এ সম্পর্কের আনুষ্ঠানিকতার এখন এক দশক পূর্ণ হলো। পঞ্চমবারের মতো পাঁচ বছরের মেয়াদে নতুন সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হলো।
আবদুল মোমেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, টিআইবি, দুদক কিংবা সাংবাদিক—সবার লক্ষ্যই এক, বাংলাদেশের ভালো হওয়া। এই সমঝোতার মাধ্যমে আমাদের পারস্পরিক বন্ধন আরও মজবুত হলো।’
চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘অতীতে টিআইবির দুর্নীতি ধারণা সূচক নিয়ে সরকার আপত্তি তুললেও এবার দুদক সেটাকে স্বাগত জানিয়েছে। আমরা মনে করি, সূচক অনেকটাই সত্যের কাছাকাছি। হঠাৎ করে এখানে শতকের পরিবর্তন হবে না। আমরা এখান থেকেই কাজ শুরু করতে চাই।’
মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেন, প্রমাণ পাওয়ামাত্রই তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়। তবে মামলা আদালতে গেলে স্থগিতাদেশের কারণে প্রক্রিয়া দীর্ঘ হয়। সে ক্ষেত্রে দুদককে দোষারোপ করা ঠিক নয়।
দুদক চেয়ারম্যান সংস্থাটির কর্মক্ষমতা সীমিত স্বীকার করে বলেন, ‘দুদকের কর্মক্ষমতা সীমিত। প্রায় ১ হাজার ২০০ জনের জনবল থাকা সত্ত্বেও সবাই সমান দক্ষ নন। ২০০৪ সালের আগের মামলাও এখনো আছে। আমরা চেষ্টা করছি যত দ্রুত সম্ভব এগুলো কমিয়ে আনা।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে করা ছয়টি মামলা চলমান রয়েছে। অক্টোবরের শেষ বা নভেম্বরের শুরুতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় আসতে পারে বলে আশা করছি।’
তারেক সিদ্দিকের মামলার বিষয়ে আবদুল মোমেন বলেন, ‘হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ রয়েছে। আমরা স্টে অর্ডারের বিরুদ্ধে আবেদন করব। মামলাটি এগিয়ে যাবে, এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ নেই।’
দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। চলতি বছর চিকিৎসাধীন যত রোগীর মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশের (৭৩ শতাংশ) বেশির মৃত্যু হয়েছে সরকারি সাত হাসপাতালে।
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
৮ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
৯ ঘণ্টা আগে