
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম। তিনি ২০১৪-১৫ সেশনে লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন। পরে ৪৩তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁর চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প তুলে ধরেছেন তুষার ইমরান।
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা শরীফুল ইসলামের। আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়েই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হতে হয় তাঁকে। এরপর ভর্তি হন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে। একই সঙ্গে পড়াশোনা, টিউশন ও চাকরির প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি। এর ফল হিসেবে পেয়েছেন তথ্য ক্যাডার।
যেভাবে শুরু
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকেই স্বপ্ন দেখতেন দেশের মানুষের জন্য কিছু করবেন। সেই পণ থেকেই প্রথম বর্ষেই শুরু চাকরির টুকটাক পড়াশোনা। অনুপ্রেরণার জায়গা ছিল বিভাগের বড় ভাইদের বিসিএস সাফল্য। প্রচণ্ড জেদ আর ধৈর্য শরীফুলকে সফলতা এনে দিয়েছে। পড়াশোনার জন্য তাঁদের একটা গ্রুপ ছিল এবং সেই গ্রুপই তাঁকে ক্যাডার বানিয়েছে। চাকরিজীবনের প্রথমে প্রবল ইচ্ছা ও আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমেই পুলিশের উপপরিদর্শকের (এসআই) চাকরিতে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে বিসিএসের প্রতি তাঁর প্যাশন ছিল; যার কারণে উপপরিদর্শকের (এসআই) চাকরি ছেড়ে দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে ৪১তম বিসিএসের ভাইভা দেন। সেখানেও ১০ম গ্রেডের একটা চাকরিতে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে তাঁর দ্বিতীয় বিসিএসে (৪৩তম) সাফল্যের দেখা পেয়ে যান। তিনি তথ্য ক্যাডারে (সাধারণ) মেধাতালিকায় ২১তম স্থান অর্জন করেন।
কোচিং সেন্টার ও টিউশনির গুরুত্ব
বাংলাদেশে নবম ও দশম গ্রেডের চাকরির জন্য, বিশেষ করে বিসিএসের জন্য টিউশন ও কোচিং সেন্টারের ভূমিকা অপরিহার্য। তিনি টিউশনি করিয়েছেন, কোচিং সেন্টারে ক্লাসও নিয়েছেন। কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়ায় তাঁর মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত হয়েছে। আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।
প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভার প্রস্তুতি
সিভিল সার্ভিসের পড়াশোনা ঘড়ি দেখে হয় না, সিলেবাস দেখে করতে হয়। সিলেবাস যদি ২ ঘণ্টায় শেষ হয়ে যায় তাহলে ২ ঘণ্টা পড়বে আর যদি ১০ ঘণ্টায় শেষ না হয়, তাহলে আপনাকে ১০ ঘণ্টাই পড়তে হবে। আসলে বিসিএসে প্রিলিমিনারি, লিখিত এবং ভাইভা একটার পর অন্য একটা ধাপ। তবে কেউ যদি প্রিলির প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে পারে তার জন্য লিখিত পরীক্ষা সহজ হয়ে যায়। আর লিখিত, প্রিলি ও নিজের দৃষ্টিভঙ্গির একটা সংযুক্তি হলো ভাইভা; বিশেষ করে মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করা। নবম-দশম শ্রেণির গণিত বইয়ের মৌলিক গণিতের ওপর ভালো দক্ষতা থাকে। প্রতিদিন খবরের কাগজ পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা। বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি পত্রিকা পড়ার ফলে ইংরেজির প্রস্তুতি হয়ে যায়।
বিসিএস ক্যাডার হওয়ার প্রবল ইচ্ছা
বিসিএস একটা প্যাশনের জায়গা। আমার প্রথম থেকেই সিভিল সার্ভিসে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। যেহেতু আমার পরিবার নিম্নমধ্যবিত্ত, তাই আমার চাওয়া ছিল এটি। আর যখন বিসিএসের সঙ্গে পরিচিত হই, তখন মনে হয়েছিল এর মাধ্যমেই আমি দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে পারব। দেশের মানুষকে সরাসরি সেবা দিতে পারব। আর এ বিষয়টিই আমার মূল অনুপ্রেরণার জায়গা ছিল। দেশের মানুষের সেবা করার জন্য আমার কাছে সিভিল সার্ভিসের চাকরি সবচেয়ে বেশি কার্যকর মনে হয়েছিল।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
লক্ষ্য যা-ই থাকুক, সেখানেই অটল থাকতে হবে। আর বিসিএস খুবই ধৈর্যের বিষয়। এর সঙ্গে লেগে থাকলে সফলতা নিশ্চিত। বিসিএস সম্পর্কে ভালোভাবে জানা, প্রশ্ন বা অন্যান্য বিষয় বিশ্লেষণ করা দরকার। যদি মনে হয় সিভিল সার্ভিসে এসে দেশের মানুষের সেবা করার মানসিকতা আছে, তবে তার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা উচিত।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম। তিনি ২০১৪-১৫ সেশনে লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন। পরে ৪৩তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁর চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প তুলে ধরেছেন তুষার ইমরান।
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা শরীফুল ইসলামের। আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়েই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হতে হয় তাঁকে। এরপর ভর্তি হন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে। একই সঙ্গে পড়াশোনা, টিউশন ও চাকরির প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি। এর ফল হিসেবে পেয়েছেন তথ্য ক্যাডার।
যেভাবে শুরু
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকেই স্বপ্ন দেখতেন দেশের মানুষের জন্য কিছু করবেন। সেই পণ থেকেই প্রথম বর্ষেই শুরু চাকরির টুকটাক পড়াশোনা। অনুপ্রেরণার জায়গা ছিল বিভাগের বড় ভাইদের বিসিএস সাফল্য। প্রচণ্ড জেদ আর ধৈর্য শরীফুলকে সফলতা এনে দিয়েছে। পড়াশোনার জন্য তাঁদের একটা গ্রুপ ছিল এবং সেই গ্রুপই তাঁকে ক্যাডার বানিয়েছে। চাকরিজীবনের প্রথমে প্রবল ইচ্ছা ও আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমেই পুলিশের উপপরিদর্শকের (এসআই) চাকরিতে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে বিসিএসের প্রতি তাঁর প্যাশন ছিল; যার কারণে উপপরিদর্শকের (এসআই) চাকরি ছেড়ে দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে ৪১তম বিসিএসের ভাইভা দেন। সেখানেও ১০ম গ্রেডের একটা চাকরিতে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে তাঁর দ্বিতীয় বিসিএসে (৪৩তম) সাফল্যের দেখা পেয়ে যান। তিনি তথ্য ক্যাডারে (সাধারণ) মেধাতালিকায় ২১তম স্থান অর্জন করেন।
কোচিং সেন্টার ও টিউশনির গুরুত্ব
বাংলাদেশে নবম ও দশম গ্রেডের চাকরির জন্য, বিশেষ করে বিসিএসের জন্য টিউশন ও কোচিং সেন্টারের ভূমিকা অপরিহার্য। তিনি টিউশনি করিয়েছেন, কোচিং সেন্টারে ক্লাসও নিয়েছেন। কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়ায় তাঁর মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত হয়েছে। আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।
প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভার প্রস্তুতি
সিভিল সার্ভিসের পড়াশোনা ঘড়ি দেখে হয় না, সিলেবাস দেখে করতে হয়। সিলেবাস যদি ২ ঘণ্টায় শেষ হয়ে যায় তাহলে ২ ঘণ্টা পড়বে আর যদি ১০ ঘণ্টায় শেষ না হয়, তাহলে আপনাকে ১০ ঘণ্টাই পড়তে হবে। আসলে বিসিএসে প্রিলিমিনারি, লিখিত এবং ভাইভা একটার পর অন্য একটা ধাপ। তবে কেউ যদি প্রিলির প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে পারে তার জন্য লিখিত পরীক্ষা সহজ হয়ে যায়। আর লিখিত, প্রিলি ও নিজের দৃষ্টিভঙ্গির একটা সংযুক্তি হলো ভাইভা; বিশেষ করে মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করা। নবম-দশম শ্রেণির গণিত বইয়ের মৌলিক গণিতের ওপর ভালো দক্ষতা থাকে। প্রতিদিন খবরের কাগজ পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা। বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি পত্রিকা পড়ার ফলে ইংরেজির প্রস্তুতি হয়ে যায়।
বিসিএস ক্যাডার হওয়ার প্রবল ইচ্ছা
বিসিএস একটা প্যাশনের জায়গা। আমার প্রথম থেকেই সিভিল সার্ভিসে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। যেহেতু আমার পরিবার নিম্নমধ্যবিত্ত, তাই আমার চাওয়া ছিল এটি। আর যখন বিসিএসের সঙ্গে পরিচিত হই, তখন মনে হয়েছিল এর মাধ্যমেই আমি দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে পারব। দেশের মানুষকে সরাসরি সেবা দিতে পারব। আর এ বিষয়টিই আমার মূল অনুপ্রেরণার জায়গা ছিল। দেশের মানুষের সেবা করার জন্য আমার কাছে সিভিল সার্ভিসের চাকরি সবচেয়ে বেশি কার্যকর মনে হয়েছিল।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
লক্ষ্য যা-ই থাকুক, সেখানেই অটল থাকতে হবে। আর বিসিএস খুবই ধৈর্যের বিষয়। এর সঙ্গে লেগে থাকলে সফলতা নিশ্চিত। বিসিএস সম্পর্কে ভালোভাবে জানা, প্রশ্ন বা অন্যান্য বিষয় বিশ্লেষণ করা দরকার। যদি মনে হয় সিভিল সার্ভিসে এসে দেশের মানুষের সেবা করার মানসিকতা আছে, তবে তার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা উচিত।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম। তিনি ২০১৪-১৫ সেশনে লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন। পরে ৪৩তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁর চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প তুলে ধরেছেন তুষার ইমরান।
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা শরীফুল ইসলামের। আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়েই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হতে হয় তাঁকে। এরপর ভর্তি হন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে। একই সঙ্গে পড়াশোনা, টিউশন ও চাকরির প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি। এর ফল হিসেবে পেয়েছেন তথ্য ক্যাডার।
যেভাবে শুরু
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকেই স্বপ্ন দেখতেন দেশের মানুষের জন্য কিছু করবেন। সেই পণ থেকেই প্রথম বর্ষেই শুরু চাকরির টুকটাক পড়াশোনা। অনুপ্রেরণার জায়গা ছিল বিভাগের বড় ভাইদের বিসিএস সাফল্য। প্রচণ্ড জেদ আর ধৈর্য শরীফুলকে সফলতা এনে দিয়েছে। পড়াশোনার জন্য তাঁদের একটা গ্রুপ ছিল এবং সেই গ্রুপই তাঁকে ক্যাডার বানিয়েছে। চাকরিজীবনের প্রথমে প্রবল ইচ্ছা ও আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমেই পুলিশের উপপরিদর্শকের (এসআই) চাকরিতে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে বিসিএসের প্রতি তাঁর প্যাশন ছিল; যার কারণে উপপরিদর্শকের (এসআই) চাকরি ছেড়ে দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে ৪১তম বিসিএসের ভাইভা দেন। সেখানেও ১০ম গ্রেডের একটা চাকরিতে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে তাঁর দ্বিতীয় বিসিএসে (৪৩তম) সাফল্যের দেখা পেয়ে যান। তিনি তথ্য ক্যাডারে (সাধারণ) মেধাতালিকায় ২১তম স্থান অর্জন করেন।
কোচিং সেন্টার ও টিউশনির গুরুত্ব
বাংলাদেশে নবম ও দশম গ্রেডের চাকরির জন্য, বিশেষ করে বিসিএসের জন্য টিউশন ও কোচিং সেন্টারের ভূমিকা অপরিহার্য। তিনি টিউশনি করিয়েছেন, কোচিং সেন্টারে ক্লাসও নিয়েছেন। কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়ায় তাঁর মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত হয়েছে। আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।
প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভার প্রস্তুতি
সিভিল সার্ভিসের পড়াশোনা ঘড়ি দেখে হয় না, সিলেবাস দেখে করতে হয়। সিলেবাস যদি ২ ঘণ্টায় শেষ হয়ে যায় তাহলে ২ ঘণ্টা পড়বে আর যদি ১০ ঘণ্টায় শেষ না হয়, তাহলে আপনাকে ১০ ঘণ্টাই পড়তে হবে। আসলে বিসিএসে প্রিলিমিনারি, লিখিত এবং ভাইভা একটার পর অন্য একটা ধাপ। তবে কেউ যদি প্রিলির প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে পারে তার জন্য লিখিত পরীক্ষা সহজ হয়ে যায়। আর লিখিত, প্রিলি ও নিজের দৃষ্টিভঙ্গির একটা সংযুক্তি হলো ভাইভা; বিশেষ করে মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করা। নবম-দশম শ্রেণির গণিত বইয়ের মৌলিক গণিতের ওপর ভালো দক্ষতা থাকে। প্রতিদিন খবরের কাগজ পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা। বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি পত্রিকা পড়ার ফলে ইংরেজির প্রস্তুতি হয়ে যায়।
বিসিএস ক্যাডার হওয়ার প্রবল ইচ্ছা
বিসিএস একটা প্যাশনের জায়গা। আমার প্রথম থেকেই সিভিল সার্ভিসে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। যেহেতু আমার পরিবার নিম্নমধ্যবিত্ত, তাই আমার চাওয়া ছিল এটি। আর যখন বিসিএসের সঙ্গে পরিচিত হই, তখন মনে হয়েছিল এর মাধ্যমেই আমি দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে পারব। দেশের মানুষকে সরাসরি সেবা দিতে পারব। আর এ বিষয়টিই আমার মূল অনুপ্রেরণার জায়গা ছিল। দেশের মানুষের সেবা করার জন্য আমার কাছে সিভিল সার্ভিসের চাকরি সবচেয়ে বেশি কার্যকর মনে হয়েছিল।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
লক্ষ্য যা-ই থাকুক, সেখানেই অটল থাকতে হবে। আর বিসিএস খুবই ধৈর্যের বিষয়। এর সঙ্গে লেগে থাকলে সফলতা নিশ্চিত। বিসিএস সম্পর্কে ভালোভাবে জানা, প্রশ্ন বা অন্যান্য বিষয় বিশ্লেষণ করা দরকার। যদি মনে হয় সিভিল সার্ভিসে এসে দেশের মানুষের সেবা করার মানসিকতা আছে, তবে তার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা উচিত।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম। তিনি ২০১৪-১৫ সেশনে লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন। পরে ৪৩তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁর চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প তুলে ধরেছেন তুষার ইমরান।
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠা শরীফুল ইসলামের। আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়েই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হতে হয় তাঁকে। এরপর ভর্তি হন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে। একই সঙ্গে পড়াশোনা, টিউশন ও চাকরির প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি। এর ফল হিসেবে পেয়েছেন তথ্য ক্যাডার।
যেভাবে শুরু
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকেই স্বপ্ন দেখতেন দেশের মানুষের জন্য কিছু করবেন। সেই পণ থেকেই প্রথম বর্ষেই শুরু চাকরির টুকটাক পড়াশোনা। অনুপ্রেরণার জায়গা ছিল বিভাগের বড় ভাইদের বিসিএস সাফল্য। প্রচণ্ড জেদ আর ধৈর্য শরীফুলকে সফলতা এনে দিয়েছে। পড়াশোনার জন্য তাঁদের একটা গ্রুপ ছিল এবং সেই গ্রুপই তাঁকে ক্যাডার বানিয়েছে। চাকরিজীবনের প্রথমে প্রবল ইচ্ছা ও আত্মবিশ্বাসের মাধ্যমেই পুলিশের উপপরিদর্শকের (এসআই) চাকরিতে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে বিসিএসের প্রতি তাঁর প্যাশন ছিল; যার কারণে উপপরিদর্শকের (এসআই) চাকরি ছেড়ে দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে ৪১তম বিসিএসের ভাইভা দেন। সেখানেও ১০ম গ্রেডের একটা চাকরিতে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তবে তাঁর দ্বিতীয় বিসিএসে (৪৩তম) সাফল্যের দেখা পেয়ে যান। তিনি তথ্য ক্যাডারে (সাধারণ) মেধাতালিকায় ২১তম স্থান অর্জন করেন।
কোচিং সেন্টার ও টিউশনির গুরুত্ব
বাংলাদেশে নবম ও দশম গ্রেডের চাকরির জন্য, বিশেষ করে বিসিএসের জন্য টিউশন ও কোচিং সেন্টারের ভূমিকা অপরিহার্য। তিনি টিউশনি করিয়েছেন, কোচিং সেন্টারে ক্লাসও নিয়েছেন। কোচিংয়ে ক্লাস নেওয়ায় তাঁর মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত হয়েছে। আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।
প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভার প্রস্তুতি
সিভিল সার্ভিসের পড়াশোনা ঘড়ি দেখে হয় না, সিলেবাস দেখে করতে হয়। সিলেবাস যদি ২ ঘণ্টায় শেষ হয়ে যায় তাহলে ২ ঘণ্টা পড়বে আর যদি ১০ ঘণ্টায় শেষ না হয়, তাহলে আপনাকে ১০ ঘণ্টাই পড়তে হবে। আসলে বিসিএসে প্রিলিমিনারি, লিখিত এবং ভাইভা একটার পর অন্য একটা ধাপ। তবে কেউ যদি প্রিলির প্রস্তুতি ভালোভাবে নিতে পারে তার জন্য লিখিত পরীক্ষা সহজ হয়ে যায়। আর লিখিত, প্রিলি ও নিজের দৃষ্টিভঙ্গির একটা সংযুক্তি হলো ভাইভা; বিশেষ করে মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করা। নবম-দশম শ্রেণির গণিত বইয়ের মৌলিক গণিতের ওপর ভালো দক্ষতা থাকে। প্রতিদিন খবরের কাগজ পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা। বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি পত্রিকা পড়ার ফলে ইংরেজির প্রস্তুতি হয়ে যায়।
বিসিএস ক্যাডার হওয়ার প্রবল ইচ্ছা
বিসিএস একটা প্যাশনের জায়গা। আমার প্রথম থেকেই সিভিল সার্ভিসে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। যেহেতু আমার পরিবার নিম্নমধ্যবিত্ত, তাই আমার চাওয়া ছিল এটি। আর যখন বিসিএসের সঙ্গে পরিচিত হই, তখন মনে হয়েছিল এর মাধ্যমেই আমি দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে পারব। দেশের মানুষকে সরাসরি সেবা দিতে পারব। আর এ বিষয়টিই আমার মূল অনুপ্রেরণার জায়গা ছিল। দেশের মানুষের সেবা করার জন্য আমার কাছে সিভিল সার্ভিসের চাকরি সবচেয়ে বেশি কার্যকর মনে হয়েছিল।
নতুনদের জন্য পরামর্শ
লক্ষ্য যা-ই থাকুক, সেখানেই অটল থাকতে হবে। আর বিসিএস খুবই ধৈর্যের বিষয়। এর সঙ্গে লেগে থাকলে সফলতা নিশ্চিত। বিসিএস সম্পর্কে ভালোভাবে জানা, প্রশ্ন বা অন্যান্য বিষয় বিশ্লেষণ করা দরকার। যদি মনে হয় সিভিল সার্ভিসে এসে দেশের মানুষের সেবা করার মানসিকতা আছে, তবে তার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা উচিত।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
২০ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে সর্বমোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।
এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে সর্বমোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।
এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম। তিনি ২০১৪-১৫ সেশনে লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন। পরে ৪৩তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁর চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প তুলে ধরেছেন তুষার ইমরান।
৩১ মার্চ ২০২৪
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
২০ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম। তিনি ২০১৪-১৫ সেশনে লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন। পরে ৪৩তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁর চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প তুলে ধরেছেন তুষার ইমরান।
৩১ মার্চ ২০২৪
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
২০ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
বেতন: ৩০,০০০ টাকা।
পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেতন: ২০,০০০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম। তিনি ২০১৪-১৫ সেশনে লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন। পরে ৪৩তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁর চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প তুলে ধরেছেন তুষার ইমরান।
৩১ মার্চ ২০২৪
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বয়সসীমা: ৩২ বছর।
আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।
বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরীফুল ইসলাম। তিনি ২০১৪-১৫ সেশনে লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করেছেন। পরে ৪৩তম বিসিএসে অংশগ্রহণ করে তথ্য ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁর চাকরি পাওয়ার পেছনের গল্প তুলে ধরেছেন তুষার ইমরান।
৩১ মার্চ ২০২৪
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়ো
২০ ঘণ্টা আগে