
সম্প্রতি ১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রায় এক মাস সময় পাচ্ছেন প্রস্তুতির জন্য। চূড়ান্ত এই সময় ব্যবহার করে বিজেএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের সফল হওয়ার জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ দিচ্ছেন ১৫তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত নাজমুল হাসান।
বাংলা: বিজেএস পরীক্ষায় বাংলা ব্যাকরণ অংশে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ভাষার ব্যাকরণ বই (পুরোনো ভার্সন) থেকে সিলেবাস অনুযায়ী পড়ুন। আবেদনপত্র, রচনা, প্রতিবেদন, ভাবসম্প্রসারণের মতো বিষয়ের জন্য বাজারে প্রচলিত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই থেকে ফরম্যাট সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। আর বাগধারা, প্রবাদ-প্রবচন, শূন্যস্থান পূরণ, এককথায় প্রকাশ, বিপরীত ও সমার্থক শব্দ পড়ুন ড. সৌমিত্র শেখরের লেখা বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা বই থেকে। বাংলা লিখিত অংশে সচরাচর পরীক্ষায় হুবহু প্রশ্ন কমন পড়ে না। তাই ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং দক্ষতা অর্জন করা জরুরি।
ইংরেজি: বিজেএস পরীক্ষার ইংরেজি ব্যাকরণ অংশে সাধারণত মৌলিক প্রশ্ন করা হয়। প্রশ্নের ধারণা পেতে বাজারে প্রচলিত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই অনুসরণ করতে পারেন। এ ছাড়া পরীক্ষায় লেখার সময় ইংরেজিতে সহজ ও আকর্ষণীয় শব্দ প্রয়োগের চেষ্টা করবেন। এ জন্য পড়ার সময় তথ্য ও তত্ত্বের ভারসাম্য রেখে পড়তে হবে। যত বেশি পড়বেন, তত ভালো ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
গণিত: গণিতে ভালো করার জন্য ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সবশেষ ২০২০ সালের সংস্করণের বই পড়লেও চলবে। তবে যত বেশি পুরোনো বই সমাধান করা সম্ভব, প্রস্তুতি তত পোক্ত হবে। যা-ই হোক, সিলেবাস অনুযায়ী পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি উদাহরণসহ অনুশীলনীগুলো বারবার অনুশীলন করুন। বেশি বেশি মডেল টেস্ট দিন।
বিজ্ঞান: বিজ্ঞানে ভালো করার জন্য ১০ম থেকে ৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আসিওরেন্স বা ওরাকল প্রকাশনীর বই থেকে পড়তে পারেন। নবম-দশম শ্রেণির বিজ্ঞান ও ভূগোল বইও (২০২০ সালের আগের যেকোনো সংস্করণ) বেশ সহায়ক। এ দুটো বই পড়ার সময় পদার্থ, রসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, কৃষি, চিকিৎসাবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক: এই অংশে ভালো করার জন্য বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু, ভৌগোলিক অবস্থান, সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, রাজনীতি, স্বাধীনতাযুদ্ধ, যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা, উন্নয়ন কার্যক্রমের কার্যকারিতা ও দেশের আর্থসামাজিক কাঠামো, বিরাজমান সামাজিক সমস্যা ও তার প্রতিকার-প্রতিরোধ বিষয়ে বিস্তারিত জ্ঞান রাখা উচিত। আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি হিসেবে সাম্প্রতিক ভূ-রাজনৈতিক সংকট, বিশেষ করে সামরিক, বেসামরিক, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক মন্দা, মুদ্রাস্ফীতি, বৈশ্বিক মেরুকরণ বিষয়ে জানা আবশ্যক। এশিয়া, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আমেরিকা, আফ্রিকা মহাদেশে বিবদমান সংকট ও দ্বন্দ্বের ইতিহাস, পক্ষ, কারণ ও সম্ভাব্য সমাধানের মতো বিষয়গুলো বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই থেকে পড়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে হাসান জাহিদের MENs মাসিক সম্পাদকীয় সমাচার, মাসিক মুহিদ’স সম্পাদকীয় সমাচার কিংবা আলমগীর হোসেনের হ্যান্ডবুক অনুসরণ করা যেতে পারে।
আইনের অংশের প্রস্তুতি: বিগত বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় আসা আইনের সব প্রশ্ন ধারাবাহিকভাবে পড়ুন। এর মধ্য দিয়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে যাবে।
দেওয়ানি আইন: দেওয়ানি কার্যবিধির মূল আইন থেকে অর্ডার ১ থেকে ১৫, ১৮, ২১, ২৩, ২৬, ৩৫, ৩৯, ৪১, ৪৩, ৪৭ এবং ধারা ১ থেকে ৪০, ৫৪, ৭০ থেকে ৮০, ৮৯ক, ১২১ থেকে ১২৯ ও ১৫০ থেকে ১৫৩ পর্যন্ত ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, সিভিল কোর্ট আইনসহ তামাদি আইনের প্রতিটি ধারা পড়তে হবে।
ফৌজদারি আইন: ফৌজদারি আইন মূল আইনের পাশাপাশি আইন পাঠ থেকে পড়া ভালো। আদালতের শ্রেণি বিভাগ, শাস্তি আরোপ করার ক্ষমতা, গ্রেপ্তার বিষয়ে পুলিশের ক্ষমতা ও কার্যপদ্ধতি, তল্লাশি ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, ক্রোক, শান্তি ভঙ্গজনিত অপরাধ, দখলজনিত বিরোধ মোকাবিলাসংক্রান্ত বিধান, পুলিশি তদন্ত, পুলিশি সাক্ষ্য, রিমান্ড, পুলিশ রিপোর্ট, ম্যাজিস্ট্রেটের অপরাধ আমলে নেওয়া ও পরীক্ষা করা, বিচার করার পদ্ধতি, মামলা হস্তান্তর, আপিল, রিভিউ, রিভিশন, জামিন, আদালতের সহজাত ক্ষমতাসংক্রান্ত ধারাগুলো গুছিয়ে পড়ুন। দণ্ডবিধির অপরাধের সংজ্ঞা, উপাদান, শাস্তি ও শাস্তির ধরন ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ছাড়া সাক্ষ্য আইনের কোনো ধারাই বাদ দেওয়া উচিত হবে না।
ভূমি আইন: রাষ্ট্রীয় প্রজাস্বত্ব ও অধিগ্রহণ আইনের ১৭ থেকে ২০, ৬০ক, ৮৩ থেকে ১০৯, ১১৯ থেকে ১২৫, ১৪৩ থেকে ১৪৪খ ধারাগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। আর অকৃষি ও সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের সব ধারা জানতে হবে। রেজিস্ট্রেশন আইনের ১ থেকে ৩৫, ৪৬ থেকে ৫০, ৫৫ থেকে ৮০ পর্যন্ত ধারাগুলো বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়ুন। তবে চুক্তি আইন পড়া বাদ দেওয়া যেতে পারে।
বিশেষ আইন: বিশেষ আইনগুলো পড়তে হবে মূল আইন থেকে। বলা বাহুল্য, এই আইনগুলোর সব ধারাই পড়া উচিত। তা ছাড়া বিশেষ আইনের সংজ্ঞা, তদন্ত, জামিন, অপরাধের ধরন, ব্যাখ্যা, উপাদান, শাস্তি, আপিলেট ফোরাম সম্পর্কে মনোযোগ দিয়ে পড়লে এই অংশে ভালো নম্বর তোলা সম্ভব।
বিশেষ পরামর্শ: আইন অংশের প্রস্তুতি সমৃদ্ধ করতে বিচারপতি হামিদুল হকের লেখা বিচারপ্রক্রিয়া বইটি খুব ভালো করে পড়বেন। ইংরেজির তুলনায় বাংলায় আইন পড়লে কম সময়ে বেশি পড়া আয়ত্ত করা যায়। তাই বাংলায় আইন বিষয়ের প্রস্তুতির জন্য পড়তে পারেন। সমস্যাভিত্তিক প্রশ্নের উত্তরে পরীক্ষক তুলনামূলক বেশি প্রাধান্য দেন মূল্যায়নের ক্ষেত্রে। তাই সমস্যাভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে ঘটনা, বিচার্য বিষয়, সিদ্ধান্ত ও সিদ্ধান্তের কারণের ব্যাখ্যা বর্ণনা করে উত্তর লেখার চেষ্টা করুন। আর তত্ত্বীয় উত্তর লেখার চেষ্টা করুন ভূমিকা, মূল আলোচনা ও উপসংহার–এই তিন ধাপে বিভক্ত করে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

সম্প্রতি ১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রায় এক মাস সময় পাচ্ছেন প্রস্তুতির জন্য। চূড়ান্ত এই সময় ব্যবহার করে বিজেএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের সফল হওয়ার জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ দিচ্ছেন ১৫তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত নাজমুল হাসান।
বাংলা: বিজেএস পরীক্ষায় বাংলা ব্যাকরণ অংশে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ভাষার ব্যাকরণ বই (পুরোনো ভার্সন) থেকে সিলেবাস অনুযায়ী পড়ুন। আবেদনপত্র, রচনা, প্রতিবেদন, ভাবসম্প্রসারণের মতো বিষয়ের জন্য বাজারে প্রচলিত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই থেকে ফরম্যাট সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। আর বাগধারা, প্রবাদ-প্রবচন, শূন্যস্থান পূরণ, এককথায় প্রকাশ, বিপরীত ও সমার্থক শব্দ পড়ুন ড. সৌমিত্র শেখরের লেখা বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা বই থেকে। বাংলা লিখিত অংশে সচরাচর পরীক্ষায় হুবহু প্রশ্ন কমন পড়ে না। তাই ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং দক্ষতা অর্জন করা জরুরি।
ইংরেজি: বিজেএস পরীক্ষার ইংরেজি ব্যাকরণ অংশে সাধারণত মৌলিক প্রশ্ন করা হয়। প্রশ্নের ধারণা পেতে বাজারে প্রচলিত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই অনুসরণ করতে পারেন। এ ছাড়া পরীক্ষায় লেখার সময় ইংরেজিতে সহজ ও আকর্ষণীয় শব্দ প্রয়োগের চেষ্টা করবেন। এ জন্য পড়ার সময় তথ্য ও তত্ত্বের ভারসাম্য রেখে পড়তে হবে। যত বেশি পড়বেন, তত ভালো ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
গণিত: গণিতে ভালো করার জন্য ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সবশেষ ২০২০ সালের সংস্করণের বই পড়লেও চলবে। তবে যত বেশি পুরোনো বই সমাধান করা সম্ভব, প্রস্তুতি তত পোক্ত হবে। যা-ই হোক, সিলেবাস অনুযায়ী পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি উদাহরণসহ অনুশীলনীগুলো বারবার অনুশীলন করুন। বেশি বেশি মডেল টেস্ট দিন।
