নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৫ আগস্ট রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠান উপলক্ষে সারা দেশ থেকে ছাত্র-জনতাকে আনতে আট জোড়া বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়। এসব ট্রেন চট্টগ্রাম, রংপুর, রাজশাহী, সিলেট, ফরিদপুর, গাজীপুর, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় আসবে।
এই অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে জমায়েত করার জন্য ট্রেন সরবরাহের বিষয়ে আজ রোববার রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালকের কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেই চিঠির কপি এসেছে আজকের পত্রিকার হাতে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ঐতিহাসিক ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ট্রেন সরবরাহের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ট্রেন সরবরাহে বিধি অনুসারে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালকের কার্যালয়ের ট্রাফিক ট্রান্সপোর্টেশন শাখা থেকে ছাত্র-জনতা আনতে বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করার বিষয়ে একটি চিঠি ইস্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে দেশের আটটি রুটে আট জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানোর প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
এই ট্রেনগুলো চলবে চট্টগ্রাম, জয়দেবপুর, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর ও ভাঙ্গা থেকে ঢাকায় এবং অনুষ্ঠান শেষে গন্তব্যে ফিরে যাবে। এমতাবস্থায় অনুমোদিত ওই রুটগুলোর জন্য বিশেষ ট্রেন পরিচালনার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি ট্রেনগুলোর ইঞ্জিন চার্জ, ভাড়া ও অন্যান্য পাওনা আদায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে রেলপথ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়ে চিঠিও পাঠিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। তবে এই ট্রেনের ভাড়া কে পরিশোধ করবে, সেটা এখনো সমাধান হয়নি।
আজ প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বহুল আলোচিত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠের তারিখ, সময় ও স্থান প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। পোস্টে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৫ আগস্ট বিকেল ৫টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করা হবে।
জুলাই ঘোষণাপত্রে দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আগামী নির্বাচন, প্রশাসনিক কাঠামোতে সম্ভাব্য পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সংস্কারসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিক তুলে ধরা হবে। এ ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার তার অবস্থান, দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা পরিষ্কারভাবে জানাবে বলে জানা গেছে। এটি হবে সরকারের একটি নীতিগত রূপরেখা, যা সামনের দিনগুলোর জন্য দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়, যার মূল ম্যান্ডেট হলো, রাষ্ট্রের বিভিন্ন কাঠামোগত সংস্কার এবং জনগণের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা। এই প্রেক্ষাপটে জুলাই ঘোষণাপত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দলিল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
তবে ঘোষণাপত্রের সাংবিধানিক ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির বিষয়টি এখনো খোলাসা হয়নি। সাংবিধানিক স্বীকৃতির কথা সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলেও কোন ধারায় তা যুক্ত হবে, সেটি পরিষ্কার করা হয়নি। এ নিয়ে সরকারের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাঁরা কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
জুলাই আন্দোলনের ছাত্রনেতাদের গঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পক্ষ থেকে সংবিধানের প্রস্তাবনায় জুলাই ঘোষণাপত্র রাখার দাবি করা হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী এ নিয়ে প্রকাশ্যে কিছুই বলছে না। আর বিএনপি এটি সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করার পক্ষে।
মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্র পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বর্তমান সংবিধানের সপ্তম তফসিলে যুক্ত করা হয়। এ নিয়ে উচ্চ আদালতে চ্যালেঞ্জ করা আছে, যার শুনানি এখনো শেষ হয়নি।
জুলাই ঘোষণাপত্রের সাংবিধানিক স্বীকৃতি অপ্রয়োজনীয় বলে মনে করে বিএনপি। তারা এটিকে রাজনৈতিক দলিল হিসেবে রাষ্ট্রের আর্কাইভে ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র সংরক্ষণের পক্ষে।
দলটির নেতারা বলছেন, একটি বিপ্লবকে সংবিধানে নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তাই জুলাই ঘোষণাপত্রের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিতেই থাকতে চায় বিএনপি। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে, তারা জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার পক্ষে। তবে পুরো ঘোষণাপত্র নয়, অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি হিসেবে একটি অনুচ্ছেদে ঘোষণাপত্রের উল্লেখ থাকবে।
৫ আগস্ট রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠান উপলক্ষে সারা দেশ থেকে ছাত্র-জনতাকে আনতে আট জোড়া বিশেষ ট্রেন ভাড়া করেছে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়। এসব ট্রেন চট্টগ্রাম, রংপুর, রাজশাহী, সিলেট, ফরিদপুর, গাজীপুর, নরসিংদী ও নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় আসবে।
এই অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে জমায়েত করার জন্য ট্রেন সরবরাহের বিষয়ে আজ রোববার রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালকের কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেই চিঠির কপি এসেছে আজকের পত্রিকার হাতে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ঐতিহাসিক ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে ট্রেন সরবরাহের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ট্রেন সরবরাহে বিধি অনুসারে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালকের কার্যালয়ের ট্রাফিক ট্রান্সপোর্টেশন শাখা থেকে ছাত্র-জনতা আনতে বিশেষ ট্রেন পরিচালনা করার বিষয়ে একটি চিঠি ইস্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের চিঠিতে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে দেশের আটটি রুটে আট জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানোর প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে।
এই ট্রেনগুলো চলবে চট্টগ্রাম, জয়দেবপুর, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, সিলেট, রাজশাহী, রংপুর ও ভাঙ্গা থেকে ঢাকায় এবং অনুষ্ঠান শেষে গন্তব্যে ফিরে যাবে। এমতাবস্থায় অনুমোদিত ওই রুটগুলোর জন্য বিশেষ ট্রেন পরিচালনার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি ট্রেনগুলোর ইঞ্জিন চার্জ, ভাড়া ও অন্যান্য পাওনা আদায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে রেলপথ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়ে চিঠিও পাঠিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। তবে এই ট্রেনের ভাড়া কে পরিশোধ করবে, সেটা এখনো সমাধান হয়নি।
আজ প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে বহুল আলোচিত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠের তারিখ, সময় ও স্থান প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। পোস্টে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৫ আগস্ট বিকেল ৫টায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ করা হবে।
জুলাই ঘোষণাপত্রে দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আগামী নির্বাচন, প্রশাসনিক কাঠামোতে সম্ভাব্য পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সংস্কারসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু দিক তুলে ধরা হবে। এ ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার তার অবস্থান, দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা পরিষ্কারভাবে জানাবে বলে জানা গেছে। এটি হবে সরকারের একটি নীতিগত রূপরেখা, যা সামনের দিনগুলোর জন্য দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক দিকনির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়, যার মূল ম্যান্ডেট হলো, রাষ্ট্রের বিভিন্ন কাঠামোগত সংস্কার এবং জনগণের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা। এই প্রেক্ষাপটে জুলাই ঘোষণাপত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দলিল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
তবে ঘোষণাপত্রের সাংবিধানিক ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির বিষয়টি এখনো খোলাসা হয়নি। সাংবিধানিক স্বীকৃতির কথা সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলেও কোন ধারায় তা যুক্ত হবে, সেটি পরিষ্কার করা হয়নি। এ নিয়ে সরকারের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তাঁরা কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
জুলাই আন্দোলনের ছাত্রনেতাদের গঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পক্ষ থেকে সংবিধানের প্রস্তাবনায় জুলাই ঘোষণাপত্র রাখার দাবি করা হয়েছে। জামায়াতে ইসলামী এ নিয়ে প্রকাশ্যে কিছুই বলছে না। আর বিএনপি এটি সংবিধানের তফসিলে যুক্ত করার পক্ষে।
মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্র পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বর্তমান সংবিধানের সপ্তম তফসিলে যুক্ত করা হয়। এ নিয়ে উচ্চ আদালতে চ্যালেঞ্জ করা আছে, যার শুনানি এখনো শেষ হয়নি।
জুলাই ঘোষণাপত্রের সাংবিধানিক স্বীকৃতি অপ্রয়োজনীয় বলে মনে করে বিএনপি। তারা এটিকে রাজনৈতিক দলিল হিসেবে রাষ্ট্রের আর্কাইভে ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র সংরক্ষণের পক্ষে।
দলটির নেতারা বলছেন, একটি বিপ্লবকে সংবিধানে নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তাই জুলাই ঘোষণাপত্রের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিতেই থাকতে চায় বিএনপি। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে, তারা জুলাই ঘোষণাপত্রকে সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে যুক্ত করার পক্ষে। তবে পুরো ঘোষণাপত্র নয়, অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি হিসেবে একটি অনুচ্ছেদে ঘোষণাপত্রের উল্লেখ থাকবে।
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, একটি সভ্য সমাজের মূল পরিচয় হলো, সমাজে ন্যায়বিচার থাকবে। দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালনের ব্যবস্থা থাকবে। আমরা দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে আসামিদের অধিকার সম্পূর্ণভাবে রক্ষা করা হবে এবং এই প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এর মধ্য দিয়ে আমরা
২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় ধাপে গঠিত পাঁচটি সংস্কার কমিশনের প্রধানেরা তাঁদের সুপারিশগুলো ‘জুলাই সনদে’ অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে একটি যৌথ চিঠির মাধ্যমে তাঁরা এই অনুরোধ জানান।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ তালিকা থেকে আটজনের নাম বাতিল করেছে সরকার। আজ রোববার (৩ আগস্ট) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গেজেট অধিশাখা এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানায়। তবে কেন এই আটজনের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, যদি স্বৈরাচারদের কোনো সমিতি করা হতো, তাহলে শেখ হাসিনা সমিতির সভাপতি হতে পারতেন। জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় প্রসিকিউশনের সূচনা বক্তব্যের আগে এসব কথা বলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে