নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিটফোর্ডে চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ঘটনাসহ দেশব্যাপী সাম্প্রতিককালে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, সেসব হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর। এসব ঘটনার সুষ্ঠু বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতকরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অত্যন্ত তৎপর এবং ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশনে যাচ্ছে ও অপরাধীদের গ্রেপ্তার করছে। যেকোনো সময় চিরুনি অভিযান শুরু হতে পারে।
উপদেষ্টা আজ রোববার দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১১তম সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
উপদেষ্টা বলেন, খুন, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, সন্ত্রাস, অপহরণ, নারী নির্যাতন, মব সহিংসতা, মাদক চোরাচালানসহ সব ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার খুব দ্রুতই চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে বিশেষ বা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবে। এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণসহ সবার সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। সরকার জনশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী যেকোনো কার্যক্রম কঠোর হস্তে দমন করবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মিটফোর্ডের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটিকে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলার প্রাথমিক তথ্য বিবরণীতে (এফআইআর) উল্লিখিত ১৯ জনের মধ্যে ইতিমধ্যে সাতজনকে র্যাব, সেনাবাহিনীসহ পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। ঢাকার বাইরে গোয়েন্দা দল বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে অবশিষ্ট আসামিদের গ্রেপ্তারে কাজ করে যাচ্ছে। গত বুধবার সন্ধ্যায় ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ কর্তৃক মঈন ও সেনাবাহিনী কর্তৃক তারেককে (দুজন) অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত শুক্রবার বিকেলে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তা ছাড়া শুক্রবার রাতেও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনায় ডিবি আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। সব মিলিয়ে এ ঘটনায় এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাঁদের মধ্যে ছয়জনকে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত করা হয়েছে। তদন্তে আরও আসামি পাওয়া গেলে তাঁদেরও আইনের আওতায় আনা হবে। এ বিষয়ে ডিবির টিম সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ ঘটনায় প্রশাসনিক বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো শিথিলতা ছিল কি না, তা সরকার গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে খুলনার হত্যাকাণ্ডেও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সরকার এ মর্মে বিশ্বাস করে যে—অপরাধী অপরাধীই. তা সে যে দলেরই হোক না কেন। রাজনৈতিক অথবা অন্য কোনো পরিচয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না এবং ভবিষ্যতেও দেওয়া হবে না। কোনো অপরাধীকেই পুলিশ প্রশ্রয় দেবে না।
এর আগে মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে উল্লেখ করে, সামাজিক অস্থিরতা, অসহিষ্ণুতা, নৈতিক স্খলন, প্রভৃতি কারণে সমাজে অপরাধপ্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। দেশ ও সমাজ থেকে অপরাধ কমিয়ে আনার দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি আমাদের সবার। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, মিডিয়া, রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, অভিভাবক, ছাত্র, শিক্ষক, সাধারণ জনতাসহ সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আর কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়, এ বিষয়ে জনসচেতনতা জরুরি। জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কোনো ঘটনা বা অপরাধ ঘটলে সেটা যেন যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সে বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।
আজকের সভায় সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা; মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া; চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধে ব্যবস্থা নেওয়া; দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া; নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা; মাদকের অপব্যবহার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া; শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন-পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনসমূহের অপতৎপরতা রোধে ব্যবস্থা নেওয়া; গার্মেন্টস/শিল্পকারখানার শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ নিশ্চিত করা; গার্মেন্টস কারখানা, ঔষধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ; অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা; আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ; জুলাই হত্যাকাণ্ডের শহীদদের মামলার রেকর্ড, তদন্ত ও অগ্রগতি; সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি; রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলাসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভায় আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সদস্যরা অংশ নেন।
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর মিটফোর্ডে চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ঘটনাসহ দেশব্যাপী সাম্প্রতিককালে যেসব হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, সেসব হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনতে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার বদ্ধপরিকর। এসব ঘটনার সুষ্ঠু বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতকরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অত্যন্ত তৎপর এবং ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে অ্যাকশনে যাচ্ছে ও অপরাধীদের গ্রেপ্তার করছে। যেকোনো সময় চিরুনি অভিযান শুরু হতে পারে।
উপদেষ্টা আজ রোববার দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির ১১তম সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
উপদেষ্টা বলেন, খুন, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, সন্ত্রাস, অপহরণ, নারী নির্যাতন, মব সহিংসতা, মাদক চোরাচালানসহ সব ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে।
জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, পরিস্থিতি বিবেচনায় সরকার খুব দ্রুতই চিহ্নিত অপরাধী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে বিশেষ বা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবে। এ ক্ষেত্রে সাধারণ জনগণসহ সবার সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। সরকার জনশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী যেকোনো কার্যক্রম কঠোর হস্তে দমন করবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মিটফোর্ডের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটিকে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলার প্রাথমিক তথ্য বিবরণীতে (এফআইআর) উল্লিখিত ১৯ জনের মধ্যে ইতিমধ্যে সাতজনকে র্যাব, সেনাবাহিনীসহ পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। ঢাকার বাইরে গোয়েন্দা দল বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে অবশিষ্ট আসামিদের গ্রেপ্তারে কাজ করে যাচ্ছে। গত বুধবার সন্ধ্যায় ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ কর্তৃক মঈন ও সেনাবাহিনী কর্তৃক তারেককে (দুজন) অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত শুক্রবার বিকেলে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তা ছাড়া শুক্রবার রাতেও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনায় ডিবি আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। সব মিলিয়ে এ ঘটনায় এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাঁদের মধ্যে ছয়জনকে ভিডিও ফুটেজে শনাক্ত করা হয়েছে। তদন্তে আরও আসামি পাওয়া গেলে তাঁদেরও আইনের আওতায় আনা হবে। এ বিষয়ে ডিবির টিম সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ ঘটনায় প্রশাসনিক বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো শিথিলতা ছিল কি না, তা সরকার গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে নেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে খুলনার হত্যাকাণ্ডেও একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সরকার এ মর্মে বিশ্বাস করে যে—অপরাধী অপরাধীই. তা সে যে দলেরই হোক না কেন। রাজনৈতিক অথবা অন্য কোনো পরিচয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হচ্ছে না এবং ভবিষ্যতেও দেওয়া হবে না। কোনো অপরাধীকেই পুলিশ প্রশ্রয় দেবে না।
এর আগে মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে উল্লেখ করে, সামাজিক অস্থিরতা, অসহিষ্ণুতা, নৈতিক স্খলন, প্রভৃতি কারণে সমাজে অপরাধপ্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। দেশ ও সমাজ থেকে অপরাধ কমিয়ে আনার দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি আমাদের সবার। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, মিডিয়া, রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, অভিভাবক, ছাত্র, শিক্ষক, সাধারণ জনতাসহ সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আর কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়, এ বিষয়ে জনসচেতনতা জরুরি। জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী কোনো ঘটনা বা অপরাধ ঘটলে সেটা যেন যত দ্রুত সম্ভব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সে বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।
আজকের সভায় সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অভিযান পরিচালনা; মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া; চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সংঘবদ্ধ দুষ্কৃতকারীদের কর্মকাণ্ড রোধে ব্যবস্থা নেওয়া; দেশে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী উসকানিমূলক সাইবার প্রচারণার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া; নারী ও শিশু নির্যাতন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনগত ও সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা; মাদকের অপব্যবহার রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া; শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জামিন-পরবর্তী সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ, নির্মূল ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনসমূহের অপতৎপরতা রোধে ব্যবস্থা নেওয়া; গার্মেন্টস/শিল্পকারখানার শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ নিশ্চিত করা; গার্মেন্টস কারখানা, ঔষধশিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ; অস্ত্র জমা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা; আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ; জুলাই হত্যাকাণ্ডের শহীদদের মামলার রেকর্ড, তদন্ত ও অগ্রগতি; সীমান্ত ও পার্বত্যাঞ্চল পরিস্থিতি; রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আইনশৃঙ্খলাসহ সার্বিক পরিস্থিতি বিষয়ে আলোচনা হয়।
সভায় আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির সদস্যরা অংশ নেন।
আরও খবর পড়ুন:
রাজধানীর পুরান ঢাকায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (মিটফোর্ড হাসপাতাল) ৩ নম্বর গেটের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে (৩৯) নৃশংসভাবে হত্যার সময় ১০০ গজ দূরে আনসার ক্যাম্পের অবস্থান থাকলেও বাহিনীর কারও তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে না আসা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
১ ঘণ্টা আগেবাস্তিল দুর্গের পতন ঘটে ১৭৮৯ সালের ১৪ জুলাই। ফ্রান্সে ১৭৮৯ সাল থেকে গণতন্ত্র সংহত হতে প্রায় ১০০ বছর লেগেছে—এ তথ্য জানিয়ে রাষ্ট্রদূত আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের মানুষ আরও দ্রুত গণতন্ত্র অর্জন করবে।
২ ঘণ্টা আগেনিবন্ধন স্থগিত থাকা আওয়ামী লীগের প্রতীক নৌকা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তফসিলভুক্ত তালিকায় আপাতত থাকবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ। তিনি আরও জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত শাপলার বিষয়ে নতুন কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। আজ রোববার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এসব কথা বলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, মিশনে পুলিশ কনস্টেবল থেকে শুরু করে পুলিশ সুপার পদমর্যাদার কর্মকর্তা রয়েছেন। তাঁদের যাবতীয় ব্যয়ভার জাতিসংঘ বহন করবে।
৫ ঘণ্টা আগে