বিজ্ঞান: বিজ্ঞানে ভালো করার জন্য ১০ম থেকে ৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আসিওরেন্স বা ওরাকল প্রকাশনীর বই থেকে পড়তে পারেন। নবম-দশম শ্রেণির বিজ্ঞান ও ভূগোল বইও (২০২০ সালের আগের যেকোনো সংস্করণ) বেশ সহায়ক। এ দুটো বই পড়ার সময় পদার্থ, রসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, কৃষি, চিকিৎসাবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক: এই অংশে ভালো করার জন্য বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু, ভৌগোলিক অবস্থান, সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, রাজনীতি, স্বাধীনতাযুদ্ধ, যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা, উন্নয়ন কার্যক্রমের কার্যকারিতা ও দেশের আর্থসামাজিক কাঠামো, বিরাজমান সামাজিক সমস্যা ও তার প্রতিকার-প্রতিরোধ বিষয়ে বিস্তারিত জ্ঞান রাখা উচিত। আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি হিসেবে সাম্প্রতিক ভূ-রাজনৈতিক সংকট, বিশেষ করে সামরিক, বেসামরিক, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক মন্দা, মুদ্রাস্ফীতি, বৈশ্বিক মেরুকরণ বিষয়ে জানা আবশ্যক। এশিয়া, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আমেরিকা, আফ্রিকা মহাদেশে বিবদমান সংকট ও দ্বন্দ্বের ইতিহাস, পক্ষ, কারণ ও সম্ভাব্য সমাধানের মতো বিষয়গুলো বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই থেকে পড়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে হাসান জাহিদের MENs মাসিক সম্পাদকীয় সমাচার, মাসিক মুহিদ’স সম্পাদকীয় সমাচার কিংবা আলমগীর হোসেনের হ্যান্ডবুক অনুসরণ করা যেতে পারে।
আইনের অংশের প্রস্তুতি: বিগত বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় আসা আইনের সব প্রশ্ন ধারাবাহিকভাবে পড়ুন। এর মধ্য দিয়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে যাবে।
দেওয়ানি আইন: দেওয়ানি কার্যবিধির মূল আইন থেকে অর্ডার ১ থেকে ১৫, ১৮, ২১, ২৩, ২৬, ৩৫, ৩৯, ৪১, ৪৩, ৪৭ এবং ধারা ১ থেকে ৪০, ৫৪, ৭০ থেকে ৮০, ৮৯ক, ১২১ থেকে ১২৯ ও ১৫০ থেকে ১৫৩ পর্যন্ত ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, সিভিল কোর্ট আইনসহ তামাদি আইনের প্রতিটি ধারা পড়তে হবে।
ফৌজদারি আইন: ফৌজদারি আইন মূল আইনের পাশাপাশি আইন পাঠ থেকে পড়া ভালো। আদালতের শ্রেণি বিভাগ, শাস্তি আরোপ করার ক্ষমতা, গ্রেপ্তার বিষয়ে পুলিশের ক্ষমতা ও কার্যপদ্ধতি, তল্লাশি ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, ক্রোক, শান্তি ভঙ্গজনিত অপরাধ, দখলজনিত বিরোধ মোকাবিলাসংক্রান্ত বিধান, পুলিশি তদন্ত, পুলিশি সাক্ষ্য, রিমান্ড, পুলিশ রিপোর্ট, ম্যাজিস্ট্রেটের অপরাধ আমলে নেওয়া ও পরীক্ষা করা, বিচার করার পদ্ধতি, মামলা হস্তান্তর, আপিল, রিভিউ, রিভিশন, জামিন, আদালতের সহজাত ক্ষমতাসংক্রান্ত ধারাগুলো গুছিয়ে পড়ুন। দণ্ডবিধির অপরাধের সংজ্ঞা, উপাদান, শাস্তি ও শাস্তির ধরন ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ছাড়া সাক্ষ্য আইনের কোনো ধারাই বাদ দেওয়া উচিত হবে না।
ভূমি আইন: রাষ্ট্রীয় প্রজাস্বত্ব ও অধিগ্রহণ আইনের ১৭ থেকে ২০, ৬০ক, ৮৩ থেকে ১০৯, ১১৯ থেকে ১২৫, ১৪৩ থেকে ১৪৪খ ধারাগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। আর অকৃষি ও সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের সব ধারা জানতে হবে। রেজিস্ট্রেশন আইনের ১ থেকে ৩৫, ৪৬ থেকে ৫০, ৫৫ থেকে ৮০ পর্যন্ত ধারাগুলো বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়ুন। তবে চুক্তি আইন পড়া বাদ দেওয়া যেতে পারে।
বিশেষ আইন: বিশেষ আইনগুলো পড়তে হবে মূল আইন থেকে। বলা বাহুল্য, এই আইনগুলোর সব ধারাই পড়া উচিত। তা ছাড়া বিশেষ আইনের সংজ্ঞা, তদন্ত, জামিন, অপরাধের ধরন, ব্যাখ্যা, উপাদান, শাস্তি, আপিলেট ফোরাম সম্পর্কে মনোযোগ দিয়ে পড়লে এই অংশে ভালো নম্বর তোলা সম্ভব।
বিশেষ পরামর্শ: আইন অংশের প্রস্তুতি সমৃদ্ধ করতে বিচারপতি হামিদুল হকের লেখা বিচারপ্রক্রিয়া বইটি খুব ভালো করে পড়বেন। ইংরেজির তুলনায় বাংলায় আইন পড়লে কম সময়ে বেশি পড়া আয়ত্ত করা যায়। তাই বাংলায় আইন বিষয়ের প্রস্তুতির জন্য পড়তে পারেন। সমস্যাভিত্তিক প্রশ্নের উত্তরে পরীক্ষক তুলনামূলক বেশি প্রাধান্য দেন মূল্যায়নের ক্ষেত্রে। তাই সমস্যাভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে ঘটনা, বিচার্য বিষয়, সিদ্ধান্ত ও সিদ্ধান্তের কারণের ব্যাখ্যা বর্ণনা করে উত্তর লেখার চেষ্টা করুন। আর তত্ত্বীয় উত্তর লেখার চেষ্টা করুন ভূমিকা, মূল আলোচনা ও উপসংহার–এই তিন ধাপে বিভক্ত করে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

সম্প্রতি ১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রায় এক মাস সময় পাচ্ছেন প্রস্তুতির জন্য। চূড়ান্ত এই সময় ব্যবহার করে বিজেএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের সফল হওয়ার জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ দিচ্ছেন ১৫তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত নাজমুল হাসান।
বাংলা: বিজেএস পরীক্ষায় বাংলা ব্যাকরণ অংশে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ভাষার ব্যাকরণ বই (পুরোনো ভার্সন) থেকে সিলেবাস অনুযায়ী পড়ুন। আবেদনপত্র, রচনা, প্রতিবেদন, ভাবসম্প্রসারণের মতো বিষয়ের জন্য বাজারে প্রচলিত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই থেকে ফরম্যাট সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। আর বাগধারা, প্রবাদ-প্রবচন, শূন্যস্থান পূরণ, এককথায় প্রকাশ, বিপরীত ও সমার্থক শব্দ পড়ুন ড. সৌমিত্র শেখরের লেখা বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা বই থেকে। বাংলা লিখিত অংশে সচরাচর পরীক্ষায় হুবহু প্রশ্ন কমন পড়ে না। তাই ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং দক্ষতা অর্জন করা জরুরি।
ইংরেজি: বিজেএস পরীক্ষার ইংরেজি ব্যাকরণ অংশে সাধারণত মৌলিক প্রশ্ন করা হয়। প্রশ্নের ধারণা পেতে বাজারে প্রচলিত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই অনুসরণ করতে পারেন। এ ছাড়া পরীক্ষায় লেখার সময় ইংরেজিতে সহজ ও আকর্ষণীয় শব্দ প্রয়োগের চেষ্টা করবেন। এ জন্য পড়ার সময় তথ্য ও তত্ত্বের ভারসাম্য রেখে পড়তে হবে। যত বেশি পড়বেন, তত ভালো ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
গণিত: গণিতে ভালো করার জন্য ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সবশেষ ২০২০ সালের সংস্করণের বই পড়লেও চলবে। তবে যত বেশি পুরোনো বই সমাধান করা সম্ভব, প্রস্তুতি তত পোক্ত হবে। যা-ই হোক, সিলেবাস অনুযায়ী পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি উদাহরণসহ অনুশীলনীগুলো বারবার অনুশীলন করুন। বেশি বেশি মডেল টেস্ট দিন।
বিজ্ঞান: বিজ্ঞানে ভালো করার জন্য ১০ম থেকে ৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আসিওরেন্স বা ওরাকল প্রকাশনীর বই থেকে পড়তে পারেন। নবম-দশম শ্রেণির বিজ্ঞান ও ভূগোল বইও (২০২০ সালের আগের যেকোনো সংস্করণ) বেশ সহায়ক। এ দুটো বই পড়ার সময় পদার্থ, রসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, কৃষি, চিকিৎসাবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক: এই অংশে ভালো করার জন্য বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু, ভৌগোলিক অবস্থান, সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, রাজনীতি, স্বাধীনতাযুদ্ধ, যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা, উন্নয়ন কার্যক্রমের কার্যকারিতা ও দেশের আর্থসামাজিক কাঠামো, বিরাজমান সামাজিক সমস্যা ও তার প্রতিকার-প্রতিরোধ বিষয়ে বিস্তারিত জ্ঞান রাখা উচিত। আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি হিসেবে সাম্প্রতিক ভূ-রাজনৈতিক সংকট, বিশেষ করে সামরিক, বেসামরিক, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক মন্দা, মুদ্রাস্ফীতি, বৈশ্বিক মেরুকরণ বিষয়ে জানা আবশ্যক। এশিয়া, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আমেরিকা, আফ্রিকা মহাদেশে বিবদমান সংকট ও দ্বন্দ্বের ইতিহাস, পক্ষ, কারণ ও সম্ভাব্য সমাধানের মতো বিষয়গুলো বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই থেকে পড়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে হাসান জাহিদের MENs মাসিক সম্পাদকীয় সমাচার, মাসিক মুহিদ’স সম্পাদকীয় সমাচার কিংবা আলমগীর হোসেনের হ্যান্ডবুক অনুসরণ করা যেতে পারে।
আইনের অংশের প্রস্তুতি: বিগত বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় আসা আইনের সব প্রশ্ন ধারাবাহিকভাবে পড়ুন। এর মধ্য দিয়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে যাবে।
দেওয়ানি আইন: দেওয়ানি কার্যবিধির মূল আইন থেকে অর্ডার ১ থেকে ১৫, ১৮, ২১, ২৩, ২৬, ৩৫, ৩৯, ৪১, ৪৩, ৪৭ এবং ধারা ১ থেকে ৪০, ৫৪, ৭০ থেকে ৮০, ৮৯ক, ১২১ থেকে ১২৯ ও ১৫০ থেকে ১৫৩ পর্যন্ত ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, সিভিল কোর্ট আইনসহ তামাদি আইনের প্রতিটি ধারা পড়তে হবে।
ফৌজদারি আইন: ফৌজদারি আইন মূল আইনের পাশাপাশি আইন পাঠ থেকে পড়া ভালো। আদালতের শ্রেণি বিভাগ, শাস্তি আরোপ করার ক্ষমতা, গ্রেপ্তার বিষয়ে পুলিশের ক্ষমতা ও কার্যপদ্ধতি, তল্লাশি ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, ক্রোক, শান্তি ভঙ্গজনিত অপরাধ, দখলজনিত বিরোধ মোকাবিলাসংক্রান্ত বিধান, পুলিশি তদন্ত, পুলিশি সাক্ষ্য, রিমান্ড, পুলিশ রিপোর্ট, ম্যাজিস্ট্রেটের অপরাধ আমলে নেওয়া ও পরীক্ষা করা, বিচার করার পদ্ধতি, মামলা হস্তান্তর, আপিল, রিভিউ, রিভিশন, জামিন, আদালতের সহজাত ক্ষমতাসংক্রান্ত ধারাগুলো গুছিয়ে পড়ুন। দণ্ডবিধির অপরাধের সংজ্ঞা, উপাদান, শাস্তি ও শাস্তির ধরন ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ছাড়া সাক্ষ্য আইনের কোনো ধারাই বাদ দেওয়া উচিত হবে না।
ভূমি আইন: রাষ্ট্রীয় প্রজাস্বত্ব ও অধিগ্রহণ আইনের ১৭ থেকে ২০, ৬০ক, ৮৩ থেকে ১০৯, ১১৯ থেকে ১২৫, ১৪৩ থেকে ১৪৪খ ধারাগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। আর অকৃষি ও সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের সব ধারা জানতে হবে। রেজিস্ট্রেশন আইনের ১ থেকে ৩৫, ৪৬ থেকে ৫০, ৫৫ থেকে ৮০ পর্যন্ত ধারাগুলো বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়ুন। তবে চুক্তি আইন পড়া বাদ দেওয়া যেতে পারে।
বিশেষ আইন: বিশেষ আইনগুলো পড়তে হবে মূল আইন থেকে। বলা বাহুল্য, এই আইনগুলোর সব ধারাই পড়া উচিত। তা ছাড়া বিশেষ আইনের সংজ্ঞা, তদন্ত, জামিন, অপরাধের ধরন, ব্যাখ্যা, উপাদান, শাস্তি, আপিলেট ফোরাম সম্পর্কে মনোযোগ দিয়ে পড়লে এই অংশে ভালো নম্বর তোলা সম্ভব।
বিশেষ পরামর্শ: আইন অংশের প্রস্তুতি সমৃদ্ধ করতে বিচারপতি হামিদুল হকের লেখা বিচারপ্রক্রিয়া বইটি খুব ভালো করে পড়বেন। ইংরেজির তুলনায় বাংলায় আইন পড়লে কম সময়ে বেশি পড়া আয়ত্ত করা যায়। তাই বাংলায় আইন বিষয়ের প্রস্তুতির জন্য পড়তে পারেন। সমস্যাভিত্তিক প্রশ্নের উত্তরে পরীক্ষক তুলনামূলক বেশি প্রাধান্য দেন মূল্যায়নের ক্ষেত্রে। তাই সমস্যাভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে ঘটনা, বিচার্য বিষয়, সিদ্ধান্ত ও সিদ্ধান্তের কারণের ব্যাখ্যা বর্ণনা করে উত্তর লেখার চেষ্টা করুন। আর তত্ত্বীয় উত্তর লেখার চেষ্টা করুন ভূমিকা, মূল আলোচনা ও উপসংহার–এই তিন ধাপে বিভক্ত করে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

সম্প্রতি ১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রায় এক মাস সময় পাচ্ছেন প্রস্তুতির জন্য। চূড়ান্ত এই সময় ব্যবহার করে বিজেএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের সফল হওয়ার জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ দিচ্ছেন ১৫তম বিজেএস পরীক্ষায় সহকারী জজ হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত নাজমুল হাসান।
বাংলা: বিজেএস পরীক্ষায় বাংলা ব্যাকরণ অংশে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ভাষার ব্যাকরণ বই (পুরোনো ভার্সন) থেকে সিলেবাস অনুযায়ী পড়ুন। আবেদনপত্র, রচনা, প্রতিবেদন, ভাবসম্প্রসারণের মতো বিষয়ের জন্য বাজারে প্রচলিত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই থেকে ফরম্যাট সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। আর বাগধারা, প্রবাদ-প্রবচন, শূন্যস্থান পূরণ, এককথায় প্রকাশ, বিপরীত ও সমার্থক শব্দ পড়ুন ড. সৌমিত্র শেখরের লেখা বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা বই থেকে। বাংলা লিখিত অংশে সচরাচর পরীক্ষায় হুবহু প্রশ্ন কমন পড়ে না। তাই ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং দক্ষতা অর্জন করা জরুরি।
ইংরেজি: বিজেএস পরীক্ষার ইংরেজি ব্যাকরণ অংশে সাধারণত মৌলিক প্রশ্ন করা হয়। প্রশ্নের ধারণা পেতে বাজারে প্রচলিত বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই অনুসরণ করতে পারেন। এ ছাড়া পরীক্ষায় লেখার সময় ইংরেজিতে সহজ ও আকর্ষণীয় শব্দ প্রয়োগের চেষ্টা করবেন। এ জন্য পড়ার সময় তথ্য ও তত্ত্বের ভারসাম্য রেখে পড়তে হবে। যত বেশি পড়বেন, তত ভালো ফ্রি হ্যান্ড রাইটিং দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।
গণিত: গণিতে ভালো করার জন্য ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সবশেষ ২০২০ সালের সংস্করণের বই পড়লেও চলবে। তবে যত বেশি পুরোনো বই সমাধান করা সম্ভব, প্রস্তুতি তত পোক্ত হবে। যা-ই হোক, সিলেবাস অনুযায়ী পাটিগণিত, বীজগণিত, জ্যামিতি উদাহরণসহ অনুশীলনীগুলো বারবার অনুশীলন করুন। বেশি বেশি মডেল টেস্ট দিন।
বিজ্ঞান: বিজ্ঞানে ভালো করার জন্য ১০ম থেকে ৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ও উত্তরগুলো আসিওরেন্স বা ওরাকল প্রকাশনীর বই থেকে পড়তে পারেন। নবম-দশম শ্রেণির বিজ্ঞান ও ভূগোল বইও (২০২০ সালের আগের যেকোনো সংস্করণ) বেশ সহায়ক। এ দুটো বই পড়ার সময় পদার্থ, রসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, কৃষি, চিকিৎসাবিজ্ঞান, ভূগোল ও পরিবেশ বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা রাখতে হবে।
বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক: এই অংশে ভালো করার জন্য বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু, ভৌগোলিক অবস্থান, সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, রাজনীতি, স্বাধীনতাযুদ্ধ, যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা, উন্নয়ন কার্যক্রমের কার্যকারিতা ও দেশের আর্থসামাজিক কাঠামো, বিরাজমান সামাজিক সমস্যা ও তার প্রতিকার-প্রতিরোধ বিষয়ে বিস্তারিত জ্ঞান রাখা উচিত। আন্তর্জাতিক অংশের প্রস্তুতি হিসেবে সাম্প্রতিক ভূ-রাজনৈতিক সংকট, বিশেষ করে সামরিক, বেসামরিক, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক মন্দা, মুদ্রাস্ফীতি, বৈশ্বিক মেরুকরণ বিষয়ে জানা আবশ্যক। এশিয়া, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আমেরিকা, আফ্রিকা মহাদেশে বিবদমান সংকট ও দ্বন্দ্বের ইতিহাস, পক্ষ, কারণ ও সম্ভাব্য সমাধানের মতো বিষয়গুলো বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক যেকোনো বই থেকে পড়া যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে হাসান জাহিদের MENs মাসিক সম্পাদকীয় সমাচার, মাসিক মুহিদ’স সম্পাদকীয় সমাচার কিংবা আলমগীর হোসেনের হ্যান্ডবুক অনুসরণ করা যেতে পারে।
আইনের অংশের প্রস্তুতি: বিগত বিজেএস লিখিত পরীক্ষায় আসা আইনের সব প্রশ্ন ধারাবাহিকভাবে পড়ুন। এর মধ্য দিয়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে যাবে।
দেওয়ানি আইন: দেওয়ানি কার্যবিধির মূল আইন থেকে অর্ডার ১ থেকে ১৫, ১৮, ২১, ২৩, ২৬, ৩৫, ৩৯, ৪১, ৪৩, ৪৭ এবং ধারা ১ থেকে ৪০, ৫৪, ৭০ থেকে ৮০, ৮৯ক, ১২১ থেকে ১২৯ ও ১৫০ থেকে ১৫৩ পর্যন্ত ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, সিভিল কোর্ট আইনসহ তামাদি আইনের প্রতিটি ধারা পড়তে হবে।
ফৌজদারি আইন: ফৌজদারি আইন মূল আইনের পাশাপাশি আইন পাঠ থেকে পড়া ভালো। আদালতের শ্রেণি বিভাগ, শাস্তি আরোপ করার ক্ষমতা, গ্রেপ্তার বিষয়ে পুলিশের ক্ষমতা ও কার্যপদ্ধতি, তল্লাশি ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, ক্রোক, শান্তি ভঙ্গজনিত অপরাধ, দখলজনিত বিরোধ মোকাবিলাসংক্রান্ত বিধান, পুলিশি তদন্ত, পুলিশি সাক্ষ্য, রিমান্ড, পুলিশ রিপোর্ট, ম্যাজিস্ট্রেটের অপরাধ আমলে নেওয়া ও পরীক্ষা করা, বিচার করার পদ্ধতি, মামলা হস্তান্তর, আপিল, রিভিউ, রিভিশন, জামিন, আদালতের সহজাত ক্ষমতাসংক্রান্ত ধারাগুলো গুছিয়ে পড়ুন। দণ্ডবিধির অপরাধের সংজ্ঞা, উপাদান, শাস্তি ও শাস্তির ধরন ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ছাড়া সাক্ষ্য আইনের কোনো ধারাই বাদ দেওয়া উচিত হবে না।
ভূমি আইন: রাষ্ট্রীয় প্রজাস্বত্ব ও অধিগ্রহণ আইনের ১৭ থেকে ২০, ৬০ক, ৮৩ থেকে ১০৯, ১১৯ থেকে ১২৫, ১৪৩ থেকে ১৪৪খ ধারাগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। আর অকৃষি ও সম্পত্তি হস্তান্তর আইনের সব ধারা জানতে হবে। রেজিস্ট্রেশন আইনের ১ থেকে ৩৫, ৪৬ থেকে ৫০, ৫৫ থেকে ৮০ পর্যন্ত ধারাগুলো বেশি গুরুত্ব দিয়ে পড়ুন। তবে চুক্তি আইন পড়া বাদ দেওয়া যেতে পারে।
বিশেষ আইন: বিশেষ আইনগুলো পড়তে হবে মূল আইন থেকে। বলা বাহুল্য, এই আইনগুলোর সব ধারাই পড়া উচিত। তা ছাড়া বিশেষ আইনের সংজ্ঞা, তদন্ত, জামিন, অপরাধের ধরন, ব্যাখ্যা, উপাদান, শাস্তি, আপিলেট ফোরাম সম্পর্কে মনোযোগ দিয়ে পড়লে এই অংশে ভালো নম্বর তোলা সম্ভব।
বিশেষ পরামর্শ: আইন অংশের প্রস্তুতি সমৃদ্ধ করতে বিচারপতি হামিদুল হকের লেখা বিচারপ্রক্রিয়া বইটি খুব ভালো করে পড়বেন। ইংরেজির তুলনায় বাংলায় আইন পড়লে কম সময়ে বেশি পড়া আয়ত্ত করা যায়। তাই বাংলায় আইন বিষয়ের প্রস্তুতির জন্য পড়তে পারেন। সমস্যাভিত্তিক প্রশ্নের উত্তরে পরীক্ষক তুলনামূলক বেশি প্রাধান্য দেন মূল্যায়নের ক্ষেত্রে। তাই সমস্যাভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর দিতে ঘটনা, বিচার্য বিষয়, সিদ্ধান্ত ও সিদ্ধান্তের কারণের ব্যাখ্যা বর্ণনা করে উত্তর লেখার চেষ্টা করুন। আর তত্ত্বীয় উত্তর লেখার চেষ্টা করুন ভূমিকা, মূল আলোচনা ও উপসংহার–এই তিন ধাপে বিভক্ত করে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন
৩৪ মিনিট আগে
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিওএফের ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির আইসিটি বিভাগে বেসিস অ্যাডমিন পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকটিতে ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট - এমএসএমই বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ড্রাইভার।
পদসংখ্যা: ১৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস। ভারী যানবাহন চালনার বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ১৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা, কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১১২ টাকা।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৭ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ড্রাইভার।
পদসংখ্যা: ১৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস। ভারী যানবাহন চালনার বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ১৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা, কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১১২ টাকা।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৭ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সম্প্রতি ১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রায় এক মাস সময় পাচ্ছেন প্রস্তুতির জন্য। চূড়ান্ত এই সময় ব্যবহার করে বিজেএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের সফল
১২ মে ২০২৪
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিওএফের ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির আইসিটি বিভাগে বেসিস অ্যাডমিন পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকটিতে ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট - এমএসএমই বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিওএফের ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: উপসহকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মেকানিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল বা অটোমোবাইল বা ওয়্যারিং বা রেফ্রিজারেশন বা ইলেকট্রনিকস বা কম্পিউটার বা ম্যাট্রোলজি বা কেমিক্যাল বা ড্রাফটসম্যানশিপ বিষয়ে ৩ বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদনের ফি: ২২৩ টাকা।
শর্তাবলি: এই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা-সংক্রান্ত সর্বশেষ জারি করা সরকারি বিধিবিধান যথাযথভাবে অনুসরণ করা হবে। কর্তৃপক্ষ পদের সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি এবং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করেন। প্রত্যেক প্রার্থীকে অবশ্যই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত অর্জিত সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা অনলাইন আবেদন ফরমে উল্লেখ করতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই bof.teletalk.com.bd লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৮ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিওএফের ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: উপসহকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মেকানিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল বা অটোমোবাইল বা ওয়্যারিং বা রেফ্রিজারেশন বা ইলেকট্রনিকস বা কম্পিউটার বা ম্যাট্রোলজি বা কেমিক্যাল বা ড্রাফটসম্যানশিপ বিষয়ে ৩ বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদনের ফি: ২২৩ টাকা।
শর্তাবলি: এই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা-সংক্রান্ত সর্বশেষ জারি করা সরকারি বিধিবিধান যথাযথভাবে অনুসরণ করা হবে। কর্তৃপক্ষ পদের সংখ্যা হ্রাস-বৃদ্ধি এবং নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করেন। প্রত্যেক প্রার্থীকে অবশ্যই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত অর্জিত সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা অনলাইন আবেদন ফরমে উল্লেখ করতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা এই bof.teletalk.com.bd লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৮ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সম্প্রতি ১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রায় এক মাস সময় পাচ্ছেন প্রস্তুতির জন্য। চূড়ান্ত এই সময় ব্যবহার করে বিজেএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের সফল
১২ মে ২০২৪
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন
৩৪ মিনিট আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির আইসিটি বিভাগে বেসিস অ্যাডমিন পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকটিতে ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট - এমএসএমই বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির আইসিটি বিভাগে বেসিস অ্যাডমিন পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: বেসিস অ্যাডমিন, (আইসিটি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি/এমএসসি।
অন্যান্য যোগ্যতা: এমএস ওয়ার্ড, এমএস পাওয়ারপয়েন্ট, এক্সেল দক্ষতা। ফার্মাসিউটিক্যালস সম্পর্কিত মৌলিক জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, ৩টি উৎসব বোনাস, ছুটির ভাড়া সহায়তা, লাভ বোনাস, উপার্জন ছুটি নগদীকরণ, মোবাইল সেট ভাতা (এমএসএ), গ্রুপ জীবন বিমা, ভর্তুকিযুক্ত দুপুরের খাবার সুবিধা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির আইসিটি বিভাগে বেসিস অ্যাডমিন পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: বেসিস অ্যাডমিন, (আইসিটি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি/এমএসসি।
অন্যান্য যোগ্যতা: এমএস ওয়ার্ড, এমএস পাওয়ারপয়েন্ট, এক্সেল দক্ষতা। ফার্মাসিউটিক্যালস সম্পর্কিত মৌলিক জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
কর্মস্থল: ঢাকা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, ৩টি উৎসব বোনাস, ছুটির ভাড়া সহায়তা, লাভ বোনাস, উপার্জন ছুটি নগদীকরণ, মোবাইল সেট ভাতা (এমএসএ), গ্রুপ জীবন বিমা, ভর্তুকিযুক্ত দুপুরের খাবার সুবিধা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সম্প্রতি ১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রায় এক মাস সময় পাচ্ছেন প্রস্তুতির জন্য। চূড়ান্ত এই সময় ব্যবহার করে বিজেএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের সফল
১২ মে ২০২৪
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন
৩৪ মিনিট আগে
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিওএফের ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকটিতে ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট - এমএসএমই বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকটিতে ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট - এমএসএমই বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ক্রেডিট ম্যানেজার, (ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট-এমএসএমই)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর অথবা এমবিএ/এমবিএম/এমবিএস/এমকম।
অন্যান্য যোগ্যতা: ঋণ প্রস্তাব মূল্যায়ন, বিশ্লেষণে সুস্পষ্ট জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কুমিল্লা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানেক্লিককরে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকটিতে ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট - এমএসএমই বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: ক্রেডিট ম্যানেজার, (ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট-এমএসএমই)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক/স্নাতকোত্তর অথবা এমবিএ/এমবিএম/এমবিএস/এমকম।
অন্যান্য যোগ্যতা: ঋণ প্রস্তাব মূল্যায়ন, বিশ্লেষণে সুস্পষ্ট জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
বয়সসীমা: উল্লেখ নেই।
কর্মস্থল: কুমিল্লা।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও আরও সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানেক্লিককরে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

সম্প্রতি ১৭তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। লিখিত পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রায় এক মাস সময় পাচ্ছেন প্রস্তুতির জন্য। চূড়ান্ত এই সময় ব্যবহার করে বিজেএস পরীক্ষায় প্রার্থীদের সফল
১২ মে ২০২৪
সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ৩১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২ ডিসেম্বর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন
৩৪ মিনিট আগে
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিওএফের ১ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির আইসিটি বিভাগে বেসিস অ্যাডমিন পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ৭ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগে