বাসস, ঢাকা
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী সোমবার (৬ অক্টোবর) গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সম্মেলনকক্ষে সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত প্রিন্ট মিডিয়ার বিশিষ্ট সাংবাদিকদের সঙ্গে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় সংলাপে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বিঘ্নে ও নিরাপদে ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিত করতে রাজনৈতিক দল, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, সাংবাদিক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, পর্যবেক্ষক, নারীনেত্রী, জুলাই যোদ্ধাসহ সংশ্লিষ্ট সবার মতামত ও পরামর্শ গ্রহণ করছে ইসি। তারই ধারাবাহিকতায় সোমবার গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবে।
ইসি সচিবালয়ের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) ও বিকল্প তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা মো. আশাদুল হক জানান, সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি। প্রায় ৪০ জনের বেশি গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব এই সংলাপে অংশগ্রহণ করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এর আগে গত ২৮ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ শুরু করে ইসি। প্রথম দিন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও শিক্ষাবিদেরা সংলাপে অংশ নিয়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সবার নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানান। গণমাধ্যমের সহযোগিতা নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে তাঁরা বলেন, সুষ্ঠু গণতন্ত্রের জন্য কার্যকর গণমাধ্যম অপরিহার্য। পুরো নির্বাচনব্যবস্থায় গণমাধ্যম যেন সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে পারে, সংবাদ সংগ্রহ করতে পারে, যাতে কোনো ভ্রান্ত ধারণা তৈরি না হয়। শুরু থেকেই সবার কাছে সমস্ত তথ্য যেন পৌঁছায়। নির্বাচনের প্রস্তুতি থেকে শুরু করে ভোট গ্রহণ ও ফলাফল প্রকাশ পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই গণমাধ্যমের সঠিক ভূমিকা জরুরি।
প্রথম দিন ইসির সংলাপে ১৩ জন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং ১৫ জন শিক্ষাবিদ অংশ নেন।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী সোমবার (৬ অক্টোবর) গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সম্মেলনকক্ষে সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত প্রিন্ট মিডিয়ার বিশিষ্ট সাংবাদিকদের সঙ্গে এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় সংলাপে চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।
একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বিঘ্নে ও নিরাপদে ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিত করতে রাজনৈতিক দল, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, সাংবাদিক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, পর্যবেক্ষক, নারীনেত্রী, জুলাই যোদ্ধাসহ সংশ্লিষ্ট সবার মতামত ও পরামর্শ গ্রহণ করছে ইসি। তারই ধারাবাহিকতায় সোমবার গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবে।
ইসি সচিবালয়ের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) ও বিকল্প তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা মো. আশাদুল হক জানান, সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি। প্রায় ৪০ জনের বেশি গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব এই সংলাপে অংশগ্রহণ করবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এর আগে গত ২৮ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ শুরু করে ইসি। প্রথম দিন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও শিক্ষাবিদেরা সংলাপে অংশ নিয়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সবার নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান জানান। গণমাধ্যমের সহযোগিতা নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে তাঁরা বলেন, সুষ্ঠু গণতন্ত্রের জন্য কার্যকর গণমাধ্যম অপরিহার্য। পুরো নির্বাচনব্যবস্থায় গণমাধ্যম যেন সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে পারে, সংবাদ সংগ্রহ করতে পারে, যাতে কোনো ভ্রান্ত ধারণা তৈরি না হয়। শুরু থেকেই সবার কাছে সমস্ত তথ্য যেন পৌঁছায়। নির্বাচনের প্রস্তুতি থেকে শুরু করে ভোট গ্রহণ ও ফলাফল প্রকাশ পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই গণমাধ্যমের সঠিক ভূমিকা জরুরি।
প্রথম দিন ইসির সংলাপে ১৩ জন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং ১৫ জন শিক্ষাবিদ অংশ নেন।
দেশে ডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। চলতি বছর চিকিৎসাধীন যত রোগীর মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশের (৭৩ শতাংশ) বেশির মৃত্যু হয়েছে সরকারি সাত হাসপাতালে।
৭ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের বহুল প্রতীক্ষিত ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেসিপিবি-বাসদসহ চারটি বামপন্থী দলের আপত্তির পর জুলাই জাতীয় সনদ–২০২৫-এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর ফলে সংবিধান থেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাদ পড়ছে না। স্বাক্ষর শেষে রাজনৈতিক দল ও আমন্ত্রিত অতিথিদের দেওয়া জুলাই সনদে বিষয়টি উল্লেখ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
১২ ঘণ্টা আগে