নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘যে জলে আগুন জ্বলে’র কবি হেলাল হাফিজ আর নেই। আজ শুক্রবার বেলা ২টা ৩০ মিনিটের দিকে তাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয় বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত সুপার হোমের বাথরুমে পড়ে গিয়ে রক্তক্ষরণ হয় হেলাল হাফিজের। বিএসএমএমইউ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু জটিলতায় ভুগছিলেন।
কবি হেলাল হাফিজের প্রথম জানাজা আগামীকাল বাদ জোহর জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে। কবির পরিবারের পক্ষ থেকে এটি জানানো হয়।
কবিকে দেখভাল করার দায়িত্বে ছিলেন রুপম রোদ্দুর। তিনি বলেন, জাতীয় প্রেসক্লাব কবির দায়িত্ব নিয়েছেন। সেখানে প্রথম জানাজা হবে বাদ জোহর। এরপরে বাংলা একাডেমিতে দ্বিতীয় জানাজা হবে। পরে তাঁকে নেত্রকোনায় নেওয়া হবে নাকি ঢাকায় দাফন করা হবে— সেটা তাঁর ভাই ঢাকায় পৌঁছানোর পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে কবি হেলাল হাফিজ মারা যান। ঢাকার শাহবাগের সুপার হোম হোস্টেলের ওয়াশরুমে পড়ে আঘাতপ্রাপ্ত হন। হোস্টেলের অন্য সদস্যরা কবিকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কবির খুব ঘনিষ্ঠ কবি ইসমাত শিল্পী বলেন, ‘উনি বলতেন আমি যেদিন যাব কাউকে জানাবি না। আমি জানতাম উনি আমাকে জানাবেন না। উনি আমাকে জানাননি যে, সুপার হোমে চলে এসেছেন। উনি ছিলেন শিশুর মতো। উনি কখনোই গ্রামের বাড়ি যেতে চাননি। উনি রাষ্ট্রীয় সম্নানের ব্যাপারে অভিযোগ করেননি। উনাকে আরেকটু সম্মান জানানো যেত।’
১৯৮৬ সালে প্রকাশিত তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ দিয়েই মানুষের হৃদয়ে আসন করে নেন হেলাল হাফিজ। তাঁর জন্ম ১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোনায়। তাঁর প্রথম কবিতার বই ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ বইটির মুদ্রণ হয়েছে ৩৩ বারেরও বেশি। এই বই প্রকাশের পর জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে আসেন তিনি।
‘যে জলে আগুন জ্বলে’ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের পর দীর্ঘদিন আর কোনো বই বের করেননি তিনি। ২০১২ সালে ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ কাব্যগ্রন্থের কবিতার সঙ্গে কিছু কবিতা যুক্ত করে প্রকাশ করা হয় তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘কবিতা একাত্তর’।
সবশেষ ২০১৯ সালে প্রকাশিত হয় তৃতীয় কবিতার বই ‘বেদনাকে বলেছি কেঁদো না’। এত কম কবিতা লিখে এত খ্যাতি পাওয়ার নজির বাংলাদেশের সাহিত্যে নেই।
‘যে জলে আগুন জ্বলে’র কবি হেলাল হাফিজ আর নেই। আজ শুক্রবার বেলা ২টা ৩০ মিনিটের দিকে তাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয় বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আজ দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত সুপার হোমের বাথরুমে পড়ে গিয়ে রক্তক্ষরণ হয় হেলাল হাফিজের। বিএসএমএমইউ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু জটিলতায় ভুগছিলেন।
কবি হেলাল হাফিজের প্রথম জানাজা আগামীকাল বাদ জোহর জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে। কবির পরিবারের পক্ষ থেকে এটি জানানো হয়।
কবিকে দেখভাল করার দায়িত্বে ছিলেন রুপম রোদ্দুর। তিনি বলেন, জাতীয় প্রেসক্লাব কবির দায়িত্ব নিয়েছেন। সেখানে প্রথম জানাজা হবে বাদ জোহর। এরপরে বাংলা একাডেমিতে দ্বিতীয় জানাজা হবে। পরে তাঁকে নেত্রকোনায় নেওয়া হবে নাকি ঢাকায় দাফন করা হবে— সেটা তাঁর ভাই ঢাকায় পৌঁছানোর পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে কবি হেলাল হাফিজ মারা যান। ঢাকার শাহবাগের সুপার হোম হোস্টেলের ওয়াশরুমে পড়ে আঘাতপ্রাপ্ত হন। হোস্টেলের অন্য সদস্যরা কবিকে ঢাকার পিজি হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কবির খুব ঘনিষ্ঠ কবি ইসমাত শিল্পী বলেন, ‘উনি বলতেন আমি যেদিন যাব কাউকে জানাবি না। আমি জানতাম উনি আমাকে জানাবেন না। উনি আমাকে জানাননি যে, সুপার হোমে চলে এসেছেন। উনি ছিলেন শিশুর মতো। উনি কখনোই গ্রামের বাড়ি যেতে চাননি। উনি রাষ্ট্রীয় সম্নানের ব্যাপারে অভিযোগ করেননি। উনাকে আরেকটু সম্মান জানানো যেত।’
১৯৮৬ সালে প্রকাশিত তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ দিয়েই মানুষের হৃদয়ে আসন করে নেন হেলাল হাফিজ। তাঁর জন্ম ১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোনায়। তাঁর প্রথম কবিতার বই ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ বইটির মুদ্রণ হয়েছে ৩৩ বারেরও বেশি। এই বই প্রকাশের পর জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে আসেন তিনি।
‘যে জলে আগুন জ্বলে’ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের পর দীর্ঘদিন আর কোনো বই বের করেননি তিনি। ২০১২ সালে ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ কাব্যগ্রন্থের কবিতার সঙ্গে কিছু কবিতা যুক্ত করে প্রকাশ করা হয় তাঁর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘কবিতা একাত্তর’।
সবশেষ ২০১৯ সালে প্রকাশিত হয় তৃতীয় কবিতার বই ‘বেদনাকে বলেছি কেঁদো না’। এত কম কবিতা লিখে এত খ্যাতি পাওয়ার নজির বাংলাদেশের সাহিত্যে নেই।
জ্বালানি তেলের দাম লিটারে এক টাকা বেড়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন এই দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে জ্বালানি বিভাগ। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি লিটার ১ টাকা বেড়ে ১০৫ টাকা, কেরোসিন ১০৪ টাকা থেকে ১০৫ টাকা এবং অকটেন ১২৬ টাকা ও পেট্রল ১২২ টাকায় পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। প্রতিবেদনের বাস্তবতার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই; এটি শুধুই একটি বলিউডি রোমান্টিক কমেডি। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস ফেসবুকে তাদের ভেরিফায়েড..
৩ ঘণ্টা আগেমজুরি বৈষম্য দূরীকরণ, চাকরির সুরক্ষা নিশ্চিত ও নিজেদের অধিকার আদায় করতে শুধু সংস্কার কমিশনের সুপারিশ যথেষ্ট নয়, বরং আন্দোলন–সংগ্রামও চালিয়ে যেতে হবে—এমনটাই বলেছেন খোদ সরকারের শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মদ।
৫ ঘণ্টা আগেচাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা চাকরি পুনর্বহালের দাবিতে পরপর দুই দিন সড়ক অবরোধ করেছেন। এরপর আজ বৃহস্পতিবার তাঁরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করেছেন। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, বিগত সরকারের আমলে বিভিন্ন কারণে চাকরিচ্যুত এসব পুলিশ সদস্যের আবেদনগুলো পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য ডিআইজি পদ
৫ ঘণ্টা আগে