কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলার কারণে তেহরানে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। প্রাণহানির ঝুঁকি থাকায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মনজুরুল করিম খান চৌধুরী গতকাল সোমবার রাতে নিজের বাসভবন ছেড়ে অন্যত্র অবস্থান করেছেন। এমন অবস্থায় শতাধিক বাংলাদেশি ও দূতাবাসের কূটনীতিক ও কর্মচারীদের পরিবারের সদস্যসহ প্রায় ১৪০ ব্যক্তিকে সাময়িকভাবে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
এর বাইরে তেহরানসহ ইরানের যেসব স্থানে হামলা হচ্ছে, সেসব স্থান থেকে বাংলাদেশের নাগরিকদের অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে সরে যেতে সরকার অনুরোধ করেছে।
ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রসচিব রুহুল আলম সিদ্দিকী আজ মঙ্গলবার ঢাকায় ইরান–ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতি ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরাপত্তাবিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘চ্যান্সারি (দূতাবাস) ও রাষ্ট্রদূতের বাসভবন হামলার শিকার হওয়ার ঝুঁকি বেশি ছিল। তাই রাষ্ট্রদূত গতকাল সোমবার রাতে নিজের বাসা ছেড়ে নিরাপদ স্থানে চলে গিয়েছিলেন।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ ব্রিফিংয়ে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ইরানে বাংলাদেশের নাগরিক, দূতাবাস কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা জীবনের ঝুঁকির মুখে আছেন। এমন পরিস্থিতিতেও দূতাবাস এখনো খোলা আছে। কূটনীতিকেরা দায়িত্ব পালন করছেন।
রুহুল আলম সিদ্দিকী বলেন, এ পর্যন্ত শতাধিক বাংলাদেশি নিরাপদ স্থানে সরে যেতে দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আকাশপথে যাতায়াত বন্ধ আছে। এই অবস্থায় স্থলপথে হয়তো কষ্ট করে তেহরান ত্যাগ করা সম্ভব। কিন্তু সেটিও নিরাপদ নয়। এ কারণে যাঁরা যোগাযোগ করছেন, তাঁরাসহ সবাইকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে ও সরে যেতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে ১০০ ব্যক্তিকে একসঙ্গে নেওয়া যাবে না। এক জায়গায় রাখা সম্ভব নাও হতে পারে। এ কারণে বিভিন্ন স্থানে ভাগ করে রাখা হতে পারে। এ নির্দেশনা কার্যকর করতেও কয়েক দিন সময় লাগবে।
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, দূতাবাসের কূটনীতিক ও কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাঁদের বিষয়ে এখনকার সিদ্ধান্ত হচ্ছে—তেহরান থেকে যতটুকু দূরত্বে গেলে নিরাপদে থাকা যাবে, তাঁরা যেন ততটুকু দূরে গিয়ে থাকেন।
লোকজন সরিয়ে নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন—এমনটা উল্লেখ করে রুহুল আলম সিদ্দিকী বলেন, ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় সেখানে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠানো বেশ কঠিন। এ বিষয়ে চেষ্টা চলছে। আপাতত দূতাবাসের যে সীমিত তহবিল আছে, সেটি দিয়ে মানুষ সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে।
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলার কারণে তেহরানে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। প্রাণহানির ঝুঁকি থাকায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মনজুরুল করিম খান চৌধুরী গতকাল সোমবার রাতে নিজের বাসভবন ছেড়ে অন্যত্র অবস্থান করেছেন। এমন অবস্থায় শতাধিক বাংলাদেশি ও দূতাবাসের কূটনীতিক ও কর্মচারীদের পরিবারের সদস্যসহ প্রায় ১৪০ ব্যক্তিকে সাময়িকভাবে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
এর বাইরে তেহরানসহ ইরানের যেসব স্থানে হামলা হচ্ছে, সেসব স্থান থেকে বাংলাদেশের নাগরিকদের অপেক্ষাকৃত নিরাপদ স্থানে সরে যেতে সরকার অনুরোধ করেছে।
ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রসচিব রুহুল আলম সিদ্দিকী আজ মঙ্গলবার ঢাকায় ইরান–ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতি ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরাপত্তাবিষয়ক এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘চ্যান্সারি (দূতাবাস) ও রাষ্ট্রদূতের বাসভবন হামলার শিকার হওয়ার ঝুঁকি বেশি ছিল। তাই রাষ্ট্রদূত গতকাল সোমবার রাতে নিজের বাসা ছেড়ে নিরাপদ স্থানে চলে গিয়েছিলেন।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ ব্রিফিংয়ে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ইরানে বাংলাদেশের নাগরিক, দূতাবাস কর্মী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা জীবনের ঝুঁকির মুখে আছেন। এমন পরিস্থিতিতেও দূতাবাস এখনো খোলা আছে। কূটনীতিকেরা দায়িত্ব পালন করছেন।
রুহুল আলম সিদ্দিকী বলেন, এ পর্যন্ত শতাধিক বাংলাদেশি নিরাপদ স্থানে সরে যেতে দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। যুদ্ধাবস্থার মধ্যে আকাশপথে যাতায়াত বন্ধ আছে। এই অবস্থায় স্থলপথে হয়তো কষ্ট করে তেহরান ত্যাগ করা সম্ভব। কিন্তু সেটিও নিরাপদ নয়। এ কারণে যাঁরা যোগাযোগ করছেন, তাঁরাসহ সবাইকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে ও সরে যেতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে ১০০ ব্যক্তিকে একসঙ্গে নেওয়া যাবে না। এক জায়গায় রাখা সম্ভব নাও হতে পারে। এ কারণে বিভিন্ন স্থানে ভাগ করে রাখা হতে পারে। এ নির্দেশনা কার্যকর করতেও কয়েক দিন সময় লাগবে।
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, দূতাবাসের কূটনীতিক ও কর্মীদের পরিবারের সদস্যদের সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাঁদের বিষয়ে এখনকার সিদ্ধান্ত হচ্ছে—তেহরান থেকে যতটুকু দূরত্বে গেলে নিরাপদে থাকা যাবে, তাঁরা যেন ততটুকু দূরে গিয়ে থাকেন।
লোকজন সরিয়ে নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন—এমনটা উল্লেখ করে রুহুল আলম সিদ্দিকী বলেন, ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় সেখানে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠানো বেশ কঠিন। এ বিষয়ে চেষ্টা চলছে। আপাতত দূতাবাসের যে সীমিত তহবিল আছে, সেটি দিয়ে মানুষ সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে।
বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে সংস্কার এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘন রোধে ব্যবস্থা নিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ছয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা। তাদের চিঠিটি গতকাল রোববার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ)
৩ মিনিট আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) থাকা ৯ জন সিনিয়র সচিব ও সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) রাতে আলাদা আলাদা প্রজ্ঞাপনে তাঁদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠায়।
৩৯ মিনিট আগেদেশের সব সরকারি ও বেসরকারি স্কুল-কলেজে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সন্তানদের বিনা বেতনে শিক্ষার সুযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা...
১ ঘণ্টা আগেএস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ১০৫টি কোম্পানির ৫১৩ কোটি ১৮ লাখ ৩২ হাজার ২৮২টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৮ হাজার ৩ কোটি ৭৮ লাখ ৭২ হাজার ৯৫০ টাকা।
২ ঘণ্টা আগে