আনিসুল ইসলাম নাঈম

গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা একটি আবশ্যক বিষয়। জেনারেল ও টেকনিক্যাল—উভয় ক্যাডারে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় বরাদ্দ ১০০ নম্বর। গাণিতিক যুক্তিতে ৫০ ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর। সাধারণত গাণিতিক যুক্তি অংশে ৫ নম্বরের জন্য ১২টি প্রশ্ন থাকে। যেকোনো ১০টি উত্তর করতে হয়। পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। মানসিক দক্ষতা অংশে ৫০টি এমসিকিউ থাকে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো প্রতিটির জন্য ১ নম্বর বরাদ্দ থাকে। ভুল হলে কাটা যাবে ০.৫ নম্বর। সাধারণত মানসিক দক্ষতায় সবার একই সেট কোড থাকে।
১. গাণিতিক যুক্তি
এই অংশে মোট ১২টি টপিক রয়েছে। সাধারণত প্রতিবারই এই ১২টি টপিক থেকে প্রশ্ন করা হয়। সরলীকরণ, পাটিগণিত (ঐকিক নিয়ম, গড়, শতকরা, সরল ও যৌগিক মুনাফা, লসাগু, গসাগু, অনুপাত, সমানুপাত, লাভ-ক্ষতি), বীজগাণিতিক সূত্র, বহুপদীর উৎপাদক, একঘাত ও দ্বিঘাত সমীকরণ, অসমতা, দুই বা তিন চলকবিশিষ্ট রৈখিক সমীকরণ পদ্ধতি, সূচক ও লগারিদম, সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা ও অনুক্রম, রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, বৃত্ত, পিথাগোরাস, ক্ষেত্রফলসংক্রান্ত উপপাদ্য ও অনুসিদ্ধান্ত, পরিমিতি, স্থানাঙ্ক জ্যামিতি, সরলরেখার সমীকরণ, ত্রিকোণমিতির দূরত্ব ও উচ্চতা, সেট ও ভেনচিত্র, বিন্যাস, সমাবেশ, সম্ভাব্যতা ইত্যাদি।
প্রথমে বিগত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার গাণিতিক যুক্তির প্রশ্নগুলো দেখে নেবেন, বিশেষ করে ৩৪তম থেকে ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন। এতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা হবে। গাণিতিক যুক্তি অংশের বেশির ভাগ টপিক মাধ্যমিক গণিত ও উচ্চতর গণিত অংশের সঙ্গে মিলে যায়। এ ছাড়া কিছু বিষয় উচ্চমাধ্যমিক বীজগণিত বই থেকে করতে হয়। মাধ্যমিক গণিত বইয়ের দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, অষ্টম, নবম, দশম, একাদশ, দ্বাদশ, ত্রয়োদশ, চতুর্দশ, পঞ্চদশ ও ষোড়শ অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। মাধ্যমিক উচ্চতর গণিত বইয়ের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, একাদশ, ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চমাধ্যমিক বীজগণিত ও ত্রিকোণমিতি বই থেকে বিন্যাস সমাবেশ, সম্ভাব্যতা, সেট, ভেনচিত্র ও ত্রিকোণমিতি বিষয়গুলো করতে পারেন।

গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
বিগত প্রশ্নের আলোকে দেখা গেছে, বিন্যাস ও সমাবেশ, সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা ও অনুক্রম, সূচক ও লগারিদম, সম্ভাব্যতা, সের ও ভেনচিত্র, স্থানাঙ্ক জ্যামিতি ও সরলরেখার সমীকরণ, ত্রিকোণোমিতির সাহায্যে দূরত্ব ও উচ্চতা নির্ণয় ইত্যাদি অধ্যায় থেকে প্রায় প্রতিবছরই প্রশ্ন করা হয়।
এতে প্রতিটি অধ্যায় অনুযায়ী সূত্রগুলো লিখে ফেলুন।
জ্যামিতি
একটু অনুশীলন করলেই জ্যামিতিতে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। এতে শর্টকাট পদ্ধতি পরিহার করে অঙ্ক করবেন। অনেক সময় বিশেষ একটা অঙ্ক মেলানোর জন্য দীর্ঘ সময় ব্যয় করে অনেকেই। আপনার কাছে যেটা সহজ মনে হবে, সেই অঙ্ক দিয়েই শুরু করবেন। কোনোটা না মিললে সেটা নিয়ে বসে না থেকে অন্য অঙ্কগুলো করে ফেলতে হবে।
২. মানসিক দক্ষতা
মানসিক দক্ষতায় শুধু বিগত সালের প্রশ্নগুলো সমাধান করে গেলে উল্লেখযোগ্য নম্বর পাওয়া সম্ভব।
মোট ছয়টি টপিকের ওপর প্রশ্ন করা হয়। এগুলো হলো:
প্রস্তুতি যেভাবে
প্রস্তুতি নেওয়ার আগে বিগত বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন দেখতে হবে; বিশেষ করে ২৭ থেকে ৪৪তম লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন। পাশাপাশি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নগুলোও দেখে নেবেন। কিছু প্রশ্ন আছে, সংখ্যা পরিবর্তন করে পরীক্ষায় আসে। এসব ক্ষেত্রে নিয়ম শিখে রাখলে সহজে নম্বর পাওয়া যায়। এতে ভালো করার জন্য নিয়মিত বাজারে প্রচলিত বইগুলো থেকে বিগত সালের প্রশ্নগুলো হাতেকলমে চর্চা করতে হবে। অনুশীলন ব্যতীত পরীক্ষা হলে সহজ অঙ্ক ভুল হবে।
ভাষাগত যৌক্তিক বিচার
সাধারণত অনুধাবন ক্ষমতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা, মিল ও অমিল, পারসোনালিটি টেস্ট বা ব্যক্তিত্ব পরীক্ষা, রক্তের সম্পর্ক বা সম্পর্ক মূল্যায়ন ইত্যাদি বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকে। টপিকস অনুযায়ী অনুশীলন করলে আয়ত্তে আসবে।
সমস্যার সমাধান
এতে সাধারণত চিত্র দেখে উত্তর করা বা চিত্রযুক্ত অভীক্ষা থাকে। এ ক্ষেত্রে চিত্রের মধ্যে মিল খুঁজে বের করতে হয়। এ ছাড়া একটি চিত্রের ভেতর অনেক ছোট চিত্র থাকে, যা খুঁজে বের করতে হয়। ভালোভাবে চর্চা করলে আয়ত্তে চলে আসবে এবং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উত্তর করা সম্ভব হবে।
স্থানাঙ্ক সম্পর্ক
দূরত্ব ও স্থান নির্ণয় করতে দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে দিক সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি। পিথাগোরাস উপপাদ্যের যথার্থ প্রয়োগ করতে পারলে নম্বর পাওয়া সহজ।
সংখ্যাগত ক্ষমতা
গণিতে দক্ষতা থাকলে এই অংশে অনায়াসে নম্বর পাওয়া সম্ভব। গণিতের সাধারণ বিষয়, যেমন বিভিন্ন ধারা, বীজগণিত, পাটিগণিত, ঘড়ি ইত্যাদি সম্পর্কে প্রশ্ন হয়। ঘড়িসংক্রান্ত প্রশ্নে ঘণ্টা ও মিনিটের কাঁটার মধ্যবর্তী কোণ নির্ণয় করতে বলা হতে পারে। পরীক্ষা হলে দেয়ালঘড়ি দেওয়া থাকে যা ব্যবহার করা যায়।
বানান ও ভাষা
বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকলে এই অংশে ভালো করা সম্ভব। বাংলা ও ইংরেজি শব্দের সঠিক বানান, অর্থ, সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন হয়। বানান সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
যান্ত্রিক দক্ষতা
এই অংশে আয়না ও পানিতে প্রতিচ্ছবি, বিভিন্ন যন্ত্রের মূলনীতি সম্পর্কে প্রশ্ন হয়। Miror and Water Image সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা একটি আবশ্যক বিষয়। জেনারেল ও টেকনিক্যাল—উভয় ক্যাডারে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় বরাদ্দ ১০০ নম্বর। গাণিতিক যুক্তিতে ৫০ ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর। সাধারণত গাণিতিক যুক্তি অংশে ৫ নম্বরের জন্য ১২টি প্রশ্ন থাকে। যেকোনো ১০টি উত্তর করতে হয়। পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। মানসিক দক্ষতা অংশে ৫০টি এমসিকিউ থাকে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো প্রতিটির জন্য ১ নম্বর বরাদ্দ থাকে। ভুল হলে কাটা যাবে ০.৫ নম্বর। সাধারণত মানসিক দক্ষতায় সবার একই সেট কোড থাকে।
১. গাণিতিক যুক্তি
এই অংশে মোট ১২টি টপিক রয়েছে। সাধারণত প্রতিবারই এই ১২টি টপিক থেকে প্রশ্ন করা হয়। সরলীকরণ, পাটিগণিত (ঐকিক নিয়ম, গড়, শতকরা, সরল ও যৌগিক মুনাফা, লসাগু, গসাগু, অনুপাত, সমানুপাত, লাভ-ক্ষতি), বীজগাণিতিক সূত্র, বহুপদীর উৎপাদক, একঘাত ও দ্বিঘাত সমীকরণ, অসমতা, দুই বা তিন চলকবিশিষ্ট রৈখিক সমীকরণ পদ্ধতি, সূচক ও লগারিদম, সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা ও অনুক্রম, রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, বৃত্ত, পিথাগোরাস, ক্ষেত্রফলসংক্রান্ত উপপাদ্য ও অনুসিদ্ধান্ত, পরিমিতি, স্থানাঙ্ক জ্যামিতি, সরলরেখার সমীকরণ, ত্রিকোণমিতির দূরত্ব ও উচ্চতা, সেট ও ভেনচিত্র, বিন্যাস, সমাবেশ, সম্ভাব্যতা ইত্যাদি।
প্রথমে বিগত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার গাণিতিক যুক্তির প্রশ্নগুলো দেখে নেবেন, বিশেষ করে ৩৪তম থেকে ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন। এতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা হবে। গাণিতিক যুক্তি অংশের বেশির ভাগ টপিক মাধ্যমিক গণিত ও উচ্চতর গণিত অংশের সঙ্গে মিলে যায়। এ ছাড়া কিছু বিষয় উচ্চমাধ্যমিক বীজগণিত বই থেকে করতে হয়। মাধ্যমিক গণিত বইয়ের দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, অষ্টম, নবম, দশম, একাদশ, দ্বাদশ, ত্রয়োদশ, চতুর্দশ, পঞ্চদশ ও ষোড়শ অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। মাধ্যমিক উচ্চতর গণিত বইয়ের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, একাদশ, ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চমাধ্যমিক বীজগণিত ও ত্রিকোণমিতি বই থেকে বিন্যাস সমাবেশ, সম্ভাব্যতা, সেট, ভেনচিত্র ও ত্রিকোণমিতি বিষয়গুলো করতে পারেন।

গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
বিগত প্রশ্নের আলোকে দেখা গেছে, বিন্যাস ও সমাবেশ, সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা ও অনুক্রম, সূচক ও লগারিদম, সম্ভাব্যতা, সের ও ভেনচিত্র, স্থানাঙ্ক জ্যামিতি ও সরলরেখার সমীকরণ, ত্রিকোণোমিতির সাহায্যে দূরত্ব ও উচ্চতা নির্ণয় ইত্যাদি অধ্যায় থেকে প্রায় প্রতিবছরই প্রশ্ন করা হয়।
এতে প্রতিটি অধ্যায় অনুযায়ী সূত্রগুলো লিখে ফেলুন।
জ্যামিতি
একটু অনুশীলন করলেই জ্যামিতিতে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। এতে শর্টকাট পদ্ধতি পরিহার করে অঙ্ক করবেন। অনেক সময় বিশেষ একটা অঙ্ক মেলানোর জন্য দীর্ঘ সময় ব্যয় করে অনেকেই। আপনার কাছে যেটা সহজ মনে হবে, সেই অঙ্ক দিয়েই শুরু করবেন। কোনোটা না মিললে সেটা নিয়ে বসে না থেকে অন্য অঙ্কগুলো করে ফেলতে হবে।
২. মানসিক দক্ষতা
মানসিক দক্ষতায় শুধু বিগত সালের প্রশ্নগুলো সমাধান করে গেলে উল্লেখযোগ্য নম্বর পাওয়া সম্ভব।
মোট ছয়টি টপিকের ওপর প্রশ্ন করা হয়। এগুলো হলো:
প্রস্তুতি যেভাবে
প্রস্তুতি নেওয়ার আগে বিগত বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন দেখতে হবে; বিশেষ করে ২৭ থেকে ৪৪তম লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন। পাশাপাশি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নগুলোও দেখে নেবেন। কিছু প্রশ্ন আছে, সংখ্যা পরিবর্তন করে পরীক্ষায় আসে। এসব ক্ষেত্রে নিয়ম শিখে রাখলে সহজে নম্বর পাওয়া যায়। এতে ভালো করার জন্য নিয়মিত বাজারে প্রচলিত বইগুলো থেকে বিগত সালের প্রশ্নগুলো হাতেকলমে চর্চা করতে হবে। অনুশীলন ব্যতীত পরীক্ষা হলে সহজ অঙ্ক ভুল হবে।
ভাষাগত যৌক্তিক বিচার
সাধারণত অনুধাবন ক্ষমতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা, মিল ও অমিল, পারসোনালিটি টেস্ট বা ব্যক্তিত্ব পরীক্ষা, রক্তের সম্পর্ক বা সম্পর্ক মূল্যায়ন ইত্যাদি বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকে। টপিকস অনুযায়ী অনুশীলন করলে আয়ত্তে আসবে।
সমস্যার সমাধান
এতে সাধারণত চিত্র দেখে উত্তর করা বা চিত্রযুক্ত অভীক্ষা থাকে। এ ক্ষেত্রে চিত্রের মধ্যে মিল খুঁজে বের করতে হয়। এ ছাড়া একটি চিত্রের ভেতর অনেক ছোট চিত্র থাকে, যা খুঁজে বের করতে হয়। ভালোভাবে চর্চা করলে আয়ত্তে চলে আসবে এবং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উত্তর করা সম্ভব হবে।
স্থানাঙ্ক সম্পর্ক
দূরত্ব ও স্থান নির্ণয় করতে দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে দিক সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি। পিথাগোরাস উপপাদ্যের যথার্থ প্রয়োগ করতে পারলে নম্বর পাওয়া সহজ।
সংখ্যাগত ক্ষমতা
গণিতে দক্ষতা থাকলে এই অংশে অনায়াসে নম্বর পাওয়া সম্ভব। গণিতের সাধারণ বিষয়, যেমন বিভিন্ন ধারা, বীজগণিত, পাটিগণিত, ঘড়ি ইত্যাদি সম্পর্কে প্রশ্ন হয়। ঘড়িসংক্রান্ত প্রশ্নে ঘণ্টা ও মিনিটের কাঁটার মধ্যবর্তী কোণ নির্ণয় করতে বলা হতে পারে। পরীক্ষা হলে দেয়ালঘড়ি দেওয়া থাকে যা ব্যবহার করা যায়।
বানান ও ভাষা
বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকলে এই অংশে ভালো করা সম্ভব। বাংলা ও ইংরেজি শব্দের সঠিক বানান, অর্থ, সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন হয়। বানান সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
যান্ত্রিক দক্ষতা
এই অংশে আয়না ও পানিতে প্রতিচ্ছবি, বিভিন্ন যন্ত্রের মূলনীতি সম্পর্কে প্রশ্ন হয়। Miror and Water Image সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
আনিসুল ইসলাম নাঈম

গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা একটি আবশ্যক বিষয়। জেনারেল ও টেকনিক্যাল—উভয় ক্যাডারে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় বরাদ্দ ১০০ নম্বর। গাণিতিক যুক্তিতে ৫০ ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর। সাধারণত গাণিতিক যুক্তি অংশে ৫ নম্বরের জন্য ১২টি প্রশ্ন থাকে। যেকোনো ১০টি উত্তর করতে হয়। পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। মানসিক দক্ষতা অংশে ৫০টি এমসিকিউ থাকে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো প্রতিটির জন্য ১ নম্বর বরাদ্দ থাকে। ভুল হলে কাটা যাবে ০.৫ নম্বর। সাধারণত মানসিক দক্ষতায় সবার একই সেট কোড থাকে।
১. গাণিতিক যুক্তি
এই অংশে মোট ১২টি টপিক রয়েছে। সাধারণত প্রতিবারই এই ১২টি টপিক থেকে প্রশ্ন করা হয়। সরলীকরণ, পাটিগণিত (ঐকিক নিয়ম, গড়, শতকরা, সরল ও যৌগিক মুনাফা, লসাগু, গসাগু, অনুপাত, সমানুপাত, লাভ-ক্ষতি), বীজগাণিতিক সূত্র, বহুপদীর উৎপাদক, একঘাত ও দ্বিঘাত সমীকরণ, অসমতা, দুই বা তিন চলকবিশিষ্ট রৈখিক সমীকরণ পদ্ধতি, সূচক ও লগারিদম, সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা ও অনুক্রম, রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, বৃত্ত, পিথাগোরাস, ক্ষেত্রফলসংক্রান্ত উপপাদ্য ও অনুসিদ্ধান্ত, পরিমিতি, স্থানাঙ্ক জ্যামিতি, সরলরেখার সমীকরণ, ত্রিকোণমিতির দূরত্ব ও উচ্চতা, সেট ও ভেনচিত্র, বিন্যাস, সমাবেশ, সম্ভাব্যতা ইত্যাদি।
প্রথমে বিগত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার গাণিতিক যুক্তির প্রশ্নগুলো দেখে নেবেন, বিশেষ করে ৩৪তম থেকে ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন। এতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা হবে। গাণিতিক যুক্তি অংশের বেশির ভাগ টপিক মাধ্যমিক গণিত ও উচ্চতর গণিত অংশের সঙ্গে মিলে যায়। এ ছাড়া কিছু বিষয় উচ্চমাধ্যমিক বীজগণিত বই থেকে করতে হয়। মাধ্যমিক গণিত বইয়ের দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, অষ্টম, নবম, দশম, একাদশ, দ্বাদশ, ত্রয়োদশ, চতুর্দশ, পঞ্চদশ ও ষোড়শ অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। মাধ্যমিক উচ্চতর গণিত বইয়ের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, একাদশ, ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চমাধ্যমিক বীজগণিত ও ত্রিকোণমিতি বই থেকে বিন্যাস সমাবেশ, সম্ভাব্যতা, সেট, ভেনচিত্র ও ত্রিকোণমিতি বিষয়গুলো করতে পারেন।

গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
বিগত প্রশ্নের আলোকে দেখা গেছে, বিন্যাস ও সমাবেশ, সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা ও অনুক্রম, সূচক ও লগারিদম, সম্ভাব্যতা, সের ও ভেনচিত্র, স্থানাঙ্ক জ্যামিতি ও সরলরেখার সমীকরণ, ত্রিকোণোমিতির সাহায্যে দূরত্ব ও উচ্চতা নির্ণয় ইত্যাদি অধ্যায় থেকে প্রায় প্রতিবছরই প্রশ্ন করা হয়।
এতে প্রতিটি অধ্যায় অনুযায়ী সূত্রগুলো লিখে ফেলুন।
জ্যামিতি
একটু অনুশীলন করলেই জ্যামিতিতে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। এতে শর্টকাট পদ্ধতি পরিহার করে অঙ্ক করবেন। অনেক সময় বিশেষ একটা অঙ্ক মেলানোর জন্য দীর্ঘ সময় ব্যয় করে অনেকেই। আপনার কাছে যেটা সহজ মনে হবে, সেই অঙ্ক দিয়েই শুরু করবেন। কোনোটা না মিললে সেটা নিয়ে বসে না থেকে অন্য অঙ্কগুলো করে ফেলতে হবে।
২. মানসিক দক্ষতা
মানসিক দক্ষতায় শুধু বিগত সালের প্রশ্নগুলো সমাধান করে গেলে উল্লেখযোগ্য নম্বর পাওয়া সম্ভব।
মোট ছয়টি টপিকের ওপর প্রশ্ন করা হয়। এগুলো হলো:
প্রস্তুতি যেভাবে
প্রস্তুতি নেওয়ার আগে বিগত বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন দেখতে হবে; বিশেষ করে ২৭ থেকে ৪৪তম লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন। পাশাপাশি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নগুলোও দেখে নেবেন। কিছু প্রশ্ন আছে, সংখ্যা পরিবর্তন করে পরীক্ষায় আসে। এসব ক্ষেত্রে নিয়ম শিখে রাখলে সহজে নম্বর পাওয়া যায়। এতে ভালো করার জন্য নিয়মিত বাজারে প্রচলিত বইগুলো থেকে বিগত সালের প্রশ্নগুলো হাতেকলমে চর্চা করতে হবে। অনুশীলন ব্যতীত পরীক্ষা হলে সহজ অঙ্ক ভুল হবে।
ভাষাগত যৌক্তিক বিচার
সাধারণত অনুধাবন ক্ষমতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা, মিল ও অমিল, পারসোনালিটি টেস্ট বা ব্যক্তিত্ব পরীক্ষা, রক্তের সম্পর্ক বা সম্পর্ক মূল্যায়ন ইত্যাদি বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকে। টপিকস অনুযায়ী অনুশীলন করলে আয়ত্তে আসবে।
সমস্যার সমাধান
এতে সাধারণত চিত্র দেখে উত্তর করা বা চিত্রযুক্ত অভীক্ষা থাকে। এ ক্ষেত্রে চিত্রের মধ্যে মিল খুঁজে বের করতে হয়। এ ছাড়া একটি চিত্রের ভেতর অনেক ছোট চিত্র থাকে, যা খুঁজে বের করতে হয়। ভালোভাবে চর্চা করলে আয়ত্তে চলে আসবে এবং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উত্তর করা সম্ভব হবে।
স্থানাঙ্ক সম্পর্ক
দূরত্ব ও স্থান নির্ণয় করতে দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে দিক সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি। পিথাগোরাস উপপাদ্যের যথার্থ প্রয়োগ করতে পারলে নম্বর পাওয়া সহজ।
সংখ্যাগত ক্ষমতা
গণিতে দক্ষতা থাকলে এই অংশে অনায়াসে নম্বর পাওয়া সম্ভব। গণিতের সাধারণ বিষয়, যেমন বিভিন্ন ধারা, বীজগণিত, পাটিগণিত, ঘড়ি ইত্যাদি সম্পর্কে প্রশ্ন হয়। ঘড়িসংক্রান্ত প্রশ্নে ঘণ্টা ও মিনিটের কাঁটার মধ্যবর্তী কোণ নির্ণয় করতে বলা হতে পারে। পরীক্ষা হলে দেয়ালঘড়ি দেওয়া থাকে যা ব্যবহার করা যায়।
বানান ও ভাষা
বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকলে এই অংশে ভালো করা সম্ভব। বাংলা ও ইংরেজি শব্দের সঠিক বানান, অর্থ, সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন হয়। বানান সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
যান্ত্রিক দক্ষতা
এই অংশে আয়না ও পানিতে প্রতিচ্ছবি, বিভিন্ন যন্ত্রের মূলনীতি সম্পর্কে প্রশ্ন হয়। Miror and Water Image সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা একটি আবশ্যক বিষয়। জেনারেল ও টেকনিক্যাল—উভয় ক্যাডারে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় বরাদ্দ ১০০ নম্বর। গাণিতিক যুক্তিতে ৫০ ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর। সাধারণত গাণিতিক যুক্তি অংশে ৫ নম্বরের জন্য ১২টি প্রশ্ন থাকে। যেকোনো ১০টি উত্তর করতে হয়। পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। মানসিক দক্ষতা অংশে ৫০টি এমসিকিউ থাকে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষার মতো প্রতিটির জন্য ১ নম্বর বরাদ্দ থাকে। ভুল হলে কাটা যাবে ০.৫ নম্বর। সাধারণত মানসিক দক্ষতায় সবার একই সেট কোড থাকে।
১. গাণিতিক যুক্তি
এই অংশে মোট ১২টি টপিক রয়েছে। সাধারণত প্রতিবারই এই ১২টি টপিক থেকে প্রশ্ন করা হয়। সরলীকরণ, পাটিগণিত (ঐকিক নিয়ম, গড়, শতকরা, সরল ও যৌগিক মুনাফা, লসাগু, গসাগু, অনুপাত, সমানুপাত, লাভ-ক্ষতি), বীজগাণিতিক সূত্র, বহুপদীর উৎপাদক, একঘাত ও দ্বিঘাত সমীকরণ, অসমতা, দুই বা তিন চলকবিশিষ্ট রৈখিক সমীকরণ পদ্ধতি, সূচক ও লগারিদম, সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা ও অনুক্রম, রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, বৃত্ত, পিথাগোরাস, ক্ষেত্রফলসংক্রান্ত উপপাদ্য ও অনুসিদ্ধান্ত, পরিমিতি, স্থানাঙ্ক জ্যামিতি, সরলরেখার সমীকরণ, ত্রিকোণমিতির দূরত্ব ও উচ্চতা, সেট ও ভেনচিত্র, বিন্যাস, সমাবেশ, সম্ভাব্যতা ইত্যাদি।
প্রথমে বিগত বিসিএস লিখিত পরীক্ষার গাণিতিক যুক্তির প্রশ্নগুলো দেখে নেবেন, বিশেষ করে ৩৪তম থেকে ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন। এতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা হবে। গাণিতিক যুক্তি অংশের বেশির ভাগ টপিক মাধ্যমিক গণিত ও উচ্চতর গণিত অংশের সঙ্গে মিলে যায়। এ ছাড়া কিছু বিষয় উচ্চমাধ্যমিক বীজগণিত বই থেকে করতে হয়। মাধ্যমিক গণিত বইয়ের দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, অষ্টম, নবম, দশম, একাদশ, দ্বাদশ, ত্রয়োদশ, চতুর্দশ, পঞ্চদশ ও ষোড়শ অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। মাধ্যমিক উচ্চতর গণিত বইয়ের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, একাদশ, ত্রয়োদশ ও চতুর্দশ অধ্যায়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চমাধ্যমিক বীজগণিত ও ত্রিকোণমিতি বই থেকে বিন্যাস সমাবেশ, সম্ভাব্যতা, সেট, ভেনচিত্র ও ত্রিকোণমিতি বিষয়গুলো করতে পারেন।

গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
বিগত প্রশ্নের আলোকে দেখা গেছে, বিন্যাস ও সমাবেশ, সমান্তর ও গুণোত্তর ধারা ও অনুক্রম, সূচক ও লগারিদম, সম্ভাব্যতা, সের ও ভেনচিত্র, স্থানাঙ্ক জ্যামিতি ও সরলরেখার সমীকরণ, ত্রিকোণোমিতির সাহায্যে দূরত্ব ও উচ্চতা নির্ণয় ইত্যাদি অধ্যায় থেকে প্রায় প্রতিবছরই প্রশ্ন করা হয়।
এতে প্রতিটি অধ্যায় অনুযায়ী সূত্রগুলো লিখে ফেলুন।
জ্যামিতি
একটু অনুশীলন করলেই জ্যামিতিতে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। এতে শর্টকাট পদ্ধতি পরিহার করে অঙ্ক করবেন। অনেক সময় বিশেষ একটা অঙ্ক মেলানোর জন্য দীর্ঘ সময় ব্যয় করে অনেকেই। আপনার কাছে যেটা সহজ মনে হবে, সেই অঙ্ক দিয়েই শুরু করবেন। কোনোটা না মিললে সেটা নিয়ে বসে না থেকে অন্য অঙ্কগুলো করে ফেলতে হবে।
২. মানসিক দক্ষতা
মানসিক দক্ষতায় শুধু বিগত সালের প্রশ্নগুলো সমাধান করে গেলে উল্লেখযোগ্য নম্বর পাওয়া সম্ভব।
মোট ছয়টি টপিকের ওপর প্রশ্ন করা হয়। এগুলো হলো:
প্রস্তুতি যেভাবে
প্রস্তুতি নেওয়ার আগে বিগত বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্ন দেখতে হবে; বিশেষ করে ২৭ থেকে ৪৪তম লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন। পাশাপাশি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্নগুলোও দেখে নেবেন। কিছু প্রশ্ন আছে, সংখ্যা পরিবর্তন করে পরীক্ষায় আসে। এসব ক্ষেত্রে নিয়ম শিখে রাখলে সহজে নম্বর পাওয়া যায়। এতে ভালো করার জন্য নিয়মিত বাজারে প্রচলিত বইগুলো থেকে বিগত সালের প্রশ্নগুলো হাতেকলমে চর্চা করতে হবে। অনুশীলন ব্যতীত পরীক্ষা হলে সহজ অঙ্ক ভুল হবে।
ভাষাগত যৌক্তিক বিচার
সাধারণত অনুধাবন ক্ষমতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা, মিল ও অমিল, পারসোনালিটি টেস্ট বা ব্যক্তিত্ব পরীক্ষা, রক্তের সম্পর্ক বা সম্পর্ক মূল্যায়ন ইত্যাদি বিষয় থেকে প্রশ্ন থাকে। টপিকস অনুযায়ী অনুশীলন করলে আয়ত্তে আসবে।
সমস্যার সমাধান
এতে সাধারণত চিত্র দেখে উত্তর করা বা চিত্রযুক্ত অভীক্ষা থাকে। এ ক্ষেত্রে চিত্রের মধ্যে মিল খুঁজে বের করতে হয়। এ ছাড়া একটি চিত্রের ভেতর অনেক ছোট চিত্র থাকে, যা খুঁজে বের করতে হয়। ভালোভাবে চর্চা করলে আয়ত্তে চলে আসবে এবং আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উত্তর করা সম্ভব হবে।
স্থানাঙ্ক সম্পর্ক
দূরত্ব ও স্থান নির্ণয় করতে দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে দিক সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি। পিথাগোরাস উপপাদ্যের যথার্থ প্রয়োগ করতে পারলে নম্বর পাওয়া সহজ।
সংখ্যাগত ক্ষমতা
গণিতে দক্ষতা থাকলে এই অংশে অনায়াসে নম্বর পাওয়া সম্ভব। গণিতের সাধারণ বিষয়, যেমন বিভিন্ন ধারা, বীজগণিত, পাটিগণিত, ঘড়ি ইত্যাদি সম্পর্কে প্রশ্ন হয়। ঘড়িসংক্রান্ত প্রশ্নে ঘণ্টা ও মিনিটের কাঁটার মধ্যবর্তী কোণ নির্ণয় করতে বলা হতে পারে। পরীক্ষা হলে দেয়ালঘড়ি দেওয়া থাকে যা ব্যবহার করা যায়।
বানান ও ভাষা
বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা থাকলে এই অংশে ভালো করা সম্ভব। বাংলা ও ইংরেজি শব্দের সঠিক বানান, অর্থ, সমার্থক ও বিপরীতার্থক শব্দ ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন হয়। বানান সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
যান্ত্রিক দক্ষতা
এই অংশে আয়না ও পানিতে প্রতিচ্ছবি, বিভিন্ন যন্ত্রের মূলনীতি সম্পর্কে প্রশ্ন হয়। Miror and Water Image সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি।
গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয়
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা একটি আবশ্যক বিষয়। জেনারেল ও টেকনিক্যাল—উভয় ক্যাডারে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় বরাদ্দ ১০০ নম্বর। গাণিতিক যুক্তিতে ৫০ ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর। সাধারণত গাণিতিক যুক্তি অংশে ৫ নম্বরের জন্য ১২টি প্রশ্ন থাকে। যেকোনো ১০টি উত্তর করতে হয়। পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। মানসিক দক্
১৩ নভেম্বর ২০২৩
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা একটি আবশ্যক বিষয়। জেনারেল ও টেকনিক্যাল—উভয় ক্যাডারে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় বরাদ্দ ১০০ নম্বর। গাণিতিক যুক্তিতে ৫০ ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর। সাধারণত গাণিতিক যুক্তি অংশে ৫ নম্বরের জন্য ১২টি প্রশ্ন থাকে। যেকোনো ১০টি উত্তর করতে হয়। পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। মানসিক দক্
১৩ নভেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা একটি আবশ্যক বিষয়। জেনারেল ও টেকনিক্যাল—উভয় ক্যাডারে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় বরাদ্দ ১০০ নম্বর। গাণিতিক যুক্তিতে ৫০ ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর। সাধারণত গাণিতিক যুক্তি অংশে ৫ নম্বরের জন্য ১২টি প্রশ্ন থাকে। যেকোনো ১০টি উত্তর করতে হয়। পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। মানসিক দক্
১৩ নভেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম: গাড়িচালক।
পদসংখ্যা: ৬৭টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা: গ্রেড-১৬-এর ক্ষেত্রে হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং গ্রেড-১৫-এর ক্ষেত্রে ভারী গাড়ি চালনার বৈধ ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চালকেরা অগ্রাধিকার পাবেন।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১০০ টাকা।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা
কাগজপত্রাদির ১ সেট ফটোকপি সত্যায়িত এবং মূল কপি ব্যবহারিক/ মৌখিক/স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময় সঙ্গে আনতে হবে। এগুলো হলো: অনলাইনে পূরণ করা আবেদনপত্র; ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। শিক্ষাগত যোগ্যতা-সম্পর্কিত সব প্রকার মূল ও সাময়িক সনদপত্র; সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর প্রদত্ত মূল নাগরিকত্ব সনদপত্র; প্রার্থী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত মূল/ সত্যায়িত সনদপত্র; জাতীয় পরিচয়পত্র /স্মার্ট কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত গাড়িচালনার অভিজ্ঞতার সনদপত্র।
বেতন: গ্রেড-১৫/১৬তম।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম: গাড়িচালক।
পদসংখ্যা: ৬৭টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা: গ্রেড-১৬-এর ক্ষেত্রে হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং গ্রেড-১৫-এর ক্ষেত্রে ভারী গাড়ি চালনার বৈধ ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চালকেরা অগ্রাধিকার পাবেন।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১০০ টাকা।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা
কাগজপত্রাদির ১ সেট ফটোকপি সত্যায়িত এবং মূল কপি ব্যবহারিক/ মৌখিক/স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময় সঙ্গে আনতে হবে। এগুলো হলো: অনলাইনে পূরণ করা আবেদনপত্র; ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। শিক্ষাগত যোগ্যতা-সম্পর্কিত সব প্রকার মূল ও সাময়িক সনদপত্র; সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর প্রদত্ত মূল নাগরিকত্ব সনদপত্র; প্রার্থী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত মূল/ সত্যায়িত সনদপত্র; জাতীয় পরিচয়পত্র /স্মার্ট কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত গাড়িচালনার অভিজ্ঞতার সনদপত্র।
বেতন: গ্রেড-১৫/১৬তম।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা একটি আবশ্যক বিষয়। জেনারেল ও টেকনিক্যাল—উভয় ক্যাডারে গাণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতায় বরাদ্দ ১০০ নম্বর। গাণিতিক যুক্তিতে ৫০ ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ নম্বর। সাধারণত গাণিতিক যুক্তি অংশে ৫ নম্বরের জন্য ১২টি প্রশ্ন থাকে। যেকোনো ১০টি উত্তর করতে হয়। পরীক্ষার সময় ২ ঘণ্টা। মানসিক দক্
১৩ নভেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে