বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
১। বাংলা ব্যাকরণ অংশের জন্য ৯ম-১০ম শ্রেণির বোর্ড বই পড়বেন। সাহিত্য অংশে প্রাচীন যুগের ১ থেকে ২ নম্বরের জন্য এই অংশে কম সময় দেবেন। আর অতীতে আসা প্রশ্নের সংখ্যা দেখে গুরুত্বপূর্ণ ৫০ লেখক নির্ধারণ করে পড়বেন।
২। ইংরেজি ভোকাবুলারি নিয়মিত চর্চার বিষয়। আর গ্রামার অংশ বুঝে পড়া এবং অধিক অনুশীলনের জন্য প্রয়োজনে ভিন্ন দুটি বই অনুসরণ করতে পারেন। লিটারেচর অংশ কঠিন মনে হলে সব বিগত বছরের প্রশ্নসহ গুরুত্বপূর্ণ ৭ থেকে ৮ জন লেখক সম্পর্কিত পড়া শেষ করবেন।
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ভৌগোলিক অবস্থান, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, ১৯৪৭-১৯৭০, অর্থনীতি, সরকারের গঠন, সংবিধান, ইত্যাদি অধ্যায়গুলো বিগত বছরের প্রশ্নসহ ভালোভাবে পড়বেন।
৪। সাধারণ জ্ঞান অংশে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি তুলনামূলক কঠিন। এই বিষয়ে প্রিলিমিনারি প্রস্তুতিতেই আন্তর্জাতিক সংগঠন, দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ইত্যাদি অঞ্চল সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেবেন। আর বিগত বছরের সব প্রশ্ন ও পরীক্ষার আগের ৫ থেকে ৬ মাসের ঘটনাবলি সম্পর্কে ধারণা রাখবেন।
৫। ভূগোল বিষয়ে প্রায় ৭০ শতাংশের মতো বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি বিষয় পড়ার মধ্য দিয়েই কভার হয়ে যাবে। বাকি অংশের জন্য ৯ম-১০ম শ্রেণির ভূগোল বই ও বিগত বছরের প্রশ্নগুলো পড়বেন।
৬। বিসিএস পরীক্ষায় গাণিতিক যুক্তি অংশের মূলভিত্তি হলো ৯ম-১০ম শ্রেণির সাধারণ গণিত বই। এই বই থেকে অধ্যায়ভিত্তিক ভাবে গণিত চর্চা করবেন। কখনো গণিত মুখস্থ করবেন না। প্রথমে ভালোভাবে নিয়মানুযায়ী গণিত আয়ত্ত করবেন এবং ধারণা স্পষ্ট হওয়ার পর শর্টকাট পদ্ধতি ব্যবহার করবেন।
৭। মানসিক যুক্তি অংশের বেশ কিছু পড়া বাংলা ব্যাকরণ ও ইংরেজি ভোকাবুলারি চর্চার মাধ্যমে কাভার হয়ে যাবে। আর কৌশলের জন্য ইউটিউবে অনেক ভিডিও পাবেন। এগুলো দেখে অনেক স্ট্র্যাটেজি জানতে পারবেন। গুগলে ‘Mental Ability Test’ লিখে সার্চ করলেও বিনা খরচে নিত্য নতুন প্রশ্ন চর্চা করার অনেক সাইট পাবেন। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্নগুলো চর্চা করতে হবে।
৮। দৈনন্দিন বিজ্ঞানের সাম্প্রতিক প্রশ্নগুলো কঠিন হয়। তাই ৯ম-১০ম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বোর্ড বই পড়ে ধারণা স্পষ্ট করে নিতে পারেন।
৯। কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি অংশের জন্য একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির আইসিটি বই পড়তে হবে। এ বিষয়ে মুখস্থ করে কিন্তু মনে রাখতে পারবেন না। তাই ধারণা স্পষ্ট রাখতে হবে।
১০। নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন অংশে বিগত বছরের প্রশ্ন পড়লে ৩ নম্বর কমন পাবেন। পাশাপাশি একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পৌরনীতি ও সুশাসন বইটি পড়তে পারেন।
পড়াশোনা শুরু করবেন যেভাবে
১. প্রস্তুতির শুরুতেই প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন। তাই বিগত বছরের প্রিলিমিনারি প্রশ্নগুলো পড়ে ফেলুন। ভালো মানের একটি সহায়ক বই থেকে প্রশ্নগুলোর উত্তর ব্যাখ্যাসহ আয়ত্ত করবেন। পাশাপাশি প্রশ্নের অন্য অপশন সম্পর্কেও সম্পূরক তথ্য পড়বেন।
২. দশটি বিষয়ের মধ্যে আপনার যে বিষয় পড়তে সবচেয়ে ভালো লাগে, সেটি দিয়েই প্রস্তুতি শুরু করুন। তাহলে পড়ায় আগ্রহ তৈরি হবে। আগ্রহ তৈরি হওয়ার পর ক্রমান্বয়ে অন্য বিষয়গুলোর প্রস্তুতি শুরু করবেন।
