ফারুক হোসেন মিলন
ফারুক হোসেন মিলনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাজীপুরের টঙ্গীতে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। এরপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেশেই কাজ করেন। এক পর্যায় আমাজনে ইন্টারভিউ দেন এবং সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কানাডা ব্রাঞ্চে কাজ করার সুযোগ পান। তিনি ২০২২ সালের জুন মাসে চাকরিতে যোগ দেন। আমাজনে চাকরি পাওয়ার গল্প, নতুনদের পরামর্শ ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি নিজেই।
ছাত্রজীবনে সফটওয়্যার নিয়ে তেমন মনোযোগ দেওয়া হয়নি। আবশ্যিক কোর্সে পাস করার জন্য যতটুকু দরকার, ততটুকু করেছি। তবে এখন মনে হচ্ছে তখন থেকেই মনোযোগ দেওয়া দরকার ছিল। আর প্রোগ্রামিংয়ে মনোযোগ দেওয়া মূলত ২য় বর্ষের শুরুর দিকে। প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা করতে ভালো লাগত। সেই ভালো লাগা থেকেই শেখা।
চাকরির প্রস্তুতির পেছনে
প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম অনেক দিন আগে থেকেই। ২০১৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে প্রবলেম সলভিং, সিস্টেম ডিজাইন, ডেটাবেইস ডিজাইন, অপারেটিং সিস্টেম ইত্যাদি জিনিস নিয়ে টুকটাক দেখতাম। আমার কাছে প্রবলেম সলভিং ব্যাপারটা অনেক ভালো লাগত। তাই সময়-সুযোগ পেলেই সমস্যার সমাধান করতাম। লিটকোড, ইন্টারভিউবিটে মোট ১৫০০+ প্রবলেম সমাধান করেছি। তাই এদিক দিয়ে আমার প্রস্তুতি ভালোই ছিল। আর বাকিগুলো বিভিন্ন বই এবং অনলাইন রিসোর্স থেকে আস্তে আস্তে শেখা হয়েছে।
আমাজনে চাকরির সুযোগ
আমাজনে মোটামুটি সব ধরনের লোক আছে। সফটওয়্যারের জন্য যেমন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার, তেমনি রিসার্চের জন্য রিসার্চ ইঞ্জিনিয়ার, হার্ডওয়্যারের জন্য হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে। সব ডিপার্টমেন্টে আলাদা আলাদা নিবেদিতপ্রাণ লোক আছে। আমার কাজ হলো তাদের ওয়েব সার্ভিসের ক্যাশিং পদ্ধতি নিয়ে কাজ করা।
আমাজনে চাকরির আবেদন-প্রক্রিয়া
আবেদনের জন্য আমাজনের নিজস্ব সাইট আছে। সেখানেই আবেদন করতে হয়। তবে সেই সাইটে সরাসরি আবেদন করলে ইন্টারভিউর জন্য কল পাওয়ার চান্স কম। সবচেয়ে ভালো হয় আমাজনে চাকরি করে এমন কারও রেফারাল নিলে। এতে করে মোটামুটি সিভি ভালো থাকলে এবং LinkedIn গোছানো থাকলে কল পাওয়ার চান্স অনেক বেড়ে যায়।
গুগল, আমাজন, মেটা, মাইক্রোসফটের মতো বড় বড় টেকজায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা সব কম্পিউটার গ্র্যাজুয়েটের স্বপ্ন থাকে। স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি, সেটা চিন্তা করতেই ভালো লাগে।
আমাজনে চাকরির ইন্টারভিউ
সবার মোটামুটি তিনটি ধাপে ইন্টারভিউ হয়। শুরুতে আমাকে একটা অনলাইন অ্যাসাইনমেন্ট দিতে হয়েছে। সেখানে তিনটা প্রবলেম ছিল। অনেক তাড়াতাড়ি সলভ করতে পেরেছিলাম। এ কারণে আমাকে দ্বিতীয় ধাপ ছাড়াই ডিরেক্ট তৃতীয় ধাপে নিয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় ধাপে মূলত এক ঘণ্টায় একটা প্রবলেম সলভ এবং কিছু বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন থাকে। আর তৃতীয় ধাপে চার রাউন্ডে ইন্টারভিউ হয়। দুইটা রাউন্ডে প্রবলেম সলভিং, একটা রাউন্ডে রিড্যাবল ও মেইন্ট্যানাবল কোড এবং একটা রাউন্ডে সিস্টেম ডিজাইন হয়েছিল। আর সবগুলোতে বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন কমন ছিল। বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন মূলত ক্যান্ডিডেট আগে যেসব কোম্পানিতে চাকরি করেছি, সেখানের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে। কারণ পুরোনো অভিজ্ঞতাই বলে দেয় মানুষ সামনে কী করবে। আমার সবগুলো ধাপ ১৫ দিনের মধ্যে শেষ করেছিলাম। আর শেষ ইন্টারভিউর ১৩ দিন পর আমাকে কনফার্ম করেছিল এবং চাকরির অফার দিয়েছিল।
বাংলাদেশিদের জন্য সুযোগ
এসব বড় কোম্পানিতে সব দেশের জন্য সমান সুযোগ। কিন্তু সমস্যা হলো ভিসা প্রসেসিং। এ কারণে কোম্পানি চায় আগে লোকাল কাউকে পায় কি না। কারণ আমাকে অফার দেওয়ার প্রায় সাত মাস পর আমি জয়েন করতে পেরেছিলাম। এই সাত মাস আমি ওয়ার্ক পারমিট, ভিসা ইত্যাদি ম্যানেজ করেছি। সে ক্ষেত্রে যদি লোকাল কেউ থাকত, তবে দুই-এক মাসেই জয়েন করতে পারত। তাই অনেক কোম্পানি এই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে চায় না।
তরুণদের জন্য পরামর্শ
নতুন যাঁরা আগ্রহী, তাঁদের বলব, পরিশ্রম করতে হবে। বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি এ রকম বড় বড় কোম্পানিতে চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। মনে রাখতে হবে, এখানে লোকাল যারা আছে, তাদের থেকে ভালো না করতে পারলে কোম্পানি আপনাকে এত খরচ করে নিয়ে আসবে না। তাই ভালোটা একটু বেশি করতে হবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আপাতত আমাজনে থেকেই আমার ভিত্তি আরও মজবুত করতে চাই। সেই সঙ্গে ধাপে ধাপে ওপরে উঠতে চাই। পাশাপাশি তরুণদের সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে চাই। এখানে অর্জিত অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে শেয়ার করে দেশের আইসিটি সেক্টরকে আরও এগিয়ে নেওয়ার স্বপ্ন রয়েছে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
ফারুক হোসেন মিলনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাজীপুরের টঙ্গীতে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। এরপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেশেই কাজ করেন। এক পর্যায় আমাজনে ইন্টারভিউ দেন এবং সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কানাডা ব্রাঞ্চে কাজ করার সুযোগ পান। তিনি ২০২২ সালের জুন মাসে চাকরিতে যোগ দেন। আমাজনে চাকরি পাওয়ার গল্প, নতুনদের পরামর্শ ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি নিজেই।
ছাত্রজীবনে সফটওয়্যার নিয়ে তেমন মনোযোগ দেওয়া হয়নি। আবশ্যিক কোর্সে পাস করার জন্য যতটুকু দরকার, ততটুকু করেছি। তবে এখন মনে হচ্ছে তখন থেকেই মনোযোগ দেওয়া দরকার ছিল। আর প্রোগ্রামিংয়ে মনোযোগ দেওয়া মূলত ২য় বর্ষের শুরুর দিকে। প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা করতে ভালো লাগত। সেই ভালো লাগা থেকেই শেখা।
চাকরির প্রস্তুতির পেছনে
প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম অনেক দিন আগে থেকেই। ২০১৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে প্রবলেম সলভিং, সিস্টেম ডিজাইন, ডেটাবেইস ডিজাইন, অপারেটিং সিস্টেম ইত্যাদি জিনিস নিয়ে টুকটাক দেখতাম। আমার কাছে প্রবলেম সলভিং ব্যাপারটা অনেক ভালো লাগত। তাই সময়-সুযোগ পেলেই সমস্যার সমাধান করতাম। লিটকোড, ইন্টারভিউবিটে মোট ১৫০০+ প্রবলেম সমাধান করেছি। তাই এদিক দিয়ে আমার প্রস্তুতি ভালোই ছিল। আর বাকিগুলো বিভিন্ন বই এবং অনলাইন রিসোর্স থেকে আস্তে আস্তে শেখা হয়েছে।
আমাজনে চাকরির সুযোগ
আমাজনে মোটামুটি সব ধরনের লোক আছে। সফটওয়্যারের জন্য যেমন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার, তেমনি রিসার্চের জন্য রিসার্চ ইঞ্জিনিয়ার, হার্ডওয়্যারের জন্য হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে। সব ডিপার্টমেন্টে আলাদা আলাদা নিবেদিতপ্রাণ লোক আছে। আমার কাজ হলো তাদের ওয়েব সার্ভিসের ক্যাশিং পদ্ধতি নিয়ে কাজ করা।
আমাজনে চাকরির আবেদন-প্রক্রিয়া
আবেদনের জন্য আমাজনের নিজস্ব সাইট আছে। সেখানেই আবেদন করতে হয়। তবে সেই সাইটে সরাসরি আবেদন করলে ইন্টারভিউর জন্য কল পাওয়ার চান্স কম। সবচেয়ে ভালো হয় আমাজনে চাকরি করে এমন কারও রেফারাল নিলে। এতে করে মোটামুটি সিভি ভালো থাকলে এবং LinkedIn গোছানো থাকলে কল পাওয়ার চান্স অনেক বেড়ে যায়।
গুগল, আমাজন, মেটা, মাইক্রোসফটের মতো বড় বড় টেকজায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা সব কম্পিউটার গ্র্যাজুয়েটের স্বপ্ন থাকে। স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি, সেটা চিন্তা করতেই ভালো লাগে।
আমাজনে চাকরির ইন্টারভিউ
সবার মোটামুটি তিনটি ধাপে ইন্টারভিউ হয়। শুরুতে আমাকে একটা অনলাইন অ্যাসাইনমেন্ট দিতে হয়েছে। সেখানে তিনটা প্রবলেম ছিল। অনেক তাড়াতাড়ি সলভ করতে পেরেছিলাম। এ কারণে আমাকে দ্বিতীয় ধাপ ছাড়াই ডিরেক্ট তৃতীয় ধাপে নিয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় ধাপে মূলত এক ঘণ্টায় একটা প্রবলেম সলভ এবং কিছু বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন থাকে। আর তৃতীয় ধাপে চার রাউন্ডে ইন্টারভিউ হয়। দুইটা রাউন্ডে প্রবলেম সলভিং, একটা রাউন্ডে রিড্যাবল ও মেইন্ট্যানাবল কোড এবং একটা রাউন্ডে সিস্টেম ডিজাইন হয়েছিল। আর সবগুলোতে বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন কমন ছিল। বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন মূলত ক্যান্ডিডেট আগে যেসব কোম্পানিতে চাকরি করেছি, সেখানের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে। কারণ পুরোনো অভিজ্ঞতাই বলে দেয় মানুষ সামনে কী করবে। আমার সবগুলো ধাপ ১৫ দিনের মধ্যে শেষ করেছিলাম। আর শেষ ইন্টারভিউর ১৩ দিন পর আমাকে কনফার্ম করেছিল এবং চাকরির অফার দিয়েছিল।
বাংলাদেশিদের জন্য সুযোগ
এসব বড় কোম্পানিতে সব দেশের জন্য সমান সুযোগ। কিন্তু সমস্যা হলো ভিসা প্রসেসিং। এ কারণে কোম্পানি চায় আগে লোকাল কাউকে পায় কি না। কারণ আমাকে অফার দেওয়ার প্রায় সাত মাস পর আমি জয়েন করতে পেরেছিলাম। এই সাত মাস আমি ওয়ার্ক পারমিট, ভিসা ইত্যাদি ম্যানেজ করেছি। সে ক্ষেত্রে যদি লোকাল কেউ থাকত, তবে দুই-এক মাসেই জয়েন করতে পারত। তাই অনেক কোম্পানি এই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে চায় না।
তরুণদের জন্য পরামর্শ
নতুন যাঁরা আগ্রহী, তাঁদের বলব, পরিশ্রম করতে হবে। বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি এ রকম বড় বড় কোম্পানিতে চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। মনে রাখতে হবে, এখানে লোকাল যারা আছে, তাদের থেকে ভালো না করতে পারলে কোম্পানি আপনাকে এত খরচ করে নিয়ে আসবে না। তাই ভালোটা একটু বেশি করতে হবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আপাতত আমাজনে থেকেই আমার ভিত্তি আরও মজবুত করতে চাই। সেই সঙ্গে ধাপে ধাপে ওপরে উঠতে চাই। পাশাপাশি তরুণদের সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে চাই। এখানে অর্জিত অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে শেয়ার করে দেশের আইসিটি সেক্টরকে আরও এগিয়ে নেওয়ার স্বপ্ন রয়েছে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
ফারুক হোসেন মিলন
ফারুক হোসেন মিলনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাজীপুরের টঙ্গীতে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। এরপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেশেই কাজ করেন। এক পর্যায় আমাজনে ইন্টারভিউ দেন এবং সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কানাডা ব্রাঞ্চে কাজ করার সুযোগ পান। তিনি ২০২২ সালের জুন মাসে চাকরিতে যোগ দেন। আমাজনে চাকরি পাওয়ার গল্প, নতুনদের পরামর্শ ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি নিজেই।
ছাত্রজীবনে সফটওয়্যার নিয়ে তেমন মনোযোগ দেওয়া হয়নি। আবশ্যিক কোর্সে পাস করার জন্য যতটুকু দরকার, ততটুকু করেছি। তবে এখন মনে হচ্ছে তখন থেকেই মনোযোগ দেওয়া দরকার ছিল। আর প্রোগ্রামিংয়ে মনোযোগ দেওয়া মূলত ২য় বর্ষের শুরুর দিকে। প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা করতে ভালো লাগত। সেই ভালো লাগা থেকেই শেখা।
চাকরির প্রস্তুতির পেছনে
প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম অনেক দিন আগে থেকেই। ২০১৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে প্রবলেম সলভিং, সিস্টেম ডিজাইন, ডেটাবেইস ডিজাইন, অপারেটিং সিস্টেম ইত্যাদি জিনিস নিয়ে টুকটাক দেখতাম। আমার কাছে প্রবলেম সলভিং ব্যাপারটা অনেক ভালো লাগত। তাই সময়-সুযোগ পেলেই সমস্যার সমাধান করতাম। লিটকোড, ইন্টারভিউবিটে মোট ১৫০০+ প্রবলেম সমাধান করেছি। তাই এদিক দিয়ে আমার প্রস্তুতি ভালোই ছিল। আর বাকিগুলো বিভিন্ন বই এবং অনলাইন রিসোর্স থেকে আস্তে আস্তে শেখা হয়েছে।
আমাজনে চাকরির সুযোগ
আমাজনে মোটামুটি সব ধরনের লোক আছে। সফটওয়্যারের জন্য যেমন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার, তেমনি রিসার্চের জন্য রিসার্চ ইঞ্জিনিয়ার, হার্ডওয়্যারের জন্য হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে। সব ডিপার্টমেন্টে আলাদা আলাদা নিবেদিতপ্রাণ লোক আছে। আমার কাজ হলো তাদের ওয়েব সার্ভিসের ক্যাশিং পদ্ধতি নিয়ে কাজ করা।
আমাজনে চাকরির আবেদন-প্রক্রিয়া
আবেদনের জন্য আমাজনের নিজস্ব সাইট আছে। সেখানেই আবেদন করতে হয়। তবে সেই সাইটে সরাসরি আবেদন করলে ইন্টারভিউর জন্য কল পাওয়ার চান্স কম। সবচেয়ে ভালো হয় আমাজনে চাকরি করে এমন কারও রেফারাল নিলে। এতে করে মোটামুটি সিভি ভালো থাকলে এবং LinkedIn গোছানো থাকলে কল পাওয়ার চান্স অনেক বেড়ে যায়।
গুগল, আমাজন, মেটা, মাইক্রোসফটের মতো বড় বড় টেকজায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা সব কম্পিউটার গ্র্যাজুয়েটের স্বপ্ন থাকে। স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি, সেটা চিন্তা করতেই ভালো লাগে।
আমাজনে চাকরির ইন্টারভিউ
সবার মোটামুটি তিনটি ধাপে ইন্টারভিউ হয়। শুরুতে আমাকে একটা অনলাইন অ্যাসাইনমেন্ট দিতে হয়েছে। সেখানে তিনটা প্রবলেম ছিল। অনেক তাড়াতাড়ি সলভ করতে পেরেছিলাম। এ কারণে আমাকে দ্বিতীয় ধাপ ছাড়াই ডিরেক্ট তৃতীয় ধাপে নিয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় ধাপে মূলত এক ঘণ্টায় একটা প্রবলেম সলভ এবং কিছু বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন থাকে। আর তৃতীয় ধাপে চার রাউন্ডে ইন্টারভিউ হয়। দুইটা রাউন্ডে প্রবলেম সলভিং, একটা রাউন্ডে রিড্যাবল ও মেইন্ট্যানাবল কোড এবং একটা রাউন্ডে সিস্টেম ডিজাইন হয়েছিল। আর সবগুলোতে বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন কমন ছিল। বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন মূলত ক্যান্ডিডেট আগে যেসব কোম্পানিতে চাকরি করেছি, সেখানের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে। কারণ পুরোনো অভিজ্ঞতাই বলে দেয় মানুষ সামনে কী করবে। আমার সবগুলো ধাপ ১৫ দিনের মধ্যে শেষ করেছিলাম। আর শেষ ইন্টারভিউর ১৩ দিন পর আমাকে কনফার্ম করেছিল এবং চাকরির অফার দিয়েছিল।
বাংলাদেশিদের জন্য সুযোগ
এসব বড় কোম্পানিতে সব দেশের জন্য সমান সুযোগ। কিন্তু সমস্যা হলো ভিসা প্রসেসিং। এ কারণে কোম্পানি চায় আগে লোকাল কাউকে পায় কি না। কারণ আমাকে অফার দেওয়ার প্রায় সাত মাস পর আমি জয়েন করতে পেরেছিলাম। এই সাত মাস আমি ওয়ার্ক পারমিট, ভিসা ইত্যাদি ম্যানেজ করেছি। সে ক্ষেত্রে যদি লোকাল কেউ থাকত, তবে দুই-এক মাসেই জয়েন করতে পারত। তাই অনেক কোম্পানি এই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে চায় না।
তরুণদের জন্য পরামর্শ
নতুন যাঁরা আগ্রহী, তাঁদের বলব, পরিশ্রম করতে হবে। বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি এ রকম বড় বড় কোম্পানিতে চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। মনে রাখতে হবে, এখানে লোকাল যারা আছে, তাদের থেকে ভালো না করতে পারলে কোম্পানি আপনাকে এত খরচ করে নিয়ে আসবে না। তাই ভালোটা একটু বেশি করতে হবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আপাতত আমাজনে থেকেই আমার ভিত্তি আরও মজবুত করতে চাই। সেই সঙ্গে ধাপে ধাপে ওপরে উঠতে চাই। পাশাপাশি তরুণদের সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে চাই। এখানে অর্জিত অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে শেয়ার করে দেশের আইসিটি সেক্টরকে আরও এগিয়ে নেওয়ার স্বপ্ন রয়েছে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
ফারুক হোসেন মিলনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাজীপুরের টঙ্গীতে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। এরপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেশেই কাজ করেন। এক পর্যায় আমাজনে ইন্টারভিউ দেন এবং সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কানাডা ব্রাঞ্চে কাজ করার সুযোগ পান। তিনি ২০২২ সালের জুন মাসে চাকরিতে যোগ দেন। আমাজনে চাকরি পাওয়ার গল্প, নতুনদের পরামর্শ ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি নিজেই।
ছাত্রজীবনে সফটওয়্যার নিয়ে তেমন মনোযোগ দেওয়া হয়নি। আবশ্যিক কোর্সে পাস করার জন্য যতটুকু দরকার, ততটুকু করেছি। তবে এখন মনে হচ্ছে তখন থেকেই মনোযোগ দেওয়া দরকার ছিল। আর প্রোগ্রামিংয়ে মনোযোগ দেওয়া মূলত ২য় বর্ষের শুরুর দিকে। প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা করতে ভালো লাগত। সেই ভালো লাগা থেকেই শেখা।
চাকরির প্রস্তুতির পেছনে
প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম অনেক দিন আগে থেকেই। ২০১৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে প্রবলেম সলভিং, সিস্টেম ডিজাইন, ডেটাবেইস ডিজাইন, অপারেটিং সিস্টেম ইত্যাদি জিনিস নিয়ে টুকটাক দেখতাম। আমার কাছে প্রবলেম সলভিং ব্যাপারটা অনেক ভালো লাগত। তাই সময়-সুযোগ পেলেই সমস্যার সমাধান করতাম। লিটকোড, ইন্টারভিউবিটে মোট ১৫০০+ প্রবলেম সমাধান করেছি। তাই এদিক দিয়ে আমার প্রস্তুতি ভালোই ছিল। আর বাকিগুলো বিভিন্ন বই এবং অনলাইন রিসোর্স থেকে আস্তে আস্তে শেখা হয়েছে।
আমাজনে চাকরির সুযোগ
আমাজনে মোটামুটি সব ধরনের লোক আছে। সফটওয়্যারের জন্য যেমন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইঞ্জিনিয়ার, তেমনি রিসার্চের জন্য রিসার্চ ইঞ্জিনিয়ার, হার্ডওয়্যারের জন্য হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রয়েছে। সব ডিপার্টমেন্টে আলাদা আলাদা নিবেদিতপ্রাণ লোক আছে। আমার কাজ হলো তাদের ওয়েব সার্ভিসের ক্যাশিং পদ্ধতি নিয়ে কাজ করা।
আমাজনে চাকরির আবেদন-প্রক্রিয়া
আবেদনের জন্য আমাজনের নিজস্ব সাইট আছে। সেখানেই আবেদন করতে হয়। তবে সেই সাইটে সরাসরি আবেদন করলে ইন্টারভিউর জন্য কল পাওয়ার চান্স কম। সবচেয়ে ভালো হয় আমাজনে চাকরি করে এমন কারও রেফারাল নিলে। এতে করে মোটামুটি সিভি ভালো থাকলে এবং LinkedIn গোছানো থাকলে কল পাওয়ার চান্স অনেক বেড়ে যায়।
গুগল, আমাজন, মেটা, মাইক্রোসফটের মতো বড় বড় টেকজায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা সব কম্পিউটার গ্র্যাজুয়েটের স্বপ্ন থাকে। স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছি, সেটা চিন্তা করতেই ভালো লাগে।
আমাজনে চাকরির ইন্টারভিউ
সবার মোটামুটি তিনটি ধাপে ইন্টারভিউ হয়। শুরুতে আমাকে একটা অনলাইন অ্যাসাইনমেন্ট দিতে হয়েছে। সেখানে তিনটা প্রবলেম ছিল। অনেক তাড়াতাড়ি সলভ করতে পেরেছিলাম। এ কারণে আমাকে দ্বিতীয় ধাপ ছাড়াই ডিরেক্ট তৃতীয় ধাপে নিয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয় ধাপে মূলত এক ঘণ্টায় একটা প্রবলেম সলভ এবং কিছু বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন থাকে। আর তৃতীয় ধাপে চার রাউন্ডে ইন্টারভিউ হয়। দুইটা রাউন্ডে প্রবলেম সলভিং, একটা রাউন্ডে রিড্যাবল ও মেইন্ট্যানাবল কোড এবং একটা রাউন্ডে সিস্টেম ডিজাইন হয়েছিল। আর সবগুলোতে বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন কমন ছিল। বিহ্যাভিওরাল প্রশ্ন মূলত ক্যান্ডিডেট আগে যেসব কোম্পানিতে চাকরি করেছি, সেখানের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে। কারণ পুরোনো অভিজ্ঞতাই বলে দেয় মানুষ সামনে কী করবে। আমার সবগুলো ধাপ ১৫ দিনের মধ্যে শেষ করেছিলাম। আর শেষ ইন্টারভিউর ১৩ দিন পর আমাকে কনফার্ম করেছিল এবং চাকরির অফার দিয়েছিল।
বাংলাদেশিদের জন্য সুযোগ
এসব বড় কোম্পানিতে সব দেশের জন্য সমান সুযোগ। কিন্তু সমস্যা হলো ভিসা প্রসেসিং। এ কারণে কোম্পানি চায় আগে লোকাল কাউকে পায় কি না। কারণ আমাকে অফার দেওয়ার প্রায় সাত মাস পর আমি জয়েন করতে পেরেছিলাম। এই সাত মাস আমি ওয়ার্ক পারমিট, ভিসা ইত্যাদি ম্যানেজ করেছি। সে ক্ষেত্রে যদি লোকাল কেউ থাকত, তবে দুই-এক মাসেই জয়েন করতে পারত। তাই অনেক কোম্পানি এই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে চায় না।
তরুণদের জন্য পরামর্শ
নতুন যাঁরা আগ্রহী, তাঁদের বলব, পরিশ্রম করতে হবে। বর্তমানে অনেক বাংলাদেশি এ রকম বড় বড় কোম্পানিতে চাকরি নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। মনে রাখতে হবে, এখানে লোকাল যারা আছে, তাদের থেকে ভালো না করতে পারলে কোম্পানি আপনাকে এত খরচ করে নিয়ে আসবে না। তাই ভালোটা একটু বেশি করতে হবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
আপাতত আমাজনে থেকেই আমার ভিত্তি আরও মজবুত করতে চাই। সেই সঙ্গে ধাপে ধাপে ওপরে উঠতে চাই। পাশাপাশি তরুণদের সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে চাই। এখানে অর্জিত অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে শেয়ার করে দেশের আইসিটি সেক্টরকে আরও এগিয়ে নেওয়ার স্বপ্ন রয়েছে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
১৬ মিনিট আগেজাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।
ফারুক হোসেন মিলনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাজীপুরের টঙ্গীতে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। এরপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেশেই কাজ করেন।
০৪ অক্টোবর ২০২২জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।
ফারুক হোসেন মিলনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাজীপুরের টঙ্গীতে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। এরপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেশেই কাজ করেন।
০৪ অক্টোবর ২০২২বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
১৬ মিনিট আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ২২ হাজার ৯৯৫ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো নিরাপত্তা সুপারভাইজার (মহিলা), নিরাপত্তা সুপারভাইজার (পুরুষ), নিরাপত্তা সুপারভাইজার, নিরাপত্তা অপারেটর, নিরাপত্তা অপারেটর (পুরুষ), নিরাপত্তা অপারেটর (মহিলা), সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রহরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ অক্টোবর বেলা ৩টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানীর ৬টি পৃথক কেন্দ্রে এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রগুলো হলো কাওলার সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলক্ষেতের কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, শাহীনবাগের সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুর্মিটোলার বিএএফ শাহীন কলেজ, নওয়াব হাবিবুল্লাহ্ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও সরকারি বাঙলা কলেজ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এসব পদে আবেদনকারী প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষার সময়সূচি এবং প্রবেশপত্র সংগ্রহের জন্য টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড কর্তৃক সব প্রার্থীকে ইতিমধ্যে এসএমএস প্রদান করা হয়েছে।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ২২ হাজার ৯৯৫ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো নিরাপত্তা সুপারভাইজার (মহিলা), নিরাপত্তা সুপারভাইজার (পুরুষ), নিরাপত্তা সুপারভাইজার, নিরাপত্তা অপারেটর, নিরাপত্তা অপারেটর (পুরুষ), নিরাপত্তা অপারেটর (মহিলা), সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রহরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ অক্টোবর বেলা ৩টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানীর ৬টি পৃথক কেন্দ্রে এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রগুলো হলো কাওলার সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলক্ষেতের কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, শাহীনবাগের সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুর্মিটোলার বিএএফ শাহীন কলেজ, নওয়াব হাবিবুল্লাহ্ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও সরকারি বাঙলা কলেজ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এসব পদে আবেদনকারী প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষার সময়সূচি এবং প্রবেশপত্র সংগ্রহের জন্য টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড কর্তৃক সব প্রার্থীকে ইতিমধ্যে এসএমএস প্রদান করা হয়েছে।
ফারুক হোসেন মিলনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাজীপুরের টঙ্গীতে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। এরপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেশেই কাজ করেন।
০৪ অক্টোবর ২০২২বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
১৬ মিনিট আগেজাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
৯ ঘণ্টা আগেএম এম মুজাহিদ উদ্দীন
কোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
কাজের সময়সীমা নির্ধারণ করু
কোনো কাজ শুরু করার আগে সময়সীমা নির্ধারণ করা জরুরি। কত সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করতে হবে, তা আগে থেকে জানা থাকলে কাজে গতি বাড়ে। সময়সীমা বেঁধে দিলে মন অবচেতনভাবে একটি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজটি শেষ করার তাগিদ অনুভব করে। তবে মনে রাখতে হবে, কাজের মধ্যে বারবার ঘড়ি দেখা মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়।
কাজের তালিকা আগেই তৈরি করুন
আগামীকাল কী কী কাজ করতে হবে, তা আগেই ঠিক করুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো তালিকার প্রথম দিকে রাখুন। এরপর ক্রমানুসারে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো। এতে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাদ পড়বে না, কাজের গতি বজায় থাকবে এবং সময়ও সাশ্রয় হবে। যদি আগের দিন তালিকা তৈরি করা না যায়, তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে সর্বপ্রথম গুরুত্ব অনুযায়ী কাজের তালিকা তৈরি করুন এবং প্রতিটি কাজের আনুমানিক সময় লিখে রাখুন। এতে কাজের প্রতি মনোযোগ ও নিয়মানুবর্তিতা দুটোই বৃদ্ধি পায়।
কাজের মাঝখানে ছোট বিরতি নিন
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনোযোগ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। তাই নির্দিষ্ট সময় অন্তর ৪-৫ মিনিটের বিরতি নিন। একটু হাঁটাহাঁটি করুন, চা-পান করুন বা হালকা নাশতা করতে পারেন। জানালার পাশে গিয়ে কিছুক্ষণ তাজা বাতাস নিন। এতে শরীর ও মন দুটোই সতেজ থাকবে, ফলে কাজে মনোযোগও বৃদ্ধি পাবে।
একসঙ্গে একাধিক কাজ নয়
অনেকে একসঙ্গে একাধিক কাজ করার চেষ্টা করেন, ফলে কোনো কাজই ঠিকভাবে সম্পন্ন হয় না। মানুষের মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতো একসঙ্গে একাধিক কাজ সামলাতে পারে না। তাই যে কাজটি করছেন, তাতে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন। কাজটি শেষ হলে তবেই অন্য কাজে হাত দিন।
কাজের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন
যেমনভাবে ভালো পরিবেশে সন্তান বেড়ে ওঠে, তেমনি ভালো পরিবেশে কাজও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। কাজের সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দূরে সরিয়ে রাখুন এবং প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো কাছে রাখুন। একটি শান্ত ও পরিপাটি পরিবেশ মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকুন
বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কাজের সময় ঘন ঘন ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার বা ইমো ব্যবহার করলে মনোযোগে বিচ্যুতি ঘটে। তাই কাজের সময় এসব মাধ্যম থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। স্মার্টফোনটিও কিছুটা দূরে রাখুন, যাতে নোটিফিকেশন দেখে মনোযোগ নষ্ট না হয়।
কাজের অনুপ্রেরণা খুঁজুন
যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে অনুপ্রেরণা জরুরি। ভাবুন, কাজটি কেন করছেন, এর সুফল কী, কাজটি শেষ হলে আপনি কী অর্জন করবেন। এ চিন্তাগুলো কাজের প্রতি আগ্রহ ও উদ্যম বাড়ায়। অনুপ্রেরণা থাকলে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয় এবং কাজ দ্রুত সম্পন্ন হয়।
শরীর সুস্থ রাখুন
সুস্থ শরীরই সুখী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক। শরীর অসুস্থ থাকলে কোনো কাজে মন বসে না। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, স্বাস্থ্যসম্মত পরিমিত খাবার খান, পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। দেহ ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে। আর মন ঠিক থাকলে মনোযোগও অটুট থাকে।
নিয়মিত সৃষ্টিকর্তাতে স্মরণ করুন
আপনি যে ধর্মেরই অনুসারী হোন না কেন, প্রতিদিন প্রার্থনা করুন। প্রার্থনা মনকে শান্ত ও সতেজ রাখে।
মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন
মনোযোগী মনই আপনাকে সফল ও সুন্দর মানুষে পরিণত করবে। আজ থেকে মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন, সাফল্য আপনার নাগালেই থাকবে।
কাজে মনোযোগ ধরে রাখা একদিনের অভ্যাস নয়। এটি নিয়মিত অনুশীলন ও সচেতনতার ফল। ছোট ছোট পরিবর্তন যেমন সময়সীমা নির্ধারণ, কাজের তালিকা তৈরি, বিরতি নেওয়া বা সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকা মনোযোগ বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা, অনুপ্রেরণায় ভরপুর থাকা এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা মনকে স্থির ও ইতিবাচক করে তোলে। মনে রাখুন, মনোযোগই সাফল্যের প্রথম ধাপ। মনোযোগীভাবে কাজ শুরু করুন, সাফল্য স্বাভাবিকভাবেই আপনার পথে আসবে।
কোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
কাজের সময়সীমা নির্ধারণ করু
কোনো কাজ শুরু করার আগে সময়সীমা নির্ধারণ করা জরুরি। কত সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করতে হবে, তা আগে থেকে জানা থাকলে কাজে গতি বাড়ে। সময়সীমা বেঁধে দিলে মন অবচেতনভাবে একটি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজটি শেষ করার তাগিদ অনুভব করে। তবে মনে রাখতে হবে, কাজের মধ্যে বারবার ঘড়ি দেখা মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়।
কাজের তালিকা আগেই তৈরি করুন
আগামীকাল কী কী কাজ করতে হবে, তা আগেই ঠিক করুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো তালিকার প্রথম দিকে রাখুন। এরপর ক্রমানুসারে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো। এতে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাদ পড়বে না, কাজের গতি বজায় থাকবে এবং সময়ও সাশ্রয় হবে। যদি আগের দিন তালিকা তৈরি করা না যায়, তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে সর্বপ্রথম গুরুত্ব অনুযায়ী কাজের তালিকা তৈরি করুন এবং প্রতিটি কাজের আনুমানিক সময় লিখে রাখুন। এতে কাজের প্রতি মনোযোগ ও নিয়মানুবর্তিতা দুটোই বৃদ্ধি পায়।
কাজের মাঝখানে ছোট বিরতি নিন
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনোযোগ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। তাই নির্দিষ্ট সময় অন্তর ৪-৫ মিনিটের বিরতি নিন। একটু হাঁটাহাঁটি করুন, চা-পান করুন বা হালকা নাশতা করতে পারেন। জানালার পাশে গিয়ে কিছুক্ষণ তাজা বাতাস নিন। এতে শরীর ও মন দুটোই সতেজ থাকবে, ফলে কাজে মনোযোগও বৃদ্ধি পাবে।
একসঙ্গে একাধিক কাজ নয়
অনেকে একসঙ্গে একাধিক কাজ করার চেষ্টা করেন, ফলে কোনো কাজই ঠিকভাবে সম্পন্ন হয় না। মানুষের মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতো একসঙ্গে একাধিক কাজ সামলাতে পারে না। তাই যে কাজটি করছেন, তাতে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন। কাজটি শেষ হলে তবেই অন্য কাজে হাত দিন।
কাজের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন
যেমনভাবে ভালো পরিবেশে সন্তান বেড়ে ওঠে, তেমনি ভালো পরিবেশে কাজও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। কাজের সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দূরে সরিয়ে রাখুন এবং প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো কাছে রাখুন। একটি শান্ত ও পরিপাটি পরিবেশ মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকুন
বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কাজের সময় ঘন ঘন ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার বা ইমো ব্যবহার করলে মনোযোগে বিচ্যুতি ঘটে। তাই কাজের সময় এসব মাধ্যম থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। স্মার্টফোনটিও কিছুটা দূরে রাখুন, যাতে নোটিফিকেশন দেখে মনোযোগ নষ্ট না হয়।
কাজের অনুপ্রেরণা খুঁজুন
যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে অনুপ্রেরণা জরুরি। ভাবুন, কাজটি কেন করছেন, এর সুফল কী, কাজটি শেষ হলে আপনি কী অর্জন করবেন। এ চিন্তাগুলো কাজের প্রতি আগ্রহ ও উদ্যম বাড়ায়। অনুপ্রেরণা থাকলে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয় এবং কাজ দ্রুত সম্পন্ন হয়।
শরীর সুস্থ রাখুন
সুস্থ শরীরই সুখী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক। শরীর অসুস্থ থাকলে কোনো কাজে মন বসে না। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, স্বাস্থ্যসম্মত পরিমিত খাবার খান, পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। দেহ ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে। আর মন ঠিক থাকলে মনোযোগও অটুট থাকে।
নিয়মিত সৃষ্টিকর্তাতে স্মরণ করুন
আপনি যে ধর্মেরই অনুসারী হোন না কেন, প্রতিদিন প্রার্থনা করুন। প্রার্থনা মনকে শান্ত ও সতেজ রাখে।
মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন
মনোযোগী মনই আপনাকে সফল ও সুন্দর মানুষে পরিণত করবে। আজ থেকে মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন, সাফল্য আপনার নাগালেই থাকবে।
কাজে মনোযোগ ধরে রাখা একদিনের অভ্যাস নয়। এটি নিয়মিত অনুশীলন ও সচেতনতার ফল। ছোট ছোট পরিবর্তন যেমন সময়সীমা নির্ধারণ, কাজের তালিকা তৈরি, বিরতি নেওয়া বা সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকা মনোযোগ বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা, অনুপ্রেরণায় ভরপুর থাকা এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা মনকে স্থির ও ইতিবাচক করে তোলে। মনে রাখুন, মনোযোগই সাফল্যের প্রথম ধাপ। মনোযোগীভাবে কাজ শুরু করুন, সাফল্য স্বাভাবিকভাবেই আপনার পথে আসবে।
ফারুক হোসেন মিলনের জন্ম ও বেড়ে ওঠা গাজীপুরের টঙ্গীতে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করেছেন। এরপর সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেশেই কাজ করেন।
০৪ অক্টোবর ২০২২বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
১৬ মিনিট আগেজাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে