প্রশ্ন: অডিট ক্যাডারের পদসোপান বলেন।
উত্তর: অডিট ক্যাডারের প্রথমে সহকারী মহাহিসাবরক্ষক>উপ-মহাহিসাবরক্ষক>অতিরিক্ত মহাহিসাবরক্ষক>হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক>মহাহিসাবরক্ষক (বর্তমানে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক)।
প্রশ্ন: বিসিএস অডিট ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে আপনার দায়িত্ব ও কাজ কী কী হবে?
উত্তর: একজন অডিট ক্যাডার তথা সহকারী মহাহিসাবরক্ষককে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কাজ পালন করতে হয়। তা হলো সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব ঠিক আছে কি না, তা নিশ্চিত করা। নিজ অফিসের সামগ্রিক আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখা এবং মাসিক হিসাব রেকর্ড বা তথ্য সংরক্ষণের জন্য নিয়মিত ইনপুট দেওয়া। নিজ প্রতিষ্ঠানের অডিট বা নিরীক্ষার কাজে পক্ষ সমর্থনের কাজ প্রতিষ্ঠানের যথাযথ নিয়ম মেনে সম্পাদনা করা।
এ ছাড়া মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের আওতাধীন সব প্রতিষ্ঠানের হিসাব সংগ্রহ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরবর্তী সময়ে নিরীক্ষার জন্য এই কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহায়তা করা। অধীন কর্মচারীদের মাসিক বেতন ও অন্যান্য হিসাব পরিশোধ করা, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির ব্যাপারে সুপারিশ করা। অধীন কর্মচারীদের ঐচ্ছিক ছুটিসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে খেয়াল রাখা।
প্রশ্ন: অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের সুযোগ-সুবিধা কী কী?
উত্তর: বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্যাডার হলো অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডার। এই ক্যাডারে যোগদান করলে দেশের প্রশাসনে অর্থসংক্রান্ত ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা যায়। সরকারের সব অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ ক্যাডারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। তাই এই ক্যাডারে চাকরিতে বৈচিত্র্যতা রয়েছে।
সরকারি কোষাগারের অর্থ যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার দায়িত্ব এ ক্যাডারে নিয়োজিত কর্মচারীদের ওপর ন্যস্ত। তাই এই ক্যাডারে চাকরির সুযোগ পেলে জনগণের অর্থের ব্যয়ের ক্ষেত্রে সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। যার ফলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ তৈরি হয়।
প্রশ্ন: মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অধীনের কয়েকটি পরিদপ্তরের নাম বলেন।
উত্তর: লোকাল অ্যান্ড রেভিনিউ অডিট ডিরেক্টরেট, কমার্শিয়াল অডিট ডিরেক্টরেট, সিভিল অডিট ডিরেক্টরেট, ওয়ার্কস অডিট ডিরেক্টরেট, ডাক, টেলিযোগাযোগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অডিট ডিরেক্টরেট, ডিফেন্স অডিট ডিরেক্টরেট, ফরেন এইডেড প্রজেক্ট অডিট ডিরেক্টরেট, রেলওয়ে অডিট ডিরেক্টরেট, মিশন অডিট ডিরেক্টরেট, পারফরম্যান্স অডিট ডিরেক্টরেট।
প্রশ্ন: আপনি তো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। বলতে পারবেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক বিবরণীর নিরীক্ষার কাজ কি অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডাররা করে থাকেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিরীক্ষার কাজ অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডাররা করে থাকেন। কেননা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অধীন পরিদপ্তর লোকাল অ্যান্ড রেভিনিউ অডিট ডিরেক্টরেটের আওতাধীন।
প্রশ্ন: CAG আর CGA-এর মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর: CGA-এর পূর্ণরূপ হলো Controller General of Accounts অর্থাৎ হিসাব মহানিয়ন্ত্রক হলো অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিসিএস অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের সর্বোচ্চ পদ। অন্যদিকে Comptroller and Auditor General অর্থাৎ মহাহিসাবরক্ষক ও নিয়ন্ত্রক। এটি একটি সাংবিধানিক পদ, যা সম্পর্কে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৭ থেকে ১৩২ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা আছে। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অডিট প্রতিষ্ঠান হিসেবে CGA সম্পূর্ণ স্বাধীন ও স্বায়ত্তশাসন হিসেবে কাজ করে। অপরদিকে CAG অফিস ফিন্যান্স ডিভিশনের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে স্বাধীনভাবে কাজ করলেও CGA-এর কাছ থেকে অ্যাকাউন্টিং নীতি ও পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ নির্দেশনা চায়।
প্রশ্ন: বিভিন্ন রাষ্ট্রের মহাহিসাবরক্ষক বা নিরীক্ষকদের আন্তর্জাতিক একটি সংগঠন আছে। তার নাম কী?
উত্তর: The International Organization of Supreme Audit Institutions, এটি ১৯৫৩ সালে কিউবার রাজধানী হাভানায় প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমান এর সদস্যসংখ্যা ১৯৩টি। সদর দপ্তর অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অবস্থিত।
প্রশ্ন: অডিট ক্যাডারের পদসোপান বলেন।
উত্তর: অডিট ক্যাডারের প্রথমে সহকারী মহাহিসাবরক্ষক>উপ-মহাহিসাবরক্ষক>অতিরিক্ত মহাহিসাবরক্ষক>হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক>মহাহিসাবরক্ষক (বর্তমানে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক)।
প্রশ্ন: বিসিএস অডিট ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে আপনার দায়িত্ব ও কাজ কী কী হবে?
উত্তর: একজন অডিট ক্যাডার তথা সহকারী মহাহিসাবরক্ষককে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কাজ পালন করতে হয়। তা হলো সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব ঠিক আছে কি না, তা নিশ্চিত করা। নিজ অফিসের সামগ্রিক আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখা এবং মাসিক হিসাব রেকর্ড বা তথ্য সংরক্ষণের জন্য নিয়মিত ইনপুট দেওয়া। নিজ প্রতিষ্ঠানের অডিট বা নিরীক্ষার কাজে পক্ষ সমর্থনের কাজ প্রতিষ্ঠানের যথাযথ নিয়ম মেনে সম্পাদনা করা।
এ ছাড়া মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের আওতাধীন সব প্রতিষ্ঠানের হিসাব সংগ্রহ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরবর্তী সময়ে নিরীক্ষার জন্য এই কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহায়তা করা। অধীন কর্মচারীদের মাসিক বেতন ও অন্যান্য হিসাব পরিশোধ করা, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির ব্যাপারে সুপারিশ করা। অধীন কর্মচারীদের ঐচ্ছিক ছুটিসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে খেয়াল রাখা।
প্রশ্ন: অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের সুযোগ-সুবিধা কী কী?
উত্তর: বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্যাডার হলো অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডার। এই ক্যাডারে যোগদান করলে দেশের প্রশাসনে অর্থসংক্রান্ত ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা যায়। সরকারের সব অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ ক্যাডারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। তাই এই ক্যাডারে চাকরিতে বৈচিত্র্যতা রয়েছে।
সরকারি কোষাগারের অর্থ যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার দায়িত্ব এ ক্যাডারে নিয়োজিত কর্মচারীদের ওপর ন্যস্ত। তাই এই ক্যাডারে চাকরির সুযোগ পেলে জনগণের অর্থের ব্যয়ের ক্ষেত্রে সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। যার ফলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ তৈরি হয়।
প্রশ্ন: মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অধীনের কয়েকটি পরিদপ্তরের নাম বলেন।
উত্তর: লোকাল অ্যান্ড রেভিনিউ অডিট ডিরেক্টরেট, কমার্শিয়াল অডিট ডিরেক্টরেট, সিভিল অডিট ডিরেক্টরেট, ওয়ার্কস অডিট ডিরেক্টরেট, ডাক, টেলিযোগাযোগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অডিট ডিরেক্টরেট, ডিফেন্স অডিট ডিরেক্টরেট, ফরেন এইডেড প্রজেক্ট অডিট ডিরেক্টরেট, রেলওয়ে অডিট ডিরেক্টরেট, মিশন অডিট ডিরেক্টরেট, পারফরম্যান্স অডিট ডিরেক্টরেট।
প্রশ্ন: আপনি তো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। বলতে পারবেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক বিবরণীর নিরীক্ষার কাজ কি অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডাররা করে থাকেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিরীক্ষার কাজ অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডাররা করে থাকেন। কেননা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অধীন পরিদপ্তর লোকাল অ্যান্ড রেভিনিউ অডিট ডিরেক্টরেটের আওতাধীন।
প্রশ্ন: CAG আর CGA-এর মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর: CGA-এর পূর্ণরূপ হলো Controller General of Accounts অর্থাৎ হিসাব মহানিয়ন্ত্রক হলো অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিসিএস অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের সর্বোচ্চ পদ। অন্যদিকে Comptroller and Auditor General অর্থাৎ মহাহিসাবরক্ষক ও নিয়ন্ত্রক। এটি একটি সাংবিধানিক পদ, যা সম্পর্কে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৭ থেকে ১৩২ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা আছে। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অডিট প্রতিষ্ঠান হিসেবে CGA সম্পূর্ণ স্বাধীন ও স্বায়ত্তশাসন হিসেবে কাজ করে। অপরদিকে CAG অফিস ফিন্যান্স ডিভিশনের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে স্বাধীনভাবে কাজ করলেও CGA-এর কাছ থেকে অ্যাকাউন্টিং নীতি ও পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ নির্দেশনা চায়।
প্রশ্ন: বিভিন্ন রাষ্ট্রের মহাহিসাবরক্ষক বা নিরীক্ষকদের আন্তর্জাতিক একটি সংগঠন আছে। তার নাম কী?
উত্তর: The International Organization of Supreme Audit Institutions, এটি ১৯৫৩ সালে কিউবার রাজধানী হাভানায় প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমান এর সদস্যসংখ্যা ১৯৩টি। সদর দপ্তর অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অবস্থিত।
প্রশ্ন: অডিট ক্যাডারের পদসোপান বলেন।
উত্তর: অডিট ক্যাডারের প্রথমে সহকারী মহাহিসাবরক্ষক>উপ-মহাহিসাবরক্ষক>অতিরিক্ত মহাহিসাবরক্ষক>হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক>মহাহিসাবরক্ষক (বর্তমানে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক)।
প্রশ্ন: বিসিএস অডিট ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে আপনার দায়িত্ব ও কাজ কী কী হবে?
উত্তর: একজন অডিট ক্যাডার তথা সহকারী মহাহিসাবরক্ষককে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কাজ পালন করতে হয়। তা হলো সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব ঠিক আছে কি না, তা নিশ্চিত করা। নিজ অফিসের সামগ্রিক আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখা এবং মাসিক হিসাব রেকর্ড বা তথ্য সংরক্ষণের জন্য নিয়মিত ইনপুট দেওয়া। নিজ প্রতিষ্ঠানের অডিট বা নিরীক্ষার কাজে পক্ষ সমর্থনের কাজ প্রতিষ্ঠানের যথাযথ নিয়ম মেনে সম্পাদনা করা।
এ ছাড়া মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের আওতাধীন সব প্রতিষ্ঠানের হিসাব সংগ্রহ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরবর্তী সময়ে নিরীক্ষার জন্য এই কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহায়তা করা। অধীন কর্মচারীদের মাসিক বেতন ও অন্যান্য হিসাব পরিশোধ করা, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির ব্যাপারে সুপারিশ করা। অধীন কর্মচারীদের ঐচ্ছিক ছুটিসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে খেয়াল রাখা।
প্রশ্ন: অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের সুযোগ-সুবিধা কী কী?
উত্তর: বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্যাডার হলো অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডার। এই ক্যাডারে যোগদান করলে দেশের প্রশাসনে অর্থসংক্রান্ত ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা যায়। সরকারের সব অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ ক্যাডারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। তাই এই ক্যাডারে চাকরিতে বৈচিত্র্যতা রয়েছে।
সরকারি কোষাগারের অর্থ যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার দায়িত্ব এ ক্যাডারে নিয়োজিত কর্মচারীদের ওপর ন্যস্ত। তাই এই ক্যাডারে চাকরির সুযোগ পেলে জনগণের অর্থের ব্যয়ের ক্ষেত্রে সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। যার ফলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ তৈরি হয়।
প্রশ্ন: মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অধীনের কয়েকটি পরিদপ্তরের নাম বলেন।
উত্তর: লোকাল অ্যান্ড রেভিনিউ অডিট ডিরেক্টরেট, কমার্শিয়াল অডিট ডিরেক্টরেট, সিভিল অডিট ডিরেক্টরেট, ওয়ার্কস অডিট ডিরেক্টরেট, ডাক, টেলিযোগাযোগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অডিট ডিরেক্টরেট, ডিফেন্স অডিট ডিরেক্টরেট, ফরেন এইডেড প্রজেক্ট অডিট ডিরেক্টরেট, রেলওয়ে অডিট ডিরেক্টরেট, মিশন অডিট ডিরেক্টরেট, পারফরম্যান্স অডিট ডিরেক্টরেট।
প্রশ্ন: আপনি তো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। বলতে পারবেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক বিবরণীর নিরীক্ষার কাজ কি অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডাররা করে থাকেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিরীক্ষার কাজ অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডাররা করে থাকেন। কেননা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অধীন পরিদপ্তর লোকাল অ্যান্ড রেভিনিউ অডিট ডিরেক্টরেটের আওতাধীন।
প্রশ্ন: CAG আর CGA-এর মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর: CGA-এর পূর্ণরূপ হলো Controller General of Accounts অর্থাৎ হিসাব মহানিয়ন্ত্রক হলো অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিসিএস অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের সর্বোচ্চ পদ। অন্যদিকে Comptroller and Auditor General অর্থাৎ মহাহিসাবরক্ষক ও নিয়ন্ত্রক। এটি একটি সাংবিধানিক পদ, যা সম্পর্কে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৭ থেকে ১৩২ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা আছে। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অডিট প্রতিষ্ঠান হিসেবে CGA সম্পূর্ণ স্বাধীন ও স্বায়ত্তশাসন হিসেবে কাজ করে। অপরদিকে CAG অফিস ফিন্যান্স ডিভিশনের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে স্বাধীনভাবে কাজ করলেও CGA-এর কাছ থেকে অ্যাকাউন্টিং নীতি ও পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ নির্দেশনা চায়।
প্রশ্ন: বিভিন্ন রাষ্ট্রের মহাহিসাবরক্ষক বা নিরীক্ষকদের আন্তর্জাতিক একটি সংগঠন আছে। তার নাম কী?
উত্তর: The International Organization of Supreme Audit Institutions, এটি ১৯৫৩ সালে কিউবার রাজধানী হাভানায় প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমান এর সদস্যসংখ্যা ১৯৩টি। সদর দপ্তর অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অবস্থিত।
প্রশ্ন: অডিট ক্যাডারের পদসোপান বলেন।
উত্তর: অডিট ক্যাডারের প্রথমে সহকারী মহাহিসাবরক্ষক>উপ-মহাহিসাবরক্ষক>অতিরিক্ত মহাহিসাবরক্ষক>হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক>মহাহিসাবরক্ষক (বর্তমানে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক)।
প্রশ্ন: বিসিএস অডিট ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে আপনার দায়িত্ব ও কাজ কী কী হবে?
উত্তর: একজন অডিট ক্যাডার তথা সহকারী মহাহিসাবরক্ষককে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও কাজ পালন করতে হয়। তা হলো সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব ঠিক আছে কি না, তা নিশ্চিত করা। নিজ অফিসের সামগ্রিক আয়-ব্যয়ের হিসাব রাখা এবং মাসিক হিসাব রেকর্ড বা তথ্য সংরক্ষণের জন্য নিয়মিত ইনপুট দেওয়া। নিজ প্রতিষ্ঠানের অডিট বা নিরীক্ষার কাজে পক্ষ সমর্থনের কাজ প্রতিষ্ঠানের যথাযথ নিয়ম মেনে সম্পাদনা করা।
এ ছাড়া মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের আওতাধীন সব প্রতিষ্ঠানের হিসাব সংগ্রহ, নিয়ন্ত্রণ এবং পরবর্তী সময়ে নিরীক্ষার জন্য এই কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহায়তা করা। অধীন কর্মচারীদের মাসিক বেতন ও অন্যান্য হিসাব পরিশোধ করা, বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির ব্যাপারে সুপারিশ করা। অধীন কর্মচারীদের ঐচ্ছিক ছুটিসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে খেয়াল রাখা।
প্রশ্ন: অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের সুযোগ-সুবিধা কী কী?
উত্তর: বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি ক্যাডার হলো অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডার। এই ক্যাডারে যোগদান করলে দেশের প্রশাসনে অর্থসংক্রান্ত ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা যায়। সরকারের সব অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ ক্যাডারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। তাই এই ক্যাডারে চাকরিতে বৈচিত্র্যতা রয়েছে।
সরকারি কোষাগারের অর্থ যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার দায়িত্ব এ ক্যাডারে নিয়োজিত কর্মচারীদের ওপর ন্যস্ত। তাই এই ক্যাডারে চাকরির সুযোগ পেলে জনগণের অর্থের ব্যয়ের ক্ষেত্রে সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা যায়। যার ফলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ তৈরি হয়।
প্রশ্ন: মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অধীনের কয়েকটি পরিদপ্তরের নাম বলেন।
উত্তর: লোকাল অ্যান্ড রেভিনিউ অডিট ডিরেক্টরেট, কমার্শিয়াল অডিট ডিরেক্টরেট, সিভিল অডিট ডিরেক্টরেট, ওয়ার্কস অডিট ডিরেক্টরেট, ডাক, টেলিযোগাযোগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অডিট ডিরেক্টরেট, ডিফেন্স অডিট ডিরেক্টরেট, ফরেন এইডেড প্রজেক্ট অডিট ডিরেক্টরেট, রেলওয়ে অডিট ডিরেক্টরেট, মিশন অডিট ডিরেক্টরেট, পারফরম্যান্স অডিট ডিরেক্টরেট।
প্রশ্ন: আপনি তো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। বলতে পারবেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক বিবরণীর নিরীক্ষার কাজ কি অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডাররা করে থাকেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিরীক্ষার কাজ অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডাররা করে থাকেন। কেননা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অধীন পরিদপ্তর লোকাল অ্যান্ড রেভিনিউ অডিট ডিরেক্টরেটের আওতাধীন।
প্রশ্ন: CAG আর CGA-এর মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর: CGA-এর পূর্ণরূপ হলো Controller General of Accounts অর্থাৎ হিসাব মহানিয়ন্ত্রক হলো অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিসিএস অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের সর্বোচ্চ পদ। অন্যদিকে Comptroller and Auditor General অর্থাৎ মহাহিসাবরক্ষক ও নিয়ন্ত্রক। এটি একটি সাংবিধানিক পদ, যা সম্পর্কে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১২৭ থেকে ১৩২ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা আছে। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ অডিট প্রতিষ্ঠান হিসেবে CGA সম্পূর্ণ স্বাধীন ও স্বায়ত্তশাসন হিসেবে কাজ করে। অপরদিকে CAG অফিস ফিন্যান্স ডিভিশনের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণের অধীনে স্বাধীনভাবে কাজ করলেও CGA-এর কাছ থেকে অ্যাকাউন্টিং নীতি ও পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ নির্দেশনা চায়।
প্রশ্ন: বিভিন্ন রাষ্ট্রের মহাহিসাবরক্ষক বা নিরীক্ষকদের আন্তর্জাতিক একটি সংগঠন আছে। তার নাম কী?
উত্তর: The International Organization of Supreme Audit Institutions, এটি ১৯৫৩ সালে কিউবার রাজধানী হাভানায় প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমান এর সদস্যসংখ্যা ১৯৩টি। সদর দপ্তর অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনায় অবস্থিত।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
৮ ঘণ্টা আগে৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের দ্রুত গেজেট প্রকাশ ও নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।
চলছে ৪৪তম বিসিএস ভাইভা পরীক্ষা। ভাইভাতে ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে।
১১ আগস্ট ২০২৪বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
৮ ঘণ্টা আগে৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের দ্রুত গেজেট প্রকাশ ও নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ২২ হাজার ৯৯৫ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো নিরাপত্তা সুপারভাইজার (মহিলা), নিরাপত্তা সুপারভাইজার (পুরুষ), নিরাপত্তা সুপারভাইজার, নিরাপত্তা অপারেটর, নিরাপত্তা অপারেটর (পুরুষ), নিরাপত্তা অপারেটর (মহিলা), সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রহরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ অক্টোবর বেলা ৩টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানীর ৬টি পৃথক কেন্দ্রে এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রগুলো হলো কাওলার সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলক্ষেতের কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, শাহীনবাগের সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুর্মিটোলার বিএএফ শাহীন কলেজ, নওয়াব হাবিবুল্লাহ্ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও সরকারি বাঙলা কলেজ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এসব পদে আবেদনকারী প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষার সময়সূচি এবং প্রবেশপত্র সংগ্রহের জন্য টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড কর্তৃক সব প্রার্থীকে ইতিমধ্যে এসএমএস প্রদান করা হয়েছে।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ২২ হাজার ৯৯৫ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো নিরাপত্তা সুপারভাইজার (মহিলা), নিরাপত্তা সুপারভাইজার (পুরুষ), নিরাপত্তা সুপারভাইজার, নিরাপত্তা অপারেটর, নিরাপত্তা অপারেটর (পুরুষ), নিরাপত্তা অপারেটর (মহিলা), সশস্ত্র নিরাপত্তা প্রহরী।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ অক্টোবর বেলা ৩টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রাজধানীর ৬টি পৃথক কেন্দ্রে এসব পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রগুলো হলো কাওলার সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, খিলক্ষেতের কুর্মিটোলা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, শাহীনবাগের সিভিল অ্যাভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কুর্মিটোলার বিএএফ শাহীন কলেজ, নওয়াব হাবিবুল্লাহ্ মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও সরকারি বাঙলা কলেজ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, এসব পদে আবেদনকারী প্রার্থীদের মোবাইল নম্বরে পরীক্ষার সময়সূচি এবং প্রবেশপত্র সংগ্রহের জন্য টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড কর্তৃক সব প্রার্থীকে ইতিমধ্যে এসএমএস প্রদান করা হয়েছে।
চলছে ৪৪তম বিসিএস ভাইভা পরীক্ষা। ভাইভাতে ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে।
১১ আগস্ট ২০২৪জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
৮ ঘণ্টা আগে৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের দ্রুত গেজেট প্রকাশ ও নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগেএম এম মুজাহিদ উদ্দীন
কোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
কাজের সময়সীমা নির্ধারণ করুন
কোনো কাজ শুরু করার আগে সময়সীমা নির্ধারণ করা জরুরি। কত সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করতে হবে, তা আগে থেকে জানা থাকলে কাজে গতি বাড়ে। সময়সীমা বেঁধে দিলে মন অবচেতনভাবে একটি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজটি শেষ করার তাগিদ অনুভব করে। তবে মনে রাখতে হবে, কাজের মধ্যে বারবার ঘড়ি দেখা মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়।
কাজের তালিকা আগেই তৈরি করুন
আগামীকাল কী কী কাজ করতে হবে, তা আগেই ঠিক করুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো তালিকার প্রথম দিকে রাখুন। এরপর ক্রমানুসারে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো। এতে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাদ পড়বে না, কাজের গতি বজায় থাকবে এবং সময়ও সাশ্রয় হবে। যদি আগের দিন তালিকা তৈরি করা না যায়, তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে সর্বপ্রথম গুরুত্ব অনুযায়ী কাজের তালিকা তৈরি করুন এবং প্রতিটি কাজের আনুমানিক সময় লিখে রাখুন। এতে কাজের প্রতি মনোযোগ ও নিয়মানুবর্তিতা দুটোই বৃদ্ধি পায়।
কাজের মাঝখানে ছোট বিরতি নিন
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনোযোগ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। তাই নির্দিষ্ট সময় অন্তর ৪-৫ মিনিটের বিরতি নিন। একটু হাঁটাহাঁটি করুন, চা-পান করুন বা হালকা নাশতা করতে পারেন। জানালার পাশে গিয়ে কিছুক্ষণ তাজা বাতাস নিন। এতে শরীর ও মন দুটোই সতেজ থাকবে, ফলে কাজে মনোযোগও বৃদ্ধি পাবে।
একসঙ্গে একাধিক কাজ নয়
অনেকে একসঙ্গে একাধিক কাজ করার চেষ্টা করেন, ফলে কোনো কাজই ঠিকভাবে সম্পন্ন হয় না। মানুষের মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতো একসঙ্গে একাধিক কাজ সামলাতে পারে না। তাই যে কাজটি করছেন, তাতে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন। কাজটি শেষ হলে তবেই অন্য কাজে হাত দিন।
কাজের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন
যেমনভাবে ভালো পরিবেশে সন্তান বেড়ে ওঠে, তেমনি ভালো পরিবেশে কাজও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। কাজের সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দূরে সরিয়ে রাখুন এবং প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো
কাছে রাখুন। একটি শান্ত ও পরিপাটি পরিবেশ মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকুন
বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কাজের সময় ঘন ঘন ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার বা ইমো ব্যবহার করলে মনোযোগে বিচ্যুতি ঘটে। তাই কাজের সময় এসব মাধ্যম থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। স্মার্টফোনটিও কিছুটা দূরে রাখুন, যাতে নোটিফিকেশন দেখে মনোযোগ নষ্ট না হয়।
কাজের অনুপ্রেরণা খুঁজুন
যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে অনুপ্রেরণা জরুরি। ভাবুন, কাজটি কেন করছেন, এর সুফল কী, কাজটি শেষ হলে আপনি কী অর্জন করবেন।
এ চিন্তাগুলো কাজের প্রতি আগ্রহ ও উদ্যম বাড়ায়। অনুপ্রেরণা থাকলে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয় এবং কাজ দ্রুত সম্পন্ন হয়।
শরীর সুস্থ রাখুন
সুস্থ শরীরই সুখী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক। শরীর অসুস্থ থাকলে কোনো কাজে মন বসে না। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, স্বাস্থ্যসম্মত পরিমিত খাবার খান, পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। দেহ ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে। আর মন ঠিক থাকলে মনোযোগও অটুট থাকে।
কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও মানসিক প্রশান্তি অপরিহার্য। আপনি যে ধর্মেরই অনুসারী হোন না কেন, প্রতিদিন প্রার্থনা করুন। প্রার্থনা মনকে শান্ত ও সতেজ রাখে। মনোযোগী মনই আপনাকে সফল ও সুন্দর মানুষে পরিণত করবে। আজ থেকে মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন, সাফল্য আপনার নাগালেই থাকবে।
কোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
কাজের সময়সীমা নির্ধারণ করুন
কোনো কাজ শুরু করার আগে সময়সীমা নির্ধারণ করা জরুরি। কত সময়ের মধ্যে কাজটি শেষ করতে হবে, তা আগে থেকে জানা থাকলে কাজে গতি বাড়ে। সময়সীমা বেঁধে দিলে মন অবচেতনভাবে একটি চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজটি শেষ করার তাগিদ অনুভব করে। তবে মনে রাখতে হবে, কাজের মধ্যে বারবার ঘড়ি দেখা মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়।
কাজের তালিকা আগেই তৈরি করুন
আগামীকাল কী কী কাজ করতে হবে, তা আগেই ঠিক করুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো তালিকার প্রথম দিকে রাখুন। এরপর ক্রমানুসারে কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো। এতে কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাদ পড়বে না, কাজের গতি বজায় থাকবে এবং সময়ও সাশ্রয় হবে। যদি আগের দিন তালিকা তৈরি করা না যায়, তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে সর্বপ্রথম গুরুত্ব অনুযায়ী কাজের তালিকা তৈরি করুন এবং প্রতিটি কাজের আনুমানিক সময় লিখে রাখুন। এতে কাজের প্রতি মনোযোগ ও নিয়মানুবর্তিতা দুটোই বৃদ্ধি পায়।
কাজের মাঝখানে ছোট বিরতি নিন
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনোযোগ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়। তাই নির্দিষ্ট সময় অন্তর ৪-৫ মিনিটের বিরতি নিন। একটু হাঁটাহাঁটি করুন, চা-পান করুন বা হালকা নাশতা করতে পারেন। জানালার পাশে গিয়ে কিছুক্ষণ তাজা বাতাস নিন। এতে শরীর ও মন দুটোই সতেজ থাকবে, ফলে কাজে মনোযোগও বৃদ্ধি পাবে।
একসঙ্গে একাধিক কাজ নয়
অনেকে একসঙ্গে একাধিক কাজ করার চেষ্টা করেন, ফলে কোনো কাজই ঠিকভাবে সম্পন্ন হয় না। মানুষের মস্তিষ্ক কম্পিউটারের মতো একসঙ্গে একাধিক কাজ সামলাতে পারে না। তাই যে কাজটি করছেন, তাতে সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন। কাজটি শেষ হলে তবেই অন্য কাজে হাত দিন।
কাজের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করুন
যেমনভাবে ভালো পরিবেশে সন্তান বেড়ে ওঠে, তেমনি ভালো পরিবেশে কাজও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। কাজের সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দূরে সরিয়ে রাখুন এবং প্রয়োজনীয় উপকরণগুলো
কাছে রাখুন। একটি শান্ত ও পরিপাটি পরিবেশ মনোযোগ ধরে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
সামাজিক মাধ্যম থেকে দূরে থাকুন
বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে কাজের সময় ঘন ঘন ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার বা ইমো ব্যবহার করলে মনোযোগে বিচ্যুতি ঘটে। তাই কাজের সময় এসব মাধ্যম থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। স্মার্টফোনটিও কিছুটা দূরে রাখুন, যাতে নোটিফিকেশন দেখে মনোযোগ নষ্ট না হয়।
কাজের অনুপ্রেরণা খুঁজুন
যেকোনো কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে অনুপ্রেরণা জরুরি। ভাবুন, কাজটি কেন করছেন, এর সুফল কী, কাজটি শেষ হলে আপনি কী অর্জন করবেন।
এ চিন্তাগুলো কাজের প্রতি আগ্রহ ও উদ্যম বাড়ায়। অনুপ্রেরণা থাকলে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয় এবং কাজ দ্রুত সম্পন্ন হয়।
শরীর সুস্থ রাখুন
সুস্থ শরীরই সুখী হওয়ার অন্যতম নিয়ামক। শরীর অসুস্থ থাকলে কোনো কাজে মন বসে না। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন, স্বাস্থ্যসম্মত পরিমিত খাবার খান, পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। দেহ ভালো থাকলে মনও ভালো থাকে। আর মন ঠিক থাকলে মনোযোগও অটুট থাকে।
কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও মানসিক প্রশান্তি অপরিহার্য। আপনি যে ধর্মেরই অনুসারী হোন না কেন, প্রতিদিন প্রার্থনা করুন। প্রার্থনা মনকে শান্ত ও সতেজ রাখে। মনোযোগী মনই আপনাকে সফল ও সুন্দর মানুষে পরিণত করবে। আজ থেকে মনোযোগ দিয়ে কাজ শুরু করুন, সাফল্য আপনার নাগালেই থাকবে।
চলছে ৪৪তম বিসিএস ভাইভা পরীক্ষা। ভাইভাতে ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে।
১১ আগস্ট ২০২৪জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের দ্রুত গেজেট প্রকাশ ও নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক
৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের দ্রুত গেজেট প্রকাশ ও নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে প্রার্থীরা বলেন, ‘রিপিট ক্যাডার’ নিয়ে জটিলতা সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশ, সমালোচনা ও বিতর্কের পর পিএসসি বিধি সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেয়। যাতে রিপিট ক্যাডারের জায়গায় মেধাক্রম অনুযায়ী পরবর্তী প্রার্থীদের সুপারিশ করা যায়। কিন্তু বিধি সংশোধনের প্রশাসনিক জটিলতায় চার মাস পেরিয়ে গেলেও এই প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হয়নি। এতে করে রিপিট ক্যাডার সম্পর্কিত নয়, এমন প্রার্থীদেরও নিয়োগ আটকে আছে।
কর্মসূচি থেকে তিন দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো: গেজেট কার্যক্রম শুরুর লক্ষ্যে অবিলম্বে পিএসসির পক্ষ থেকে ৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের ফাইল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা; ফলাফল প্রকাশের পর প্রায় চার মাস পরও ফাইল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ না করে আটকে রাখার কারণ ব্যাখ্যা করা; চলতি বছরেই ৪৪তম বিসিএস নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা।
এর আগে, ৪৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২২ সালের ২৭ মে। প্রিলিমিনারিতে ১৫ হাজার ৭০৮ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ১১ হাজার ৭৩২ জন। দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে ১ হাজার ৬৯০ জনকে সুপারিশ করা হয়।
পিএসসি কার্যালয়ের সামনে এদিন অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে ৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত গেজেট প্রত্যাশী প্রার্থীরা অংশ নেন।
তারা বলেন, ৪৪তম বিসিএসে ১ হাজার ৭১০টি শূন্য পদের বিপরীতে ১ হাজার ৬৯০ জনকে সুপারিশ করা হয়। তবে তাদের মধ্যে ৩৭২ জন আগেই একই বা সমতুল্য ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন। রিপিট ক্যাডার সংক্রান্ত বিধি সংশোধনে দেরি হওয়ায় নিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে। এর মধ্যে অনেকেরই বয়সসীমা শেষ হয়ে গেছে। ফলে তারা হতাশায় ভুগছেন।
৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের দ্রুত গেজেট প্রকাশ ও নিয়োগসহ তিন দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ের সামনে সকাল ১১টায় এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে প্রার্থীরা বলেন, ‘রিপিট ক্যাডার’ নিয়ে জটিলতা সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশ, সমালোচনা ও বিতর্কের পর পিএসসি বিধি সংশোধনের সিদ্ধান্ত নেয়। যাতে রিপিট ক্যাডারের জায়গায় মেধাক্রম অনুযায়ী পরবর্তী প্রার্থীদের সুপারিশ করা যায়। কিন্তু বিধি সংশোধনের প্রশাসনিক জটিলতায় চার মাস পেরিয়ে গেলেও এই প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হয়নি। এতে করে রিপিট ক্যাডার সম্পর্কিত নয়, এমন প্রার্থীদেরও নিয়োগ আটকে আছে।
কর্মসূচি থেকে তিন দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো: গেজেট কার্যক্রম শুরুর লক্ষ্যে অবিলম্বে পিএসসির পক্ষ থেকে ৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীদের ফাইল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা; ফলাফল প্রকাশের পর প্রায় চার মাস পরও ফাইল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ না করে আটকে রাখার কারণ ব্যাখ্যা করা; চলতি বছরেই ৪৪তম বিসিএস নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা।
এর আগে, ৪৪তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২২ সালের ২৭ মে। প্রিলিমিনারিতে ১৫ হাজার ৭০৮ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ১১ হাজার ৭৩২ জন। দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে ১ হাজার ৬৯০ জনকে সুপারিশ করা হয়।
পিএসসি কার্যালয়ের সামনে এদিন অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে ৪৪তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত গেজেট প্রত্যাশী প্রার্থীরা অংশ নেন।
তারা বলেন, ৪৪তম বিসিএসে ১ হাজার ৭১০টি শূন্য পদের বিপরীতে ১ হাজার ৬৯০ জনকে সুপারিশ করা হয়। তবে তাদের মধ্যে ৩৭২ জন আগেই একই বা সমতুল্য ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত ছিলেন। রিপিট ক্যাডার সংক্রান্ত বিধি সংশোধনে দেরি হওয়ায় নিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে আছে। এর মধ্যে অনেকেরই বয়সসীমা শেষ হয়ে গেছে। ফলে তারা হতাশায় ভুগছেন।
চলছে ৪৪তম বিসিএস ভাইভা পরীক্ষা। ভাইভাতে ভালো করার জন্য গুছিয়ে প্রস্তুতির বিকল্প নেই। এ জন্য বেশি বেশি বিগত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ভাইভার অভিজ্ঞতা পড়তে হবে।
১১ আগস্ট ২০২৪জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) ৭ পদের এমসিকিউ পরীক্ষার স্থান ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ২৪ অক্টোবর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক (মানবসম্পদ উন্নয়ন ও সাধারণ প্রশিক্ষণ) মোহাম্মদ ইকরাম উল্লাহ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেকোনো কাজে সফলতার পূর্বশর্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করা। কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে না পারলে শুধু কর্মদক্ষতা নয়, কাজের মান, আগ্রহ, ইচ্ছাও ধীরে ধীরে কমে যায়। তবে কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করলেই আমরা কাজে মনোযোগ ধরে রাখতে পারি। কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল নিয়ে লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
৮ ঘণ্টা আগে