৩. সহায়ক বইয়ের যেকোনো অধ্যায় পড়ার সময় গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো কালো/নীল/লাল কালিতে গুরুত্বভেদে চিহ্নিত করে রাখবেন। পরে পরীক্ষার আগে স্বল্প সময়ে রিভিশন দিতে এটি খুবই সহায়ক।
৪. প্রতিটি অধ্যায় পড়া শেষে বিগত বছরের সব চাকরি পরীক্ষায় আসা সম্পর্কিত প্রশ্নগুলো পড়বেন। যে প্রশ্নের উত্তর আপনি পারবেন না, সেটি চিহ্নিত করে রাখবেন। রিভিশনের সময় তা দেখে যেন সতর্ক হতে পারবেন।
৫. প্রস্তুতি শুরু করার ৩ থেকে ৪ মাস পর ভালো মানের একটি ‘জব সলিউশন’ বই পড়া শুরু করবেন। এই জব সলিউশন বইটি ৩ থেকে ৪ বার রিভিশন দেবেন। পড়ার সময় না জানা প্রশ্ন/উত্তরগুলো দাগিয়ে রাখবেন যেন পরেরবার রিভিশন দেওয়া সহজ হয়। জব সলিউশন পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন আসার হার বাড়িয়ে দেবে।
৬. লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নগুলোও পড়তে হবে। এর মধ্য দিয়ে প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষার সিলেবাসের বেশ মিল খুঁজে পাবেন। এই মিল আপনাকে লিখিত পরীক্ষার জন্যও কার্যকরী পড়া পড়তে সহায়তা করবে।
৭. পড়ার টেবিলের সামনে একটি বিশ্ব মানচিত্র টানিয়ে রাখবেন। পড়ার ফাঁকে বিশ্রামের সময় সেই মানচিত্রের দিকে তাকিয়ে অঞ্চলগুলো চেনার চেষ্টা করবেন যেন ভালোভাবে আয়ত্ত হয়।
৮. দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রতিদিন বিশ মিনিটের মতো প্রথম পাতা, বিশ্ব পাতা, বাণিজ্য ও সরকারি খবর পড়বেন। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন ইংরেজি দৈনিক পড়বেন। মাসিক ম্যাগাজিনগুলো সংগ্রহ করে পড়বেন প্রতি মাসে। এতে করে অনেক বিষয়ে আপডেট থাকতে পারবেন।
৯. পড়ার সময় কঠিন মনে হওয়া বিষয়গুলো খাতায় ছোট ছোট করে নোট নিয়ে রাখবেন। এর মধ্য দিয়ে চর্চাও হবে, আবার পরবর্তী রিভিশনে সহায়ক হবে।
১০. শুরুতেই একই বিষয়ের একাধিক বই কিনবেন না। একাধিক বইয়ের বিভিন্ন তথ্য আপনাকে বিভ্রান্ত করতে পারে। এর জন্য শুরুতে একটি বই কিনে কমপক্ষে দুই-তিনবার পড়া শেষ করবেন। পড়া শেষে আরেকটি বই কিনে অতিরিক্ত তথ্যাদি সংগ্রহ করতে পারেন। বইয়ের কোনো বিষয় কঠিন মনে হলে ৮ ম/৯ম-১০ম শ্রেণির পাঠ্যবই থেকে তা পড়ে নিতে পারেন। কারণ, বোর্ড বইতে সহজ ভাষায় আলোচনা থাকে।
দৈনন্দিন জীবনযাপন
১. শুরুর দিকে হয়তো একটানা বেশিক্ষণ পড়তে পারবেন না। তাই অল্প সময়ের টার্গেট নিয়ে পড়বেন। এ ক্ষেত্রে প্রতি আধা ঘণ্টায় ৫ মিনিট বিরতি নিতে পারেন। কিছুদিন পর দেখা যাবে দৈনিক ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়তে পারছেন।
২. পড়া যেন কার্যকরী হয়। পড়ার সময় অপ্রাসঙ্গিক চিন্তা, ফোন ব্যবহার, গান শোনা, ফোনে কথা বলার মতো কাজ থেকে বিরত থাকবেন।
৩. প্রস্তুতির দুই থেকে আড়াই বছর আপনার জীবনের উৎসর্গের কাল। তাই সিনেমা বা সিরিজ দেখা, আউটিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে যথাসম্ভব কম সময় ব্যয় করবেন।
৪. গ্রুপ-স্টাডি অনেক ক্ষেত্রেই বেশ সাহায্যকারী হয়। দৈনন্দিন কথা-বার্তার মাঝে প্রশ্ন-উত্তর খেলা, কঠিন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে বোধগম্য করে নেওয়া, ইত্যাদি আপনার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। তাই সমমনা কয়েকজন একসঙ্গে প্রস্তুতি নিতে পারেন।
৫. কঠিন বিষয়গুলোর ব্যাপারে ইউটিউব ও ফেসবুকে শিক্ষণীয় ভিডিও বা আর্টিকেল পাওয়া যায়। পড়ার পাশাপাশি সেসব দিনের শেষে ভিডিও বা আর্টিকেল অনুসরণ করতে পারেন। এ ছাড়া ফেসবুকে বিসিএস প্রস্তুতির কোনো গ্রুপেও যুক্ত হতে পারেন।
৬. যদি টিউশন করাতেই হয়, তবে ৮ম/৯ম-১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী পড়ানোর চেষ্টা করবেন। এতে করে শিক্ষার্থীর সঙ্গে আপনার প্রস্তুতিও এগিয়ে যাবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
১। বাংলা ব্যাকরণ অংশের জন্য ৯ম-১০ম শ্রেণির বোর্ড বই পড়বেন। সাহিত্য অংশে প্রাচীন যুগের ১ থেকে ২ নম্বরের জন্য এই অংশে কম সময় দেবেন। আর অতীতে আসা প্রশ্নের সংখ্যা দেখে গুরুত্বপূর্ণ ৫০ লেখক নির্ধারণ করে পড়বেন।
২। ইংরেজি ভোকাবুলারি নিয়মিত চর্চার বিষয়। আর গ্রামার অংশ বুঝে পড়া এবং অধিক অনুশীলনের জন্য প্রয়োজনে ভিন্ন দুটি বই অনুসরণ করতে পারেন। লিটারেচর অংশ কঠিন মনে হলে সব বিগত বছরের প্রশ্নসহ গুরুত্বপূর্ণ ৭ থেকে ৮ জন লেখক সম্পর্কিত পড়া শেষ করবেন।
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে ভৌগোলিক অবস্থান, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, ১৯৪৭-১৯৭০, অর্থনীতি, সরকারের গঠন, সংবিধান, ইত্যাদি অধ্যায়গুলো বিগত বছরের প্রশ্নসহ ভালোভাবে পড়বেন।
৪। সাধারণ জ্ঞান অংশে আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি তুলনামূলক কঠিন। এই বিষয়ে প্রিলিমিনারি প্রস্তুতিতেই আন্তর্জাতিক সংগঠন, দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ইত্যাদি অঞ্চল সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেবেন। আর বিগত বছরের সব প্রশ্ন ও পরীক্ষার আগের ৫ থেকে ৬ মাসের ঘটনাবলি সম্পর্কে ধারণা রাখবেন।
৫। ভূগোল বিষয়ে প্রায় ৭০ শতাংশের মতো বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি বিষয় পড়ার মধ্য দিয়েই কভার হয়ে যাবে। বাকি অংশের জন্য ৯ম-১০ম শ্রেণির ভূগোল বই ও বিগত বছরের প্রশ্নগুলো পড়বেন।
৬। বিসিএস পরীক্ষায় গাণিতিক যুক্তি অংশের মূলভিত্তি হলো ৯ম-১০ম শ্রেণির সাধারণ গণিত বই। এই বই থেকে অধ্যায়ভিত্তিক ভাবে গণিত চর্চা করবেন। কখনো গণিত মুখস্থ করবেন না। প্রথমে ভালোভাবে নিয়মানুযায়ী গণিত আয়ত্ত করবেন এবং ধারণা স্পষ্ট হওয়ার পর শর্টকাট পদ্ধতি ব্যবহার করবেন।
৭। মানসিক যুক্তি অংশের বেশ কিছু পড়া বাংলা ব্যাকরণ ও ইংরেজি ভোকাবুলারি চর্চার মাধ্যমে কাভার হয়ে যাবে। আর কৌশলের জন্য ইউটিউবে অনেক ভিডিও পাবেন। এগুলো দেখে অনেক স্ট্র্যাটেজি জানতে পারবেন। গুগলে ‘Mental Ability Test’ লিখে সার্চ করলেও বিনা খরচে নিত্য নতুন প্রশ্ন চর্চা করার অনেক সাইট পাবেন। এ ছাড়া বিগত বছরের প্রশ্নগুলো চর্চা করতে হবে।
৮। দৈনন্দিন বিজ্ঞানের সাম্প্রতিক প্রশ্নগুলো কঠিন হয়। তাই ৯ম-১০ম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বোর্ড বই পড়ে ধারণা স্পষ্ট করে নিতে পারেন।
৯। কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি অংশের জন্য একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির আইসিটি বই পড়তে হবে। এ বিষয়ে মুখস্থ করে কিন্তু মনে রাখতে পারবেন না। তাই ধারণা স্পষ্ট রাখতে হবে।
১০। নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন অংশে বিগত বছরের প্রশ্ন পড়লে ৩ নম্বর কমন পাবেন। পাশাপাশি একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির পৌরনীতি ও সুশাসন বইটি পড়তে পারেন।
পড়াশোনা শুরু করবেন যেভাবে
১. প্রস্তুতির শুরুতেই প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন। তাই বিগত বছরের প্রিলিমিনারি প্রশ্নগুলো পড়ে ফেলুন। ভালো মানের একটি সহায়ক বই থেকে প্রশ্নগুলোর উত্তর ব্যাখ্যাসহ আয়ত্ত করবেন। পাশাপাশি প্রশ্নের অন্য অপশন সম্পর্কেও সম্পূরক তথ্য পড়বেন।
২. দশটি বিষয়ের মধ্যে আপনার যে বিষয় পড়তে সবচেয়ে ভালো লাগে, সেটি দিয়েই প্রস্তুতি শুরু করুন। তাহলে পড়ায় আগ্রহ তৈরি হবে। আগ্রহ তৈরি হওয়ার পর ক্রমান্বয়ে অন্য বিষয়গুলোর প্রস্তুতি শুরু করবেন।
৩. সহায়ক বইয়ের যেকোনো অধ্যায় পড়ার সময় গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো কালো/নীল/লাল কালিতে গুরুত্বভেদে চিহ্নিত করে রাখবেন। পরে পরীক্ষার আগে স্বল্প সময়ে রিভিশন দিতে এটি খুবই সহায়ক।
৪. প্রতিটি অধ্যায় পড়া শেষে বিগত বছরের সব চাকরি পরীক্ষায় আসা সম্পর্কিত প্রশ্নগুলো পড়বেন। যে প্রশ্নের উত্তর আপনি পারবেন না, সেটি চিহ্নিত করে রাখবেন। রিভিশনের সময় তা দেখে যেন সতর্ক হতে পারবেন।
৫. প্রস্তুতি শুরু করার ৩ থেকে ৪ মাস পর ভালো মানের একটি ‘জব সলিউশন’ বই পড়া শুরু করবেন। এই জব সলিউশন বইটি ৩ থেকে ৪ বার রিভিশন দেবেন। পড়ার সময় না জানা প্রশ্ন/উত্তরগুলো দাগিয়ে রাখবেন যেন পরেরবার রিভিশন দেওয়া সহজ হয়। জব সলিউশন পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন আসার হার বাড়িয়ে দেবে।
৬. লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নগুলোও পড়তে হবে। এর মধ্য দিয়ে প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষার সিলেবাসের বেশ মিল খুঁজে পাবেন। এই মিল আপনাকে লিখিত পরীক্ষার জন্যও কার্যকরী পড়া পড়তে সহায়তা করবে।
৭. পড়ার টেবিলের সামনে একটি বিশ্ব মানচিত্র টানিয়ে রাখবেন। পড়ার ফাঁকে বিশ্রামের সময় সেই মানচিত্রের দিকে তাকিয়ে অঞ্চলগুলো চেনার চেষ্টা করবেন যেন ভালোভাবে আয়ত্ত হয়।
৮. দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রতিদিন বিশ মিনিটের মতো প্রথম পাতা, বিশ্ব পাতা, বাণিজ্য ও সরকারি খবর পড়বেন। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন ইংরেজি দৈনিক পড়বেন। মাসিক ম্যাগাজিনগুলো সংগ্রহ করে পড়বেন প্রতি মাসে। এতে করে অনেক বিষয়ে আপডেট থাকতে পারবেন।
৯. পড়ার সময় কঠিন মনে হওয়া বিষয়গুলো খাতায় ছোট ছোট করে নোট নিয়ে রাখবেন। এর মধ্য দিয়ে চর্চাও হবে, আবার পরবর্তী রিভিশনে সহায়ক হবে।
১০. শুরুতেই একই বিষয়ের একাধিক বই কিনবেন না। একাধিক বইয়ের বিভিন্ন তথ্য আপনাকে বিভ্রান্ত করতে পারে। এর জন্য শুরুতে একটি বই কিনে কমপক্ষে দুই-তিনবার পড়া শেষ করবেন। পড়া শেষে আরেকটি বই কিনে অতিরিক্ত তথ্যাদি সংগ্রহ করতে পারেন। বইয়ের কোনো বিষয় কঠিন মনে হলে ৮ ম/৯ম-১০ম শ্রেণির পাঠ্যবই থেকে তা পড়ে নিতে পারেন। কারণ, বোর্ড বইতে সহজ ভাষায় আলোচনা থাকে।
দৈনন্দিন জীবনযাপন
১. শুরুর দিকে হয়তো একটানা বেশিক্ষণ পড়তে পারবেন না। তাই অল্প সময়ের টার্গেট নিয়ে পড়বেন। এ ক্ষেত্রে প্রতি আধা ঘণ্টায় ৫ মিনিট বিরতি নিতে পারেন। কিছুদিন পর দেখা যাবে দৈনিক ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা পড়তে পারছেন।
২. পড়া যেন কার্যকরী হয়। পড়ার সময় অপ্রাসঙ্গিক চিন্তা, ফোন ব্যবহার, গান শোনা, ফোনে কথা বলার মতো কাজ থেকে বিরত থাকবেন।
৩. প্রস্তুতির দুই থেকে আড়াই বছর আপনার জীবনের উৎসর্গের কাল। তাই সিনেমা বা সিরিজ দেখা, আউটিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে যথাসম্ভব কম সময় ব্যয় করবেন।
৪. গ্রুপ-স্টাডি অনেক ক্ষেত্রেই বেশ সাহায্যকারী হয়। দৈনন্দিন কথা-বার্তার মাঝে প্রশ্ন-উত্তর খেলা, কঠিন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে বোধগম্য করে নেওয়া, ইত্যাদি আপনার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। তাই সমমনা কয়েকজন একসঙ্গে প্রস্তুতি নিতে পারেন।
৫. কঠিন বিষয়গুলোর ব্যাপারে ইউটিউব ও ফেসবুকে শিক্ষণীয় ভিডিও বা আর্টিকেল পাওয়া যায়। পড়ার পাশাপাশি সেসব দিনের শেষে ভিডিও বা আর্টিকেল অনুসরণ করতে পারেন। এ ছাড়া ফেসবুকে বিসিএস প্রস্তুতির কোনো গ্রুপেও যুক্ত হতে পারেন।
৬. যদি টিউশন করাতেই হয়, তবে ৮ম/৯ম-১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী পড়ানোর চেষ্টা করবেন। এতে করে শিক্ষার্থীর সঙ্গে আপনার প্রস্তুতিও এগিয়ে যাবে।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর। পরের বছরের ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসের দিকে অনুষ্ঠিত হতে পারে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। এ সময়টুকু গুছিয়ে পড়লে প্রিলিমিনারিতে সফল হওয়া সম্ভব। পাশাপাশি প্রস্তুতি সঠিক মাত্রায় হলে, লিখিত পরীক্ষার জন্য তা ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ এগিয়ে রাখবে। ৪৭তম বিস
৩০ জুন ২০২৪জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর। পরের বছরের ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসের দিকে অনুষ্ঠিত হতে পারে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। এ সময়টুকু গুছিয়ে পড়লে প্রিলিমিনারিতে সফল হওয়া সম্ভব। পাশাপাশি প্রস্তুতি সঠিক মাত্রায় হলে, লিখিত পরীক্ষার জন্য তা ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ এগিয়ে রাখবে। ৪৭তম বিস
৩০ জুন ২০২৪বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
৯ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
১৮ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ২২ হাজার ৯৯৫ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো নিরাপত্তা সুপারভাইজার (মহিলা), নিরাপত্তা সুপারভাইজার (পুরুষ), নিরাপত্তা সুপারভাইজার, নিরাপত্তা অপারেটর, নিরাপত্তা অপারেটর (পুরুষ), নিরাপত্তা অপারেটর (মহিলা), সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রহরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ অক্টোবর বেলা ৩টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানীর ৬টি পৃথক কেন্দ্রে এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রগুলো হলো কাওলার সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলক্ষেতের কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, শাহীনবাগের সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুর্মিটোলার বিএএফ শাহীন কলেজ, নওয়াব হাবিবুল্লাহ্ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও সরকারি বাঙলা কলেজ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এসব পদে আবেদনকারী প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষার সময়সূচি এবং প্রবেশপত্র সংগ্রহের জন্য টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড কর্তৃক সব প্রার্থীকে ইতিমধ্যে এসএমএস প্রদান করা হয়েছে।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ২২ হাজার ৯৯৫ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো নিরাপত্তা সুপারভাইজার (মহিলা), নিরাপত্তা সুপারভাইজার (পুরুষ), নিরাপত্তা সুপারভাইজার, নিরাপত্তা অপারেটর, নিরাপত্তা অপারেটর (পুরুষ), নিরাপত্তা অপারেটর (মহিলা), সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রহরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ অক্টোবর বেলা ৩টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানীর ৬টি পৃথক কেন্দ্রে এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রগুলো হলো কাওলার সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলক্ষেতের কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, শাহীনবাগের সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুর্মিটোলার বিএএফ শাহীন কলেজ, নওয়াব হাবিবুল্লাহ্ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও সরকারি বাঙলা কলেজ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এসব পদে আবেদনকারী প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষার সময়সূচি এবং প্রবেশপত্র সংগ্রহের জন্য টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড কর্তৃক সব প্রার্থীকে ইতিমধ্যে এসএমএস প্রদান করা হয়েছে।
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর। পরের বছরের ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসের দিকে অনুষ্ঠিত হতে পারে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। এ সময়টুকু গুছিয়ে পড়লে প্রিলিমিনারিতে সফল হওয়া সম্ভব। পাশাপাশি প্রস্তুতি সঠিক মাত্রায় হলে, লিখিত পরীক্ষার জন্য তা ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ এগিয়ে রাখবে। ৪৭তম বিস
৩০ জুন ২০২৪বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
১৮ ঘণ্টা আগেএম এম মুজাহিদ উদ্দীন
কোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
কাজের সময়সীমা নির্ধারণ করু
কোনো কাজ শুরু করার আগে সময়সীমা নির্ধারণ করা জরুরি। কত সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করতে হবে, তা আগে থেকে জানা থাকলে কাজে গতি বাড়ে। সময়সীমা বেঁধে দিলে মন অবচেতনভাবে একটি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজটি শেষ করার তাগিদ অনুভব করে। তবে মনে রাখতে হবে, কাজের মধ্যে বারবার ঘড়ি দেখা মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়।
কাজের তালিকা আগেই তৈরি করুন
আগামীকাল কী কী কাজ করতে হবে, তা আগেই ঠিক করুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো তালিকার প্রথম দিকে রাখুন। এরপর ক্রমানুসারে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো। এতে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাদ পড়বে না, কাজের গতি বজায় থাকবে এবং সময়ও সাশ্রয় হবে। যদি আগের দিন তালিকা তৈরি করা না যায়, তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে সর্বপ্রথম গুরুত্ব অনুযায়ী কাজের তালিকা তৈরি করুন এবং প্রতিটি কাজের আনুমানিক সময় লিখে রাখুন। এতে কাজের প্রতি মনোযোগ ও নিয়মানুবর্তিতা দুটোই বৃদ্ধি পায়।
কাজের মাঝখানে ছোট বিরতি নিন
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনোযোগ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। তাই নির্দিষ্ট সময় অন্তর ৪-৫ মিনিটের বিরতি নিন। একটু হাঁটাহাঁটি করুন, চা-পান করুন বা হালকা নাশতা করতে পারেন। জানালার পাশে গিয়ে কিছুক্ষণ তাজা বাতাস নিন। এতে শরীর ও মন দুটোই সতেজ থাকবে, ফলে কাজে মনোযোগও বৃদ্ধি পাবে।
একসঙ্গে একাধিক কাজ নয়
অনেকে একসঙ্গে একাধিক কাজ করার চেষ্টা করেন, ফলে কোনো কাজই ঠিকভাবে সম্পন্ন হয় না। মানুষের মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতো একসঙ্গে একাধিক কাজ সামলাতে পারে না। তাই যে কাজটি করছেন, তাতে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন। কাজটি শেষ হলে তবেই অন্য কাজে হাত দিন।
কাজের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন
যেমনভাবে ভালো পরিবেশে সন্তান বেড়ে ওঠে, তেমনি ভালো পরিবেশে কাজও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। কাজের সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দূরে সরিয়ে রাখুন এবং প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো কাছে রাখুন। একটি শান্ত ও পরিপাটি পরিবেশ মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকুন
বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কাজের সময় ঘন ঘন ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার বা ইমো ব্যবহার করলে মনোযোগে বিচ্যুতি ঘটে। তাই কাজের সময় এসব মাধ্যম থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। স্মার্টফোনটিও কিছুটা দূরে রাখুন, যাতে নোটিফিকেশন দেখে মনোযোগ নষ্ট না হয়।
কাজের অনুপ্রেরণা খুঁজুন
যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে অনুপ্রেরণা জরুরি। ভাবুন, কাজটি কেন করছেন, এর সুফল কী, কাজটি শেষ হলে আপনি কী অর্জন করবেন। এ চিন্তাগুলো কাজের প্রতি আগ্রহ ও উদ্যম বাড়ায়। অনুপ্রেরণা থাকলে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয় এবং কাজ দ্রুত সম্পন্ন হয়।
শরীর সুস্থ রাখুন
সুস্থ শরীরই সুখী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক। শরীর অসুস্থ থাকলে কোনো কাজে মন বসে না। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, স্বাস্থ্যসম্মত পরিমিত খাবার খান, পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। দেহ ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে। আর মন ঠিক থাকলে মনোযোগও অটুট থাকে।
নিয়মিত সৃষ্টিকর্তাতে স্মরণ করুন
আপনি যে ধর্মেরই অনুসারী হোন না কেন, প্রতিদিন প্রার্থনা করুন। প্রার্থনা মনকে শান্ত ও সতেজ রাখে।
মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন
মনোযোগী মনই আপনাকে সফল ও সুন্দর মানুষে পরিণত করবে। আজ থেকে মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন, সাফল্য আপনার নাগালেই থাকবে।
কাজে মনোযোগ ধরে রাখা একদিনের অভ্যাস নয়। এটি নিয়মিত অনুশীলন ও সচেতনতার ফল। ছোট ছোট পরিবর্তন যেমন সময়সীমা নির্ধারণ, কাজের তালিকা তৈরি, বিরতি নেওয়া বা সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকা মনোযোগ বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা, অনুপ্রেরণায় ভরপুর থাকা এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা মনকে স্থির ও ইতিবাচক করে তোলে। মনে রাখুন, মনোযোগই সাফল্যের প্রথম ধাপ। মনোযোগীভাবে কাজ শুরু করুন, সাফল্য স্বাভাবিকভাবেই আপনার পথে আসবে।
কোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
কাজের সময়সীমা নির্ধারণ করু
কোনো কাজ শুরু করার আগে সময়সীমা নির্ধারণ করা জরুরি। কত সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করতে হবে, তা আগে থেকে জানা থাকলে কাজে গতি বাড়ে। সময়সীমা বেঁধে দিলে মন অবচেতনভাবে একটি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজটি শেষ করার তাগিদ অনুভব করে। তবে মনে রাখতে হবে, কাজের মধ্যে বারবার ঘড়ি দেখা মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়।
কাজের তালিকা আগেই তৈরি করুন
আগামীকাল কী কী কাজ করতে হবে, তা আগেই ঠিক করুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো তালিকার প্রথম দিকে রাখুন। এরপর ক্রমানুসারে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো। এতে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাদ পড়বে না, কাজের গতি বজায় থাকবে এবং সময়ও সাশ্রয় হবে। যদি আগের দিন তালিকা তৈরি করা না যায়, তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে সর্বপ্রথম গুরুত্ব অনুযায়ী কাজের তালিকা তৈরি করুন এবং প্রতিটি কাজের আনুমানিক সময় লিখে রাখুন। এতে কাজের প্রতি মনোযোগ ও নিয়মানুবর্তিতা দুটোই বৃদ্ধি পায়।
কাজের মাঝখানে ছোট বিরতি নিন
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনোযোগ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। তাই নির্দিষ্ট সময় অন্তর ৪-৫ মিনিটের বিরতি নিন। একটু হাঁটাহাঁটি করুন, চা-পান করুন বা হালকা নাশতা করতে পারেন। জানালার পাশে গিয়ে কিছুক্ষণ তাজা বাতাস নিন। এতে শরীর ও মন দুটোই সতেজ থাকবে, ফলে কাজে মনোযোগও বৃদ্ধি পাবে।
একসঙ্গে একাধিক কাজ নয়
অনেকে একসঙ্গে একাধিক কাজ করার চেষ্টা করেন, ফলে কোনো কাজই ঠিকভাবে সম্পন্ন হয় না। মানুষের মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতো একসঙ্গে একাধিক কাজ সামলাতে পারে না। তাই যে কাজটি করছেন, তাতে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন। কাজটি শেষ হলে তবেই অন্য কাজে হাত দিন।
কাজের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন
যেমনভাবে ভালো পরিবেশে সন্তান বেড়ে ওঠে, তেমনি ভালো পরিবেশে কাজও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। কাজের সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দূরে সরিয়ে রাখুন এবং প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো কাছে রাখুন। একটি শান্ত ও পরিপাটি পরিবেশ মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকুন
বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কাজের সময় ঘন ঘন ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার বা ইমো ব্যবহার করলে মনোযোগে বিচ্যুতি ঘটে। তাই কাজের সময় এসব মাধ্যম থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। স্মার্টফোনটিও কিছুটা দূরে রাখুন, যাতে নোটিফিকেশন দেখে মনোযোগ নষ্ট না হয়।
কাজের অনুপ্রেরণা খুঁজুন
যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে অনুপ্রেরণা জরুরি। ভাবুন, কাজটি কেন করছেন, এর সুফল কী, কাজটি শেষ হলে আপনি কী অর্জন করবেন। এ চিন্তাগুলো কাজের প্রতি আগ্রহ ও উদ্যম বাড়ায়। অনুপ্রেরণা থাকলে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয় এবং কাজ দ্রুত সম্পন্ন হয়।
শরীর সুস্থ রাখুন
সুস্থ শরীরই সুখী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক। শরীর অসুস্থ থাকলে কোনো কাজে মন বসে না। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, স্বাস্থ্যসম্মত পরিমিত খাবার খান, পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। দেহ ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে। আর মন ঠিক থাকলে মনোযোগও অটুট থাকে।
নিয়মিত সৃষ্টিকর্তাতে স্মরণ করুন
আপনি যে ধর্মেরই অনুসারী হোন না কেন, প্রতিদিন প্রার্থনা করুন। প্রার্থনা মনকে শান্ত ও সতেজ রাখে।
মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন
মনোযোগী মনই আপনাকে সফল ও সুন্দর মানুষে পরিণত করবে। আজ থেকে মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন, সাফল্য আপনার নাগালেই থাকবে।
কাজে মনোযোগ ধরে রাখা একদিনের অভ্যাস নয়। এটি নিয়মিত অনুশীলন ও সচেতনতার ফল। ছোট ছোট পরিবর্তন যেমন সময়সীমা নির্ধারণ, কাজের তালিকা তৈরি, বিরতি নেওয়া বা সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকা মনোযোগ বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখা, অনুপ্রেরণায় ভরপুর থাকা এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা মনকে স্থির ও ইতিবাচক করে তোলে। মনে রাখুন, মনোযোগই সাফল্যের প্রথম ধাপ। মনোযোগীভাবে কাজ শুরু করুন, সাফল্য স্বাভাবিকভাবেই আপনার পথে আসবে।
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হবে চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর। পরের বছরের ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসের দিকে অনুষ্ঠিত হতে পারে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। এ সময়টুকু গুছিয়ে পড়লে প্রিলিমিনারিতে সফল হওয়া সম্ভব। পাশাপাশি প্রস্তুতি সঠিক মাত্রায় হলে, লিখিত পরীক্ষার জন্য তা ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ এগিয়ে রাখবে। ৪৭তম বিস
৩০ জুন ২০২৪বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে