Ajker Patrika

শারীরিক প্রতিবন্ধকতা সঙ্গে নিয়েই উল্লাসের বিসিএস জয়

আনিসুল ইসলাম নাঈম
আপডেট : ২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬: ৩৯
শারীরিক প্রতিবন্ধকতা সঙ্গে নিয়েই উল্লাসের বিসিএস জয়

শরীয়তপুর জেলার সন্তান উল্লাস পাল। জন্মের পর থেকে হাত-পায়ে খানিক ত্রুটি ছিল। লেখা শিখেছেন বাঁ হাত দিয়ে। পরপর দুবার বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। তবু হাল ছাড়েননি তিনি। ৪৩তম বিসিএসে পেয়েছেন সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার (ব্যবস্থাপনা)। উল্লাস পালের হার না মানা গল্প বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনিসুল ইসলাম নাঈম

প্রশ্ন: আপনার শৈশব ও পড়াশোনা সম্পর্কে জানতে চাই।
উল্লাস পাল: ১৯৯৪ সালের ১ আগস্ট একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে আমার জন্ম। শৈশব কেটেছে শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার কার্তিকপুর গ্রামে। জন্মগতভাবেই হাত-পায়ে ত্রুটি ছিল। তা নিয়েই কার্তিকপুর পালপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শুরু করি।লেখা শিখেছি বাঁ হাত দিয়ে। পরে কার্তিকপুর উচ্চবিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি ও ঢাকার নর্দান কলেজ বাংলাদেশ থেকে এইচএসসি পাস করেছি। এইসএসসি শেষে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ইচ্ছা থেকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছিলাম। সে পরীক্ষায় ৪৬৩তম হই কোটাবিহীন মেধাতালিকায়। সুযোগ পেয়ে ঢাবির ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ম্যানেজমেন্ট বিভাগে ভর্তি হই এবং প্রথম শ্রেণিতে বিবিএ ও এমবিএ সম্পন্ন করি।

প্রশ্ন: শারীরিক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে পড়াশোনা করতে কী ধরনের বাধার মুখে পড়তে হয়েছে? 
উল্লাস পাল: ছোটবেলা থেকে আমার মধ্যে কিছুটা লজ্জাবোধ কাজ করত। সবাই কেমন যেন অন্য চোখে দেখত। শারীরিক সমস্যা নিয়ে পড়াশোনা করতে বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হয়েছি। মা-বাবা আমার চিকিৎসার কমতি করেননি। ভারতেও নিয়ে যান। এরপর কিছুটা স্বাভাবিক হই। হাত ও পা বাঁকা হওয়ার কারণে হাতে লিখতে সমস্যা হয়, ডান হাতে কোনো শক্তি পাই না। বাঁ হাত দিয়ে কলম ধরে লেখা শিখেছি। হাঁটতেও সমস্যা হয়। কিন্তু কখনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী কোটা নেওয়ার কথা চিন্তা করিনি। স্বাভাবিক ও সুস্থ প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে এত দূর এসেছি।

প্রশ্ন: বিসিএস বা চাকরির পরীক্ষা দেবেন, কখন থেকে সিদ্ধান্ত নেন?
উল্লাস পাল: বিসিএস বা চাকরির পরীক্ষা দেওয়ার ইচ্ছা আগে থেকেই ছিল। ভাবনা ছিল, বেঁচে থাকার জন্য আমার চাকরি করতেই হবে। তবে শারীরিক পরিশ্রমের কাজ তো করা সম্ভব হবে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়ার পর থেকে বিসিএস সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারি। যখন বিবিএ সম্পন্ন করলাম, তখন থেকে বিসিএসের পড়াশোনার শুরু করি। বিশ্ববিদ্যালয় হলের বড় ভাইদের পড়তে দেখে নিজেও পড়াশোনা শুরু করেছিলাম। তাঁদের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে পূর্ণাঙ্গরূপে চাকরির যুদ্ধে নেমে যাই। 

প্রশ্ন: বিসিএস যাত্রার গল্প শুনতে চাই—প্রস্তুতি কীভাবে নিয়েছেন?
উল্লাস পাল: আমার বিসিএসের জার্নিটা অনেক লম্বা ছিল। প্রস্তুতির শুরুতে করোনা মহামারি হানা দেয়। তখন মনে অনেক হতাশা চলে আসে। তবে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে একটার পর একটা আবেদন করতে থাকি। যদিও সব জায়গায় হতাশ হতে হয়েছে। পরে ৪০তম দিয়ে বিসিএসের জার্নি শুরু হয়। ৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার আসা সত্ত্বেও কোথাও নিয়োগপ্রাপ্ত হইনি। ৪১তম বিসিএসে ক্যাডার পাইনি। নন-ক্যাডারে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে নিয়োগপ্রাপ্ত হই। হাল না ছেড়ে ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নিই এবং ফলাফলে সুপারিশপ্রাপ্ত হই শিক্ষা ক্যাডার হিসেবে। কিন্তু আমার চিরদিনের লালিত স্বপ্ন ছিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ক্যাডারে যাওয়ার। বিসিএস বাদেও পাওয়ার সেক্টর থেকে শুরু করে ব্যাংকিং—বিভিন্ন জায়গায় অনেক ভাইভা দিয়েছি। সবশেষে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছি। ভেবেছিলাম, আমার প্রতি বোর্ড মোটেও সদয় হবে না। কিন্তু আমি মিথ্যা প্রমাণিত হলাম!

প্রশ্ন: এত দূর আসার পেছনে কার কার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন? 
উল্লাস পাল: নিঃসন্দেহে আমার পরিবারের সমর্থন সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি বন্ধুরা নানাভাবে সাহায্য করেছে। স্কুল-কলেজের শিক্ষকেরাও অনুপ্রেরণা দিয়েছেন। সব সময় মানসিকভাবে নিজেকে আর দশজনের মতো সুস্থ মনে করি—এটিও নিজের থেকে পাওয়া একটি অনুপ্রেরণা। 

প্রশ্ন: নতুনদের বিসিএস বা চাকরির পরীক্ষায় সফলতা পাওয়ার ক্ষেত্রে কী ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া দরকার?
উল্লাস পাল: প্রস্তুতি নেওয়ার আগে অবশ্যই জেনে নিতে হবে, নিজের জন্য আপনি কোন চাকরি পছন্দ করবেন। কেউ ব্যাংকিং সার্ভিসে যেতে চায়, কেউবা চায় বিসিএস বা অন্য চাকরিতে যুক্ত হতে। বর্তমানে চাকরির প্রশ্নের যে প্যাটার্ন, তাতে মনে করি বিসিএসের সিলেবাস দেখে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। তাহলে মোটামুটি সবকিছু কাভার করা সম্ভব। এ জন্য ভালো এক সেট বই কিনে প্রথমে প্রিলিমিনারি পড়া উচিত। প্রিলিতে বেশি সময় দিতে হবে; কারণ, এটাতে ফেল মানে আর কোনো সুযোগ থাকল না। আর লিখিত প্রস্তুতি অবশ্যই পেপার বেইজড হওয়া উচিত। সাম্প্রতিক বিভিন্ন ঘটনা জানা জরুরি। এতে ভাইভার জন্যও এগিয়ে রাখা যায় নিজেকে। পাশাপাশি চাকরির পরীক্ষায় সফলতা পেতে হলে অবশ্যই ধৈর্য নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে। কোনো শর্টকাট রাস্তা খোঁজা যাবে না। এ রাস্তায় সফলতা খুব কম।  প্রয়োজনে দুই বছর প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।

প্রশ্ন: শারীরিক সমস্যা নিয়ে বেড়ে ওঠা শিশুদের উদ্দেশে আপনার কী বার্তা থাকবে? 
উল্লাস পাল: অভিভাবকদের উদ্দেশে বলব, যত কষ্টই হোক, শারীরিক সমস্যা নিয়ে বেড়ে ওঠা সন্তানকে অবশ্যই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করুন। বাংলাদেশের সমাজব্যবস্থাও একদিন উন্নত দেশগুলোর মতো হবে। তখন বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে বেড়ে ওঠা শিশুদের অবশ্যই সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখবে। বাংলাদেশ জনবহুল দেশ হলেও কাউকে পিছিয়ে পড়তে দেওয়া যাবে না। গ্রামের একজন মেম্বার-চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত—সবারই দায়িত্ব বিশেষভাবে বেড়ে ওঠা শিশুদের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া। কারণ, শারীরিক প্রতিবন্ধকতার ওপর কারও হাত নেই। কাজেই শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে নেতিবাচক কথা বলে মনোবল ছোট করে দেওয়া ঠিক নয়। আমরাও চাই আমাদের সামর্থ্য কাজে লাগিয়ে বিকশিত হতে, আমাদের স্বপ্নগুলো পূরণ করতে। 

প্রশ্ন: আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? 
উল্লাস পাল: ভবিষ্যতে আমার চাকরির ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সফলতা অর্জন না করা পর্যন্ত থামব না। এ ছাড়া শারীরিকভাবে অস্বাভাবিক বা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য কিছু করতে চাই।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ঢামেকের নিয়োগ পরীক্ষার সূচি প্রকাশ, প্রার্থী ১২৯৭৩

চাকরি ডেস্ক 
আপডেট : ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৫: ১৬
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।

বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।

পদগুলো হলো—কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।

এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ফল প্রকাশ

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।

বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরির সুযোগ

চাকরি ডেস্ক 
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ‘হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন’ (হিট) প্রজেক্টের আওতাধীন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাব-প্রজেক্টে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে সম্পূর্ণ অস্থায়ী ভিত্তিতে (প্রজেক্ট মেয়াদকালীন) ৪টি শূন্য পদে ৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১৩ অক্টোবর এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।

পদ: হিসাবরক্ষক, ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।

বেতন: ৩০,০০০ টাকা।

পদ: অফিস ম্যানেজার, ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।

বেতন: ৩০,০০০ টাকা।

পদ: ডেটা এন্ট্রি বা কম্পিউটার অপারেটর, ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।

বেতন: ৩০,০০০ টাকা।

পদ: অফিস সহায়ক, ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

বেতন: ২০,০০০ টাকা।

আবেদন পদ্ধতি

আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্র ‘সাব-প্রজেক্ট ম্যানেজার, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) ও অধ্যাপক, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের ড. অলোকেশ কুমার ঘোষ’ বরাবর সরাসরি অথবা ডাকযোগে পাঠাতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ২৯ অক্টোবর, ২০২৫।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে চাকরি, বেতন নবম গ্রেডে

চাকরি ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১টি শূন্য পদে ১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।

পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।

পদ সংখ্যা: ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি সংক্রান্ত বিষয়ে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।

বয়সসীমা: ৩২ বছর।

আবেদন ফি: ২২৩ টাকা।

বেতন: ২২,০০০–৫৩, ০৬০ টাকা (গ্রেড-৯)।

আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।

সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত