আনিসুল ইসলাম নাঈম
বিশ্বের সেরা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আমাজন, মাইক্রোসফট ও আইবিএমে চাকরি পেয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) সাবেক শিক্ষার্থী ও তরুণ বিজ্ঞানী আহমেদ কাওছার। পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণার জন্য ২০২১ সালে ভারতের সম্মানজনক ‘সায়েন্টিস্ট অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ড পান। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্টিভেন্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে মেশিন লার্নিংয়ের ওপর পিএইচডি করছেন।
বিশ্বসেরা তিনটি প্রতিষ্ঠানে ডাক পেয়েছেন, আপনার অনুভূতি জানতে চাই?
আহমেদ কাওছার: অনুভূতি অবশ্যই অনেক ভালো। সবারই একটা স্বপ্ন থাকে টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি করার। সবার মতো করে আমিও আবেদন করেছিলাম। এরপর কর্তৃপক্ষ ভার্চুয়ালি বিভিন্ন বিষয়ের ওপর দক্ষতার ইন্টারভিউ নেয়। আমাজনের মতো প্রতিষ্ঠানে কাজ করা সত্যিই আনন্দের। সেরা প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পাওয়ার অনুভূতিটাও সেরা।
আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছেন কীভাবে?
আহমেদ কাওছার: আসলে এটা ডিপেন্ট করে আমি কোন সেক্টরে চাকরি করব। আমি আর্টিফিশিয়াল রিসার্চ ফিল্ডে আছি। আমার ফিল্ডে প্রস্তুতি অনেক লম্বা সময়ের। একেকটা অ্যাপ্লিকেশন করার জন্য অনেক সময় প্রয়োজন ছিল। ভালো কোডিং স্কিল জানতে হয়েছে। এআই নলেজ থাকতে হয়। তা ছাড়া ম্যাথমেটিক্যাল ও স্ট্যাটিস্টিকসে ভালো দক্ষতা থাকা দরকার। আমি বেশ কয়েক দিন ধরেই এই ফিল্ডে আছি। আমেরিকায় যখন আসলাম, তখন চিন্তা করলাম অ্যাপ্লাই করে দেখি কী হয়। তারপর অ্যাপ্লাইড সায়েন্টিস্ট (মেশিন লার্নিং) হিসেবে অ্যাপ্লাই করি।
টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরির আবেদন-প্রক্রিয়া কেমন?
আহমেদ কাওছার: টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে আবেদন-প্রক্রিয়া এবং চাকরি পাওয়ার ধাপ প্রায় একই। এখানে চাকরির জন্য বেশি দক্ষতা প্রয়োজন। অবশ্যই সেরাদের মধ্যে সেরা হতে হবে। এসব প্রতিষ্ঠানে প্রতিবছর মিলিয়ন মিলিয়ন চাকরির অ্যাপ্লিকেশন পড়ে। যাঁদের টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোতে পরিচিত লোক থাকে না, তাঁরা নরমালি আবেদন করে থাকেন। তবে যাঁদের নিজস্ব লোক থাকে, তাঁরা রেফারেন্স দিয়ে অ্যাপ্লাই করে থাকেন। রেফারেন্স দিয়ে অ্যাপ্লাই করলে ইন্টারভিউর জন্য কল করা হয়। নরমালি অ্যাপ্লাই করলে ইন্টারভিউ পেতে অনেক কঠিন হয়ে যায়। ইন্টারভিউর ক্ষেত্রে রিক্রুটার চাকরিপ্রার্থীর ই-মেইলে নক দেন এবং ইন্টারভিউর জন্য টাইম নেন। তারপর নির্ধারিত সময়ে রিক্রুটের সঙ্গে কথা বলে ইন্টারভিউ নেওয়া হবে। ইন্টারভিউগুলো তুলনামূলক একটু কঠিন হয়ে থাকে। টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন সেক্টরে লোক নেওয়া হয়। চাকরিপ্রার্থী যে সেক্টরে আবেদন করেন মূলত সেই বিষয়ের ওপর ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। ইন্টারভিউর দুই-তিন সপ্তাহ পর জানানো হয় চাকরিপ্রার্থী পরবর্তী ধাপের জন্য সিলেক্টেড কি না। পরবর্তী ধাপের জন্য সিলেক্টেড হলে তাঁর সঙ্গে রিক্রুটার যোগাযোগ করবেন। তারপর যে টিমের সঙ্গে কাজ করবেন, সেই টিমের সঙ্গে অ্যাসাইন করা হবে। শেষে দেখা হয় ব্যবহার ও মন-মানসিকতা কেমন। সবার সঙ্গে কাজ করতে পারবে কি না। এরপর তাদের তথ্য দিতে হয় এবং কিছু তথ্য ফিলাপ করতে হয়। তারপর সবকিছু ঠিক হলে তারা অফার লেটার পাঠায়। সেখানে উল্লেখ থাকে কোন সময়ে প্রার্থী জয়েন করবেন।
আমাদের দেশের তরুণেরা উচ্চপর্যায়ের কোম্পানিগুলোতে না যাওয়ার কারণ কী বলে মনে করেন?
আহমেদ কাওছার: আমাদের দেশের তরুণেরা গুগল, আমাজন ও ফেসবুকের মতো টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন। অনেকের স্বপ্ন আছে এবং অনেকে চেষ্টা করছেন। তবে বাংলাদেশের তুলনায় ভারতের প্রচুর লোক এসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। আমার মনে হয় আমাদের দেশের স্টাডি প্ল্যানে ঘাটতি রয়েছে। এখানে এসে বুঝেছি আমাদের একাডেমিক সিস্টেমে কিছু ভুল রয়েছে। এখানকার লেখাপড়ার তুলনায় বাংলাদেশের লেখাপড়া অনেক ভিন্ন। সরকার হয়তো সেটা দিতে পারছে না।
এখানে কাউকে জব খুঁজতে হয় না। কোম্পানির লোকজন এসে জবের জন্য ক্যাম্পেইন করেন। বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানিগুলো ক্যাম্পেইন করার পাশাপাশি সাক্ষাৎ করবে। এখানকার স্টুডেন্টরা এসব দেখে আসছে। তাই তাদের জন্য ব্যাপারটা অনেক সহজ। যেগুলো হয়তো দেশের স্টুডেন্টরা পায় না।
টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরি করতে তরুণদের কী পরামর্শ দেবেন?
আহমেদ কাওছার: প্রথমে তাদের ঠিক করতে হবে কোন ফিল্ডে থাকতে চান। টেক জায়ান্ট প্রতিটি কোম্পানিগুলোতে বেশ কয়েকটি সেক্টর রয়েছে। যে ফিল্ডে থাকবে সে বিষয়ে ভালো স্কিল থাকতে হবে। জবের ক্ষেত্রে এখানে নলেজকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। ভার্সিটির সিজিপিএর চেয়ে রিয়েল লাইফে কতটুকু দক্ষ ও অভিজ্ঞ তা দেখা হয়। একজন কতটুকু প্রবলেম সমাধান করতে পারেন। এসব দেখা হয়। আমি সায়েন্টিস্ট হিসেবে এপ্লাই করছি। আমার ম্যাথমেটিক্যাল নলেজ, স্টাডিক্যাল নলেজ, রিসার্চ নলেজ বা কোন একটা এলগরিদম ডেভেলপমেন্ট নলেজ। এসব বিষয়গুলো আমার বেশি গুরুত্ব পায়। যারা ডেটা সায়েন্সে কাজ করে তাদের ডেটা সম্পর্কিত বিষয়গুলো ভালো জানতে হব। যে ফিল্ডে যেতে চায় সে ফিল্ডে প্রচুর দক্ষ হতে হয়।
চাকরি নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?
আহমেদ কাওছার: আমি যুক্তরাষ্ট্রের স্টিভেন্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে মেশিন লার্নিংয়ের ওপর পিএইচডি করছি। তাই আমাজনে তিন মাসের জন্য চাকরিতে জয়েন করব। তা ছাড়া ভবিষ্যতে প্রফেসর হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে। সেটা না হলে টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর একটিতে স্থায়ী চাকরি করব।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বিশ্বের সেরা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আমাজন, মাইক্রোসফট ও আইবিএমে চাকরি পেয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) সাবেক শিক্ষার্থী ও তরুণ বিজ্ঞানী আহমেদ কাওছার। পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণার জন্য ২০২১ সালে ভারতের সম্মানজনক ‘সায়েন্টিস্ট অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ড পান। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্টিভেন্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে মেশিন লার্নিংয়ের ওপর পিএইচডি করছেন।
বিশ্বসেরা তিনটি প্রতিষ্ঠানে ডাক পেয়েছেন, আপনার অনুভূতি জানতে চাই?
আহমেদ কাওছার: অনুভূতি অবশ্যই অনেক ভালো। সবারই একটা স্বপ্ন থাকে টেকজায়ান্ট কোম্পানিতে চাকরি করার। সবার মতো করে আমিও আবেদন করেছিলাম। এরপর কর্তৃপক্ষ ভার্চুয়ালি বিভিন্ন বিষয়ের ওপর দক্ষতার ইন্টারভিউ নেয়। আমাজনের মতো প্রতিষ্ঠানে কাজ করা সত্যিই আনন্দের। সেরা প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পাওয়ার অনুভূতিটাও সেরা।
আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছেন কীভাবে?
আহমেদ কাওছার: আসলে এটা ডিপেন্ট করে আমি কোন সেক্টরে চাকরি করব। আমি আর্টিফিশিয়াল রিসার্চ ফিল্ডে আছি। আমার ফিল্ডে প্রস্তুতি অনেক লম্বা সময়ের। একেকটা অ্যাপ্লিকেশন করার জন্য অনেক সময় প্রয়োজন ছিল। ভালো কোডিং স্কিল জানতে হয়েছে। এআই নলেজ থাকতে হয়। তা ছাড়া ম্যাথমেটিক্যাল ও স্ট্যাটিস্টিকসে ভালো দক্ষতা থাকা দরকার। আমি বেশ কয়েক দিন ধরেই এই ফিল্ডে আছি। আমেরিকায় যখন আসলাম, তখন চিন্তা করলাম অ্যাপ্লাই করে দেখি কী হয়। তারপর অ্যাপ্লাইড সায়েন্টিস্ট (মেশিন লার্নিং) হিসেবে অ্যাপ্লাই করি।
টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরির আবেদন-প্রক্রিয়া কেমন?
আহমেদ কাওছার: টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে আবেদন-প্রক্রিয়া এবং চাকরি পাওয়ার ধাপ প্রায় একই। এখানে চাকরির জন্য বেশি দক্ষতা প্রয়োজন। অবশ্যই সেরাদের মধ্যে সেরা হতে হবে। এসব প্রতিষ্ঠানে প্রতিবছর মিলিয়ন মিলিয়ন চাকরির অ্যাপ্লিকেশন পড়ে। যাঁদের টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোতে পরিচিত লোক থাকে না, তাঁরা নরমালি আবেদন করে থাকেন। তবে যাঁদের নিজস্ব লোক থাকে, তাঁরা রেফারেন্স দিয়ে অ্যাপ্লাই করে থাকেন। রেফারেন্স দিয়ে অ্যাপ্লাই করলে ইন্টারভিউর জন্য কল করা হয়। নরমালি অ্যাপ্লাই করলে ইন্টারভিউ পেতে অনেক কঠিন হয়ে যায়। ইন্টারভিউর ক্ষেত্রে রিক্রুটার চাকরিপ্রার্থীর ই-মেইলে নক দেন এবং ইন্টারভিউর জন্য টাইম নেন। তারপর নির্ধারিত সময়ে রিক্রুটের সঙ্গে কথা বলে ইন্টারভিউ নেওয়া হবে। ইন্টারভিউগুলো তুলনামূলক একটু কঠিন হয়ে থাকে। টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোতে বিভিন্ন সেক্টরে লোক নেওয়া হয়। চাকরিপ্রার্থী যে সেক্টরে আবেদন করেন মূলত সেই বিষয়ের ওপর ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। ইন্টারভিউর দুই-তিন সপ্তাহ পর জানানো হয় চাকরিপ্রার্থী পরবর্তী ধাপের জন্য সিলেক্টেড কি না। পরবর্তী ধাপের জন্য সিলেক্টেড হলে তাঁর সঙ্গে রিক্রুটার যোগাযোগ করবেন। তারপর যে টিমের সঙ্গে কাজ করবেন, সেই টিমের সঙ্গে অ্যাসাইন করা হবে। শেষে দেখা হয় ব্যবহার ও মন-মানসিকতা কেমন। সবার সঙ্গে কাজ করতে পারবে কি না। এরপর তাদের তথ্য দিতে হয় এবং কিছু তথ্য ফিলাপ করতে হয়। তারপর সবকিছু ঠিক হলে তারা অফার লেটার পাঠায়। সেখানে উল্লেখ থাকে কোন সময়ে প্রার্থী জয়েন করবেন।
আমাদের দেশের তরুণেরা উচ্চপর্যায়ের কোম্পানিগুলোতে না যাওয়ার কারণ কী বলে মনে করেন?
আহমেদ কাওছার: আমাদের দেশের তরুণেরা গুগল, আমাজন ও ফেসবুকের মতো টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন। অনেকের স্বপ্ন আছে এবং অনেকে চেষ্টা করছেন। তবে বাংলাদেশের তুলনায় ভারতের প্রচুর লোক এসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। আমার মনে হয় আমাদের দেশের স্টাডি প্ল্যানে ঘাটতি রয়েছে। এখানে এসে বুঝেছি আমাদের একাডেমিক সিস্টেমে কিছু ভুল রয়েছে। এখানকার লেখাপড়ার তুলনায় বাংলাদেশের লেখাপড়া অনেক ভিন্ন। সরকার হয়তো সেটা দিতে পারছে না।
এখানে কাউকে জব খুঁজতে হয় না। কোম্পানির লোকজন এসে জবের জন্য ক্যাম্পেইন করেন। বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানিগুলো ক্যাম্পেইন করার পাশাপাশি সাক্ষাৎ করবে। এখানকার স্টুডেন্টরা এসব দেখে আসছে। তাই তাদের জন্য ব্যাপারটা অনেক সহজ। যেগুলো হয়তো দেশের স্টুডেন্টরা পায় না।
টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলোতে চাকরি করতে তরুণদের কী পরামর্শ দেবেন?
আহমেদ কাওছার: প্রথমে তাদের ঠিক করতে হবে কোন ফিল্ডে থাকতে চান। টেক জায়ান্ট প্রতিটি কোম্পানিগুলোতে বেশ কয়েকটি সেক্টর রয়েছে। যে ফিল্ডে থাকবে সে বিষয়ে ভালো স্কিল থাকতে হবে। জবের ক্ষেত্রে এখানে নলেজকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। ভার্সিটির সিজিপিএর চেয়ে রিয়েল লাইফে কতটুকু দক্ষ ও অভিজ্ঞ তা দেখা হয়। একজন কতটুকু প্রবলেম সমাধান করতে পারেন। এসব দেখা হয়। আমি সায়েন্টিস্ট হিসেবে এপ্লাই করছি। আমার ম্যাথমেটিক্যাল নলেজ, স্টাডিক্যাল নলেজ, রিসার্চ নলেজ বা কোন একটা এলগরিদম ডেভেলপমেন্ট নলেজ। এসব বিষয়গুলো আমার বেশি গুরুত্ব পায়। যারা ডেটা সায়েন্সে কাজ করে তাদের ডেটা সম্পর্কিত বিষয়গুলো ভালো জানতে হব। যে ফিল্ডে যেতে চায় সে ফিল্ডে প্রচুর দক্ষ হতে হয়।
চাকরি নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?
আহমেদ কাওছার: আমি যুক্তরাষ্ট্রের স্টিভেন্স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে মেশিন লার্নিংয়ের ওপর পিএইচডি করছি। তাই আমাজনে তিন মাসের জন্য চাকরিতে জয়েন করব। তা ছাড়া ভবিষ্যতে প্রফেসর হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে। সেটা না হলে টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর একটিতে স্থায়ী চাকরি করব।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত সূচি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির সহকারী পরিচালক (আইসিটি) পদে লিখিত পরীক্ষা আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নারী প্রার্থী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি ৪১তম সরাসরি স্বল্পমেয়াদী কমিশন (এএফএনএস) আর্মড ফোর্সেস নার্সিং সার্ভিস কোর্সে নারী কর্মী নিয়োগ দেবে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৩ ধরনের শূন্য পদে ৩০ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
১ দিন আগেইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির একটি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ নিয়োগ নবীন গ্র্যাজুয়েটদেরও আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
১ দিন আগে