গোলাম সামদানি ডন

আমাদের চারপাশে নেতিবাচক বিষয়গুলোই প্রকট। প্রতিটি স্তরে আমরা এসব নেতিবাচক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হই। এটি আমাদের ইতিবাচক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তাই নেতিবাচক চিন্তা, মানুষ ও ঘটনা থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। কয়েকটি উপায়ে এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।
নেতিবাচক আলোচনা থেকে দূরে থাকুন
নেতিবাচক মানুষের কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিন সামান্য একটু কৌশলে। একজন নেতিবাচক মানুষ, যে কিনা সারাক্ষণ অভিযোগ করে, সমালোচনা করে, সবকিছুতে সমস্যা খুঁজে বের করে—আলাপচারিতার মাঝখানে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে ‘কীভাবে তার সমস্যাটি সমাধান করবে বা কী করে এই অবস্থা থেকে উন্নতি করা যায়’। এই প্রশ্ন আপনাকে সাহায্য করবে কথার মোড় ঘুরিয়ে ফেলতে! কেননা, সমাধানের কথা জিজ্ঞেস করতেই মানুষটি হয় চুপ হয়ে চিন্তা করবে, না হয় আলোচনার বিষয়টি অন্যদিকে নিয়ে যাবে। ঠিক এভাবেই প্রশ্ন করে ব্যাপারটি থামানো বা সমাধানের ব্যবস্থা করুন। অর্থাৎ ওই পরিস্থিতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়াই হবে আপনার করণীয়।
অসংলগ্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ না করা
খেয়াল করে দেখবেন, নেতিবাচক মানুষের আলোচনার বিষয় সব সময়ই কেমন যেন অসংলগ্ন। অন্যদের পক্ষ থেকে মন্তব্য ও সমর্থন নিয়ে, তারা যেন নিজেদের নেতিবাচক চিন্তাভাবনা ও আলোচনায় অন্যদেরও জড়িয়ে নিতে চায়। এমন সব আলোচনায় অংশগ্রহণ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ। ধরুন, এমন কেউ আপনার অফিসের কোনো একটা নিয়ম নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি রকমের সমালোচনা করছে। অথচ বাকিরা সেই নিয়মের সঙ্গে খাপ খাইয়ে ভালোই দিনাতিপাত করছে।
এই নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে থাকতে একজন বিবেকবান মানুষ হিসেবে আপনার কর্তব্য হবে, সেই আলোচনায় একেবারেই কোনো মন্তব্য না করে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা।
সুখ আপনার নিজের হাতে
সফল মানুষের মনোভাব অনেকটা এরূপ: নিজেদের কোনো কাজ নিয়ে যদি তারা খুব সন্তুষ্ট ও সুখী থাকে, অন্য কারোর মন্তব্য তখন তারা একদম পরোয়া করে না! একটু ভাবুন তো? আপনি কি কখনো পারবেন নেতিবাচক কোনো মানুষের মানসিকতায় সম্পূর্ণ পরিবর্তন আনতে? যদি উত্তর ‘না’ হয়, তাহলে জেনে রাখুন, তাদের এরূপ মানসিকতার জন্যই কিন্তু তাদের মন্তব্যগুলোও হয় অপ্রীতিকর, মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও!
যেহেতু অন্যদের পরিবর্তনের ক্ষমতা আপনার নেই, তাই তাদের মাপকাঠিতে নিজেকে তুলনা করে হতাশাগ্রস্ত হওয়া বোকার কাজ!
যেদিন থেকে আপনি অন্য মানুষের মন্তব্য থেকে নিজেকে যাচাই করা শুরু করবেন, ঠিক সেদিন থেকে আপনি নিজের সুখের চাবি অন্যদের হাতে সঁপে দেবেন। কিন্তু এমনটা যেন না হয়, তাই নিজেকে নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে রাখুন। নিজের সুখের মানদণ্ড নিজের মতো করে গড়ে তুলুন।
সমস্যা নয়, সমাধানে মনোযোগী হওয়া
নেতিবাচক কোনো মানুষের সঙ্গে কথোপকথনে লিপ্ত হলে, “উফ! উনি এমন কেন? কখন থামবে! দূর কী বিরক্তিকর!” ইত্যাদি চিন্তা মাথায় না এনে; বরং চিন্তা করুন, কীভাবে ওই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসবেন। অর্থাৎ সমস্যা চিন্তা না করে সমাধান চিন্তা করুন। আপনি এ রকম পরিস্থিতিতে বিরক্তিবোধ করবেন, নাকি মাথা ঠান্ডা করে স্বাচ্ছন্দ্যে থাকবেন, তা কিন্তু একান্তই আপনার ওপর নির্ভর করে! যদি বিরক্তিতে পর্যবসিত হতে না চান, সমাধানের প্রতি মনোযোগী হোন।
পূর্ব-অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিন
ভবিষ্যৎ কোনো ভোগান্তি বা ভুল থেকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে পূর্বের অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ব্যর্থতা সাফল্যের চাবিকাঠি নয়, ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজে লাগানোই সাফল্যের চাবিকাঠি।
আপনার চিন্তাই আপনার বাস্তবতাকে গড়ে তোলে
অন্যদের মন্তব্য হয়তো অনেককে কিছুটা হলেও ভাবায়। কেউ আমাদের নিয়ে নেতিবাচক কথা বললে দিনরাত আমরা হয়তো তা নিয়ে ভাবতে থাকি। এটি তখনই প্রকট আকার ধারণ করে যখন আমরা নিজেকে তাই ভাবতে শুরু করি এবং হীনমন্যতায় ভুগি।
আপনার কাজ হচ্ছে যাচাই করা, আসলেই আপনার নিজেকে নিয়ে অমন উপলব্ধি কখনো হয়েছে কি না। যদি না হয়, তাহলে তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন। কিন্তু “আমি মনে হয় আসলেই এ রকম!” চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। নাহলে তা আপনার মনে দীর্ঘস্থায়ী একটি খারাপ প্রভাব ফেলবে।
চিন্তাগুলো শেয়ার করুন
জীবনের সব চিন্তা-দুশ্চিন্তা মানুষ নিজে নিজে সামলাতে পারে না বলেই হয়তো ‘বন্ধু’ বা ‘পরিবার’ ইত্যাদির দ্বারস্থ হয়। অপ্রীতিকর কোনো পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার জন্য তৎক্ষণাৎ কী করা উচিত বা গতানুগতিক চিন্তা থেকে ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি দিতে পারবে সেই পরিস্থিতির বাইরে থাকা কোনো মানুষ। কেননা, আপনার মস্তিষ্ক ইতিমধ্যে ঘোর চিন্তায় মগ্ন। সমাধানের জন্য আলাদা করে চিন্তা করার কাজটি তখন আপনার মস্তিষ্ক কার্যকরভাবে করতে পারে না। তাই নির্ভরযোগ্য কোনো বন্ধু, সহকর্মী কিংবা খুব কাছের মানুষের সঙ্গে আপনার সমস্যাটি শেয়ার করুন এবং সাহায্য নিন। সমাধান চিন্তা করার ধারাবাহিকতা বদলাতে এটা খুব জরুরি ও কার্যকর একটি উপায়।

আমাদের চারপাশে নেতিবাচক বিষয়গুলোই প্রকট। প্রতিটি স্তরে আমরা এসব নেতিবাচক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হই। এটি আমাদের ইতিবাচক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তাই নেতিবাচক চিন্তা, মানুষ ও ঘটনা থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। কয়েকটি উপায়ে এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।
নেতিবাচক আলোচনা থেকে দূরে থাকুন
নেতিবাচক মানুষের কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিন সামান্য একটু কৌশলে। একজন নেতিবাচক মানুষ, যে কিনা সারাক্ষণ অভিযোগ করে, সমালোচনা করে, সবকিছুতে সমস্যা খুঁজে বের করে—আলাপচারিতার মাঝখানে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে ‘কীভাবে তার সমস্যাটি সমাধান করবে বা কী করে এই অবস্থা থেকে উন্নতি করা যায়’। এই প্রশ্ন আপনাকে সাহায্য করবে কথার মোড় ঘুরিয়ে ফেলতে! কেননা, সমাধানের কথা জিজ্ঞেস করতেই মানুষটি হয় চুপ হয়ে চিন্তা করবে, না হয় আলোচনার বিষয়টি অন্যদিকে নিয়ে যাবে। ঠিক এভাবেই প্রশ্ন করে ব্যাপারটি থামানো বা সমাধানের ব্যবস্থা করুন। অর্থাৎ ওই পরিস্থিতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়াই হবে আপনার করণীয়।
অসংলগ্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ না করা
খেয়াল করে দেখবেন, নেতিবাচক মানুষের আলোচনার বিষয় সব সময়ই কেমন যেন অসংলগ্ন। অন্যদের পক্ষ থেকে মন্তব্য ও সমর্থন নিয়ে, তারা যেন নিজেদের নেতিবাচক চিন্তাভাবনা ও আলোচনায় অন্যদেরও জড়িয়ে নিতে চায়। এমন সব আলোচনায় অংশগ্রহণ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ। ধরুন, এমন কেউ আপনার অফিসের কোনো একটা নিয়ম নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি রকমের সমালোচনা করছে। অথচ বাকিরা সেই নিয়মের সঙ্গে খাপ খাইয়ে ভালোই দিনাতিপাত করছে।
এই নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে থাকতে একজন বিবেকবান মানুষ হিসেবে আপনার কর্তব্য হবে, সেই আলোচনায় একেবারেই কোনো মন্তব্য না করে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা।
সুখ আপনার নিজের হাতে
সফল মানুষের মনোভাব অনেকটা এরূপ: নিজেদের কোনো কাজ নিয়ে যদি তারা খুব সন্তুষ্ট ও সুখী থাকে, অন্য কারোর মন্তব্য তখন তারা একদম পরোয়া করে না! একটু ভাবুন তো? আপনি কি কখনো পারবেন নেতিবাচক কোনো মানুষের মানসিকতায় সম্পূর্ণ পরিবর্তন আনতে? যদি উত্তর ‘না’ হয়, তাহলে জেনে রাখুন, তাদের এরূপ মানসিকতার জন্যই কিন্তু তাদের মন্তব্যগুলোও হয় অপ্রীতিকর, মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও!
যেহেতু অন্যদের পরিবর্তনের ক্ষমতা আপনার নেই, তাই তাদের মাপকাঠিতে নিজেকে তুলনা করে হতাশাগ্রস্ত হওয়া বোকার কাজ!
যেদিন থেকে আপনি অন্য মানুষের মন্তব্য থেকে নিজেকে যাচাই করা শুরু করবেন, ঠিক সেদিন থেকে আপনি নিজের সুখের চাবি অন্যদের হাতে সঁপে দেবেন। কিন্তু এমনটা যেন না হয়, তাই নিজেকে নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে রাখুন। নিজের সুখের মানদণ্ড নিজের মতো করে গড়ে তুলুন।
সমস্যা নয়, সমাধানে মনোযোগী হওয়া
নেতিবাচক কোনো মানুষের সঙ্গে কথোপকথনে লিপ্ত হলে, “উফ! উনি এমন কেন? কখন থামবে! দূর কী বিরক্তিকর!” ইত্যাদি চিন্তা মাথায় না এনে; বরং চিন্তা করুন, কীভাবে ওই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসবেন। অর্থাৎ সমস্যা চিন্তা না করে সমাধান চিন্তা করুন। আপনি এ রকম পরিস্থিতিতে বিরক্তিবোধ করবেন, নাকি মাথা ঠান্ডা করে স্বাচ্ছন্দ্যে থাকবেন, তা কিন্তু একান্তই আপনার ওপর নির্ভর করে! যদি বিরক্তিতে পর্যবসিত হতে না চান, সমাধানের প্রতি মনোযোগী হোন।
পূর্ব-অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিন
ভবিষ্যৎ কোনো ভোগান্তি বা ভুল থেকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে পূর্বের অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ব্যর্থতা সাফল্যের চাবিকাঠি নয়, ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজে লাগানোই সাফল্যের চাবিকাঠি।
আপনার চিন্তাই আপনার বাস্তবতাকে গড়ে তোলে
অন্যদের মন্তব্য হয়তো অনেককে কিছুটা হলেও ভাবায়। কেউ আমাদের নিয়ে নেতিবাচক কথা বললে দিনরাত আমরা হয়তো তা নিয়ে ভাবতে থাকি। এটি তখনই প্রকট আকার ধারণ করে যখন আমরা নিজেকে তাই ভাবতে শুরু করি এবং হীনমন্যতায় ভুগি।
আপনার কাজ হচ্ছে যাচাই করা, আসলেই আপনার নিজেকে নিয়ে অমন উপলব্ধি কখনো হয়েছে কি না। যদি না হয়, তাহলে তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন। কিন্তু “আমি মনে হয় আসলেই এ রকম!” চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। নাহলে তা আপনার মনে দীর্ঘস্থায়ী একটি খারাপ প্রভাব ফেলবে।
চিন্তাগুলো শেয়ার করুন
জীবনের সব চিন্তা-দুশ্চিন্তা মানুষ নিজে নিজে সামলাতে পারে না বলেই হয়তো ‘বন্ধু’ বা ‘পরিবার’ ইত্যাদির দ্বারস্থ হয়। অপ্রীতিকর কোনো পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার জন্য তৎক্ষণাৎ কী করা উচিত বা গতানুগতিক চিন্তা থেকে ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি দিতে পারবে সেই পরিস্থিতির বাইরে থাকা কোনো মানুষ। কেননা, আপনার মস্তিষ্ক ইতিমধ্যে ঘোর চিন্তায় মগ্ন। সমাধানের জন্য আলাদা করে চিন্তা করার কাজটি তখন আপনার মস্তিষ্ক কার্যকরভাবে করতে পারে না। তাই নির্ভরযোগ্য কোনো বন্ধু, সহকর্মী কিংবা খুব কাছের মানুষের সঙ্গে আপনার সমস্যাটি শেয়ার করুন এবং সাহায্য নিন। সমাধান চিন্তা করার ধারাবাহিকতা বদলাতে এটা খুব জরুরি ও কার্যকর একটি উপায়।
গোলাম সামদানি ডন

আমাদের চারপাশে নেতিবাচক বিষয়গুলোই প্রকট। প্রতিটি স্তরে আমরা এসব নেতিবাচক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হই। এটি আমাদের ইতিবাচক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তাই নেতিবাচক চিন্তা, মানুষ ও ঘটনা থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। কয়েকটি উপায়ে এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।
নেতিবাচক আলোচনা থেকে দূরে থাকুন
নেতিবাচক মানুষের কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিন সামান্য একটু কৌশলে। একজন নেতিবাচক মানুষ, যে কিনা সারাক্ষণ অভিযোগ করে, সমালোচনা করে, সবকিছুতে সমস্যা খুঁজে বের করে—আলাপচারিতার মাঝখানে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে ‘কীভাবে তার সমস্যাটি সমাধান করবে বা কী করে এই অবস্থা থেকে উন্নতি করা যায়’। এই প্রশ্ন আপনাকে সাহায্য করবে কথার মোড় ঘুরিয়ে ফেলতে! কেননা, সমাধানের কথা জিজ্ঞেস করতেই মানুষটি হয় চুপ হয়ে চিন্তা করবে, না হয় আলোচনার বিষয়টি অন্যদিকে নিয়ে যাবে। ঠিক এভাবেই প্রশ্ন করে ব্যাপারটি থামানো বা সমাধানের ব্যবস্থা করুন। অর্থাৎ ওই পরিস্থিতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়াই হবে আপনার করণীয়।
অসংলগ্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ না করা
খেয়াল করে দেখবেন, নেতিবাচক মানুষের আলোচনার বিষয় সব সময়ই কেমন যেন অসংলগ্ন। অন্যদের পক্ষ থেকে মন্তব্য ও সমর্থন নিয়ে, তারা যেন নিজেদের নেতিবাচক চিন্তাভাবনা ও আলোচনায় অন্যদেরও জড়িয়ে নিতে চায়। এমন সব আলোচনায় অংশগ্রহণ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ। ধরুন, এমন কেউ আপনার অফিসের কোনো একটা নিয়ম নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি রকমের সমালোচনা করছে। অথচ বাকিরা সেই নিয়মের সঙ্গে খাপ খাইয়ে ভালোই দিনাতিপাত করছে।
এই নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে থাকতে একজন বিবেকবান মানুষ হিসেবে আপনার কর্তব্য হবে, সেই আলোচনায় একেবারেই কোনো মন্তব্য না করে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা।
সুখ আপনার নিজের হাতে
সফল মানুষের মনোভাব অনেকটা এরূপ: নিজেদের কোনো কাজ নিয়ে যদি তারা খুব সন্তুষ্ট ও সুখী থাকে, অন্য কারোর মন্তব্য তখন তারা একদম পরোয়া করে না! একটু ভাবুন তো? আপনি কি কখনো পারবেন নেতিবাচক কোনো মানুষের মানসিকতায় সম্পূর্ণ পরিবর্তন আনতে? যদি উত্তর ‘না’ হয়, তাহলে জেনে রাখুন, তাদের এরূপ মানসিকতার জন্যই কিন্তু তাদের মন্তব্যগুলোও হয় অপ্রীতিকর, মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও!
যেহেতু অন্যদের পরিবর্তনের ক্ষমতা আপনার নেই, তাই তাদের মাপকাঠিতে নিজেকে তুলনা করে হতাশাগ্রস্ত হওয়া বোকার কাজ!
যেদিন থেকে আপনি অন্য মানুষের মন্তব্য থেকে নিজেকে যাচাই করা শুরু করবেন, ঠিক সেদিন থেকে আপনি নিজের সুখের চাবি অন্যদের হাতে সঁপে দেবেন। কিন্তু এমনটা যেন না হয়, তাই নিজেকে নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে রাখুন। নিজের সুখের মানদণ্ড নিজের মতো করে গড়ে তুলুন।
সমস্যা নয়, সমাধানে মনোযোগী হওয়া
নেতিবাচক কোনো মানুষের সঙ্গে কথোপকথনে লিপ্ত হলে, “উফ! উনি এমন কেন? কখন থামবে! দূর কী বিরক্তিকর!” ইত্যাদি চিন্তা মাথায় না এনে; বরং চিন্তা করুন, কীভাবে ওই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসবেন। অর্থাৎ সমস্যা চিন্তা না করে সমাধান চিন্তা করুন। আপনি এ রকম পরিস্থিতিতে বিরক্তিবোধ করবেন, নাকি মাথা ঠান্ডা করে স্বাচ্ছন্দ্যে থাকবেন, তা কিন্তু একান্তই আপনার ওপর নির্ভর করে! যদি বিরক্তিতে পর্যবসিত হতে না চান, সমাধানের প্রতি মনোযোগী হোন।
পূর্ব-অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিন
ভবিষ্যৎ কোনো ভোগান্তি বা ভুল থেকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে পূর্বের অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ব্যর্থতা সাফল্যের চাবিকাঠি নয়, ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজে লাগানোই সাফল্যের চাবিকাঠি।
আপনার চিন্তাই আপনার বাস্তবতাকে গড়ে তোলে
অন্যদের মন্তব্য হয়তো অনেককে কিছুটা হলেও ভাবায়। কেউ আমাদের নিয়ে নেতিবাচক কথা বললে দিনরাত আমরা হয়তো তা নিয়ে ভাবতে থাকি। এটি তখনই প্রকট আকার ধারণ করে যখন আমরা নিজেকে তাই ভাবতে শুরু করি এবং হীনমন্যতায় ভুগি।
আপনার কাজ হচ্ছে যাচাই করা, আসলেই আপনার নিজেকে নিয়ে অমন উপলব্ধি কখনো হয়েছে কি না। যদি না হয়, তাহলে তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন। কিন্তু “আমি মনে হয় আসলেই এ রকম!” চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। নাহলে তা আপনার মনে দীর্ঘস্থায়ী একটি খারাপ প্রভাব ফেলবে।
চিন্তাগুলো শেয়ার করুন
জীবনের সব চিন্তা-দুশ্চিন্তা মানুষ নিজে নিজে সামলাতে পারে না বলেই হয়তো ‘বন্ধু’ বা ‘পরিবার’ ইত্যাদির দ্বারস্থ হয়। অপ্রীতিকর কোনো পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার জন্য তৎক্ষণাৎ কী করা উচিত বা গতানুগতিক চিন্তা থেকে ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি দিতে পারবে সেই পরিস্থিতির বাইরে থাকা কোনো মানুষ। কেননা, আপনার মস্তিষ্ক ইতিমধ্যে ঘোর চিন্তায় মগ্ন। সমাধানের জন্য আলাদা করে চিন্তা করার কাজটি তখন আপনার মস্তিষ্ক কার্যকরভাবে করতে পারে না। তাই নির্ভরযোগ্য কোনো বন্ধু, সহকর্মী কিংবা খুব কাছের মানুষের সঙ্গে আপনার সমস্যাটি শেয়ার করুন এবং সাহায্য নিন। সমাধান চিন্তা করার ধারাবাহিকতা বদলাতে এটা খুব জরুরি ও কার্যকর একটি উপায়।

আমাদের চারপাশে নেতিবাচক বিষয়গুলোই প্রকট। প্রতিটি স্তরে আমরা এসব নেতিবাচক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হই। এটি আমাদের ইতিবাচক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তাই নেতিবাচক চিন্তা, মানুষ ও ঘটনা থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। কয়েকটি উপায়ে এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।
নেতিবাচক আলোচনা থেকে দূরে থাকুন
নেতিবাচক মানুষের কাছ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিন সামান্য একটু কৌশলে। একজন নেতিবাচক মানুষ, যে কিনা সারাক্ষণ অভিযোগ করে, সমালোচনা করে, সবকিছুতে সমস্যা খুঁজে বের করে—আলাপচারিতার মাঝখানে তাকে জিজ্ঞেস করুন সে ‘কীভাবে তার সমস্যাটি সমাধান করবে বা কী করে এই অবস্থা থেকে উন্নতি করা যায়’। এই প্রশ্ন আপনাকে সাহায্য করবে কথার মোড় ঘুরিয়ে ফেলতে! কেননা, সমাধানের কথা জিজ্ঞেস করতেই মানুষটি হয় চুপ হয়ে চিন্তা করবে, না হয় আলোচনার বিষয়টি অন্যদিকে নিয়ে যাবে। ঠিক এভাবেই প্রশ্ন করে ব্যাপারটি থামানো বা সমাধানের ব্যবস্থা করুন। অর্থাৎ ওই পরিস্থিতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়াই হবে আপনার করণীয়।
অসংলগ্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ না করা
খেয়াল করে দেখবেন, নেতিবাচক মানুষের আলোচনার বিষয় সব সময়ই কেমন যেন অসংলগ্ন। অন্যদের পক্ষ থেকে মন্তব্য ও সমর্থন নিয়ে, তারা যেন নিজেদের নেতিবাচক চিন্তাভাবনা ও আলোচনায় অন্যদেরও জড়িয়ে নিতে চায়। এমন সব আলোচনায় অংশগ্রহণ না করাই বুদ্ধিমানের কাজ। ধরুন, এমন কেউ আপনার অফিসের কোনো একটা নিয়ম নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি রকমের সমালোচনা করছে। অথচ বাকিরা সেই নিয়মের সঙ্গে খাপ খাইয়ে ভালোই দিনাতিপাত করছে।
এই নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে থাকতে একজন বিবেকবান মানুষ হিসেবে আপনার কর্তব্য হবে, সেই আলোচনায় একেবারেই কোনো মন্তব্য না করে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা।
সুখ আপনার নিজের হাতে
সফল মানুষের মনোভাব অনেকটা এরূপ: নিজেদের কোনো কাজ নিয়ে যদি তারা খুব সন্তুষ্ট ও সুখী থাকে, অন্য কারোর মন্তব্য তখন তারা একদম পরোয়া করে না! একটু ভাবুন তো? আপনি কি কখনো পারবেন নেতিবাচক কোনো মানুষের মানসিকতায় সম্পূর্ণ পরিবর্তন আনতে? যদি উত্তর ‘না’ হয়, তাহলে জেনে রাখুন, তাদের এরূপ মানসিকতার জন্যই কিন্তু তাদের মন্তব্যগুলোও হয় অপ্রীতিকর, মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও!
যেহেতু অন্যদের পরিবর্তনের ক্ষমতা আপনার নেই, তাই তাদের মাপকাঠিতে নিজেকে তুলনা করে হতাশাগ্রস্ত হওয়া বোকার কাজ!
যেদিন থেকে আপনি অন্য মানুষের মন্তব্য থেকে নিজেকে যাচাই করা শুরু করবেন, ঠিক সেদিন থেকে আপনি নিজের সুখের চাবি অন্যদের হাতে সঁপে দেবেন। কিন্তু এমনটা যেন না হয়, তাই নিজেকে নেতিবাচক বিষয় থেকে দূরে রাখুন। নিজের সুখের মানদণ্ড নিজের মতো করে গড়ে তুলুন।
সমস্যা নয়, সমাধানে মনোযোগী হওয়া
নেতিবাচক কোনো মানুষের সঙ্গে কথোপকথনে লিপ্ত হলে, “উফ! উনি এমন কেন? কখন থামবে! দূর কী বিরক্তিকর!” ইত্যাদি চিন্তা মাথায় না এনে; বরং চিন্তা করুন, কীভাবে ওই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসবেন। অর্থাৎ সমস্যা চিন্তা না করে সমাধান চিন্তা করুন। আপনি এ রকম পরিস্থিতিতে বিরক্তিবোধ করবেন, নাকি মাথা ঠান্ডা করে স্বাচ্ছন্দ্যে থাকবেন, তা কিন্তু একান্তই আপনার ওপর নির্ভর করে! যদি বিরক্তিতে পর্যবসিত হতে না চান, সমাধানের প্রতি মনোযোগী হোন।
পূর্ব-অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিন
ভবিষ্যৎ কোনো ভোগান্তি বা ভুল থেকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে পূর্বের অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ব্যর্থতা সাফল্যের চাবিকাঠি নয়, ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজে লাগানোই সাফল্যের চাবিকাঠি।
আপনার চিন্তাই আপনার বাস্তবতাকে গড়ে তোলে
অন্যদের মন্তব্য হয়তো অনেককে কিছুটা হলেও ভাবায়। কেউ আমাদের নিয়ে নেতিবাচক কথা বললে দিনরাত আমরা হয়তো তা নিয়ে ভাবতে থাকি। এটি তখনই প্রকট আকার ধারণ করে যখন আমরা নিজেকে তাই ভাবতে শুরু করি এবং হীনমন্যতায় ভুগি।
আপনার কাজ হচ্ছে যাচাই করা, আসলেই আপনার নিজেকে নিয়ে অমন উপলব্ধি কখনো হয়েছে কি না। যদি না হয়, তাহলে তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন। কিন্তু “আমি মনে হয় আসলেই এ রকম!” চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। নাহলে তা আপনার মনে দীর্ঘস্থায়ী একটি খারাপ প্রভাব ফেলবে।
চিন্তাগুলো শেয়ার করুন
জীবনের সব চিন্তা-দুশ্চিন্তা মানুষ নিজে নিজে সামলাতে পারে না বলেই হয়তো ‘বন্ধু’ বা ‘পরিবার’ ইত্যাদির দ্বারস্থ হয়। অপ্রীতিকর কোনো পরিস্থিতি থেকে বের হওয়ার জন্য তৎক্ষণাৎ কী করা উচিত বা গতানুগতিক চিন্তা থেকে ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি দিতে পারবে সেই পরিস্থিতির বাইরে থাকা কোনো মানুষ। কেননা, আপনার মস্তিষ্ক ইতিমধ্যে ঘোর চিন্তায় মগ্ন। সমাধানের জন্য আলাদা করে চিন্তা করার কাজটি তখন আপনার মস্তিষ্ক কার্যকরভাবে করতে পারে না। তাই নির্ভরযোগ্য কোনো বন্ধু, সহকর্মী কিংবা খুব কাছের মানুষের সঙ্গে আপনার সমস্যাটি শেয়ার করুন এবং সাহায্য নিন। সমাধান চিন্তা করার ধারাবাহিকতা বদলাতে এটা খুব জরুরি ও কার্যকর একটি উপায়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। মন্ত্রণালয় ৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ৮৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ নভেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৫ ক্যাটাগরির পদে মোট ৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ নভেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩ ক্যাটাগরির পদে চুক্তিভিত্তিক অসংখ্য জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ২৮ অক্টোবর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের সহকারী জজ পদে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১ হাজার ৫০ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। মন্ত্রণালয় ৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ৮৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ নভেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং সাঁটলিপিতে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৭০ শব্দ এবং বাংলায় ৪৫ শব্দ। মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদসংখ্যা: ৪৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। মন্ত্রণালয় ৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ৮৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ নভেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং সাঁটলিপিতে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৭০ শব্দ এবং বাংলায় ৪৫ শব্দ। মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি। কম্পিউটার পরিচালনায় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদসংখ্যা: ৪৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

আমাদের চারপাশে নেতিবাচক বিষয়গুলোই প্রকট। প্রতিটি স্তরে আমরা এসব নেতিবাচক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হই। এটি আমাদেরকে ইতিবাচক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তাই নেতিবাচক চিন্তা, মানুষ এবং ঘটনা থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। কয়েকটি উপায়ে এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।
১৫ অক্টোবর ২০২১
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৫ ক্যাটাগরির পদে মোট ৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ নভেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩ ক্যাটাগরির পদে চুক্তিভিত্তিক অসংখ্য জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ২৮ অক্টোবর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের সহকারী জজ পদে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১ হাজার ৫০ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৫ ক্যাটাগরির পদে মোট ৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ নভেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি। কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা এবং ওয়ার্ড প্রসেসিংসহ কম্পিউটার পরিচালনায় অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। শটহ্যান্ডে প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৭০ শব্দ ও বাংলায় ৪৫ শব্দ গতি এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষা উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৫ ক্যাটাগরির পদে মোট ৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ নভেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি। কম্পিউটার চালনায় দক্ষতা এবং ওয়ার্ড প্রসেসিংসহ কম্পিউটার পরিচালনায় অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। শটহ্যান্ডে প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ৭০ শব্দ ও বাংলায় ৪৫ শব্দ গতি এবং কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে ইংরেজিতে ৩০ শব্দ ও বাংলায় ২৫ শব্দের গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষা উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৯ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

আমাদের চারপাশে নেতিবাচক বিষয়গুলোই প্রকট। প্রতিটি স্তরে আমরা এসব নেতিবাচক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হই। এটি আমাদেরকে ইতিবাচক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তাই নেতিবাচক চিন্তা, মানুষ এবং ঘটনা থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। কয়েকটি উপায়ে এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।
১৫ অক্টোবর ২০২১
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। মন্ত্রণালয় ৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ৮৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ নভেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩ ক্যাটাগরির পদে চুক্তিভিত্তিক অসংখ্য জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ২৮ অক্টোবর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের সহকারী জজ পদে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১ হাজার ৫০ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩ ক্যাটাগরির পদে চুক্তিভিত্তিক অসংখ্য জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ২৮ অক্টোবর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
পদের নাম: সুপারভাইজার।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম স্নাতক বা সমমান পরীক্ষায় পাস। মোবাইল অপারেটর কল সেন্টারে সুপারভাইজার ক্যাটাগরির কাজে ন্যূনতম ২ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: ৩৫ বছর।
পারিশ্রমিক: ঘণ্টাপ্রতি ১৫০ টাকা। (সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টার অধিক নয়)।
পদের নাম: আইটি এক্সিকিউটিভ।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় পাস। কম্পিউটার ট্রাবল-শুটিং এবং নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামতসংশ্লিষ্ট ক্যাটাগরির কাজে ন্যূনতম ২ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর।
পারিশ্রমিক: ঘণ্টাপ্রতি ১২৫ টাকা। (সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টার অধিক নয়)।
পদের নাম: এজেন্ট।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় পাস। মোবাইল অপারেটর কল সেন্টারে এজেন্ট হিসেবে ন্যূনতম ২ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর।
পারিশ্রমিক: ঘণ্টাপ্রতি ৭০ টাকা। (সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টার অধিক নয়)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩ ক্যাটাগরির পদে চুক্তিভিত্তিক অসংখ্য জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ২৮ অক্টোবর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
পদের নাম: সুপারভাইজার।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম স্নাতক বা সমমান পরীক্ষায় পাস। মোবাইল অপারেটর কল সেন্টারে সুপারভাইজার ক্যাটাগরির কাজে ন্যূনতম ২ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: ৩৫ বছর।
পারিশ্রমিক: ঘণ্টাপ্রতি ১৫০ টাকা। (সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টার অধিক নয়)।
পদের নাম: আইটি এক্সিকিউটিভ।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় পাস। কম্পিউটার ট্রাবল-শুটিং এবং নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামতসংশ্লিষ্ট ক্যাটাগরির কাজে ন্যূনতম ২ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর।
পারিশ্রমিক: ঘণ্টাপ্রতি ১২৫ টাকা। (সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টার অধিক নয়)।
পদের নাম: এজেন্ট।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় পাস। মোবাইল অপারেটর কল সেন্টারে এজেন্ট হিসেবে ন্যূনতম ২ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর।
পারিশ্রমিক: ঘণ্টাপ্রতি ৭০ টাকা। (সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৪০ ঘণ্টার অধিক নয়)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

আমাদের চারপাশে নেতিবাচক বিষয়গুলোই প্রকট। প্রতিটি স্তরে আমরা এসব নেতিবাচক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হই। এটি আমাদেরকে ইতিবাচক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তাই নেতিবাচক চিন্তা, মানুষ এবং ঘটনা থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। কয়েকটি উপায়ে এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।
১৫ অক্টোবর ২০২১
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। মন্ত্রণালয় ৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ৮৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ নভেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৫ ক্যাটাগরির পদে মোট ৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ নভেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের সহকারী জজ পদে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১ হাজার ৫০ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের সহকারী জজ পদে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১ হাজার ৫০ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
রোববার (২ নভেম্বর) রাতে কমিশনের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (জেলা ও দায়রা জজ) আশিকুল খবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের প্রবেশ পদে নিয়োগ বিষয়ক আদেশ অনুসারে প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা ৫০% নম্বর হওয়ায় প্রাথমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীগণের মধ্যে ১ হাজার ৫০ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ নম্বর পেয়েছেন।
একইসঙ্গে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের ১৪৩তম সভার সিদ্ধান্তক্রমে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্য মর্মে এসব প্রার্থীরা বিবেচিত হয়েছেন। প্রাথমিক পরীক্ষার ফলাফলে কোনোরূপ ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে কমিশন তা সংশোধনের অধিকার সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। কমিশনের অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর উল্লেখ রয়েছে।
গত ১ নভেম্বর সহকারী জজ পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে, গত ১৮ আগস্ট সহকারী জজ পদে জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কমিশন। এতে মোট ১০০টি শূন্য পদ রয়েছে।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের সহকারী জজ পদে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১ হাজার ৫০ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
রোববার (২ নভেম্বর) রাতে কমিশনের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (জেলা ও দায়রা জজ) আশিকুল খবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের প্রবেশ পদে নিয়োগ বিষয়ক আদেশ অনুসারে প্রাথমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা ৫০% নম্বর হওয়ায় প্রাথমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীগণের মধ্যে ১ হাজার ৫০ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ নম্বর পেয়েছেন।
একইসঙ্গে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের ১৪৩তম সভার সিদ্ধান্তক্রমে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্য মর্মে এসব প্রার্থীরা বিবেচিত হয়েছেন। প্রাথমিক পরীক্ষার ফলাফলে কোনোরূপ ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে কমিশন তা সংশোধনের অধিকার সংরক্ষণ করে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়। কমিশনের অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর উল্লেখ রয়েছে।
গত ১ নভেম্বর সহকারী জজ পদের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে, গত ১৮ আগস্ট সহকারী জজ পদে জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কমিশন। এতে মোট ১০০টি শূন্য পদ রয়েছে।

আমাদের চারপাশে নেতিবাচক বিষয়গুলোই প্রকট। প্রতিটি স্তরে আমরা এসব নেতিবাচক বিষয় দ্বারা প্রভাবিত হই। এটি আমাদেরকে ইতিবাচক জীবন থেকে দূরে ঠেলে দেয়। তাই নেতিবাচক চিন্তা, মানুষ এবং ঘটনা থেকে আমাদের দূরে থাকা উচিত। কয়েকটি উপায়ে এসব থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।
১৫ অক্টোবর ২০২১
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। মন্ত্রণালয় ৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ৮৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ নভেম্বর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৫ ক্যাটাগরির পদে মোট ৬ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১০ নভেম্বর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ৩ ক্যাটাগরির পদে চুক্তিভিত্তিক অসংখ্য জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। ২৬ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ২৮ অক্টোবর থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
১ দিন আগে