
একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্থসংকট লেগেই ছিল। ছোট্ট একটি বাসা নিয়ে কোনো রকমে বসবাস করতে হয়েছে তাঁদের। গৃহশিক্ষক রাখা তো দূরের কথা, পড়ার টেবিলটা পর্যন্ত ছিল না। সে সময় শরিফুলের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে তাঁর বাবার বেশ কষ্টই হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসিতে ভালো ফল করায় বাবা বেশ সাহস ও শক্তি পেয়েছিলেন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
শরিফুল ২০১৪ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। কিন্তু চেষ্টা করেও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হন। তাঁর বাবারও সামর্থ্য ছিল না যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। তাই দ্বিতীয়বার বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দ্বিতীয়বার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়েছেন, পাশাপাশি পরিবারেও কিছু সাহায্য করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত বিসিএসের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তবে চতুর্থ বর্ষের একদম শেষ প্রান্তে এসে মা-বাবার পরামর্শে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন বলে ঠিক করেন এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। টিউশন এবং কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়া কমিয়ে দেন। বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের বেসিক তাঁর ভালো ছিল। আর সাধারণ জ্ঞান ও বাংলা সাহিত্য পড়ার প্রতি তীব্র আগ্রহ অনুভব করতেন। মনোযোগ দিয়ে একনাগাড়ে পড়ার প্রবণতা ছিল প্রবল। সর্বক্ষেত্র থেকেই জ্ঞানার্জন করতে চেষ্টা করতেন। লিখে লিখে নোট করে পড়তেন। প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছেন। প্রতিদিন অন্তত একটি প্রশ্ন সমাধান করতেন। পরীক্ষা দিয়ে দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে আলাদা করে সময় দিয়েছেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩ বিসিএস ছিল তাঁর প্রথম বিসিএস। প্রায় এক বছরের গোছানো প্রস্তুতিতে তিনি প্রথমবারেই বেশ ভালো নম্বর নিশ্চিত করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উতরে যান। বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতি দিয়েই বিভিন্ন ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রিলিও পাস করতে থাকেন। তবে তাঁর চিন্তা আবর্তিত হতো বিসিএসকে কেন্দ্র করেই। সে জন্য প্রিলি দিয়েই শুরু করে দেন লিখিত প্রস্তুতি। শরিফুল জানানা, ‘লিখিত প্রস্তুতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি ডাইজেস্ট পড়াকে এবং কম সময়ে কীভাবে দ্রুত লিখে আসতে পারা যায়, সেই কৌশলে।
এ সময় আমরা তিন-চারজন সমমনা বন্ধু মিলে অনেক গবেষণা করে পড়ালেখা করতাম। এর সুফলও আমরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছি।’ বিসিএস লিখিতের পাশাপাশি সে সময় সমন্বিত ব্যাংকের অফিসার, সিনিয়র অফিসার, সিজিএ অডিটর, ডিসিডির এডি ইত্যাদির লিখিত পরীক্ষায়ও পাস করতে থাকেন শরিফুল। তাঁর মতে, বিসিএস লিখিততে ভালো করার মূল হচ্ছে ইংরেজি ও গণিতে ভালো হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সবকিছু লিখে আসতে পারা। শরিফুল বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পড়তে হবে ভেঙে ভেঙে গবেষণা করে। আর গণিতে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক ভালো করতে ইতিহাস, বিশ্বরাজনীতি, সংবিধান, সরকারের অর্জন ও অর্থনীতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সব বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখতে হবে।’ শরিফুল আরও বলেন, ‘সব লিখে আসতে গিয়ে অবশ্যই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।’
ভাইভার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজ বিষয় ও ক্যাডার বিষয়ক তথ্যের পাশাপাশি কিছু সাহিত্যের বই, মুক্তিযুদ্ধের প্রবন্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়েছেন শরিফুল। ভাইভা তাঁর মোটামুটি হয়েছিল, কিন্তু লিখিতই ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। সর্বশেষ ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলে ‘অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস’ ক্যাডার পান।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্থসংকট লেগেই ছিল। ছোট্ট একটি বাসা নিয়ে কোনো রকমে বসবাস করতে হয়েছে তাঁদের। গৃহশিক্ষক রাখা তো দূরের কথা, পড়ার টেবিলটা পর্যন্ত ছিল না। সে সময় শরিফুলের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে তাঁর বাবার বেশ কষ্টই হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসিতে ভালো ফল করায় বাবা বেশ সাহস ও শক্তি পেয়েছিলেন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
শরিফুল ২০১৪ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। কিন্তু চেষ্টা করেও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হন। তাঁর বাবারও সামর্থ্য ছিল না যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। তাই দ্বিতীয়বার বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দ্বিতীয়বার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়েছেন, পাশাপাশি পরিবারেও কিছু সাহায্য করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত বিসিএসের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তবে চতুর্থ বর্ষের একদম শেষ প্রান্তে এসে মা-বাবার পরামর্শে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন বলে ঠিক করেন এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। টিউশন এবং কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়া কমিয়ে দেন। বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের বেসিক তাঁর ভালো ছিল। আর সাধারণ জ্ঞান ও বাংলা সাহিত্য পড়ার প্রতি তীব্র আগ্রহ অনুভব করতেন। মনোযোগ দিয়ে একনাগাড়ে পড়ার প্রবণতা ছিল প্রবল। সর্বক্ষেত্র থেকেই জ্ঞানার্জন করতে চেষ্টা করতেন। লিখে লিখে নোট করে পড়তেন। প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছেন। প্রতিদিন অন্তত একটি প্রশ্ন সমাধান করতেন। পরীক্ষা দিয়ে দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে আলাদা করে সময় দিয়েছেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩ বিসিএস ছিল তাঁর প্রথম বিসিএস। প্রায় এক বছরের গোছানো প্রস্তুতিতে তিনি প্রথমবারেই বেশ ভালো নম্বর নিশ্চিত করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উতরে যান। বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতি দিয়েই বিভিন্ন ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রিলিও পাস করতে থাকেন। তবে তাঁর চিন্তা আবর্তিত হতো বিসিএসকে কেন্দ্র করেই। সে জন্য প্রিলি দিয়েই শুরু করে দেন লিখিত প্রস্তুতি। শরিফুল জানানা, ‘লিখিত প্রস্তুতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি ডাইজেস্ট পড়াকে এবং কম সময়ে কীভাবে দ্রুত লিখে আসতে পারা যায়, সেই কৌশলে।
এ সময় আমরা তিন-চারজন সমমনা বন্ধু মিলে অনেক গবেষণা করে পড়ালেখা করতাম। এর সুফলও আমরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছি।’ বিসিএস লিখিতের পাশাপাশি সে সময় সমন্বিত ব্যাংকের অফিসার, সিনিয়র অফিসার, সিজিএ অডিটর, ডিসিডির এডি ইত্যাদির লিখিত পরীক্ষায়ও পাস করতে থাকেন শরিফুল। তাঁর মতে, বিসিএস লিখিততে ভালো করার মূল হচ্ছে ইংরেজি ও গণিতে ভালো হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সবকিছু লিখে আসতে পারা। শরিফুল বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পড়তে হবে ভেঙে ভেঙে গবেষণা করে। আর গণিতে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক ভালো করতে ইতিহাস, বিশ্বরাজনীতি, সংবিধান, সরকারের অর্জন ও অর্থনীতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সব বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখতে হবে।’ শরিফুল আরও বলেন, ‘সব লিখে আসতে গিয়ে অবশ্যই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।’
ভাইভার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজ বিষয় ও ক্যাডার বিষয়ক তথ্যের পাশাপাশি কিছু সাহিত্যের বই, মুক্তিযুদ্ধের প্রবন্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়েছেন শরিফুল। ভাইভা তাঁর মোটামুটি হয়েছিল, কিন্তু লিখিতই ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। সর্বশেষ ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলে ‘অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস’ ক্যাডার পান।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্থসংকট লেগেই ছিল। ছোট্ট একটি বাসা নিয়ে কোনো রকমে বসবাস করতে হয়েছে তাঁদের। গৃহশিক্ষক রাখা তো দূরের কথা, পড়ার টেবিলটা পর্যন্ত ছিল না। সে সময় শরিফুলের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে তাঁর বাবার বেশ কষ্টই হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসিতে ভালো ফল করায় বাবা বেশ সাহস ও শক্তি পেয়েছিলেন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
শরিফুল ২০১৪ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। কিন্তু চেষ্টা করেও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হন। তাঁর বাবারও সামর্থ্য ছিল না যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। তাই দ্বিতীয়বার বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দ্বিতীয়বার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়েছেন, পাশাপাশি পরিবারেও কিছু সাহায্য করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত বিসিএসের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তবে চতুর্থ বর্ষের একদম শেষ প্রান্তে এসে মা-বাবার পরামর্শে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন বলে ঠিক করেন এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। টিউশন এবং কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়া কমিয়ে দেন। বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের বেসিক তাঁর ভালো ছিল। আর সাধারণ জ্ঞান ও বাংলা সাহিত্য পড়ার প্রতি তীব্র আগ্রহ অনুভব করতেন। মনোযোগ দিয়ে একনাগাড়ে পড়ার প্রবণতা ছিল প্রবল। সর্বক্ষেত্র থেকেই জ্ঞানার্জন করতে চেষ্টা করতেন। লিখে লিখে নোট করে পড়তেন। প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছেন। প্রতিদিন অন্তত একটি প্রশ্ন সমাধান করতেন। পরীক্ষা দিয়ে দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে আলাদা করে সময় দিয়েছেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩ বিসিএস ছিল তাঁর প্রথম বিসিএস। প্রায় এক বছরের গোছানো প্রস্তুতিতে তিনি প্রথমবারেই বেশ ভালো নম্বর নিশ্চিত করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উতরে যান। বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতি দিয়েই বিভিন্ন ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রিলিও পাস করতে থাকেন। তবে তাঁর চিন্তা আবর্তিত হতো বিসিএসকে কেন্দ্র করেই। সে জন্য প্রিলি দিয়েই শুরু করে দেন লিখিত প্রস্তুতি। শরিফুল জানানা, ‘লিখিত প্রস্তুতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি ডাইজেস্ট পড়াকে এবং কম সময়ে কীভাবে দ্রুত লিখে আসতে পারা যায়, সেই কৌশলে।
এ সময় আমরা তিন-চারজন সমমনা বন্ধু মিলে অনেক গবেষণা করে পড়ালেখা করতাম। এর সুফলও আমরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছি।’ বিসিএস লিখিতের পাশাপাশি সে সময় সমন্বিত ব্যাংকের অফিসার, সিনিয়র অফিসার, সিজিএ অডিটর, ডিসিডির এডি ইত্যাদির লিখিত পরীক্ষায়ও পাস করতে থাকেন শরিফুল। তাঁর মতে, বিসিএস লিখিততে ভালো করার মূল হচ্ছে ইংরেজি ও গণিতে ভালো হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সবকিছু লিখে আসতে পারা। শরিফুল বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পড়তে হবে ভেঙে ভেঙে গবেষণা করে। আর গণিতে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক ভালো করতে ইতিহাস, বিশ্বরাজনীতি, সংবিধান, সরকারের অর্জন ও অর্থনীতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সব বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখতে হবে।’ শরিফুল আরও বলেন, ‘সব লিখে আসতে গিয়ে অবশ্যই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।’
ভাইভার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজ বিষয় ও ক্যাডার বিষয়ক তথ্যের পাশাপাশি কিছু সাহিত্যের বই, মুক্তিযুদ্ধের প্রবন্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়েছেন শরিফুল। ভাইভা তাঁর মোটামুটি হয়েছিল, কিন্তু লিখিতই ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। সর্বশেষ ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলে ‘অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস’ ক্যাডার পান।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্থসংকট লেগেই ছিল। ছোট্ট একটি বাসা নিয়ে কোনো রকমে বসবাস করতে হয়েছে তাঁদের। গৃহশিক্ষক রাখা তো দূরের কথা, পড়ার টেবিলটা পর্যন্ত ছিল না। সে সময় শরিফুলের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে তাঁর বাবার বেশ কষ্টই হয়েছে। এর মধ্যে এসএসসিতে ভালো ফল করায় বাবা বেশ সাহস ও শক্তি পেয়েছিলেন।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতি
শরিফুল ২০১৪ সালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন। কিন্তু চেষ্টা করেও কিছু ভুল সিদ্ধান্তের কারণে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে ব্যর্থ হন। তাঁর বাবারও সামর্থ্য ছিল না যে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবে। তাই দ্বিতীয়বার বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। দ্বিতীয়বার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পান।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে টিউশনি করে নিজের খরচ চালিয়েছেন, পাশাপাশি পরিবারেও কিছু সাহায্য করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পর্যন্ত বিসিএসের ব্যাপারে তিনি ছিলেন উদাসীন। তবে চতুর্থ বর্ষের একদম শেষ প্রান্তে এসে মা-বাবার পরামর্শে বিসিএস পরীক্ষার দেবেন বলে ঠিক করেন এবং প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেন। টিউশন এবং কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়া কমিয়ে দেন। বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে গণিত ও বিজ্ঞানের বেসিক তাঁর ভালো ছিল। আর সাধারণ জ্ঞান ও বাংলা সাহিত্য পড়ার প্রতি তীব্র আগ্রহ অনুভব করতেন। মনোযোগ দিয়ে একনাগাড়ে পড়ার প্রবণতা ছিল প্রবল। সর্বক্ষেত্র থেকেই জ্ঞানার্জন করতে চেষ্টা করতেন। লিখে লিখে নোট করে পড়তেন। প্রচুর পরীক্ষা দিয়েছেন। প্রতিদিন অন্তত একটি প্রশ্ন সমাধান করতেন। পরীক্ষা দিয়ে দুর্বলতার জায়গাগুলো চিহ্নিত করে সেখানে আলাদা করে সময় দিয়েছেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
৪৩ বিসিএস ছিল তাঁর প্রথম বিসিএস। প্রায় এক বছরের গোছানো প্রস্তুতিতে তিনি প্রথমবারেই বেশ ভালো নম্বর নিশ্চিত করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উতরে যান। বিসিএস প্রিলির প্রস্তুতি দিয়েই বিভিন্ন ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রিলিও পাস করতে থাকেন। তবে তাঁর চিন্তা আবর্তিত হতো বিসিএসকে কেন্দ্র করেই। সে জন্য প্রিলি দিয়েই শুরু করে দেন লিখিত প্রস্তুতি। শরিফুল জানানা, ‘লিখিত প্রস্তুতিতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি ডাইজেস্ট পড়াকে এবং কম সময়ে কীভাবে দ্রুত লিখে আসতে পারা যায়, সেই কৌশলে।
এ সময় আমরা তিন-চারজন সমমনা বন্ধু মিলে অনেক গবেষণা করে পড়ালেখা করতাম। এর সুফলও আমরা লিখিত পরীক্ষায় পেয়েছি।’ বিসিএস লিখিতের পাশাপাশি সে সময় সমন্বিত ব্যাংকের অফিসার, সিনিয়র অফিসার, সিজিএ অডিটর, ডিসিডির এডি ইত্যাদির লিখিত পরীক্ষায়ও পাস করতে থাকেন শরিফুল। তাঁর মতে, বিসিএস লিখিততে ভালো করার মূল হচ্ছে ইংরেজি ও গণিতে ভালো হওয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সবকিছু লিখে আসতে পারা। শরিফুল বলেন, ‘ইংরেজিতে ভালো করতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পড়তে হবে ভেঙে ভেঙে গবেষণা করে। আর গণিতে ভালো করতে নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই সমাধান করতে হবে। বাংলাদেশ-আন্তর্জাতিক ভালো করতে ইতিহাস, বিশ্বরাজনীতি, সংবিধান, সরকারের অর্জন ও অর্থনীতির পাশাপাশি সাম্প্রতিক সব বিষয়ে সম্যক ধারণা রাখতে হবে।’ শরিফুল আরও বলেন, ‘সব লিখে আসতে গিয়ে অবশ্যই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।’
ভাইভার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষা শেষে ভাইভার প্রস্তুতি হিসেবে নিজ বিষয় ও ক্যাডার বিষয়ক তথ্যের পাশাপাশি কিছু সাহিত্যের বই, মুক্তিযুদ্ধের প্রবন্ধ ও বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী পড়েছেন শরিফুল। ভাইভা তাঁর মোটামুটি হয়েছিল, কিন্তু লিখিতই ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয়। সর্বশেষ ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলে ‘অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস’ ক্যাডার পান।

এতে বলা হয়, ৪৮তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রায় ৪১ হাজার চিকিৎসক অংশ নিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে যাঁরা নির্বাচিত হতে পারেননি, তাঁরা এখনো চাকরির জন্য অপেক্ষমাণ। তাঁদের সঙ্গে গত কয়েক মাসে যোগ হয়েছেন আরও ৫ হাজার চিকিৎসক। অপেক্ষমাণ ও নতুন পাস করা প্রায় ৪৩ হাজার চিকিৎসককে সরকারি চাকরির সুযোগ অবারিত রাখা এবং...
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত চিটাগাং ড্রাই ডক লিমিটেডে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২০ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির পদে মোট ৯৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৭ অক্টোবর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর্মক্ষেত্র নিয়ে হা-হুতাশ করেন; দিনরাত যেখানে কাজ করছেন, সে কোম্পানিকে গালমন্দ করেন—এমন মানুষের সংখ্যা অনেক। কিন্তু তিনি কেন সফল হচ্ছেন না, বছরের পর বছর এক জায়গার পড়ে রয়েছেন, সেটা নিয়ে মোটেও ভাবেন না।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

পদ বাড়িয়ে নিয়োগের দাবিতে চিকিৎসকেরা আন্দোলন করলেও ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের পদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলেছে।
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে পদ বাড়িয়ে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন করছেন চিকিৎসকেরা। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এমন পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া ও চিকিৎসকসংকটের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ৩ হাজার ৬ জন সহকারী সার্জন, ২৮০ জন সহকারী ডেন্টাল সার্জনসহ ৩ হাজার ২৮৬ জন চিকিৎসককে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষ হয়েছে। পুলিশ ভেরিফিকেশন শেষে শিগগির তাঁদের নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
এতে বলা হয়, ৪৮তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রায় ৪১ হাজার চিকিৎসক অংশ নিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে যাঁরা নির্বাচিত হতে পারেননি, তাঁরা এখনো চাকরির জন্য অপেক্ষমাণ। তাঁদের সঙ্গে গত কয়েক মাসে যোগ হয়েছেন আরও ৫ হাজার চিকিৎসক। অপেক্ষমাণ ও নতুন পাস করা প্রায় ৪৩ হাজার চিকিৎসককে সরকারি চাকরির সুযোগ অবারিত রাখা এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের পদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ৩ হাজার পদের জন্য সুপারিশের সিদ্ধান্ত থাকলেও পরে আরও ৫০০টি পদ বাড়ানোর জন্য চাহিদা দেওয়া হয়। তবে এই বিসিএসে ২৮৬টি পদ বাড়িয়েছে সরকার। বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে বর্তমানে সহকারী সার্জনের ৪ হাজার ৮৩৭টি এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জনের ১৫০টি শূন্য পদ রয়েছে।
চলমান বিসিএসগুলোতে ৪ হাজার ৫২৩ জন চিকিৎসক নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন। ৪৮তম বিশেষ বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত ও চলমান অন্যান্য বিসিএসের চিকিৎসকেরা যোগদান করলে আর কোনো শূন্য পদ থাকবে না। এরপর আরও চিকিৎসকের পদায়ন নিশ্চিত করতে নতুন পদ সৃষ্টি করতে হবে। ৪৪তম, ৪৫তম, ৪৬তম ও ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার কার্যক্রম চলছে।

পদ বাড়িয়ে নিয়োগের দাবিতে চিকিৎসকেরা আন্দোলন করলেও ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের পদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলেছে।
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে পদ বাড়িয়ে নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন করছেন চিকিৎসকেরা। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এমন পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া ও চিকিৎসকসংকটের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ৩ হাজার ৬ জন সহকারী সার্জন, ২৮০ জন সহকারী ডেন্টাল সার্জনসহ ৩ হাজার ২৮৬ জন চিকিৎসককে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষ হয়েছে। পুলিশ ভেরিফিকেশন শেষে শিগগির তাঁদের নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
এতে বলা হয়, ৪৮তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রায় ৪১ হাজার চিকিৎসক অংশ নিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে যাঁরা নির্বাচিত হতে পারেননি, তাঁরা এখনো চাকরির জন্য অপেক্ষমাণ। তাঁদের সঙ্গে গত কয়েক মাসে যোগ হয়েছেন আরও ৫ হাজার চিকিৎসক। অপেক্ষমাণ ও নতুন পাস করা প্রায় ৪৩ হাজার চিকিৎসককে সরকারি চাকরির সুযোগ অবারিত রাখা এবং ন্যায়বিচারের স্বার্থে ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের পদ আর বাড়ানোর সুযোগ নেই।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ৩ হাজার পদের জন্য সুপারিশের সিদ্ধান্ত থাকলেও পরে আরও ৫০০টি পদ বাড়ানোর জন্য চাহিদা দেওয়া হয়। তবে এই বিসিএসে ২৮৬টি পদ বাড়িয়েছে সরকার। বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে বর্তমানে সহকারী সার্জনের ৪ হাজার ৮৩৭টি এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জনের ১৫০টি শূন্য পদ রয়েছে।
চলমান বিসিএসগুলোতে ৪ হাজার ৫২৩ জন চিকিৎসক নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন। ৪৮তম বিশেষ বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত ও চলমান অন্যান্য বিসিএসের চিকিৎসকেরা যোগদান করলে আর কোনো শূন্য পদ থাকবে না। এরপর আরও চিকিৎসকের পদায়ন নিশ্চিত করতে নতুন পদ সৃষ্টি করতে হবে। ৪৪তম, ৪৫তম, ৪৬তম ও ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার কার্যক্রম চলছে।

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত চিটাগাং ড্রাই ডক লিমিটেডে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২০ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির পদে মোট ৯৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৭ অক্টোবর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর্মক্ষেত্র নিয়ে হা-হুতাশ করেন; দিনরাত যেখানে কাজ করছেন, সে কোম্পানিকে গালমন্দ করেন—এমন মানুষের সংখ্যা অনেক। কিন্তু তিনি কেন সফল হচ্ছেন না, বছরের পর বছর এক জায়গার পড়ে রয়েছেন, সেটা নিয়ে মোটেও ভাবেন না।
১৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত চিটাগাং ড্রাই ডক লিমিটেডে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২০ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র সরাসরি অথবা ই-মেইল ঠিকানার মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত ঠিকানায় পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: সহকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি বা ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল বা মেকানিক্যাল। কমপক্ষে ৩ বছরের ওয়ার্কশপ পরিচালনার বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: উপ-সহ প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল। কমপক্ষে ৩ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।
পদের নাম: স্টোর ইনচার্জ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল বা পাওয়ার এবং কমপক্ষে ৩ বছর স্টোর এবং কম্পিউটার পরিচালনার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর।
পদের নাম: স্টোরকিপার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম এসএসসি পাস এবং কম্পিউটার পরিচালনায় অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।
পদের নাম: মেকানিক (হালকা যান)।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস (অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য)।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: সহকারী মেকানিক (হালকা যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।
পদের নাম: মেকানিক (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: সহকারী মেকানিক (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।
পদের নাম: এসি ও অটো ইলেকট্রিশিয়ান (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: ডেন্ট মেকানিক (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: সহকারী ডেন্ট মেকানিক (হালকা যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।
পদের নাম: সহকারী ডেন্ট মেকানিক (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।
পদের নাম: পেইন্টার (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনের জন্য নির্ধারিত ফরম প্রতিষ্ঠান থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া, প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট (www.cddl.gov.bd) থেকেও অথবা সরাসরি এই লিংকে গিয়ে আবেদন ফরম ডাউনলোড করে আবেদন করা যাবে। খামের ওপর আবেদন করা পদের নাম, নিজ জেলা এবং বিজ্ঞপ্তির সূত্র নম্বর উল্লেখ করে নির্ধারিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: ‘বিএন এমটি ওয়ার্কশপ, বানৌজা ঈসা খান, নিউ মুরিং চট্টগ্রাম’ অফিসে অথবা [email protected] এই ঠিকানায় ই-মেইল করা যাবে। প্রার্থীকে পূরণকৃত আবেদন ফরমের সঙ্গে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত সম্প্রতি তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র ও অভিজ্ঞতা সনদপত্রের (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত চিটাগাং ড্রাই ডক লিমিটেডে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২০ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র সরাসরি অথবা ই-মেইল ঠিকানার মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত ঠিকানায় পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: সহকারী প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি বা ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল বা মেকানিক্যাল। কমপক্ষে ৩ বছরের ওয়ার্কশপ পরিচালনার বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: উপ-সহ প্রকৌশলী।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল। কমপক্ষে ৩ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।
পদের নাম: স্টোর ইনচার্জ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল বা পাওয়ার এবং কমপক্ষে ৩ বছর স্টোর এবং কম্পিউটার পরিচালনার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩৫ বছর।
পদের নাম: স্টোরকিপার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ন্যূনতম এসএসসি পাস এবং কম্পিউটার পরিচালনায় অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।
পদের নাম: মেকানিক (হালকা যান)।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস (অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিলযোগ্য)।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: সহকারী মেকানিক (হালকা যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।
পদের নাম: মেকানিক (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: সহকারী মেকানিক (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।
পদের নাম: এসি ও অটো ইলেকট্রিশিয়ান (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: ডেন্ট মেকানিক (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
পদের নাম: সহকারী ডেন্ট মেকানিক (হালকা যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।
পদের নাম: সহকারী ডেন্ট মেকানিক (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ২৮ বছর।
পদের নাম: পেইন্টার (ভারী যান)।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বয়সসীমা: অনূর্ধ্ব ৪০ বছর।
আবেদন পদ্ধতি: আবেদনের জন্য নির্ধারিত ফরম প্রতিষ্ঠান থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা যাবে। এ ছাড়া, প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট (www.cddl.gov.bd) থেকেও অথবা সরাসরি এই লিংকে গিয়ে আবেদন ফরম ডাউনলোড করে আবেদন করা যাবে। খামের ওপর আবেদন করা পদের নাম, নিজ জেলা এবং বিজ্ঞপ্তির সূত্র নম্বর উল্লেখ করে নির্ধারিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা: ‘বিএন এমটি ওয়ার্কশপ, বানৌজা ঈসা খান, নিউ মুরিং চট্টগ্রাম’ অফিসে অথবা [email protected] এই ঠিকানায় ই-মেইল করা যাবে। প্রার্থীকে পূরণকৃত আবেদন ফরমের সঙ্গে প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত সম্প্রতি তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি, সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র ও অভিজ্ঞতা সনদপত্রের (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) অনুলিপি সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এতে বলা হয়, ৪৮তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রায় ৪১ হাজার চিকিৎসক অংশ নিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে যাঁরা নির্বাচিত হতে পারেননি, তাঁরা এখনো চাকরির জন্য অপেক্ষমাণ। তাঁদের সঙ্গে গত কয়েক মাসে যোগ হয়েছেন আরও ৫ হাজার চিকিৎসক। অপেক্ষমাণ ও নতুন পাস করা প্রায় ৪৩ হাজার চিকিৎসককে সরকারি চাকরির সুযোগ অবারিত রাখা এবং...
৬ ঘণ্টা আগে
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির পদে মোট ৯৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৭ অক্টোবর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর্মক্ষেত্র নিয়ে হা-হুতাশ করেন; দিনরাত যেখানে কাজ করছেন, সে কোম্পানিকে গালমন্দ করেন—এমন মানুষের সংখ্যা অনেক। কিন্তু তিনি কেন সফল হচ্ছেন না, বছরের পর বছর এক জায়গার পড়ে রয়েছেন, সেটা নিয়ে মোটেও ভাবেন না।
১৯ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির পদে মোট ৯৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৭ অক্টোবর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সিনিয়র ডেটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সমমান) বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে। কম্পিউটার টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দ গতিসম্পন্ন হতে হবে।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সমমান) বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: উচ্চমান সহকারী।
পদসংখ্যা: ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। শর্টহ্যান্ডে প্রতি মিনিটে অন্তত ৭০ শব্দ; টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ডেটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: টেলিফোন অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: গাড়িচালক (ড্রাইভার)।
পদসংখ্যা: ৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: সিপাহি।
পদসংখ্যা: ৫২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
পদের নাম: ডেসপাচ রাইডার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম: ফটোকপি অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ১৭ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির পদে মোট ৯৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৭ অক্টোবর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: সিনিয়র ডেটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সমমান) বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে। কম্পিউটার টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দ গতিসম্পন্ন হতে হবে।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সমমান) বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: উচ্চমান সহকারী।
পদসংখ্যা: ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি। শর্টহ্যান্ডে প্রতি মিনিটে অন্তত ৭০ শব্দ; টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে বাংলায় ২৫ শব্দ এবং ইংরেজিতে ৩০ শব্দ গতি থাকতে হবে।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: ক্যাশিয়ার।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: ডেটা এন্ট্রি/কন্ট্রোল অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: টেলিফোন অপারেটর।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: গাড়িচালক (ড্রাইভার)।
পদসংখ্যা: ৭টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: সিপাহি।
পদসংখ্যা: ৫২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
পদের নাম: ডেসপাচ রাইডার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম: ফটোকপি অপারেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ১৭ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এতে বলা হয়, ৪৮তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রায় ৪১ হাজার চিকিৎসক অংশ নিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে যাঁরা নির্বাচিত হতে পারেননি, তাঁরা এখনো চাকরির জন্য অপেক্ষমাণ। তাঁদের সঙ্গে গত কয়েক মাসে যোগ হয়েছেন আরও ৫ হাজার চিকিৎসক। অপেক্ষমাণ ও নতুন পাস করা প্রায় ৪৩ হাজার চিকিৎসককে সরকারি চাকরির সুযোগ অবারিত রাখা এবং...
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত চিটাগাং ড্রাই ডক লিমিটেডে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২০ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর্মক্ষেত্র নিয়ে হা-হুতাশ করেন; দিনরাত যেখানে কাজ করছেন, সে কোম্পানিকে গালমন্দ করেন—এমন মানুষের সংখ্যা অনেক। কিন্তু তিনি কেন সফল হচ্ছেন না, বছরের পর বছর এক জায়গার পড়ে রয়েছেন, সেটা নিয়ে মোটেও ভাবেন না।
১৯ ঘণ্টা আগেমুহাম্মদ শফিকুর রহমান

কর্মক্ষেত্র নিয়ে হা-হুতাশ করেন; দিনরাত যেখানে কাজ করছেন, সে কোম্পানিকে গালমন্দ করেন—এমন মানুষের সংখ্যা অনেক। কিন্তু তিনি কেন সফল হচ্ছেন না, বছরের পর বছর এক জায়গার পড়ে রয়েছেন, সেটা নিয়ে মোটেও ভাবেন না।
এমন মানুষেরা নিজের দুর্বলতার
দিকে নজর না দিয়ে বরং কোম্পানির দুর্বলতা নিয়ে আলোচনায় মুখর থাকেন। আমাদের মানতে হবে, সফলতা অর্জনের সংক্ষিপ্ত কোনো পথ নেই। তবে কিছু নিয়ম তো আছেই, যা মানলে ক্যারিয়ারে উন্নতি করা সম্ভব।
কথায়-কাজে হতে হবে গোছানো
প্রতিষ্ঠানের হয়ে যতটুকু কাজ করবেন, সেটা গুছিয়ে করতে হবে। অগোছালো কাজ ক্যারিয়ারের ক্ষতি করে। গোছানো মানুষেরা সহজে সফল হন। শুধু কাজই নয়, কর্মক্ষেত্রে কথাও গুছিয়ে বলতে হবে।
দুর্বল দিক নিয়ে কাজ করুন
মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট কিংবা ইংরেজি—যেকোনো বিষয়ে আপনার দুর্বলতা থাকতেই পারে। আপনার দুর্বল জায়গাটা কোথায়, আগে তা চিহ্নিত করতে হবে।
অতঃপর দুর্বল দিকগুলোর বিষয়ে নিতে হবে উপযুক্ত পদক্ষেপ। যেমন কারও লিডারশিপে ঘাটতি থাকতে পারে। তাঁদের উচিত হবে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর দু-একটি প্রশিক্ষণ নেওয়া।
উপস্থাপনের দক্ষতা থাকা জরুরি
কর্মক্ষেত্রে শুধু মেধা নয়, নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করার দক্ষতাও সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। ভালো কাজ করেও অনেক সময় অনেকে পিছিয়ে পড়েন, কেবল নিজেদের সক্ষমতা তুলে ধরতে না পারার কারণে। এ জন্য উপস্থাপনার দক্ষতা আত্মবিশ্বাস বাড়ায়, যোগাযোগকে কার্যকর করে এবং সহকর্মী ও কর্তৃপক্ষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে প্রমাণ করে।
বস কী চান, মন দিয়ে শুনুন
ভারতের প্রখ্যাত লেখক শংকর বলেছেন, বস হলেন আগুন। এর খুব কাছেও যেতে নেই। আবার খুব দূরেও থাকতে নেই। মোদ্দাকথা, বস আপনার কাছে কী চান, কেমনভাবে চান—আগে সেটা বুঝতে হবে। বস ইজ অলওয়েজ রাইট, কথাটা মাথায় রাখতে হবে। আবার একই সঙ্গে বসের চাটুকারিতা, মোসাহেবি পরিহার করা বাঞ্ছনীয়।
সুসম্পর্ক বজায় রাখুন
অফিসে পেশাদার সম্পর্ক বজায় রাখা কর্মজীবনের অগ্রগতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরচর্চা, গুজব বা ব্যক্তিগত বিরোধ কাজের পরিবেশ নষ্ট করে এবং দলীয় মনোভাব দুর্বল করে দেয়। সহকর্মীর কাজ ভালো না লাগলে সমালোচনার বদলে গঠনমূলকভাবে পরামর্শ দেওয়া উচিত। সহানুভূতি, শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে উঠলে কাজের গতি বাড়ে এবং সবার মধ্যে পারস্পরিক আস্থা তৈরি হয়।
নিয়মানুবর্তী হওয়া
কর্মক্ষেত্রে সফল হতে হলে নিয়মানুবর্তিতা অপরিহার্য। সময়মতো অফিসে আসা ও নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা একজন কর্মীর দায়িত্ববোধ ও পেশাদারত্বের পরিচয় বহন করে। অফিসের নিয়ম মেনে চলা, উপযুক্ত পোশাক পরিধান করা এবং কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসরণ করা কর্মপরিবেশকে সুন্দর রাখে। সময়ানুবর্তিতা শুধু ব্যক্তিগত গুণ নয়, এটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার সঙ্গেও জড়িত।
পরিকল্পনা ও বোঝাপড়া জরুরি
যেকোনো দায়িত্ব হাতে পাওয়ার পর সরাসরি কাজে ঝাঁপিয়ে না পড়ে আগে ভালোভাবে পরিকল্পনা করা উচিত। কাজটি কীভাবে করা হবে, কোন পদ্ধতিতে সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর হবে—এসব নিয়ে অন্তত কয়েক মিনিট ভাবতে হবে। সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো, বস বা দায়িত্ব প্রদানকারীর কাছ থেকে কাজের উদ্দেশ্য ও কাঙ্ক্ষিত ফলাফল স্পষ্টভাবে বুঝে নেওয়া। এতে ভুল কমে, সংশোধনের প্রয়োজনও কম হয়।
শরীর ও মনের যত্ন নিন
একটানা কাজ শুধু মানসিক চাপই নয়, শারীরিক ক্ষতিরও কারণ হতে পারে। তাই মাঝেমধ্যে বিশ্রাম নেওয়া, হাঁটাহাঁটি করা বা দূরে কোথাও ঘুরে আসা কর্মক্ষমতা ধরে রাখে। দীর্ঘ সময় কম্পিউটারের সামনে বসে থাকলে চোখ ও শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই নির্দিষ্ট সময় পর চোখে পানি দেওয়া, কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ রাখা বা দূরে তাকানো খুবই উপকারী।
লেখক: মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার, সেলস অপারেশনস, ফেয়ার
ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড

কর্মক্ষেত্র নিয়ে হা-হুতাশ করেন; দিনরাত যেখানে কাজ করছেন, সে কোম্পানিকে গালমন্দ করেন—এমন মানুষের সংখ্যা অনেক। কিন্তু তিনি কেন সফল হচ্ছেন না, বছরের পর বছর এক জায়গার পড়ে রয়েছেন, সেটা নিয়ে মোটেও ভাবেন না।
এমন মানুষেরা নিজের দুর্বলতার
দিকে নজর না দিয়ে বরং কোম্পানির দুর্বলতা নিয়ে আলোচনায় মুখর থাকেন। আমাদের মানতে হবে, সফলতা অর্জনের সংক্ষিপ্ত কোনো পথ নেই। তবে কিছু নিয়ম তো আছেই, যা মানলে ক্যারিয়ারে উন্নতি করা সম্ভব।
কথায়-কাজে হতে হবে গোছানো
প্রতিষ্ঠানের হয়ে যতটুকু কাজ করবেন, সেটা গুছিয়ে করতে হবে। অগোছালো কাজ ক্যারিয়ারের ক্ষতি করে। গোছানো মানুষেরা সহজে সফল হন। শুধু কাজই নয়, কর্মক্ষেত্রে কথাও গুছিয়ে বলতে হবে।
দুর্বল দিক নিয়ে কাজ করুন
মাইক্রোসফট এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট কিংবা ইংরেজি—যেকোনো বিষয়ে আপনার দুর্বলতা থাকতেই পারে। আপনার দুর্বল জায়গাটা কোথায়, আগে তা চিহ্নিত করতে হবে।
অতঃপর দুর্বল দিকগুলোর বিষয়ে নিতে হবে উপযুক্ত পদক্ষেপ। যেমন কারও লিডারশিপে ঘাটতি থাকতে পারে। তাঁদের উচিত হবে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর দু-একটি প্রশিক্ষণ নেওয়া।
উপস্থাপনের দক্ষতা থাকা জরুরি
কর্মক্ষেত্রে শুধু মেধা নয়, নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করার দক্ষতাও সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। ভালো কাজ করেও অনেক সময় অনেকে পিছিয়ে পড়েন, কেবল নিজেদের সক্ষমতা তুলে ধরতে না পারার কারণে। এ জন্য উপস্থাপনার দক্ষতা আত্মবিশ্বাস বাড়ায়, যোগাযোগকে কার্যকর করে এবং সহকর্মী ও কর্তৃপক্ষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে প্রমাণ করে।
বস কী চান, মন দিয়ে শুনুন
ভারতের প্রখ্যাত লেখক শংকর বলেছেন, বস হলেন আগুন। এর খুব কাছেও যেতে নেই। আবার খুব দূরেও থাকতে নেই। মোদ্দাকথা, বস আপনার কাছে কী চান, কেমনভাবে চান—আগে সেটা বুঝতে হবে। বস ইজ অলওয়েজ রাইট, কথাটা মাথায় রাখতে হবে। আবার একই সঙ্গে বসের চাটুকারিতা, মোসাহেবি পরিহার করা বাঞ্ছনীয়।
সুসম্পর্ক বজায় রাখুন
অফিসে পেশাদার সম্পর্ক বজায় রাখা কর্মজীবনের অগ্রগতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরচর্চা, গুজব বা ব্যক্তিগত বিরোধ কাজের পরিবেশ নষ্ট করে এবং দলীয় মনোভাব দুর্বল করে দেয়। সহকর্মীর কাজ ভালো না লাগলে সমালোচনার বদলে গঠনমূলকভাবে পরামর্শ দেওয়া উচিত। সহানুভূতি, শ্রদ্ধা ও সহযোগিতার মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে উঠলে কাজের গতি বাড়ে এবং সবার মধ্যে পারস্পরিক আস্থা তৈরি হয়।
নিয়মানুবর্তী হওয়া
কর্মক্ষেত্রে সফল হতে হলে নিয়মানুবর্তিতা অপরিহার্য। সময়মতো অফিসে আসা ও নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা একজন কর্মীর দায়িত্ববোধ ও পেশাদারত্বের পরিচয় বহন করে। অফিসের নিয়ম মেনে চলা, উপযুক্ত পোশাক পরিধান করা এবং কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুসরণ করা কর্মপরিবেশকে সুন্দর রাখে। সময়ানুবর্তিতা শুধু ব্যক্তিগত গুণ নয়, এটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার সঙ্গেও জড়িত।
পরিকল্পনা ও বোঝাপড়া জরুরি
যেকোনো দায়িত্ব হাতে পাওয়ার পর সরাসরি কাজে ঝাঁপিয়ে না পড়ে আগে ভালোভাবে পরিকল্পনা করা উচিত। কাজটি কীভাবে করা হবে, কোন পদ্ধতিতে সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর হবে—এসব নিয়ে অন্তত কয়েক মিনিট ভাবতে হবে। সবচেয়ে জরুরি বিষয় হলো, বস বা দায়িত্ব প্রদানকারীর কাছ থেকে কাজের উদ্দেশ্য ও কাঙ্ক্ষিত ফলাফল স্পষ্টভাবে বুঝে নেওয়া। এতে ভুল কমে, সংশোধনের প্রয়োজনও কম হয়।
শরীর ও মনের যত্ন নিন
একটানা কাজ শুধু মানসিক চাপই নয়, শারীরিক ক্ষতিরও কারণ হতে পারে। তাই মাঝেমধ্যে বিশ্রাম নেওয়া, হাঁটাহাঁটি করা বা দূরে কোথাও ঘুরে আসা কর্মক্ষমতা ধরে রাখে। দীর্ঘ সময় কম্পিউটারের সামনে বসে থাকলে চোখ ও শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তাই নির্দিষ্ট সময় পর চোখে পানি দেওয়া, কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ রাখা বা দূরে তাকানো খুবই উপকারী।
লেখক: মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার, সেলস অপারেশনস, ফেয়ার
ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেড

একটি নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম শরিফুল ইসলামের। গ্রামের বাড়ি বরগুনা হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। মা-বাবা উচ্চশিক্ষিত নন, তবু তাঁর পড়াশোনা নিয়ে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। ছোট্ট থেকে লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ ছিল শরিফুলের। তাঁর মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনার গল্পটা খুবই কষ্টের ছিল। সে সময়ে তাঁর পরিবারে অর্
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
এতে বলা হয়, ৪৮তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রায় ৪১ হাজার চিকিৎসক অংশ নিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে যাঁরা নির্বাচিত হতে পারেননি, তাঁরা এখনো চাকরির জন্য অপেক্ষমাণ। তাঁদের সঙ্গে গত কয়েক মাসে যোগ হয়েছেন আরও ৫ হাজার চিকিৎসক। অপেক্ষমাণ ও নতুন পাস করা প্রায় ৪৩ হাজার চিকিৎসককে সরকারি চাকরির সুযোগ অবারিত রাখা এবং...
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নৌবাহিনী পরিচালিত চিটাগাং ড্রাই ডক লিমিটেডে লোকবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২০ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগে
কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকা (দক্ষিণ) বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ১৩ ক্যাটাগরির পদে মোট ৯৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ২১ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৭ অক্টোবর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে