Ajker Patrika
সাক্ষাৎকার

গবেষণা করতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা যেন স্নাতক পর্যায়ে কাজ শুরু করে

গবেষণা করতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা যেন স্নাতক পর্যায়ে কাজ শুরু করে
আপডেট : ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯: ৫০

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুটেক্স) মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করা একটি দল হলো ‘মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল টেক্সটাইলস’ বা এমএমটি রিসার্চ গ্রুপ। সেই দলের প্রতিষ্ঠাতা ওয়েট প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী সোহাগ চন্দ্র দাস। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করছেন এবং মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করছেন। তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আলভী আহমেদ

প্রশ্ন: আপনার গবেষণায় যাত্রা শুরু কীভাবে?
উত্তর: ২০১৯ সালের শেষ দিকে অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বর্ষ থেকে গবেষণা শুরু করি। বুটেক্সের ডাইস অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. আব্বাস উদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ শুরু করি। এ পর্যন্ত প্রায় ২০টি প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করেছি এবং প্রতিটি প্রজেক্ট সফলতার সঙ্গে শেষ করেছি। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পর বুটেক্সে গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করা অবস্থায় ২০২৩ সালের শুরুর দিকে আমার রিসার্চ গ্রুপটি তৈরি করি এবং গ্রুপটির নাম দিই ‘মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল টেক্সটাইলস’।

প্রশ্ন: রিসার্চ টিমে বর্তমানে কতজন সদস্য?
উত্তর: টিমে ২০ জন সদস্য আছে। সবাই মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে গবেষণা করছে এবং আমার টিম থেকে দুজন সদস্য উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের বাইরে গেছে। পাশাপাশি গ্রুপের উপদেষ্টা হিসেবে বুটেক্সের কয়েকজন অধ্যাপক আছেন, যাঁরা মেডিকেল টেক্সটাইলের ওপর গবেষণা করছেন এবং আমরা সহযোগী হিসেবে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বুটেক্স এবং বিসিএসআইআরের অধ্যাপকদের সঙ্গে কাজ করেছি।

প্রশ্ন: আমাদের দেশে মেডিকেল টেক্সটাইল নিয়ে কাজ করার সম্ভাবনা কতটুকু? 
উত্তর: মেডিকেল টেক্সটাইলের পরিসর ব্যাপক। অ্যাডভান্স উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়ালস, বায়ো ডিগরেডেবল বা বায়ো অ্যাবজরভ অ্যাবল ম্যাটেরিয়ালস বা টেক্সটাইল, স্মার্ট টেক্সটাইল ফর হেলথ মনিটরিং, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল টেক্সটাইল, টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং স্কাফল্ড, পরিধানযোগ্য থেরাপেটিক ডিভাইস, সার্জিক্যাল গাউন, পিপিই—এসব মেডিকেল টেক্সটাইলের অন্তর্ভুক্ত। এসব নিয়ে কাজ করার প্রচুর সুযোগ আছে।

প্রশ্ন: কেন গবেষণার জন্য মেডিকেল টেক্সটাইলকে বাছাই করেছেন?
উত্তর: টেক্সটাইলের ১১টি বিভাগের মধ্যে একটি হচ্ছে মেডিকেল টেক্সটাইল। মেডিকেল টেক্সটাইল খুবই পরিশীলিত অংশ। যেমন ধরা যাক, একটি ফ্যাব্রিক যেখানে বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়, সেখানে একটি উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়াল বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকায়। যত মানসম্পন্ন ম্যাটেরিয়াল বানানো হবে, দাম তত বাড়বে। দেশের যে মেডিকেল টেক্সটাইল সামগ্রী রপ্তানি হচ্ছে, তা খুবই কম দামি। অন্যদিকে বাইরে থেকে যা আমদানি করছি তা অনেক দামি, যা প্রায় ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা। তাই আমাদের উদ্দেশ্য এই জিনিসগুলো আমাদের দেশে তৈরি করে উচ্চমূল্যে বিদেশে রপ্তানি করা। আমরা সর্বশেষ যে প্রজেক্ট শেষ করেছি, সেখানে প্রাকৃতিক গাছ থেকে উন্ড হিলিং ম্যাটেরিয়াল তৈরি করেছি, যা আমরা স্প্রে হিসেবে ব্যবহার করতে পারব এবং আমাদের ইচ্ছা, আমরা কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে এটিকে বাজারজাত করব। 

প্রশ্ন: আপনি এখন পর্যন্ত কী কী গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছেন?
উত্তর: আমার প্রথম প্রকাশ করা গবেষণাপত্র ছিল এন্ট্রি মাইক্রোবিয়াল সার্জারিকাল সুচার। অর্থাৎ গাছের বাকল থেকে অপারেশনের সুচার তৈরি করেছি। দ্বিতীয়টি ছিল কেমিক্যাল কম্পোজিশন অ্যানালাইসিস। তারপর গ্রিন ডাইয়িং, গ্রিন টি ব্যাগ, মাল্টি স্কাউরিং এজেন্ট নিয়ে পেপার প্রকাশ করেছি। মেডিকেল টেক্সটাইলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো তুলা থেকে উন্ড হিলিং ব্যান্ডেজ, বায়ুদূষণ কমানোর জন্য কোয়ালিটিভ টেস্টিং মেথড ডেভেলপ এবং বায়ো ক্যাটালাইটিক পটেনশিয়াল অব এনজাইম তৈরি, সাইটোটক্সিক এবং মিউটোজেনিক পটেনশিয়াল অ্যানালাইসিস, গাছের পিগমেন্ট থেকে উন্ড হিলিং স্প্রে তৈরি করা ইত্যাদি। 

প্রশ্ন: গবেষণার ক্ষেত্রে কী ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়েছেন? 
উত্তর: আমি মনে করি, ফান্ডিংয়ের সীমাবদ্ধতা আমাদের জন্য প্রধান প্রতিবন্ধকতা। কেননা, পর্যাপ্ত ফান্ডিং না থাকলে গবেষণার কাজ এগিয়ে নেওয়া যায় না। আর মেডিকেল সরঞ্জামগুলো অনেক দামি। পাশাপাশি গবেষণার জন্য প্রয়োজনীয় উপাত্ত বা সরঞ্জাম সংগ্রহ করাটাও একটি বড় সমস্যা। ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোলাবোরেশনের ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়। তা ছাড়া এ ধরনের সরঞ্জাম আমাদের ইনসিটো অবস্থায় পরীক্ষা করা লাগে, যেমন মানবদেহে পরীক্ষা। এ ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের অনুমতি পাওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। 

প্রশ্ন: যাঁরা গবেষণায় আগ্রহী, তাঁদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: আমি আহ্বান করব, যারা গবেষণা করতে আগ্রহী, তারা যেন স্নাতক পর্যায়ে কাজ শুরু করে। আগ্রহী বিষয়ের শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। আমি মনে করি গবেষণা করা একটি ডেডিকেশনের বিষয়। অনেকেই কিছুদিন কাজ করে হতাশ হয়ে যায়, আর কাজ করতে চায় না। প্রথম ফলাফল পেতে বা ফান্ড পেতে সময় লাগতে পারে। এ ক্ষেত্রে হতাশ না হয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করতে হবে। আমার মনে আছে, আমার প্রথম প্রজেক্ট শেষ করতে প্রায় ২ থেকে ৩ বছর লেগেছিল। 

প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? 
উত্তর: আমার ইচ্ছা ‘এমএমটি’ গ্রুপের একটি নিজস্ব ল্যাব থাকবে এবং যারা মেডিকেল টেক্সটাইলস নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী, তাদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করব।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় অফিসার পদে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক এনজিও। প্রতিষ্ঠানটিতে ‘সিনিয়র অফিসার’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: সিনিয়র অফিসার।

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: পরিসংখ্যান, গণিত, কম্পিউটার সাইন্স বা অন্য যেকোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি।

অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুল টাইম।

প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

কর্মক্ষেত্র: অফিসে।

বয়সসীমা: উল্লেখ করা হয়নি।

কর্মস্থল: ঢাকা।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ট, গ্র্যাচুইটি, স্বাস্থ্য ও জীবন বিমা, সুস্থতা কেন্দ্র সুবিধা, ডে কেয়ার সুবিধা, মাতৃত্ব/পিতৃত্বকালীন ছুটির ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলানইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

এক্সিকিউটিভ নিয়োগ দেবে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, নেই বয়সসীমা

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

স্কয়ার গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসিতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (মাইক্রোবায়োলজি)।

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাইক্রোবায়োলজিতে এমএসসি।

অন্যান্য যোগ্যতা: কম্পিউটারে এমএস অফিসে ভালো দক্ষতা। সংশ্লিষ্ট কাজে ১ থেকে ২ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুলটাইম।

কর্মক্ষেত্র: অফিসে।

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় ধরনের প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।

কর্মস্থল: পাবনা।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ৬ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষার আসনবিন্যাস ৩০ অক্টোবর

চাকরি ডেস্ক 
সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষার আসনবিন্যাস ৩০ অক্টোবর

অষ্টাদশ বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (১৮ শ বিজেএস) বা সহকারী জজ পদে নিয়োগে প্রাথমিক পরীক্ষার (প্রিলিমিনারি) আসনবিন্যাস আগামী ৩০ অক্টোবর প্রকাশিত হবে। আগামী ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা রাজধানীর একাধিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৬ হাজার ১২৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (জেলা ও দায়রা জজ) আশিকুল খবির স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ ও উইল্স লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার্থীদের আসনবিন্যাস সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রের নোটিশ বোর্ড ও কমিশনের ওয়েবসাইটে আগামী ৩০ অক্টোবর প্রদর্শন করা হবে। পরীক্ষার্থীরা ওই সময় আসনবিন্যাস অনুযায়ী নিজেদের কক্ষ নম্বর জেনে নিতে পারবেন।

প্রার্থীদের ১০টা ১৫ মিনিটের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। ১০টা ৫৫ মিনিটে পরীক্ষার্থীদের এমসিকিউ প্রশ্নপত্রসহ উত্তরপত্র সরবরাহ করা হবে। পরীক্ষার্থীরা নিয়মাবলি অনুযায়ী উত্তরপত্রের সংশ্লিষ্ট অংশ পূরণ করবেন। নিয়মাবলি সংশ্লিষ্ট পিডিএফ ফাইল ও ভিডিও ক্লিপ কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

১০টা ৫৫ মিনিটের পর কোনো পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। ১০টা ১০ মিনিটে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী হাজিরা তালিকায় স্বাক্ষর করবেন। তাঁরা নিজ নিজ টেবিলের ওপর প্রবেশপত্র খুলে রাখবেন। এ সময় প্রবেশপত্রের ছবির সঙ্গে পরীক্ষার্থীদের হাজিরা তালিকার ছবি ও স্বাক্ষর মিলিয়ে দেখা হবে। ১০টা ৫০ মিনিটে পরীক্ষা সমাপ্ত হওয়ার সতর্কীকরণ ঘণ্টা বাজবে।

সর্বশেষ দুপুর ১২টায় সমাপনী ঘণ্টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষা শেষ হবে। পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসনে অবস্থান করবেন। পরিদর্শকেরা উত্তরপত্র গণনা করে বুঝে নেওয়ার পর পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ আসন ও কক্ষ ত্যাগ করবেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দুদকে কনস্টেবল পদের পরীক্ষার সূচি

চাকরি ডেস্ক 
দুদকে কনস্টেবল পদের পরীক্ষার সূচি

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ‘কনস্টেবল’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। দুদকের পরিচালক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ) দাউদ হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩১ অক্টোবর (শুক্রবার) সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ ও বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজসহ রাজধানীর ৫৪টি পৃথক কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের রোল নম্বর এবং কেন্দ্রের নাম প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, প্রার্থীকে পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বে আসন গ্রহণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের পর চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত