নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা ও বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, তাঁর পরিবারের সদস্যসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে ৫৬৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
রাজধানীর গুলশান থানায় গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মামলাটি করেন বিটিআরসির জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক তৌফিকুল আলম।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান এবং বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের উপপরিচালক মাইদুল ইসলাম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আইজিডব্লিউ অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ) গঠনের পর এর সদস্যরা লাইসেন্স এবং চুক্তির শর্ত ও বিশ্বাস ভঙ্গ করাসহ প্রতারণামূলকভাবে অর্থ আত্মসাতে জড়িত ছিলেন। ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত আইজিডব্লিউ খাতসংশ্লিষ্ট ‘মার্কেট ডেভেলপমেন্ট এক্সপেন্স’-এর নামে ফান্ডে জমা হয় ৬৩১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৯৫ শতাংশের বেশি অর্থ খরচ হয়েছে বেক্সিমকো কম্পিউটারস লিমিটেডের নামে। অথচ বিটিআরসির আইজিডব্লিউ লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানের তালিকায় নেই এই প্রতিষ্ঠানের নাম। এমনকি ৬২৫ কোটি টাকার বেশি ব্যয় দেখানো হয়েছে, যার প্রায় শতভাগ গিয়েছে বেক্সিমকো কম্পিউটারস লিমিটিডের অ্যাকাউন্টে; যা সরাসরি সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান।
মামলায় অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সালমান এফ রহমানের ছেলে আহমেদ শায়ান এফ রহমান, বড় ভাই সোহেল রহমান, আইওএফের কার্যনির্বাহী কমিটির সহসভাপতি আব্দুস সালাম ও দোহাটেকের কর্ণধার এ কে এম শামসুদ্দোহা।
মামলার বিষয়ে বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের উপপরিচালক মাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫৬৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সালমান এফ রহমানসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি করা হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০০১ (সংশোধনী ২০১০)-এর ধারা ৭৩/৭৪/৭৬ এবং দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৪২০/৪০৬ ধারায় এ মামলা রুজু করা হয়েছে।
‘আমরা কোনো আইজিডব্লিউ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করিনি। আইওএফের দায়িত্বশীল পদে যাঁরা ছিলেন এবং যাঁরা টাকা আত্মসাতের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের নাম মামলায় রাখা হয়েছে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা ও বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, তাঁর পরিবারের সদস্যসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে ৫৬৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
রাজধানীর গুলশান থানায় গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মামলাটি করেন বিটিআরসির জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক তৌফিকুল আলম।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান এবং বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের উপপরিচালক মাইদুল ইসলাম।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আইজিডব্লিউ অপারেটরস ফোরাম (আইওএফ) গঠনের পর এর সদস্যরা লাইসেন্স এবং চুক্তির শর্ত ও বিশ্বাস ভঙ্গ করাসহ প্রতারণামূলকভাবে অর্থ আত্মসাতে জড়িত ছিলেন। ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত আইজিডব্লিউ খাতসংশ্লিষ্ট ‘মার্কেট ডেভেলপমেন্ট এক্সপেন্স’-এর নামে ফান্ডে জমা হয় ৬৩১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৯৫ শতাংশের বেশি অর্থ খরচ হয়েছে বেক্সিমকো কম্পিউটারস লিমিটেডের নামে। অথচ বিটিআরসির আইজিডব্লিউ লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানের তালিকায় নেই এই প্রতিষ্ঠানের নাম। এমনকি ৬২৫ কোটি টাকার বেশি ব্যয় দেখানো হয়েছে, যার প্রায় শতভাগ গিয়েছে বেক্সিমকো কম্পিউটারস লিমিটিডের অ্যাকাউন্টে; যা সরাসরি সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান।
মামলায় অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সালমান এফ রহমানের ছেলে আহমেদ শায়ান এফ রহমান, বড় ভাই সোহেল রহমান, আইওএফের কার্যনির্বাহী কমিটির সহসভাপতি আব্দুস সালাম ও দোহাটেকের কর্ণধার এ কে এম শামসুদ্দোহা।
মামলার বিষয়ে বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের উপপরিচালক মাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৫৬৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সালমান এফ রহমানসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি করা হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০০১ (সংশোধনী ২০১০)-এর ধারা ৭৩/৭৪/৭৬ এবং দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ৪২০/৪০৬ ধারায় এ মামলা রুজু করা হয়েছে।
‘আমরা কোনো আইজিডব্লিউ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করিনি। আইওএফের দায়িত্বশীল পদে যাঁরা ছিলেন এবং যাঁরা টাকা আত্মসাতের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের নাম মামলায় রাখা হয়েছে।’
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐক্য ও শাসনব্যবস্থা সংস্কারের পথে এক বিশাল অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি মন্তব্য করেছেন, এই সনদ ২০২৬ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
১৮ ঘণ্টা আগে