নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শোককে শক্তিতে পরিণত করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, শোককে শক্তিতে পরিণত করে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছাবে। আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়ন এখন এক বিস্ময়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও দৃঢ়চেতা নেতৃত্বের কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলব। সোনার বাংলা নির্মাণ মুখ থুবড়ে পরবে না। অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে; সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে এগিয়ে যাব।
আজ শনিবার বিআইডব্লিউটিএ ভবনে জাতীয় শোক দিবস-২০২১ উপলক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নৌ প্রতিমন্ত্রী।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধু বিরুদ্ধে বিভিন্ন গুজব রটিয়েছে। জিয়াউর রহমানের প্রথম কাজই ছিল বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে কলুষিত করা। এ জন্য তিনি রাষ্ট্রযন্ত্র ও অর্থ ব্যবহার করেছে। যুবদের ধ্বংস করতে অস্ত্র তুলে দিয়ে সন্ত্রাসী বানানো হয়েছে। জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া অনেক ষড়যন্ত্র করেও বঙ্গবন্ধুকে অন্ধকারে নিয়ে যেতে পারেনি, কারণ বঙ্গবন্ধু বাংলার মানুষের হৃদয়ে রয়েছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড নিছক ব্যক্তি হত্যাকাণ্ড নয়; নিছক পরিবার হত্যাকাণ্ড নয়। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ৭১ এর বিজয় ও স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করার অস্বীকৃতি-এ হত্যাকাণ্ড। ঘাতকেরা ১৬ আগস্ট থেকে তাদের নীলনকশা বাস্তবায়ন শুরু করে। খুনিদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর গৌরবজনক ইতিহাস মুছে ফেলার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, জিয়াউর রহমান খুনিদের দূতাবাসে চাকরি দিয়ে তাদেরকে স্বীকৃতি দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করা যাবে না-এ জন্য মোশতাক অধ্যাদেশ জারি ও জিয়া অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করেন। যার খেসারত দিতে হয়েছে বাংলাদেশকে। এ কারণে বাংলাদেশ অন্ধকার থেকে অন্ধকারতম হয়েছিল।
আলোচনা সভায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এ এস এম আলী কবীর, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম লায়লা জেসমিন প্রমুখ।
শোককে শক্তিতে পরিণত করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, শোককে শক্তিতে পরিণত করে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছাবে। আমরা অর্থনৈতিক উন্নয়ন এখন এক বিস্ময়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও দৃঢ়চেতা নেতৃত্বের কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলব। সোনার বাংলা নির্মাণ মুখ থুবড়ে পরবে না। অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে; সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে এগিয়ে যাব।
আজ শনিবার বিআইডব্লিউটিএ ভবনে জাতীয় শোক দিবস-২০২১ উপলক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নৌ প্রতিমন্ত্রী।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধু বিরুদ্ধে বিভিন্ন গুজব রটিয়েছে। জিয়াউর রহমানের প্রথম কাজই ছিল বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে কলুষিত করা। এ জন্য তিনি রাষ্ট্রযন্ত্র ও অর্থ ব্যবহার করেছে। যুবদের ধ্বংস করতে অস্ত্র তুলে দিয়ে সন্ত্রাসী বানানো হয়েছে। জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া অনেক ষড়যন্ত্র করেও বঙ্গবন্ধুকে অন্ধকারে নিয়ে যেতে পারেনি, কারণ বঙ্গবন্ধু বাংলার মানুষের হৃদয়ে রয়েছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড নিছক ব্যক্তি হত্যাকাণ্ড নয়; নিছক পরিবার হত্যাকাণ্ড নয়। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ৭১ এর বিজয় ও স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করার অস্বীকৃতি-এ হত্যাকাণ্ড। ঘাতকেরা ১৬ আগস্ট থেকে তাদের নীলনকশা বাস্তবায়ন শুরু করে। খুনিদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। তাদেরকে সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুর গৌরবজনক ইতিহাস মুছে ফেলার অপচেষ্টা করা হয়েছে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, জিয়াউর রহমান খুনিদের দূতাবাসে চাকরি দিয়ে তাদেরকে স্বীকৃতি দিয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করা যাবে না-এ জন্য মোশতাক অধ্যাদেশ জারি ও জিয়া অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করেন। যার খেসারত দিতে হয়েছে বাংলাদেশকে। এ কারণে বাংলাদেশ অন্ধকার থেকে অন্ধকারতম হয়েছিল।
আলোচনা সভায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এ এস এম আলী কবীর, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম লায়লা জেসমিন প্রমুখ।
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বড় ধরনের ব্যর্থতা দেখিয়েছে বলে মনে করে রাজনৈতিক দলের নেতারা। মাইলস্টোন স্কুলে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে বহু শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনায় মঙ্গলবার দিনভর রাজধানীতে বিক্ষোভ ছিল।
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিধ্বস্ত হওয়ার আগমুহূর্তেও কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন যুদ্ধবিমানের পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগর। কন্ট্রোল রুমকে তিনি বলেছিলেন, ‘বিমান ভাসছে না...মনে হচ্ছে নিচে পড়ছে।’
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ ৪টি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় আধঘণ্টার বেশি সময় ধরে অনুষ্ঠিত এই বৈঠক রাত সাড়ে ৯টার পর শেষ হয়।
১১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্থসহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। সেটিকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় উঠলে আজ মঙ্গলবার দুপুরে পোস্টটি সরিয়ে ফেলা হয়
১২ ঘণ্টা আগে