Ajker Patrika

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ভিত্তিক চূড়ান্ত মডেল টেস্ট-৩৫

গাজী মিজানুর রহমান
আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০২২, ০৯: ২৬
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ  বিষয়ভিত্তিক চূড়ান্ত মডেল টেস্ট-৩৫

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় আবেদনকারী প্রিয় পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, শুভেচ্ছা নেবেন। আপনাদের প্রস্তুতি এগিয়ে রাখতে নিয়মিত সহায়িকা পাতায় থাকছে ধারাবাহিক মডেল টেস্ট। 
আজ ইংরেজি বিষয়ের ওপর একটি চূড়ান্ত মডেল টেস্ট তুলে ধরা হলো:

1. There is — mango on the tree. 
    a. a    b. an
    c. the    d. none

2. Check — best in you. 
    a. a    b. an
    c. the    d. none

3. Choose the correct sentence: 
    a. The earth is around. 
    b. A earth is around. 
    c. Earth is around. 
    d. The earth are around.

4. Lake Chilka is — the Orissa. 
    a. in b. of c. with    d. none

5. Hasan is — Japanese. 
    a. a    b. an
    c. the    d. a & b

6. Which one is correct? 
    a. The English is an international language. 
    b. English is an international language. 
    c. a & b    d. none

7. জাতির নামের পূর্বে কোন article বসে? 
    a. a b. an c. none    d. the

8. one-এর পূর্বে কোনটি বসে? 
    a. a    b. an
    c. the    d. no article

9. Alif is — first baby in her mother. 
    a. a    b. an
    c. the    d. none

10. The honesty — Rahman is praiseworthy. 
    a. in b. of c. to d. with

11. — UK is is a powerful country. 
    a. a    b. an
    c. the    d. none

12. পেশা বা শ্রেণি বোঝাতে কোনটি বসে? 
    a. a    b. an
    c. the    d. a & b

13. Hasan is not — dishonest person. 
    a. a    b. an
    c. the    d. none

14. Alif likes — orange. 
    a. a    b. an
    c. the    d. none

15. Birds fly in — sky. 
    a. a b. an c. the d. none

16. Article is used based on —
    a. spelling    b. sound
    c. pronunciation
    d. meaning

17. Tanvir went to. — hospital as patient. 
    a. the    b. an
    c. a    d. no article

18. I am not in —. know of the things. 
    a. a    b. an
    c. the    d. none

19. — 100 species of fish have been identified. 
    a. As many
    b. As many as
    c. As much as d. a & b

 20. Nature is the — physician. 
    a. good    b. better
    c. best    d. none

Answer-35: 1. a 2. c 3. a 4. a 5. a 6. b 7. d 8. a 9. c 10. b 11. c 12. d 13. a 14. b 15. c 16. c 17. d 18. c 19. b 20. c

শিক্ষা সর্ম্পকিত পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ডেসকোতে চাকরির সুযোগ

চাকরি ডেস্ক 
ডেসকোতে চাকরির সুযোগ

ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডে (ডেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ডেসকোর ২ ক্যাটাগরির পদে মোট ৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২৮ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন

পদের নাম ও সংখ্যা: উপসহকারী প্রকৌশলী (কম্পিউটার), ২টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার বা কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বা ডেটা টেলিযোগাযোগ ও নেটওয়ার্কিংয়ে কমপক্ষে ডিপ্লোমা ডিগ্রি।

বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।

পদের নাম: সিকিউরিটি গার্ড, ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসিতে ন্যূনতম দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএ অথবা অষ্টম শ্রেণিসহ ৩ বছরের অভিজ্ঞতা।

বেতন: ১৭,০০০ টাকা।

বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর। তবে অভ্যন্তরীণ কর্মীদের জন্য বয়সসীমা ৪০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।

আবেদন ফি: প্রকৌশলী পদের জন্য ১০০০ এবং সিকিউরিটি গার্ডের জন্য ৫০০ টাকা।

সুযোগ-সুবিধা: মূল বেতনের ৫০-৬০% হারে বাড়িভাড়া, বছরে দুটি উৎসব বোনাস, স্বীকৃত ভবিষ্য তহবিল, গ্রুপ বিমা, অর্জিত ছুটির নগদীকরণ এবং কোম্পানির প্রযোজ্য নিয়ম অনুসারে গ্র্যাচুইটি, চিকিৎসা ভাতা, পরিবহন ভাতা এবং অন্যান্য ভাতা দেওয়া হবে।

শর্তাবলি: নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ যেকোনো পদ প্রত্যাখ্যান করার, যেকোনো আবেদন গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করার এবং যথাযথ মনে হলে পদ বা পদ সংখ্যা বৃদ্ধি বা হ্রাস করার অধিকার সংরক্ষণ করে এবং আবেদনকারীকে এ ধরনের পদক্ষেপের জন্য কোনো ব্যাখ্যা প্রদান করা হবে না। নিরাপত্তাপ্রহরী পদের জন্য পুরুষ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

আবেদন পদ্ধতি

আগ্রহী প্রার্থীদের ডেসকোর ওয়েবসাইট অফিশিয়াল (www.desco.gov.bd) থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করে সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (প্রশাসন) বরাবর ডেসকো প্রধান কার্যালয়ে পৌঁছাতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ১৬ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাক্ষাৎকার

উদ্যোক্তাদের ঝুঁকি নেওয়ার সাহস থাকতে হবে

উদ্যোক্তাদের ঝুঁকি নেওয়ার সাহস থাকতে হবে

দেশে বাড়ছে প্লাস্টিক দূষণ, কমছে প্রাকৃতিক উপকরণের ব্যবহার। এমন বাস্তবতায় টেকসই জীবনের বার্তা নিয়ে এগিয়ে এসেছেন তরুণ উদ্যোক্তা সোহেল হোসেন সৈকত। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞান, পরিবেশের প্রতি দায়বদ্ধতা আর নতুন কিছু করার স্বপ্ন থেকে তিনি গড়ে তুলেছেন পরিবেশ সচেতনতা ও সবুজ বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ‘ইকোইন’। এখানে বাঁশের তৈরি আধুনিক পণ্যে মিলেছে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন। তাঁর লক্ষ্য শুধু ব্যবসা নয়; বরং এমন এক দেশ গড়া, যেখানে প্রতিটি ঘরে থাকবে পরিবেশবান্ধব পণ্য। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মো. আশিকুর রহমান

মো. আশিকুর রহমান

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার থেকে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার পেছনে অনুপ্রেরণা কী ছিল?

সত্যি বলতে, চাকরি করার অনেক সহজ সহজ পথ ছিল। কিন্তু আমি সব সময় চেয়েছি এমন কিছু করতে, যা সমাজ ও পরিবেশ—দুয়ের জন্যই ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমি বিশ্বাস করি, উদ্যোক্তা হওয়া মানে শুধু লাভ নয়, পরিবর্তনের পথ তৈরি করা। তাই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জ্ঞানকে ব্যবহার করে টেকসই কিছু গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম।

প্লাস্টিক দূষণ এখন বৈশ্বিক উদ্বেগের বিষয়। এ সংকট ‘ইকোইন’-এর ধারণাকে কীভাবে প্রভাবিত করেছে?

দেশে বছরে প্রায় চার লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য তৈরি হয়, যার মাত্র ২০ শতাংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য। বাকিটা নদী, নালা, মাটি ও সমুদ্রে গিয়ে জমে থাকে। এ বাস্তবতাই আমাকে নাড়া দেয়। আমি ভাবলাম দেশীয় উপকরণ দিয়েই কি এ সমস্যার সমাধান করা যায় না? তখনই বাঁশের কথা মাথায় আসে। বাঁশ প্রাকৃতিক, পরিবেশবান্ধব এবং শতভাগ টেকসই।

বাঁশ আমাদের ঐতিহ্যের অংশ হলেও আধুনিক জীবনযাত্রায় তা অনেকটাই হারিয়ে গেছে। আপনি কীভাবে এ ঐতিহ্যকে নতুনভাবে উপস্থাপন করলেন?

বাঁশের জিনিস আগে খুব ব্যবহার হতো। কিন্তু দ্রুত নষ্ট হওয়া, ছত্রাক আর ঘুণপোকার কারণে মানুষ ধীরে ধীরে তা এড়িয়ে গেছে। দীর্ঘ দুই বছরের গবেষণার মাধ্যমে আমি এমন একটি বিশেষ প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেছি, যা বাঁশকে আরও টেকসই করে তোলে। ফলে বাঁশের জিনিস ৫-৭ বছর পর্যন্ত টেকে। সঙ্গে আধুনিক ডিজাইন যোগ করেছি, যাতে তরুণ প্রজন্মও এ পণ্যের প্রতি আগ্রহী হয়।

বর্তমানে ‘ইকোইন’-এ কী ধরনের পণ্য তৈরি হচ্ছে এবং বাজারে এর প্রতিক্রিয়া কেমন পাচ্ছেন?

আমরা এখন প্রায় ৩০ ধরনের পণ্য তৈরি করছি। এর মধ্যে ঘরের সাজসজ্জা, রান্নাঘরের সামগ্রী, অফিস সরঞ্জাম ও উপহারসামগ্রীসহ নানা কিছু। সব পণ্যই টেকসই ও পরিবেশবান্ধব। বাজারে চমৎকার সাড়া পাচ্ছি, কারণ মানুষ এখন সচেতন এবং বিকল্প খুঁজছে।

আপনার উদ্যোগে স্থানীয় কারিগরেরা কীভাবে যুক্ত হয়েছেন?

আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো স্থানীয় কারিগরেরা। তাঁদের হাতেই ‘ইকোইন’-এর প্রাণ। বাঁশকে আধুনিক পণ্যে রূপ দেওয়ার পেছনে যে শিল্প ও সৃজনশীলতা, তার মূল উৎস এ মানুষগুলো। আগে অনেকেই কাজের অভাবে হতাশ ছিলেন। এখন তাঁরা নিয়মিত কাজ পাচ্ছেন, আয়ও বেড়েছে। আমরা চাই প্রতিটি কারিগর ‘ইকোইন’-এর অংশীদার হয়ে উঠুক। যেন তাঁরা বুঝতে পারেন এই উদ্যোগ শুধু পণ্য বিক্রির জন্য নয়, তাঁদের জীবনমান উন্নয়নের জন্যও। তাঁদের হাসিমুখ, সন্তানের শিক্ষায় পরিবর্তন—এগুলোই আমাদের আসল প্রাপ্তি।

সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গায় ‘ইকোইন’ কোথায় দাঁড়িয়ে?

আমি কখনোই ‘ইকোইন’কে কেবল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভাবিনি। আমার কাছে এটি সামাজিক পরিবর্তনের এক অংশ, একটি চিন্তা, একটি আন্দোলন। আমরা এমন সময়ে বাস করছি, যখন পরিবেশ ও অর্থনীতি দুটো বিষয়কে একসঙ্গে চিন্তা করাই টেকসই ভবিষ্যতের শর্ত। এ কারণেই আমরা পরিকল্পনা করেছি স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে কর্মশালা আয়োজনের, যেখানে শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে জানবে টেকসই জীবন মানে কী। কীভাবে তারা দৈনন্দিন জীবনে প্লাস্টিকের বিকল্প বেছে নিতে পারে এবং কেন পরিবেশবান্ধব পণ্য ব্যবহার করা ভবিষ্যতের জন্য জরুরি।

বাংলাদেশের তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জগুলো কী?

দেশের উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় দুটি চ্যালেঞ্জ হলো প্রচলিত ধ্যান-ধারণা এবং ভয়। আমাদের সমাজে এখনো ‘নিরাপদ চাকরিকেই সফলতার মানদণ্ড মনে করা হয়। তাই উদ্যোক্তা হওয়ার ঝুঁকি নিতে অনেকে ভয় পান। আবার ব্যর্থতার ভয়ও বড় বাধা। কিন্তু প্রকৃত উদ্যোক্তা মানে হলো ঝুঁকি নেওয়ার সাহস থাকা, নতুন কিছু ভাবা। আমি বিশ্বাস করি, তরুণ প্রজন্মের মধ্যেই সে সাহস আছে। যদি তারা ব্যর্থতাকে শেখার অংশ হিসেবে গ্রহণ করে, তবে দেশে উদ্যোক্তা সংস্কৃতি আরও শক্ত ভিত্তি পাবে।

এখন পর্যন্ত আপনার উদ্যোক্তা জীবনের সবচেয়ে বড় সাফল্য কী?

আমার কাছে সবচেয়ে বড় অর্জন হলো সাধারণ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পেরেছি। উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সহজ নয়। কখনো মনে হয়েছে লক্ষ্য থেকে অনেক দূরে, আবার কখনো মনে হয়েছে ঠিক ছুঁয়ে ফেলেছি। কিন্তু যখন দেখি, কারিগরেরা নিয়মিত আয় করছেন, তাঁদের সন্তানেরা স্কুলে যাচ্ছে, তখন বুঝি, পরিশ্রমটা সার্থক হয়েছে। আমার কাজ যদি একটুও মানুষকে সচেতন করে, পরিবেশের জন্য ভালো কিছু করতে অনুপ্রাণিত করে, তাহলেই সেটা আমার সবচেয়ে বড় অর্জন। লাভ নয়, প্রভাবই আমার কাছে আসল মানদণ্ড।

আগামী দিনের জন্য ‘ইকোইন’-এর লক্ষ্য ও পরিকল্পনা কী?

আমার স্বপ্ন একদিন পৃথিবীর প্রতিটি ঘরে থাকবে বাংলাদেশে তৈরি একটি বাঁশের পণ্য—যার গায়ে লেখা থাকবে ‘Made in Bangladesh’। আমি চাই, মানুষ যখন কোনো টেকসই বা পরিবেশবান্ধব পণ্যের কথা ভাববে, তখন বাংলাদেশের নামটি সেখানে উচ্চারিত হবে গর্বের সঙ্গে। আমাদের প্রতিটি পণ্যের ভেতরে রয়েছে বাংলাদেশের গল্প, কারিগরের হাতের উষ্ণতা, মাটির গন্ধ, আর পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

কর্মী নেবে সজীব গ্রুপ, ৩৫ বছরেও করা যাবে আবেদন

চাকরি ডেস্ক 
কর্মী নেবে সজীব গ্রুপ, ৩৫ বছরেও করা যাবে আবেদন

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান সজীব গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির ফুড অ্যান্ড বেভারেজ বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৭ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: জোনাল সেলস ইনচার্জ, জেডএসআই (ফুড অ্যান্ড বেভারেজ)।

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিবিএ অথবা এমবিএ।

অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ০২ থেকে ০৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুল টাইম।

প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

কর্মক্ষেত্র: অফিসে।

বয়সসীমা: ২৫–৩৫ বছর।

কর্মস্থল: বাংলাদেশের যে কোনো স্থানে।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২৫ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অফিসার পদে নিয়োগ দেবে ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল

চাকরি ডেস্ক 
অফিসার পদে নিয়োগ দেবে ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দ্য ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘মেডিকেল প্রমোশন অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৮ অক্টোবর অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: মেডিকেল প্রমোশন অফিসার।

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক/সমমানের ডিগ্রি।

চাকরির ধরন: ফুল টাইম।

প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

কর্মক্ষেত্র: অফিসে।

বয়সসীমা: ২২ থেকে ৩২ বছর ।

কর্মস্থল: বাংলাদেশের যে কোনো স্থানে।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, চিকিৎসা ভাতা, কর্মক্ষমতা বোনাস, লাভের ভাগ, প্রভিডেন্ট তহবিল, গ্র্যাচুইটির ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ১০ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত