নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্রের মানসপুত্র, অবিভক্ত বাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের দাবি জানানো হয়েছে। আজ বুধবার হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ১২৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনাসভায় ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দিন আহমেদ এবং বিশ্ব বাঙালির বিপ্লবী কবি মুহম্মদ আবদুল খালেকসহ বক্তারা এ দাবি জানান। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর স্মৃতি পরিষদ এ আলোচনার আয়োজন করে।
এর আগে বুধবার সকালে রাজধানীর দোয়েল চত্বরের `তিন নেতার মাজারে' সোহরাওয়ার্দীর কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ, কবর জিয়ারত ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে সংগঠনটি।
আলোচনা সভায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের দাবি জানিয়ে ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আজকের এই দিনে আওয়ামি লীগের পক্ষ থেকে বড় কোনো আয়োজন না করায় আমি আশাহত হয়েছি। আমরা চাই হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলাসহ বড় নেতাদের পরিবারের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করা হোক। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন আমাদের সবার দায়িত্ব। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয়ভাবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মবার্ষিকী পালনের ব্যবস্থা করার দাবি জানাই।
বিশ্ব বাঙালির বিপ্লবী কবি মুহম্মদ আবদুল খালেক বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরেবাংলা আমাদের জাতীয় জীবনে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছেন। তাঁদের জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন সময়ের দাবি। আজকের এই দিনে আমি এসব দিবস রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের ব্যবস্থা করতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই।
বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি লায়ন গণি মিয়া বাবুল বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনী পাঠ্যপুস্তকে যুক্ত করতে হবে, যাতে করে আমাদের সন্তানেরা এসব মেধাবী মানুষের জীবনী পাঠ করে তাঁদের মতো মেধাবী এবং ভালো সংগঠক হতে পারে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো মানুষের জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা দরকার। আমি সরকারের কাছে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাই।
বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর মফিজুল হক সরকার (অব.) বলেন, রাজনীতিতে দুইটা ধারা রয়েছে—একটা হলো প্রতিক্রিয়াশীল, অন্যটা প্রগতিশীল। যারা দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে নিজের স্বার্থ নিয়ে কাজ করে, তারা হলো প্রতিক্রিয়াশীল। বেশি ডান ও বেশি বাম দুটোই প্রতিক্রিয়াশীল। উনি (সোহরাওয়ার্দী) ছিলেন একজন প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতা। জাতির পিতা ছিলেন ওনারই একজন শিষ্য। বঙ্গবন্ধু তাঁর চিকিৎসাসহ সব খোঁজখবর রাখতেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মা ছিলেন একজন উর্দুভাষী। কিন্তু ওনার (সোহরাওয়ার্দীর) বাংলা এবং বাঙালির জন্য অনেক দরদ ছিল। তাই নিজ উদ্যোগে বাংলা ভাষা শিখেছেন।
জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, জাতীয় স্বাধীনতা পরিষদের মিজানুর রহমান মিজু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
গণতন্ত্রের মানসপুত্র, অবিভক্ত বাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের দাবি জানানো হয়েছে। আজ বুধবার হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ১২৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনাসভায় ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দিন আহমেদ এবং বিশ্ব বাঙালির বিপ্লবী কবি মুহম্মদ আবদুল খালেকসহ বক্তারা এ দাবি জানান। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর স্মৃতি পরিষদ এ আলোচনার আয়োজন করে।
এর আগে বুধবার সকালে রাজধানীর দোয়েল চত্বরের `তিন নেতার মাজারে' সোহরাওয়ার্দীর কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ, কবর জিয়ারত ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে সংগঠনটি।
আলোচনা সভায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের দাবি জানিয়ে ইতিহাসবিদ সিরাজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, আজকের এই দিনে আওয়ামি লীগের পক্ষ থেকে বড় কোনো আয়োজন না করায় আমি আশাহত হয়েছি। আমরা চাই হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলাসহ বড় নেতাদের পরিবারের জন্য ভাতার ব্যবস্থা করা হোক। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন আমাদের সবার দায়িত্ব। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয়ভাবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মবার্ষিকী পালনের ব্যবস্থা করার দাবি জানাই।
বিশ্ব বাঙালির বিপ্লবী কবি মুহম্মদ আবদুল খালেক বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরেবাংলা আমাদের জাতীয় জীবনে গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছেন। তাঁদের জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন সময়ের দাবি। আজকের এই দিনে আমি এসব দিবস রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের ব্যবস্থা করতে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই।
বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি লায়ন গণি মিয়া বাবুল বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জীবনী পাঠ্যপুস্তকে যুক্ত করতে হবে, যাতে করে আমাদের সন্তানেরা এসব মেধাবী মানুষের জীবনী পাঠ করে তাঁদের মতো মেধাবী এবং ভালো সংগঠক হতে পারে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মতো মানুষের জন্মদিন রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা দরকার। আমি সরকারের কাছে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানাই।
বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর মফিজুল হক সরকার (অব.) বলেন, রাজনীতিতে দুইটা ধারা রয়েছে—একটা হলো প্রতিক্রিয়াশীল, অন্যটা প্রগতিশীল। যারা দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে নিজের স্বার্থ নিয়ে কাজ করে, তারা হলো প্রতিক্রিয়াশীল। বেশি ডান ও বেশি বাম দুটোই প্রতিক্রিয়াশীল। উনি (সোহরাওয়ার্দী) ছিলেন একজন প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতা। জাতির পিতা ছিলেন ওনারই একজন শিষ্য। বঙ্গবন্ধু তাঁর চিকিৎসাসহ সব খোঁজখবর রাখতেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর মা ছিলেন একজন উর্দুভাষী। কিন্তু ওনার (সোহরাওয়ার্দীর) বাংলা এবং বাঙালির জন্য অনেক দরদ ছিল। তাই নিজ উদ্যোগে বাংলা ভাষা শিখেছেন।
জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, জাতীয় স্বাধীনতা পরিষদের মিজানুর রহমান মিজু প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে আহতদের উন্নত চিকিৎসা সেবা দিতে সিঙ্গাপুর ও চীন থেকে দুটি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল বাংলাদেশে পৌঁছেছে।
৭ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর রাজনৈতিক সমাবেশে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী এবং সমর্থকদের হামলার পর সংঘর্ষ ও গুলিতে ৫ জন নিহত এবং অনেকে আহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) একটি প্রাথমিক তথ্যানুসন্ধান চালিয়েছে। পরিস্থিতি সামলাতে সেখানে গুরুতর...
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৪ বছর পর চট্টগ্রাম ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে নিয়োগের জন্য প্রথমবারের মতো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। এর আগে এই পদে কোনো প্রতিযোগিতা বা বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই নিয়োগ দেওয়া হতো। তা নিয়ে ছিল নানা বিতর্ক।
৯ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে গত ১৫ বছরে ছাত্রলীগসহ আওয়ামী লীগের অন্যান্য সংগঠনের সন্ত্রাসীদের হামলা ও তৎকালীন সরকারের নির্দেশে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে নিহত ব্যক্তিদের তালিকা করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের নির্যাতনে নিহত বুয়েট...
১৭ ঘণ্টা আগে