শাহ বিলিয়া জুলফিকার

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতামূলক। এ পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি ঐচ্ছিক আইনেও সমান মনোযোগ দিতে হবে। অনেক পরীক্ষার্থী আবশ্যিক বিষয়গুলোতে গভীর প্রস্তুতি নিলেও ঐচ্ছিক আইন নিয়ে প্রায়ই দ্বিধায় পড়েন। অথচ ঐচ্ছিক আইনে ঠিকঠাক প্রস্তুতি থাকলে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় এগিয়ে থাকা যায়। কীভাবে ঐচ্ছিক আইনে ভালো ফল করা সম্ভব, সেই অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ জানালেন মেধাক্রমে চতুর্থ স্থান অর্জনকারী সহকারী জজ (সুপারিশপ্রাপ্ত) তানজিলা আকতার। লিখেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
বিজেএস পরীক্ষায় ৯টি আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি থাকে একটি ঐচ্ছিক বিষয়। আবেদন করার সময় পরীক্ষার্থীদের ঐচ্ছিক ১ বা ঐচ্ছিক ২, এ দুটির মধ্যে একটি বেছে নিতে হয়। প্রিলিমিনারিতে উভয় ঐচ্ছিকের সব আইন থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। তবে কেউ ঐচ্ছিক ১ বেছে নিলে তাঁকে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর লিখিত পরীক্ষার সময় ঐচ্ছিক ১-এর আইনগুলোর ওপর লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার কৌশল
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
প্রিলিতে পড়া বিষয়গুলো রিভিশনের পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষার জন্য বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। এ জন্য অনুসন্ধান ও তদন্তের প্রক্রিয়া, আদালত বা ট্রাইব্যুনালের ক্ষমতা ও কার্যাবলি এবং বিচারের ধাপগুলো পড়া যেতে পারে। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। নতুন কোনো সংশোধনী এলে তার কারণ, দর্শন ও উপকারিতা ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক নোট করে রাখতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার ভাষা
ঐচ্ছিক আইনগুলো মূলত বাংলায় লেখা থাকলেও ইংরেজিতেও পরীক্ষা দেওয়া যায়। ভাষানির্বিশেষে নম্বরপ্রাপ্তিতে কোনো পার্থক্য হয় না। যে ভাষাতেই লিখুন, উত্তর হতে হবে তথ্যসমৃদ্ধ এবং প্রশ্নের সব দিক স্পর্শ করতে হবে। প্রশ্নের মূল চাহিদা না মেনে অপ্রয়োজনীয় বিস্তারিত লিখলে নম্বর পাওয়া যায় না। তাই সময় নিয়ে প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেওয়া জরুরি।
প্রবলেমেটিক, না ব্যাখ্যামূলক উত্তর
বিশেষ আইনে ১০ নম্বরের প্রবলেম প্রশ্নে অনেক ধারা উল্লেখ করতে হয়। যদি সব ধারা মনে না থাকে, তবে প্রবলেমেটিক উত্তর না দিয়ে ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন বেছে নেওয়া ভালো। স্মার্টভাবে লিখলে ব্যাখ্যামূলক উত্তরও আধা ভুল উত্তর থেকে অনেক বেশি নম্বর দেয়। তাই নোট ও ব্যাখ্যামূলক উত্তর দেওয়ায় কোনো নেতিবাচক প্রভাব নেই।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
যাঁরা প্রথমবার বিজেএস দেবেন, ছোট আকারের বিশেষ আইন দিয়ে শুরু করুন। যেমন ক্রিমিনাল ‘ল’ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট, ১৯৫৮। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং ভয় কমে যাবে। শুরু থেকে প্রিলিমিনারিভিত্তিক নোট করলে পরবর্তী সময়ে সুবিধা হবে।
শেষ মুহূর্তের রিভিশন
পরীক্ষার আগের রাতে সব আইন রিভিশন সম্ভব নয়। তবে বিশেষ আইনে অবশ্যই শেষ মুহূর্তে একবার দেখে নিতে হবে। কারণ এগুলোতে প্রচুর সংজ্ঞা, ধারা ও সময়সীমা মনে রাখতে হয়। ছোট ও তথ্যসমৃদ্ধ আইনগুলো নোট রাখুন। এটি আপনার রিভিশনে সময় কম লাগবে।
বিশেষ আইন আগে থেকে পড়া হয় না বলেই বিজেএস প্রস্তুতির শুরু থেকে এগুলোকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া দরকার। আর বারবার রিভিশনের বিকল্প নেই। যতবার রিভিশন দেবেন, তত বেশি আত্মবিশ্বাসী হবেন এবং নম্বরও পাবেন।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতামূলক। এ পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি ঐচ্ছিক আইনেও সমান মনোযোগ দিতে হবে। অনেক পরীক্ষার্থী আবশ্যিক বিষয়গুলোতে গভীর প্রস্তুতি নিলেও ঐচ্ছিক আইন নিয়ে প্রায়ই দ্বিধায় পড়েন। অথচ ঐচ্ছিক আইনে ঠিকঠাক প্রস্তুতি থাকলে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় এগিয়ে থাকা যায়। কীভাবে ঐচ্ছিক আইনে ভালো ফল করা সম্ভব, সেই অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ জানালেন মেধাক্রমে চতুর্থ স্থান অর্জনকারী সহকারী জজ (সুপারিশপ্রাপ্ত) তানজিলা আকতার। লিখেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
বিজেএস পরীক্ষায় ৯টি আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি থাকে একটি ঐচ্ছিক বিষয়। আবেদন করার সময় পরীক্ষার্থীদের ঐচ্ছিক ১ বা ঐচ্ছিক ২, এ দুটির মধ্যে একটি বেছে নিতে হয়। প্রিলিমিনারিতে উভয় ঐচ্ছিকের সব আইন থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। তবে কেউ ঐচ্ছিক ১ বেছে নিলে তাঁকে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর লিখিত পরীক্ষার সময় ঐচ্ছিক ১-এর আইনগুলোর ওপর লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার কৌশল
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
প্রিলিতে পড়া বিষয়গুলো রিভিশনের পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষার জন্য বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। এ জন্য অনুসন্ধান ও তদন্তের প্রক্রিয়া, আদালত বা ট্রাইব্যুনালের ক্ষমতা ও কার্যাবলি এবং বিচারের ধাপগুলো পড়া যেতে পারে। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। নতুন কোনো সংশোধনী এলে তার কারণ, দর্শন ও উপকারিতা ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক নোট করে রাখতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার ভাষা
ঐচ্ছিক আইনগুলো মূলত বাংলায় লেখা থাকলেও ইংরেজিতেও পরীক্ষা দেওয়া যায়। ভাষানির্বিশেষে নম্বরপ্রাপ্তিতে কোনো পার্থক্য হয় না। যে ভাষাতেই লিখুন, উত্তর হতে হবে তথ্যসমৃদ্ধ এবং প্রশ্নের সব দিক স্পর্শ করতে হবে। প্রশ্নের মূল চাহিদা না মেনে অপ্রয়োজনীয় বিস্তারিত লিখলে নম্বর পাওয়া যায় না। তাই সময় নিয়ে প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেওয়া জরুরি।
প্রবলেমেটিক, না ব্যাখ্যামূলক উত্তর
বিশেষ আইনে ১০ নম্বরের প্রবলেম প্রশ্নে অনেক ধারা উল্লেখ করতে হয়। যদি সব ধারা মনে না থাকে, তবে প্রবলেমেটিক উত্তর না দিয়ে ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন বেছে নেওয়া ভালো। স্মার্টভাবে লিখলে ব্যাখ্যামূলক উত্তরও আধা ভুল উত্তর থেকে অনেক বেশি নম্বর দেয়। তাই নোট ও ব্যাখ্যামূলক উত্তর দেওয়ায় কোনো নেতিবাচক প্রভাব নেই।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
যাঁরা প্রথমবার বিজেএস দেবেন, ছোট আকারের বিশেষ আইন দিয়ে শুরু করুন। যেমন ক্রিমিনাল ‘ল’ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট, ১৯৫৮। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং ভয় কমে যাবে। শুরু থেকে প্রিলিমিনারিভিত্তিক নোট করলে পরবর্তী সময়ে সুবিধা হবে।
শেষ মুহূর্তের রিভিশন
পরীক্ষার আগের রাতে সব আইন রিভিশন সম্ভব নয়। তবে বিশেষ আইনে অবশ্যই শেষ মুহূর্তে একবার দেখে নিতে হবে। কারণ এগুলোতে প্রচুর সংজ্ঞা, ধারা ও সময়সীমা মনে রাখতে হয়। ছোট ও তথ্যসমৃদ্ধ আইনগুলো নোট রাখুন। এটি আপনার রিভিশনে সময় কম লাগবে।
বিশেষ আইন আগে থেকে পড়া হয় না বলেই বিজেএস প্রস্তুতির শুরু থেকে এগুলোকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া দরকার। আর বারবার রিভিশনের বিকল্প নেই। যতবার রিভিশন দেবেন, তত বেশি আত্মবিশ্বাসী হবেন এবং নম্বরও পাবেন।
শাহ বিলিয়া জুলফিকার

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতামূলক। এ পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি ঐচ্ছিক আইনেও সমান মনোযোগ দিতে হবে। অনেক পরীক্ষার্থী আবশ্যিক বিষয়গুলোতে গভীর প্রস্তুতি নিলেও ঐচ্ছিক আইন নিয়ে প্রায়ই দ্বিধায় পড়েন। অথচ ঐচ্ছিক আইনে ঠিকঠাক প্রস্তুতি থাকলে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় এগিয়ে থাকা যায়। কীভাবে ঐচ্ছিক আইনে ভালো ফল করা সম্ভব, সেই অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ জানালেন মেধাক্রমে চতুর্থ স্থান অর্জনকারী সহকারী জজ (সুপারিশপ্রাপ্ত) তানজিলা আকতার। লিখেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
বিজেএস পরীক্ষায় ৯টি আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি থাকে একটি ঐচ্ছিক বিষয়। আবেদন করার সময় পরীক্ষার্থীদের ঐচ্ছিক ১ বা ঐচ্ছিক ২, এ দুটির মধ্যে একটি বেছে নিতে হয়। প্রিলিমিনারিতে উভয় ঐচ্ছিকের সব আইন থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। তবে কেউ ঐচ্ছিক ১ বেছে নিলে তাঁকে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর লিখিত পরীক্ষার সময় ঐচ্ছিক ১-এর আইনগুলোর ওপর লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার কৌশল
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
প্রিলিতে পড়া বিষয়গুলো রিভিশনের পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষার জন্য বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। এ জন্য অনুসন্ধান ও তদন্তের প্রক্রিয়া, আদালত বা ট্রাইব্যুনালের ক্ষমতা ও কার্যাবলি এবং বিচারের ধাপগুলো পড়া যেতে পারে। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। নতুন কোনো সংশোধনী এলে তার কারণ, দর্শন ও উপকারিতা ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক নোট করে রাখতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার ভাষা
ঐচ্ছিক আইনগুলো মূলত বাংলায় লেখা থাকলেও ইংরেজিতেও পরীক্ষা দেওয়া যায়। ভাষানির্বিশেষে নম্বরপ্রাপ্তিতে কোনো পার্থক্য হয় না। যে ভাষাতেই লিখুন, উত্তর হতে হবে তথ্যসমৃদ্ধ এবং প্রশ্নের সব দিক স্পর্শ করতে হবে। প্রশ্নের মূল চাহিদা না মেনে অপ্রয়োজনীয় বিস্তারিত লিখলে নম্বর পাওয়া যায় না। তাই সময় নিয়ে প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেওয়া জরুরি।
প্রবলেমেটিক, না ব্যাখ্যামূলক উত্তর
বিশেষ আইনে ১০ নম্বরের প্রবলেম প্রশ্নে অনেক ধারা উল্লেখ করতে হয়। যদি সব ধারা মনে না থাকে, তবে প্রবলেমেটিক উত্তর না দিয়ে ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন বেছে নেওয়া ভালো। স্মার্টভাবে লিখলে ব্যাখ্যামূলক উত্তরও আধা ভুল উত্তর থেকে অনেক বেশি নম্বর দেয়। তাই নোট ও ব্যাখ্যামূলক উত্তর দেওয়ায় কোনো নেতিবাচক প্রভাব নেই।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
যাঁরা প্রথমবার বিজেএস দেবেন, ছোট আকারের বিশেষ আইন দিয়ে শুরু করুন। যেমন ক্রিমিনাল ‘ল’ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট, ১৯৫৮। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং ভয় কমে যাবে। শুরু থেকে প্রিলিমিনারিভিত্তিক নোট করলে পরবর্তী সময়ে সুবিধা হবে।
শেষ মুহূর্তের রিভিশন
পরীক্ষার আগের রাতে সব আইন রিভিশন সম্ভব নয়। তবে বিশেষ আইনে অবশ্যই শেষ মুহূর্তে একবার দেখে নিতে হবে। কারণ এগুলোতে প্রচুর সংজ্ঞা, ধারা ও সময়সীমা মনে রাখতে হয়। ছোট ও তথ্যসমৃদ্ধ আইনগুলো নোট রাখুন। এটি আপনার রিভিশনে সময় কম লাগবে।
বিশেষ আইন আগে থেকে পড়া হয় না বলেই বিজেএস প্রস্তুতির শুরু থেকে এগুলোকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া দরকার। আর বারবার রিভিশনের বিকল্প নেই। যতবার রিভিশন দেবেন, তত বেশি আত্মবিশ্বাসী হবেন এবং নম্বরও পাবেন।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতামূলক। এ পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি ঐচ্ছিক আইনেও সমান মনোযোগ দিতে হবে। অনেক পরীক্ষার্থী আবশ্যিক বিষয়গুলোতে গভীর প্রস্তুতি নিলেও ঐচ্ছিক আইন নিয়ে প্রায়ই দ্বিধায় পড়েন। অথচ ঐচ্ছিক আইনে ঠিকঠাক প্রস্তুতি থাকলে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় এগিয়ে থাকা যায়। কীভাবে ঐচ্ছিক আইনে ভালো ফল করা সম্ভব, সেই অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ জানালেন মেধাক্রমে চতুর্থ স্থান অর্জনকারী সহকারী জজ (সুপারিশপ্রাপ্ত) তানজিলা আকতার। লিখেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
বিজেএস পরীক্ষায় ৯টি আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি থাকে একটি ঐচ্ছিক বিষয়। আবেদন করার সময় পরীক্ষার্থীদের ঐচ্ছিক ১ বা ঐচ্ছিক ২, এ দুটির মধ্যে একটি বেছে নিতে হয়। প্রিলিমিনারিতে উভয় ঐচ্ছিকের সব আইন থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। তবে কেউ ঐচ্ছিক ১ বেছে নিলে তাঁকে প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর লিখিত পরীক্ষার সময় ঐচ্ছিক ১-এর আইনগুলোর ওপর লিখিত পরীক্ষা দিতে হয়।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার কৌশল
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
প্রিলিতে পড়া বিষয়গুলো রিভিশনের পাশাপাশি লিখিত পরীক্ষার জন্য বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। এ জন্য অনুসন্ধান ও তদন্তের প্রক্রিয়া, আদালত বা ট্রাইব্যুনালের ক্ষমতা ও কার্যাবলি এবং বিচারের ধাপগুলো পড়া যেতে পারে। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। নতুন কোনো সংশোধনী এলে তার কারণ, দর্শন ও উপকারিতা ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক নোট করে রাখতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার ভাষা
ঐচ্ছিক আইনগুলো মূলত বাংলায় লেখা থাকলেও ইংরেজিতেও পরীক্ষা দেওয়া যায়। ভাষানির্বিশেষে নম্বরপ্রাপ্তিতে কোনো পার্থক্য হয় না। যে ভাষাতেই লিখুন, উত্তর হতে হবে তথ্যসমৃদ্ধ এবং প্রশ্নের সব দিক স্পর্শ করতে হবে। প্রশ্নের মূল চাহিদা না মেনে অপ্রয়োজনীয় বিস্তারিত লিখলে নম্বর পাওয়া যায় না। তাই সময় নিয়ে প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেওয়া জরুরি।
প্রবলেমেটিক, না ব্যাখ্যামূলক উত্তর
বিশেষ আইনে ১০ নম্বরের প্রবলেম প্রশ্নে অনেক ধারা উল্লেখ করতে হয়। যদি সব ধারা মনে না থাকে, তবে প্রবলেমেটিক উত্তর না দিয়ে ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন বেছে নেওয়া ভালো। স্মার্টভাবে লিখলে ব্যাখ্যামূলক উত্তরও আধা ভুল উত্তর থেকে অনেক বেশি নম্বর দেয়। তাই নোট ও ব্যাখ্যামূলক উত্তর দেওয়ায় কোনো নেতিবাচক প্রভাব নেই।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
যাঁরা প্রথমবার বিজেএস দেবেন, ছোট আকারের বিশেষ আইন দিয়ে শুরু করুন। যেমন ক্রিমিনাল ‘ল’ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট, ১৯৫৮। এতে আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং ভয় কমে যাবে। শুরু থেকে প্রিলিমিনারিভিত্তিক নোট করলে পরবর্তী সময়ে সুবিধা হবে।
শেষ মুহূর্তের রিভিশন
পরীক্ষার আগের রাতে সব আইন রিভিশন সম্ভব নয়। তবে বিশেষ আইনে অবশ্যই শেষ মুহূর্তে একবার দেখে নিতে হবে। কারণ এগুলোতে প্রচুর সংজ্ঞা, ধারা ও সময়সীমা মনে রাখতে হয়। ছোট ও তথ্যসমৃদ্ধ আইনগুলো নোট রাখুন। এটি আপনার রিভিশনে সময় কম লাগবে।
বিশেষ আইন আগে থেকে পড়া হয় না বলেই বিজেএস প্রস্তুতির শুরু থেকে এগুলোকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া দরকার। আর বারবার রিভিশনের বিকল্প নেই। যতবার রিভিশন দেবেন, তত বেশি আত্মবিশ্বাসী হবেন এবং নম্বরও পাবেন।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের নাম: হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: সাঁটলিপিকার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ১১,০০০–২৬,৫৯০ টাকা (১৩তম গ্রেড)।
পদের নাম: পরিবহন চালক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
যোগ্যতা: হালকা যান চালনার বৈধ লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০–২২,৪৯০ টাকা (১৬তম গ্রেড)।
পদের নাম: ডুপ্লিকেটিং মেশিন অপারেটর কাম-দপ্তরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের সনদ থাকতে হবে।
বেতন: ৮,৮০০–২১,৩১০ টাকা (১৮তম গ্রেড)।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা (২০তম গ্রেড)।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনকারী কর্তৃক নির্ধারিত আবেদন ফর্ম স্ব-হস্তে লিখিত হতে হবে। খামের উপর পদের নাম উল্লেখ পূর্বক আবেদন ফর্ম ডাকযোগে অফিস চলাকালীন সময়ের মধ্যে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, পাবনা’ বরাবর পৌঁছাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতামূলক। এ পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি ঐচ্ছিক আইনেও সমান মনোযোগ দিতে হবে। অনেক পরীক্ষার্থী আবশ্যিক বিষয়গুলোতে গভীর প্রস্তুতি নিলেও ঐচ্ছিক আইন নিয়ে প্রায়ই দ্বিধায় পড়েন।
০৯ অক্টোবর ২০২৫
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) করপোরেশনের যুগ্ম পরিচালক মো. মাসুদুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো ফিশ প্রসেসিং, টেকনোলজিস্ট, ফিশ কালচারিস্ট, নিরাপত্তা অফিসার, হিসাবরক্ষক, অডিটর, উচ্চমান অফিস সহকারী, স্টোরকিপার, মার্কেটিং সহকারী, প্লাম্বার, মেকানিক।
এর আগে একইদিন ১২ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠানটির এই নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা তেজগাঁও কলেজ ও তেজগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, করপোরেশনের জনবল নিয়োগসংক্রান্ত বাছাই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষায় পদভিত্তিক উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয়েছে। প্রার্থীদের ব্যবহারিক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি পরবর্তী সময়ে টেলিটকের মাধ্যমে এসএমএসযোগে প্রার্থীদের জানানো হবে এবং যথারীতি করপোরেশনের ওয়েবসাইট ও নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতামূলক। এ পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি ঐচ্ছিক আইনেও সমান মনোযোগ দিতে হবে। অনেক পরীক্ষার্থী আবশ্যিক বিষয়গুলোতে গভীর প্রস্তুতি নিলেও ঐচ্ছিক আইন নিয়ে প্রায়ই দ্বিধায় পড়েন।
০৯ অক্টোবর ২০২৫
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৯ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে, ১০ ডিসেম্বর একই দিন ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ১৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম বন্দর কলেজ মাঠে ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একই দিনে বেলা ৩টায় প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডরুমে মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রার্থীরা প্রতিষ্ঠানটির নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্রে উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ইন্টারভিউ কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। প্রার্থীদের অনুকূলে ডাকযোগে কোনো ইন্টারভিউ কার্ড পাঠানো হবে না।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতামূলক। এ পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি ঐচ্ছিক আইনেও সমান মনোযোগ দিতে হবে। অনেক পরীক্ষার্থী আবশ্যিক বিষয়গুলোতে গভীর প্রস্তুতি নিলেও ঐচ্ছিক আইন নিয়ে প্রায়ই দ্বিধায় পড়েন।
০৯ অক্টোবর ২০২৫
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটির স্টোর বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: সিনিয়র ম্যানেজার/এজিএম, (স্টোর, মেঘনা সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে প্রার্থীর কমপক্ষে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র : অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: নির্ধারিত নয়।
কর্মস্থল: নারায়ণগঞ্জ (সোনারগাঁও)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষা খুব প্রতিযোগিতামূলক। এ পরীক্ষায় ভালো করতে চাইলে আবশ্যিক বিষয়ের পাশাপাশি ঐচ্ছিক আইনেও সমান মনোযোগ দিতে হবে। অনেক পরীক্ষার্থী আবশ্যিক বিষয়গুলোতে গভীর প্রস্তুতি নিলেও ঐচ্ছিক আইন নিয়ে প্রায়ই দ্বিধায় পড়েন।
০৯ অক্টোবর ২০২৫
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণারয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন পাবনা জেলা পরিষদ কার্যালয়ে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ ক্যাটাগরির পদে মােট ৫ জনকে নিয়ােগ দেওয়া হবে। গত ১০ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ঠিকানায়...
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ১১১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ইকুইপমেন্ট কাম মোটর ড্রাইভার পদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৯ ডিসেম্বর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ১০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মমিনুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে