আশরিফা আকন্দ ঐশী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করেছেন আশরিফা আকন্দ ঐশী। তিনি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ২৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর সফলতার পেছনের গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
প্রস্তুতি শুরু যেভাবে
ঐশী প্রথমেই নিজের লক্ষ্য স্পষ্ট করেছিলেন। জীবনে তিনি কী হতে চান। তাই মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হতেই তিনি এক দিনও দেরি না করে প্রস্তুতি শুরু করে দেন। প্রথমে ঠিক করেছেন, কোন পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তার কাঠামো কেমন। এরপর সিলেবাস ভালোভাবে বুঝে নিয়েছেন। একই সঙ্গে তৈরি করেছেন একটি রুটিন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়াশোনা করা, টপিকভিত্তিক নোট তৈরি করা এবং বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করা— এভাবেই তাঁর প্রস্তুতির যাত্রা শুরু হয়। নিজের আরাম-আয়েশ কিছুটা কমিয়ে নিজের প্রতি দৃঢ় সংকল্প নিয়েছিলেন, ‘আমাকে বিচারক হতে হবে।’
প্রিলি ও রিটেন প্রস্তুতি যেভাবে নিয়েছেন
প্রিলিমিনারির জন্য ঐশী মূলত মৌলিক বিষয়গুলো পরিষ্কার করেছিলেন। নিয়মিত সেলফ মডেল টেস্ট ও এক্সাম দিয়ে নিজের জ্ঞান যাচাই করেছেন। তাঁর মতে, লিখিত পরীক্ষা ছিল একটি সুবিধার জায়গা। কারণ, এখানে তিনি নিজের দক্ষতা পুরোপুরি প্রমাণ করতে পারতেন। তাই তিনি প্রতিটি বিষয়ের গভীরে ঢুকে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতেন এবং চেষ্টা করতেন সর্বোচ্চ মানের প্রস্তুতি দেখানোর।
যেহেতু তিনি সম্পূর্ণ একা প্রস্তুতি নিয়েছিলেন, তাই প্রতিটি বিষয় নিয়ে নিজে নিজে গবেষণা করতে হয়েছে। কোন অংশ বেশি দুর্বল বা কোন বিষয় কেমনভাবে সঠিকভাবে উত্তর লেখা যায়; সবকিছু নিজে যাচাই ও চর্চা করতে হয়েছে।
রিটেন পরীক্ষার জন্য তিনি প্রতিদিন নিয়মিত কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর লিখে লিখে প্র্যাকটিস করতেন। উত্তর লেখার দক্ষতা বাড়ানোর এই নিয়মিত চর্চাই তাঁর আত্মবিশ্বাসকে শক্তিশালী করেছে। লিখিত প্রস্তুতির পাশাপাশি নিজের ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে তা পরের দিনের প্রস্তুতিতে কাজে লাগাতেন। এই একনিষ্ঠতা ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টা তাঁকে রিটেন পরীক্ষায় সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
ভাইভা প্রস্তুতি
ভাইভার জন্য প্রথমেই আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে মনোযোগ দিয়েছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল, পরীক্ষার দিন নিজেকে পুরোপুরি প্রেজেন্ট করতে পারা। এ জন্য তিনি নিজের পরিচিতি নিখুঁতভাবে সাজিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতেন এবং কাঙ্ক্ষিত বিষয়গুলোর গভীর জ্ঞান অর্জন করতেন।
শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়, বাস্তব পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারাটাও তাঁর প্রস্তুতির অংশ ছিল। তাই বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত মক ভাইভা দিয়ে তিনি নিজেকে পরীক্ষার পরিস্থিতির সঙ্গে অভ্যস্ত করতেন। নিজের ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে পরবর্তী চর্চায় তা উন্নত করা, প্রশ্নের ধরন বুঝে তার উত্তরকে আরও প্রাঞ্জল করা— এসবই তাঁর ভাইভা প্রস্তুতির মূল শক্তি হিসেবে কাজ করেছে। এই আত্মবিশ্বাস ও ধারাবাহিক চর্চাই তাঁকে ভাইভায় সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
সাফল্যের রহস্য
ছোটবেলা থেকেই ঐশীর জীবনের মূলমন্ত্র ছিল নিয়মিত কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস, সময় ব্যবস্থাপনা এবং কখনো হতাশ না হওয়া। দৃঢ় সংকল্প তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপে কাজ করেছে। ব্যর্থতাকে তিনি কখনো বাধা হিসেবে দেখেননি, বরং প্রতিটি ভুলকে শিক্ষার অংশ মনে করে তা থেকে শিখেছেন।
ঐশীর মা সব সময় চাইতেন, তিনি যেন জীবনে সাফল্যের সবচেয়ে উচ্চ শিখরে পৌঁছান। মা-বাবার এই আশা ও নিজের অনুপ্রেরণা মিলিয়ে তিনি চেষ্টা করেছেন, যেকোনো বাধা ডিঙিয়ে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি এবং এলএলএমে তিনি প্রথম শ্রেণি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এরপর প্রথমবারেই হন অ্যাডভোকেট। পরে প্রথম বিজেএস পরীক্ষায় ব্যর্থ হলেও নিজের যোগ্যতা ও কঠোর পরিশ্রমে দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে সম্মানিত পেশা সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপপ্রাপ্ত হয়েছেন।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনদের পরামর্শ দিতে গিয়ে ঐশী বলেন, প্রথমেই লক্ষ্য স্থির করুন এবং ছোট ছোট টার্গেট ঠিক করে এগিয়ে যান। প্রতিটি ধাপেই নিজের অগ্রগতি যাচাই করুন। মূল বইয়ের প্রতি আস্থা রাখুন এবং গুজব বা অপ্রয়োজনীয় পরামর্শ থেকে বিরত থাকুন। নিয়মিত রিভিশন করুন। নিজেকে সময়মতো মূল্যায়ন করুন।
ঐশী আরও বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ধৈর্য ধরে রাখা। সফলতা এক দিনের ফল নয়—এটি সময়সাপেক্ষ। ধারাবাহিক পরিশ্রম, মনোযোগ এবং নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখলেই আপনি লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ঐশীর প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হলো সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে নিজের দায়িত্ব পালন করা। পাশাপাশি তিনি নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে অবিরত শেখার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। ভবিষ্যতে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার লক্ষ্য নিয়েই তিনি কাজ করতে চান।
বিচারক হিসেবে ঐশী জনসাধারণের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে চান। দেশের বেশির ভাগ মানুষ জানে না তাদের অধিকার কী, তাই তাদের ভরসার সবচেয়ে বড় জায়গা হলো বিচারালয়। নিপীড়িত মানুষ বিচারকের কাছে প্রার্থনা করে ন্যায়বিচারের আশায়। ঐশীর সংকল্প, তিনি আমৃত্যু চেষ্টা করবেন যেন তাদেরকে সত্য ও ন্যায়ের আলো দেখাতে পারেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করেছেন আশরিফা আকন্দ ঐশী। তিনি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ২৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর সফলতার পেছনের গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
প্রস্তুতি শুরু যেভাবে
ঐশী প্রথমেই নিজের লক্ষ্য স্পষ্ট করেছিলেন। জীবনে তিনি কী হতে চান। তাই মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হতেই তিনি এক দিনও দেরি না করে প্রস্তুতি শুরু করে দেন। প্রথমে ঠিক করেছেন, কোন পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তার কাঠামো কেমন। এরপর সিলেবাস ভালোভাবে বুঝে নিয়েছেন। একই সঙ্গে তৈরি করেছেন একটি রুটিন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়াশোনা করা, টপিকভিত্তিক নোট তৈরি করা এবং বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করা— এভাবেই তাঁর প্রস্তুতির যাত্রা শুরু হয়। নিজের আরাম-আয়েশ কিছুটা কমিয়ে নিজের প্রতি দৃঢ় সংকল্প নিয়েছিলেন, ‘আমাকে বিচারক হতে হবে।’
প্রিলি ও রিটেন প্রস্তুতি যেভাবে নিয়েছেন
প্রিলিমিনারির জন্য ঐশী মূলত মৌলিক বিষয়গুলো পরিষ্কার করেছিলেন। নিয়মিত সেলফ মডেল টেস্ট ও এক্সাম দিয়ে নিজের জ্ঞান যাচাই করেছেন। তাঁর মতে, লিখিত পরীক্ষা ছিল একটি সুবিধার জায়গা। কারণ, এখানে তিনি নিজের দক্ষতা পুরোপুরি প্রমাণ করতে পারতেন। তাই তিনি প্রতিটি বিষয়ের গভীরে ঢুকে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতেন এবং চেষ্টা করতেন সর্বোচ্চ মানের প্রস্তুতি দেখানোর।
যেহেতু তিনি সম্পূর্ণ একা প্রস্তুতি নিয়েছিলেন, তাই প্রতিটি বিষয় নিয়ে নিজে নিজে গবেষণা করতে হয়েছে। কোন অংশ বেশি দুর্বল বা কোন বিষয় কেমনভাবে সঠিকভাবে উত্তর লেখা যায়; সবকিছু নিজে যাচাই ও চর্চা করতে হয়েছে।
রিটেন পরীক্ষার জন্য তিনি প্রতিদিন নিয়মিত কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর লিখে লিখে প্র্যাকটিস করতেন। উত্তর লেখার দক্ষতা বাড়ানোর এই নিয়মিত চর্চাই তাঁর আত্মবিশ্বাসকে শক্তিশালী করেছে। লিখিত প্রস্তুতির পাশাপাশি নিজের ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে তা পরের দিনের প্রস্তুতিতে কাজে লাগাতেন। এই একনিষ্ঠতা ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টা তাঁকে রিটেন পরীক্ষায় সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
ভাইভা প্রস্তুতি
ভাইভার জন্য প্রথমেই আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে মনোযোগ দিয়েছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল, পরীক্ষার দিন নিজেকে পুরোপুরি প্রেজেন্ট করতে পারা। এ জন্য তিনি নিজের পরিচিতি নিখুঁতভাবে সাজিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতেন এবং কাঙ্ক্ষিত বিষয়গুলোর গভীর জ্ঞান অর্জন করতেন।
শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়, বাস্তব পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারাটাও তাঁর প্রস্তুতির অংশ ছিল। তাই বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত মক ভাইভা দিয়ে তিনি নিজেকে পরীক্ষার পরিস্থিতির সঙ্গে অভ্যস্ত করতেন। নিজের ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে পরবর্তী চর্চায় তা উন্নত করা, প্রশ্নের ধরন বুঝে তার উত্তরকে আরও প্রাঞ্জল করা— এসবই তাঁর ভাইভা প্রস্তুতির মূল শক্তি হিসেবে কাজ করেছে। এই আত্মবিশ্বাস ও ধারাবাহিক চর্চাই তাঁকে ভাইভায় সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
সাফল্যের রহস্য
ছোটবেলা থেকেই ঐশীর জীবনের মূলমন্ত্র ছিল নিয়মিত কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস, সময় ব্যবস্থাপনা এবং কখনো হতাশ না হওয়া। দৃঢ় সংকল্প তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপে কাজ করেছে। ব্যর্থতাকে তিনি কখনো বাধা হিসেবে দেখেননি, বরং প্রতিটি ভুলকে শিক্ষার অংশ মনে করে তা থেকে শিখেছেন।
ঐশীর মা সব সময় চাইতেন, তিনি যেন জীবনে সাফল্যের সবচেয়ে উচ্চ শিখরে পৌঁছান। মা-বাবার এই আশা ও নিজের অনুপ্রেরণা মিলিয়ে তিনি চেষ্টা করেছেন, যেকোনো বাধা ডিঙিয়ে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি এবং এলএলএমে তিনি প্রথম শ্রেণি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এরপর প্রথমবারেই হন অ্যাডভোকেট। পরে প্রথম বিজেএস পরীক্ষায় ব্যর্থ হলেও নিজের যোগ্যতা ও কঠোর পরিশ্রমে দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে সম্মানিত পেশা সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপপ্রাপ্ত হয়েছেন।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনদের পরামর্শ দিতে গিয়ে ঐশী বলেন, প্রথমেই লক্ষ্য স্থির করুন এবং ছোট ছোট টার্গেট ঠিক করে এগিয়ে যান। প্রতিটি ধাপেই নিজের অগ্রগতি যাচাই করুন। মূল বইয়ের প্রতি আস্থা রাখুন এবং গুজব বা অপ্রয়োজনীয় পরামর্শ থেকে বিরত থাকুন। নিয়মিত রিভিশন করুন। নিজেকে সময়মতো মূল্যায়ন করুন।
ঐশী আরও বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ধৈর্য ধরে রাখা। সফলতা এক দিনের ফল নয়—এটি সময়সাপেক্ষ। ধারাবাহিক পরিশ্রম, মনোযোগ এবং নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখলেই আপনি লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ঐশীর প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হলো সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে নিজের দায়িত্ব পালন করা। পাশাপাশি তিনি নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে অবিরত শেখার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। ভবিষ্যতে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার লক্ষ্য নিয়েই তিনি কাজ করতে চান।
বিচারক হিসেবে ঐশী জনসাধারণের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে চান। দেশের বেশির ভাগ মানুষ জানে না তাদের অধিকার কী, তাই তাদের ভরসার সবচেয়ে বড় জায়গা হলো বিচারালয়। নিপীড়িত মানুষ বিচারকের কাছে প্রার্থনা করে ন্যায়বিচারের আশায়। ঐশীর সংকল্প, তিনি আমৃত্যু চেষ্টা করবেন যেন তাদেরকে সত্য ও ন্যায়ের আলো দেখাতে পারেন।
আশরিফা আকন্দ ঐশী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করেছেন আশরিফা আকন্দ ঐশী। তিনি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ২৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর সফলতার পেছনের গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
প্রস্তুতি শুরু যেভাবে
ঐশী প্রথমেই নিজের লক্ষ্য স্পষ্ট করেছিলেন। জীবনে তিনি কী হতে চান। তাই মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হতেই তিনি এক দিনও দেরি না করে প্রস্তুতি শুরু করে দেন। প্রথমে ঠিক করেছেন, কোন পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তার কাঠামো কেমন। এরপর সিলেবাস ভালোভাবে বুঝে নিয়েছেন। একই সঙ্গে তৈরি করেছেন একটি রুটিন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়াশোনা করা, টপিকভিত্তিক নোট তৈরি করা এবং বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করা— এভাবেই তাঁর প্রস্তুতির যাত্রা শুরু হয়। নিজের আরাম-আয়েশ কিছুটা কমিয়ে নিজের প্রতি দৃঢ় সংকল্প নিয়েছিলেন, ‘আমাকে বিচারক হতে হবে।’
প্রিলি ও রিটেন প্রস্তুতি যেভাবে নিয়েছেন
প্রিলিমিনারির জন্য ঐশী মূলত মৌলিক বিষয়গুলো পরিষ্কার করেছিলেন। নিয়মিত সেলফ মডেল টেস্ট ও এক্সাম দিয়ে নিজের জ্ঞান যাচাই করেছেন। তাঁর মতে, লিখিত পরীক্ষা ছিল একটি সুবিধার জায়গা। কারণ, এখানে তিনি নিজের দক্ষতা পুরোপুরি প্রমাণ করতে পারতেন। তাই তিনি প্রতিটি বিষয়ের গভীরে ঢুকে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতেন এবং চেষ্টা করতেন সর্বোচ্চ মানের প্রস্তুতি দেখানোর।
যেহেতু তিনি সম্পূর্ণ একা প্রস্তুতি নিয়েছিলেন, তাই প্রতিটি বিষয় নিয়ে নিজে নিজে গবেষণা করতে হয়েছে। কোন অংশ বেশি দুর্বল বা কোন বিষয় কেমনভাবে সঠিকভাবে উত্তর লেখা যায়; সবকিছু নিজে যাচাই ও চর্চা করতে হয়েছে।
রিটেন পরীক্ষার জন্য তিনি প্রতিদিন নিয়মিত কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর লিখে লিখে প্র্যাকটিস করতেন। উত্তর লেখার দক্ষতা বাড়ানোর এই নিয়মিত চর্চাই তাঁর আত্মবিশ্বাসকে শক্তিশালী করেছে। লিখিত প্রস্তুতির পাশাপাশি নিজের ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে তা পরের দিনের প্রস্তুতিতে কাজে লাগাতেন। এই একনিষ্ঠতা ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টা তাঁকে রিটেন পরীক্ষায় সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
ভাইভা প্রস্তুতি
ভাইভার জন্য প্রথমেই আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে মনোযোগ দিয়েছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল, পরীক্ষার দিন নিজেকে পুরোপুরি প্রেজেন্ট করতে পারা। এ জন্য তিনি নিজের পরিচিতি নিখুঁতভাবে সাজিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতেন এবং কাঙ্ক্ষিত বিষয়গুলোর গভীর জ্ঞান অর্জন করতেন।
শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়, বাস্তব পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারাটাও তাঁর প্রস্তুতির অংশ ছিল। তাই বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত মক ভাইভা দিয়ে তিনি নিজেকে পরীক্ষার পরিস্থিতির সঙ্গে অভ্যস্ত করতেন। নিজের ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে পরবর্তী চর্চায় তা উন্নত করা, প্রশ্নের ধরন বুঝে তার উত্তরকে আরও প্রাঞ্জল করা— এসবই তাঁর ভাইভা প্রস্তুতির মূল শক্তি হিসেবে কাজ করেছে। এই আত্মবিশ্বাস ও ধারাবাহিক চর্চাই তাঁকে ভাইভায় সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
সাফল্যের রহস্য
ছোটবেলা থেকেই ঐশীর জীবনের মূলমন্ত্র ছিল নিয়মিত কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস, সময় ব্যবস্থাপনা এবং কখনো হতাশ না হওয়া। দৃঢ় সংকল্প তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপে কাজ করেছে। ব্যর্থতাকে তিনি কখনো বাধা হিসেবে দেখেননি, বরং প্রতিটি ভুলকে শিক্ষার অংশ মনে করে তা থেকে শিখেছেন।
ঐশীর মা সব সময় চাইতেন, তিনি যেন জীবনে সাফল্যের সবচেয়ে উচ্চ শিখরে পৌঁছান। মা-বাবার এই আশা ও নিজের অনুপ্রেরণা মিলিয়ে তিনি চেষ্টা করেছেন, যেকোনো বাধা ডিঙিয়ে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি এবং এলএলএমে তিনি প্রথম শ্রেণি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এরপর প্রথমবারেই হন অ্যাডভোকেট। পরে প্রথম বিজেএস পরীক্ষায় ব্যর্থ হলেও নিজের যোগ্যতা ও কঠোর পরিশ্রমে দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে সম্মানিত পেশা সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপপ্রাপ্ত হয়েছেন।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনদের পরামর্শ দিতে গিয়ে ঐশী বলেন, প্রথমেই লক্ষ্য স্থির করুন এবং ছোট ছোট টার্গেট ঠিক করে এগিয়ে যান। প্রতিটি ধাপেই নিজের অগ্রগতি যাচাই করুন। মূল বইয়ের প্রতি আস্থা রাখুন এবং গুজব বা অপ্রয়োজনীয় পরামর্শ থেকে বিরত থাকুন। নিয়মিত রিভিশন করুন। নিজেকে সময়মতো মূল্যায়ন করুন।
ঐশী আরও বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ধৈর্য ধরে রাখা। সফলতা এক দিনের ফল নয়—এটি সময়সাপেক্ষ। ধারাবাহিক পরিশ্রম, মনোযোগ এবং নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখলেই আপনি লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ঐশীর প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হলো সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে নিজের দায়িত্ব পালন করা। পাশাপাশি তিনি নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে অবিরত শেখার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। ভবিষ্যতে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার লক্ষ্য নিয়েই তিনি কাজ করতে চান।
বিচারক হিসেবে ঐশী জনসাধারণের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে চান। দেশের বেশির ভাগ মানুষ জানে না তাদের অধিকার কী, তাই তাদের ভরসার সবচেয়ে বড় জায়গা হলো বিচারালয়। নিপীড়িত মানুষ বিচারকের কাছে প্রার্থনা করে ন্যায়বিচারের আশায়। ঐশীর সংকল্প, তিনি আমৃত্যু চেষ্টা করবেন যেন তাদেরকে সত্য ও ন্যায়ের আলো দেখাতে পারেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করেছেন আশরিফা আকন্দ ঐশী। তিনি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ২৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর সফলতার পেছনের গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
প্রস্তুতি শুরু যেভাবে
ঐশী প্রথমেই নিজের লক্ষ্য স্পষ্ট করেছিলেন। জীবনে তিনি কী হতে চান। তাই মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হতেই তিনি এক দিনও দেরি না করে প্রস্তুতি শুরু করে দেন। প্রথমে ঠিক করেছেন, কোন পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তার কাঠামো কেমন। এরপর সিলেবাস ভালোভাবে বুঝে নিয়েছেন। একই সঙ্গে তৈরি করেছেন একটি রুটিন। প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়াশোনা করা, টপিকভিত্তিক নোট তৈরি করা এবং বিগত বছরের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করা— এভাবেই তাঁর প্রস্তুতির যাত্রা শুরু হয়। নিজের আরাম-আয়েশ কিছুটা কমিয়ে নিজের প্রতি দৃঢ় সংকল্প নিয়েছিলেন, ‘আমাকে বিচারক হতে হবে।’
প্রিলি ও রিটেন প্রস্তুতি যেভাবে নিয়েছেন
প্রিলিমিনারির জন্য ঐশী মূলত মৌলিক বিষয়গুলো পরিষ্কার করেছিলেন। নিয়মিত সেলফ মডেল টেস্ট ও এক্সাম দিয়ে নিজের জ্ঞান যাচাই করেছেন। তাঁর মতে, লিখিত পরীক্ষা ছিল একটি সুবিধার জায়গা। কারণ, এখানে তিনি নিজের দক্ষতা পুরোপুরি প্রমাণ করতে পারতেন। তাই তিনি প্রতিটি বিষয়ের গভীরে ঢুকে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতেন এবং চেষ্টা করতেন সর্বোচ্চ মানের প্রস্তুতি দেখানোর।
যেহেতু তিনি সম্পূর্ণ একা প্রস্তুতি নিয়েছিলেন, তাই প্রতিটি বিষয় নিয়ে নিজে নিজে গবেষণা করতে হয়েছে। কোন অংশ বেশি দুর্বল বা কোন বিষয় কেমনভাবে সঠিকভাবে উত্তর লেখা যায়; সবকিছু নিজে যাচাই ও চর্চা করতে হয়েছে।
রিটেন পরীক্ষার জন্য তিনি প্রতিদিন নিয়মিত কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর লিখে লিখে প্র্যাকটিস করতেন। উত্তর লেখার দক্ষতা বাড়ানোর এই নিয়মিত চর্চাই তাঁর আত্মবিশ্বাসকে শক্তিশালী করেছে। লিখিত প্রস্তুতির পাশাপাশি নিজের ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে তা পরের দিনের প্রস্তুতিতে কাজে লাগাতেন। এই একনিষ্ঠতা ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টা তাঁকে রিটেন পরীক্ষায় সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
ভাইভা প্রস্তুতি
ভাইভার জন্য প্রথমেই আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে মনোযোগ দিয়েছিলেন। তাঁর লক্ষ্য ছিল, পরীক্ষার দিন নিজেকে পুরোপুরি প্রেজেন্ট করতে পারা। এ জন্য তিনি নিজের পরিচিতি নিখুঁতভাবে সাজিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সম্পর্কে আপডেট থাকতেন এবং কাঙ্ক্ষিত বিষয়গুলোর গভীর জ্ঞান অর্জন করতেন।
শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়, বাস্তব পরিস্থিতিতে স্বাভাবিকভাবে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারাটাও তাঁর প্রস্তুতির অংশ ছিল। তাই বন্ধুদের সঙ্গে নিয়মিত মক ভাইভা দিয়ে তিনি নিজেকে পরীক্ষার পরিস্থিতির সঙ্গে অভ্যস্ত করতেন। নিজের ভুলগুলো বিশ্লেষণ করে পরবর্তী চর্চায় তা উন্নত করা, প্রশ্নের ধরন বুঝে তার উত্তরকে আরও প্রাঞ্জল করা— এসবই তাঁর ভাইভা প্রস্তুতির মূল শক্তি হিসেবে কাজ করেছে। এই আত্মবিশ্বাস ও ধারাবাহিক চর্চাই তাঁকে ভাইভায় সাফল্যের পথ দেখিয়েছে।
সাফল্যের রহস্য
ছোটবেলা থেকেই ঐশীর জীবনের মূলমন্ত্র ছিল নিয়মিত কঠোর পরিশ্রম, আত্মবিশ্বাস, সময় ব্যবস্থাপনা এবং কখনো হতাশ না হওয়া। দৃঢ় সংকল্প তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপে কাজ করেছে। ব্যর্থতাকে তিনি কখনো বাধা হিসেবে দেখেননি, বরং প্রতিটি ভুলকে শিক্ষার অংশ মনে করে তা থেকে শিখেছেন।
ঐশীর মা সব সময় চাইতেন, তিনি যেন জীবনে সাফল্যের সবচেয়ে উচ্চ শিখরে পৌঁছান। মা-বাবার এই আশা ও নিজের অনুপ্রেরণা মিলিয়ে তিনি চেষ্টা করেছেন, যেকোনো বাধা ডিঙিয়ে নিজেকে শ্রেষ্ঠ প্রমাণ করার।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলবি এবং এলএলএমে তিনি প্রথম শ্রেণি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এরপর প্রথমবারেই হন অ্যাডভোকেট। পরে প্রথম বিজেএস পরীক্ষায় ব্যর্থ হলেও নিজের যোগ্যতা ও কঠোর পরিশ্রমে দ্বিতীয়বারের চেষ্টায় তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে সম্মানিত পেশা সহকারী জজ হিসেবে সুপারিশপপ্রাপ্ত হয়েছেন।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
নতুনদের পরামর্শ দিতে গিয়ে ঐশী বলেন, প্রথমেই লক্ষ্য স্থির করুন এবং ছোট ছোট টার্গেট ঠিক করে এগিয়ে যান। প্রতিটি ধাপেই নিজের অগ্রগতি যাচাই করুন। মূল বইয়ের প্রতি আস্থা রাখুন এবং গুজব বা অপ্রয়োজনীয় পরামর্শ থেকে বিরত থাকুন। নিয়মিত রিভিশন করুন। নিজেকে সময়মতো মূল্যায়ন করুন।
ঐশী আরও বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ধৈর্য ধরে রাখা। সফলতা এক দিনের ফল নয়—এটি সময়সাপেক্ষ। ধারাবাহিক পরিশ্রম, মনোযোগ এবং নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখলেই আপনি লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ঐশীর প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হলো সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে নিজের দায়িত্ব পালন করা। পাশাপাশি তিনি নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে অবিরত শেখার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন। ভবিষ্যতে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার লক্ষ্য নিয়েই তিনি কাজ করতে চান।
বিচারক হিসেবে ঐশী জনসাধারণের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে চান। দেশের বেশির ভাগ মানুষ জানে না তাদের অধিকার কী, তাই তাদের ভরসার সবচেয়ে বড় জায়গা হলো বিচারালয়। নিপীড়িত মানুষ বিচারকের কাছে প্রার্থনা করে ন্যায়বিচারের আশায়। ঐশীর সংকল্প, তিনি আমৃত্যু চেষ্টা করবেন যেন তাদেরকে সত্য ও ন্যায়ের আলো দেখাতে পারেন।

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: গবেষণা কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগের যেকোনো বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ বা জিপিএতে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব কর্মকর্তা (বিলিং/হিসাব), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্রয় কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কানুনগো, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান থেকে জরিপ বিষয়ে ডিপ্লোমা।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব তত্ত্বাবধায়ক, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কম্পিউটার অপারেটর, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: উচ্চমান সহকারী, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হিসাব সহকারী, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নার্স, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন নার্সিং অ্যান্ড মিড ওয়াইফারি ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ড্রাফটসম্যান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহার-সংক্রান্ত ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডেটা এন্ট্রি ও টাইপিংয়ে দক্ষ হতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্যাশিয়ার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মিটার পরিদর্শক, ৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কার্য সহকারী, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অপারেটর (পাম্প, ক্লোরিন, লাইম, ফিলটার), ৩৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কেয়ার টেকার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ফটোকপি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মেকানিক, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী নিরাপত্তা পরিদর্শক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তা প্রহরী, ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: গবেষণা কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগের যেকোনো বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ বা জিপিএতে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব কর্মকর্তা (বিলিং/হিসাব), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্রয় কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কানুনগো, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান থেকে জরিপ বিষয়ে ডিপ্লোমা।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব তত্ত্বাবধায়ক, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কম্পিউটার অপারেটর, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: উচ্চমান সহকারী, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হিসাব সহকারী, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নার্স, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন নার্সিং অ্যান্ড মিড ওয়াইফারি ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ড্রাফটসম্যান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহার-সংক্রান্ত ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডেটা এন্ট্রি ও টাইপিংয়ে দক্ষ হতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্যাশিয়ার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মিটার পরিদর্শক, ৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কার্য সহকারী, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অপারেটর (পাম্প, ক্লোরিন, লাইম, ফিলটার), ৩৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কেয়ার টেকার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ফটোকপি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মেকানিক, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী নিরাপত্তা পরিদর্শক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তা প্রহরী, ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করেছেন আশরিফা আকন্দ ঐশী। তিনি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ২৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর সফলতার পেছনের গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
৩০ আগস্ট ২০২৫
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: মার্কেটিং অফিসার, (অ্যাস্ট্রা)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীর বয়স: ন্যূনতম ২২ বছর হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: মার্কেটিং অফিসার, (অ্যাস্ট্রা)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীর বয়স: ন্যূনতম ২২ বছর হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করেছেন আশরিফা আকন্দ ঐশী। তিনি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ২৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর সফলতার পেছনের গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
৩০ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী প্রকৌশলী (বিজ্ঞান ও উন্নয়ন বা প্রকৌশল বা প্রকিউরমেন্ট বা বাণিজ্যিক পরিচালনা বা গ্রাহক পরিষেবা), ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক বা মেকানিক্যাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা জনসংযোগ বা কোম্পানি সচিবালয়), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: প্রধান শিক্ষক (মাধ্যমিক বিদ্যালয়), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রিসহ কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা বিএড ডিগ্রিসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (অর্থ বা অডিট বা রাজস্ব নিশ্চয়তা), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা এমবিএ।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা কোম্পানি সচিবালয়), ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (আইনি ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: আইনে কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ফাইন্যান্স বা অডিট বা রেভিনিউ অ্যাসুরেন্স), ১২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি অথবা বিবিএ।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সাবস্টেশন অ্যাটেনডেন্ট (এ), ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ২৩,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান-জোনাল মেরামতের দোকান, ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোরকিপার (এ), ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৮,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হেল্পার, ২৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোর হেল্পার, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৫,০০০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৭ নম্বর পদের জন্য ১ হাজার টাকা এবং ৮ থেকে ১২ পর্যন্ত ৫০০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী প্রকৌশলী (বিজ্ঞান ও উন্নয়ন বা প্রকৌশল বা প্রকিউরমেন্ট বা বাণিজ্যিক পরিচালনা বা গ্রাহক পরিষেবা), ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক বা মেকানিক্যাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা জনসংযোগ বা কোম্পানি সচিবালয়), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: প্রধান শিক্ষক (মাধ্যমিক বিদ্যালয়), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রিসহ কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা বিএড ডিগ্রিসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (অর্থ বা অডিট বা রাজস্ব নিশ্চয়তা), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা এমবিএ।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা কোম্পানি সচিবালয়), ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (আইনি ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: আইনে কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ফাইন্যান্স বা অডিট বা রেভিনিউ অ্যাসুরেন্স), ১২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি অথবা বিবিএ।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সাবস্টেশন অ্যাটেনডেন্ট (এ), ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ২৩,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান-জোনাল মেরামতের দোকান, ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোরকিপার (এ), ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৮,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হেল্পার, ২৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোর হেল্পার, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৫,০০০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৭ নম্বর পদের জন্য ১ হাজার টাকা এবং ৮ থেকে ১২ পর্যন্ত ৫০০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করেছেন আশরিফা আকন্দ ঐশী। তিনি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ২৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর সফলতার পেছনের গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
৩০ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: টেরিটরি সেলস ম্যানেজার, (লিফট)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিবিএ/এমবিএ
অন্যান্য যোগ্যতা: এসকেলেটর/লিফট বিষয়ে ভালো জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: ২–৪ বছর। তবে অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীদের আবেদনের সুযোগ রয়েছে।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো জায়গায়।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, লাভের শেয়ার, প্রভিডেন্ট ফান্ড, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্টের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১২ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: টেরিটরি সেলস ম্যানেজার, (লিফট)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিবিএ/এমবিএ
অন্যান্য যোগ্যতা: এসকেলেটর/লিফট বিষয়ে ভালো জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: ২–৪ বছর। তবে অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীদের আবেদনের সুযোগ রয়েছে।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো জায়গায়।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, লাভের শেয়ার, প্রভিডেন্ট ফান্ড, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্টের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১২ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করেছেন আশরিফা আকন্দ ঐশী। তিনি ১৭তম বিজেএস পরীক্ষায় ২৩তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তাঁর সফলতার পেছনের গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন শাহ বিলিয়া জুলফিকার।
৩০ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
৩ ঘণ্টা আগে